A friend just send a reference from "Amar Jibon, Amader Swadhinota" ,(
page 107.) Written by
Barrister Moinul Hossain.
ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের আত্মজীবনীতে বঙ্গভবনে
ভারতীয় সৈন্যদের লুটপাটের বর্ণনা
==================================================================
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর পর ইত্তেফাকের নিখোঁজ সাংবাদিক সিরাজউদ্দিন হোসেনকে মিরপুরে বিহারী বসতিতে খুঁজে না পেয়ে ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন বঙ্গভবনে দেখা করেন ভারপ্রাপ্য রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের সঙ্গে।
.
এ সময় তিনি সাবেক গভর্নর হাউসে ভারতীয় সৈন্যদের লুটপাটের চিত্র প্রত্যক্ষ করেন। এ ব্যাপারে তিনি ‘আমার জীবন আমাদের স্বাধীনতা’ শিরোনামে আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থের
১০৭ নম্বর পৃষ্ঠায় লিখেছেন --
.
‘দেখলাম বঙ্গভবনে কার্পেট , ঝাড়বাতি কিছুই নেই । সম্পূর্ণ খালি করে ভারতীয় সৈন্যরা নিয়ে গেছে। এত অল্প সময়ের মধ্যে এসব কাজ কী করে শেষ করলো তাই ভাবছিলাম।
.
অন্যান্য জায়গা থেকেও কার্পেট ইত্যাদি যা কিছু মূল্যবান পেয়েছে তাই তারা নিয়ে গেছে। বিডিআর ক্যাম্পে গিয়ে দেখি সেখানে সব ফাঁকা। যুদ্ধ শেষ। অতএব বিজয়ী শক্তি হিসেবে সব তাদের প্রাপ্য।
.
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সোনার বারসমূহ নেয়া হয়েছে।
পাকিস্তানি সৈন্যরা নয় মাসে আমাদের কাছ থেকে যে সব সম্পদ লুটপাট করে ক্যান্টনমেন্টে রেখেছিল তাও পাকিস্তানিদের ভোগে আসেনি।
.
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কারা বিজয়ী শক্তি? আমাদের জনগণের মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ী শক্তি তো আমরা। তাহলে মূল্যবান জিনিসপত্র ভারতীয় সৈন্যরা নিল কি করে ?’
ভারতীয়রা মুক্তি যুদ্ধের শেষের দিকে ১০ / ১২ দিন পূর্বে আমাদের সহযোগিতা নামে লুট পাট করার জন্য আর পাকিস্তানিদের হতে পরাজয়ের স্বাক্ষর ছিনিয়ে নিতেই মূলত এসেছিল ।
যে কারণে ১৪ ডিসেম্বর সকল বুদ্ধি জীবিদের হত্যা করে ভারত স্বাক্ষী ধামা চাপা দিতে । এবং সেই হত্যার দায় ভার চাপিয়ে দেয় সুযোগ বুঝে পাকিস্তানিদের উপর । বাস্তবতা হল ৮/ ৯ / ১০ ই ডিসেম্বর হতেই পাকিস্তানিরা এলাকা বিশেষ আত্ম সমার্পন করতে ছিল । তাহলে তারা ১৪ ই ডিসেম্বর আবার বুদ্ধি জীবি হত্যা কেন করবে ? বুদ্ধি জীবিদের হত্যার পিছনে চক্রান্ত ছিল সেই সময়ের আওয়ামী লীগের নেতাদের । কারণ বুদ্ধি জীবিরা সকলের চরিত্রই জানত ।"
Google translate -
Barrister Moinul Hossain's autobiography describes the looting of Indian troops at Bangabhaban
==================================================================
After the end of the War of Liberation, the missing Ittefaq journalist Sirajuddin Hossain could not be found in the Bihari settlement in Mirpur and Barrister Moinul Hossain met the Acting President Syed Nazrul Islam at Bangabhaban.
.
At this time he witnessed the looting of Indian troops in the former Governor's House. He wrote in this regard on
page 107 of his autobiographical book entitled "My life iand our freedom" -
‘I saw that there were no carpets or chandeliers in Bangabhaban. Completely evacuated by Indian troops. I was wondering how all this work was done in such a short time.
Carpets etc. from other places also got something valuable so they took it. I went to the BDR camp and saw that everything was empty. The war is over. Therefore all deserve them as the victorious power.
Gold bars have been taken from Bangladesh Bank.
The Pakistanis did not consume from all the resources that the Pakistani soldiers looted from us and kept in the cantonment for nine months.
Who is the victorious power against Pakistan?
We are the victorious force of our people's liberation war. So how did the Indian soldiers take the valuables? '
The Indians came
10/12 days before the end of the liberation war to loot in the name of our cooperation and to snatch the signature of defeat from the Pakistanis.
That is why on 14th December India killed all the intellectuals to conceal the witness. And the responsibility for that murder falls on the Pakistanis who understand the opportunity.
The reality is that since December 8/9/10, the Pakistanis had to surrender the area. Then why will they kill the intellectuals again on 14th December? The conspiracy behind the killing of intellectuals was by the leaders of the Awami League at that time. Because intelligent beings knew the character of everyone.
PS - I wanted to place an order for the book
for myself right now at Rokomari but unfortunately it's
no longer available.
https://www.rokomari.com/book/152098/amar-jibon-o-amader-swadhinota