What's new

The Blue Print for Disintegration of Bangladesh.

Abu Rushd
Those were the days when our army fought ferociously against a well backed up insurgency in Chittagong Hill Tracts...Maj Gen Jamil D Ahsan BP as a Major then in CHT...[ photo from Gen Jamil]... আমাদের সেনাবাহিনী একসময় এভাবেই যুদ্ধ করেছে বৃহৎ শক্তির আশির্বাদপুষ্ট শান্তিবাহিনীর বিরুদ্ধে। মেজর জেনারেল জামিল সেইসব যোদ্ধাদের একজন। এখানে তার মেজর থাকাকালীন পার্বত্য চট্টগ্রামে তোলা ছবি...


 
.
Mithun Chowdhury, has recently floated a new Political Party, he announced that the Political parties is named as the "Bharatiya Janata Party' (BJP) by assembling various Hindutva organizations and Buddhist organizations, who had earlier announced a group of Hindus, Buddhists, Christians, Adivasis,etc

That is, they do not want to do politics with 90% of the majority of Muslims in the country, and they themselves also know that they will not get 0.01% of votes in Bangladesh or even any political party in Bangladesh will not even have a chair to sit beside them at any event, but why they are What is the purpose of doing this is that there is nothing in the conscious people or the buzz about this country.
But who is this Mithun Chowdhury ??


But I do not need to give him so much publicity,just look at the 1st and 2nd pictures, the question now are who are these people who are actually
In the 1st picture,seen is the Bangladeshi Embassy being surrounded by Indian Hindus in Calcutta.

In the second picture, he is seen meeting with the agent of Mossad Medeni Safadi, an Israeli intelligence agency in Calcutta.

In the 3rd photo ,he is seen announcing the formation of a Political party called Bangladesh Janata Party, BJP, by assembling various Hindu organizations in Dhaka.
Courtesy: CHT-Bangladesh
বিভিন্ন হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ও বৌদ্ধ সংগঠনকে একত্র করে বাংলাদেশ জনতা পার্টি বিজেপি নামে একটি রাজনৈতিক দলের ঘোষণা দিয়েছেন মিঠুন চৌধুরি নামের এই ব্যক্তি,,,যিনি এর আগে বাংলাদেশ হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিষ্টান, আদিবাসী নামে একটি দলের ঘোষণা দিয়েছিলেন,,,
অর্থাৎ তারা এদেশের ৯০% সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিমদের নিয়ে কোনো রাজনীতি করতে চান না,,,তাছাড়া তারা নিজেরাও জানে তারা বাংলাদেশে ০.০১% ভোটও পাবে না এমনকি বাংলাদেশের কোনো রাজনৈতিক দলের নেতারা কোনো অনুষ্ঠানে তাদের পাশে বসার চেয়ারও দিবে না কিন্তু তারপরও কেন তারা এসব সংগঠন তৈরী করছে তার উদ্দেশ্য কি তা এদেশের সচেতন মানুষের না বুজার কিছু নাই।

কিন্তু কে এই মিঠুন চৌধুরি?? https://www.youtube.com/watch?v=_SDpPlJ7Lzs
তবে তার এত বেশি পরিচয় দেওয়ার দরকার নাই,,,১ম ও ২য় ছবিটা খেয়াল করুন তাহলে বুজবেন আসলে এসব ব্যক্তিরা কারা

১ম ছবিতে যেখানে তিনি একজন বাংলাদেশি হয়েও কলকাতায় বাংলাদেশ দূতাবাস ঘেরাও করছেন ভারতীয় হিন্দুদের নিয়ে।।

২য় ছবিতে তিনি কলকাতায় ইজরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ এর এজেন্ট মেন্দি সাফাদির সাথে বৈঠক করছেন

৩য় ছবিতে তিনি আজ ঢাকায় বিভিন্ন হিন্দু সংগঠনকে একত্র করে বাংলাদেশ জনতা পার্টী বিজেপি নামে একটি রাজনৈতিক দলের ঘোষণা দিয়েছে।।
Courtesy: CHT-Bangladesh
21686315_1689212307758642_6139176061998091866_n-jpg.427164
 
.
The India Doctrine
Mohammad Yousuf
আমাদের প্রতি ভারতের বিজেপির আশীর্বাদ আছে: বিজেপি সভাপতি মিঠুন চৌধুরী

নতুন রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা বাংলাদেশ জনতা পার্টির (বিজেপি) প্রতি ভারতের ক্ষমতাসীন দল ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) আশীর্বাদ আছে বলে জানিয়েছেন নবগঠিত দলটির সভাপতি মিঠুন চৌধুরী। তার দাবি, বিজেপিই হবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে বড় একটি শক্তি। এরই মধ্যে ভারতের ক্ষমতাসীন দলের শীর্ষ পর্যায়ের কয়েকজন নেতার সঙ্গে তার বৈঠক হয়েছে। এই দলটি নির্দিষ্ট ধর্মকে কেন্দ্র করে নয়, জাতীয় সব ইস্যু নিয়ে রাজনীতি করবে বলেও জানিয়েছেন মিঠুন চৌধুরী।

বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাতে বাংলা ট্রিবিউনের সঙ্গে মিঠুন চৌধুরীর কথা হয় তার দল ও পরিকল্পনা নিয়ে। তিনি জানান, বিজেপি নির্দিষ্ট কোনও ধর্মকে কেন্দ্র করে রাজনীতি করবে না। সব ধর্মের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে তৈরি করা এই দল জাতীয় ইস্যুতে রাজনীতি করবে।

মিঠুন চৌধুরীর জন্মস্থান সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জের রহিমাপুর। পেশায় ব্যবসায়ী। বর্তমানে তিনি সিলেট সদরের বালুচর এলাকায় বসবাস করেন। ঢাকাস্থ সিলেট ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের পাঁচবারের সভাপতি তিনি।

মিঠুন চৌধুরী মনে করেন, মুক্তিযুদ্ধের শুরু থেকেই ভারত আমাদের বন্ধুরাষ্ট্র। আওয়ামী লীগ ও বিএনপিসহ দেশের ৪০টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গেই ভারতের সম্পর্ক ভালো। সে হিসাবে ভারতের সঙ্গে নবগঠিত বিজেপির সুসম্পর্ক থাকাটাও অস্বাভাবিক নয়।

বাংলা ট্রিবিউনকে মিঠুন চৌধুরী জানান, গত ৬ এপ্রিল তিনি ভারত সফরে যান, দেশে ফেরেন ৩ জুলাই। তার দাবি, এই তিন মাসে ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপির শীর্ষ পর্যায়ের কয়েকজন নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন তিনি এবং তারা জানিয়েছেন, ভারতের বিজেপি বাংলাদেশের বিজেপির সঙ্গেই আছে।

মিঠুন চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের স্বাধীনতার সময় ভারতের ভূমিকা ছিল। তবে আমরা যে স্বপ্ন নিয়ে স্বাধীন হয়েছিলাম সেসব স্বপ্ন এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে। স্বাধীনতার সময় আমাদের মানুষগুলো (সংখ্যালঘু হিন্দুরা) ছিল ৩৯ শতাংশ। এখন তাদের সংখ্যা ১০ থেকে ১২ শতাংশ। প্রতিদিনই ৬শ ৩২ জন ভারতে পালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু তারা কেন পালাবে? এটি একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র; এখানে সরকার আছে, সবকিছু আছে। তারপরও কেন এত নির্যাতন-নিপীড়ন?’

