What's new

Purchase of arms from India with it's LoC worth 500 million USD

Black_cats

ELITE MEMBER
Joined
Dec 31, 2010
Messages
10,031
Reaction score
-5
Purchase of arms from India with it's LoC worth 500 million USD


Bangladesh has decided to buy military equipment from India with it's line of credit. However, what kind of weapons to buy from India has not yet been decided. AK Abdul Momen said.

In an interview with Deutsche Welle on Wednesday, he says the Armed Forces Division will decide what weapons to buy from India.

Bangladesh signed a $500 million loan agreement with India in 2017 to buy military equipment. But no military equipment has been purchased with that money yet but India's credit has to be repaid in 20 years at one percent interest.

India's Foreign Minister S Jayashankar requested Bangladesh Foreign Minister Abdul Momen to buy military equipment from India at a meeting in Dhaka last Tuesday.

In this regard, Abdul Momen told Deutsche Welle, "They gave the Line of Credit $ 500 million to purchase military equipment. They say, you buy our military equipment. Now Many defense companies are now established in India.

"We buy military equipment from different countries. Buy military equipment from USA, China, UK, Turkey Since we have never bought military equipment from India before, now our people are seeing what kind of military equipment can be bought from India. "

'What to buy now has to be identified, we will not buy any random stuff'

"There is no official confirmation, I heard we wanted to buy a submarine from India," the minister said. But they won't give submarines. "

"We recently purchased some automatic firearms from the Multiple Range from China. They (India) are saying we should buy from them. We have said we are willing to buy and we will buy military equipment from you. We'll let our Armed Forces Division know what kind of equipment we can buy, they'll make that list. "


Asked whether buying weapons from India could lead to political opposition, Momen said, "I don't think so. Because we will strengthen our defense. India sells military equipment not only in our country but also in other countries, they have a reputation for selling weapons. Different countries of the world buying their bus-truck from them, we also bought. If there is an anti-India opinion in our country, nobody in our country opposed India's truck-bus. We have never bought Indian military equipment before. Now they have given us money, now we will buy from them. "

Explaining how to buy these tools, the Foreign Minister said, "What to buy now has to be identified. We will not buy the same thing. We have to buy very carefully So that it (loan money) does not have to buy anything unnecessary. Because India's loan money has to be repaid with interest So we have to be very caring. "

“Many countries are now paying money to Bangladesh. It is good news that the relationship is coming through money now. But Bangladesh is not taking money from everyone. We are deciding carefully"



বাংলাদেশ

ঋণের টাকায় ভারত থেকে অস্ত্র ক্রয়
ভারতের দেয়া ঋণের টাকায় ওই দেশ থেকেই সামরিক সরঞ্জাম কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ৷ তবে ভারত থেকে কি ধরণের অস্ত্র কেনা হবে এখনো সেই সিদ্ধান্ত হয়নি বলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন জানিয়েছেন৷

https://www.dw.com/bn/ঋণের-টাকায়-ভারত-থেকে-অস্ত্র-ক্রয়/a-50113302



ফাইল ফটো

বুধবারর ডয়চে ভেলেকে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলছেন, ভারত থেকে কি কি অস্ত্র কেনা হবে সেই সিদ্ধান্ত নেবে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ৷

সামরিক সরঞ্জাম কিনতে ২০১৭ সালে ভারতের সঙ্গে ৫০ কোটি ডলারের ঋণ চুক্তি করে বাংলাদেশ৷ কিন্তু ওই অর্থ দিয়ে এখনো কোনো সামরিক সরঞ্জাম কেনা হয়নি৷ ভারতের দেওয়া এই ঋণ এক শতাংশ সুদে ২০ বছরে শোধ করতে হবে৷

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর গত মঙ্গলবার ঢাকায় এক বৈঠকে তাদের দেওয়া ঋণের টাকায় ভারত থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেনকে অনুরোধ করেন৷

এ প্রসঙ্গে আবদুল মোমেন ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘‘সামরিক সরঞ্জাম কেনার জন্য তারা পাঁচশ' মিলিয়ন ডলার (৫০ কোটি ডলার) লাইন অব ক্রেডিট দিয়েছে৷ তারা বলছে, আপনারা এখন আমাদের সামরিক সরঞ্জাম কেনেন৷ ভারতে এখন অনেকগুলো ডিফেন্স কোম্পানি গড়ে উঠেছে৷

