What's new

Jamaat removed "Allah and Rasul" from party charter to save registration

CaPtAiN_pLaNeT

SENIOR MEMBER
Joined
May 10, 2010
Messages
7,685
Reaction score
0
Jamaat-E-Islami recently removed Allah & Rasul from his party charter to save the registration of the party at the election commission. They have brought a huge change in their party charter who usually do religion based politics and opposed the liberation war. They have changed the term authorized by Allah and guided by Rasul based Islamic country system to democratic country system in their new charter.

They have removed or changed many relevant clauses in the party charter.

Can anyone please translate the whole news!!!

03 Dec 2012 11:09:18 PM Monday BdST

এবার ‘আল্লাহ-রসুল’ বাদ দিল জামায়াত
রহমান মাসুদ, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

http://www.banglanews24.com/details...61988ab845d5a24b78d1e0619&nttl=03122012155517


ঢাকা: নিবন্ধন বাঁচাতে অবশেষে নিজেদের দলীয় গঠনতন্ত্রে ব্যাপক সংশোধন এনেছে স্বাধীনতাযুদ্ধে বিরোধীতাকারী ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। নতুন সংশোধনীর মাধ্যমে দলটি গঠনতন্ত্র থেকে আল্লাহ প্রদত্ত ও রসুল প্রদর্শিত ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থার কথা বাদ দিয়ে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থার কথা বলেছে।

একই সঙ্গে নতুন গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থার পরিবর্তে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার কথা বলেছে দলটি।

এছাড়া ‘আল্লাহ ব্যতীত কাহাকেও স্বয়ংসম্পূর্ণ বিধানদাতা ও আইন প্রণেতা মানিয়া লইবে না এবং আল্লাহ্র আনুগত্য ও তাঁহার দেওয়া আইন পালনের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত নয় এমন সকল আনুগত্য মানিয়া লইতে অস্বীকার করিবে’ এ নীতিটিও গঠনতন্ত্র থেকে বাদ পড়েছে।

জামায়াতে ইসলামীর সংশোধিত গঠনতন্ত্রে এগুলো ছাড়াও বেশ কিছু ভাষাগত ও তত্ত্বগত পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর অন্যতম হচ্ছে- ‘সমাজের সর্বস্তরে খোদাভীরু নেতৃত্ব কায়েমের চেষ্টা’র বদলে ‘চরিত্রবান নেতৃত্ব’ কথাটি সংযোজন।

ইসলামের শাসন কায়েমের ধর্মীয় উদ্দেশ্যপূর্ণ এবং সংবিধান এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও ) পরিপন্থি মোট ৮টি ধারা পরিবর্তন বা বিলুপ্ত করে রোববার বিকেলে এই সংশোধিত গঠনতন্ত্র নির্বাচন কমিশনে জমা দেয় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।

নির্বাচন কমিশন সূত্র জানায়, রোববার বিকেলে দলটির আইন বিষয়ক সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় ওয়ার্কিং কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট জসীম উদ্দিন সরকার সংশোধিত এ গঠনতন্ত্রের মুদ্রিত কপি কমিশনে জমা দেন। এতে ২০১২ সালের নভেম্বরে ৪৯ তম মুদ্রণ কথাটি উল্লেখ রয়েছে। প্রকাশক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডাঃ শফিকুর রহমানের নাম।

নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া গঠনতন্ত্রের প্রতিটি পাতায় অ্যাডভোকেট জসীম উদ্দিন সরকারের নামের সিল ও স্বাক্ষর রয়েছে।

উল্লেখ্য, প্রতিকুল রাজনৈতিক পরিবেশের কথা উল্লেখ করে নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে দুই মাসের সময় চায় জামায়াত। তবে তাদেরকে সে সময় দেওয়া হবে কিনা সে সিদ্ধান্ত হওয়ার আগেই দলটি গঠনতন্ত্র সংশোধন করে তার মুদ্রিত কপি কমিশনে জমা দিল।