এসব প্রসঙ্গে ভারতের ক্ষমতাসীন দলের মনোভাব জানতে চাইলে মিঠুন চৌধুরী বলেন, ‘তারা (ভারতীয় বিজেপির নেতারা) বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের নিয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত। তারা চান, সংখ্যালঘুদের অবস্থার পরিবর্তন হোক। বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা মানুষের মতো সম্মান নিয়ে বেঁচে থাকুক, তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা হোক, তাদের জমিজমা যেন হয়রানির শিকার না হয়— এই বিষয়গুলো তারা চায়।’ তিনি আরও বলেন, ‘দিল্লীতে দু’বার গিয়েছি, চার-পাঁচটি বৈঠক হয়েছে। তবে কার কার সঙ্গে বৈঠক হয়েছে, সেটি বলতে পারব না।’

বাংলাদেশের রাজনৈতিক উদ্যোগের বিষয়ে ভারতের ক্ষমতাসীন দলের মনোভাব জানতে চাইলে মিঠুন চৌধুরী বলেন, ‘‘বিষয়টা হচ্ছে, আমাদের মতো যারা ৪৬ বছর ধরে ছোটখাট দল করছে, তাদের কেউই রাজনৈতিকভাবে কাজ করতে চাচ্ছে না। তবে বিজেপি সর্বশেষ আমাদের বলেছে, ‘আপনারা উঠে দাঁড়াতে পারলে আমরা আলাদা-আলাদা রাষ্ট্র হলেও আমাদের শুভদৃষ্টি থাকবে আপনাদের প্রতি।’ তাদের আশীর্বাদ আছে আমাদের প্রতি।’’

দলের লোগো ভারতীয় বিজেপি’র লোগো থেকে অনুপ্রাণিত কিনা, জানতে চাইলে মিঠুন চৌধুরী বলেন, ‘এটা ভুল ধারণা। কমিউনিস্টরা সারাবিশ্বে আছে। বাংলাদেশে কেন বিজেপি হবে না। তারা ভারতীয় জনতা পার্টি, আমরা বাংলাদেশ জনতা পার্টি। আমাদের লোগো, নাম আলাদা। তাদের লোগো শুধু পদ্মফুল। আমাদের লোগো পদ্মফুল; এর নিচে দু’টো হাত দেওয়ার কারণ হচ্ছে, আমরা নির্যাতিত, নিপীড়িত। ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি, যেন এই নিপীড়ন থেকে রক্ষা আমরা রক্ষা পাই।’

দলের পরিকল্পনা সম্পর্কে মিঠুন চৌধুরী জানান, বিজেপি আগামী নির্বাচনে সরকার গঠন করলে অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইনের জটিলতা নিরসন করবে, প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে সৃষ্ট জটিলতা নিরসন করবে, প্রতিটি বিভাগকে প্রদেশে উন্নীত করা হবে, সংখ্যালঘুদের জন্য পৃথক মন্ত্রণালয় করা হবে, ঋণখেলাপিদের ঋণের ৮০ শতাংশ পরিশোধ না হলে নতুন ঋণ দেওয়া হবে না, প্রতিটি স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্য ধর্মের উপাসনালয় তৈরি করা হবে এবং দুর্গা পূজায় তিন দিনের ছুটির গেজেট প্রকাশ করা হবে।

মিঠুন চৌধুরী দাবি করেন, বাংলাদেশ জনতা পার্টিই (বিজেপি) হবে বাংলাদেশের তৃতীয় শক্তি। কেবল তৃতীয় শক্তি নয়, এটাই হবে বাংলাদেশের অন্যতম বড় রাজনৈতিক শক্তি। তিনি বলেন, ‘আমরা নিজেরা জোট করেছি। কিছুদিনের মধ্যেই আরও একটি বড় প্ল্যাটফর্মে একটি জোট হবে।’ আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর আলেমদের একটি গোলটেবিল বৈঠকে তাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।

মিঠুন চৌধুরীর দাবি, আগামী এক মাসের মধ্যেই বড় একটি জোটের ঘোষণা দিতে পারবেন তারা। শতাধিক সংগঠনের এই জোটে ইসলামী ও গণতান্ত্রিক দলগুলো থাকবে বলেও জানান তিনি।

দলের কমিটি গঠন ও প্রার্থী বাছাই প্রসঙ্গে নবগঠিত বিজেপির সভাপতি বলেন, ‘২০ সেপ্টেম্বর দলের সভাপতি হিসেবে আমার নামসহ অল্প কয়েকজনের পদ ঘোষণা করা হয়েছে। বাকিদের নাম জানিয়ে শিগগিরই পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হবে।’ দৈনিক বাংলা মোড়ের কাছে কসমিক টাওয়ারে কার্যালয় নেওয়া দলটি আগামী নির্বাচনে সব আসনে প্রার্থী দেবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রার্থী বাছাই শুরু হয়েছে। ৮-১০ জন মনোনীতও হয়েছেন।’

অন্য কোনও জোটের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার প্রসঙ্গে মিঠুন চৌধুরী বলেন, ‘এই মুহূর্তে কোনও জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিচ্ছি না। আমরাই বড় একটি জোট করবো। আমাদের সঙ্গেই অন্য জোট আসতে পারে। আমরা এমন প্রস্তুতি নিচ্ছি, যেন অন্যদের সঙ্গে যেতে না হয়।’

উল্লেখ্য, গত ২০ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান আদিবাসী পার্টি এবং সমমনা অর্ধশতাধিক সংগঠনের উদ্যোগে বিজেপি গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়। হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান আদিবাসী পার্টি ছাড়াও এই দলে আছে মুক্তির আহ্বান, বাংলাদেশ সচেতন সংঘ, জাগো হিন্দু পরিষদ, আনন্দ আশ্রম, হিন্দু লীগ, সনাতন আর্য সংঘ, বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশন, বাংলাদেশ ঋষি সম্প্রদায়, বাংলাদেশ মাইনরিটি ফ্রন্ট, হিউম্যান রাইটস, হিন্দু ঐক্য জোটসহ বিভিন্ন সংগঠন। দলের সভাপতি ও মুখপাত্র হয়েছেন হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান আদিবাসী পার্টির সভাপতি মিঠুন চৌধুরী, মহাসচিব হয়েছেন দেবাশীষ সাহা। দলের মহানগর সম্পাদক দেবদুলাল সাহা, দলের যুব পার্টির সভাপতি আশিক ঘোষ।

এদিকে, বিজেপি গঠনের ঘোষণার পরদিনই মাইনরিটি রাইটস ফোরাম বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক উৎপল বিশ্বাস নতুন দলের সঙ্গে সম্পর্কের কথা অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘মাইনরিটি রাইটস ফোরাম বাংলাদেশের সঙ্গে বিজেপি গঠন নিয়ে মিঠুন চৌধুরীর কোনও যোগাযোগই হয়নি। আমাদের সংগঠনটি একটি মানবতাবাদী, অরাজনৈতিক সংগঠন। বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের অধিকার ও দাবি আদায় ও এ বিষয়ে জনগণকে সচেতন করে তুলতে আমরা কাজ করছি।’

এর জবাবে মিঠুন চৌধুরী এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনীতিতে এসব কথা নতুন নয়। এরশাদ সাহেব তো সকালে-বিকালে কথা পরিবর্তন করেন। এটা নিয়ে কিছু বলার নেই।’

http://www.banglatribune.com/politics/news/245201/
21687445_1691040260909180_2982259199412541370_n.png

Mohammad Yousuf
We have BJP's blessings on us: BJP president Mithun Chowdhury

The newly formed party's president Mithun Chowdhury has said that the Bharatiya Janata Party (BJP) has the blessings of India's ruling party, the Bharatiya Janata Party (BJP), which has emerged as a new political party. His claim that the BJP will be a big power in the politics of Bangladesh. In the meantime, he had a meeting with some top leaders of the ruling party in India. Mithun Chowdhury also said that this party will do politics on all issues, not centering particular religion.

On Thursday (September 21st) Mithun Chowdhury with the Bengali Tribune talks about his team and plans. He said that BJP will not do politics based on certain religion. This group, made up of people of all religions, will make politics on the national issue.

The birthplace of Mithun Chowdhury, Rahimapur of Jamalganj of Sunamganj. Businessman At present, he lives in the Sylhet Sadar of Balochchar area. He is the five-time president of the Sylhet Students' Struggle Council in Dhaka.

Mithun Chowdhury thinks that since the beginning of the liberation war, India is our friendly country. India's relations are well with 40 registered political parties of Awami League and BNP including the BNP. It is not unusual to have a good relationship with the newly formed BJP along with India.

Mithun Chowdhury told the Bengali Tribune that he went on a visit to India on April 6, returning home on 3 July. He said that during these three months he met some of the top BJP leaders of the ruling BJP and he said that the BJP of India is with the BJP of Bangladesh.

