What's new

Record rape incidents in secular liberal Bangladesh

BD is a secular country with secular british common laws just like PAK.

BD is a muslims majority country NOT an islamic country . Its ruled by an foreign implanted secular regime just like many other muslim majority secular countrie eg. egypt , central asian republics etc.

SO yes the system has a lot to do with regards to crimes occurring in the country.

Btw u have a problem with 7th century?

So basically wahat you are saying is
the people of the great land are not at fault.
It is the system which forces individuals to rape. So the system is at fault.
Otherwise Bangladeshis are pious and live a life of celibacy as saints.
It is the government that is fixing some quota for the number of rapes to be commuted and the people will be punished it the numbers are not met.

Wow....just wow
 
. .
In the last 7 Months 550 incidents of rape , 230 child rape and 71 cases of murder after rape occurred in BD. That's a record. Now these excludes all the murder and extortion that happens everyday. Many more survived attempted incidents of rape. In the month of July alone , there were 83 incidents of rape. Many of these abominative crimes r occurring in broad day light with culprits entering the house and raping women in front of their family members. There r many cases of rapes in bus, trains & trucks. It seems BD is following and copying India , trying to achieve its social index parameters.

But then again what can be expected from a secular state in which police and other law enforcement agencies are infamous for extortion and kidnapping. The judiciary is joke not to mention the moral degradation of the society promoted by liberalism and indo-western culture. A typical secular state.



45276_138.jpg




সাত মাসে সারা দেশে ৫৫০ ধর্ষণ, হত্যা ৫৪, শিশু ধর্ষণ ২৩০, হত্যা ১৭

রাজধানীতে গণধর্ষণের রেকর্ড | daily nayadiganta

জিলানী মিলটন
একের পর এক ব্যভিচারের ঘটনায় উদ্বিগ্ন সমাজের মানুষ। বাসাবাড়ি থেকে কর্মস্থল এবং চলতি পথের সর্বত্রই নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়েছেন নারীরা। দুর্বৃত্তদের ব্যভিচার থেকে রক্ষা পাচ্ছেন না শিশু, তরুণী, গৃহবধূ কেউই। স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে, বাবার সামনে মেয়েকে, প্রেমিকের সামনে প্রেমিকাকে, বাস, ট্রাক, মাইক্রো বাসে ঘটছে নিকৃষ্ট ধর্ষণের ঘটনা। এ ছাড়া কর্মস্থল বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতায়াতের পথে, বন্ধুর সাথে ঘুরতে গিয়ে, এমনকি ঘরের মধ্যেও ধর্ষণসহ পাশবিক নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন নারী। পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যাকাণ্ডের ঘটনাও ঘটছে একের পর এক।
খোদ রাজধানীতেই গণধর্ষণের রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। শুধু গত সপ্তাহেই ধর্ষিত হয়েছে চার শিশুসহ আটজন। নারী সংগঠন ও মানবাধিকার সংস্থাগুলোর দেয়া তথ্য মতে, রাজধানী ঢাকা থেকে শুরু করে সারা দেশে গত সাত মাসে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৫৫০ জন নারী ও শিশু। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৫৪ জনকে। ধর্ষণচেষ্টার শিকার হয়েছেন আরো ৭০ জন। এদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ২৩০ শিশু। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ১৭টি শিশুকে। ধর্ষণের চেষ্টা ও যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে আরো ৬২টি শিশু। গত জুলাই মাসেই ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৮৩ জন। একই সময় ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৯ জনকে। তবে প্রকৃত পাশবিক নির্যাতনের এই পরিসংখ্যান আরো বেশি। প্রত্যন্ত অঞ্চলের অনেক ঘটনাই অজানা থেকে যায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সমাজের প্রভাবশালীদের ভয়ে মুখ খোলেন না নির্যাতিতের পরিবার। জঘন্যতম এ অপরাধকে সালিস-মীমাংসার নামে ধামাচাপা দেয়া হচ্ছে। অনেকেই চেপে যাচ্ছেন সম্মানহানি ও অপবাদের ভয়ে। রাজধানীতে হঠাৎই গণধর্ষণের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় অভিভাবকেরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। তারা তাদের সন্তানকে স্কুল, কলেজ বা কর্মস্থলে যেতে দিতে ভয় পাচ্ছেন। তারা বাসায় ফিরে না আসা পর্যন্ত থাকছেন চরম উৎকণ্ঠায়। পরপর কয়েকটি চাঞ্চল্যকর ঘটনায় মিছিল, মিটিং, আন্দোলন হলেও কমেনি ধর্ষকদের তৎপরতা।
সমাজ ও অপরাধ বিশ্লেষকেরা বলছেন, বিশ্বায়নের ফলে আকাশ সংস্কৃতির নেতিবাচক প্রভাবে সমাজে নৈতিক অবক্ষয় বাড়ছে। তথ্যপ্রযুক্তির অপব্যবহার সাধারণ জনগোষ্ঠীকে ব্যভিচার, অনৈতিক সম্পর্কসহ জঘন্যতম অপরাধ কর্মকাণ্ডে উৎসাহিত করছে। এ নৈতিক অবক্ষয়ের কারণেই ধর্ষণের ঘটনা বেশি ঘটছে বলে মনে করছেন তারা। এ ছাড়া অপরাধ করে পার পেয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকায় অপরাধীরা উৎসাহ পাচ্ছে। অপরাধীদের কঠোর সাজা হলে এ ধরনের অপরাধ কমবে বলেও মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। একই সাথে এই ব্যভিচার থেকে রক্ষা পেতে অভিভাবক থেকে শুরু করে নাগরিক সমাজকে আরো সচেতন হতে হবে।
বেশ কিছু দিন ধরে একের পর এক পাশবিক নির্যাতনের ঘটনায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে সারা দেশে। এক ধরনের আতঙ্ক চলছে সমাজের অভিভাবক মহলে। পথেঘাটে চলতে নারীরা এখন নিরাপত্তার অভাব মনে করছেন। বিশেষ করে কর্মজীবী নারীরা উদ্বিগ্ন। রাস্তায় চলার পথে উঠতি তরুণী ও স্কুল-কলেজের ছাত্রীদের মাইক্রো বাসে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করে মুক্তিপণ আদায় করছে দুর্বৃত্তরা।
কয়েক দিনে রাজধানীতে ধর্ষণের রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। রাজধানীর তুরাগের বালুমাঠ এলাকায় ধর্ষণের শিকার এক বিধবা নারীকে (৪৫) শনিবার ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি করা হয়েছে। ওই নারীকে স্থানীয় দুই বখাটে ধর্ষণের পর বিষয়টি সালিসের নামে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা চলে। গত শুক্রবার রাতে রাজধানীর মগবাজারের মীরবাগে গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক গৃহবধূ। এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর পল্লবীতে গণধর্ষণের শিকার হয়েছে ১২ বছরের এক শিশু। গত এক সপ্তাহে রাজধানীতে চার শিশুসহ আটজন পাশবিক নির্যাতনের শিকার হয়ে এখন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) চিকিৎসাধীন রয়েছে।
গত ৪ আগস্ট মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জ থেকে যাত্রাবাড়ীর কুতুবখালীতে প্রেমিকের সাথে বেড়াতে এসে দিনদুপুরে গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক কলেজছাত্রী। এ ঘটনায় পাঁচ আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। দুর্বৃত্তরা একটি বাসায় প্রেমিককে বেঁধে রেখে ছাত্রীটিকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
গত সোমবার রাজধানীর ভাটারায় স্কুল থেকে ফেরার পথে এক যুবক ধর্ষণ করে গারো সম্প্রদায়ের এক স্কুলছাত্রীকে।
গত ৩০ জুলাই রাজধানীর উত্তরায় এক কর্মজীবী তরুণীকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে তিন সহযোগীসহ গণধর্ষণ করে ওই তরুণীর কর্মস্থলের এক সহকর্মী।
গত ২১ মে কুড়িলে গারো তরুণীকে মাইক্রো বাসে তুলে গণধর্ষণের ঘটনা ঘটে। কয়েক দিন পর আসামি লাভলু ও তুষারকে গ্রেফতার করে র‌্যাব।
গত জুলাই মাসে রাজধানীর লালবাগে বন্ধুর সাথে বেড়াতে গিয়ে এক কিশোরী এবং সূত্রাপুরে স্বামীকে অতিরিক্ত মদপান করিয়ে স্ত্রীকে গণধর্ষণের ঘটনা ঘটে।
গত ২২ জুন চাকরি দেয়ার নামে জামালপুর থেকে ঢাকার খিলক্ষেতে এনে এক তরুণীকে ধর্ষণ করে দুই যুবক।
গত ২১ জুন মিরপুরে এক বন্ধুর বাসায় বেড়াতে গিয়ে গণধর্ষণের শিকার হন কলেজছাত্রী। গত ১২ জুন রাজধানীর রামপুরা উলনে খালার বাসায় বেড়াতে এসে গণধর্ষণের শিকার হন এক নারী। দুর্বৃত্তরা ওই নারীর স্বামীকে বেঁধে রেখে তাকে ধর্ষণ করে। উল্লেখ্য, এর আগে রাজধানীতে এত স্বল্প সময়ের ব্যবধানে এত সংখ্যক ধর্ষণ ও গণধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্যানুযায়ী, গত সাত মাসে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৫১৪ নারী। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৫৪ জনকে। গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৯৭ জন। ধর্ষণচেষ্টার শিকার হয়েছেন আরো ৭০ জন। গত জুলাই মাসে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৮৩ জন। এর মধ্যে গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১৫ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৯ জনকে।
এ দিকে বাংলাদেশ শিশু অধিকার ফোরামের (বিএসএএফ) তথ্য মতে, গত সাত মাসে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ২৩০ শিশু। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ১৭ শিশুকে। ধর্ষণচেষ্টা ও যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে আরো ৬২ শিশু।
এ দিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি) সূত্র জানায়, গত ৮ আগস্ট পর্যন্ত তিন মাসে ধর্ষণের শিকার ১৮৪ জন নারী ও শিশু ওসিসিতে ভর্তি হন। এদের মধ্যে চলতি মাসের ৮ তারিখ পর্যন্ত ১৪ জন, জুলাই মাসে ৪৩ জন, জুন মাসে ৬৩ জন ও মে মাসে ৬৪ জন নারী ও শিশু ভর্তি হয়েছেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষায় এদের বেশির ভাগেরই ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। ওসিসির সমন্বয়ক ডা: বিলকিস বানু জানান, এখানে সেবা নিতে আসা ধর্ষণের শিকার নারী-শিশুকে শারীরিক ও নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষায় এদের বেশির ভাগেরই ধর্ষণের আলামত পাওয়া যায়। পরে আইনি ব্যবস্থার জন্য নির্যাতিতদের পক্ষে মামলা করা হয়ে থাকে।
মানবাধিকারকর্মী, সমাজ ও অপরাধ বিশ্লেষকেরা বলছেন, এখনো ধর্ষণের ঘটনায় সমঝোতা হচ্ছে গ্রাম্য সালিসে। ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণ করতে দু’জন সাক্ষী লাগে। এ ছাড়া আদালতে গিয়ে নতুন করে ধর্ষণের বিস্তারিত বর্ণনা দেয়ার ভয়ে অনেকেই আসামিপক্ষের সাথে আপস করে। সামাজিক সম্মানের ভয়েও অনেকে মামলা-মোকদ্দমা না করে নীরবে সহ্য করে। এতেই ধর্ষকেরা শাস্তি থেকে রেহাই পায়। ধর্ষণ প্রতিরোধে অভিভাবকসহ নারীদেরও সচেতন হওয়ার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন বিশ্লেষকেরা। তাদের মতে, নারী ও শিশু ধর্ষণের ভয়াবহতা কমানোর জন্য সামাজিক বন্ধন সুদৃঢ় করা, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং সচেতনতা বাড়ানো জরুরি।
মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের এসোসিয়েট প্রফেসর মো: ওমর ফারুক বলেন, ধর্ষণের মতো একটি জঘন্যতম ঘটনাকে সাধারণত অন্ধকারাচ্ছন্ন অপরাধ হিসেবে দেখা হয়। এ অপরাধ বেড়ে যাওয়ার প্রধান কারণ নৈতিক অবক্ষয়। প্রযুক্তির অপব্যবহারের ফলে অশুভ সংস্কৃতি ডেভেলপ করছে। আচার-আচরণেও পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। অশুভ চিন্তা-চেতনা বিরাজ করছে। দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন না হওয়ায় সমাজ অস্থিরতার দিকে টার্ন করছে। পুরুষতান্ত্রিক মনোভাব থেকেও মানুষ বের হতে পারেনি। তিনি বলেন, ধর্ষণের ঘটনা যা প্রকাশ পাচ্ছে, তার চেয়ে বেশি হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতারও ঘাটতি রয়েছে বলে তিনি মনে করেন। সমাজের মানুষের মধ্যে সচেতনতা, দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা এবং আইনের সঠিক প্রয়োগ না হলে জঘন্যতম এ অপরাধ দূর করা সম্ভব নয় বলে তিনি মনে করেন।
মহিলা আইনজীবী সমিতির নির্বাহী পরিচালক সালমা আলী বলেন, সামাজিক অবক্ষয়ের পাশাপাশি বিচারহীনতাও দায়ী। আইনের ফাঁক গলে অপরাধীরা ছাড়া পেয়ে যাচ্ছে। ধর্ষিত মেয়েটি তার বিচার ও ন্যায্য ক্ষতিপূরণ পাচ্ছে না। এটি নিশ্চিত করতে পারলে ভয়ে কেউ অপরাধ করতে সাহস পাবে না। তিনি বলেন, বিভিন্ন কারণে ধর্ষণ মামলার ৯০ শতাংশ আসামি খালাস পেয়ে থাকে।

------------------------------------------------------------------------------------------


@monitor @extra terrestrial @khair_ctg @kalu_miah @Saiful Islam @kobiraaz @Bilal9 @aazidane @asad71 @idune @MBI Munshi @iajdani @Skallagrim @UKBengali @mb444 @fallstuff @the just @Khalid Newazi @Jay12345 @Loki @Al-zakir @Bengal.Tiger @Abdullah Bangladeshi @T-Rex @masud


@Akheilos @Armstrong @balixd @chauvunist @pkuser2k12 @Sedqal @Zarvan @Donatello @Pakistanisage @PWFI @S.U.R.B. @airmarshal @patriotpakistani @Abu Zolfiqar @aks18 @Horus @Chak Bamu @qamar1990 @Musalman @tesla @Arabian Legend @Saif al-Arab @al-Hasani @Al Bhatti @Falcon29 @karakoram @American Pakistani @Hakan @IbnTaymiyyah @TankMan @AXO4D @K-Xeroid @Pakistani sipahi @terry5

@Jamaal Yelmaaz @syedali73 @Rakan.SA @JUBA @DRaisinHerald @Umair Nawaz @Alienoz_TR @Oublious @Sage @DV RULES @farhan_9909 @SipahSalar @WebMaster @azzo @Arsalan @Azad-Kashmiri @AZADPAKISTAN2009


rape and other sexual crime have increase due to availability of pornography through internet now many bangladeshi use smart phone other feature phone where you can easily watch ****. beside the spread of **** inefficient judiciary and corrupt police are also to blame to the sudden increase in rape .
 
Last edited:
.
rape and other sexual crime have increase due to availability of pornography through internet now many bangladeshi use smart phone other feature phone where you can easily watch ****. beside the spread of **** inefficient judiciary and corrupt police are also to blame to the sudden increase in rape .

oh, luffy's friend has arrived. :D
 
.
Awami maloon league incurage Nangami to satisfy it's master nanga baharti. Bharti nanga channels has flooded bd land. People lost moral and everyone trying to save their family from nanga Awami bastards. Worst is yet to come.
 
.
Awami maloon league incurage Nangami to satisfy it's master nanga baharti. Bharti nanga channels has flooded bd land. People lost moral and everyone trying to save their family from nanga Awami bastards. Worst is yet to come.
:yu::yu::yu::yu::yu::yu::lazy::lazy::lazy::lazy::lazy::lazy::lazy::lazy::lazy:
 
.
Al Zakir posts are always damn funny.. I can imagine spittle spray out of his mouth as he bangs the keyboard in frustration against Rawamis.
 
.
Awami maloon league incurage Nangami to satisfy it's master nanga baharti. Bharti nanga channels has flooded bd land. People lost moral and everyone trying to save their family from nanga Awami bastards. Worst is yet to come.
Pure entertainment.:omghaha::omghaha:
 
.
In the last 7 Months 550 incidents of rape , 230 child rape and 71 cases of murder after rape occurred in BD. That's a record. Now these excludes all the murder and extortion that happens everyday. Many more survived attempted incidents of rape. In the month of July alone , there were 83 incidents of rape. Many of these abominative crimes r occurring in broad day light with culprits entering the house and raping women in front of their family members. There r many cases of rapes in bus, trains & trucks. It seems BD is following and copying India , trying to achieve its social index parameters.

But then again what can be expected from a secular state in which police and other law enforcement agencies are infamous for extortion and kidnapping. The judiciary is joke not to mention the moral degradation of the society promoted by liberalism and indo-western culture. A typical secular state.



45276_138.jpg




সাত মাসে সারা দেশে ৫৫০ ধর্ষণ, হত্যা ৫৪, শিশু ধর্ষণ ২৩০, হত্যা ১৭

রাজধানীতে গণধর্ষণের রেকর্ড | daily nayadiganta

জিলানী মিলটন
একের পর এক ব্যভিচারের ঘটনায় উদ্বিগ্ন সমাজের মানুষ। বাসাবাড়ি থেকে কর্মস্থল এবং চলতি পথের সর্বত্রই নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়েছেন নারীরা। দুর্বৃত্তদের ব্যভিচার থেকে রক্ষা পাচ্ছেন না শিশু, তরুণী, গৃহবধূ কেউই। স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে, বাবার সামনে মেয়েকে, প্রেমিকের সামনে প্রেমিকাকে, বাস, ট্রাক, মাইক্রো বাসে ঘটছে নিকৃষ্ট ধর্ষণের ঘটনা। এ ছাড়া কর্মস্থল বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতায়াতের পথে, বন্ধুর সাথে ঘুরতে গিয়ে, এমনকি ঘরের মধ্যেও ধর্ষণসহ পাশবিক নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন নারী। পাশবিক নির্যাতনের পর হত্যাকাণ্ডের ঘটনাও ঘটছে একের পর এক।
খোদ রাজধানীতেই গণধর্ষণের রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। শুধু গত সপ্তাহেই ধর্ষিত হয়েছে চার শিশুসহ আটজন। নারী সংগঠন ও মানবাধিকার সংস্থাগুলোর দেয়া তথ্য মতে, রাজধানী ঢাকা থেকে শুরু করে সারা দেশে গত সাত মাসে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৫৫০ জন নারী ও শিশু। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৫৪ জনকে। ধর্ষণচেষ্টার শিকার হয়েছেন আরো ৭০ জন। এদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ২৩০ শিশু। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ১৭টি শিশুকে। ধর্ষণের চেষ্টা ও যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে আরো ৬২টি শিশু। গত জুলাই মাসেই ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৮৩ জন। একই সময় ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৯ জনকে। তবে প্রকৃত পাশবিক নির্যাতনের এই পরিসংখ্যান আরো বেশি। প্রত্যন্ত অঞ্চলের অনেক ঘটনাই অজানা থেকে যায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সমাজের প্রভাবশালীদের ভয়ে মুখ খোলেন না নির্যাতিতের পরিবার। জঘন্যতম এ অপরাধকে সালিস-মীমাংসার নামে ধামাচাপা দেয়া হচ্ছে। অনেকেই চেপে যাচ্ছেন সম্মানহানি ও অপবাদের ভয়ে। রাজধানীতে হঠাৎই গণধর্ষণের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় অভিভাবকেরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। তারা তাদের সন্তানকে স্কুল, কলেজ বা কর্মস্থলে যেতে দিতে ভয় পাচ্ছেন। তারা বাসায় ফিরে না আসা পর্যন্ত থাকছেন চরম উৎকণ্ঠায়। পরপর কয়েকটি চাঞ্চল্যকর ঘটনায় মিছিল, মিটিং, আন্দোলন হলেও কমেনি ধর্ষকদের তৎপরতা।
সমাজ ও অপরাধ বিশ্লেষকেরা বলছেন, বিশ্বায়নের ফলে আকাশ সংস্কৃতির নেতিবাচক প্রভাবে সমাজে নৈতিক অবক্ষয় বাড়ছে। তথ্যপ্রযুক্তির অপব্যবহার সাধারণ জনগোষ্ঠীকে ব্যভিচার, অনৈতিক সম্পর্কসহ জঘন্যতম অপরাধ কর্মকাণ্ডে উৎসাহিত করছে। এ নৈতিক অবক্ষয়ের কারণেই ধর্ষণের ঘটনা বেশি ঘটছে বলে মনে করছেন তারা। এ ছাড়া অপরাধ করে পার পেয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকায় অপরাধীরা উৎসাহ পাচ্ছে। অপরাধীদের কঠোর সাজা হলে এ ধরনের অপরাধ কমবে বলেও মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। একই সাথে এই ব্যভিচার থেকে রক্ষা পেতে অভিভাবক থেকে শুরু করে নাগরিক সমাজকে আরো সচেতন হতে হবে।
বেশ কিছু দিন ধরে একের পর এক পাশবিক নির্যাতনের ঘটনায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে সারা দেশে। এক ধরনের আতঙ্ক চলছে সমাজের অভিভাবক মহলে। পথেঘাটে চলতে নারীরা এখন নিরাপত্তার অভাব মনে করছেন। বিশেষ করে কর্মজীবী নারীরা উদ্বিগ্ন। রাস্তায় চলার পথে উঠতি তরুণী ও স্কুল-কলেজের ছাত্রীদের মাইক্রো বাসে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করে মুক্তিপণ আদায় করছে দুর্বৃত্তরা।
কয়েক দিনে রাজধানীতে ধর্ষণের রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। রাজধানীর তুরাগের বালুমাঠ এলাকায় ধর্ষণের শিকার এক বিধবা নারীকে (৪৫) শনিবার ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি করা হয়েছে। ওই নারীকে স্থানীয় দুই বখাটে ধর্ষণের পর বিষয়টি সালিসের নামে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা চলে। গত শুক্রবার রাতে রাজধানীর মগবাজারের মীরবাগে গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক গৃহবধূ। এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর পল্লবীতে গণধর্ষণের শিকার হয়েছে ১২ বছরের এক শিশু। গত এক সপ্তাহে রাজধানীতে চার শিশুসহ আটজন পাশবিক নির্যাতনের শিকার হয়ে এখন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) চিকিৎসাধীন রয়েছে।
গত ৪ আগস্ট মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জ থেকে যাত্রাবাড়ীর কুতুবখালীতে প্রেমিকের সাথে বেড়াতে এসে দিনদুপুরে গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক কলেজছাত্রী। এ ঘটনায় পাঁচ আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। দুর্বৃত্তরা একটি বাসায় প্রেমিককে বেঁধে রেখে ছাত্রীটিকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
গত সোমবার রাজধানীর ভাটারায় স্কুল থেকে ফেরার পথে এক যুবক ধর্ষণ করে গারো সম্প্রদায়ের এক স্কুলছাত্রীকে।
গত ৩০ জুলাই রাজধানীর উত্তরায় এক কর্মজীবী তরুণীকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে তিন সহযোগীসহ গণধর্ষণ করে ওই তরুণীর কর্মস্থলের এক সহকর্মী।
গত ২১ মে কুড়িলে গারো তরুণীকে মাইক্রো বাসে তুলে গণধর্ষণের ঘটনা ঘটে। কয়েক দিন পর আসামি লাভলু ও তুষারকে গ্রেফতার করে র‌্যাব।
গত জুলাই মাসে রাজধানীর লালবাগে বন্ধুর সাথে বেড়াতে গিয়ে এক কিশোরী এবং সূত্রাপুরে স্বামীকে অতিরিক্ত মদপান করিয়ে স্ত্রীকে গণধর্ষণের ঘটনা ঘটে।
গত ২২ জুন চাকরি দেয়ার নামে জামালপুর থেকে ঢাকার খিলক্ষেতে এনে এক তরুণীকে ধর্ষণ করে দুই যুবক।
গত ২১ জুন মিরপুরে এক বন্ধুর বাসায় বেড়াতে গিয়ে গণধর্ষণের শিকার হন কলেজছাত্রী। গত ১২ জুন রাজধানীর রামপুরা উলনে খালার বাসায় বেড়াতে এসে গণধর্ষণের শিকার হন এক নারী। দুর্বৃত্তরা ওই নারীর স্বামীকে বেঁধে রেখে তাকে ধর্ষণ করে। উল্লেখ্য, এর আগে রাজধানীতে এত স্বল্প সময়ের ব্যবধানে এত সংখ্যক ধর্ষণ ও গণধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্যানুযায়ী, গত সাত মাসে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৫১৪ নারী। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৫৪ জনকে। গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৯৭ জন। ধর্ষণচেষ্টার শিকার হয়েছেন আরো ৭০ জন। গত জুলাই মাসে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৮৩ জন। এর মধ্যে গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১৫ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৯ জনকে।