‘‘আমরা বিভিন্ন দেশ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনি৷ অ্যামেরিকা, চায়না, ইউকে, টার্কি থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনি৷ আমরা যেহেতু আগে কোনোদিন ভারত থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনি নি তাই এখন আমাদের লোকরা দেখছে ভারত থেকে কী ধরনের সামরিক সরঞ্জাম কেনা যায়৷''






















00:12
05:42


‘কী কিনব এখন তা চিহ্নিত করতে হবে, আমরা তো যেই-সেই জিনিস কিনব না’
মন্ত্রী বলেন, ‘‘অফিসিয়াল কমফার্মেশন নেই, আমি শুনেছি আমরা ভারত থেকে আমরা একটা সাবমেরিন কিনতে চেয়েছিলাম৷ কিন্তু তারা সাবমেরিন দেবে না৷''

‘‘সম্প্রতি আমরা চীন থেকে মাল্টিপল রেঞ্জের কিছু অটোমেটিক ফায়ার আর্মস কিনেছি৷ তারা (ভারত) বলছে এগুলো তাদের কাছ থেকে কিনতে৷ আমরা বলেছি আমরা কিনতে রাজি আছি এবং তোমাদের কাছ থেকে আমরা সামরিক সরঞ্জাম কিনব৷ আমাদের আর্মড ফোর্সেস ডিভিশনকে জানাব, তারা জানাবে কী ধরণের সরঞ্জাম আমরা কিনতে পারি, তারাই সেই লিস্ট তৈরি করবে৷''

ভারত থেকে অস্ত্র কিনলে রাজনৈতিক বিরোধিতা হতে পারে কি না, সেই প্রশ্নে মোমেন বলেন, ‘‘আমার মনে হয় না৷ কারণ আমরা আমাদের প্রতিরক্ষাকে শক্তিশালী করব৷ ভারত শুধু আমাদের দেশে নয়, অন্য দেশেও সামরিক সরঞ্জাম বিক্রি করে, অস্ত্র বিক্রিতে তাদের সুনাম আছে৷ তাদের বাস-ট্রাক বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেনে, আমরাও কিনি৷ আমাদের দেশে ভারতবিরোধী একটি মত থাকলে ভারতের ট্রাক-বাসের কেউ বিরোধিতা করে না৷ আমরা আগে কখনো ভারতীয় সামরিক সরঞ্জাম কিনি নি৷ এখন ওরা আমাদের টাকা দিয়েছে, এখন আমরা ওদের কাছ থেকে কিনব৷''

এসব সরঞ্জাম কীভাবে কেনা হবে তার ব্যাখ্যায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘‘কী কিনব এখন তা চিহ্নিত করতে হবে৷ আমরাতো যেই-সেই জিনিস কিনব না৷ আমাদের খুবই সতর্কতার সাথে কিনতে হবে৷ যাতে এটা দিয়ে (ঋণের টাকা) অপ্রয়োজনীয় কোনো কিছু কিনতে না হয়৷ কারণ ভারতের ঋণের টাকা সুদসহ ফেরত দিতে হবে৷ সুতরাং আমাদের খুবই কেয়ারফুল থাকতে হবে৷''

‘‘বাংলাদেশকে এখন অনেক দেশই টাকা দিতে চাচ্ছে৷ এটা খুবই ভালো খবর যে সম্পর্ক এখন টাকার মাধ্যমে আসছে৷ কিন্তু বাংলাদেশ সবার কাছ থেকে টাকা নিচ্ছে না৷ আমরা সতর্কভাবে সিদ্ধান্ত নিচ্ছি৷
 
Last edited:
As long as you dont buy rifle and aircraft (along with helicopter) from them is supposedly fine
 
As always, Momen is just making it sound relevant to please the journalists. A foreign minister of a country saying, "I heard we wanted to buy… " shows how serious he is. :lol:

Jokes apart, money is money. We should, like always, buy transport and utility equipments from them. Don't also mind getting firearms, bullets, gernades etc. That'll keep both parties happy. But it is 100% certain that BD will not buy any strategic weapons from them.
 
As always, Momen is just making it sound relevant to please the journalists. A foreign minister of a country saying, "I heard we wanted to buy… " shows how serious he is. :lol:

Jokes apart, money is money. We should, like always, buy transport and utility equipments from them. Don't also mind getting firearms, bullets, gernades etc. That'll keep both parties happy. But it is 100% certain that BD will not buy any strategic weapons from them.
We wanted to buy submarines but they did not sell.. Well, MM got it free... @Aung Zaya @tarpitz
:rofl::enjoy:
 
Rashed Khan Menon suggested not to purchase weapons with India's LoC.