Mithun Chowdhury said, "India played a role during our independence. But the dream that we were independent of is going to be random. During our independence, our people (minority Hindus) were 39 percent. Now their number is 10 to 12 percent. Every day, 632 people fleeing to India. But why they will escape? This is a democratic state; Here's the government, there's everything. Why is so much torture and oppression? '

Asked about India's ruling party's attitude in this regard, Mithun Chowdhury said, "They (the leaders of Indian BJP) are worried about minorities in Bangladesh. They want to change the situation of the minorities. He said, "I have gone twice in Delhi, there were four or five meetings in the country, the minorities should live with dignity of the people, their rights should be established, their lands should not be harassed." But with whom is the meeting, I can not say. '

Asked about India's ruling party's attitude about the political initiative of Bangladesh, Mithun Chowdhury said, "The matter is that none of us who are doing minor for 46 years like us, do not want to work politically. But the BJP lastly told us, 'If you stand up, we will have a separate state, but we will have good visibility for you.' They have our blessings. ''

Asked whether the team logo was inspired by the logo of the Indian BJP, Mithun Chowdhury said, 'This is a wrong idea. Communists are all over the world. Why the BJP will not be in Bangladesh. They are the Bharatiya Janata Party, we are the Bangladesh Janata Party. Our logo, name is different. Their logo is just the lotus. Our logo lotus; The reason given below is to give two hands, we are oppressed, oppressed. I pray to God to save us from this persecution.

About the party's plan, Mithun Chowdhury said that if the BJP formed the government in the next election, the vested property will solve the complications of the extradition law, will resolve the complexity of the Chief Justice, each division will be upgraded to the province, separate ministries will be made for minorities and 80% of the loan defaulters will not be paid New loans will not be given, every school, college and university other religions The place of worship will be made and the three-day holiday gazette will be published in Durga Puja.

Mithun Chowdhury claimed that the Bangladesh Janata Party (BJP) will be Bangladesh's third power. Not only the third power, it will be one of the biggest political forces in Bangladesh. He said, 'We have allocated ourselves. There will be an alliance in a big platform soon, "he said, adding he was invited to a roundtable meeting on September 25.

Mithun Chowdhury claims that they will be able to announce a major alliance within the next one month. He said that there will be Islamic and democratic parties in this alliance.

Regarding formation of party committee and selection of candidates, newly elected BJP president said, "On September 2, as the party's president, a few posts have been announced along with my name. The full committee will be announced soon after the name of the rest. "The party, which took office in the cosmic tower near the daily Bangla junction, will give all the candidates in the next election, she said," The candidates have started sorting. 8-10 people have also been nominated. '

Regarding connecting with any other coalition, Mithun Chowdhury said, "I am not going to decide on any alliance at the moment. We will make a big alliance. There may be another coalition with us. We are preparing such that we do not have to go with the others. '

It is to be noted that on September 20, the announcement of formation of BJP in the initiative of the Hindu-Buddhist-Christian Adivasi Party and the equal number of organizations of the same group were formed on September 20. In addition to the Hindu-Buddhist-Christian indigenous party, this group has called for release, Bangladesh conscious organization, Jago Hindu Parishad, Ananda Ashram, Hindu League, Sanatan Arya Sangha, Bangladesh Buddhist Federation, Bangladesh Rishi Community, Bangladesh Minority Front, Human Rights, Hindu
League, Sanatan Arya Sangha, Bangladesh Buddhist Federation, Bangladesh Rishi Community, Bangladesh Minority Front, Human Rights, Hindu Unity Alliance and various organizations. The president and spokesman of the party became Hindu-Buddhist-Christian Adivasi Party President Mithun Chowdhury, Debashis Saha became the Secretary General. Party's Metropolitan Editor Debdulal Saha, party's Youth Party President Ashik Ghosh
.

Meanwhile, on the day after the announcement of the formation of BJP, General Secretary of the Ministry of Minority Rights Forum, Utpal Biswas denied the relationship with the new party. He said, Mithun Chowdhury had no contact with the formation of the BJP with the Minority Rights Forum Bangladesh. Our organization is a humanitarian, non-political organization We are working to make people aware about the rights and demands of the minorities in Bangladesh and the people.

Replying to this, Mithun Chowdhury told the reporter, "These things are not new in Bangladesh's politics. Ershad changed the conversation in the morning and afternoon. There is nothing to say about this. '
 
Last edited:
.
Weapons used in Dhaka cafe attack were modified in India: report
PTI
Published Oct 5, 2016, 9:00 am IST
Updated Oct 5, 2016, 9:00 am IST
Investigators are now saying they have finally been able to trace the route of the smuggled arms.
dc-Cover-98p6479jmn1geegbv9hdep66a1-20160703133316.Medi.jpeg

Police blocking access to streets near the Holey Artisan Bakery in Dhaka's Gulshan. (Photo: AP)n. (Photo: AP)
Dhaka: A consignment of weapons used during the Dhaka cafe attack that killed 20 foreigners, including an Indian girl, was modified in India before it was transported to Bangladesh in mango baskets, a media report claimed today.

"We have come to know that the modification of these arms was done in Munger city in Bihar state of India and then they came to Chapainwabganj border," Counter-Terrorism and Transnational Crime chief Monirul Islam said.

"A seal from a factory in Bihar was found on the three AK 22 rifles recovered after the Gulshan terror attack," Islam was quoted as saying by the Dhaka Tribune.

A month before the terror attack in Holey Artisan Bakery in Dhaka, the consignment of AK22 rifles and some small arms reached the militants in the Bangladesh capital.

Of these arms, three AK22 rifles were used in the attack while another rifle was used for the security of Neo Jama'atul Mujahideen Bangladesh chief Tamim Ahmed Chowdhury, the paper said.

Investigators are now saying they have finally been able to trace the route of the smuggled arms.

"We have finally learned the source of the AK 22s supply and have been also able to identify the group primarily," Islam was quoted as saying by the paper.

"Now, drive is underway to arrest this group's members," he said.

Missing New JMB leader Nurul Islam Marjan, who was the field-level coordinator of the July 1 cafe attack, received the consignment in Dhaka and delivered it to the militant den in Bashundhara Residential Area.

"A large amount of mangoes came to Dhaka from Chapainawabganj in baskets at the time and the militants took advantage of that to elude law enforcers," Islam added.

ISIS had claimed responsibility for the cafe attack. But police believe that Neo-Jamaat-ul-Mujahideen Bangladesh, which is close to the ISIS, was involved in organising the attack.
http://www.deccanchronicle.com/worl...afe-attack-were-modified-in-india-report.html

969.jpg


22007976_1696326187047254_604458743506657455_n.jpg
 
. . .
Rohingya free Rakhine & Bangladeshi free Chittagong Hill Tracts
রোহিঙ্গাবিহীন রাখাইন এবং বাঙালিবিহীন পার্বত্য চট্টগ্রাম : ভয়ঙ্কর এক খেলা
Major General(Retd)Syed Muhammad Ibrahim,BP
সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বীর প্রতীক
০৪ অক্টোবর ২০১৭,
বুধবার, ০৬:২৮
মানববন্ধন দিয়ে জন্মদিন পালন
কলাম লিখি বহু দিন; কিন্তু কলাম প্রকাশের দিন এবং আমার জন্মদিন একই সাথে মেলেনি কোনো দিন; আজই কিভাবে যেন মিলে গেল! গতকাল পর্যন্ত ৬৮টি বছর শেষ হলো; আজ বুধবার ৪ অক্টোবর ২০১৭ তারিখ থেকে আমার ৬৯তম বছর শুরু হলো। ছোট-বড় সবার প্রতি আমার শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা নিবেদন করছি; ছোট-বড় সবার কাছে দোয়া প্রার্থনা করছি। মহান আল্লাহর প্রতি শুকরিয়া তথা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি সব কিছুর জন্যÑ পিতা-মাতার দীর্ঘ হায়াত দিয়েছেন, ভাইবোনে ভরপুর সংসার পেয়েছি, স্ত্রী-পুত্র-পুত্রবধূ-জামাতা-কন্যা-নাতি সবাইকে নিয়ে ভরপুর সংসার পেয়েছি, মহান মুক্তিযুদ্ধে রণাঙ্গনে থাকতে পেরেছি, সফল পেশাগত জীবন পেয়েছি, কর্মব্যস্ত অবসর জীবনযাপন করছি এবং এখনো নিজ সম্মানটুকু ধরে রাখতে পেরেছি।