এ দিকে বাংলাদেশ শিশু অধিকার ফোরামের (বিএসএএফ) তথ্য মতে, গত সাত মাসে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ২৩০ শিশু। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ১৭ শিশুকে। ধর্ষণচেষ্টা ও যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে আরো ৬২ শিশু।
এ দিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি) সূত্র জানায়, গত ৮ আগস্ট পর্যন্ত তিন মাসে ধর্ষণের শিকার ১৮৪ জন নারী ও শিশু ওসিসিতে ভর্তি হন। এদের মধ্যে চলতি মাসের ৮ তারিখ পর্যন্ত ১৪ জন, জুলাই মাসে ৪৩ জন, জুন মাসে ৬৩ জন ও মে মাসে ৬৪ জন নারী ও শিশু ভর্তি হয়েছেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষায় এদের বেশির ভাগেরই ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। ওসিসির সমন্বয়ক ডা: বিলকিস বানু জানান, এখানে সেবা নিতে আসা ধর্ষণের শিকার নারী-শিশুকে শারীরিক ও নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষায় এদের বেশির ভাগেরই ধর্ষণের আলামত পাওয়া যায়। পরে আইনি ব্যবস্থার জন্য নির্যাতিতদের পক্ষে মামলা করা হয়ে থাকে।
মানবাধিকারকর্মী, সমাজ ও অপরাধ বিশ্লেষকেরা বলছেন, এখনো ধর্ষণের ঘটনায় সমঝোতা হচ্ছে গ্রাম্য সালিসে। ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণ করতে দু’জন সাক্ষী লাগে। এ ছাড়া আদালতে গিয়ে নতুন করে ধর্ষণের বিস্তারিত বর্ণনা দেয়ার ভয়ে অনেকেই আসামিপক্ষের সাথে আপস করে। সামাজিক সম্মানের ভয়েও অনেকে মামলা-মোকদ্দমা না করে নীরবে সহ্য করে। এতেই ধর্ষকেরা শাস্তি থেকে রেহাই পায়। ধর্ষণ প্রতিরোধে অভিভাবকসহ নারীদেরও সচেতন হওয়ার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন বিশ্লেষকেরা। তাদের মতে, নারী ও শিশু ধর্ষণের ভয়াবহতা কমানোর জন্য সামাজিক বন্ধন সুদৃঢ় করা, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং সচেতনতা বাড়ানো জরুরি।
মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের এসোসিয়েট প্রফেসর মো: ওমর ফারুক বলেন, ধর্ষণের মতো একটি জঘন্যতম ঘটনাকে সাধারণত অন্ধকারাচ্ছন্ন অপরাধ হিসেবে দেখা হয়। এ অপরাধ বেড়ে যাওয়ার প্রধান কারণ নৈতিক অবক্ষয়। প্রযুক্তির অপব্যবহারের ফলে অশুভ সংস্কৃতি ডেভেলপ করছে। আচার-আচরণেও পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। অশুভ চিন্তা-চেতনা বিরাজ করছে। দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন না হওয়ায় সমাজ অস্থিরতার দিকে টার্ন করছে। পুরুষতান্ত্রিক মনোভাব থেকেও মানুষ বের হতে পারেনি। তিনি বলেন, ধর্ষণের ঘটনা যা প্রকাশ পাচ্ছে, তার চেয়ে বেশি হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতারও ঘাটতি রয়েছে বলে তিনি মনে করেন। সমাজের মানুষের মধ্যে সচেতনতা, দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা এবং আইনের সঠিক প্রয়োগ না হলে জঘন্যতম এ অপরাধ দূর করা সম্ভব নয় বলে তিনি মনে করেন।
মহিলা আইনজীবী সমিতির নির্বাহী পরিচালক সালমা আলী বলেন, সামাজিক অবক্ষয়ের পাশাপাশি বিচারহীনতাও দায়ী। আইনের ফাঁক গলে অপরাধীরা ছাড়া পেয়ে যাচ্ছে। ধর্ষিত মেয়েটি তার বিচার ও ন্যায্য ক্ষতিপূরণ পাচ্ছে না। এটি নিশ্চিত করতে পারলে ভয়ে কেউ অপরাধ করতে সাহস পাবে না। তিনি বলেন, বিভিন্ন কারণে ধর্ষণ মামলার ৯০ শতাংশ আসামি খালাস পেয়ে থাকে।

------------------------------------------------------------------------------------------


@monitor @extra terrestrial @khair_ctg @kalu_miah @Saiful Islam @kobiraaz @Bilal9 @aazidane @asad71 @idune @MBI Munshi @iajdani @Skallagrim @UKBengali @mb444 @fallstuff @the just @Khalid Newazi @Jay12345 @Loki @Al-zakir @Bengal.Tiger @Abdullah Bangladeshi @T-Rex @masud


@Akheilos @Armstrong @balixd @chauvunist @pkuser2k12 @Sedqal @Zarvan @Donatello @Pakistanisage @PWFI @S.U.R.B. @airmarshal @patriotpakistani @Abu Zolfiqar @aks18 @Horus @Chak Bamu @qamar1990 @Musalman @tesla @Arabian Legend @Saif al-Arab @al-Hasani @Al Bhatti @Falcon29 @karakoram @American Pakistani @Hakan @IbnTaymiyyah @TankMan @AXO4D @K-Xeroid @Pakistani sipahi @terry5

@Jamaal Yelmaaz @syedali73 @Rakan.SA @JUBA @DRaisinHerald @Umair Nawaz @Alienoz_TR @Oublious @Sage @DV RULES @farhan_9909 @SipahSalar @WebMaster @azzo @Arsalan @Azad-Kashmiri @AZADPAKISTAN2009


:lol:

If BD was an educated, enlightened, secular and democratic state, it would be an industrialized nation, not a third world hole where people get literally butchered by angry mobs.
 
.
I think it has to do with Indians moving into Bangladesh. Flies don't enter your home without bringing typhoid with them.
 
.
rape and other sexual crime have increase due to availability of pornography through internet now many bangladeshi use smart phone other feature phone where you can easily watch ****. beside the spread of ****
You are correct about the latter, but dead wrong on the former.
 
.
secularism-liberalism=rape

:rofl::rofl:

you are a hardcore extremist aren't you.

you should be living in tribal areas of Afghanistan :oops:
Secular liberal countries such as US and Sweden have the highest number of rapes (per 100,000). Ever wondered why?
 
.
Secular liberal countries such as US and Sweden have the highest number of rapes (per 100,000). Ever wondered why?
Those country have higher reporting of rape,not necessarily higher per capita.Most of our rape is not recorded due to heavy shame culture.Do you think any girl can marry if they disclose they were raped in Bangladesh?But this is not the case with western countries.Those country's girls are encouraged to report rape by family and society.Also they have a wider definition of rape then ours.For example we don't count marital rape,but they do.Another example is in Sweden if any person rape another person 100 times,they will count as 100 rape,not 1 rape of a person.Do you ever heard male to male rape recorded in Bangladesh?This type of reporting is extremely rare in our country,but that does not mean it doesn't occur in our country.But in western country male to male rape is well documented.Their law enforcement rate is extremely high compared to our country.All this contributed to statistically higher per capita than ours apparently.
 
.
Those country have higher reporting of rape,not necessarily higher per capita.Most of our rape is not recorded due to heavy shame culture.Do you think any girl can marry if they disclose they were raped in Bangladesh?But this is not the case with western countries.Those country's girls are encouraged to report rape by family and society.Also they have a wider definition of rape then ours.For example we don't count marital rape,but they do.Another example is in Sweden if any person rape another person 100 times,they will count as 100 rape,not 1 rape of a person.Do you ever heard male to male rape recorded in Bangladesh?This type of reporting is extremely rare in our country,but that does not mean it doesn't occur in our country.But in western country male to male rape is well documented.Their law enforcement rate is extremely high compared to our country.All this contributed to statistically higher per capita than ours apparently.

Sorry to burst your bubbles but in their culture rapists are welcomed back to society (Ched Evans, is a clear example), maybe its one of those 2nd chance crap, whereas in ours, it's best for them to kill themselves. Also, when you sexualize your population, it will raise the number of sexual assault.

Also, there is no male rape record (a man rapes another, even in many developed countries it is considered that a woman can't rape a man) in Bangladesh. You gonna get beat down to death for trying that.

In those countries rape also goes unreported, Google: "UK unreported rape" and you will see what I am talking about.

Get rid of that inferiority complex.
 
.
I don't know if this has been posted or not, but there was a study published 3 years ago on certain countries on violence committed on women and Bangladesh was included as part of the country.
http://unwomen-asiapacific.org/docs/WhyDoSomeMenUseViolenceAgainstWomen_P4P_Report.pdf

Some basic things I want to make note of and break down as it's a long read.
I can't copy and paste the graphs so bear with me
.
On page 44 it appears the main reasons for rape in Bangladesh is largely due to sexual entitlement and because they are bored or they find it fun.
Additionally on the next page week can see that the vast majority of men who committed rape faced no legal consequences. Threats from a vigilante appears to be more common than arrests or jail time. Anyway, going through the reasons alone, I really can't see the relation between rapes and secularism as the OP was trying to connect.
 
.

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom