What's new

News from Bangladesh-Updates and Discussion

.
যেভাবে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বিএনপি
How BNP wants revert back

332742_1.jpg

01 Sep, 2017

প্রথমে পাঁচ বছর ক্ষমতাহীন, পরবর্তী সময়ে চার বছর সংসদের বাইরে থাকায় বিএনপির কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত— সব স্তরের নেতাকর্মীদের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে হতাশা। দলীয় ইতিহাসে সবচেয়ে সংকটময় অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে দলটি। একইসঙ্গে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নানামুখী চাপ ও হাজার-হাজার মামলায় এই দলের নেতাকর্মীরা বিপর্যস্ত। এরইমধ্যে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আশার আলো দেখছেন বিএনপি নেতারা। আর এই নির্বাচনকে সামনে রেখেই চলতি বছর ঘর গোছানোর কাজ প্রায় শেষ করে এনেছেন তারা। জুলাই থেকে শুরু করেছেন দুই মাসব্যাপী দলের সদস্য সংগ্রহ অভিযান। আর আগস্টে বন্যাদুর্গত এলাকায় ত্রাণ বিতরণ করেছেন। ইতোমধ্যেই তারা জনসেবামূলক কর্মকাণ্ডে নিজেদের যুক্ত করছেন।

এসব কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে মাঝে দলকে আরও জনসম্পৃক্ত করে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছেন আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন-প্রত্যাশী নেতারা। বিএনপিপন্থী বুদ্ধিজীবীরা বলছেন, দলটি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। আর আগামী নির্বাচনেও অংশ নেবে। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে দলটি বিএনপি জয়ী হবে। দলের নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ের নেতাদের মতে, গণতন্ত্র মানেই নির্বাচন, সংলাপ। তারা বলছেন, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হলেও আগামীতে স্বচ্ছ হবে।

জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাইরে থাকায় আমাদের নেতাকর্মীরা একটা সময়পর্যন্ত নিশ্চুপ ছিলেন। এখন সাবই সক্রিয় হচ্ছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত এমন কোনও নেতাকর্মী নেই, যার বিরুদ্ধে মামলা নেই। এগুলো নিয়েই সরকার মনে করেছিল, আমাদের নিষ্ক্রিয় করে রাখবে। নিশ্চিহ্ন করে ফেলবে।আমাদের বিরুদ্ধে নেতাকর্মীদের গুম-খুন করেও সফল হয়নি সরকার।’সাবেক এই স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও যোগ করেন, ‘সরকারের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো কয়েক মাস আগে জরিপ করেছে, এই জরিপেও আওয়ামী লীগের ভোটের অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। এটা সরকারও জানে। এটাই বিরোধী দল হিসেবে বিএনপির সবচেয়ে বড় সফলতা।’

তবে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অবশ্য বিগত আট বছরে বিরোধী দল হিসেবেই সাফল্য দেখছেন অন্যত্র। বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি বলেন, ‘কয়েক লাখ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলার পরও তারা উজ্জীবিত।’ তিনি বলেন, ‘এত কিছুর পরও ২০১৪ সালের নির্বাচনে দেশের বেশিরভাগ দল নির্বাচনে অংশ নেয়নি। এটাই বিএনপির গত কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় সাফল্য।’ফখরুল ইসলাম আলমগীর আরও বলেন, ‘বিএনপি এমন একটি দল, যে দলটি যুগের প্রয়োজনে, কালের প্রয়োজনে, মানুষের প্রয়োজনে সৃষ্টি হয়েছিল। যার ফলেই ৩৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে আমরা খুব সোচ্চার কণ্ঠে, দৃঢ়তার সঙ্গে, আত্মপ্রত্যয়ের সঙ্গে বলতে পারি, বিএনপি হচ্ছে বাংলাদেশের মানুষের সবচেয়ে প্রিয় রাজনৈতিক দল। তাদের হৃদয়ের কাছাকাছি একটি দল।’

প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের আগে-পরে সহিংস আন্দোলন করে বিএনপি। অবশ্যই পরবর্তী সময়ে সহিংস আন্দোলন থেকে সরে এসে দল গোছানো, নিয়মিত টেবিলটক ও আলোচনা সভার মধ্যেই রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সীমাবদ্ধ রাখে দলটি। এর বাইরে সভা-সমাবেশ করতে চাইলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আয়োজন করতে ব্যর্থ হয়েছে বিএনপি।এ বিষয়ে দলের ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, ‘বিগত চার বছরে বিএনপির বেশিরভাগ সমাবেশের অনুমতি দেয়নি পুলিশ প্রশাসন।’ এক্ষেত্রে অনুমতি না দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে প্রায় সাত বার। এর মধ্যে ৫ জানুয়ারি উপলক্ষে শনিবার (৭ জানুয়ারি) সমাবেশ করতে দু’টি স্থানের অনুমতি চাইলেও পায়নি সাবেক ক্ষমতাসীন এই দলটি।

যেসব সমাবেশ করার অনুমতি পায়নি বিএনপি; সেগুলো হচ্ছে, ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর মানববন্ধন, ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’, ২০১৬ সালের ২ অক্টোবর সাদেক হোসেন খোকার বাড়ির বরাদ্দ বাতিলের প্রতিবাদে ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে, একই বছরের ৭ নভেম্বর উপলক্ষে সমাবেশ করতে ৭, ৮ ও ১৩ নভেম্বর অনুমতি চাইলেও প্রশাসন সাড়া দেয়নি। এছাড়া ২০১৪ সালের ১৪ মে, একই বছরের ২২ মে গুম-খুনের প্রতিবাদে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট-এ সমাবেশ করতে পারেনি বিএনপি। সর্বশেষ ৫ জানুয়ারি উপলক্ষে সমাবেশ করতে ৭ জানুয়ারি সোহরাওয়ার্দী বা নয়া পল্টন চাইলেও প্রশাসন অনুমতি দেয়নি।