সব কিছুই সম্ভব হয়েছে মহান আল্লাহ তায়ালার দয়ার কারণে। একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে দেশ ও জাতির খেদমতে যেন সহজ ও সরল পথে থাকতে পারি, এটাই কামনা। পাশাপাশি, আমার নাতিদীর্ঘ জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে, অন্য যা কিছু সম্ভব তাই যেন জাতির খেদমতে নিবেদন করতে পারি; সেটাও একটি কামনা। এই প্রেক্ষাপটেই কলাম লিখছি ২০ বছর ধরে এবং টেলিভিশনে বক্তব্য রাখছি ১৬ বছর ধরে। গত চার-পাঁচ সপ্তাহ যাবত নির্বাচন কমিশন ও রোহিঙ্গা প্রসঙ্গ নিয়েই লেখালেখি করেছি। রোহিঙ্গা সমস্যার আলোচনা চলতেই থাকবে আরো কিছু দিন। তবে আজকের আলোচনাটির ফোকাস ব্যতিক্রমী। ৪ অক্টোবর জন্মদিনটি রাজনৈতিকভাবে পালন করছি। দিনটি উৎসর্গ করেছি দেশের ও দেশের মানুষের নিরাপত্তার প্রতি। এ দেশের নিরাপত্তার সঙ্গে জড়িত রোহিঙ্গা সমস্যা। মানুষের নিরাপত্তাহীনতার প্রতীক হচ্ছে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মহাসচিবের অপহরণ। মহাসচিব এম এম আমিনুর রহমান অপহৃত হয়েছেন ২৭ আগস্ট রাত ১০টার পর; আজ ৩৮তম দিন।
রোহিঙ্গা সমস্যার আঙ্গিকগুলো
রোহিঙ্গা সমস্যার যে আঙ্গিকগুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছে এবং ভবিষ্যতে হওয়ার সম্ভাবনা বেশি, সেগুলো হলো

ক. রোহিঙ্গাদেরকে মানবিক দৃষ্টিভঙ্গিতে আশ্রয় দেয়া;

দুই. আশ্রয় দেয়া রোহিঙ্গাদের মধ্যে ত্রাণতৎপরতায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা;

তিন. মিয়ানমারের অমানবিক হিংস্র কর্মকাণ্ড তথা মানবতাবিরোধী অপরাধগুলোর প্রতিবাদ করা;

চার. নিজস্ব তৎপরতা ও আন্তর্জাতিক চাপ প্রয়োগের মাধ্যমে, রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে সসম্মানে ফেরত পাঠানো,

পাঁচ. বাংলাদেশের কূটনীতির অনানুষ্ঠানিক সমীক্ষা তথা ব্যর্থতার কারণগুলো অনুসন্ধান করা,

ছয়. ভারত নামের বহুলঘোষিত বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্রের ভূ-কৌশলগত অবন্ধুপ্রতিম কূটনৈতিক অবস্থানের সমালোচনা,

সাত. মিয়ানমার কর্তৃক বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে সীমালঙ্ঘনের সমালোচনা করা ইত্যাদি।

যে আঙ্গিকগুলোর আলোচনা এখনো গতি পায়নি, তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তার ক্ষেত্রে এই সমস্যার কী প্রভাব পড়তে পারে? অন্য কথায় বলতে গেলে, রোহিঙ্গা সমস্যার মানবিক দিক বাদ দিয়ে, সমস্যা থেকে উদ্ভূত নিরাপত্তার দিকটি নিয়ে আলোচনা।
জাতীয় নিরাপত্তার কয়েকটি আঙ্গিকের উদাহরণ
‘জাতীয় নিরাপত্তা’ বলতে অনেক কিছুই বোঝায়। জাতীয় নিরাপত্তা মানে কোনো মতেই যুদ্ধ করা বা না করা নয়। কয়েকটি উদাহরণ দিই।

এক. সুন্দরবন থেকে ১০ বা ২০ কিলোমিটার উত্তরে রামপাল নামক স্থানে, ভারতের সাথে যৌথ উদ্যোগে, বাংলাদেশের খরচে, কয়লা থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কারণে, সুন্দরবনের কী ক্ষতি হতে পারে এবং সুন্দরবনের ক্ষতি হলে বাংলাদেশের কী ক্ষতি হতে পারে, এটা জাতীয় নিরাপত্তার একটি আঙ্গিক।

দুই. পৃথিবীব্যাপী আলাপ-আলোচনা চলছে জলবায়ু পরিবর্তন প্রসঙ্গে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সমুদ্রে পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে, ফলে বাংলাদেশের দক্ষিণাংশে বেশ কিছু ভূখণ্ড ডুবে যাবে, ডুবে গেলে অনেক জনপদ ও বসতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে এটাও জাতীয় নিরাপত্তার একটি আঙ্গিক।

তিন. বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বে কক্সবাজার জেলার সমুদ্রসীমা থেকে পশ্চিম দিকে অল্প দূরত্বে ছোট্ট একটি দ্বীপ আছে, নাম সোনাদিয়া। সোনাদিয়া দ্বীপকে কেন্দ্র করে একটি গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করার আলোচনা অনেক দিন ধরে চলেছে।

বৃহৎ একটি অর্থনৈতিক শক্তিসম্পন্ন দেশ বা জাতিসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচটি স্থায়ী সদস্যের অন্যতম একটি দেশ যার নাম চীন, এই সোনাদিয়ায় গভীর সমুদ্রবন্দর বানানোর কাজে বাংলাদেশকে ব্যাপক সাহায্য করতে প্রস্তাব দিলো। চীনের এই প্রস্তাব গ্রহণ করা বা না করা বাংলাদেশের এখতিয়ার। বাংলাদেশে সরকার নিজের বুদ্ধিতে অথবা বন্ধুদের বুদ্ধিতে, চীনের প্রস্তাব গ্রহণ করল না। এ ধরনের প্রস্তাব গ্রহণ করা বা না করা, জাতীয় নিরাপত্তার একটি আঙ্গিক।

চার. মাত্র দুটি দেশ বাংলাদেশের সীমান্তের সঙ্গে লাগোয়াÑ ভারত ও মিয়ানমার। ভারতের সঙ্গে যাবতীয় তৎপরতা ঘঁষা-মাজা, গলাগলি, ওঠা-বসা, লেনদেন, লুকোচুরি ইত্যাদি চলছে, কিন্তু মিয়ানমারের সঙ্গে বলতে গেলে কিছুই চলেনি। বাংলাদেশে সরকার, তৎপরতা চালালে বা না চালালে, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে কী হতে পারে বা কী হতে পারে না, এ নিয়ে সচেতন থাকার বিষয়টিও জাতীয় নিরাপত্তার অন্যতম আঙ্গিক।

পাঁচ. বাংলাদেশের সীমান্ত যদি কেউ লঙ্ঘন করে বা এ দেশের ভূখণ্ডের সার্বভৌমত্ব যদি কেউ লঙ্ঘন করে, সেই লঙ্ঘনকারীকে কীরকম জবাব দেয়া উচিত ওই আলোচনা বা সচেতনতা, জাতীয় নিরাপত্তার একটি আঙ্গিক।

ছয়. মুসলিম বিশ্বের অঘোষিত নেতা বা নেতৃস্থানীয় দেশ সৌদি আরব। তার নেতৃত্বে অনেকগুলো দেশের একটি সামরিক জোট হয়েছে ছয় মাস বা নয় মাস বা এক বছর আগে। বলা হচ্ছে, এটা সন্ত্রাসবিরোধী জোট। বলা হচ্ছে, এটার সামরিক অধিনায়ক সৌদি আরব থেকে নিযুক্ত হবেন না; বলা হচ্ছে এই কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য জোটের সব সদস্যই বাস্তবে সশরীরে সামরিক অবদান রাখবেন। এই বিষয়টি বাংলাদেশের জন্য মঙ্গলজনক হবে কি হবে না, এই সচেতনতা বা এই আলোচনা জাতীয় নিরাপত্তার একটি গুরুত্বপূর্ণ আঙ্গিক।

সাত. প্রতিবেশী ভারত বাংলাদেশের ওপর দিয়ে ট্রানজিট ফ্যাসিলিটি চাইল এবং বাংলাদেশ সরকার পানির দামে সেটা দিয়ে দিলো। এভাবে ট্রানজিট দেয়ার কাজটি ভালো কি মন্দ, এরূপ ট্রানজিট দেয়ার কাজটি বাংলাদেশের শিল্প উদ্যোক্তাদের জন্য বা বাংলাদেশের বহির্বাণিজ্যের জন্য বা বাংলাদেশের সামরিক প্রস্তুতির জন্য বা আঞ্চলিক সামরিক সঙ্কটে বাংলাদেশের ভূমিকার জন্য উপকারী হবে না অপকারী হবে, এই সচেতনতা বা আলোচনা জাতীয় নিরাপত্তার অন্যতম আঙ্গিক।

