Banglar Bir
SENIOR MEMBER
- Joined
- Mar 19, 2006
- Messages
- 7,805
- Reaction score
- -3
- Country
- Location
Alm Fazlur Rahman
বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে কিছু বিতর্কিত বিষয়ের তামাদি হয়ে গেছে। যেমনঃ
১। বাংলাদেশে ঐসময় বেশীর ভাগ সামরিক বাহিনীর অফিসার বিদ্রোহ করে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন।
২। কিছু আর্মি অফিসার পাকিস্তান আর্মিতে চাকরি রত অবস্থায় আমাদের মানে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে পাকিস্তান আর্মি সাথে রেসকোর্সে আত্মসমর্পণ করেন। পরে পাকিস্তান থেকে রিপেটরিয়েশনের মাধ্যমে বাংলাদেশে ফিরে আসেন।
৩। কিছু অফিসার মুক্তিযুদ্ধে না গিয়ে বাড়িতে লুকিয়ে থাকেন।
৪। কিছু অফিসার মুক্তিযুদ্ধের ময়দান থেকে পালিয়ে এসে দেশের ভিতরে লুকিয়ে থাকেন।
৫। কিছু অফিসার ২৫ মার্চের পরে মুক্তিযুদ্ধে যোগদানের আহ্বান উপেক্ষা করে পাকিস্তানে চলে যান।
৬। আমি শুনেছি ১/২ জন বিহারি ব্যাকগ্রাউন্ডের অফিসার মুক্তিযুদ্ধে যোগদানের অদম্য ইচ্ছা থাকার পরেও জীবনের নিরাপত্তার ঝুকি থাকাতে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে পারেনি।
এই গেলো ঐ সময় বাংলাদেশের ঘটনা।
এবারে পাকিস্তানের দিকে তাকালে দেখবোঃ
১। কিছু অফিসার জীবনের ঝুকি নিয়ে পালিয়ে এসে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছেন।
২। কিছু অফিসার পালানোর সময় ধরা পড়ে নিগৃহিত হয়েছেন।
৩। কিছু অফিসার যুদ্ধের শেষের দিকে পালিয়ে এসেছেন। ইতিমধ্যেই দেশ স্বাধীন হয়ে যাওয়াতে তারা যুদ্ধে যোগ দিতে পারেননি। কিন্তু যুদ্ধ দীর্ঘ হলে এদের সবাই যুদ্ধে যোগ দিতেন।
৪। কিছু অফিসার মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান মিলিটারী এ্যাকাডেমিতে সামরিক প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। এদের কেউ কেউ পালিয়ে এসে যুদ্ধে যোগ দিয়েছেন।
৫। বেশির ভাগ অফিসার বন্দিত্ব বরন করেন।
অনেকে বলার চেষ্টা করেন কোনো উপায় না থাকাতে বাধ্য হয়ে অনেক আর্মি অফিসার মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন। আমি দৃঢ় ভাবে বলতে চাই, যে সকল আর্মি অফিসার বিদ্রোহ করে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন
তারা স্বেচ্ছা প্রণোদিত হয়েই যুদ্ধে গেছেন । এতে কোনো সন্দেহ নাই। মুক্তিযুদ্ধে এটাও প্রমাণিত হয়েছে সবাই যুদ্ধ করার মতো সাহসী হয়না সবার যুদ্ধ করার সাহস থাকেনা । অতএব আজকে কেউ যদি বলেন সুযোগ পেলে আমি হিমালয় পর্বত উল্টে ফেলতাম এমন দাবী বোধকরি সঠিক নয়।
বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে কিছু বিতর্কিত বিষয়ের তামাদি হয়ে গেছে। যেমনঃ
১। বাংলাদেশে ঐসময় বেশীর ভাগ সামরিক বাহিনীর অফিসার বিদ্রোহ করে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন।
২। কিছু আর্মি অফিসার পাকিস্তান আর্মিতে চাকরি রত অবস্থায় আমাদের মানে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে পাকিস্তান আর্মি সাথে রেসকোর্সে আত্মসমর্পণ করেন। পরে পাকিস্তান থেকে রিপেটরিয়েশনের মাধ্যমে বাংলাদেশে ফিরে আসেন।
৩। কিছু অফিসার মুক্তিযুদ্ধে না গিয়ে বাড়িতে লুকিয়ে থাকেন।
৪। কিছু অফিসার মুক্তিযুদ্ধের ময়দান থেকে পালিয়ে এসে দেশের ভিতরে লুকিয়ে থাকেন।
৫। কিছু অফিসার ২৫ মার্চের পরে মুক্তিযুদ্ধে যোগদানের আহ্বান উপেক্ষা করে পাকিস্তানে চলে যান।
৬। আমি শুনেছি ১/২ জন বিহারি ব্যাকগ্রাউন্ডের অফিসার মুক্তিযুদ্ধে যোগদানের অদম্য ইচ্ছা থাকার পরেও জীবনের নিরাপত্তার ঝুকি থাকাতে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে পারেনি।
এই গেলো ঐ সময় বাংলাদেশের ঘটনা।
এবারে পাকিস্তানের দিকে তাকালে দেখবোঃ
১। কিছু অফিসার জীবনের ঝুকি নিয়ে পালিয়ে এসে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছেন।
২। কিছু অফিসার পালানোর সময় ধরা পড়ে নিগৃহিত হয়েছেন।
৩। কিছু অফিসার যুদ্ধের শেষের দিকে পালিয়ে এসেছেন। ইতিমধ্যেই দেশ স্বাধীন হয়ে যাওয়াতে তারা যুদ্ধে যোগ দিতে পারেননি। কিন্তু যুদ্ধ দীর্ঘ হলে এদের সবাই যুদ্ধে যোগ দিতেন।
৪। কিছু অফিসার মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান মিলিটারী এ্যাকাডেমিতে সামরিক প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। এদের কেউ কেউ পালিয়ে এসে যুদ্ধে যোগ দিয়েছেন।
৫। বেশির ভাগ অফিসার বন্দিত্ব বরন করেন।
অনেকে বলার চেষ্টা করেন কোনো উপায় না থাকাতে বাধ্য হয়ে অনেক আর্মি অফিসার মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন। আমি দৃঢ় ভাবে বলতে চাই, যে সকল আর্মি অফিসার বিদ্রোহ করে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন
তারা স্বেচ্ছা প্রণোদিত হয়েই যুদ্ধে গেছেন । এতে কোনো সন্দেহ নাই। মুক্তিযুদ্ধে এটাও প্রমাণিত হয়েছে সবাই যুদ্ধ করার মতো সাহসী হয়না সবার যুদ্ধ করার সাহস থাকেনা । অতএব আজকে কেউ যদি বলেন সুযোগ পেলে আমি হিমালয় পর্বত উল্টে ফেলতাম এমন দাবী বোধকরি সঠিক নয়।