২০১৪ সালের ২৭ ডিসেম্বর গাজীপুরে সমাবেশ করতে সক্ষম হয়নি দলটি। ওই দিন সমাবেশস্থলে ১৪৪ ধারা জারি করেছিল প্রশাসন। তবে বিএনপি গাজীপুর বিভাগে এ দিন হরতাল পালন করে। এরপর থেকেই বিএনপির সমাবেশ ঘিরে কড়া অবস্থানে যায় সরকার।

এ প্রসঙ্গে ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘বিএনপি যেভাবে দাঁড়িয়ে আছে, সেটি খুব কঠিন। নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে এত বেশি মামলা, প্রতিদিনই কোনও না কোনও আদালতে নেতাকর্মীদের মামলায় হাজিরা দিতে হয়।’বিএনপি চেয়ারপারসনের আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া বাংলা ট্রিবিউনকে জানিয়েছেন, ‘শুধু দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ২৫টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি দুদকের মামলা। বাকিগুলোর মধ্যেরয়েছে হত্যা, নাশকতা ও পুলিশের কাজে বাধা দেওয়াসহ রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা।’

দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাইরে থাকা দলটির ঘুরে দাঁড়ানোর প্রক্রিয়া সম্পর্কে জাতীয়তাবাদী ঘরানার বুদ্ধিজীবী সিনিয়র সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘বিএনপির কাছে আমাদের প্রত্যাশা হচ্ছে, বিএনপি নির্বাচন করবে। একটি গণতান্ত্রিক সুষ্ঠু, অবাধ নির্বাচন হলে দলটি অংশ নেবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমার ধারণা বিএনপি যেহেতু একটি গণতান্ত্রিক দল, দলটির লক্ষ্যও গণতান্ত্রিক রাজনীতি, সেহেতু অন্য কোথাও যাওয়ার সুযোগ দলটির নেই। আর যদি কেউ মনে করেন, বিএনপি গণতান্ত্রিক কর্মসূচির বাইরে যাবে, সেটা ভুল।’

২০১৪ সালের সহিংস আন্দোলন সম্পর্কে মাহফুজ উল্লাহ বলেন, ‘বিএনপির বিরুদ্ধে যে ধরনের আন্দোলনের কথা বলা হয়, এ ধরনের আন্দোলন পৃথিবীর বহু দেশেই হয়েছে। কাজেই এটি কোনও বিষয় না। আওয়ামী লীগও এ ধরনের আন্দোলন করেছে। যদি আগুন জ্বালানো, পোড়ানো, মারামারির কথা বলা হয়, তাহলে এগুলো বিএনপির আগে আওয়ামী লীগই করেছে।’

বিএনপির শুভানুধ্যায়ী বুদ্ধিজীবী ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের আদর্শ অনুসরণ করাই হবে বিএনপির ঘুরে দাঁড়ানোর উপায়। জিয়াউর রহমানের চিন্তাধারা ছিল সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে কাজ করা। রাজনীতি, কর্মক্ষেত্র ও দেশ শাসনে সবাইকে সঙ্গে নিতে হবে। তিনি যখন গেরিলাদের ট্রেনিং দিতেন সেখানে শ্রমিক ছিলেন, কৃষক ছিলেন, ছাত্র ছিলেন, বিভিন্ন পেশার লোক ছিলেন। আমার ধারণা, সেখান থেকেই জিয়াউর রহমান সবাইকে নিয়ে কাজ করার প্রেরণা পেয়েছিলেন। বিএনপিকে ঘুরে দাঁড়াতে হলে জিয়াউর রহমানের এই আদর্শ অনুসরণ করতে হবে।

উৎসঃ banglatribune
http://www.newsofbd.net/newsdetail/detail/200/332742#.Wak48MT2O9E.facebook
 
.
Crisis engulfs the Government
সংকট পিছু ছাড়ছে না ক্ষমতাসীনদের

332719_1.jpg

01 Sep, 2017
দেশে একাদশ সংসদ নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে, শুরু করা আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণা থমকে গেছে নানামুখী সংকটে। উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বন্যা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ, ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায়ের পর্যবেক্ষণ, রোহিঙ্গা ইস্যু- একের পর এক সংকট মোকাবিলা করতেই সময় যাচ্ছে আওয়ামী লীগের।

চলতি বছরের মে মাসে আওয়ামী লীগের এক সংসদীয় দলের সভায় এমপিদের সতর্ক করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বলেছিলেন, আগামী নির্বাচনে জনবিচ্ছিন্ন কাউকে মনোনয়ন দেয়া হবে না। তারপর এমপিরা নিজ নিজ এলাকায় ব্যাপক গণসংযোগ ও নির্বাচনী কর্মকাণ্ডে হাত দেন। জনপ্রিয়তা পুনরুদ্ধারে- মাটি কাটা থেকে মাছ ধরা, হাল চাষ থেকে দরিদ্রের ঘরে টিনের চালা লাগিয়ে দেয়া- সবই করা শুরু করেছিলেন আওয়ামী লীগ দলীয় এমপিরা। তারপর হঠাৎ বন্যা আর ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায়ের পর্যবেক্ষণ নিয়ে মাতামাতিতে সব থমকে যায়। এ দুটির রেশ না কাটতেই চরম আকার ধারণ করেছে রোহিঙ্গা সমস্যা।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০১৯ সালে। নির্বাচনী মাঠ দখলে নিতে, দুই বছর বাকি থাকতেই নির্বাচনী প্রস্তুতি শুরু করেছিল আওয়ামী লীগ। দলের কেন্দ্র থেকে নির্দেশ পৌঁছেছে মাঠ পর্যায়ে। সে অনুযায়ী তৃণমূল নেতারা কাজ শুরু করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী এমপিরা শুরু করেছিলেন উঠান বৈঠক। সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফিরিস্তি তুলে ধরেছেন। ভবিষ্যতে সরকার আরও কী কী কাজ করবে সেটাও জানান দিচ্ছিলেন তারা। কিন্তু হঠাৎ সংকটে পড়ে শ্লথ হয় আওয়ামী লীগের নির্বাচনী আবহ তৈরির চাকা।