আট. পার্বত্য চট্টগ্রামে বিদ্রোহী সশস্ত্রগোষ্ঠীর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠার নিমিত্তে, আলোচনা চালানো একটি অভিনন্দনযোগ্য কাজ। তবে আলোচনার পর বা আলোচনার মাধ্যমে বিদ্রোহীগোষ্ঠীকে কতটুকু ছাড় দেয়া হবে বা কতটুকু ছাড় দেয়া হবে না কিংবা কোন কোন বিষয়ে ছাড় দেয়া হবে এই সচেতনতা বা আলোচনা অবশ্যই, অবশ্যই জাতীয় নিরাপত্তার অলঙ্ঘনীয় আঙ্গিক। নয়. আরো অনেক উদাহরণ প্রদানযোগ্য। কলামের কলেবর সীমিত রাখার স্বার্থে আর উদাহরণ না দিয়ে আলোচনার পরবর্তী ধাপে যাচ্ছি।
জাতীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা কয়েক
দেশেটি
১৯৭১ সালে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিল তথা পাকিস্তানের পক্ষ নিয়েছিল। আমেরিকান সরকারের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইজার) তথা জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ (ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিল) পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে, তাদের প্রেসিডেন্টের (রিচার্ড নিক্সন) কাছে সুপারিশ করেছিলেন পাকিস্তানের পক্ষে এবং বাংলাদেশের বিপক্ষে অবস্থান নেয়ার জন্য।

২০১৭ সালেও আমেরিকা সরকারের ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিল যেরূপ সুপারিশ করছে, মার্কিন সরকার ওইরূপ আচরণ করছে। আমেরিকান সরকারের ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিল অবশ্যই তাদের মাতৃভূমির, তাৎক্ষণিক স্বার্থ, অদূরভবিষ্যতের স্বার্থ এবং দূরবর্তী স্বার্থ বিবেচনা করেই এরূপ সুপারিশ করছে। বাংলাদেশের অন্যতম বড় প্রতিবেশী, একটি আঞ্চলিক শক্তি যার নাম ভারত, একটি উদীয়মান সামরিক শক্তি যার নাম ভারত, তাদের দেশেও একটি নিরাপত্তা পরিষদ ব্যবস্থা কার্যকর রেখেছে। নরেন্দ্র মোদির আমলে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হচ্ছেন অজিত দোভাল। তিনি পেশাগতভাবেই গোয়েন্দা বাহিনীর লোক।
অজিত দোভাল পেশাগত দায়িত্ব পালনে জীবনে একনাগাড়ে অনেক বছর ভারতের পশ্চিমের প্রতিবেশী, পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে ছদ্মবেশে একজন দেশপ্রেমিক পাকিস্তানি নাগরিক হিসেবে অবস্থান করে ভারতের গোয়েন্দা তৎপরতায় অবদান রেখেছেন বা জোগান দিয়েছেন। পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রের একজন নিরাপত্তা উপদেষ্টা আছেন এবং একটি নিরাপত্তা পরিষদ আছে।

এমনকি, যাবতীয় উপদ্রব সৃষ্টিকারী আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র মিয়ানমারেও একজন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা আছেন, যার নাম উ থাং টুন। পৃথিবীর বেশির ভাগ অগ্রগামী বা উন্নত দেশে এরূপ ব্যবস্থা আছে। বাংলাদেশে নেই। কেন নেই, সেই আলোচনা করতে গেলে অনেক কথা বলতে হবে; অনেকে অসন্তুষ্ট হবেন। এই মুহূর্তে এই কলামে সে আলোচনায় না যাওয়ার কারণ এই নয় যে, কে অসন্তুষ্ট হবেন বা হবেন না; বরং কারণ হলো আজকের কলামের ফোকাস অন্য।
বাংলাদেশে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা যদি থাকতেন!

তবে কলামের এই অংশ থেকে পরবর্তী ধাপে যাওয়ার আগে দৈনিক প্রথম আলোর গত ১৭ সেপ্টেম্বর সংখ্যার প্রথম পৃষ্ঠার একটি শিরোনামের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। শিরোনামটি ছিল ‘রোহিঙ্গা-ঢলের আগাম তথ্য ছিল না : প্রস্তুতি নিতে পারেনি সরকার’। যদি বাংলাদেশে জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ থাকত, যদি একজন নিরাপত্তা উপদেষ্টা থাকতেন, তাহলে সম্ভাবনা ছিল যে, সেই নিরাপত্তা পরিষদ অবশ্যই বাংলাদেশ সরকারকে বা সরকারপ্রধানকে একাধিক বিষয়ে সজাগ রাখতেন

এক. মিয়ানমারের সঙ্গে শীতল সম্পর্কের বিষয়ে।

দুই. মিয়ানমার সরকার কর্তৃক রাখাইন প্রদেশে বিভিন্ন তৎপরতা প্রসঙ্গে।

তিন. বাংলাদেশে দুর্যোগ তথা বন্যা হয়েছে; তাই খাদ্য ঘাটতি হতে পারে, অতএব বিশ্বের খাদ্য উদ্ধৃত্ত দেশগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ দ্রুত করার ব্যাপারে।

চার. মিয়ানমার সীমান্তে সম্ভাব্য সশস্ত্র গোলযোগের প্রেক্ষাপটে বা গোলযোগের প্রতি উত্তর দেয়ার জন্য বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষীবাহিনী বিজিবি বা বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর প্রস্তুতির ব্যাপারে।

কলামের শিরোনামে ফিরে যাচ্ছি। পাঠকের সামনে যদি এমন কোনো মানচিত্র থাকে যেখানে উত্তর-পূর্ব ভারতের ত্রিপুরা-মিজোরাম-মনিপুর-নাগাল্যান্ড প্রদেশগুলো এবং মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশ এবং বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামকে একসঙ্গে দেখা যায়, তাহলে এই কলামের বক্তব্যটি বুঝতে সুবিধা হবে।

রাখাইন প্রদেশের আগের নাম আরাকান। এই প্রদেশের ভূমি যেমন সমতল ও পার্বত্য এলাকার মিশ্রণ, তেমনি বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম ও একটু ওপরে উল্লিখিত ভারতীয় প্রদেশগুলোর ভূমিও এইরূপ সমতল ও পার্বত্য এলাকার মিশ্রণ। প্রত্যেকটি এলাকায় তাদের দেশের সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ড বিদ্যমান। বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম, ১৯৪৭ সালে ভারতের সঙ্গে যেতে চেয়েছিল; যেতে পারেনি।

মিয়ানমারের আরাকান প্রদেশ (বর্তমান নাম রাখাইন প্রদেশ) ১৯৪৭ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে থাকতে চেয়েছিল; থাকতে পারেনি।

উত্তর-পূর্ব ভারতের দক্ষিণাংশের প্রদেশগুলো ভারতের সঙ্গেই থাকতে চায়নি, স্বাধীনতা চেয়েছিল; সম্ভব হয়নি।

এই পুরো অঞ্চলটি অশান্ত এবং উপদ্রুত। ছোঁয়াচে রোগের মতো, এক এলাকার ঘটনা অন্য এলাকার ওপর প্রভাব বিস্তার করে। এখন থেকে ৮০-৯০ বছর আগে ব্রিটিশ-ভারতের শাসনকর্তারা এবং লন্ডনে অবস্থিত নীতিনির্ধারকেরা এ সম্বন্ধে অবহিত ছিলেন।

ইংরেজি ভাষায় লিখিত একটি পুস্তকের নাম লিখছি ‘The Future of India" দি ফিউচার অব ইন্ডিয়া’; 1943 ১৯৪৩ সালে লন্ডন থেকে প্রকাশিত। লেখকের নাম স্যার রেজিনাল্ড কুপল্যান্ড। ইংরেজি ভাষায় লিখিত আরেকটি পুস্তকের নাম দিচ্ছি "The North East: Route of Insurgency" ‘দি নর্থ ইস্ট: রুটস অব ইনসার্জেন্সি’; কলকাতা মহানগরী থেকে ‘ফার্মা কেএলএম প্রাইভেট লিমিটেড’ কর্তৃক ১৯৮৬ সালে প্রকাশিত; লেখকের নাম: প্রফুল্ল চৌধুরী। এই দুটি বইয়ের মধ্যে একটি বিষয়ে আলোচনা আছে।

