What's new

Indian Army requested to suppress Bangladesh violence

Toufiq Islam Shatil - one of biggest traitor and Indian/Awami League massacre accomplice. He prepared and sent the fax for Indian troops illegal entry and killing of Bangladeshis. Toufiq Islam sent the fax based on Sheikh Hasina's military advisor Tareq Siddiqui order.

He and his entire family should be hold accountable for treason and crime against humanity.

1515023_612441662177135_803349387_n.jpg
 
Last edited:
1. There have also been reports in the Indian media four days back that IA troops have been operating in Satkhira wearing BGB uniform. Locals discovered their presence when they were overheard speaking in languages other than Bangla.
Lol, what a convenient way of blaming the actions of YOUR forces on others.

Jesus people, get a grip. Take some accountability for the actions of your countrymen.
 
discussions cant be based on a flimsy facebook post.....these could be easily photoshopped, bring hard facts that indian army was requested.....which i believe is not the case.Hasina isnt stupid enough to call IA,moreover IA isnt stupid enough to intervene in BD domestic situations.
 
Toufiq Islam Shatil - one of biggest traitor and Indian/Awami League massacre accomplice. He prepared and sent the fax for Indian troops illegal entry and killing of Bangladeshis. Toufiq Islam sent the fax based on Sheikh Hasina's military advisor Tareq Siddiqui order.

He and his entire family should be hold accountable for treason and crime against humanity.

1515023_612441662177135_803349387_n.jpg

he is not the biggest traitor, Tareq siddiqui is. He was just following orders like a faithful dog,
 
This "Akhand Bharat" b.s I'm new to, but you sly Indians don't try to turn the tables and say that we are rooting for this ideology when it's you lot that keep mentioning it, we never heard about and we never cared about it and still don't care. It's a funny little project of yours that will never happen, we don't want to be part of a HIV and rat infested slum dwelling India where you dive head first into a pool of sh-t.

"Akhand Bharat" my arse.
WOW! Our Nordic neighbour from Curr.... Brick Lane hates us. :rofl:

RAW is recruiting in Bangladesh. Anyone feeling left out should apply to their nearest Airtel Bangladesh outlet.
RAW should setup an employment agency in Eastern London too...plenty of potential rawamies.
 
Lol, what a convenient way of blaming the actions of YOUR forces on others.

Jesus people, get a grip. Take some accountability for the actions of your countrymen.

While we do hold Awami League indian dalal class accountable for treason, Bangladeshis can not ignore indian cowardly invasion in disguise and participation in genocide against Bangladeshis. Not to mention blatant interference and infiltration at every level.
 
While we do hold Awami League indian dalal class accountable for treason, Bangladeshis can not ignore indian cowardly invasion in disguise and participation in genocide against Bangladeshis. Not to mention blatant interference and infiltration at every level.
And for this there is ZERO tangible evidence.....how strange.
 
While we do hold Awami League indian dalal class accountable for treason, Bangladeshis can not ignore indian cowardly invasion
in disguise and participation in genocide against Bangladeshis. Not to mention blatant interference and infiltration at every level.

indian cowardly invasion

Wow an invasion that's cowardly? Only those dark, low iq, yindoos could pull that off.
 
And for this there is ZERO tangible evidence.....how strange.

We and whole world know, when indian commit crime, no evidence is acceptable. BUT there is ZERO acceptability of what indians think.
 
We and whole world know, when indian commit crime, no evidence is acceptable. BUT there is ZERO acceptability of what indians think.
Then where is the case in the ICJ? Why isn't MMS being charged with war crimes? "you and the WHOLE WORLD"? really??! Don't make me laugh.
 
Then where is the case in the ICJ? Why isn't MMS being charged with war crimes? "you and the WHOLE WORLD"? really??! Don't make me laugh.

That is our choice of time, place and method, how Bangladeshis should seek justice. Indians are not going to be told but will need to realize.
 