তবে দলের অনেক নেতা মনে করেন, বন্যায় ত্বরিত ত্রাণ তৎপরতার মধ্য দিয়েও আওয়ামী লীগ জনগণের অনেক কাছাকাছি যেতে পেরেছে। চলতি বন্যায় সরকার ও দলের পর্যাপ্ত ত্রাণ বিতরণ ছিল ঐতিহাসিক। আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য কোনো রাজনৈতিক দল এভাবে জনগণের পাশে ত্রাণ নিয়ে দাঁড়ায়নি। এছাড়া দিনাজপুরের বিরলে এবং গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ বিতরণ রীতিমত জনসভায় পরিণত হয়েছিল।

দলীয় সূত্রে জানা যায়, ঈদের পর আবারো নির্বাচনমুখী কর্মকাণ্ড শুরু করবে আওয়ামী লীগ। ১২ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রীর রাজশাহী যাওয়ার কথা রয়েছে। সেখানে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড উদ্বোধন করে তিনি জনসভায় ভাষণ দেবেন। এর মধ্য দিয়ে আবারো দলের নেতা-কর্মীরা নির্বাচনমুখী হবে। সেখানে আবারো প্রধানমন্ত্রী দলের নেতা-কর্মীদের নতুন বার্তা দিতে পারেন।

‘৫ জানুয়ারির মতো নির্বাচন আর হবে না’ এবং আগামী নির্বাচনে আমি আর কারো দয়িত্ব নিতে পারব না- প্রধামনমন্ত্রীর এমন ঘোষণার পরপরই বর্তমান এমপি এবং মনোনয়ন প্রত্যাশীদের জনসংযোগের এক রকম প্রতিযোগিতা শুরু হয়। বিএনপি থেকে অভিযোগও আসছিল সরকার বিএনপিকে বাদ দিয়েই নির্বাচনী আবহ তৈরি করতে চায়। কিন্তু উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ২২ জেলার বন্যা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগে প্রায় শতাধিক লোকের মৃত্যু এবং ৩৩ লাখ মানুষের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার মধ্য দিয়ে সারা দেশেই আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণা থমকে দাঁড়ায়। উদ্ধার তৎপরতা ও ত্রাণ বিতরণেই গত এক মাস ব্যস্ত ছিল সরকার ও আওয়ামী লীগ।

এর মধ্যেই সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর পর্যবেক্ষণের কিছু অংশের বিরুদ্ধে সাংগঠনিকভাবে আওয়ামী লীগের কেন্দ্র থেকে তৃণমূল নেতারা জনমত গঠন করে। আগস্ট মাস জুড়ে শত শত আলোচনা সভায় আওয়ামী লীগ নেতারা ব্যস্ত ছিলেন ষোড়শ সংশোধনীর পর্যবেক্ষণের কিছু অংশ নিয়ে। প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা গওহর রিজভীর সঙ্গে প্রধান বিচারপতির বৈঠকের পর দৃশ্যপট পাল্টায়। কিন্তু স্বস্তি ফেরেনি আওয়ামী লীগে। মিয়ানমার সরকারের নিপীড়নে রোহিঙ্গাদের ঢল নামে বাংলাদেশ সীমান্তের দিকে। এত শরণার্থীর ভরণ-পোষণ ও জায়গা দেয়া বাংলাদেশের জন্য অনেকটাই কষ্টসাধ্য। রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে সরকারের কূটনীতিক প্রচেষ্টা চলছে। বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের পুশ ইন বন্ধে মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীকেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আহ্বান জানিয়েছেন।

ষোড়শ সংশোধনী বাতিল নিয়ে বিচার বিভাগের সঙ্গে প্রকাশ্য বিরোধিতা, দেশব্যাপী বন্যার ছোবল, ঈদযাত্রায় রাস্তার বেহাল দশা, কিছুদিন আগের বগুড়ার ধর্ষণকাণ্ড, ৫৭ ধারায় মামলা বিড়ম্বনা, বরগুনায় ইউএনও’র নামে মামলা এসব সংকট আওয়ামী লীগ কাটিয়ে উঠেছে।

এদিকে বর্তমানে বিএনপির দুই শীর্ষ নেতা বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডনে অবস্থান করছেন। সেখানে সরকারের বিরুদ্ধে কী কৌশল আঁটছেন তারা, তাও ভাবিয়ে তুলছে আওয়ামী লীগকে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ঐতিহ্যগতভাবেই সংকট মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ আজ এ পর্যায়ে এসেছে।

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী মানবকণ্ঠকে বলেন, সংকট সমাধান করতেই আওয়ামী লীগের জন্ম। প্রতিষ্ঠার পর থেকে ধারাবাহিকভাবে ইতিহাসের প্রতিটি সংকটকে সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ এ জাতিকে স্বাধীনতা দিয়েছে। ভোটের অধিকার, ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করেছে। আওয়ামী লীগই একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধী ও পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার করেছে। সংকট মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ দেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করেছে। আওয়ামী লীগ কোনো সংকটকে ভয় পায় না; সাহস নিয়ে মোকাবিলা করে।
মানবকণ্ঠ
http://www.newsofbd.net/newsdetail/detail/200/332719#.Wak4iUyudF4.facebook
 
.
US to hold sixth security dialogue with Bangladesh Tuesday
Acting Deputy Assistant Secretary of State for Political-Military Affairs Michael Miller and Bangladesh Director General for the Americas at the Ministry of Foreign Affairs Abida Islam will co-chair the dialogue, the US embassy in Dhaka said.



Bangladesh-US+flag.jpg



US Ambassador to Bangladesh Marcia Bernicat will also participate.
The embassy said the dialogue, launched in 2012, reflects "our growing security relationship with Bangladesh, and our shared commitment to peace and prosperity in the region."

Discussions will focus on regional security challenges as well as on efforts to expand partnerships in humanitarian assistance and disaster relief, peacekeeping, defence trade, military cooperation, and counterterrorism, as well as maritime security and territorial defence.
https://bdnews24.com/bangladesh/201...xth-security-dialogue-with-bangladesh-tuesday

Bangladesh to expand anti-terror ops with new police unit
Bangladesh is expanding its anti-terror operations with a new police unit to hunt down suspected extremists.

The decision to create the new unit follows several years of deadly attacks targeting writers, atheists, foreigners and other perceived enemies of Islam, though there have been no major attacks since July 2016.

A government document detailing plans for the new unit says it will include special tactical field teams and intelligence experts. Home Minister Asaduzzaman Khan said it was unclear when the new unit, including 581 newly recruited officers, would be ready.

Experts said Thursday the move would help maintain security control.

Security analyst Abdur Rashid said keeping up with extremist group's constantly changing tactics means "we need a specialized unit."
http://www.foxnews.com/world/2017/0...and-anti-terror-ops-with-new-police-unit.html
 
.
Thank you for posting this graph.It is really heart warming to know that, Bangladesh is not among the top 10 countries which will contribute most to the world population up to 2050 although it is currently 8th largest in population.It is a real testament of the success of our family planning program.20 years ago, our population was growing at 2.2 percent per year, now it has slowed down to 1.1 percent.30 years from now, population growth rate will become zero.With a stabilized population, 7 percent economic growth will translate a lot faster per capita income growth.

On a second note, entire world need to invest in the development of Africa urgently.Both in economic and social development.We no longer afford to a under developed Africa any more.Otherwise a catastrophic humanitarian disaster will rip apart Africa and drag down the entire world.

Well you'll still hear these Sanghis crying that we Bangladeshis multiply like rabbits, when its their akhra 'BIMARU STATES' that are contributing to all the misery (including pop. growth) in India....
 
.
02:26 PM, October 14, 2017 / LAST MODIFIED: 03:29 PM, October 14, 2017
Dhaka among least safe, Tokyo safest cities in the world, says The Economist's Safe Cities Index 2017
The Economist Intelligence Unit made the study based on 49 indicators covering digital, health, infrastructure and personal security
Star Online Report

Dhaka, the capital and megacity of Bangladesh, has been ranked one of the least safe cities in the world, whereas, Tokyo once again topped the list of The Economist's Safe Cities Index 2017.

Dhaka and Karachi in South Asia, Manila, Ho Chi Minh City and Jakarta in South-east Asia and Cairo and Tehran in the Middle East and Africa, are among the 10 cities placed at the bottom in the overall ranking of the index.
The Safe Cities Index 2017 is a report, published last Thursday, from The Economist Intelligence Unit sponsored by NEC.

The report is based on the second iteration of the index, which ranks 60 cities across 49 indicators covering digital security, health security, infrastructure security and personal security.
safe-cities-index-2017-eiu.jpg

The top three cities in the index are unchanged from 2015, with Tokyo, Singapore and Osaka ranked first, second and third and still separated by mere tenths of a point.

Dhaka ranked the 58th with an overall point of 47.37, according to the index.

“This is a reflection of a number of factors, but the main reason is that among the cities in the index, it experiences by far the most frequent and most severe terrorist attacks. Jakarta, which ranked last in 2015, is 57th this

year, pulled from the bottom by the addition of Karachi and other cities like Yangon and Dhaka,” the study said.
safe-cities-index-2017-eiu2.jpg

On digital security, Dhaka along with other low-income cities -- Ho Chi Minh City, Yangon and Manila -- often lack technology skills and competing challenges such as tackling infectious diseases and poverty can push cyber security lower on the list of priorities, the study reveals.

Three of the top ten in this category are in Asia (Tokyo, Singapore

and Hong Kong) and six (Chicago, Toronto, San Francisco, Los Angeles, New York and Dallas) in North America.

On health security, Dhaka’s position is second from the last. As among the poorer cities, it is struggling to deliver adequate health services. Of the bottom ten cities in this category, nine are either low-income cities (Mumbai, Yangon, Dhaka and Karachi) or low-middle income cities (Johannesburg, Quito, Caracas, Jakarta and Cairo), it said.

Of the top ten performing cities in the health security category, only two (Tokyo and Zurich) are high-income cities; and some high-income cities perform poorly, such as Doha, which ranks 45th.
safe-cities-index-2017-eiu3.jpg
In infrastructure security, Dhaka is placed at the bottom ten in this category along with other lower-income cities -- Mumbai, Delhi, Manila, Yangon and Karachi.

All the cities in the top ten in this category of the index (Singapore, Madrid, Barcelona, Stockholm, Wellington, Amsterdam, Hong Kong, Melbourne, Sydney and Zurich) are either high or uppermiddle income cities.
safe-cities-index-2017-eiu4.jpg

And finally, on personal security category Dhaka ranked 43rd and Karachi got the last place among the bottom 10 countries.

The top ten cities in this category of the index are Singapore, Wellington, Osaka, Tokyo, Toronto, Taipei, Hong Kong, Melbourne, Stockholm and Amsterdam.
safe-cities-index-2017-eiu5.jpg

“While cities generate economic activity, the security challenges they face expand and intensify as their populations rise,” Chris Clague, who edited the report 'Safe Cities Index 2017: Security in a Rapidly Urbanising World', says.
http://www.thedailystar.net/city/dh...gital-health-personal-security-study-1476301\
Joy Bangla.
 
. .
25_All+Souls+Day_AMO_021117_0006.jpg

Catholics light candles at the Holy Rosary Church cemetery in Dhaka's Farmgate on All Souls' Day on Thursday.

31_Kothin+Chibor+Utshob_DM_03112017_0012.jpg

Buddhists perform Sangha Dan, a ritual of Kathin Chibor Dan celebration, at Dharmarajika Buddhist Maha Vihara in Dhaka's Basabo on Friday.

31_Kothin+Chibor+Utshob_DM_03112017_0001.jpg

Cultural Affairs Minister Asaduzzaman Noor speaks at a programme at Dharmarajika Buddhist Maha Vihara in Dhaka's Basabo on the occasion of Kathin Chibor Dan on Friday.
 