বাংলাদেশ
ঋণের টাকায় ভারত থেকে অস্ত্র কিনতে মেননের না
ভারতের ঋণের টাকায় ওই দেশ থেকেই সামরিক অস্ত্র কিনতে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশকে যে অনুরোধ করেছেন তাতে সাড়া দেওয়া উচিত হবে না বলে মত দিয়েছেন এই সরকারের শরিক দলের নেতা ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন৷

https://www.dw.com/bn/ঋণের-টাকায়-ভারত-থেকে-অস্ত্র-কিনতে-মেননের-না/a-50113691




আরেক বামপন্থী নেতা রুহিন হোসেন প্রিন্স এ বিষয়ে ঐকমত্য জানিয়েছেন৷ অবশ্য আরেক সাবেক মন্ত্রী ও বিরোধী দলের সংসদ সদস্য জাতীয় পার্টির আনিসুল ইসলাম মাহমুদ মনে করেন, ভারত থেকে অস্ত্র কেনাই যেতে পারে৷

সামরিক সরঞ্জাম কিনতে ২০১৭ সালে ভারতের সঙ্গে ৫০ কোটি ডলারের ঋণ চুক্তি করে বাংলাদেশ৷ কিন্তু ওই অর্থ দিয়ে এখনো কোনো সামরিক সরঞ্জাম কেনা হয়নি৷ ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর গত মঙ্গলবার ঢাকায় এক বৈঠকে ঋণের ওই টাকায় ভারত থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেনকে অনুরোধ করেন৷

ডয়চে ভেলেকে এক সাক্ষাৎকারে মোমেন বলছেন, ঋণের টাকায় ভারত থেকে সামরিক সরঞ্জাম কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ৷ তবে ভারত থেকে কি ধরনের অস্ত্র কেনা হবে সেই সিদ্ধান্ত নেবে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ৷

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অনুরোধ সরকার সাড়া দেবে না বলেই মনে করছেন সরকারের শরিক বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন৷ ডয়চে ভেলেকে তিনি বলেন, ‘‘আমি মনে করি এ ধরনের কোনো শর্ত দেওয়া উচিত নয়৷ কারণ ওই চুক্তির আওতায় সামরিক সরঞ্জাম কেনার কোনো কথা ছিল না৷ সরকার এ ধরনের কোনো বিষয়ে সাড়া দেবে বলে আমি মনে করি না৷''

বাংলাদেশের কোন ধরনের অস্ত্রের প্রয়োজন রয়েছে তা মূল্যায়ন করে ভারত থেকে তা কেনা হলে তাতে কোনো অসুবিধা দেখছেন না জাতীয় পার্টির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আনিসুল ইসলাম মাহমুদ৷ ডয়চে ভেলেকে তিনি বলেন, ‘‘অনুরোধ করতেই পারে৷ ...আমরা তো অস্ত্র কিনছিই৷ যখন কিনব তখন মূল্যায়ন করে যদি ভারত থেকে কেনা যায় তো আপত্তি থাকার কারণ আছে বলে মনে করি না৷

আর্মড ফোর্সেস আছে... আর্মির জন্য সময় সময় আমরা অস্ত্র কিনি৷ মিয়ানমার ১১ লাখ মানুষ তাড়িয়ে দেয় আমরা আশ্রয় দিয়েছি৷ ভবিষ্যতে যদি ওরকম কোনো পরিস্থিতির উদ্ভব হয় আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে৷''

সিপিবির কেন্দ্রীয় সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘‘বাংলাদেশের উপর কোনো প্রভাব বিস্তার করবে এবং যা আমাদের স্বার্থের জন্য ক্ষতিকর হবে সেটি আমরা কখনোই চাই না৷

‘‘ঋণ দেওয়ার সময় ভারতের কতগুলো শর্ত দেখেছি, তখনও আমরা বিরোধীতা করেছিলাম৷ আমি মনে করি ওই অর্থ দিয়ে অস্ত্র কেনার কোনো প্রয়োজন নাই৷ বরং ভারত-বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় যেসব সংকট রয়েছে- তিস্তার পানি চুক্তি, সীমান্ত হত্যাকান্ড, অসম বাণিজ্য সেগুলোর সমাধানেই গুরুত্ব দেয়া দরকার৷''
 
We produce our own Ammo, grenades & Fuse for artillery shells.

We will soon start producing various calibre of mortar & artillery shells. Including TNT part of them. Our engineers were in Britain for training & transfer of some know hows recently.