নির্বাচন কমিশন সূত্র আরো জানায়, জমা দেওয়া নতুন গঠনতন্ত্রে সংশোধনীগুলো যথাযথভাবে এসেছে কিনা তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে কমিশন তার আইন শাখাকে নির্দেশ দেবে। তবে তার আগে কমিশনের বৈঠকেও বিষয়টি উপস্থাপন করা হবে বলে সূত্র নিশ্চিত করে।

এর আগে নির্বাচন কমিশন জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের ২ ধারার ৫ উপধারা, ধারা ৩, ৫ ধারার ৩ উপধারা, ৬ ধারার ৪ উপধারা, ৭ ধারার ১ থেকে ৪ উপধারা, ১১ ধারার ২ উপধারা ও ১৮ ধারার ৪ (চ) উপধারা সংশোধনের তাগিদ দেয়। দলটির নিবন্ধনের সময়ও এসব ধারা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে এবং অ্যাডভোকেট জসীম উদ্দিন সরকার তখন তাদের গঠনতন্ত্র থেকে কয়েকটি ধারা লাল কালি দিয়ে কেটে দিয়ে তা গঠনতন্ত্রের অংশ নয় মর্মে স্বাক্ষর করেন। কিন্তু পরে জামায়াতের সংশোধিত গঠনতন্ত্রে ওই বাদ দেওয়া বিষয়গুলো থেকেই যায়।

দলটির গঠনতন্ত্রের ২ ধারা ৫ উপধারার একাংশে বলা ছিল, ‘(আল্লাহ ব্যতীত) কাহাকেও সয়ংসম্পূর্ণ বিধানদাতা ও আইন প্রণেতা মানিয়া লইবে না এবং আল্লাহ্র আনুগত্য ও তাঁহার দেওয়া আইন পালনের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত নয় এমন সকল আনুগত্য মানিয়া লইতে অস্বীকার করিবে।’ সংশোধিত গঠনতন্ত্রে এ অংশটি বাদ দেওয়া হয়েছে।

৩ ধারায় দলের লক্ষ্য উদ্দেশ্য সম্পর্কে ভূমিকাসহ ৪ টি উপধারাতে আল্লাহ প্রদত্ত ও রাসূল (সাঃ) প্রদর্শিত পথ থেকে দ্বীন (ইসলামী জীবন বিধান) কায়েমের প্রচেষ্টার কথা বলা ছিল। সেগুলো বাদ দিয়ে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করা এবং মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন’ বাক্যটি সংযোজন করা হয়েছে।

৫ ধারা ৩ উপধারায় বলা ছিল, ‘সংঘবদ্ধ প্রচেষ্টার মাধ্যমে বাংলাদেশে ইসলামের সুবিচারপূর্ণ শাসন কায়েম করিয়া সমাজ হইতে সকল প্রকার জুলুম, শোষণ, দুর্নীতি ও অবিচারের অবসান ঘটাইবার আহ্বান জানাইবে।’ এ অংশ থেকে ‘ইসলামের’ শব্দটি বাদ দিয়ে তার পরিবর্তে ‘গণতান্ত্রিক পদ্ধতি’ কথাটি সংযোজন করা হয়েছে।

৬ ধারার ৪ উপধারায় বলা ছিল, ‘ইসলামের পূর্ণাঙ্গ প্রতিষ্ঠাকল্পে গোটা রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় বাঞ্ছিত সংশোধন আনায়নের উদ্দেশ্যে নিয়মতান্ত্রিক পন্থায় সরকার পরিবর্তন এবং সমাজের সর্বস্তরে সৎ ও খোদাভীরু নেতৃত্ব কায়েমের চেষ্টা করা।’ এ কথাগুলো থেকে ‘খোদাভীরু’ শব্দটি বাদ দিয়ে ‘চরিত্রবান’ শব্দটি যোগ করা হয়েছে।