.
Election uncertainty begins to bite on stability, economic progress
Shahid Islam
Overcoming the fear of uncertainty is as uphill a task as is climbing the summit of the Himalayas.
While a lot is being written and discussed about the next general election, due by the end of 2018, precious little is known whether it will be an inclusive election partaken by major political parties, or the nation and the world will witness a déjà vu reminiscent of the 2014 electoral façade and the mayhem that accompanied it.
BNP’s mindset

Unless the uncertainties relating to the next general election are assuaged sooner, holding onto the current level of growth (7.24%) will be near to impossible.
Sources say the BNP is less bothered about the election due to three main reasons.

First: BNP’s party hierarchy believes the incumbent regime is unlikely to bring any constitutional amendment to comply with BNP’s demand for a non-partisan, caretaker, or cooperative regime of some sort to commandeer the election.
In that instance, BNP doesn’t want to its verb and credibility by joining the election under the same set up that had prevented it from joining last one.

Second: BNP thinks the government cannot afford another election, and another full term in the office, without fulfilling the whetting public appetite for a representational parliament.
An election like the 2014 one will tarnish the last vestige of the AL’s image, irreparably and irretrievably, so as to make it impossible in the future to reclaim the AL’s credibility as an institution committed to democratic governance.

Third: According to a reliable source, BNP’s senior leadership had confided to some regional and global powers that it doesn’t want to resume power without ensuring that a post-election revenge-spree will not turn the nation into a burning cauldron to put the blame squarely on the BNP’s shoulder.

Above all, of late, BNP’s relationship with neighbouring India has been smoothened up.
Besides, the fact that brutal attack on Mrs. Zia’s motorcade in late October on way to and from the Bangladesh-Myanmar borders by ruling party cadres became known to all who are watching the Bangladesh scene.
The BNP chief went to the Myanmar border area to see the plight of the hapless Rohingya refuges where almost a million of the uprooted Rohingyas are rotting in desperation after being driven from their ancestral homeland by the Myanmar military.
Ruling party’s road map
While these and other concerns may deter the BNP from participating in an election under the incumbent regime’s umpire ship, the regime in power also has a roadmap in the making to lure the BNP and its allies into the polling fray.
This ‘being prepared’ roadmap includes a variety of incentivization, confirmed by more than one sources,“including the PM and the BNP chairperson sitting on face to face dialogue when time ripens.”

That prospect had gained traction following an alleged secret meeting in London, UK, between Khaleda Zia and Sheikh Rehana, sister of the PM, during Mrs. Zia’s latest jaunt to the British capital for medical treatment. More than one source confirmed of such a meeting having taken place amidst a volley of exposures in the mainstream and social media of alleged plotting against the PM in person by a disgruntled section of the Bangladesh armed forces.
“Madam Zia and Mrs. Rehana discussed the necessity to deter jointly any military intervention in politics,” confirmed a source, insisting anonymity.
PM’s predisposition
That notwithstanding, PM Sheikh Hasina—who had already declared earlier of her antipathy to holding another election of the like of 2014 due mainly to the fear of prospective uncertainty and socio-political instability that may rob her regime of the desire to becoming a mid-income country by 2021 — remains unbuckled and unfazed, say her aides.
“The reason she’s not much visible in the public is purely medical,” confirmed a PMO official, alluding to her recent surgery.

There is no denying that the PM is aware of the private sector growth stagnation that instability ushers in, and, wants over all investment as percentage of GDP to increase from 28.97% to 34.4%. The goal of increasing the FDI from its current stymied level of $2.25 billion to $9.56 billion will also hit a breaker if political instability resurges.

Above all, the vision outlaid in the 7th FY plan (2016-20) will remain a chimera unless the cumulative investment can be accelerated to the level of $407 billion, in which the private sector is slated to carry bulk of the slab by contributing 77.3% ($314 billion) while the public sector to inject the remaining 22.7% ($92 billion).
Only by implementing policies commensurable to meeting these targets can create enough employment and productivity to reduce existing poverty level from 22.5 % to 9% by 2021.
Poor investment-GDP ratio
According to Bangladesh Bureau of Statistics (BBS), the ratio of private sector investment to GDP staggers around 23.01% while the public-sector investment still hovers around 7.26%, despite, in FY 2016-17,Tk1,01292 crores (29.74% of the total budget) having been allocated for physical infrastructure building.

These and other election-related premonitions loom large at a time when the industrial growth is edging downward due to softer export growth, weaker domestic demand, and, warily fallen remittances.

Above all, the service sector, which alone contributes 56.7% of the GDP, is showing a steady decline too by registering only 6% growth, which is much below the national average.

One auto-rickshaw driver summed up the nation’s state of nervousness by saying: “Rice is gold, over taka 60 per kilo.
It’ll not come down before next election, which is far away.
We can’t bear it any more.”
http://www.weeklyholiday.net/Homepage/Pages/UserHome.aspx

Khaleda discusses politics with US and Canadaian leaders
Special Correspondent
met02.jpg

A Canadian parliamentary delegation held a meeting with BNP chairperson Khaleda Zia on Monday night.
US Under Secretary of State for Political Affairs Thomas A Shannon met BNP Chairperson Khaleda Zia at Khaleda’s Gulshan office on Monday morning (Nov 6).

At the meeting, the US delegation led by Shannon included other officials of the US embassy in Dhaka while Khaleda Zia was accompanied by BNP secretary general Fakhrul Islam Alamgir and others.
According to sources, the meeting focused on the on-going political issues, Rohingya crisis and the upcoming parliamentary election.

After the meeting, BNP secretary general Mirza Fakhrul Islam Alamgir said BNP chairperson Khaleda Zia’s meeting with Thomas A Shannon was productive,Fakhrul said the US delegation talked about the on-going Rohingya crisis with Khaleda Zia. Moreover, the political situation of the country was also discussed.

