What's new

Bangladesh Revolution News and Updates

Khaleda Zia's bail may be cancelled on 21 Apr when she shows up for bail hearing. Significantly Hasina has selected the same date for starting the process of Presidential election. BP and JeI are practically leaderless. With Khaled in jail, they will be totally lost. In these traumatic circumstances isn't it possible for Hasina to instal herself as the President? Then she can influence the interim govt, and even declare emergency with the army's cooperation.
 
Khaleda Zia's bail may be cancelled on 21 Apr when she shows up for bail hearing. Significantly Hasina has selected the same date for starting the process of Presidential election. BP and JeI are practically leaderless. With Khaled in jail, they will be totally lost. In these traumatic circumstances isn't it possible for Hasina to instal herself as the President? Then she can influence the interim govt, and even declare emergency with the army's cooperation.

with kz in jail BNP will be more united if anything :angel:. But her bail won't be cancelled.
 
http://www.dailynayadiganta.com/new/2013/04/14/162966.htm

Hefajat-Islam-Sylhet-300x201.jpg


সিলেটে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশে বক্তারা
নাস্তিক ব্লগারদের ফাঁসিসহ ১৩ দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে
সিলেট ব্যুরো

হেফাজতে ইসলাম সিলেট আয়োজিত সিটি পয়েন্টের স্মরণকালের মহাসমাবেশে বক্তারা বলেছেন, নাস্তিক ব্লগারদের ফাঁসিসহ ১৩ দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। তারা বলেন, আলেমরা টাকায় বিক্রি হয় না, যারা আলেমদের আন্দোলন নিয়ে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দিচ্ছে তারা কখনও জনগণের বন্ধু হতে পারেনা। তারা ইহুদী নাসারাদের চর, নাস্তিকদের মদদদাতা। এদেরকে চিহ্নিত করতে হবে।
বক্তারা বলেন, মহানবী স. সম্পর্কে কটুক্তিকারী সব নাস্তিক ব্লগারদের গ্রেফতার করতে হবে।
বর্তমান সরকার তাদের লালন করছে অভিযোগ করে বক্তারা বলেন, এদের লালন করে ক্ষমতায় থাকা যাবে না। অবিলম্বে পার্লামেন্টে নাস্তিক-মুরতাদদের শাস্তির আইন পাশ করুন। অন্যথায় তৌহিদী জনতার বুকের মধ্যে যে ক্ষোভের আগুন জ্বলছে তা নিভবে না।
তারা বলেন, ১৩ দফা দাবি ঈমানের দাবি। এ দাবি উপেক্ষা করে রাজনীতিতে টিকে থাকতে পারবেন না।
এ দাবি সম্পর্কে নানা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে উল্লেখ করে তারা বলেন, একটি মহল নারীদের িেপয়ে তোলার চেষ্টা করছে। তারা হেফাজতে ইসলামের বিরুদ্ধে রাজধানীতে নারী সমাবেশের পরিকল্পনা করছে। আমরাও রাজধানীতে পর্দানশীল নারীদের জমায়েত করে মহাজাগরণ সৃষ্টি করবো।
তারা বলেন, ৬ এপ্রিল হেফাজতের লং মার্চের মহাসমাবেশ দেখে কতিপয় মন্ত্রীসহ অনেকের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। সেদিন সমাবেশে লোক সমাগম ঠেকাতে হরতালসহ নানা অপতৎপরতা চালানো হয়। যদি সেদিন বাধা দেয়া না হতো তা হলে দুই কোটি লোক সমাগম হতো ঢাকায়।
তারা বলেন, বিদেশি প্রচার মাধ্যমে বলা হচ্ছে আল্লামা আহমদ শফির কর্মসূচি সরকারের ভিত কাঁপিয়ে দিয়েছে।
সমাবেশ দুপুর দু’টায় শুরু হলেও সকাল থেকেই লোকজন আসতে থাকে। এক র্পায়ে সিটি পয়েন্ট কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে আশপাশ এলাকায়ও লোকজন অবস্থান নেয়।
হেফাজতে ইসলাম সিলেটের সভাপতি শায়খুল হাদিস মুফতি মাওলানা মুহিববুল হক গাছবাড়ীর সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব আল্লামা জুনায়েদ আহমদ বাবুনগরী।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফ বলেছেন হেফাজতে ইসলাম নাকি লেজ গুটিয়ে চলে গেছে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, হেফাজত নয়, ৬ এপ্রিল লং মার্চের ঢেউয়ে লেজ গুটিয়ে চলে গেছে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, শাহবাগী নাস্তিক মুরতাদ ও ঘাদানিক নেতা শাহরিয়ার কবিরের নেতৃত্বাধীন গনজাগরণ মঞ্চ।
