Banglar Bir
SENIOR MEMBER
- Joined
- Mar 19, 2006
- Messages
- 7,805
- Reaction score
- -3
- Country
- Location
ভোট হবে সংসদ ভেঙে!
ভোট হবে সংসদ ভেঙে!
চলমান দশম সংসদ ভেঙে দিয়ে একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। বিএনপিসহ সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা, লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরিসহ সব ধরনের জটিলতা এড়াতে সরকার এ ধরনের সিদ্ধান্তের দিকে যেতে পারে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ের কয়েকজন নেতাসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপকালে এমন আভাস পাওয়া গেছে।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে আলোচনা করে জানা গেছে, দশম সংসদ নির্বাচন বর্জনকারী বিএনপি একাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ব্যাপারে আন্তরিক। দলটি সরকারের সঙ্গে যেকোনও পর্যায়ে ‘সমাঝোতা’য় পৌঁছে নির্বাচনে অংশ নিতে চায়। আর বিএনপিকে বাইরে রেখে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খানিকটা ‘চাপে’ থাকা আওয়ামী লীগও দলটির ব্যাপারে কিছুটা নমনীয়। ক্ষমতাসীন দলটির নীতিগত অবস্থান সংবিধানের মধ্যে থেকে যতটুকু সম্ভব, ছাড় দিয়ে সব দলের অংশ নেওয়ার নির্বাচন অনুষ্ঠানের।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, সংবিধানের মধ্য থেকে যেসব ছাড় দেওয়ার সুযোগ রয়েছে, তার মধ্যে সংসদ ভেঙে দিয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের। এতে সরকারের ওপর প্রভাব খুব একটা না পড়লেও নির্বাচনে লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে। তারা বলেন, নির্বাচনির আইন অনুযায়ী প্রার্থীদের নির্বাচনি মাঠে সমান সুযোগ পাওয়ার কথা থাকলেও চলমান সংসদ সদস্যরা অলিখিতভাবে কিছুটা হলেও বেশি সুযোগ পাবেন। বিশেষ করে পুরো সংসদের সময় ধরে প্রকোটল দিয়ে আসা প্রশাসনের লোকজনের ওই রানিং এমপিদে প্রতি ঝোঁক একটু বেশি থাকবে। এতে প্রতিদ্বন্দ্বী অন্য প্রার্থীরা বঞ্চিত হবেন। যা লেভেল প্লেইং ফিল্ডের ওপর খানিকটা বিরূপ প্রভাব ফেলবে।
সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, সংসদে ভেঙে দেওয়ার প্রশ্ন এলেও তা হয়তো সহসা হবে না। সংসদের মেয়াদের পূর্তির পূর্ববর্তী নব্বই দিনের সামান্য আগে অর্থাৎ ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর বা তার কিছু আগে হতে পারে। এক্ষেত্রে ভেঙে দেওয়ার দিন থেকে পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সে ক্ষেত্রে ডিসেম্বরের তৃতীয় কিংবা শেষ সপ্তাহে ভোট হতে পারে।
প্রসঙ্গত, গত ২৩ মে খসড়া রোডম্যাপ ঘোষণার সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (ইসি) কে এম নূরুল হুদা বলেছিলেন, ‘সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অবশ্য গত ১৬ জুলাই তিনি বলেছিলেন, ভোট কবে হবে, তা সুনির্দিষ্ট করে বলা যাবে না। সংসদ যদি ডিজল্ভ না হয়, তাহলে সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের নব্বইদিনের মধ্যে ভোট হবে। আর প্রধানমন্ত্রী যদি আজই রাষ্ট্রপতিকে সংসদ ভেঙে দিতে বলেন, তাহলে আগামী কাল থেকেই ভোটের দিন গণনা শুরু হবে এবং কাল থেকে নব্বই দিনের মধ্যে আমাদের ভোট করতে হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আবদুর রাজ্জাক বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী চাইলে সংসদ ভেঙে দিয়ে ভোট হতে পারে। তিনি যদি রাষ্ট্রপতিকে সংসদ ভেঙে দেওয়ার অনুরোধ করেন, তাহলে সংসদ ভেঙে এখন থেকে তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে। তবে প্রধানমন্ত্রী এটা চাইবেন কিনা, সেটা তার ব্যাপার।’
এক প্রশ্নের জবাবে সরকার দলের এমপি ড. রাজ্জাক বলেন, ‘সংসদে ভেঙে নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিএনপি যদি শর্ত দেয়, তাহলে সেটা নিয়ে আলোচনা হতে পারে। তবে যাই হোক, সংবিধানের মধ্যেই হতে হবে। সংবিধানের বাইরে যাওয়ার কোনও সুযোগে নেই।’
সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ বলেন, ‘সংবিধানে সংসদ ভেঙে ভোট অনুষ্ঠানের বিধান রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী চাইলে এটা করতে পারেন। তবে এর প্রয়োজন হবে বলে মনে করি না।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক তারেক শামসুর রেহমান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমরা চাই, সব দলের অংশগ্রহণমূলক একটি নির্বাচন। সংসদ ভেঙে ভোট হলেই বিএনপি আসবে, সেটা মনে করি না। তবে, এটা হলে নির্বাচনে লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরির পথ সহজ হবে।’ তিনি বলেন, ‘আইনে যতই থাকুক না কেন, পদে থেকে যারা কেউ নির্বাচন করবেন, আর পদের বাইরে থেকে যারা নির্বাচন করবেন, তাদের সবার জন্য সুযোগ একই হবে না। এ ক্ষেত্রে সংসদ ভেঙে ভোট হলে অবশ্য একটা ভালো ফল পাওয়া যাবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশন সচিব মোহাম্মদ আবদুল্লাহ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘‘সংসদ ভেঙে ভোট হবে। এ ধরনের কোনও তথ্য ইসির কাছে নেই। তবে সংবিধানে এই প্রভিশনের কথা আছে। সেই হিসেবে প্রধানমন্ত্রী চাইলে এটা হতে পারে। আর সিইসি যে কথা বলেছেন, তিনি সংবিধানের প্রভিশনের কথাই বলেছেন। সুনির্দিষ্ট করে সংসদ ভেঙে দিয়ে ভোটের কথা বলেননি। আপনাদের কাছে ভেঙে দেওয়ার কথাটা শুনতে একটু বেশি ‘এমফেসিস’ মনে হয়েছে।’’
প্রসঙ্গত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দশম সংসদ সময় বিএনপির অংশ নেওয়ার স্বার্থে পরবর্তী সময়ে সংসদ ভেঙে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছিলেন। ২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘নির্বাচনি প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে। আপনাদের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ট্রেন মিস হয়ে গেছে। আপনারা অবরোধের নামে মানুষ পোড়ানো, গাছ কাটা, বাসে আগুন, গাড়ি ভাঙচুর, হরতাল বন্ধ করেন। তাহলে এই নির্বাচনের পরে অলোচনার মাধ্যমে সমঝোতায় আসতে পারলে তবে সংসদ ভেঙে দিয়ে নতুন নির্বাচন দেব। সংবিধান মেতাবেক এই নির্বাচন হবে। এজন্য বিএনপিকে জামায়াতের সঙ্গ ছাড়তে হবে।’
http://rtnews24.net/politics/69598
ভোট হবে সংসদ ভেঙে!
চলমান দশম সংসদ ভেঙে দিয়ে একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। বিএনপিসহ সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা, লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরিসহ সব ধরনের জটিলতা এড়াতে সরকার এ ধরনের সিদ্ধান্তের দিকে যেতে পারে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ের কয়েকজন নেতাসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপকালে এমন আভাস পাওয়া গেছে।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে আলোচনা করে জানা গেছে, দশম সংসদ নির্বাচন বর্জনকারী বিএনপি একাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ব্যাপারে আন্তরিক। দলটি সরকারের সঙ্গে যেকোনও পর্যায়ে ‘সমাঝোতা’য় পৌঁছে নির্বাচনে অংশ নিতে চায়। আর বিএনপিকে বাইরে রেখে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খানিকটা ‘চাপে’ থাকা আওয়ামী লীগও দলটির ব্যাপারে কিছুটা নমনীয়। ক্ষমতাসীন দলটির নীতিগত অবস্থান সংবিধানের মধ্যে থেকে যতটুকু সম্ভব, ছাড় দিয়ে সব দলের অংশ নেওয়ার নির্বাচন অনুষ্ঠানের।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, সংবিধানের মধ্য থেকে যেসব ছাড় দেওয়ার সুযোগ রয়েছে, তার মধ্যে সংসদ ভেঙে দিয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের। এতে সরকারের ওপর প্রভাব খুব একটা না পড়লেও নির্বাচনে লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে। তারা বলেন, নির্বাচনির আইন অনুযায়ী প্রার্থীদের নির্বাচনি মাঠে সমান সুযোগ পাওয়ার কথা থাকলেও চলমান সংসদ সদস্যরা অলিখিতভাবে কিছুটা হলেও বেশি সুযোগ পাবেন। বিশেষ করে পুরো সংসদের সময় ধরে প্রকোটল দিয়ে আসা প্রশাসনের লোকজনের ওই রানিং এমপিদে প্রতি ঝোঁক একটু বেশি থাকবে। এতে প্রতিদ্বন্দ্বী অন্য প্রার্থীরা বঞ্চিত হবেন। যা লেভেল প্লেইং ফিল্ডের ওপর খানিকটা বিরূপ প্রভাব ফেলবে।
সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, সংসদে ভেঙে দেওয়ার প্রশ্ন এলেও তা হয়তো সহসা হবে না। সংসদের মেয়াদের পূর্তির পূর্ববর্তী নব্বই দিনের সামান্য আগে অর্থাৎ ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর বা তার কিছু আগে হতে পারে। এক্ষেত্রে ভেঙে দেওয়ার দিন থেকে পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সে ক্ষেত্রে ডিসেম্বরের তৃতীয় কিংবা শেষ সপ্তাহে ভোট হতে পারে।
প্রসঙ্গত, গত ২৩ মে খসড়া রোডম্যাপ ঘোষণার সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (ইসি) কে এম নূরুল হুদা বলেছিলেন, ‘সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অবশ্য গত ১৬ জুলাই তিনি বলেছিলেন, ভোট কবে হবে, তা সুনির্দিষ্ট করে বলা যাবে না। সংসদ যদি ডিজল্ভ না হয়, তাহলে সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের নব্বইদিনের মধ্যে ভোট হবে। আর প্রধানমন্ত্রী যদি আজই রাষ্ট্রপতিকে সংসদ ভেঙে দিতে বলেন, তাহলে আগামী কাল থেকেই ভোটের দিন গণনা শুরু হবে এবং কাল থেকে নব্বই দিনের মধ্যে আমাদের ভোট করতে হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আবদুর রাজ্জাক বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী চাইলে সংসদ ভেঙে দিয়ে ভোট হতে পারে। তিনি যদি রাষ্ট্রপতিকে সংসদ ভেঙে দেওয়ার অনুরোধ করেন, তাহলে সংসদ ভেঙে এখন থেকে তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে। তবে প্রধানমন্ত্রী এটা চাইবেন কিনা, সেটা তার ব্যাপার।’
এক প্রশ্নের জবাবে সরকার দলের এমপি ড. রাজ্জাক বলেন, ‘সংসদে ভেঙে নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিএনপি যদি শর্ত দেয়, তাহলে সেটা নিয়ে আলোচনা হতে পারে। তবে যাই হোক, সংবিধানের মধ্যেই হতে হবে। সংবিধানের বাইরে যাওয়ার কোনও সুযোগে নেই।’
সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ বলেন, ‘সংবিধানে সংসদ ভেঙে ভোট অনুষ্ঠানের বিধান রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী চাইলে এটা করতে পারেন। তবে এর প্রয়োজন হবে বলে মনে করি না।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক তারেক শামসুর রেহমান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমরা চাই, সব দলের অংশগ্রহণমূলক একটি নির্বাচন। সংসদ ভেঙে ভোট হলেই বিএনপি আসবে, সেটা মনে করি না। তবে, এটা হলে নির্বাচনে লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরির পথ সহজ হবে।’ তিনি বলেন, ‘আইনে যতই থাকুক না কেন, পদে থেকে যারা কেউ নির্বাচন করবেন, আর পদের বাইরে থেকে যারা নির্বাচন করবেন, তাদের সবার জন্য সুযোগ একই হবে না। এ ক্ষেত্রে সংসদ ভেঙে ভোট হলে অবশ্য একটা ভালো ফল পাওয়া যাবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশন সচিব মোহাম্মদ আবদুল্লাহ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘‘সংসদ ভেঙে ভোট হবে। এ ধরনের কোনও তথ্য ইসির কাছে নেই। তবে সংবিধানে এই প্রভিশনের কথা আছে। সেই হিসেবে প্রধানমন্ত্রী চাইলে এটা হতে পারে। আর সিইসি যে কথা বলেছেন, তিনি সংবিধানের প্রভিশনের কথাই বলেছেন। সুনির্দিষ্ট করে সংসদ ভেঙে দিয়ে ভোটের কথা বলেননি। আপনাদের কাছে ভেঙে দেওয়ার কথাটা শুনতে একটু বেশি ‘এমফেসিস’ মনে হয়েছে।’’
প্রসঙ্গত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দশম সংসদ সময় বিএনপির অংশ নেওয়ার স্বার্থে পরবর্তী সময়ে সংসদ ভেঙে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছিলেন। ২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘নির্বাচনি প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে। আপনাদের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ট্রেন মিস হয়ে গেছে। আপনারা অবরোধের নামে মানুষ পোড়ানো, গাছ কাটা, বাসে আগুন, গাড়ি ভাঙচুর, হরতাল বন্ধ করেন। তাহলে এই নির্বাচনের পরে অলোচনার মাধ্যমে সমঝোতায় আসতে পারলে তবে সংসদ ভেঙে দিয়ে নতুন নির্বাচন দেব। সংবিধান মেতাবেক এই নির্বাচন হবে। এজন্য বিএনপিকে জামায়াতের সঙ্গ ছাড়তে হবে।’
http://rtnews24.net/politics/69598