What's new

Unesco withdraws objection to Rampal power plant near Sundarbans

TIB: South Asian governments less aware of green house gas emission commitment
  • Tribune Desk
  • Published at 10:34 PM July 24, 2017
  • Last updated at 10:35 PM July 24, 2017
TIB-690x450.jpg

Prof AK Enamul Haque, second from left, speaking during the presentation of a study titled 'Unbundling Pledges, Actions of INDCs and Measuring Public Perceptions - A Methodological Study: The Case of South Asian Countries' at TIB head office on Monday Courtesy
The study shows that in Bangladesh, the private stakeholders are less aware of rail and water transport systems to reduce GHG (green house gas) emission than the government officials
Government officials of the six South Asian countries are not well aware of the commitments of their countries in reducing the emission of greenhouse gases while the government and academic groups in Bangladesh are more aware of energy-efficient technologies than private stakeholders and NGOs, says a new study of Transparency International Bangladesh (TIB).

The study shows that perception on using rail and water transport systems to reduce GHG (green house gas) emission is much lower among private players, too. The same is true for energy efficient fans to reduce emissions. Prof AK Enamul Haque of Asian Centre for Development, Dr Pranab Mukhopadhyay of the University of Goa, India, Dr Mani Nepal, Research Programme Manager of ICIMOD, Nepal, economist Fatimat Shafika of the Maldives, Dr Heman Das Lohano of Karachi University, Pakistan, and Shamen P Vidanage ofAsian Centre for Development, Bangladesh, jointly conducted the study on behalf of the TIB.

The study shows that in Bangladesh, the private stakeholders are less aware of rail and water transport systems to reduce GHG (green house gas) emission than the government officials.

Prof AK Enamul Haque presented the findings of the study at a press conference at TIB head office in the capital on Monday.

The study was conducted after taking opinions from some 140 government and private stakeholders of these countries.

About the level of awareness on INDC pledges in the South Asia, the study says governments in each of these six countries pledged to reduce GHG emissions, but the level of awareness vary across different stakeholders. The government and academic groups are less aware about the pledges made by the government than NGOs and private sectors players, it added. Speaking at the press conference, TIB Executive Director Dr Iftekharuzzaman said the sources of power generation, including carbon emission, remain under the control of the governments of the South Asian countries, and that is why it is the governments’ responsibility to reduce carbon emission.

Besides, he said, general people as well private stakeholders can play a strong role in reducing GHG, which has been revealed in this study. TIB’s Executive Management Prof Dr Sumaiya Khair was also present during the presentation.
http://www.dhakatribune.com/climate-change/2017/07/24/tib-south-asia-emission/
 
.
সুন্দরবন ধ্বংস করে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র চাই না

মাত্র একটা ২৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতার কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রতেই লক্ষ মানুষের শ্বাসকষ্ট আর চর্মরোগের অভিশাপ এসেছে, মাটির নীচে পানি কমে গিয়ে তৈরী হচ্ছে মরুময়তা, তাহলে আগামী ২৪ বছরের মধ্যে যে ২০ হাজার মেগাওয়াটের কয়লা কেন্দ্র করার টার্গেট নেয়া হয়েছে তাতে গোটা বাংলাদেশের কী অবস্থা হবে ভাবা যাচ্ছে তো?

এই শহরের আপনি-আমি ২০ হাজার মেগাওয়াটের কয়লা বিদ্যুতে নিরাপদ কিনা চিন্তা করে দেখুন তো...

#no_to_rampal #বাঁচাওসুন্দরবন #SaveSundarbans #SaveSundarban#StopRampal #antifa #NoToRampal
#সুন্দরবনকে_ভালবাসি_পারলে_ঠেকাও #thinkgreen #notgrey#ElectricityMasterPlanBangladesh

কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র

বড়পুকুরিয়ার দূষণে বাড়ছে অ্যাজমা-নিউমোনিয়া
ইয়ামিন সাজিদ দিনাজপুর থেকে ফিরে | ১১:৪১:০০ মিনিট, মার্চ ১০, ২০১৭


base_1489125173-8.jpg

বড়পুকুরিয়ার দূষণে বাড়ছে অ্যাজমা-নিউমোনিয়া
এক দশক আগেও দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া ছিল বসবাসের জন্য আদর্শ স্থান। দেশীয় ফলমূলের পাশাপাশি প্রাচুর্য ছিল মিষ্টি পানির। স্বাস্থ্য নিয়েও ভাবতে হতো না গ্রামবাসীকে। ২০০৬ সালে কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র চালুর পরই পাল্টে গেছে এ চিত্র। বিদ্যুৎকেন্দ্রের ফ্লাই অ্যাশ (ছাই) ও ধোঁয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন আশপাশের মানুষ। বাড়ছে ঘা-পাঁচড়া, হাঁপানি ও নিউমোনিয়ার প্রাদুর্ভাব। ছাই পড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে আম, কাঁঠাল, লিচুর মতো ফলদ বৃক্ষ। ফুল এলেও ফল ধরছে না। বড়পুকুরিয়া কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রের আশপাশের দেড়শ কিলোমিটার পর্যন্ত এলাকা ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার ৯ নম্বর হামিদপুর ইউনিয়নের বড়পুকুরিয়ায় নির্মাণ করা হয়েছে দুটি কয়লাভিত্তিক সাব ক্রিটিক্যাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুটি ইউনিট। প্রথম ইউনিটটি চালু হয় ২০০৬ সালে। বর্তমানে দুটি ইউনিটের দৈনিক গড় উত্পাদিত বিদ্যুতের পরিমাণ ১৬৫ মেগাওয়াটের মতো। কয়লা পোড়ানোয় বিদ্যুৎকেন্দ্রের চিমনি থেকে ফ্লাই অ্যাশ বাতাসে ছড়িয়ে পড়ছে।

বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে উড়ে আসা ছাই ও ধোঁয়ায় শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত নানা সমস্যায় ভুগতে হচ্ছে আশপাশ গ্রামের বাসিন্দাদের। অ্যাজমা, চর্মরোগ ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে নিয়মিতই স্থানীয় হাসপাতালগুলোয় ভিড় করছেন রোগীরা। ফুলবাড়ী ও পার্বতীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের মধ্যে শিশুরাই বেশি। এদের অধিকাংশই হাঁপানি ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত। ফুলবাড়ী ৩১ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নথি ঘেঁটে দেখা যায়, প্রতি বছরই বাড়ছে রোগী ভর্তির হার। ২০০৯ সালের তুলনায় গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত হাসপাতালটিতে রোগী ভর্তির হার ৯১ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১৩ শতাংশে। আগে যেখানে প্রতিদিন ৬০০ থেকে সাড়ে ৬০০ রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা নিত, এখন তা বেড়ে হয়েছে ৯০০ থেকে এক হাজার।

জানতে চাইলে ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান আবাসিক চিকিৎসক সঞ্জয় কুমার গুপ্ত বণিক বার্তাকে বলেন, হাঁপানি ও শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত সমস্যায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। বিদ্যুৎকেন্দ্রের ধোঁয়া ও ছাইয়ের পাশাপাশি অন্যান্য ধোঁয়া ও ধুলাবালির কারণেও এটা হতে পারে। সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি এ ধরনের রোগীর ভিড় বাড়ছে উপজেলার বেসরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও ক্লিনিকগুলোয়ও। ওয়ান ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাসান ফরিদ জানান, তার ক্লিনিকে প্রতি মাসে দেড় হাজারের বেশি রোগী চিকিৎসা নিতে আসেন। এদের মধ্যে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ শিশু, যারা নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত।

বয়স্কদের মধ্যে অধিকাংশই বুকের ব্যথা, চর্মরোগ ও শ্বাসকষ্টের চিকিৎসা নিতে আসেন। হাসপাতালটিতে কথা হয় চিকিৎসা নিতে আসা ষাটোর্ধ্ব এক রোগীর সঙ্গে। তিনি জানান, আগে সারা দিন জমিতে কাজ করতে পারতেন তারা। কিন্তু এখন ১ থেকে দেড় ঘণ্টা কাজ করার পর নাক বন্ধ হয়ে আসে; নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়। বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের আগে কয়লা খনি থেকে প্রাপ্ত পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রে ব্যবহারের কথা থাকলেও তা করছে না কর্তৃপক্ষ। বরং কয়লা খনি থেকে যে পানির প্রবাহ, তা অপরিশোধিত অবস্থায় চৌহাটি থেকে ফুলবাড়ী এবং নবাবগঞ্জ হয়ে পীরগঞ্জে বহমান নদীতে ছেড়ে দেয়া হচ্ছে। খনি সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কয়লা খনি থেকে ঘণ্টায় ২ হাজার ৩৬৭ ঘনমিটার পানি অবমুক্ত হচ্ছে। এ হিসাবে দৈনিক অর্ধলাখ ঘনমিটারের বেশি পানির অপচয় হচ্ছে। অন্যদিকে বিদ্যুৎকেন্দ্রের বয়লার ঠাণ্ডা করার জন্য ইউসুফপুর গ্রামজুড়ে বসানো হয়েছে ১৪টি গভীর নলকূপ। অনবরত ভূগর্ভস্থ থেকে পানি উত্তোলন করায় পানির স্তর অস্বাভাবিক নিচে নেমে গেছে। এতে সুপেয় পানির সংকট দেখা দিয়েছে আশপাশের গ্রামে। পানির স্তর সবচেয়ে নিচে নেমেছে ফুলবাড়ী উপজেলার শিবনগর ইউনিয়নের রামভদ্রপুর, মধ্যরামভদ্রপুর, মধ্যদুর্গাপুর-ইউসুফপুর ওয়ার্ডের দুটি ও দুধিপুুকুরের তিনটি গ্রামে। এছাড়া পার্বতীপুর উপজেলার হামিদপুর ইউনিয়নের শেরপুর, উত্তর শেরপুর ও মধ্যমপাড়া গ্রামেও ভূগর্ভস্থ পানির স্তর অনেক নিচে নেমে গেছে। ওই এলাকায় এখন দেড়শ ফুট গভীর নলকূপেও পানি পাওয়া যাচ্ছে না।