তা হলো The Coupland Plan or Crown Colony Plan ‘কুপল্যান্ড প্ল্যান’ বা ক্রাউন কলোনি প্ল্যান। 1930 ১৯৩০-এর দশকে আসাম প্রদেশের গভর্নর স্যার রবার্ট রিড এবং স্যার রেজিনাল্ড কুপল্যান্ড কর্তৃক যৌথভাবে একটি প্ল্যান দেয়া হয়েছিল ব্রিটিশ কর্তৃক ভারত ত্যাগের সময়, ভারতকে breakup India into 4 parts চারটি মূল অঞ্চলে ভাগ করা হোক। অঞ্চলগুলো নি¤রূপ:

এক. সিন্ধু নদীর উপত্যকা বা দি ইনডাজ ভ্যালি;

দুই. গঙ্গা নদীর উপত্যকা বা দি গেঞ্জেস ভ্যালি;

তিন. দাক্ষিণাত্য বা দি ডেকান এবং

চার. উত্তর-পূর্ব ভারত নামে পরিচিত পার্বত্য এলাকা।

কুপল্যান্ড এবং রিড উভয়ের যৌথ মত ছিল, যেহেতু এই পার্বত্য এলাকাটি আদতেই ভারতের না এবং বার্মারও না, তাই তাদেরকে একটি স্বতন্ত্র পরিচিতি দিয়ে লন্ডনের ব্রিটিশ ক্রাউনের অধীনে রাখা হোক; তার নাম হবে ক্রাউন কলোনি।

এই কলোনির দক্ষিণে থাকত তৎকালীন আরাকান ও তৎকালীন পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং উত্তরে থাকত বর্তমানের ত্রিপুরা মনিপুর মিজোরাম নাগাল্যান্ড ও অরুণাচল। উত্তর সীমান্ত হতো তৎকালীন ভারত ও চীনের সীমান্তরেখা। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমের সীমান্ত হতো বঙ্গোপসাগরের নীল পানি। যা হোক, যেকোনো কারণেই হোক রেজিনাল কুপল্যান্ড এবং রবার্ট রিড এর পরিকল্পনা বা প্রস্তাব গুরুত্ব পায়নি; অতএব বাস্তবায়নও সম্ভব হয়নি। গুরুত্ব না পেলেও, এলাকার ভূ-কৌশলগত গুরুত্ব কোনো মতেই কমেনি বরং দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে।

রাখাইনের গুরুত্ব ও রোহিঙ্গা মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশটি খুব ছোট নয়। এই প্রদেশের মাঝামাঝি এলাকায় এবং উত্তরাংশে রোহিঙ্গা মুসলমান জনগোষ্ঠী বসবাস করে। মিয়ানমার সরকার রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে রাখাইন প্রদেশ থেকে বের করে দিচ্ছে। গত ২ অক্টোবর মিয়ানমার থেকে আগত একজন মন্ত্রী এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যে রাষ্ট্রীয়পর্যায়ে রোহিঙ্গা সঙ্কট প্রসঙ্গে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।

এই কলাম লেখা শেষ করছি সোমবার ২ অক্টোবর রাত ৮টায় এবং পাঠক পড়ছেন ৪ অক্টোবর ২০১৭ তারিখের প্রথম মুহূর্ত থেকে নিয়ে অনলাইনে এবং সূর্যোদয়ের পর থেকে মুদ্রিত কপিতে। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের পারস্পরিক আলাপের সারমর্ম হলো, মিয়ানমার সম্মত হয়েছে রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে; উভয় সরকার একটি জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করবে। বিস্তারিত দ্রুতই জানা যাবে। পাঁচ লাখের অধিক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এসেছে ছয় সপ্তাহের কম সময়ে এবং এখনো আসছে। যত দিন রাখাইন প্রদেশে রোহিঙ্গাদের গণহত্যা চলবে; তত দিন রোহিঙ্গারা আসবে।

তাদেরকে ফেরত নেয়ার বিষয়ে মিয়ানমার সরকারের মন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত ওয়াদা আংশিক সন্দেহ এবং আংশিক স্বচ্ছতা নিয়ে গ্রহণ করছি। সন্দেহ এই যে, মিয়ানমার সরকার বিশ্ববাসীকে এবং বাংলাদেশ সরকারকে আপাতত ঠাণ্ডা করার জন্য এই পদক্ষেপ নিয়েছে। এরূপ একটি ওয়াদা বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সরকারের সাম্প্রতিক কূটনৈতিক ব্যর্থতাকে পাতলা প্রলেপ দেবে এবং সাফল্যের আভা ছড়াবে।

এর পাশাপাশি আশা করব, নির্দিষ্ট কিছু ইতিবাচক শর্তসাপেক্ষে, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী মিয়ানমারে ফেরত যাবে; মিয়ানমার তাদের ফেরত নেবে। বাংলাদেশের মাটিতে অনেক বছরের মেয়াদে বা দীর্ঘ মেয়াদে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে রাখার প্রসঙ্গটি জাতীয় নিরাপত্তার আঙ্গিকে গুরুত্বের সঙ্গে বিশ্লেষণ করতে হবে। মানবিক সহায়তা এবং বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তার মধ্যে সমন্বয় করতেই হবে।
আত্মসন্তুষ্টি লাভের কিছু নেই
কোনো মতেই কোনো অবস্থাতেই, আত্মসন্তুষ্টি লাভের কিছুই নেই।

গত চার-পাঁচ সপ্তাহের বিভিন্ন পত্রিকার সংবাদ এবং কলাম যদি কেউ পড়ে থাকেন তাহলে তিনি নিশ্চয়ই রাখাইন অঞ্চলে চীন ও ভারতের, আলাদা আলাদা, আর্থিক ও কৌশলগত বিনিয়োগ সম্বন্ধে অবগত হয়েছেন। চীন ও ভারত কোনো অবস্থাতেই এমন একটি রাখাইন প্রদেশ চাইবে না, যেটা তাদের বিনিয়োগের প্রতি ও তাদের জাতীয় নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ।

হুমকিবিহীন ‘শান্তশিষ্ট’ রাখাইন মানেই হলো, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীবিহীন রাখাইন প্রদেশ। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীবিহীন করতে হলে তিনটি পদক্ষেপ নিতে হবে

এক. রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে মেরে ফেলতে হবে;

দুই. তাদের বিতাড়িত করে অন্য দেশে পাঠিয়ে দিতে হবে এবং

তিন. তাদের মনের মধ্যে এমন ভয় ঢুকাতে হবে, তারা যেন ফেরত আসতে না চায় এবং চাইলেও ফেরত এসে যেন দেহ ও মনে বৌদ্ধমনা হয়ে যায়। একই সঙ্গে, মিয়ানমার রাষ্ট্র রাখাইন প্রদেশে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী রাখাইনদের এবং অন্য মানুষগুলোকে সামরিক প্রশিক্ষণ দেবে, তাদের গ্রামগুলোকে দুর্গের মতো করে সাজাবে, তাদের রাস্তাঘাটগুলোকে সামরিক প্রয়োজনে ব্যবহারের উপযোগী করবে এবং চীন, ভারত ও মিয়ানমারের যৌথ হোক বা স্বতন্ত্র হোক, ভূ-কৌশলগত ও রণকৌশলগত ব্যবহারের জন্য উপযোগী করে তুলবে। যত পরিবর্তনই হোক না কেন, পাহাড়ের জায়গায় পাহাড় থাকবে এবং জঙ্গলের জায়গায় জঙ্গল থাকবে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম প্রসঙ্গ ছলে-বলে-কৌশলে, সময় নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে বাঙালিদেরকে বহিষ্কার করা হবে বলে আশঙ্কা বিস্তৃতভাবে বদ্ধমূল হয়েছে। বিশেষত ওই বাঙালি যারা ১৯৭৮ সাল থেকে নিয়ে ১৯৮২ পর্যন্ত সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পার্বত্য চট্টগ্রামে গিয়ে বসতি স্থাপন করেছে। তবে এই প্রসঙ্গে ভালো-মন্দ আলোচনা আজকে করব না। একটু আগেই সুপরিচিত শব্দগুলো লিখেছি ছল-বল-কৌশল। এইরূপ ছল-বল ও কৌশল অবলম্বন ও প্রয়োগ করছে বাংলাদেশ সরকার, পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি এবং বাংলাদেশের কিছু এনজিও, বুদ্ধিজীবী এবং বাংলাদেশের মিডিয়ার একটি অংশ। এইরূপ ছল-বল ও কৌশল প্রয়োগের অনেক উদাহরণের মধ্যে একটি উদাহরণ হলো ভূমিবিরোধ নিষ্পন্ন কমিশন। আলোচনাটি আগামী সপ্তাহে থাকবে।
আগামী সপ্তাহের কলামে
বাংলাদেশে জাতীয় নিরাপত্তায় রোহিঙ্গা সমস্যার প্রভাব এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙালিদের নিয়ে আলোচনা আজকের কলামে, অসম্পূর্ণ থাকতে বাধ্য। অতএব পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙালিরা না থাকলে কী হতে পারে বা না পারে সেটা আগামী সপ্তাহে ইনশাআল্লাহ আলোচনা করব। পার্বত্য চট্টগ্রামের নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী যথা: চাকমা, মারমা, তংচৈঙ্গা, ত্রিপুরা, চাক, বোম, পাংখু, ম্রো, মুরং ইত্যাদি জনগোষ্ঠীও অবশ্যই বাংলাদেশের সংবিধানের পূর্ণ ইতিবাচক আলোকে বসবাস করতে পারে সেটাও ধর্তব্যের মধ্যে রাখতেই হবে। সাম্প্রতিক রোহিঙ্গা সঙ্কটটিকে যদি আমরা ২৫ আগস্ট ২০১৭ থেকে শুরু হয়েছে ধরে নিই, তাহলে এই সঙ্কটের প্রথম দু-তিন সপ্তাহে মিয়ানমার কর্তৃক অনেক উসকানিমূলক সামরিক পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এই প্রসঙ্গে বাংলাদেশের মানুষের আবেগ এবং এর বহিঃপ্রকাশ একটি উল্লেখযোগ্য বিষয়। বাংলাদেশের সচেতন মহলকে অবশ্যই সেই আবেগ এবং আবেগের বহিঃপ্রকাশকে ধর্তব্যের মধ্যে নিতে হবে। অতএব এই প্রসঙ্গেও আলোচনা ইনশাআল্লাহ আগামী সপ্তাহে করব।হ
লেখক : মেজর জেনারেল (অব.); চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি
ই-মেইল : mgsmibrahim@gmail.com