Meanwhile, a Canadian parliamentary delegation at a meeting with BNP chairperson Khaleda Zia on Monday night said their country wants to see an inclusive and credible election in Bangladesh.
“Our discussions were very lively and fruitful. They (Canadian team) told us very clearly that their country wants to see a fair, neutral and acceptable election in Bangladesh with the participation of all parties,” said BNP secretary general Mirza Fakhrul Islam Alamgir.

A six-member Canadian delegation, led by Yasmen Ratanski MP, went to Khaleda’s Gulshan office around 7:00pm and held nearly an hour-long meeting.

Briefing reporters about the meeting, Fakhrul also said they discussed the country’s latest political situation and the Rohingya issue.
The Canadian parliamentary delegation arrived Dhaka last week to join the 63rd conference of the Commonwealth Parliamentary Association (CPA).

Apart from Fakhrul, BNP standing committee members Khandaker Mosharraf Hossain, Jamiruddin Sircar, Amir Khasru Mahmud Chowdhury and special secretary Asaduzzaman Ripon and Canadian High Commissioner to Bangladesh Benoit Préfontaine were present at the meeting.
http://www.weeklyholiday.net/Homepage/Pages/UserHome.aspx?ID=3&date=0#Tid=15069
 
.
Hope BNP stages a full scale resistance next year through whatever means necessary, it is last chance for them to stay relevant. They must mobilise and deploy every single anti-BAL element out there.....day in and day out...shed blood now to save complete annihilation down the road.
 
.
12:00 AM, November 19, 2017 / LAST MODIFIED: 12:30 AM, November 19, 2017
Japan's support for Bangladesh will continue
taro_kono.jpg

Taro Kono
Rezaul Karim
Japan's Foreign Minister Taro Kono, who arrives in Dhaka today for a brief but important day-long visit to Bangladesh, talked to The Daily Star's Diplomatic Correspondent Rezaul Karim on a wide range of issues, including bilateral development cooperation, Japanese investment in Bangladesh, infrastructure development, and a power generation project. He also talks about the ongoing Rohingya crisis. The exclusive interview was based on a set of questions sent to the Ministry of Foreign Affairs in Tokyo through the Embassy of Japan in Bangladesh ahead of his visit. Following are excerpts from the interview.
The Daily Star (TDS): What is the state of progress in the Dhaka Mass Rapid Transit Development Project and the Matarbari Ultra Super Critical Coal-Fired Power Project, both financed by Japanese ODA, as well as the prospects for their completion? It appears that Japanese assistance for developing infrastructure in Bangladesh has been delayed since the terrorist attack occurred in Dhaka in July 2016. What are the prospects for assistance from Japan going forward? Also, what support is Japan providing in the special economic zones in Bangladesh for Japanese companies?

Taro Kono (TK): Japan and Bangladesh celebrate the 45th anniversary of the establishment of diplomatic relations this year, supported by the amicable bilateral relations as well as bonds between our people. The friendship between the two countries began with the Prime Minister Sheikh Mujibur Rahman's visit to Japan back in 1973, who is the founding father of Bangladesh, with a special interest in the Japanese way of life, together with a profound knowledge of Japanese traditions and culture. Prime Minister Rahman made significant contributions to strengthening the Japan-Bangladesh relations. Bangladesh has been witnessing remarkable development under the superb leadership of Prime Minister Sheikh Hasina, daughter of Prime Minister Rahman and heir to his legacy. It is my great pleasure to visit Bangladesh as Minister for Foreign Affairs of Japan in this most memorable year.

As one of the main development partners to Bangladesh, Japan is providing assistance for the fight against poverty, the development of infrastructure, and measures to help overcome vulnerability to natural disasters. In particular, under “The Bay of Bengal Industrial Growth Belt (BIG-B) Initiative” agreed to at the bilateral summit meeting in 2014, we are accelerating cooperation aimed at the development of quality infrastructure, the investment environment, and strengthening regional connectivity.

The ongoing Matarbari Ultra Super Critical Coal-Fired Power Project, the Dhaka Mass Rapid Transit Development Project, as well as the Foreign Direct Investment Promotion Project are all important to the BIG-B Initiative, and will greatly contribute to the social and economic development of Bangladesh.


Under the Matarbari Ultra Super Critical Coal-Fired Power Project, two 600 MW-class power generation stations will be built with the aim of generating 7,865GWh of electricity per year by 2026. The Dhaka Mass Rapid Transit Development Project will establish an urban rail network that aims to eliminate traffic congestion by providing transportation to more than 570,000 urban residents every day by 2024. Both projects are under contract to Japanese corporations, which are utilising high-quality technology in their work. The Government of Japan will extend its cooperation to ensure their early completion. In addition, Japan is advancing cooperation in the special economic zones for Japanese businesses under the Foreign Direct Investment Promotion Project of Bangladesh, which is supported by Japan. It is expected that Japanese direct investment in Bangladesh as well as the number of Japanese companies operating there will grow further.

It is extremely regrettable that the precious lives of many people, including Japanese nationals engaged in international cooperation projects, were lost in the terrorist attack in Dhaka in July 2016. I would like to once again resolutely condemn despicable acts of terror, but, at the same time, I appreciate the efforts of the Government of Bangladesh to ensure the security of foreign nationals, including those from Japan, under a strict counterterrorism policy. Japan will continue to actively provide assistance to Bangladesh, while carrying on the will of the victims and securing the safety of the personnel engaged in international cooperation projects.

The future of “Golden Bengal” is full of hope. The potential for cooperation between our two nations towards the achievement of a free and open Indo-Pacific is growing. I intend to take the lead personally, and strive to further develop our bilateral relations, based on our comprehensive partnership. 

TDS: How is the Government of Japan responding in light of the state of affairs in northern Rakhine State, Myanmar? What kind of support can Japan provide to Bangladesh in dealing with this problem?

TK: The Government of Japan strongly condemns the August 25 attack in the northern Rakhine State, Myanmar, carried out by armed groups against the security forces, and the acts of violence against civilians. We are also deeply concerned over the local human rights and humanitarian situation after the attack, allegations of the murder of many citizens, and the outflow of more than 600,000 displaced people to Bangladesh.