I don't see us buying even a nut bolt for our army from them.
 
Rashed Khan Menon suggested not to purchase weapons with India's LoC.

বাংলাদেশ
ঋণের টাকায় ভারত থেকে অস্ত্র কিনতে মেননের না
ভারতের ঋণের টাকায় ওই দেশ থেকেই সামরিক অস্ত্র কিনতে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশকে যে অনুরোধ করেছেন তাতে সাড়া দেওয়া উচিত হবে না বলে মত দিয়েছেন এই সরকারের শরিক দলের নেতা ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন৷

https://www.dw.com/bn/ঋণের-টাকায়-ভারত-থেকে-অস্ত্র-কিনতে-মেননের-না/a-50113691




আরেক বামপন্থী নেতা রুহিন হোসেন প্রিন্স এ বিষয়ে ঐকমত্য জানিয়েছেন৷ অবশ্য আরেক সাবেক মন্ত্রী ও বিরোধী দলের সংসদ সদস্য জাতীয় পার্টির আনিসুল ইসলাম মাহমুদ মনে করেন, ভারত থেকে অস্ত্র কেনাই যেতে পারে৷

সামরিক সরঞ্জাম কিনতে ২০১৭ সালে ভারতের সঙ্গে ৫০ কোটি ডলারের ঋণ চুক্তি করে বাংলাদেশ৷ কিন্তু ওই অর্থ দিয়ে এখনো কোনো সামরিক সরঞ্জাম কেনা হয়নি৷ ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর গত মঙ্গলবার ঢাকায় এক বৈঠকে ঋণের ওই টাকায় ভারত থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেনকে অনুরোধ করেন৷

ডয়চে ভেলেকে এক সাক্ষাৎকারে মোমেন বলছেন, ঋণের টাকায় ভারত থেকে সামরিক সরঞ্জাম কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ৷ তবে ভারত থেকে কি ধরনের অস্ত্র কেনা হবে সেই সিদ্ধান্ত নেবে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ৷

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অনুরোধ সরকার সাড়া দেবে না বলেই মনে করছেন সরকারের শরিক বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন৷ ডয়চে ভেলেকে তিনি বলেন, ‘‘আমি মনে করি এ ধরনের কোনো শর্ত দেওয়া উচিত নয়৷ কারণ ওই চুক্তির আওতায় সামরিক সরঞ্জাম কেনার কোনো কথা ছিল না৷ সরকার এ ধরনের কোনো বিষয়ে সাড়া দেবে বলে আমি মনে করি না৷''

বাংলাদেশের কোন ধরনের অস্ত্রের প্রয়োজন রয়েছে তা মূল্যায়ন করে ভারত থেকে তা কেনা হলে তাতে কোনো অসুবিধা দেখছেন না জাতীয় পার্টির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আনিসুল ইসলাম মাহমুদ৷ ডয়চে ভেলেকে তিনি বলেন, ‘‘অনুরোধ করতেই পারে৷ ...আমরা তো অস্ত্র কিনছিই৷ যখন কিনব তখন মূল্যায়ন করে যদি ভারত থেকে কেনা যায় তো আপত্তি থাকার কারণ আছে বলে মনে করি না৷

আর্মড ফোর্সেস আছে... আর্মির জন্য সময় সময় আমরা অস্ত্র কিনি৷ মিয়ানমার ১১ লাখ মানুষ তাড়িয়ে দেয় আমরা আশ্রয় দিয়েছি৷ ভবিষ্যতে যদি ওরকম কোনো পরিস্থিতির উদ্ভব হয় আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে৷''

সিপিবির কেন্দ্রীয় সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘‘বাংলাদেশের উপর কোনো প্রভাব বিস্তার করবে এবং যা আমাদের স্বার্থের জন্য ক্ষতিকর হবে সেটি আমরা কখনোই চাই না৷

‘‘ঋণ দেওয়ার সময় ভারতের কতগুলো শর্ত দেখেছি, তখনও আমরা বিরোধীতা করেছিলাম৷ আমি মনে করি ওই অর্থ দিয়ে অস্ত্র কেনার কোনো প্রয়োজন নাই৷ বরং ভারত-বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় যেসব সংকট রয়েছে- তিস্তার পানি চুক্তি, সীমান্ত হত্যাকান্ড, অসম বাণিজ্য সেগুলোর সমাধানেই গুরুত্ব দেয়া দরকার৷''
মেননের বিচি আছে , যেইটা আবার আওয়ামী মন্ত্রীদের নাই !
 