৭ ধারার ১ থেকে ৪ উপধারায় জামায়াতের সদস্য হতে হলে ইসলামে বিশ্বাস ও শরীয়তের নির্ধারিত ফরজ ও ওয়াজিব আদায়ের শর্ত দেওয়া ছিল। এগুলো বিলুপ্ত করা হয়েছে।

১১ ধারার ২ উপ ধারায় যে কোনো অমুসলিম নাগরিক কয়েকটি শর্ত পূরণের মাধ্যমে জামায়াতের সদস্য হতে পারবে বলা ছিল। এ উপধারাটি দলের গঠনতন্ত্রের মূল উদ্দেশ্যের সাথে সাংঘর্ষিক ও স্ব-বিরোধী বলে জানায় নির্বাচন কমিশন। জামায়াত এ উপধারাটি বিলুপ্ত করেছে।

জামায়াতের গঠনতন্ত্রের ১৮ ধারার ৪ (চ) উপধারায় বলা ছিল ‘আমীরে জামায়াত কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার সহিত পরামর্শ করিয়া প্রযোজনীয় সংখ্যক সদস্যকে ( রুকনকে) কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরার সদস্য মনোনীত করিতে পারিবেন।’ এটি আরপিও পরিপন্থি মর্মে উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশন। সংশোধিত গঠনতন্ত্রে এ উপধারাটিও বিলুপ্ত করা হয়েছে।

জামায়াতকে তাদের গঠনতন্ত্রের ৬৪ পৃষ্ঠার বিশেষ নোটের দফা ৩-এ সংশোধনী আনারও তাগিদ দিয়েছিল ইসি। এতে দলের সব কমিটিতে আরপিও অনুসারে ২০২০ সালের মধ্যে ৩৩ শতাংশ মহিলা সদস্যের স্থলে অধিকাংশ কমিটিতে ২৫ শতাংশ মহিলা সম্পৃক্ত করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছিল। সংশোধিত গঠনতন্ত্রে ৩৩ শতাংশ মহিলা সম্পৃক্ত করে ৬৯ ধারায় সন্নিবেশ করা হয়েছে।

সূত্র জানায়, কোনো দলের গঠনতন্ত্র দেশের সংবিধান ও গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও)-এর সঙ্গে সাংঘর্ষিক হলে সে দলের নিবন্ধন বাতিল হতে পারে। আরপিও’র ৯০ এর সি ধারায় বলা হয়েছে- একটি রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের অযোগ্য হবে, যদি ওই দলের (ক) গঠনতন্ত্রের উদ্যেশ্যসমূহ সংবিধান পরিপন্থি হয়, (খ) গঠনতন্ত্র ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, ভাষা ও লিঙ্গভেদে কোনো বৈষম্য প্রতীয়মান হয়, (গ) নাম, পতাকা, চিহ্ন বা অন্য কোনো কর্মকা- দ্বারা সাম্প্রদায়িক ঐক্য বিনষ্ট হওয়ার কিংবা দেশকে বিচ্ছিন্নতার দিকে নিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।

আর সংবিধানের ৩৮ অনুচ্ছেদে এই মর্মে বলা হয়েছে যে, নাগরিকদের মধ্যে ধর্মীয়, সামাজিক এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনিষ্ট করার উদ্দ্যেশে এবং ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষ, জš§স্থান বা ভাষার ক্ষেত্রে বৈষম্য সৃষ্টির জন্য কোনো সমিতি বা সংঘ গঠন বা ওই ধরণের কোন সমিতি বা সংঘের সদস্য হওয়ার অধিকার কোন নাগরিকের থাকবে না।