এতে ২০০৮ সালের পর থেকে ওই এলাকায় বিশুদ্ধ পানির সংকট দেখা দেয়। ২০০৯ সাল থেকে পানির সংকট তীব্র আকার ধারণ করলে সে সময়ে এলাকাবাসী আন্দোলনে নামে। পল্লী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (আরডিএ) তদন্ত করে গভীর নলকূপ বসিয়ে পাইপলাইনের মাধ্যমে সংকটে থাকা এলাকাগুলোয় পানি সরবরাহ শুরু করে। এজন্য প্রতিটি পরিবারকে মাসে ১০০ টাকা করে পানির বিল পরিশোধ করতে হয়। পানির সংকট ও বায়ুদূষণের কারণে নিজ গ্রাম থেকে ফুলবাড়ী রেলস্টেশনের উল্টা পাশে নতুন করে বাড়ি করেছেন মোখলেছুর রহমান। তিনি বলেন, বিদ্যুৎকেন্দ্রের কারণে হয়তো দেশের উপকার হয়েছে; কিন্তু এ এলাকার মানুষ সুস্থভাবে বেঁচে থাকার অধিকার হারিয়েছে। এখানকার মানুষ এক ধরনের স্বাস্থ্য ও পানির হাহাকারের মধ্য দিয়ে চলছে।

এ বিষয়ে বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী আব্দুল হাকিমের কাছে জানতে চাইলে তিনি সদ্য নিয়োগ পেয়েছেন দাবি করে কোনো মন্তব্য করতে চাননি। তবে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী হাবিব উদ্দিন আহমেদ বলেন, কয়লা খনির পানি বিদুৎকেন্দ্রে ব্যবহারের কথা ছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত তা হচ্ছে না। তবে তৃতীয় যে ইউনিটটি নির্মাণ হচ্ছে, সেখানে কয়লা খনির পানি ব্যবহার করা হবে। ফুল এলেও ফল ধরে না: বিদ্যুৎকেন্দ্র-সংলগ্ন এলাকায় হ্রাস পাচ্ছে ফল, সবজি ও ফসলের উত্পাদনও। গ্রামবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিদ্যুৎকেন্দ্র চালুর এক বছর পরও আশপাশের দু-তিন কিলোমিটার এলাকায় প্রায় সব ধরনের ফসলের চাষ হতো। বিশেষ করে আগে বিদ্যুৎকেন্দ্রের উত্তর দিকে শেরপুর ও দক্ষিণে দুর্গাপুর এবং পশ্চিমে দুধিপুর গ্রামে আলুর বাম্পার ফলন হতো।

কিন্তু গত কয়েক বছরে আলুর আকৃতি ছোট হওয়ার পাশাপাশি উত্পাদনও হ্রাস পেয়েছে। বিদ্যুৎকেন্দ্রের ছাইয়ে ঘরবাড়িতে ব্যবহূত টিনের স্থায়িত্বও কমছে। টিনের ওপর ছাই জমে মরিচা তৈরি হচ্ছে। এতে দ্রুত ঘরের চালা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এছাড়া বর্ষাকালে ছাইয়ের প্রভাব খুব বেশি দৃশ্যমান না হলেও শীত মৌসুমে মাঠে কাজ করতে গিয়ে বিপাকে পড়েন কৃষক। কিছুক্ষণ কাজ করার পর ছাইয়ে নাক বন্ধ হয়ে যায়। তাপ ও ছাইয়ের কারণ মুখমণ্ডল লালচে বর্ণ ধারণ করে। তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে যে পানি ব্যবহার করা হয়, সেই পানিই ময়লাযুক্ত হয়ে ড্রেনের মাধ্যমে চলে আসে পার্শ্ববর্তী কৃষিজমি ও নদীতে। ওই পানির সংস্পর্শে এলে দেখা দিচ্ছে চুলকানিসহ বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ। যদিও জনস্বাস্থ্যের অবনতি নিয়ে কোনো অভিযোগ না পাওয়ার কথা জানান বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) চেয়ারম্যান প্রকৌশলী খালেদ মাহমুদ। তবে পানির স্তর নেমে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন তিনি। প্রকৌশলী খালেদ মাহমুদ বলেন, পানির স্তর কিছুটা নিচে নেমে গেছে এটা সত্য।

বর্ষাকালে সে ঘাটতিও পুষিয়ে যায়। আর এখন যে ইউনিটি নির্মাণ হচ্ছে সেখানে কয়লা খনি থেকে প্রাপ্ত পানি পরিশোধন করে ব্যবহার করা হবে। নির্মাণ হচ্ছে আরো একটি ইউনিট: বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের পাশে ২ হাজার ৬৮৭ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হচ্ছে আরো একটি ইউনিট। ২৭৫ মেগাওয়াট উত্পাদন ক্ষমতাসম্পন্ন তৃতীয় ইউনিটের নির্মাণকাজ শেষ হলে তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের মোট উত্পাদন দঁড়াবে ৫২৫ মেগাওয়াট। ২০১৮ সালের জুলাইয়ের মধ্যে ইউনিটটি উত্পাদনে যাওয়ার কথা। এরই মধ্যে নতুন ইউনিটটির ৫০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। আগের ইউনিট দুটিতে শুধু কয়লা ব্যবহারের সুযোগ ছিল। নতুন ইউনিটে কয়লা ও তেল দুটোই ব্যবহার করা যাবে। নতুন ইউনিটের জন্য প্রতি ঘণ্টায় পানি প্রয়োজন হবে এক হাজার টন। পাওয়ার সেলের সাবেক মহাপরিচালক বিডি রহমতউল্লাহ বলেন, বড়পুকুরিয়ার আশপাশের মানুষের যে ভোগান্তি, এটা চলতেই থাকবে। কারণ কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে এ ধরনের দূষণ হওয়াটা স্বাভাবিক। যে কারণে অনেক দেশই এখন কয়লার ব্যবহার বন্ধ করে দিচ্ছে।

উন্নত প্রযুক্তির ফলে কয়লা থেকে বিদ্যুৎ উত্পাদনের হার বৃদ্ধি পায়, পরিবেশ দূষণ হ্রাস পায় না। পরিবেশের যে পরিমাণ দূষণ হওয়ার কথা, সেটা যে প্রযুক্তি নামেই বিদ্যুৎকেন্দ্র করা হয়, একই দূষণ হয়। তবে ওই এলাকার পানি সমস্যা সমাধানের জন্য কয়লা খনির পানি কাজে লাগানো গেলে ভূগর্ভস্থ পানির ওপর চাপ কমানো যেত। কিন্তু এরই মধ্যে যে পর্যায়ে পানির স্তর নেমে গেছে, এখন আর কোনো সুফল পাওয়া যাবে না।

http://bonikbarta.net/bangla/news/2017-03-10/109494/বড়পুকুরিয়ার-দূষণে-বাড়ছে-অ্যাজমা-নিউমোনিয়া-/
 
.
সংবাদ >> পরিবেশ
রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প ইউনেসকোর সিদ্ধান্তে ছাড়ের কথা নেই


326341_1.jpg

31 Jul, 2017

রামপাল প্রকল্প এগিয়ে নিতে ইউনেসকোর কাছ থেকে ছাড় পাওয়া গেছে বলে সরকার যে দাবি করেছিল, প্রকাশিত সিদ্ধান্তে তার উল্লেখ নেই। পোল্যান্ডে অনুষ্ঠিত সুন্দরবন ও রামপাল বিষয়ে ইউনেসকোর বিশ্ব ঐতিহ্য কেন্দ্রের ৪১তম সভার সিদ্ধান্তের চূড়ান্ত প্রতিবেদন গতকাল রোববার প্রকাশিত হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্পের প্রভাব নিয়ে সুন্দরবন এবং দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে একটি কৌশলগত পরিবেশগত প্রভাব সমীক্ষা (এসইএ) করতে অনুরোধ করেছে জাতিসংঘের বিজ্ঞান, শিক্ষা ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থার (ইউনেসকো) বিশ্ব ঐতিহ্য কেন্দ্র।

এই সমীক্ষা শেষ না হওয়া পর্যন্ত ওই অঞ্চলে কোনো বৃহদাকার শিল্প অবকাঠামো নির্মাণ না করতে অনুরোধ জানিয়েছে সংস্থাটি। ফলে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিরুদ্ধে বৈশ্বিক সংস্থাটি যেসব আপত্তি তুলেছিল, সেগুলো বহাল রইল। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর ফলে রামপাল প্রকল্প এগিয়ে নিতে ছাড় পাওয়া গেছে মর্মে সরকার যে বক্তব্য দিয়েছিল, সেটি সঠিক নয়।