তিনি দৈনিক আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে একজন আদর্শ লেখক উল্লেখ করে তার গ্রেফতারে তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তাকে অবিলম্বে মুক্তি দেয়া না হলে লং মার্চের মতো আন্দোলন গড়ে তোলা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, আল্লামা আহমদ শফি যে আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন কোনো বাধাই তা ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না। তিনি বলেন, মহানবী স.কে কটাক্ষ যারা করেছে, আল্লাহকে অপমানিত যারা করেছে, ইসলামের বিধি বিধান নিয়ে যারা বিদ্রুপ করেছে তারা মুসলমান নয়, তারা নাস্তিক, তারা মুরতাদ, তাদের একমাত্র শাস্তি
হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড।
সমাবেশে হেফাজতের কেন্দ্রীয় নেতা, বিশিষ্ট আলেম আল্লামা উবায়দুল্লাহ ফারুক বলেন, দেশ আজ দু’ভাগে বিভক্ত। একদিকে রয়েছে নাস্তিক মুরতাদ, কাদিয়ানীসহ ইসলামের চিহ্নিত দুশমনরা। তাদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন শেখ হাসিনা। অপরদিকে তৌহিদী জনতার নেতৃত্ব দিচ্ছেন আল্লামা আহমদ শফি।
মাওলানা মুশতাক আহমদ খান, মাওলানা আব্দুল মালিক ক্বাসিমী, মাওলানা শাহ মমশাদ আহমদ, মাওলানা জয়নাল আবেদীন, মাওলানা তাজুল ইসলাম হাসান, মাওলানা মুফতী ফয়জুল হক জালালাবাদীর যৌথ পরিচালনায় সমাবেশে স্বাগত বক্তব্য বক্তব্য রাখেন সিলেট জেলা হেফাজতে ইসলামের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা শায়খ জিয়াউদ্দীন।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন খলিফায়ে মাদানী আল্লামা আব্দুল মুমিন শায়খে ইমামবাড়ী, প্রিন্সিপাল মাওলানা হাবিবুর রহমান, আল্লামা হুসাইন আহমদ বারকুটি, মাওলানা আব্দুল বাসিত বরকতপুরী, শায়খুল হাদিস আল্লামা আজিজুল হকের ছাহেবজাদা ও হেফাজতে ইসলাম ঢাকার সহ-সভাপতি মাওলানা মাহফুজুল হক, আল্লামা আহমদ শফী’র ছাহেবজাদা মাওলানা আনাস মাদানী, হেফাজতে ইসলাম সিলেটের সহ-সভাপতি প্রিন্সিপাল মাওলানা মজদউদ্দীন আহমদ, আল্লামা আব্দুস শহীদ গোলমুকাপনী, মাওলানা জুবায়ের আহমদ চৌধুরী, শায়খুল হাদিস নুরুল ইসলাম খান, মাওলানা নুরুল ইসলাম উলিপুরী, মাওলানা নিজাম উদ্দিন, হাফিজ মাওলানা মনসুরুল হাসান রায়পুরী, মাওলানা খলিলুর রহমান বর্ণভী, সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মাওলানা শাহিনুর পাশা চৌধুরী, মাওলানা আবুল হাসনাত আমিনী, বীর মুক্তিযোদ্ধা হুমায়ুন কবির, মুফতী ফয়জু উল্লাহ, মাওলানা মহিউল ইসলাম বুরহান, মাওলানা আবুল কালাম জাকারিয়া, মাওলানা খলিলুর রহমান রাজনগরী, মাওলানা আব্দুল মালিক মুবারকপুরী, মুনতাছির আলী, মাওলানা মুসলেহ উদ্দিন রাজু, প্রিন্সিপাল মাওলানা আব্দুল বছির, মাওলানা আব্দুল গণি হাড়িকান্দি, হাফেজ মাওলানা জুবায়ের আহমদ আনসারী, মাওলানা মখলিছুর রহমান রাজাগঞ্জী, মাওলানা রেজাউল করিম জালালী, মাওলানা সিরাজুল ইসলাম সিরাজী, মাওলানা ইউসুফ খাদীমানী, মাওলানা হাফিজ নুরুজ্জুমান, মাওলানা আতাউর রহমান কোম্পানীগঞ্জী, মাওলানা নাছির উদ্দীন, অধ্যক্ষ আব্দুর রহমান সিদ্দীকি, মাওলানা আব্দুল আজিজ, অধ্যক্ষ আব্দুল হান্নান, আব্দুল হান্নান তাফাদার, মাওলানা সৈয়দ শামীম আহমদ, মাওলানা গাজী রহমতুল্লাহ, প্রিন্সিপাল মাওলানা মাহমুদুল হাসান, অধ্যক্ষ জাহিদ উদ্দিন চৌধুরী, মাওলানা আব্দুল মালিক চৌধুরী, মাওলানা এমরান আলম, মাওলানা হাজি এমদাদ উল্লাহ কাতিয়া, মাওলানা শিব্বির আহমদ বিশ্বনাথী, মাওলানা ফয়জুল হাসান খাদিমানী, মাওলানা আব্দুল্লাহ হবিগঞ্জ, মাওলানা আলী নূর, মাওলানা শামসুদ্দিন মো: ইলিয়াছ, শাহ মাশুকুর রশিদ, মাওলানা মুহিবুর রহমান, মাওলানা নজরুল ইসলাম, খান মো: আব্দুল্লাহ আল মামুন, মাওলানা আব্দুল গফফার ছয়ঘরী, মাওলানা বিলাল আহমদ ইমরান, মাওলানা আছলাম রহমানী, মাওলানা খায়রুল হোসেন, মাওলানা আহমদ ছগীর, মাওলানা আহমদ বিলাল, এডভোকেট মোহাম্মদ আলী, মাওলানা ছামিউর রহমান মুছা, মাওলানা সাইফুর রহমান, মাওলানা হাবিব আহমদ শিহাব, মাওলানা নাজিম উদ্দিন, তোফায়েল আহমদ ওসমানী, আরিফুল হক ইদ্রিস, মোঃ অলিদ সিদ্দিকী তালুকদার, মাওলানা ইসমাইল আলী কাগাবলা, মাওলানা তৈয়্যিবুর রহমান চৌধুরী, মাওলানা মুস্তাক আহমদ গাজীনগরী, মাওলানা করিম ইবনে মছব্বির, মাওলানা এনামুল হক কাফি প্রমুখ।
 
bro let them discuss here and then move this thread in that sticky thread. very few 5-6 people visit that thread...
 
Back
Top Bottom