নির্বাচন কমিশনার মোঃ শাহ নেওয়াজ জামায়াতের গঠনতন্ত্র বিষয়ে বাংলানিউজকে বলেন, “দলটি তাদের গঠনতন্ত্র সংশোধন করে কমিশন সচিবালয়ে জমা দিয়েছে বলে জেনেছি। এটি কমিশন বৈঠকে উপস্থাপন করার পর যথাযথভাবে সংশোধন করা হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখবো।”

উল্লেখ্য গত ৪ নভেম্বর আট নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের গঠনতন্ত্রে ত্রুটি চিহ্নিত করে তা সংশোধনের জন্য চিঠি পাঠায় নির্বাচন কমিশন। এর মধ্যে কেবল জামায়াতে ইসলামীকে গঠনতন্ত্র সংশোধনের জন্য এক মাসের সময় দেয় কমিশন।

এ নিয়ে এ বিষয়ে চার দফা চিঠি দেওয়া হয় দলটিকে। ৪ নভেম্বর দলটির সেক্রেটারি জেনারেলের ঠিকানায় হাতেহাতে এ চিঠি পাঠায় ইসি। নিবন্ধনের চার বছর পার হলেও এবারই প্রথম গঠনতন্ত্র সংশোধন করল দলটি। ইসি সচিবালয়ের জ্যেষ্ঠ সহকারি সচিব মাহফুজা আক্তার স্বাক্ষরিত ৪ নভেম্বরের চিঠিতে বলা হয়, ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে দলীয় গঠনতন্ত্রের ছয়টি উপধারা ও একটি বিশেষ নোট সংশোধন করে সংশোধিত গঠনতন্ত্র জমা দিতে হবে।

গঠনতন্ত্রে ত্রুটি থাকা অন্যদলগুলো হলো - ইসলামী ঐক্যজোট, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, গণফোরাম, গণফ্রন্ট, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ও জাতীয় পার্টি।

ইসি সূত্র জানায়, এ দলগুলোর গঠনতন্ত্রে সামান্য ত্রুটি থাকায় কেবল জামায়াতে ইসলামীকেই চিঠি দেওয়া হয়।

বাংলাদেশ সময়: ১০০৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৩, ২০১২
আরএম/সম্পাদনা: মাহমুদ মেনন, হেড অব নিউজ; জুয়লে মাজহার, কনসালট্যান্ট এডটির
 
wow so they left their party's principles just like that? :what:

After all this is politics!!! You know... Most of the top leaders son and daughters are not religious at all. They use religion just to attract innocent and poor mass.

Though more or less same story with other party too.
 
wow so they left their party's principles just like that? :what:

lol, this dilemma is funny.... when muslim parties are democratic... people say - they are misguided, democracy is not Islam, they are using Religion for politics....... When they Reject Democracy like Hijbt Tahrir, people say - they are extremists......


Here Jamat was threatened ... As this Allah Rasul does not go with Constitution.. Awamileague could take advantage of it by cancelling their Registration... its temporary...........
 
Good to see jamaat in the path of reform and accepting democracy. Party of tomorrow, Jamaat e islaami!

That is done under duress but Captain and Awami thugs are afraid that if Jammat will gain popularity and that why this deceptive campaign.
 
That is done under duress but Captain and Awami thugs are afraid that if Jammat will gain popularity and that why this deceptive campaign.

they could have just used God instead then they could claim secular too.....:undecided:
 
lol, this dilemma is funny.... when muslim parties are democratic... people say - they are misguided, democracy is not Islam, they are using Religion for politics....... When they Reject Democracy like Hijbt Tahrir, people say - they are extremists......


Here Jamat was threatened ... As this Allah Rasul does not go with Constitution.. Awamileague could take advantage of it by cancelling their Registration... its temporary...........

No I believe its permanent..
 
Dude, the one getting kicked are Bangladeshis by Bangladeshis. Whether the kick falls on Jamaat, AL or BAL. Yes, but fantasizing isin't a sin so carry on.
Awami stooges are only place left for indian hegemony in south Asia, india has been kicked out or in process, we understand indian predicament.
 
Back
Top Bottom