১২ জুলাই বৈঠক শেষ হলেও ওই বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তের পূর্ণাঙ্গ বিবরণ পাওয়া গেল ১৮ দিন পর। তবে বৈঠক চলাকালেই এটির সিদ্ধান্ত জানিয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ৭ জুলাই একটি বিজ্ঞপ্তি দেয়, যাতে দাবি করা হয়, ২ জুলাইয়ের অধিবেশনে রামপাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যাপারে ইউনেসকো তাদের আপত্তি তুলে নিয়েছে এবং সুন্দরবনের নাম বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিল হয়েছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই সংবাদ বিজ্ঞপ্তির যথার্থতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী পোল্যান্ডের ক্র্যাকো শহরের ওই বৈঠক থেকে দেশে ফিরে ১০ জুলাই এক সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেন, আপাতত সুন্দরবনের পাশে বড় ধরনের শিল্প অবকাঠামো নির্মাণের অনুমতি সরকার দেবে না, তবে রামপাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ বন্ধ হচ্ছে না। তিনি বলেন, ইউনেসকোর সুপারিশ ভবিষ্যতের অবকাঠামোর জন্য বলা হয়েছে। রামপালের কাজ যেহেতু আগে থেকেই শুরু হয়েছে, ফলে রামপালের জন্য তা প্রযোজ্য নয়।

বৈঠকের ৭ নম্বর সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে, ২০১৬ সালে ইউনেসকোর রিঅ্যাক্টিভ মনিটরিং মিশন যেসব সুপারিশ করেছিল, সেগুলো পুরোপুরি বাস্তবায়ন করতে হবে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সরকারের আহ্বানে ইউনেসকো ২০১৬ সালের মার্চে একটি রিঅ্যাক্টিভ মনিটরিং মিশন পাঠায়। বিশেষজ্ঞদের নিয়ে গঠিত দলটি সুন্দরবন এলাকায় সমীক্ষা চালিয়ে যে প্রতিবেদন দেয়, তাতে রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প বাতিল করার সুপারিশ করা হয়েছিল।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে জ্বালানি, খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, ইউনেসকোর মূল আপত্তি ছিল রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ে। তারা খসড়া সিদ্ধান্তে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র বাতিলের দাবি রেখেছিল। কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের যুক্তিতর্কে সন্তুষ্ট হয়ে ইউনেসকোর বিশ্ব ঐতিহ্য কমিটি রামপাল প্রকল্পের ব্যাপারে তাদের আপত্তি তুলে নিয়েছে। ফলে এখন আর রামপাল প্রকল্পের কাজ চালিয়ে যেতে বাধা নেই।

তবে তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্যসচিব আনু মুহাম্মদ প্রথম আলোকে বলেন, সরকার ইউনেসকোর সভায় গিয়ে তাদের সিদ্ধান্ত মানার অঙ্গীকার করে এসেছে।

এখন ইউনেসকোর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হিসেবে বলা হচ্ছে, রামপাল কেন, সুন্দরবনের পাশে কোনো শিল্পপ্রতিষ্ঠানই করা যাবে না। সরকার যদি জাতিসংঘের এই সংস্থার সিদ্ধান্ত মানে, তাহলে অবশ্যই রামপালের কাজ বন্ধ করতে হবে। আর সরকারের বিভিন্ন পর্যায় থেকে রামপাল প্রকল্পে ইউনেসকোর আপত্তি তুলে নেওয়া হয়েছে বলে যেসব বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে, তা যে মিথ্যা, তা আবারও প্রমাণিত হলো। আর সুন্দরবন রক্ষা করতে হলে রামপাল প্রকল্প বাতিল করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।

তবে ইউনেসকোর বিশ্ব ঐতিহ্য কমিটির ৪১তম সভায় পর্যবেক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ওয়াটার কিপার্স অ্যালায়েন্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শরিফ জামিল। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ইউনেসকো রামপাল প্রকল্প নিয়ে তাদের অবস্থান রিঅ্যাক্টিভ মনিটরিং প্রতিবেদনে পরিষ্কার করেছে। সেখানে তারা রামপালসহ সুন্দরবনের চারপাশে সব ধরনের শিল্পকারখানা ও অবকাঠামো না করার সুপারিশ করেছিল। গতকাল প্রকাশিত চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে রিঅ্যাক্টিভ মনিটরিং রিপোর্টের সুপারিশের বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। তার মানে দাঁড়াচ্ছে, রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র করা যাবে না।

শরিফ জামিল আরও বলেন, বিশ্ব ঐতিহ্য কমিটির সভা শেষে ঢাকায় ফিরে প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী তাঁর বক্তব্যে ইউনেসকো রামপাল প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে বলে যে বক্তব্য দিয়েছিলেন, তা যে অসত্য, তা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেখে প্রমাণিত হলো।

প্রতিবেদনে দুই পৃষ্ঠার বাংলাদেশ অংশে যে ১১ দফা সিদ্ধান্ত তুলে ধরা হয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রভাব নিয়ে সুন্দরবন ও দক্ষিণ-পশ্চিম এলাকায় একটি কৌশলগত পরিবেশগত প্রভাব সমীক্ষা (এসইএ) চালানোর যে সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ সরকার নিয়েছে, সেটি যত দ্রুত সম্ভব সম্পন্ন করে বিশ্ব ঐতিহ্য কেন্দ্রে পাঠাতে হবে। এরপর বিশ্ব ঐতিহ্য কেন্দ্র সেটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচারকে (আইইউসিএন) দিয়ে সেটি পর্যালোচনা করে নেবে।

১১ নম্বর সিদ্ধান্তে আরও বলা হয়েছে, যেসব শর্ত দেওয়া হয়েছে, সেগুলো বাস্তবায়নের অগ্রগতি উল্লেখ করে একটি প্রতিবেদন ২০১৮ সালের ১ ডিসেম্বরের মধ্যে বিশ্ব ঐতিহ্য কমিটির কাছে জমা দিতে হবে। কমিটির ২০১৯ সালে অনুষ্ঠেয় ৪৩তম অধিবেশনে ওই প্রতিবেদন নিরীক্ষা করা হবে।
উৎসঃ প্রথম আলো
http://www.newsonbd.net/newsdetail/detail/200/326341


12:00 AM, July 31, 2017 / LAST MODIFIED: 03:05 AM, July 31, 2017
Rampal Power Plant: Unesco decisions, govt version differ
unesco_text_0.jpg

Reaz Ahmad

Unesco has made it clear that no large-scale industrial or infrastructural development should be allowed to proceed in the vicinity of the Sundarbans before Bangladesh carried out a Strategic Environmental Assessment (SEA) for its south-west region.

In a report uploaded yesterday to its website on decisions made at the 41st session of its World Heritage Committee earlier this month, it asked for submission of the SEA report to the World Heritage Centre (WHC) as soon as it was available.

Unesco's decision was contrary to what Bangladesh's delegation had claimed after returning from the session held in Poland.

On July 9, briefing newsmen about the outcome of the session, Prime Minister's Energy Affairs Adviser Tawfiq-e-Elahi Chowdhury said the government would continue building the Rampal power plant and do an SEA alongside as per Unesco's request.

But in reality, the UN organisation has given Bangladesh until December 2018 to implement recommendations made by a UN monitoring mission for protecting the Sundarbans before it could start building the power plant.

The government has been allowed time until December 1 next year to report on the conservation of the world's largest mangrove forest to the WHC. And the UN organisation would examine the conservation situation at the 43rd session of the World Heritage Committee in 2019.

On July 6, when the 41st session was in progress, a Bangladesh foreign ministry release said the World Heritage Committee of Unesco had withdrawn its objection to the setting up of the plant at its current site near the Sundarbans.

In his press brief, Tawfiq-e-Elahi had said the government would do necessary dredging to ensure adequate water flow into the Sundarbans.

The Unesco yesterday said it had requested Bangladesh to put in place a management system for shipping to minimise negative impacts, including from associated activities such as dredging. It reiterated its request to Bangladesh to undertake the Environmental Impact Assessment (EIA) for any future dredging of the Pashur river.

It welcomed Bangladesh's move of not approving the Orion power plant and phase-II of the Rampal power plant in the Sundarbans area.

It, however, noted with concern that sea level rise, salt intrusion and reductions in fresh water flows were posing a threat to the Sundarbans' ecosystem and that the area was particularly vulnerable to impacts from these threats.

It emphasised on the importance of trans-boundary cooperation between Bangladesh and India in preservation of the Sundarbans and urged Bangladesh to fully implement the recommendations made by a Unesco mission last year in relation to ensuring adequate freshwater inflows to the mangrove forest.

Welcoming the development of a draft “National Oil Spill and Chemical Contingency Plan” (NOSCOP), the Unesco requested Bangladesh to ensure adequate provision for funding and human resources for the implementation of the plan once it was adopted, and to provide further information and data on the monitoring of long-term impacts from recent shipping incidents involving spills of hazardous materials in proximity to the Sundarbans.

The Unesco website also mentioned that the UN body had taken note of the Unesco mission's concerns about the likely environmental impacts of the Rampal coal-fired power plant on the Sundarbans arising from air and water pollution, a substantial increase in shipping and dredging, and additional removal of freshwater from an already increasingly saline environment.

It requested Bangladesh to ensure that these impacts were comprehensively assessed as part of the SEA and adequate technological measures were put in place to mitigate these impacts.

Bharat Heavy Electricals Ltd (BHEL) was awarded the contract to construct the 1,320MW Maitree Super Thermal Power Plant in Bagerhat's Rampal near the Sundarbans, for an estimated cost of $1.68 billion.