We highly value the response by the Government of Bangladesh under the leadership of Hon'ble Prime Minister Sheikh Hasina, to accept them and treat the newly displaced people with the utmost care from a humanitarian perspective. We also welcome the consultations taking place between Bangladesh and Myanmar regarding border security and the issue of displacement of people. The encouragement of the international community towards the progress of the consultations is crucial.

Under the difficult circumstances, the Government of Japan intends to firmly support the efforts of the Government of Bangladesh. We extended emergency assistance of USD 5 million for the provision of shelters and daily necessities, including water, and sanitary items, and for child protection, etc. In addition to this, we will extend an assistance of USD 18.6 million to the priority areas for displaced people such as foods through international organisations.

The Government of Myanmar has stated that it will advance 1) humanitarian assistance, 2) the return and resettlement of displaced people and reconstruction, and 3) measures for regional development and the easing of tensions between communities. They also showed their intention to implement the recommendations of the Advisory Commission chaired by Kofi Annan. The steady implementation of these efforts is important for resolving this problem, and the Government of Japan will provide support for resolution of this problem.

Japan will continue to consider any and all means of support, in order to fundamentally resolve this grave and complex issue, through close collaboration with Bangladesh.
http://www.thedailystar.net/opinion/interviews/japans-support-bangladesh-will-continue-1493065
 
.
The battle between Bangladesh’s two begums is over
The Economist · December 7, 2017


THE battling begums, Sheikh Hasina Wajed and Khaleda Zia, used to alternate in power with metronomic regularity. Both laid claim to aspects of Bangladesh’s founding myth. Sheikh Hasina is the daughter of the “father of Bangladesh”, Sheikh Mujibur Rahman, the first president. Mrs Zia is widow to Ziaur Rahman, to whom, as an army officer under Mujib, fell the honour of declaring Bangladesh’s independence from Pakistan in 1971. He may have known of the coup that lead to Mujib’s death, in 1975. Either way, in the ensuing chaos, he rose to power before being murdered by renegade officers himself in 1981. Both men grew dictatorial in power, resorted to violence to settle scores and, in Zia’s case, embraced Islamism in an avowedly secular state. Yet the memory of each is burnished by their respective parties, now run as fiefs by the two begums: Sheikh Hasina’s Awami League (AL) and Mrs Zia’s Bangladesh Nationalist Party (BNP).

Between 1991 and 2006 the metronome gave Mrs Zia two turns in power and Sheikh Hasina one, thanks in part to caretaker governments installed before each election. This competition helped avoid some of the worst abuses of power. Not before or since has Bangladesh’s press been so vibrant and free. Yet it was no golden era. In opposition both the AL and the BNP did all they could to frustrate government, walking out of parliament and shutting down the economy with hartals, general strikes. In power, both parties stuck their snouts in the trough—though the BNP’s second term in office was especially egregious.

Smashing the metronome

When Sheikh Hasina came to power for the second time, in 2009, she took a more aggressive approach, going after her enemies and settling scores, some of which dated back to the war of independence from Pakistan. In particular, she set up a (domestic) International Crimes Tribunal to prosecute atrocities committed during the war. A reckoning was needed, but the tribunal was deeply flawed, violating defendants’ rights and open to political meddling. The tribunal has hanged half a dozen defendants, including a close adviser to Mrs Zia. The leadership of the BNP’s Islamist former coalition partner, Jamaat-e-Islami, was destroyed.

In other ways, too, Sheikh Hasina has outsmarted Mrs Zia, who shows signs of frailty and whose son and political heir, Tarique Rahman, cannot return from exile in London because of corruption charges awaiting him in Bangladesh. When Sheikh Hasina refused to give way to a caretaker government before the general election of 2014, the BNP played into her hands by boycotting the poll and encouraging violence. With no MPs in Parliament, Mrs Zia’s powers of patronage have ebbed, though she retains rural support. With the government hounding her, she seems a spent force.

The Awami League and its friends abroad, including the Indian government of Narendra Modi, celebrate a new era. With the metronome and the hartals a thing of the past, policymaking has become more consistent and the investment climate more stable. The government is building lots of power plants and roads. Economic growth has averaged 6% a year for the past decade and is forecast to canter on at almost 7% in the coming years. Some indicators of development, such as child mortality, are markedly better than in India. Bangladesh is no longer a “basket case”, as Henry Kissinger once declared.

Yet if Sheikh Hasina has abolished politics, it comes at a price. Partisanship has been replaced by brutal infighting within the ruling party itself. Corruption remains appalling. That allows well-connected industries, such as the tanneries of Hazaribagh, a residential area of Dhaka, to flout environmental laws, causing grave health problems for locals.

The press publishes little criticism of Sheikh Hasina or the AL. Publications that step out of line are hounded. The editor of the Daily Star, the biggest English-language newspaper, has been charged 84 times with defamation and other crimes. Draconian new laws on cyber-security threaten online media. It is even a crime to debate the official version of the war of independence.

The chief justice until recently, Surendra Kumar Sinha, was one of the few still holding the government to account. In October, while he was out of the country, he was charged with corruption and “moral turpitude”, among other things; under pressure, he resigned. Darker still is creeping state violence. Parts of the security services, such as the Rapid Action Battalion, a counter-terror unit, act with near impunity. Since 2014 hundreds of opposition politicians, activists and journalists have been arrested or abducted—more than 80 this year alone. Many have ended up dead. Meanwhile, the security services have failed to protect liberal and secular voices from violence by Islamist extremists, although a spate of lethal attacks in 2013-16 has slowed this year.

A general election is due by early 2019 at the latest. As it approaches, the notion that pesky politics has been abolished will look increasingly strained. Not least, deals of convenience that the AL has struck with unsavoury groups carry costs. In 2013 Hefazat-e-Islam, a radical movement financed by doctrinaire Islamists in Saudi Arabia, took to the streets to demand more pious government. The authorities agreed to rewrite school textbooks and remove a statue of the Greek goddess of justice from in front of the Supreme Court. Extremist groups may feel emboldened under a ruling party that is losing its reputation for secularism. And the camps housing more than 600,000 Rohingya refugees who have fled an army-led pogrom in Myanmar may become a fruitful recruiting ground for extremists.