http://m.dailynayadiganta.com/detail/news/256999
 
.
Disintegration of Bangladesh...why and who will do it??? Based on the BD posters on PDF, RAW controls everything in BD...So why do you think Raw will like to make another country besides our country which is not in our interest...

Imagination and fantacy should have certain limit where it can coorealte to the reality on ground..
 
. . .
https://dbincht.blogspot.com/2017/10/blog-post_85.html?spref=fb
সোমবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৭
Tribal Rebel groups: JSS and UPDF of CHT Declared as “Terrorist Organizations” by the U.S.A
জেএসএস ইউপিডিএফ'কে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

16 October, 2017.
clip_image001.jpg
c1.jpg

The United States has been identified the tribal groups of the Chittagong Hill Tracts region , the Chittagong Hill Tracts Jono Songiti Samity (JSS), and the “United People's Democratic Front” (UPDF) as “Terrorist Organizations of India and Myanmar”, respectively.
The BBC reported.
বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতি চাকমা সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠী “পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)”কে ভারত ও মিয়ানমারের সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করলো যুক্তরাষ্ট্র।
এ খবর জানিয়েছে বিবিসি।
The US State Department stated that this 'Vital' step will assist Bangladesh to overcome its 'Violent Extremism' in its Hill Tracts region.
যুক্তরাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই ‘গুরুত্বপূর্ণ’ পদক্ষেপ বাংলাদেশকে তার তার পার্বত্য চট্টগামের ‘সহিংস উগ্রপন্থা’ দূর করতে সহায়তা করবে।
Due to this move by the United States, the "Chittagong Hill Tracts Jana Sanghati Samity (JSS), the United People's Democratic Front (UPDF)" any kind of Business activities and financial transactions with armed terrorist groups, will now fall directly under the control & preview of Bangladeshi authorities,
যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপের ফলে, এখন থেকে এই “পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)” সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সঙ্গে যেকোনো ধরনের ব্যবসায়িক ও আর্থিক লেনদেন নিয়ন্ত্রণের আওতায় চলে আসবে।
In order to firmly enforce the CHT Regulation 1900 for the Chittagong Hill Tracts (CHT) region, and attain complete Autonomy along with the total Bengali eviction from the hills, Santu Larma's elder brother Manabendra Lariyan Larma, and back in 1973, had formed the "Chittagong Hill Tracts Jana Sanghati Samity (JSS)".
বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের সিএইচটি রেগুলেশন ১৯০০ চালুর লক্ষ্যে ও পাহাড় থেকে বাঙালী উচ্ছেদ সহ পূর্ণ শায়িত্বশাসন চেয়ে শন্তু লারমার বড় ভাই মানবেন্দ্র লারায়ন লারমা ১৯৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত করে “পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস)”।
So far, more than 40 thousand Bengali have been murdered in Chittagong Hill Tracts, by the armed forces of Chittagong Hill Tracts Jana Sanghati Samity (JSS) led by Santu Larma, guerrilla warriors and tribal militant Hyenas.
On the other hand, tribal armed terrorist organization “United Peoples Democratic Front (UPDF)”, similar to the Chittagong Hill Tracts Jana Sanghati Samity (JSS), was formed after the signing of the 1997 Peace accord.
পার্বত্য চট্টগ্রামে এ পর্যন্ত ৪০ হাজারেরও বেশি বাঙ্গালীর হত্যাকারী খুনি সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) এর সশস্ত্র সংগঠন শান্তি বাহিনীর গেরিলা যোদ্ধারা ও উপজাতি সন্ত্রাসী হায়নারা।
অন্যদিকে, পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) মতোই উপজাতি সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৭ সালের শান্তি চুক্তির পরে।

c2.jpg

বোকো হারামের চেয়েও ভয়ঙ্কর পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতীয় চাকমা জঙ্গিরা।
The Tribal Chakma Insurgents of the Chittagong Hill Tracts:
Far more dangerous than the Nigeria’s Boko Haram terrorist’s.
নাইজেরিয়ার সন্ত্রাসবাদী সংগঠন বোকো হারামের চেয়েও ভয়ঙ্কর পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতীয় চাকমা জঙ্গিরা, এক মার্কিন প্রতিবেদনে এমনই তথ্য উঠে এসেছে।
According to the US report by the tribal Chakma militants from the Chittagong Hill Tracts, are far more dangerous than the Nigeria’s terrorist organization Boko Haram.
According to the report, in the case of occurrence of militant attacks, the tribal Chakma militants of the Chittagong Hill Tracts occupies the third place, right after the insurgents of Iraq and Afghanistan

এই রিপোর্ট অনুযায়ী, জঙ্গি হামলার মোকাবিলায় ইরাক এবং আফগানিস্তানের পর তৃতীয় স্থানে রয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতীয় চাকমা জঙ্গিরা।
According to the US data, ISIS has been placed at the top, while Taliban occupies the second place, among the most dangerous militant organizations.
তাদের তথ্য অনুযায়ী, ভয়ঙ্কর জঙ্গি সংগঠনগুলির মধ্যে সবচেয়ে প্রথম স্থানে রয়েছে আইএস এবং দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে তালিবান। তবে বোকো হারামের মতো বিপজ্জনক-ভয়ঙ্কর সংগঠনকেও পিছনে ফেলে দিয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতীয় চাকমা জঙ্গিরা। তাদেরকেই সন্ত্রাসবাদের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রাখা হয়েছে।
These notorious Chakma militants of the Chittagong Hill Tracts, have overtaken the position from the deadly terrorist organization known as the “Boko Haram”, and are now occupy the 3rd place amongst the list of Terrorist’s outfits.
তথ্যের ভিত্তিতে বলা হয়েছে, পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতীয় চাকমা জঙ্গিরা সন্ত্রাসের মাত্রা গত বছর ৯৩শতাংশ বেড়ে গেছে।
যদিও, পার্বত্য চট্টগ্রামের আঞ্চলিক পরিষদের রিপোর্ট অনুযায়ী, পার্বত্য চট্টগ্রামের সন্ত্রাস আরও ৫৪.৮১শতাংশ বেড়েছে। এনসিটিআরটি-এর এক রিপোর্ট অনুযায়ী সন্ত্রাসবাদী হামলায় মৃত এবং আহতদের সংখ্যা এখন পাকিস্তানের থেকেও বেশি পার্বত্য চট্টগ্রামে।
According to the information, the levels of terrorist activities have risen by 93% percent, by last year, carried out by the tribal Chakma militants’ in the Chittagong Hill Tracts region.
Even though, the Chakma dominated “Regional Council of the Chittagong Hill Tracts”, depicts the increase in terrorism in the Chittagong Hill Tracts region as 54.81 % percent According to the report of NCTR, the number of deaths and those injured in terrorist attacks in Chittagong Hill Tracts alone, have now exceeded more than that of Pakistan.
13245350_580756292091179_1831735790810545732_n.jpg

According to the information provided by this organization, there were a total of 11,072 terrorist attacks carried out Worldwide only in the last year.
Out of these, 927 (16% percent) attacks were carried out in Chittagong Hill Tracts of Bangladesh, alone.