A joint-venture company styled Bangladesh-India Friendship Power Company Ltd (BIFPCL) had been formed to implement the project.

The Rampal project is 14km from the Sundarbans. There has been growing concerns at home and abroad over the power plant's impact on its ecology.

India is providing 80 percent of the cost as loan, repayable over a period of 30 years, at one percent interest. Bangladesh has offered the land.

The Sundarbans was included in the World Heritage Site list in 1997.
http://www.thedailystar.net/frontpa...-unesco-decisions-govt-version-differ-1441426
 
.
Potentially hazardous area to put a nuclear power plant.

With climate change a big scheme slash scam this would attract unwanted attention.

Greenpeace would be so pizzed
 
.
সংবাদ >> পরিবেশ
রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প ইউনেসকোর সিদ্ধান্তে ছাড়ের কথা নেই


326341_1.jpg

31 Jul, 2017

রামপাল প্রকল্প এগিয়ে নিতে ইউনেসকোর কাছ থেকে ছাড় পাওয়া গেছে বলে সরকার যে দাবি করেছিল, প্রকাশিত সিদ্ধান্তে তার উল্লেখ নেই। পোল্যান্ডে অনুষ্ঠিত সুন্দরবন ও রামপাল বিষয়ে ইউনেসকোর বিশ্ব ঐতিহ্য কেন্দ্রের ৪১তম সভার সিদ্ধান্তের চূড়ান্ত প্রতিবেদন গতকাল রোববার প্রকাশিত হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্পের প্রভাব নিয়ে সুন্দরবন এবং দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে একটি কৌশলগত পরিবেশগত প্রভাব সমীক্ষা (এসইএ) করতে অনুরোধ করেছে জাতিসংঘের বিজ্ঞান, শিক্ষা ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থার (ইউনেসকো) বিশ্ব ঐতিহ্য কেন্দ্র।

এই সমীক্ষা শেষ না হওয়া পর্যন্ত ওই অঞ্চলে কোনো বৃহদাকার শিল্প অবকাঠামো নির্মাণ না করতে অনুরোধ জানিয়েছে সংস্থাটি। ফলে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিরুদ্ধে বৈশ্বিক সংস্থাটি যেসব আপত্তি তুলেছিল, সেগুলো বহাল রইল। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর ফলে রামপাল প্রকল্প এগিয়ে নিতে ছাড় পাওয়া গেছে মর্মে সরকার যে বক্তব্য দিয়েছিল, সেটি সঠিক নয়।


১২ জুলাই বৈঠক শেষ হলেও ওই বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তের পূর্ণাঙ্গ বিবরণ পাওয়া গেল ১৮ দিন পর। তবে বৈঠক চলাকালেই এটির সিদ্ধান্ত জানিয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ৭ জুলাই একটি বিজ্ঞপ্তি দেয়, যাতে দাবি করা হয়, ২ জুলাইয়ের অধিবেশনে রামপাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যাপারে ইউনেসকো তাদের আপত্তি তুলে নিয়েছে এবং সুন্দরবনের নাম বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিল হয়েছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই সংবাদ বিজ্ঞপ্তির যথার্থতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী পোল্যান্ডের ক্র্যাকো শহরের ওই বৈঠক থেকে দেশে ফিরে ১০ জুলাই এক সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেন, আপাতত সুন্দরবনের পাশে বড় ধরনের শিল্প অবকাঠামো নির্মাণের অনুমতি সরকার দেবে না, তবে রামপাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ বন্ধ হচ্ছে না। তিনি বলেন, ইউনেসকোর সুপারিশ ভবিষ্যতের অবকাঠামোর জন্য বলা হয়েছে। রামপালের কাজ যেহেতু আগে থেকেই শুরু হয়েছে, ফলে রামপালের জন্য তা প্রযোজ্য নয়।

বৈঠকের ৭ নম্বর সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে, ২০১৬ সালে ইউনেসকোর রিঅ্যাক্টিভ মনিটরিং মিশন যেসব সুপারিশ করেছিল, সেগুলো পুরোপুরি বাস্তবায়ন করতে হবে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সরকারের আহ্বানে ইউনেসকো ২০১৬ সালের মার্চে একটি রিঅ্যাক্টিভ মনিটরিং মিশন পাঠায়। বিশেষজ্ঞদের নিয়ে গঠিত দলটি সুন্দরবন এলাকায় সমীক্ষা চালিয়ে যে প্রতিবেদন দেয়, তাতে রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প বাতিল করার সুপারিশ করা হয়েছিল।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে জ্বালানি, খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, ইউনেসকোর মূল আপত্তি ছিল রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ে। তারা খসড়া সিদ্ধান্তে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র বাতিলের দাবি রেখেছিল। কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের যুক্তিতর্কে সন্তুষ্ট হয়ে ইউনেসকোর বিশ্ব ঐতিহ্য কমিটি রামপাল প্রকল্পের ব্যাপারে তাদের আপত্তি তুলে নিয়েছে। ফলে এখন আর রামপাল প্রকল্পের কাজ চালিয়ে যেতে বাধা নেই।

তবে তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্যসচিব আনু মুহাম্মদ প্রথম আলোকে বলেন, সরকার ইউনেসকোর সভায় গিয়ে তাদের সিদ্ধান্ত মানার অঙ্গীকার করে এসেছে।

এখন ইউনেসকোর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হিসেবে বলা হচ্ছে, রামপাল কেন, সুন্দরবনের পাশে কোনো শিল্পপ্রতিষ্ঠানই করা যাবে না। সরকার যদি জাতিসংঘের এই সংস্থার সিদ্ধান্ত মানে, তাহলে অবশ্যই রামপালের কাজ বন্ধ করতে হবে। আর সরকারের বিভিন্ন পর্যায় থেকে রামপাল প্রকল্পে ইউনেসকোর আপত্তি তুলে নেওয়া হয়েছে বলে যেসব বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে, তা যে মিথ্যা, তা আবারও প্রমাণিত হলো। আর সুন্দরবন রক্ষা করতে হলে রামপাল প্রকল্প বাতিল করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।

তবে ইউনেসকোর বিশ্ব ঐতিহ্য কমিটির ৪১তম সভায় পর্যবেক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ওয়াটার কিপার্স অ্যালায়েন্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শরিফ জামিল। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ইউনেসকো রামপাল প্রকল্প নিয়ে তাদের অবস্থান রিঅ্যাক্টিভ মনিটরিং প্রতিবেদনে পরিষ্কার করেছে। সেখানে তারা রামপালসহ সুন্দরবনের চারপাশে সব ধরনের শিল্পকারখানা ও অবকাঠামো না করার সুপারিশ করেছিল। গতকাল প্রকাশিত চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে রিঅ্যাক্টিভ মনিটরিং রিপোর্টের সুপারিশের বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। তার মানে দাঁড়াচ্ছে, রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র করা যাবে না।

শরিফ জামিল আরও বলেন, বিশ্ব ঐতিহ্য কমিটির সভা শেষে ঢাকায় ফিরে প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী তাঁর বক্তব্যে ইউনেসকো রামপাল প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে বলে যে বক্তব্য দিয়েছিলেন, তা যে অসত্য, তা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেখে প্রমাণিত হলো।

প্রতিবেদনে দুই পৃষ্ঠার বাংলাদেশ অংশে যে ১১ দফা সিদ্ধান্ত তুলে ধরা হয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রভাব নিয়ে সুন্দরবন ও দক্ষিণ-পশ্চিম এলাকায় একটি কৌশলগত পরিবেশগত প্রভাব সমীক্ষা (এসইএ) চালানোর যে সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ সরকার নিয়েছে, সেটি যত দ্রুত সম্ভব সম্পন্ন করে বিশ্ব ঐতিহ্য কেন্দ্রে পাঠাতে হবে। এরপর বিশ্ব ঐতিহ্য কেন্দ্র সেটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচারকে (আইইউসিএন) দিয়ে সেটি পর্যালোচনা করে নেবে।

১১ নম্বর সিদ্ধান্তে আরও বলা হয়েছে, যেসব শর্ত দেওয়া হয়েছে, সেগুলো বাস্তবায়নের অগ্রগতি উল্লেখ করে একটি প্রতিবেদন ২০১৮ সালের ১ ডিসেম্বরের মধ্যে বিশ্ব ঐতিহ্য কমিটির কাছে জমা দিতে হবে। কমিটির ২০১৯ সালে অনুষ্ঠেয় ৪৩তম অধিবেশনে ওই প্রতিবেদন নিরীক্ষা করা হবে।
উৎসঃ প্রথম আলো
http://www.newsonbd.net/newsdetail/detail/200/326341


12:00 AM, July 31, 2017 / LAST MODIFIED: 03:05 AM, July 31, 2017
Rampal Power Plant: Unesco decisions, govt version differ
unesco_text_0.jpg

Reaz Ahmad

Unesco has made it clear that no large-scale industrial or infrastructural development should be allowed to proceed in the vicinity of the Sundarbans before Bangladesh carried out a Strategic Environmental Assessment (SEA) for its south-west region.

In a report uploaded yesterday to its website on decisions made at the 41st session of its World Heritage Committee earlier this month, it asked for submission of the SEA report to the World Heritage Centre (WHC) as soon as it was available.

Unesco's decision was contrary to what Bangladesh's delegation had claimed after returning from the session held in Poland.

On July 9, briefing newsmen about the outcome of the session, Prime Minister's Energy Affairs Adviser Tawfiq-e-Elahi Chowdhury said the government would continue building the Rampal power plant and do an SEA alongside as per Unesco's request.

But in reality, the UN organisation has given Bangladesh until December 2018 to implement recommendations made by a UN monitoring mission for protecting the Sundarbans before it could start building the power plant.

The government has been allowed time until December 1 next year to report on the conservation of the world's largest mangrove forest to the WHC. And the UN organisation would examine the conservation situation at the 43rd session of the World Heritage Committee in 2019.

On July 6, when the 41st session was in progress, a Bangladesh foreign ministry release said the World Heritage Committee of Unesco had withdrawn its objection to the setting up of the plant at its current site near the Sundarbans.

In his press brief, Tawfiq-e-Elahi had said the government would do necessary dredging to ensure adequate water flow into the Sundarbans.

The Unesco yesterday said it had requested Bangladesh to put in place a management system for shipping to minimise negative impacts, including from associated activities such as dredging. It reiterated its request to Bangladesh to undertake the Environmental Impact Assessment (EIA) for any future dredging of the Pashur river.

It welcomed Bangladesh's move of not approving the Orion power plant and phase-II of the Rampal power plant in the Sundarbans area.

It, however, noted with concern that sea level rise, salt intrusion and reductions in fresh water flows were posing a threat to the Sundarbans' ecosystem and that the area was particularly vulnerable to impacts from these threats.

It emphasised on the importance of trans-boundary cooperation between Bangladesh and India in preservation of the Sundarbans and urged Bangladesh to fully implement the recommendations made by a Unesco mission last year in relation to ensuring adequate freshwater inflows to the mangrove forest.

Welcoming the development of a draft “National Oil Spill and Chemical Contingency Plan” (NOSCOP), the Unesco requested Bangladesh to ensure adequate provision for funding and human resources for the implementation of the plan once it was adopted, and to provide further information and data on the monitoring of long-term impacts from recent shipping incidents involving spills of hazardous materials in proximity to the Sundarbans.

The Unesco website also mentioned that the UN body had taken note of the Unesco mission's concerns about the likely environmental impacts of the Rampal coal-fired power plant on the Sundarbans arising from air and water pollution, a substantial increase in shipping and dredging, and additional removal of freshwater from an already increasingly saline environment.

It requested Bangladesh to ensure that these impacts were comprehensively assessed as part of the SEA and adequate technological measures were put in place to mitigate these impacts.

Bharat Heavy Electricals Ltd (BHEL) was awarded the contract to construct the 1,320MW Maitree Super Thermal Power Plant in Bagerhat's Rampal near the Sundarbans, for an estimated cost of $1.68 billion.

A joint-venture company styled Bangladesh-India Friendship Power Company Ltd (BIFPCL) had been formed to implement the project.

The Rampal project is 14km from the Sundarbans. There has been growing concerns at home and abroad over the power plant's impact on its ecology.

India is providing 80 percent of the cost as loan, repayable over a period of 30 years, at one percent interest. Bangladesh has offered the land.

The Sundarbans was included in the World Heritage Site list in 1997.
http://www.thedailystar.net/frontpa...-unesco-decisions-govt-version-differ-1441426

where is awami league cheerleading liar @bluesky? He was propagating awami league lie here.
 
.
where is awami league cheerleading liar @bluesky? He was propagating awami league lie here.

"The government has been allowed time until December 1 next year to report on the conservation of the world's largest mangrove forest to the WHC. And the UN organisation would examine the conservation situation at the 43rd session of the World Heritage Committee in 2019."

You see, UNESCO has conditionally withdrawn its hard objection to Rampal now. The GoB will certainly compile a report by the due date and will use an upgraded technology in the plant to mitigate the exhaust of harmful substances. @idune, are you not still happy?
 
.
Qamrul Islam
হাসিনার জারজ সরকারের ফ্রাডবাজি আবার ধরা!
রামপাল প্রকল্পে ইউনেস্কো আপত্তি তুলে নিয়েছে- কয়দিন আগে এমন দাবী করেছিল অবৈধ হাসিনা সরকার। এবার ইউনেস্কো জানিয়ে দিয়েছে হাসিনার জারজগুলার দাবী মিথ্যা। ইউনেস্কো কোনো কিছু প্রত্যাহার করেনি। আপত্তি বহাল আছে! .........ল্যাও ঠেলা।

এভাবেই হাসিনা বিদেশেীদের নিয়ে ক্রমাগতভাবে মিথ্যা কথা প্রচার করে বাংলাদেশের জনগনকে বিভ্রান্ত করা চেষ্টা করে। কিন্তু পরে ধরা খায়। এর কয়েকটি নমুনা-

☛ ৫ জানুয়ারী কুত্তামার্কা নির্বাচনের সারা বিশ্ব যখন হাসিনার থেকে মুখ ঘুরিয়ে নিয়েছিল, তখন ওয়াশিংটনের রাষ্ট্রদূত আকরামুল কাদের দেখা করে মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্র মন্ত্রী নিসা দেশাইর সাথে। আকরামুল কাদের বিডিনিউজ ২৪ এর শিহাবুদ্দিন কিসলুর মাধ্যমে খবর প্রকাশ করে, আমেরিকা হাসিনা সরকারকে স্বীকৃতি দিয়েছে! আর যায় কোথায়? ধরে বসে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস। শেষ পর্যন্ত আকরামুল কাদেরকে মাফ চাইতে হয় মিথ্যা বলার জন্য, এবং দূতাবাসের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞপ্তি ঝুলাতে হয় তথ্যগত বিভ্রাট করা সংক্রান্ত স্বীকারোক্তি দিয়ে।

☛ এর দু’মাস পরে আওয়ামীলীগের রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ গেলো আমেরিকা। দেখা করলো জাতিসংঘ মহাসচিবের সাথে। পরে স্থায়ী প্রতিনিধি মাল মুহিতের ভাই মোমেন মিডিয়াতে প্রকাশ করলো, বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়া বান কি মুন খুশি, ২০১৯ সালের আগে নির্বাচন নয়। দু’দিন পরে জাতিসংঘ থেকে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হলো, হামিদকে অমন কথা বলেননি মুন। বরং, নির্বাচনের জন্য আলৈাচনার তাগিদ দিয়েছেন তিনি। মানে হইল পুরাই ধরা।

☛ এবার আসেন হাসিনার পালা। ২২ জুলাই বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের সাথে দেখা করলো (দরজার চিপায়) হাসিনা। সেই দেখা করা নিয়ে হাসিনার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলী ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কথা প্রেসকে জানিয়েছে এভাবে, “নির্বাচন শেষ হয়েছে। এটা অতীত। আমরা ভবিষ্যতের দিকে তাকাতে চাই্।” আর এটাকে হাসিনা ”গ্রীন সিগনাল” হিসাবে প্রকাশ করেছে। সাংবাদিকরা ৫ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাজ্যের অবস্থান ‘নরম’ হয়েছে কি না জানতে চান পররাষ্ট্র মন্ত্রী মাহমুদ আলীর কাছে, তিনি রসিকতার সুরে বলেন, ‘মাত্র নরম? শুধু নরম?’ বাংলাদেশ নিয়ে যুক্তরাজ্যের অবস্থান স্পষ্ট হয়েছে কিনা- এমন প্রশ্নে মাহমুদ আলী বলেন, ‘অবশ্যই, দিনের আলোর মত পরিষ্কার। তিনি (ক্যামেরন) বলেছেন, ইলেকশন ইজ ওভার। ইট ইজ পাস্ট। নাউ উই লুক টু দ্যা ফিউচার।” আর যায় কোথায়? আসল অবস্থানটা পরিস্কার করলো বৃটিশ সরকার। প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে প্রচার করা প্রেস রিলিজে বলা হয়েছে, .........“(বৈঠকে) যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী জানুয়ারি ২০১৪ নির্বাচন নিয়ে হতাশা ব্যক্ত করেন, যাতে অর্ধেকের বেশি সংসদীয় আসনে এমপিরা ভোট ছাড়াই বিজয়ী হয়েছেন। দুই প্রধানমন্ত্রী একটি মুক্ত সমাজ ও রাজনৈতিক ব্যবস্থার পক্ষে একমত হন, যেখানে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক অংশগ্রহণ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে সম্মানের সঙ্গে দেখা হয়।..........”

☛ হাম্বালীগের ফরিং মিনিষ্টার দিল্লিতে গেলো এবং অতপর ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির নামে কিছু কথা ছড়াইলো। (এক) বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধু, রক্ষা করেছেন হাসিনা, (দুই) বাংলাদেশ-ভারতের অতীত বর্তমান ভবিষ্যৎ এক সুতোয় গাঁথা। অনেকে এই সব খবরে বিভ্রান্ত হয়ে ছিলেন। প্রশ্ন হলো, এই নিউজ কি ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রক প্রচার করেছে। জবাব হলো- না। তাহলে কে প্রচার করছে, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়। আবুল হাসান মাহমুদ আলী (সংক্ষেপে আবুল আলী) যখন দিল্লিতে, তখেন ঢাকায় তার অফিসাররা মোদির বক্তব্য প্রচার করছে। মোদির কথা মোদি বলছে না, সেগুনবাগিচা বলছে কেনো> বাংলাদেশ কি ভারতের অঙ্গরাজ্য হয়ে হেলো নাকি? সমস্যাটা এখানেই। তাহলে মোদি নিজের ওয়েবসাইটে বা ভারত সরকারের কোনো পাবলিকেশনে এমন কথার ছিটে ফোটাও নাই।

..........এই জারজ সরকারের একমাত্র কাজই হলো মিথ্যাচার করা। শেষে ধরা পড়ে খায় পাবলিকের জুতার বাড়ি।



Sundarbans, Rampal and blatant lies
Azzam Khan, August 1, 2017
DF6UoelUMAEJTzg.jpg

A few days ago, the Bangladesh government rather smugly declared that UNESCO had given a go-ahead to the controversial Rampal coal-fired power plant to be constructed near the Sundarbans. The people were confused. So, had the environmentalists been talking through the back of their heads all this time about the risk Rampal posed to the world heritage mangrove forest? Was there actually no risk to the rich biodiversity of the region? Would Rampal not stifle the roar of the tigers after all, and the forest would continue to flourish with all its diverse flora and fauna?

Activists, environmentalists and conscious citizens, of course, were not convinced. After all, an international institution like UNESCO had issued grave warnings about the fallout of such a power plant in close proximity to the forest. Would it retract its stand so easily? Would it turn a blind eye to all the facts and figures which unmistakably pointed to the damage that the coal-fired power project would cause? The doubts expressed by the experts about the government’s announcement soon proved true.

To put it bluntly, the government had lied. UNESCO had in no way given a go-ahead to the Rampal power plant project. In fact, it maintained its stance against the project and stated this in unequivocal terms during the 41st session of its World Heritage Committee held in Krakow, Poland recently.

The Bangladesh government’s claim that UNESCO has given clearance to go ahead with the Rampal coal-fired power plant project, is nowhere evident in the decisions made public by the organisation. The final report on the decisions adopted during the 41st session of the World Heritage Committee was published on Sunday, 30 July. The report stated that the World Heritage Committee of the United Nations Educational, Scientific and Cultural Organisation (UNESCO) had called for a Strategic Environmental Assessment (SEA) to be carried out regarding the impact of the Rampal power project on the Sundarbans and the southwest region of the Bangladesh.

The UNESCO committee clearly requested that no large industrial infrastructure be constructed in the region until this assessment was completed. The conditions laid down by the UNESCO regarding work on the Rampal power plant remained intact. The government’s statement that UNESCO clearance has been granted to go ahead with the Rampal project was not correct. It was a blatant lie.

The World Heritage Committee meeting ended on 12 July and the full text of the decisions taken at the meeting was published 18 days later. However, while the meeting was ongoing, the Bangladesh foreign ministry on 7 July issued an official statement claiming that on 2 July UNESCO has withdrawn its objection to the Rampal power plant and had also decided to cancel the decision to drop the Sundarbans from the world heritage list.

When questions were raised in this regard, the Bangladesh prime minister’s energy advisor Toufiq-e-Elahi Chowdhury, upon return from the meeting in Krakow, Poland, told a press conference on 10 July that for the time being the government will not give permission for any large industrial infrastructure near the Sundarbans, but the work on the Rampal coal-based power plant would not be halted.

The World Heritage Committee’s Decision 7 taken at the meeting stated that constant efforts would have to be made to fully implement all the other recommendations made by the 2016 Reactive Monitoring mission.

In this regard, Bangladesh’s state minister for energy, mineral resources and power Nasrul Hamid said that UNESCO’s main objection had been to the Rampal power plant. In their draft decision, they had called for the Rampal power plant to be shelved. But, he claimed, in face of Bangladesh government’s arguments, they lifted their objection to the Rampal project. So, there was no longer any obstacle to the project.

However, member secretary of national committee for the protection of oil, gas, mineral resources and power and ports, Anu Muhammad, has said that the government made a commitment at the UNESCO meeting to accept their decision. Since the government has accepted UNESCO’s final decision, then work on Rampal must halt.

The decisions published by the World Heritage Committee proved once again that the statements made by the government to the effect that UNESCO had withdrawn its objection to the Rampal project, are false. The bottom line remains, if the Sundarbans is to be saved, the Rampal project must be cancelled.

Central committee member of the international organisation Water Keepers Alliance, Sharif Jamil, who was present as an observer at the 41st session of UNESCO’s World Heritage Committee, said UNESCO had made its stand concerning the Rampal project clear in the reactive monitoring report. They recommended that no industries and infrastructure, including Rampal, be set up around the Sundarbans. He said the statement made by the prime minister’s energy advisor Toufiq-e-Elahi Chowdhury upon his return from the World Heritage Committee meeting, to the effect that UNESCO had approved of the Rampal project, was untrue.

In the Decision 11 of the two-page report’s section on Bangladesh, it is said that the decision taken by the Bangladesh government to carry out a Strategic Environmental Assessment (SEA) in the Sundarbans and the southwest region must be completed as soon as possible and sent to the World Heritage Committee. After that, the World Heritage Committee will send this on to the International Union for Conservation of Nature (IUCN) for examination. Decision 11 also stated that an updated report on the state of conservation of the property and the implementation of the conditions was to be submitted by 1 December 2018 for examination by the World Heritage Committee at its 43rd session in 2019.

The World Heritage Committee decisions regarding the Sundarbans

The World Heritage Committee
  1. Having examined Document WHC/17/41.COM/7B,
  2. Recalling Decision 39 COM 7B.8, adopted at its 39th session (Bonn, 2015),
  3. Welcomes the State Party’s decision not to approve the Orion power plant and Phase II of the Rampal power plant,
  4. Also welcomes the State Party’s decision to carry out a Strategic Environmental Assessment (SEA) for the South-West region of Bangladesh, including the property, and requests the State Party to ensure that any large-scale industrial and/or infrastructure developments will not be allowed to proceed before the SEA has been completed, and to submit a copy of the SEA to the World Heritage Centre for review by IUCN, in accordance with Paragraph 172 of the Operational Guidelines, as soon as it is available;
  5. Also welcomes the information provided on ecological monitoring and notes with concern that sea level rise, salt intrusion and reductions in fresh water flows are posing a threat to the Sundarbans’ ecosystem and that the property is particularly vulnerable to impacts from these threats;
  6. Takes note of the critical importance of transboundary cooperation between the States Parties of Bangladesh and India on the World Heritage properties “The Sundarbans” (Bangladesh) and “Sundarbans National Park” (India), further welcomes the efforts made by both States Parties to enhance collaboration, and urges the State Party of Bangladesh to fully implement the recommendations made by the 2016 mission in relation to ensuring adequate freshwater inflows to the property;
  7. Also requests the State Party to make constant efforts to fully implement all the other recommendations made by the 2016 Reactive Monitoring Mission;
  8. Welcomes furthermore the development of a draft “National Oil Spill and Chemical Contingency Plan” (NOSCOP), and further requests the State Party to ensure adequate provision of funding and human resources for the implementation of the plan once it is adopted, and to provide further information and data on the monitoring of long-term impacts from recent shipping incidents involving spills of hazardous materials in proximity to the property and requests furthermore the State Party to put in place a management system for shipping to minimize negative impacts on the property, including from associated activities such as dredging;
  9. Reiterates its request to the State Party to undertake the Environmental Impact Assessment (EIA) for any future dredging of the Passur River to include an assessment of impacts on the Outstanding Universal Value (OUV) of the property, as requested by the Committee;
  10. Also takes note of the mission’s concerns about the likely environmental impacts of the Rampal coal-fired power plant on the property arising from air and water pollution, a substantial increase in shipping and dredging, and additional removal of freshwater from an already increasingly saline environment and requests furthermore the State Party to Decisions adopted during the 41st session of the World Heritage Committee (Krakow, 2017) ensure that these impacts are comprehensively assessed as part of the SEA and adequate technological measures are put in place to mitigate these impacts and to put in place adequate measures to mitigate these impacts, in order to avoid damage to the OUV of the property;
  11. Finally requests the State Party to submit to the World Heritage Centre, by 1 December 2018, an updated report on the state of conservation of the property and the implementation of the above, for examination by the World Heritage Committee at its 43rd session http://southasianmonitor.com/2017/08/01/sundarbans-rampal-blatant-lies/
 
.
Bangladesh doubles wildlife sanctuary to save its tigers
SAM Staff, August 2, 2017
Sundarban-Tiger.jpg

The 6,017 square kilometre Sundarbans is one of the largest habitats of the endangered Bengal tigers. PHOTO: FACEBOOK/SUNDARBAN
Bangladesh has more than doubled the size of the wildlife sanctuary in the world’s largest mangrove forest to try to protect endangered Bengal tigers whose numbers have fallen sharply, officials said Tuesday (Aug 1).

More than half, or 52 per cent, of the 6,017 square kilometre (2,325 square mile) Sundarbans – one of the largest habitats of the tigers – has been declared a sanctuary this week, said the government’s chief forest conservator Shafiul Alam.

The Sundarbans, which also straddles parts of eastern India, is home to some rare animals including the Irrawaddy dolphins and the Bengal tigers, both declared endangered because of poaching and a loss of their habitat.

Previously the wildlife sanctuary was limited to 23 per cent of the forest cover, and villagers and tourists had unrestricted access to the rest of the mangrove forest.

A 2015 survey found a dramatic decline in the numbers of the Bengal tiger – 106 tigers, down from 440 during a 2004 count.

Monirul Khan, a tiger expert and zoology professor at Jahangirnagar University, said the decision would “surely help” increase the number of wild cats.

“This is a law. We appreciate it. If it’s enforced effectively, I’m hopeful it will help the animals, especially the tigers, to grow in numbers,” Khan said.

Amir Hossain, head of the government’s Tiger Monitoring Project, said the expanded sanctuary “will be a safe roaming and breeding haven for the tigers”.

“People’s movement in the extended sanctuary will be restricted,” he said. The nearly 350,000 locals who depend on the Sundarbans to collect fish, honey and logs will not be allowed to enter it, he said.

Despite this expansion, the wildlife and the delicate ecosystem of the Sundarbans still face an existential crisis from a controversial power plant at the edge of the forest which Prime Minister Sheikh Hasina’s government is moving ahead with, experts said.


A UN agency last October asked the government to halt construction of the 1,320-megawatt power plant, saying there was a high chance that pollution from it would “irreversibly damage” the Sundarbans.

“The government should rethink about the power plant as the extension of the sanctuary alone won’t make much difference for the tigers and other Sundarbans animals,” Khan said.
http://southasianmonitor.com/2017/08/02/bangladesh-doubles-wildlife-sanctuary-save-tigers/
 
.
Govt must abandon its deceptive strategy on Rampal
Published: 00:05, Aug 02,2017 | Updated: 23:52, Aug 01,2017

THE government’s giving a false interpretation of UNESCO’s stand on the Rampal plant and continuing to do so are disparaging. The World Heritage Committee of UNESCO at its 41st session in Poland in July 2–12 imposed an embargo, as New Age reported on Tuesday, on any large-scale industrial and infrastructural development in and around the Sunderbans until a strategic environmental assessment is completed and it requires the Bangladesh government to produce a copy of the assessment report to World Heritage Centre.

It comes out explicitly in UNESCO’s decision that it has maintained its reservation about any industrial activities in and around Sunderbans until the submission of the strategic environmental assessment. It is shockingly deceptive on part of the prime minister’s energy adviser when he claimed even on Monday that the Rampal power plant project was outside the purview of the UNESCO embargo. This outright misinterpretation of facts, which UNESCO has already made public, is unfortunate. The government must realise that by taking such a deceptive strategy on the Rampal power plant, it is not only risking its credibility at home but also in the world community.

The UNESCO World Heritage Committee, in the seventh clause of its decision on the Sunderbans, has clearly requested the government to make constant efforts to fully implement all the other recommendations that the 2016 reactive monitoring mission made. In details and clear terms, the mission’s report, referred to in the UNESCO decision, has recommended that the Rampal power plant should be cancelled in its current location and relocated to a more suitable place where it would not negatively impact the Sunderbans and the property. However, the incumbents and its energy adviser chose to completely ignore the mission report and its recommendation when falsifying UNESCO’s decision. The incumbents have since the inception of the project been stubbornly ignoring global and national expert voices on the issue of the environmental impact of the Rampal power plant. Alarmingly, it is using extrajudicial powers to silence voices against the plant while it is misinterpreting the facts. It is in this context that it will not be mistaken to suggest that the incumbents are choosing profiteering interest, risking the future of the country as any ecological destruction in the Sunderbans would have long-term effects on the climate of Bangladesh.

The government, therefore, must stop playing this game of misinterpreting facts and realize that by way of doing this, it has lost face when the decisions have already been made public. In the name of securing energy security, the government has chosen to ignore the reality of climate change and de prioritised long- and short-term environmental concerns. The incumbent must recognise that it is mandated to protect the life of its constituency that includes people as well as property. In what follows, with no further delay, it should abandon its strategy to deceive people and immediately scrap the controversial power plant project to regain people’s trust.

http://www.newagebd.net/article/21017/govt-must-abandon-its-deceptive-strategy-on-rampal
 
.
12:00 AM, August 18, 2017 / LAST MODIFIED: 12:00 AM, August 18, 2017
ENVIRONMENT
Declaring war against the Sundarbans?
sundarbans_11.jpg

Kallol Mustafa

In a verdict in 2012, the National Green Tribunal (NGT) of India, while suspending the environment clearance (EC) for a proposed coal-based thermal power plant near Pichavaram Mangrove forest in Cuddalore district of Tamil Nadu, directed the company to carry out a cumulative impact assessment study within a radius of 25 km from the project site. It also directed the Indian Ministry of Environment and Forest to initiate a 'carrying capacity study' in the region where a number of projects have been proposed in proximity to the Cuddalore Industrial Area and Pichavaram mangroves (The Hindu, May 25, 2012).

The tribunal in its verdict explained the importance of cumulative impact assessment studies in the following way: “We strikingly feel keeping in view the precautionary principle and sustainable development approach, cumulative impact assessment studies are required to be done in order to suggest adequate mitigative measures and environmental safeguards to avoid any adverse impacts on ecologically fragile eco-system of Pichavaram Mangroves and to the biological marine environment in the vicinity. We, therefore, direct that cumulative impact assessment studies be carried out by the Project Proponent especially with regard to the proposed Coal Based Power plant (2x660MW) of Cuddalore Power Company Ltd. and the Nagarjuna Oil Refinery and other industrial activities within a radius of 25 km from the power project…” (Green Tribunal, November 10, 2014).

While the Indian Green Tribunal recognises the importance of 'the precautionary principle and sustainable development approach' for any development project within 25 km of a small mangrove forest, the National Committee on Environment of Bangladesh, chaired by the prime minister Sheikh Hasina, did not hesitate to give clearance to 320 industrial projects within 10 km radius of the world's largest mangrove forest, the Sundarbans, without any cumulative impact assessment!

And in doing so, the highest government body to ensure environmental protection has even violated the Environment Conservation Act (1999) of the country, which declared the 10 km area surrounding the Sundarbans as an ecologically critical area (ECA). Setting up of any polluting industry is strictly prohibited in the ECA (Refer Ecologically Critical Area Gazette).

According to a report published in national daily, Prothom Alo, the National Committee on Environment, in its meeting on August 6, 2017, issued permission to a total of 186 industrial projects which were there previously around the Sundarbans. Clearance of the other 118 industries—which had received preliminary clearance earlier—was also renewed. The committee also approved a total of 16 new industrial projects near the Sundarbans. Of them, eight are Liquefied Petroleum Gas (LPG) plants that are known to create serious environmental degradation (Prothom Alo, August 11, 2017). The remaining eight are large and medium-scale industries.


From the very beginning, activists have predicted—and warned—that the Rampal Coal Power Plant is not the end, but just the beginning of a new 'land rush' around the Sundarbans region. Its establishment would attract other polluting industries, land speculators and looters which would accelerate and intensify the ongoing degradation of the Sundarbans ecosystem. The evidence is already there, as reported by The Daily Star in 2016: “Powerful people are snapping up lands within the ECA to set up industries posing additional threats to the unique mangrove forest… Some of those investors are influential politicians or their kin who manage clearances for industry and are buying land like homesteads, wetland and crop fields. Already over 100 business groups and individuals have bought land in the ECA zone.” (October 04, 2016).

The United Nations Educational, Scientific and Cultural Organisation (UNESCO) has also expressed its concern regarding industrial development near the Sundarbans several times. Emphasising the importance of cumulative impacts assessment, the UNESCO Reactive Monitoring Mission, after visiting and assessing the dangers of different industrial coastal development projects near the Sundarbans including Rampal Coal Power Plant, wrote in its report in 2016: “None of the relevant EIAs for these coastal developments take into account the cumulative effects of associated activities that come with the actual development. In addition, each development is assessed independently without consideration of the accumulated effects.” The mission also noted the importance of Strategic Environmental Assessment (SEA): “The purpose of an SEA is to assess the cumulative impacts at a landscape and regional scale before individual projects are decided upon…

In the much publicised 41st annual general meeting of UNESCO held in July 2017, Government of Bangladesh (GOB) committed to carry out a Strategic Environmental Assessment (SEA) for the entire Sundarbans Region. UNESCO welcomed Bangladesh's decision, adding that it “…requests the State Party to ensure that any large-scale industrial and/or infrastructure developments will not be allowed to proceed before the SEA has been completed.”

Barely one month since its commitment to UNESCO, the GOB has given its go-ahead to 320 industrial projects adjacent to the Sundarbans. While the government is supposed to stop all current large-scale industrial development projects including Rampal Coal Power Plant before completing the SEA, in practice, let alone stopping the existing projects, it is giving clearance to hundreds of new polluting industrial projects in the ECA of the Sundarbans, which is tantamount to declaring war against the mangrove forest.

The GOB, of course, tries to assure the people by uttering its usual promises that the people setting up the industries have taken steps to protect the environment, that it will enforce strict terms and conditions to protect the environment and so on. But even if one ignores the violation of ECA rules and somehow manages to keep faith in the government's promises, one cannot believe in its capacity and capability to enforce its promises considering its past and current track records. For example, thousands of tonnes of untreated pollutants from different industrial areas in and around the capital city are being dumped in the surrounding rivers. Most of the industrial units of these areas have no sewage treatment or ETP plants of their own. If environmental pollution of this scale is allowed in and around the capital itself, who will believe the same will not be allowed to happen in remote areas like the Sundarbans?

That's why it is important to cancel all the large-scale industrial projects including Rampal Coal Power Plants surrounding the Sundarbans. There are many ways to develop the country, many places to establish power, LPG, RMG and other industrial units, but the Sundarbans is unique; no one has the right to gamble with this unique mangrove forest and world heritage site.

Kallol Mustafa is an engineer and member of the National Committee to Protect Oil, Gas, Mineral Resources, Ports and Power.
http://www.thedailystar.net/star-weekend/environment/declaring-war-against-the-sundarbans-1450189
 
.
Where is this proudly announced mega plan ?
Do our armchair environmentalists have nothing to say about it??

Mega plan to meet Bangladesh power demand soon by anti-Rampal protesters
Staff Correspondent bdnews24.com
Published: 2017-07-12 03:08:34.0 BdST Updated: 2017-07-12 03:25:45.0 BdST

A mega plan for meeting Bangladesh's electricity demands without setting up power plants in Rampal and Rooppur will be revealed shortly by the National Committee for Protection of Oil, Gas, Mineral Resources, Power and Ports.

The plan to be presented on Jul 22 will involve less cost than the current one and act as a counter proposal to the government's 'regressive plans', Prof Anu Muhammad, the committee's member secretary, told a rally in Dhaka on Tuesday.

The government justification for plans for a thermal plant in Bagerhat's Rampal and a nuclear power plant in Pabna's Rooppur was for meeting rising demands, he said.

"There is no bigger fraud than this. Rampal and Rooppur plants are not being set up to meet demands but to secure the interest of foreign countries," he commented.

The committee, by conducting researches during the past seven months, has drawn out a cost-friendly mega plan for meeting electricity demands without dependency on foreign aid or loans, said Prof Muhammad.


"The people of Bangladesh will be able to use this electricity at a cheaper cost."

The committee will also protest against the Rampal power plant, an Indo-Bangladesh initiative whose proposed location was near the Sundarbans, by demonstrating on 100 kilometres of road between Sarankhola and Shyamnagar on Jul 25, he said.

The committee will continue to protest the 1,320MW coal-fired plant near the world's largest mangrove forest despite the UNESCO's decision to withdraw objections about the location.

"It is the UNESCO's defeat if it changed its stance listening to the Bangladesh government or someone else. The people of Bangladesh won’t back away even though the UNESCO has. We'll continue our campaign," the national committee leader said.
 
.
Where is this proudly announced mega plan ?
Do our armchair environmentalists have nothing to say about it??
সুন্দরবন বাঁচাতে বার্লিন সম্মেলন থেকে আসছে ঘোষণাপত্র
berlin-conference.jpg

ছবি: সংগৃহীত
সুন্দরবনের পাশে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাতিলের দাবি জানিয়ে জার্মানির রাজধানী বার্লিনে চলছে আন্তর্জাতিক সম্মেলন। দুদিন ব্যাপী এই সম্মেলনের শেষ দিনে রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প বাতিল ঘোষণা করে সুন্দরবন বাঁচাতে বার্লিনে ঘোষণাপত্র প্রকাশ করা হবে।

১৯ ও ২০ আগস্ট বার্লিন শহরের গণতান্ত্রিক ও মানবাধিকার কেন্দ্রে আয়োজিত দু’দিন ব্যাপী একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে জার্মানির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও পরিবেশ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সংগঠন ও বাংলাদেশের বিশেষজ্ঞরা অংশগ্রহণ করেন।

বাংলাদেশ সময় বিকাল ৫টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সম্মেলন চলছিলো। রামপালে বিদ্যুতকেন্দ্রের কারণে সুন্দরবন ধ্বংসে বাংলাদেশ তথা বিশ্বে জলবায়ুগত যে বিরুপ প্রভাব পরবে তার ব্যাখ্যা তুলে ধরেন উপস্থিত বিশেষজ্ঞরা।

সম্মেলনে বক্তারা সুন্দরবনকে শুধু বাংলাদেশের নয়, বরং তা বিশ্বসম্পদ বলে অভিহিত করেন এবং তা রক্ষা করতে সবাইকে সোচ্চার হবার আহ্বান জানান।

বার্লিনে রামপাল ও নবায়নযোগ্য জ্বালানী বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের বার্লিন ঘোষণাপত্রের সাথে পরিবেশ, প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্য বিষয়ক সংগঠন গ্রীনপিস, ফেন্ডস অব দ্যা আর্থ, ৩৫০ অর্গ, ওয়াল্ড ওয়াইল্ড ফাউন্ডেশন, উইমেন এনগেজ ফর দ্য কমন ফিউচার, ব্যাঙ্কট্রাকসহ সারা বিশ্বের প্রায় একশ সংগঠন স্বাক্ষর প্রদান করে সংহতি প্রকাশ করেছেন বলে জানা গেছে। সম্মেলন শেষে এই ঘোষণাপত্র আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হবে।

সুন্দরবনের কাছে রামপাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপনের কারণে ভবিষ্যতে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃত পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভে সম্ভাব্য ক্ষতি, ভারত ও চীন বা এশিয়া ও ইউরোপের অনান্য দেশের উদাহরণ গ্রহণ করে পরিবেশ বান্ধব জ্বালানীর জন্য সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণসহ বাংলাদেশের পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক প্রকল্প সমূহ বন্ধের আহ্বান জানানো হয়েছে বার্লিন ঘোষণাপত্রে।

সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন- হুমবল্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ভীলফ্রেড এন্ডলিশার, কোলন প্রযুক্তি কলা ও বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হার্টমুট বেরভোল্ফ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, জার্মান পরিবেশ ফোরামের এলিজাবেথ স্টাউড, হ্যানোভারের লাইবনিজ ফলিত ভূ-পদার্থবিদ্যা ইনস্টিটিউটের গবেষক ড.মোহম্মদ আজিজুর রহমান ও নবায়নযোগ্য জ্বালানী বিষয়ক বিশেষজ্ঞ মাহবুব সুমন।
http://www.bn.bangla.report/post/12843-সুন্দরবন-বাঁচাতে-বার্লিন-সম্মেলন-থেকে-আসছে-ঘোষণাপত্র

CLICK ON THE LINK TO READ THE ENTIRE PROPOSAL: IN BANGLA.
20525551_912953038842990_4154305950726428246_n.jpg

জাতীয় কমিটি প্রস্তাবিত জ্বালানী ও বিদ্যুৎ মহাপরিকল্পনা।
29 July
সকল তথ্য বিশ্লেষণ থেকে দেখা যায় যে, দেশি বিদেশি কতিপয় গোষ্ঠীর আধিপত্য থেকে মুক্ত হলে দেশ ও জনগণের জীবনে বিপর্যয় সৃষ্টি না করেই ...
 
. .
12:00 AM, August 21, 2017 / LAST MODIFIED: 02:34 AM, August 21, 2017
Berlin confce urges govt to stop Rampal project
Staff Correspondent

The two-day international conference on Rampal power plant and alternative energy solutions ended yesterday through adoption of “Berlin Declaration” that called upon the Bangladesh government to cancel the project.

In the declaration, environmentalists demanded that the government adopt alternative energy solutions in order to save lives and ecosystem of the world's largest mangrove forest as well as producing cheap and affordable electricity in future.

The declaration was made yesterday during the closing session of “International Conference on Rampal Coal-fired Power Plant and Alternative Energy Solutions for Bangladesh”, organised by the National Committee to Protect Oil, Gas, Mineral Resources, Power and Ports and its European Action Branch, in Berlin.

It also made a call to the government to learn from other countries which, have already started to shift their power production from coal and other fossil fuel to cheap and environmental friendly renewable energy.

Through the declaration, environmentalists voiced concern as the adjacent areas of Sundarbans has already become a “hub of industries” because of this mega power plant project.

Professors of different universities in Germany along with representatives of international environmental organisations and specialists from Bangladesh took part in the conference. Syed Babul, a representative of the national committee's European Network; Anu Muhammed, a professor of Jahangirnagar University; Dr Animesh Gayn, a researcher of German Geo-Science Research Centre, and Wilfried Endlisher, a professor of Berlin Humböldt University, also spoke at the event.

http://www.thedailystar.net:8080/city/berlin-confce-urges-govt-stop-rampal-project-1451776
 
.
সুন্দরবন ধ্বংস করে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র চাই না
আলোচনায় অংশ নিয়ে জো অ্যাথেয়েলী জ্বালানী খাতে বিনিয়োগে ব্যাংকিং সেক্টরের বর্তমান এবং সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ গতি প্রকৃতি নিয়ে আলোচনা করেন। শংকর শর্মা উনার উপস্থাপনায় কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার সীমা এবং পরিবেশগত ঝুঁকির পাশাপাশি নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার সম্ভাব্যতা সম্পর্কে আলোচনা করেন। সৌম্য দত্তের আলোচনায় ডিস্ট্রিবিউটিভ সিস্টেমে সুলভ মূল্যে সৌর-বায়ু ও বায়োগ্যাস ব্যবহারের স্থানীয় ও আঞ্চলিক সুবিধার নানা দিক উঠে আসে।
#no_to_rampal #বাঁচাওসুন্দরবন #SaveSundarbans #SaveSundarban#StopRampal #antifa #NoToRampal #সুন্দরবনকে_ভালবাসি_পারলে_ঠেকাও#thinkgreen #notgrey #BerlinForSundarbans

বার্লিনে সুন্দরবন বাঁচানোর ঘোষণা পত্র প্রকাশ
এশিয়ানপোস্ট । ২১ আগস্ট ২০১৭ : এশিয়ানপোস্ট ডেস্ক: জার্মানির রাজধানী বার্লিনে সুন্দরবন বাঁচানোর ঘোষণা পত্র প্রকাশের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দু’দিন ব্যাপী সম্মেলন। সুন্দরবনের পাশে গড়ে ওঠা রামপাল কয়লা ভিত্তি…
BANGLA.ASIANPOST24.COM
 
.
Back
Top Bottom