We should buy Tejas fighter from India and place advance order for coming AMCA . for our army we can get Arjun Tank too .;)

মেননের বিচি আছে , যেইটা আবার আওয়ামী মন্ত্রীদের নাই !

He is showing his "Bichi '' because He lost his Chair as minister .
 
Well yes I know this ;) . But still he has Bichi , unlike Inu!

But do you think that his reaction would be the same if he was a minister ?

Don't know.

But I feel that there are two ideologically inclined political parties in BD, the communists(a number of parties) and Jamat. However, both have other problems that far outweigh their patriotism. Communists are totalitarian, jamatis have their head too deep in Pakistani ***.
 
Purchase of arms from India with it's LoC worth 500 million USD


Bangladesh has decided to buy military equipment from India with it's line of credit. However, what kind of weapons to buy from India has not yet been decided. AK Abdul Momen said.

In an interview with Deutsche Welle on Wednesday, he says the Armed Forces Division will decide what weapons to buy from India.

Bangladesh signed a $500 million loan agreement with India in 2017 to buy military equipment. But no military equipment has been purchased with that money yet but India's credit has to be repaid in 20 years at one percent interest.

India's Foreign Minister S Jayashankar requested Bangladesh Foreign Minister Abdul Momen to buy military equipment from India at a meeting in Dhaka last Tuesday.

In this regard, Abdul Momen told Deutsche Welle, "They gave the Line of Credit $ 500 million to purchase military equipment. They say, you buy our military equipment. Now Many defense companies are now established in India.

"We buy military equipment from different countries. Buy military equipment from USA, China, UK, Turkey Since we have never bought military equipment from India before, now our people are seeing what kind of military equipment can be bought from India. "

'What to buy now has to be identified, we will not buy any random stuff'

"There is no official confirmation, I heard we wanted to buy a submarine from India," the minister said. But they won't give submarines. "

"We recently purchased some automatic firearms from the Multiple Range from China. They (India) are saying we should buy from them. We have said we are willing to buy and we will buy military equipment from you. We'll let our Armed Forces Division know what kind of equipment we can buy, they'll make that list. "


Asked whether buying weapons from India could lead to political opposition, Momen said, "I don't think so. Because we will strengthen our defense. India sells military equipment not only in our country but also in other countries, they have a reputation for selling weapons. Different countries of the world buying their bus-truck from them, we also bought. If there is an anti-India opinion in our country, nobody in our country opposed India's truck-bus. We have never bought Indian military equipment before. Now they have given us money, now we will buy from them. "

Explaining how to buy these tools, the Foreign Minister said, "What to buy now has to be identified. We will not buy the same thing. We have to buy very carefully So that it (loan money) does not have to buy anything unnecessary. Because India's loan money has to be repaid with interest So we have to be very caring. "

“Many countries are now paying money to Bangladesh. It is good news that the relationship is coming through money now. But Bangladesh is not taking money from everyone. We are deciding carefully"



বাংলাদেশ

ঋণের টাকায় ভারত থেকে অস্ত্র ক্রয়
ভারতের দেয়া ঋণের টাকায় ওই দেশ থেকেই সামরিক সরঞ্জাম কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ৷ তবে ভারত থেকে কি ধরণের অস্ত্র কেনা হবে এখনো সেই সিদ্ধান্ত হয়নি বলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন জানিয়েছেন৷

https://www.dw.com/bn/ঋণের-টাকায়-ভারত-থেকে-অস্ত্র-ক্রয়/a-50113302



ফাইল ফটো

বুধবারর ডয়চে ভেলেকে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলছেন, ভারত থেকে কি কি অস্ত্র কেনা হবে সেই সিদ্ধান্ত নেবে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ৷

সামরিক সরঞ্জাম কিনতে ২০১৭ সালে ভারতের সঙ্গে ৫০ কোটি ডলারের ঋণ চুক্তি করে বাংলাদেশ৷ কিন্তু ওই অর্থ দিয়ে এখনো কোনো সামরিক সরঞ্জাম কেনা হয়নি৷ ভারতের দেওয়া এই ঋণ এক শতাংশ সুদে ২০ বছরে শোধ করতে হবে৷

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর গত মঙ্গলবার ঢাকায় এক বৈঠকে তাদের দেওয়া ঋণের টাকায় ভারত থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেনকে অনুরোধ করেন৷