বিএনপির নাজুক গোড়ালি
ফারুক ওয়াসিফ| আপডেট: ০০:০৮, জানুয়ারি ১৮, ২০১৪ | প্রিন্ট সংস্করণ
১৯
52d96d83981b4-Untitled-2.jpg
খালেদা জিয়াসরকারেও নেই, সংসদেও নেই। বিএনপি তাহলে কোথায় আছে? রাষ্ট্রে যা নেই, তা সমাজে থাকতে পারে। ক্ষমতার লড়াইয়ে জয়ের জন্য স্প্রিংয়ের মতো বিস্তারশীল সংগঠন লাগে, জনগণের অধিকাংশকে ধারণ করার মতো আদর্শ লাগে। দুটো ক্ষেত্রেই বিএনপি মোটামুটি ব্যর্থ। এ কারণে মহাজোট সরকারের অজনপ্রিয়তা থেকে তারা ফায়দা তুলতে পারেনি। ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা’ নামক রাজনৈতিক যুদ্ধে বিএনপি সব সময়ই দুর্বল থেকেছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি যখনই দেশে প্রবল হয়েছে—প্রথমবার জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে গণ-আদালতের সময়, দ্বিতীয়বার ২০০৬ সালের পর—তখনই বিএনপি পিছু হটেছে। দলের শীর্ষনেতাদের অনেকের মুক্তিযুদ্ধে অবদান থাকা সত্ত্বেও বিএনপি কেন মুক্তিযুদ্ধ প্রশ্নে বেকায়দায় থাকে, তার উত্তর দলটির কর্মী-সমর্থকদেরই খুঁজতে হবে।
বিএনপির সাংগঠনিক ও মতাদর্শিক দুর্বলতার সুযোগ জামায়াতও নিয়েছে, আওয়ামী লীগও নিয়েছে। বিএনপি জামায়াত হয়ে গেছে বলে আওয়ামী লীগ যতই রব তোলে, বিএনপি যেন ততই জামায়াতের ওপর নির্ভরশীল হয়। বিএনপির দুর্বলতা হলো জামায়াত। বিভিন্ন নির্বাচনের ফল প্রমাণ করে, জামায়াত ছাড়াই বিএনপি এককভাবে আওয়ামী লীগের চেয়ে বেশি জনসমর্থন ভোগ করে। তার পরও জামায়াতকে তাদের লাগবে কেন? যুক্তরাষ্ট্র ‘মডারেট মুসলিম দলকে’ চায় বলে? সাংগঠনিক ও আদর্শিক টনিকের দরকারে? ইসলামি ভোট পাওয়ার আশায়? কার্যত, এগুলো বিএনপির জন্য হিতে বিপরীত। এসব কারণেই বিপুল জনসমর্থন থাকা সত্ত্বেও দলটি বারবার নাজুক অবস্থায় পড়ে। এ যেন কবিতার ভাষায়, এ শুধু জানালার লোভে বেচে দিলাম ঘর-দরজা।
যে দলটি একাত্তরে তাদের কৃতকর্মের জন্য অনুতপ্ত নয়, কোনো দিন ক্ষমা চাওয়ার চিন্তাও যারা করেনি, তাদের আগ বাড়িয়ে কে ক্ষমা করবে, কে ছাড় দেবে? কিন্তু খালেদা জিয়া এখনো ‘কৌশলগত কারণে’ জামায়াতকে ছাড়ছেন না। অথচ দেখা যাচ্ছে, ‘কৌশল’ নিয়েছে নীতির জায়গা আর লেজুড় জামায়াত হয়েছে বিএনপির ভরকেন্দ্র। এটাই হলো লেজ হয়ে দেহ নাড়ানোর উদ্ভট কেচ্ছা। বিএনপিকে এখন ভাবতে হবে, জামায়াতের সঙ্গে ক্ষমতা ভাগাভাগির সরকারে এবং তাদের ওপর নির্ভরশীল আন্দোলন থেকে তারা আসলে কী অর্জন করেছিল। বিএনপির প্রতিপক্ষ মোটামুটি প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছে যে বিএনপি-জামায়াত সরকারে থাকা মানে জঙ্গিবাদের উত্থান; গ্রেনেড হামলা, ১০ ট্রাক অস্ত্র; বিএনপি-জামায়াতের আন্দোলন মানে আগুনে মানুষের মৃত্যু। এই অভিযোগ খণ্ডনে ব্যর্থ বিএনপির ‘হূদয় খুঁড়ে’ সন্ধান করা উচিত, কোথায় কোথায় তারা ভুল করেছিল।
২.
ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণী আকারে ও প্রভাবে অনেক বেড়েছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে আধুনিকতায় দীক্ষিত বিরাট তরুণ জনগোষ্ঠী। এদের বেশির ভাগের জীবনের কল্পনার সঙ্গে জামায়াত-যুদ্ধাপরাধী-হেফাজতের জীবনদর্শন মেলে না। মুক্তিযুদ্ধ এদের কাছে কেবল ইতিহাস নয়, আত্মপরিচয়ের সূত্র, বিশ্বায়িত দুনিয়ায় বলার মতো গর্ব। গত ১০ বছরে বাংলাদেশে এই মধ্যবিত্ত শ্রেণী ও তার তরুণ শাখা-প্রশাখার প্রভাব অনেক বেড়েছে। এদের কাছে টানার মতো, কোটি কোটি নতুন ভোটারকে আশাবাদী ও আশ্বস্ত করার জন্য কী করেছে বিএনপি?
মিসরের ঘটনাবলি দেখায়, তরুণ ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর ওপর শক্ত প্রভাব ছাড়া নির্বাচন-জয় সম্ভব, ক্ষমতা ধরে রাখা বা আঘাত মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। এবং এই প্রভাব লাগবে মধ্যবিত্ত দুর্গ তথা রাজধানীতে। গ্রাম-মফস্বলে বিএনপি-জামায়াতের প্রতিপত্তি যতটাই বেশি, রাজধানীতে ততটাই কম। ঔপনিবেশিক আমলে রাজধানীই ছিল সব ক্ষমতার কেন্দ্র আর প্রান্তিক এলাকাগুলো ছিল বিদ্রোহ-বিক্ষোভের ঘাঁটি। রাজনৈতিক অস্থিরতার সময় কেন্দ্রীয় ক্ষমতা সারা দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যেত। তার পরও সেসব বিদ্রোহের পরাজয় অবধারিত ছিল, কারণ রাজধানীকে কাবু করতে না পারা, কারণ মধ্যবিত্তমহল ছিল ক্ষমতাসীনদের পক্ষে। বাংলাদেশেও মধ্যবিত্তদের প্রধান আবাস ঢাকা। সেই ঢাকাকে আলোড়িত করতে না পারাও বিএনপিকে ব্যর্থ করেছে।
এটা নিছক সাংগঠনিক ব্যর্থতা নয়, এর সঙ্গে আদর্শিক দুর্বলতাও সরাসরি জড়িত। অতীতের ব্যাপারে বিএনপির বয়ান পরিষ্কার নয়। যুদ্ধাপরাধের বিচার ও একাত্তরের মুক্তিসংগ্রাম প্রশ্নে ধরি মাছ না ছুঁই পানি খেলা বিএনপির প্রতি সন্দেহ বাড়িয়েছে। অনেকেই তাদের গত আমলের মতো যুদ্ধাপরাধীদের জয়জয়কারের দুঃসহ পুনরাবৃত্তির ভয়ে ভীত। তাদের নাশকতাপন্থী কর্মসূচি মনে করায় জেএমবি নামক ত্রাসের কথা। বিএনপিকে উঠে দাঁড়াতে হলে এই অসাধু উত্তরাধিকার ছাড়তেই হবে।
বাংলাদেশ আর কোনোভাবেই ২০১৩ সালের আগে ফিরে যাবে না। যেতে পারবে না। এ কথা বলার যথেষ্ট ভিত্তি তৈরি হয়েছে সমাজে ও রাষ্ট্রে। যুদ্ধাপরাধের বিচারের পক্ষে গড়ে ওঠা জনমতকে উপেক্ষা করা হবে দলটির জন্য আত্মঘাতী। উন্নয়ন ও শান্তির স্বার্থে ‘পুরোনো কাসুন্দি’ না ঘাঁটার ওকালতি কেউ কেউ করে থাকেন। কিন্তু অমীমাংসিত অতীত স্মৃতি হতে অস্বীকার করে। তা মানুষের মনে জ্যান্ত হয়ে পাওনা দাবি করে। আওয়ামী লীগ এবং তার দেশি-বিদেশি শরিকেরা একাত্তরের সেই পাওনাই যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবির আকারে ফিরিয়ে এনেছে এবং সেয়ানার মতো কাজেও লাগিয়েছে। জামায়াত ও যুদ্ধাপরাধীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের অঘোষিত আঁতাত ছাপিয়ে উঠেছে একাত্তরের পরাজিত শক্তিকে আবারও পরাজিত করার ডাক।
এটা এমন এক অবস্থান, যার বিরোধিতা করার নৈতিক ভিত্তি বিএনপির নেই। ১৯৯২-৯৩ সালেও জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে আন্দোলনের চাপে এ রকম অবস্থা সৃষ্টি হয়েছিল। তখন, এমনকি সংসদীয় আলোচনায় বিএনপি বিচারের পক্ষে মৌখিক সম্মতি জানাতে বাধ্যও হয়েছিল। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বিশ্বাসযোগ্যভাবে এগিয়ে নেওয়ার অকপট অঙ্গীকার এবং জামায়াতের সঙ্গ ছাড়ার মুহূর্ত আবারও হাজির। মুক্তিযুদ্ধ প্রশ্নে তাদের ঘোলাটে অতীতকে শুধরে নেওয়ার এই সুযোগকে কাজে লাগানোর ওপরই নির্ভর করবে দলটির ভবিষ্যৎ। আওয়ামী লীগের দেশি-বিদেশি জোটের কাছে পরাজয়ের অসুবিধাকে এভাবেই বিএনপি সুবিধায় পরিণত করতে পারে। মুসলিম লীগ হওয়া থেকে রক্ষারও এটাই উপায়।
মুক্তিযুদ্ধ আওয়ামী লীগের জন্য মেডুসার মাথা, যতই কাটা হোক নতুন করে গজাবেই। মুক্তিযুদ্ধ; তার ইতিহাস, তার আত্মত্যাগ, তার বীরত্ব ও অশ্রুগাথা বাংলাদেশের জনগণের পরম সম্পদ। বিপুল রাজনৈতিক শক্তি এর মধ্যে মজুত রয়েছে। আন্তরিকভাবে যে চাইবে, সেই এই খনি থেকে শক্তি ও সমর্থন পাবে। তা না করা বিএনপির গোড়ার গলদ বা একিলিসের গোড়ালি। গ্রিক পুরাণকথার একিলিসকে তার মা মন্ত্রপূত পানিতে চুবিয়ে অমরত্ব দিতে চেয়েছিলেন। তাহলেও ছোট্ট একটি জায়গায় পানি লাগে না। পায়ের গোড়ালির যে জায়গাটি ধরে শিশু একিলিসকে মা পানিতে চুবিয়েছিলেন, সেই জায়গাটি অরক্ষিতই রয়ে গেল। একিলিসের মৃত্যু হয় সেই গোড়ালিতেই তিরবিদ্ধ হয়ে। জামায়াত হলো বিএনপির একিলিসের গোড়ালি।
মুক্তিযুদ্ধের উত্তরাধিকার দাবি করার অধিকার বিএনপিরও রয়েছে। কিন্তু সেটা ততক্ষণ পর্যন্ত বৈধতা পাবে না, যতক্ষণ না একাত্তরকে তারাও তাদের রাজনীতির ভিত্তিমূলে স্থাপন করবে। একাত্তর সম্পর্কে বিমনা থাকলে বিএনপির স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বুলি দাম পাবে না। একাত্তর প্রশ্নে রাজনীতি ও সমাজে সমঝোতা হতে পারে বাকি সব সমঝোতার পূর্বশর্ত।
জামায়াত যে কারণে বিচার না মানতে বাধ্য, বিএনপির তো তেমন নিরুপায় দশা ছিল না! ঐতিহাসিক ভুলের খেসারত হিসেবে বিএনপি যে ‘কলঙ্কের’ বোঝা বইছে, সেই বোঝা এখন নামাতে হবে। যুদ্ধাপরাধের বিচার কোনো না-কোনো দিন হতোই। হতেই হতো। রাষ্ট্র হিসেবে শত্রু-মিত্র নির্ধারণ এবং তার সাপেক্ষে আত্মপরিচয়ের পুনর্গঠনও বকেয়া হয়ে আছে। এই কাজে বিএনপি যদি এগিয়ে না আসতে পারে, তাহলে বিএনপি হয়তো আবারও ক্ষমতায় যাবে, কিন্তু তার রাজনীতি শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়াতে পারবে না। ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে বিএনপিকে বদলাতে হবে। অদূরভবিষ্যতে কোনো পরাশক্তির আধিপত্যের বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদী জাগরণ যদি অনিবার্য হয়ে পড়ে, তা ধারণের কী প্রস্তুতি আছে বিএনপির? কেবল ইসলাম দিয়ে এই শূন্যতা পূরণ করতে চাওয়া মানে সাম্প্রদায়িক ও অগণতান্ত্রিক শক্তির খপ্পরে পড়া। এভাবে যে হবে না, পাকিস্তান তার উদাহরণ।
বাংলাদেশের মানুষ মধ্যপন্থী। মধ্যেই থাকে ভরকেন্দ্র। বিএনপি ক্রমাগত ডানে সরলে মধ্যপন্থী বাংলাদেশে ভারসাম্যহীন হয়ে পড়বে। নিজের স্বার্থে এবং দেশের স্বার্থে বিএনপির সংশোধন জরুরি। দলটির সমর্থকদের রাজনৈতিকভাবে এগিয়ে নেওয়ার এই দায় বিএনপি অস্বীকার করতে পারে না।
 
Back
Top Bottom