Extrajudicial killings, growing concerns over weak environmental safeguards, pliable courts, a sense among young, educated Bangladeshis that they will be denied opportunities unless they have the right connections, and rich pickings for extremism: breakneck growth is being asked to paper over a lot.
 
.
@Nilgiri ha..ha..ha.. you are here too! Actually shedding blood is exactly what BNP did in the past. It was the rulling, elite, rich class of BNP that abandoned the lower, working class of the party completely. This is what happens when you team is full of snakes, businessmen, with no devotion to ideology of what so ever. It's BNP's leadership that failed their party, not the working, yelling, support group. Still there is hardly anny change within BNP as of today! One by one all of BNP's coward, pathetic so-called leaders have started to get the limelight recently. Heck- unlike AL, there was not even an cleansing movement within BNP. No wonder, although people are tired of AL to some degree, still they would consider AL as the only viable option for now, as people are,generally disgusted by BNP's stupidity and ignorance.
 
.
@Nilgiri ha..ha..ha.. you are here too! Actually shedding blood is exactly what BNP did in the past. It was the rulling, elite, rich class of BNP that abandoned the lower, working class of the party completely. This is what happens when you team is full of snakes, businessmen, with no devotion to ideology of what so ever. It's BNP's leadership that failed their party, not the working, yelling, support group. Still there is hardly anny change within BNP as of today! One by one all of BNP's coward, pathetic so-called leaders have started to get the limelight recently. Heck- unlike AL, there was not even an cleansing movement within BNP. No wonder, although people are tired of AL to some degree, still they would consider AL as the only viable option for now, as people are,generally disgusted by BNP's stupidity and ignorance.

Cool lets see how it plays out this time. Happy hunting to both sides. Give it your best!
 
.
His grandfather was Sheikh Mujib's younger brother. He looks like Bangladeshi Ranbir Kapoor with moustache. Quite good looking politician. :welcome:


New face of Sheikh Family in politics
Mahbubur Rahman Munna, Bureau Editor | banglanews24.com
Update: 2018-01-14


Tanmay-bg20180114110837.jpg

Sheikh Sarhan Naser Tonmoy
KHULNA: Sheikh Sarhan Naser Tonmoy, 32, has already attracted the attention of all as a handsome, lovely and a good orator.

He is the only son of Sheikh Helal Uddin MP, son of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman’s younger brother Sheikh Naser.

He has drawn the attentions of many for his pleasant presence and art of delivering speeches. The political circles think that this third generation is going to be a bright star in the political arena of the country.

As his father Sheikh Helal Uddin is the MP of Bagerhat-1 constituency, the local Awami League activists want to see Sheikh Tonmoy as the MP of Bagerhat-2.

According to close family sources, Tonmoy married in 2015 after returning from London obtaining higher degree. His wife’s name is Ifrah Tonmoy. Tonmoy is a businessman while his wife is in teaching.

image-32453-1516086128.jpg


Tonmoy had become active in politics when Prime Minister contested from Bagerhat-1 constituency in the election of 2001. During the election he performed the responsibility of electioneering of Sheikh Hasina. Next he went to abroad but whenever returned to country he took part in the party activities.

In recent times, Tonmoy has been taking part in the political and social programs of Bagerhat, Khulna and Gopalganj and also delivering speeches.

Tanmay-inner120180114111254.jpg


On January 10, the homecoming day of Bangabandhu, Tonmoy’s loud speech at Awami League rally and his slogan ‘Joy Bangla’ has attracted many. The rally was held at Bagerhat rail road.

Sheikh Helal Uddin MP of Bagerhat-1 attended that program as the chief guest chaired by Dr. Mojammel, district Awami League president and MP of Bagerhat-4. In the meeting, Advocate Mir Shawkat Ali Badsha, MP of Bagerhat-2 was special guest who is also a central leader.

xcfh.jpg


The meeting was also addressed among others by Md Kamal, AL general secretary Sheikh Kamruzzaman Tuku, former president of BCL HM Badiuzzaman Sohag, Municipality Mayor Khan Habibur Rahman, former MP Mir Shakhawat Ali Daru’s wife Farida Akhtar Banu.

Convener of district Jubo league Sardar Nasiruddin told banglanews that we have welcomed this third generation leader of Bangabandhu two years ago. His presence has inspired the young activists of Bagerhat. He is always available at the beck and call of any body. He solves anybody’s problem if sought. We want to see him as the MP of Bagerhat in the next time.

Tanmay-inner220180114111332.jpg


Fakirhat Upazilla AL president Swapon Das told the young leaders have brought positive changes in politics. The party discipline has been restored as soon as he entered in politics. As successor of his father he has already curved out a place in politics.

Bagerhat district AL president and MP Dr. Mojammel Hossain is rather charmed at the performance of Tonmoy.

He told Banglanews that I have become surprised at speeches of Tonmoy. His appearance is also very much pleasing.

He further said that his (Tonmoy) father has done lot of work in the area including improvement of infrastructure. The man who is carrying the blood of Bangabandhu cannot do any bad for the people. His dealing with the people is very nice. He may come in the politics as the successor of Bangabandhu. Every body has accepted him with much pleasure.

General Secretary of Gopalganj district Awami League Mahabub Ali Khan told banglanews he is carrying the blood of Bangabandhu, politics of blood. So he may be heir of Bangabandhu in politics. We welcome him in politics. We have taken it as positive.

However Tonmoy could not be contacted to know about his becoming active in politics. Both the cell phones of Sheikh Helal and Tonmoy were found switched off.

BDST: 1104 HRS, JAN 14, 2018

SJN/SI/SMS

http://www.banglanews24.com/politics/article/66263/New-face-of-Sheikh-Family-in-politics
 
.
Back
Top Bottom