এ প্রসঙ্গে আবদুল মোমেন ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘‘সামরিক সরঞ্জাম কেনার জন্য তারা পাঁচশ' মিলিয়ন ডলার (৫০ কোটি ডলার) লাইন অব ক্রেডিট দিয়েছে৷ তারা বলছে, আপনারা এখন আমাদের সামরিক সরঞ্জাম কেনেন৷ ভারতে এখন অনেকগুলো ডিফেন্স কোম্পানি গড়ে উঠেছে৷

‘‘আমরা বিভিন্ন দেশ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনি৷ অ্যামেরিকা, চায়না, ইউকে, টার্কি থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনি৷ আমরা যেহেতু আগে কোনোদিন ভারত থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনি নি তাই এখন আমাদের লোকরা দেখছে ভারত থেকে কী ধরনের সামরিক সরঞ্জাম কেনা যায়৷''






















00:12
05:42


‘কী কিনব এখন তা চিহ্নিত করতে হবে, আমরা তো যেই-সেই জিনিস কিনব না’
মন্ত্রী বলেন, ‘‘অফিসিয়াল কমফার্মেশন নেই, আমি শুনেছি আমরা ভারত থেকে আমরা একটা সাবমেরিন কিনতে চেয়েছিলাম৷ কিন্তু তারা সাবমেরিন দেবে না৷''

‘‘সম্প্রতি আমরা চীন থেকে মাল্টিপল রেঞ্জের কিছু অটোমেটিক ফায়ার আর্মস কিনেছি৷ তারা (ভারত) বলছে এগুলো তাদের কাছ থেকে কিনতে৷ আমরা বলেছি আমরা কিনতে রাজি আছি এবং তোমাদের কাছ থেকে আমরা সামরিক সরঞ্জাম কিনব৷ আমাদের আর্মড ফোর্সেস ডিভিশনকে জানাব, তারা জানাবে কী ধরণের সরঞ্জাম আমরা কিনতে পারি, তারাই সেই লিস্ট তৈরি করবে৷''

ভারত থেকে অস্ত্র কিনলে রাজনৈতিক বিরোধিতা হতে পারে কি না, সেই প্রশ্নে মোমেন বলেন, ‘‘আমার মনে হয় না৷ কারণ আমরা আমাদের প্রতিরক্ষাকে শক্তিশালী করব৷ ভারত শুধু আমাদের দেশে নয়, অন্য দেশেও সামরিক সরঞ্জাম বিক্রি করে, অস্ত্র বিক্রিতে তাদের সুনাম আছে৷ তাদের বাস-ট্রাক বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেনে, আমরাও কিনি৷ আমাদের দেশে ভারতবিরোধী একটি মত থাকলে ভারতের ট্রাক-বাসের কেউ বিরোধিতা করে না৷ আমরা আগে কখনো ভারতীয় সামরিক সরঞ্জাম কিনি নি৷ এখন ওরা আমাদের টাকা দিয়েছে, এখন আমরা ওদের কাছ থেকে কিনব৷''

এসব সরঞ্জাম কীভাবে কেনা হবে তার ব্যাখ্যায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘‘কী কিনব এখন তা চিহ্নিত করতে হবে৷ আমরাতো যেই-সেই জিনিস কিনব না৷ আমাদের খুবই সতর্কতার সাথে কিনতে হবে৷ যাতে এটা দিয়ে (ঋণের টাকা) অপ্রয়োজনীয় কোনো কিছু কিনতে না হয়৷ কারণ ভারতের ঋণের টাকা সুদসহ ফেরত দিতে হবে৷ সুতরাং আমাদের খুবই কেয়ারফুল থাকতে হবে৷''

‘‘বাংলাদেশকে এখন অনেক দেশই টাকা দিতে চাচ্ছে৷ এটা খুবই ভালো খবর যে সম্পর্ক এখন টাকার মাধ্যমে আসছে৷ কিন্তু বাংলাদেশ সবার কাছ থেকে টাকা নিচ্ছে না৷ আমরা সতর্কভাবে সিদ্ধান্ত নিচ্ছি৷

Indian armed forces refuse to buy anything Indian made.
Bangladesh license produce many of the hand held fire arms. I am curious what the heck they will end up buying.
 
ummm why people are suggesting to buy BAL Tejas and super heavy Arjun tank with 120mm cannon which has american-israeli components? :undecided: Maybe they should also suggest to buy C-295W with Israeli AESA radar for AEW&C and Leopard/t 14 tank. :lol: India did say we can buy things from other sources with their approval.
 

Latest posts

Country Latest Posts

Back
Top Bottom