In 2015, there were 798 attacks in the Chittagong Hill Tracts and the number of wounded in these attack was 500, it rose to 636 in 2016.

On the other hand, the number of militant attacks in Pakistan decreased to 27% percent in 2016, compared to 2015.
In 2015, 1,010 militant attacks were carried out in Pakistan, in 2016, the number dropped to 736.
এই সংস্থার দেওয়া একটি তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, গত বছর বিশ্বে মোটে ১১০৭২টি সন্ত্রাসবাদী হামলা হয়। এর মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামেই ৯২৭টি (১৬শতাংশ) হামলা হয়। ২০১৫ সালে পার্বত্য চট্টগ্রামে এই হামলার সংখ্যা ৭৯৮টি ছিল। এই হামলায় আহতদের সংখ্যা ছিল ৫০০, অন্যদিকে ২০১৬ সালে তা বেড়ে ৬৩৬ এ দাঁড়ায়। অন্যদিকে পাকিস্তানে জঙ্গি হামলার সংখ্যা ২০১৫-এর তুলনায় ২০১৬-তে ২৭শতাংশ কমে যায়। ২০১৫তে পাকিস্তানে ১০১০টি জঙ্গি হামলা হয়, ২০১৬তে সেই সংখ্যা নেমে দাঁড়ায় ৭৩৬-এ।
 
Last edited:
. . . .
12:00 AM, November 04, 2017 / LAST MODIFIED: 03:33 AM, November 04, 2017
Arms Smuggling: Just so easy
Criminals, terrorists rely on supplies from India through Chapainawabganj border
arms_smuggling_easy.jpg

Shariful Islam
In recent years, the country's northwestern border in Chapainawabganj has emerged as a major route for smuggling in arms. It has of late become militants' most preferred point for collecting illegal firearms and explosives. This is the route through which terror outfit “Neo JMB” smuggled in the guns and bombs used in last year's Gulshan café attack. With such chilling information surfacing, Shariful Islam visits the zero line area of Indo-Bangla border in the district to investigate how the illicit trade goes on there so easily.

It's just a piece of cake for him. An inhabitant of a remote village in Shibganj upazila of Chapainawabganj, he has been involved in smuggling for one and a half decades.

Born and brought up in the village, Karim (not his real name) had frequented India since his boyhood without any valid documents until the border with Malda of West Bengal was fenced some 10 years back. His home is within one kilometre of the zero line.

The barbed-wire fence could not stop smuggling. In October last year, police raided a house in Chapainawabgabj town and recovered 22 foreign-made pistols, 45 magazines and 136 bullets -- all brought from India.

Karim, now 37, started with phensidyle at a very young age and turned to arms three to four years back as it fetches more money.

Once he gets an order, he makes a phone call to his counterpart in Malda with an Indian SIM card. He uses code words like Goru (cow) for 9mm pistol, Bokna (cow that has not calved) for 7.62mm pistol, Bachhur (calf) for 6mm pistol and capsule or bichi (seed) for bullets.

Once the person on the other side collects the items, he calls back using a Bangladeshi SIM card. The two then gather near the fence at an opportune moment and packages are lobbed from the Indian side across the fence, dodging the eyes of border guards.

When Karim uses Indian SIM, it is not possible for law enforcers in Bangladesh to track him. The same is true for his counterpart.

In September, after over an hour's drive by a microbus from Chapainawabganj town and 10 minutes' walk, this correspondent reached the zero line in Shahabazpur union of Shibganj.

Paddy fields and bushes in the zero line area and on the other side of the barbed-wire fence facilate the consignment delivery without being noticed.

Apart from gunrunners and criminals, militants also use the border point to smuggle in firearms and explosives from India, investigators say.

“We just bring in arms when parties place orders. We do not know who is a criminal and who is a militant,” Karim said, standing near the zero line on September 14.

He agreed to talk to this correspondent after being persuaded by a source on condition that his identity would not be disclosed.

Police and local sources said there are over a dozen professional arms smugglers in Chapainawabganj that shares 155km border with India's Malda and Murshidabad districts.

“Finding small firearms or bullets in the bordering areas of Malda and Murshidabad is no big deal,” Karim said.

He added, “I just bring in the arms and hand those over to parties. There are people who would carry your arms if you pay them. After a certain distance, the goods change hands.”

The parties sometimes assign labourers to take the consignment directly to the capital, Karim said, claiming that he has kept himself out of the racket these days as he is facing cases though not related to smuggling.

Sometimes, cowboys while bringing cattle from India through corridors in different districts including Chapainawabganj also carry firearms and bullets.

The items often remain hidden inside goods-laden trucks entering Bangladesh through land ports, according to sources in law enforcement agencies.

Smuggling goes on also through several points of 4,096km porous border shared by Bangladesh and India.

Apart from firearms and explosives, phensidyle and heroin are smuggled in from India while counterfeit Indian currencies smuggled out from Bangladesh.

According to Karim, the price of a 6mm pistol is around Tk 20,000, 7.62mm pistol Tk 32,000 and 9mm pistol Tk 40,000 in India. Local smugglers pay the money through hundi, a method of illegal money transaction.

The 6mm, 7.62mm and 9mm pistols sell at around Tk 40,000, Tk 60,000 and Tk 76,000 respectively once they reach the capital.
MILITANCY, MALDA & MUNGER
Nine firearms, including three AK-22 rifles, and grenades used by the “Neo JMB” militants in Gulshan café attack on July 1 last year were brought in through Chapainawabganj and Jessore borders. Those were manufactured in Munger of Bihar, investigators said.

On August 15 this year, the National Intelligence Agency of India along with local cops busted a house, used as an arms factory, in Devipur village under Kaliachak Police Station in Malda. Kaliachak is just around 10km of Shahabazpur in Chapainawabganj.

The Devipur operation was conducted following information from Bangladesh police, said Md Moniruzzaman, assistant inspector general (intelligence and special affairs) at Police Headquarters.

During the raid, law enforcers seized 48 firearms, inlcuding 9mm and 7.62mm pistols, and arms manufacturing materials.

The firearms were made in Munger, known as a village of small arms makers. Mohammad Sayeed alias Mannai, the chief manufacturer, has been arrested.

On September 6, cops arrested suspected “Neo JMB” member Touhidul Islam from Dhobrabazar of Shibganj with a pistol and four bullets.

Chapainawabganj police, BGB and Rab seized 75 firearms and over 33kg gunpowder and arrested 116 people in eight months till August.

Chapainawabganj Superintendent of Police ATM Mojahidul Islam, who played a key role in busting a number of militant dens in the district in recent months, said they, in close coordination with BGB and Rab, have been working to stop smuggling.

Lt Col SM Abul Ehsan, commanding officer of BGB 9, told The Daily Star on October 19 that they always stay alert to check smuggling.

The Border Gaurd Bangladesh (BGB) recovered a number of illegal arms in Chapainawabganj border area since last year, he mentioned, refusing to accept that this is an established route for smuggling.

Ahsan said there might have been some smuggling activities there in the recent past but the situation is now under control of border guards amid constant vigilance.
CTG CONNECTION
Smugglers also use Mizoram border to bring arms into the country apart from the sea route, said sources in agencies. Chittagong Hill Tracts borders the Indian state on the east.

The 22 foreign-made pistols and bullets police seized in Chapianawabganj on October 24 last year were destined for Chittagong. One Osman Ali of Boalkhali upazila in Chittagong used a cowboy of Telkupi in Shibganj to smuggle in those.

In 2005, an NGO named Bangladesh Development Partnership Centre estimated that there were around 4 lakh illegal firearms in the country.

In the first six months of this year, police and different other agencies have recovered 1,128 illegal firearms across the country.
[Subrata Acharjee in Kolkata and Rabiul Hasan Dollar in Chapainawabganj contributed to this report]
http://www.thedailystar.net/frontpage/arms-smuggling-just-so-easy-1486057
 
.

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom