What's new

Farce must stop now!

Razakars are losers.

1. They lost the 71 war.

2. They have very little electoral support in Bangladesh.

3. They have found a refuge on the internet where they can abuse and insult Bangladeshis and curse Bangladesh and use foul language e.g a razakar above just called me "Bimbo". However I will not degenerate to the level of a razakar as this is what razakars are all about i.e. swearing, lying, insulting. It is reasons like this why they are losers and will never succeed in anything.
No, the so-called RAZAKARS are your Abba, Chacha that have been trying to save your mama, motherland from loafer, scoundrel, tout, robber and rapist RAWAMYS for decades. And they haven't lost anything unlike rapist, robber RAWAMY dalals; who have sold their hearts to foreign invaders. And BIMBO is 'Bengali Mutshuddir Bharatio onumaner rup' which fits with your stature very fine. Now, remember that your types are the most hated but not the so-called RAZAKARS. Don't believe it? Then let's have a normal level playing field to have a survey, will ya?
 
. .
captain plant caught red handed trying to push awami league propaganda claims. This has not been first time Captain planet proved he is pathological liar pushing Awami league lie.
 
.
Just because your Bharatio Baba, Jhetha, Pisha etc. have taught you that the easiest way of getting rich is to rob opposition’s wealth as ‘War Booty’, I don’t have to join the Chorus on ‘Falsely accusing’ the finest men of the world as ‘War Criminals’(স্বাধীনতা পরবর্তী ভারতীয় লুটপাটের বর্ণনা দিতে গিয়ে মেজর (অব) আব্দুল জলিল তার একই বইয়ে লিখেন: ” পাকিস্তানি বাহিনী কর্তৃক পরিত্যক্ত কয়েক হাজার সামরিক বেসামরিক গাড়ি, অস্ত্র, গোলাবারুদসহ আরো অনেক মূল্যবান জিনিসপত্র ট্রাক বোঝাই করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। প্রাইভেট কার পর্যন্ত যেখানে রক্ষা পায়নি, তখনই কেবল আমি খুলনা শহরের প্রাইভেট গাড়িগুলো রিকুইজিশন করে খুলনা সার্কিট হাউজ ময়দানে হেফাজতে রাখার চেষ্টা করি। এরপূর্বে যেখানে যে গাড়ি পেয়েছে, সেটাকেই পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে সীমান্তের ওপারে। যশোর সেনানিবাসের প্রত্যেকটি অফিস এবং কোয়ার্টার তন্ন তন্ন করে লুট করেছে। বাথরুমের মিরর (আয়না) এবং অন্যান্য ফিটিংস পর্যন্ত সেই লুটতরাজ থেকে রেহাই পায়নি।” আমার প্রশ্ন এসব লুটপাটের বিচার কে করবে? মুক্তিযুদ্ধে সহাযতার জন্য আজ যেমন বিদেশ বন্ধুদের পুরস্কৃত করা হচ্ছে। ঠিক একইভাবে লুটপাটের সঙ্গে জড়িত বন্ধুদের বিচারের ভারও তো সরকারকে নিতে হবে। NewsMediaBD.Com ). And how did Hitler perish was still a mystery, although there was no comparison between Hitler and the then JI’s leaders. Because at that time, the current Bangladesh was part of ‘PAK’, for which people willingly voted and no referendum took place to annul it. So, sane, knowledgeable and patriotic people’s jobs were to defend their country, which JI leaders tried to do. Then how did it equate with Hitler’s actions? They didn’t invade or attacked other country to expand their empire rather they were defending the territorial integrity. So, how did it resemble traitorousness?

Initially, JI’s founder also opposed the creation of PAK, for which he wasn’t attacked by Bharatios but then why for BD? Looked like ‘Bichar Mani Kintu Boro Talgas Ta Amar’ came into equation. Although they were overcome by superior ‘Force and deception’ to box up Muslims of SA in three different entities, by historic turn their point of views became ‘No way silly’ anyway. Today, scholars throughout the world are coming to consensus that entire Eurasia would have come UNDER Muslim’s rule, hadn’t partition took place. BRITS simply thwarted Soviet’s expansion along with Muslim’s one with that. So, how big of philosophical were JI founder and the then leaders? And like Hitler’s one, where were the concrete proof of their anti-human activities
? Could the prosecutors bring a single first hand proof/eye witness against their wrong doing? (মুক্তিযুদ্ধের নয় নম্বর সেক্টরের কমান্ডার মেজর (অব:) আব্দুল জলিল তার ’অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা” বইয়ে লিখেছেন: আমার জানতে ইচ্ছে করে কোলকাতার বিশেষ এলাকায় যুবতী নারী সম্ভোগে অধীর কামাতুর ঐ সকল আওয়ামী লীগ নেতাদের মনোসরোবরে একবারও ভেসে উঠেছে কী যুদ্ধরত পূর্ব বাঙলায় পশু পাঞ্জাবী কর্তৃক ধর্ষিতা বাঙালী মা-বোনের বীভতস চেহারা?” একই বইয়ের আরেক জায়গায় তিনি লিখেন: ”শরনার্থী শিবির থেকে অসহায় যুবতী হিন্দু মেয়েদের কোলকাতা শহরে চাকুরি দেয়ার নাম করে সেই সকল আশ্রয়হীনা যুবতীদেরকে কোলকাতার বিভিন্ন হোটেলে এনে যৌন তৃষ্ণা মেটাতে বিবেক দংশন বোধ করেনি। তারা বাঙালী মুক্তিযুদ্ধের নেতা হবে না তো হবে আর কে বা কারা! হানাদার পাক বাহিনীর সুযোগ্য উত্তরসূরী তো একমাত্র তারাই-আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ”। আমার প্রশ্ন এসব ধর্ষকদের বিচার কী আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হবে? নাকি এসব অপকর্মের বিচার হবে অন্য কোন ট্রাইব্যুনালে ? সে ট্রাইব্যুনাল কি সরকার গঠন করবে, নাকি সে ট্রাইবুনাল গঠণের দায়িত্ব নিতে হবে জনতাকেই?)So, why would the JI leaders be ashamed instead of you, who got corrupted through and through to call the most honest people as RAZAKARS (Depicted as a curse in Bangladesh but a very nice word otherwise)?


Ya ya .. yada yada yada...

Major Jalil was a valiant freedom fighter and will kick Jamatis/Razakar a$$ every other day if he is brought back from his grave.

Major Jalil is a commie too... Right?? He said something against India made him your PIR??? YOu are a moronic hypocrite.

No proof of money laundering here, even the guy from bd bank says so.

Paying money to influence the matter under trial is itself a crime.. if I am not wrong.

I dont think you can appoint a lobbyist to influence a subjudice matter pending in USA court. The same can be applied in BD court.
 
.
Ya ya .. yada yada yada...

Major Jalil was a valiant freedom fighter and will kick Jamatis/Razakar a$$ every other day if he is brought back from his grave.

Major Jalil is a commie too... Right?? He said something against India made him your PIR??? YOu are a moronic hypocrite.



Paying money to influence the matter under trial is itself a crime.. if I am not wrong.

I dont think you can appoint a lobbyist to influence a subjudice matter pending in USA court. The same can be applied in BD court.

Depends on what kind of lobbying, it will be quite hard to prove conspiracy here. All we know jamaatis can pay the sum of 300 k to make the world aware of this 'international' court tribunal, paying for publicity.
 
.
Its obvious that this trial is a political witch hunt. Regardless of what the current govt. do with this trial, I support the abolition of capital punishment. The trail of blood that started in 1940's has not stopped in this region. We need to stop this vicious cylce of violence:
Bedouin systems of justice - Wikipedia, the free encyclopedia
Eye for an eye - Wikipedia, the free encyclopedia
Capital punishment - Wikipedia, the free encyclopedia
Is life in prison without parole a better option than the death penalty? - Death Penalty - ProCon.org

I am no legal expert, but life in prison without parole seems to me like a better option, considering all the room for error in a system of justice, specially in an underdeveloped country like Bangladesh, where govt. institutions are more vulnerable to political manipulation.
 
.
But the razakars if let go unpunished will only bolster BNP to create more problems in the country !!
 
.
Its obvious that this trial is a political witch hunt. Regardless of what the current govt. do with this trial, I support the abolition of capital punishment. The trail of blood that started in 1940's has not stopped in this region. We need to stop this vicious cylce of violence:
Bedouin systems of justice - Wikipedia, the free encyclopedia
Eye for an eye - Wikipedia, the free encyclopedia
Capital punishment - Wikipedia, the free encyclopedia
Is life in prison without parole a better option than the death penalty? - Death Penalty - ProCon.org

I am no legal expert, but life in prison without parole seems to me like a better option, considering all the room for error in a system of justice, specially in an underdeveloped country like Bangladesh, where govt. institutions are more vulnerable to political manipulation.

Life in prison doesnt work in Bangladesh, all it takes is a change of government and enough money, you will become innocent from guilty.
 
.
Life in prison doesnt work in Bangladesh, all it takes is a change of government and enough money, you will become innocent from guilty.

True, but it stops the vicious cycle of blood begets blood. A good example is Ershad, he was corrupt to the core, but I heard he did not believe in spilling blood, and he is still alive and kicking.
 
.
বিচার পরিচালনার ক্ষেত্রে গুরুতর অসততা প্রমাণিত হলেও সরকার ভ্রুক্ষেপ করছে না



নিউজমিডিয়াবিডি.কম, নিউইয়র্ক, ৩০ ডিসেম্বর : যুদ্ধাপরাধ আইন বিষয়ক আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ এবং বাংলাদেশে মানবতাবিরোধী অপরাধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি) বিচারের মুখোমুখি জামায়াত নেতাদের আইনজীবীদের উপদেষ্টা টবি ক্যাডম্যান বিচারকে প্রভাবিত করতে প্রকাশ্য সরকারী হস্তক্ষেপের দৃষ্টান্ত উল্লেখ করে বিষয়টির যৌক্তিক ও ন্যায়সসঙ্গত নিস্পত্তির জন্য জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সংশ্লিষ্টতা কামনা করেছেন। তিনি বলেন, এ বিচার নিয়ে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের দফতর থেকে জরুরী ভিত্তিতে একটি বিবৃতি দেয়া প্রয়োজন।
গতকাল ২৯ ডিসেম্বর শনিবার সন্ধ্যায় নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসের একটি রেষ্টুরেন্টে জনাকীর্ণ এক সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি এ আহবান জানান। কোয়ালিশন অফ বাংলাদেশী আমেরিকান এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে আয়োজিত মতবিনিময়ে সূচনা বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট মানবাধিকার নেতা মাহতাবউদ্দিন আহমেদ। টবি ক্যাডম্যান বলেন, ট্রাইব্যুনাল ও বিচার নিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের অন্যান্য মন্ত্রীদের বক্তব্যে এটি সুষ্পষ্ট যে বিচার পরিচালনার ক্ষেত্রে গুরুতর অসততার বিষয় প্রমাণিত হওয়া সত্বেও এ ব্যাপারে সরকার ভ্রুক্ষেপও করছে না। ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম প্রশ্নবিদ্ধ হওয়া সত্বেও তদন্ত করা ও নতুন করে বিচার শুরু করার পদক্ষেপ নেয়ার আইনসঙ্গত কারণ সৃষ্টি হওয়া সত্বেও সরকার বিতর্কিত বিচার অব্যাহত রেখেছে, যা ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
টবি ক্যাডম্যান বলেন, ট্রাইব্যুনাল-১ এ চেয়ারম্যান নিজামুল হক ও জিয়াউদ্দিনের মধ্যে যে আলাপ হয়েছে তাতে এটি ষ্পষ্ট যে শুরু থেকেই ট্রাইব্যুনাল স্বাধীন ছিল না। সরকার যতই দাবী করুক না কেন, ট্রাইব্যুনালের গঠণ প্রক্রিয়া ও সংশ্লিষ্ট বিধিতে যে ত্রুটি রয়েছে তা সংশোধন না করার কারণে এটি আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল তো নয়ই, জাতীয় ট্রাইব্যুনালও নয় । ট্রাইব্যুনালের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ফৌজদারি আইন ও সাক্ষ্য আইনকে গ্রহণ করা হয়নি এবং আন্তর্জাতিক আইনের ধারে কাছেও যায়নি। ফলে ট্রাইব্যুনালের বিচারে আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখার যে দাবী সরকার করে আসছে তা রাখা তো দূরের কথা, জাতীয় মানও বজায় রাখা সম্ভব হবে না। তিনি বসনিয়ায় যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউটর হিসেবে তার আট বছরের অভিজ্ঞতার আলোকে বলেন, বসনিয়ার ট্রাইব্যুনাল আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল ছিল না, সেটি তাদের ন্যাশনাল ট্রাইব্যুনাল ছিল। কিন্তু বসনিয়া সরকার বিচার পরিচালনায় আন্তর্জাতিক আইনের সহযোগিতা নিয়েছে। সেখানে আন্তর্জাতিক বিচারক, আন্তর্জাতিক প্রসিকিউটর ও আন্তর্জাতিক তদন্তকারীরা ছিল বলে বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে কোন প্রশ্ন উঠেনি। কিন্তু বাংলাদেশ সরকার ‘সমগ্র বিশ্বের জন্য দৃষ্টান্ত’ সৃষ্টি করতে সকল আন্তর্জাতিক আইন অগ্রাহ্য করেছে।
তিনি বলেন, বিচারপতি নিজামুল হক পদত্যাগ করার কারণে সমস্যা দূর হয়নি, ট্রাইব্যুনালের বিচার প্রক্রিয়া গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। কারণ নিজামুল হক ও জিয়াউদ্দিনের মধ্যে কথোপকথনে অন্যান্য বিচারপতির নাম, একজন প্রসিকিউটর, দু’জন মন্ত্রী এবং একটি সংগঠনের নাম এসেছে। তাদের সাথে বিচারিক কাজের সংশ্লিষ্টতা বের করে ট্রাইব্যুনালকে বিতর্কের বাইরে আনতে হলে নিরপেক্ষ তদন্ত হওয়া আবশ্যক এবং একটি নিরপেক্ষ আন্তর্জাতিক সংস্থার মাধ্যমেই শুধু এধরনের তদন্ত করা সম্ভব।
তিনি বলেন, জিয়াউদ্দিনের অবস্থান ও ভূমিকা সম্পর্কে সকলের জানার অধিকার ও ন্যায়বিচারের স্বার্থে প্রয়োজন আছে। কারণ বিচারের ইতিহাসে এ ধরনের গুরুতর ব্যত্যয় ইতিপূর্বে কখনো ঘটেনি যে একজন বহিরাগত ব্যক্তি প্রতিটি বিষয়ে প্রিজাইডিং জজকে নির্দেশনা দিচ্ছেন এবং তিনি সেই নির্দেশনা অনুযায়ী আদালত পরিচালনা ও রুল ইস্যু করছেন। বিচারপতি নিজামুল যে ট্রাইব্যুনালে তার পুরো মেয়াদে বিতর্কিত ভূমিকা পালন করেছেন তাতে সন্দেহ নেই। এমনকি রায়ের বিনিময়ে তার পদোন্নতির বিষয় পর্যন্ত আলোচনায় উঠে এসেছে, এর চেয়ে অনৈতিক আর কি হতে পারে। তিনি ৯০ এর দশকে একজন অভিযুক্তের বিরুদ্ধে গঠিত গণআদালতের তদন্ত কমিটির সাথে সংশ্লিষ্ট থাকার কারণে মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচার প্রক্রিয়ায় বিচারকের আসনে বসতে পারেন না মর্মে অভিযুক্ত পক্ষের আইনজীবীরা আপত্তি করার পরও তিনি পদ থেকে সরে না দাঁড়ানোর পিছনে কি কারণ ছিল তাও জিয়াউদ্দিনের সাথে আলোচনায় বেরিয়ে এসেছে। তাছাড়া বিচার চলাকালে সাক্ষী ঠিক করে দেয়া, সাক্ষীরা কি সাক্ষ্য দেবেন তা দর্শানো, সব কিছু মিলিয়ে একটি প্রতারণামূলক ও প্রহসনের বিচারের মাধ্যমে বিরোধী দলীয় নেতৃবৃন্দকে সংক্ষিপ্ত বিচারের পর তার চেয়েও সংক্ষিপ্ত সময়ে রায় কার্যকর করার লক্ষ্য স্থির করে সরকার আইসিটি প্রতিষ্ঠা করেছে।
এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, বাংলাদেশে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় অসংখ্য মানুষ নিহত হয়েছে। সংখ্যার হিসেবে তিন লাখ ও ত্রিশ লাখ নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে, কিন্তু অপরাধ সংঘটিত হয়েছে সে ব্যাপারে কারো কোন দ্বিমত নেই, অস্বীকার করার কারণও নেই। কিন্তু এ অপরাধ শুধু একটি মাত্র পক্ষ দ্বারা সংঘটিত হয়নি। প্রত্যেক পক্ষ কর্তৃক অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। মূল অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত ১৯৫ জন পাকিস্তানী সেনা অফিসারসহ অন্যান্য সকল পক্ষকে বাদ দিয়ে একটি মাত্র পক্ষকে বিচারের মুখোমুখি করার পর থেকেই আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে আপত্তি উত্থাপিত হয়েছে। বাংলাদেশ যদি বিচারের ব্যাপারে নিষ্ঠাবান হয় তাহলে ১৯৫ জনের যারা এখনো জীবিত আছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়েরর সহায়তায় তাদেরকে বিচারের আওতায় আনতে পারে। কিন্তু মূল অপরাধীকে বিচারের আওতা বহির্ভূত রেখে সংঘটিত প্রতিটি অপরাধের জন্য সরকারের প্রতিপক্ষ একটি দলের শীর্ষ নেতাদের বিচার করে মৃত্যুদন্ড দেয়ার ঘোষণা দেয়ার মাধ্যমে সুবিচার নিশ্চিত করা সম্ভব নয়, বরং এর পরিণতি বিপজ্জনক হতে বাধ্য। কারণ যারা যে অপরাধ করেনি, তাদেরকে সেই অপরাধের জন্য শাস্তি বিধানের সিদ্ধান্ত নিয়েই বিচারের আয়োজন করা হয়েছে।
বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম যেখানে বিচার শেষ করেছেন, সেখান থেকে বিচার শুরু হবে বলে আইনমন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, এটর্নী জেনারেলসহ অন্যান্যরা যে যুক্তি যে বিধি প্রদর্শন করছে তা নিজামুল হক যে পরিস্থিতিতে পদত্যাগ করেছেন তার সাথে সংশ্লিষ্ট নয় বলে বিচার কাজ পুনরায় প্রথম থেকে শুরু করতে হবে। কারণ এখন উভয় ট্রাইব্যুনালে এমন একজন বিচারকও নেই, যিনি কোন একজন অভিযুক্তের ব্যাপারে পুরো শুনানীতে ছিলেন না। কাজেই আইনের বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী উভয় ট্রাইব্যুনালকে প্রত্যেকের ব্যাপারে প্রথম থেকে শুনানী শুরু করতে হবে এবং যাদের ব্যাপারে ইতোমধ্যে প্রশ্ন উঠেছে তাদেরকে অপসারণ করাও ন্যায়বিচারের দাবী। কিন্তু টবি ক্যাডম্যানের মতে সরকার একগুঁয়েমী করে বিচারিক বিষয়ে বিচার বর্হিভূত লোকদের সংশ্লিষ্টতা ও প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়ার বিষয়কে আড়াল করার জন্য স্কাইপ ও ইমেইল হ্যাকিং এর ব্যাপারে তদন্ত করতে উৎসাহী হওয়ায় পাশাপাশি বিচার কাজ যেটি যেখানে ছিল সেখান থেকে অব্যাহত রেখে রায় দেয়ার কথা বলছে। কারণ সরকারের দৃষ্টিতে এটি বিচারকার্যকে বাধা দেয়ার একটি চক্রান্ত ছিল। উদ্ভুত পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে টবি ক্যাডম্যান বাংলাদেশ সরকারের দায়িত্বহীন আচরণের উল্লেখ করে বলেন যে এটি এখন দিবালোকের মত ষ্পষ্ট হয়ে গেছে যে সরকার গঠিত ট্রাইব্যুনালের পক্ষে জাতীয় বা আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন বিচার পরিচালনা করা অসম্ভব ব্যাপার। অতএব এ সম্পর্কে দ্রুত সিদ্ধান্তে উপনীত হতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের এগিয়ে আসা অত্যন্ত জরুরী হয়ে পড়েছে।

নিউজমিডিয়াবিডি.কম / December 30, 2012 2:16 pm

NewsMediaBD.Com
 
.
INDO-RUSKIE nexus is behind on BAL'S acquiring such big balls that weigh 6 stone :woot:
BTW, never in human history, Chanakyaism has been leveraged by the 3rd party to such extent on the usage of big enemy's fire power to kill the small one. By removing Nawaz, Talib, BNP led GOB; Bharatis masterfully got the complete control over the Sub-continent. And the timing of Ruskie's appearance on such game shows that Bharatis again are switching their Kiblah to Moscow. Perhaps that was the understanding between Commie-Bolshevik and Brahman from the beginning,
Perhaps global forerunner wanted U.S to lose its preeminence but one thing for sure that IND became a big winner of vhua wot aka muslim's massacre to take their natural resource away.

So, having Bharati as back-up, BALers could show middle finger to Gul and only escalating it to economic and military threat's stage would probably pull them back.

JHANDE BADAL LENE SE NA TO AADMI KI AUKAAT HI BADALI HAI AUR NA HI PAHCHAAN !!! mind it .
 
.
Lastly 100 USD or 1 Million USD .... money laundering of any money is a crime. If he has not done anything or if this cant be proven, he will be freed from this charge.

What about the money that was siphoned off from the share market? Why do we see no government action againstt those who siphoned off the money? The finance minister minister knows who they are! I tell you why. It is because just like the so-called war crimes tribunal the present BAL government is a kangaroo government, the instructions come from new delhi.
 
.
জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের প্রতিবেদন
ট্রাইব্যুনালে আটককৃতদের মানবাধিকার লংঘনের বিষয় তদন্ত করার সুপারিশ
-বিধি বহির্ভূত আটককৃতদের জামিন দিতে সরকারের প্রতি আহবান


-বিচার আন্তর্জাতিক মান ও নীতি অনুযায়ী পরিচালনা করতে হবে

-আটক প্রক্রিয়া আইন সম্মত হয়নি বিধায় আটককৃতদের অবিলম্বে মুক্তি দানের আহবান

সামছুল আরেফীন : বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রক্রিয়াকে আন্তর্জাতিক মান ও নীতি অনুযায়ী পরিচালনার আহবান জানিয়েছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের ওয়ার্কিং গ্রুপ অন আরবিটারি ডিটেনশন (UN Working Group On Arbitrary Detention)। আটককৃতদের মানবাধিকার লংঘনের ব্যাপারে তদন্ত করার জন্য জাতিসংঘের Special Rapporteur on Tortureকে ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করেছে ওয়ার্কিং গ্রুপ। পাশাপাশি বিধি বর্হিভূত আটক রাখার জন্য অধ্যাপক গোলাম আযম, মীর কাশেম আলী ও এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তি দেয়ার আহবান জানায় তারা। এর আগে গত বছর মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী, আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, মুহাম্মদ কামারুজ্জামান ও আবদুল কাদের মোল্লাকে আটক রাখার প্রক্রিয়া আইন সম্মত হয়নি বলে অবিলম্বে তাদের মুক্তি দিতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহবান জানিয়েছিল ওয়ার্কিং গ্রুপ।

ওয়াকিং গ্রুপ অন অরবেটরি ডিটেনশন জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের রেজ্যুলেশন ১৯৯১/৪২ অনুযায়ী প্রতিষ্ঠিত হয়। ওয়াকিংর্ গ্রুপের কার্যক্রম নিয়ে আরেকটি রেজ্যুলেশন হয় যার নয় ১৯৯৭/৫০। ২০০৬ সালে মানবাধিকার কাউন্সিলের কার্যক্রম অনুমোদিত হয় যার নং ২০০৬/১০২। ২০১০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর আরো ৩ বছরের জন্য তা বাড়ানো হয়। যার রেজ্যুলেশন নং ১৫/১৮।

বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক আটককৃত গোলাম আযম, মীর কাশেম আলী ও এটিএম আজহারুল ইসলামের অবস্থা জানতে চেয়ে গত বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের ওয়াকিং গ্রুপ অন অরবেটরি ডিটেনশন এর পক্ষ থেকে বাংলাদেশ সরকারকে চিঠি দেয়া হয়। সরকার এতে কোনো সাড়া দেয়নি। পরবর্তীতে ওয়ার্কিং গ্রুপ নিজস্ব উদ্যোগে তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে ১৪-২৩ নবেম্বর ২০১২ তারিখে গ্রুপের অধিবেশনে রিপোর্টটি চূড়ান্ত করে। ওয়ার্কিং গ্রুপের মতামতের স্মারক নং হচ্ছে ৬৬/২০১২ (বাংলাদেশ)। মতামতটি জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের বার্ষিক রিপোর্টে অন্তর্ভুক্ত হবে। এর আগে মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, মুহাম্মদ কামারুজ্জামান, সালাহ উদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আবদুল কাদের মোল্লার বিষয়ে জানতে চেয়ে গত ২০১১ সালের ১২ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের ওয়ার্কিং গ্রুপ অন অরবেটরি ডিটেনশন এর পক্ষ থেকে বাংলাদেশ সরকারকে চিঠি দেয়া হয়। সে সময়ও সরকার কোনো সাড়া দেয়নি। চিঠিতে নির্দিষ্ট সময় দিয়ে বলা হয়েছিল, এর মধ্যে তথ্য না দিলে তারা নিজেরাই তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে তাদের মতামত দিবে। সরকার সাড়া না দেয়ায় ওয়ার্কিং গ্রুপ নিজেরাই তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে তাদের মতামত চূড়ান্ত করে। এতে তাদের আটক রাখাকে বিধি বহির্ভূত উল্লেখ করে অবিলম্বে মুক্তি দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানানো হয়েছিল।

ওয়ার্কিং গ্রুপের রিপোর্টে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযম, নির্বাহী পরিষদ সদস্য মীর কাশেম আলী ও সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলামের আটক করা ও তাদের ব্যাপারে ট্রাইব্যুনালের বিভিন্ন পদক্ষেপের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়। এতে বলা হয়, তাদেরকে খামখেয়ালীভাবে বিধিবহির্ভূত বিচার পূর্ব আটক রাখা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ন্যায্য বিচারের ন্যূনতম মানও খেয়াল রাখা হয়নি।

ওয়ার্কিং গ্রুপের পর্যালোচনা

ওয়ার্কিং গ্রুপ তাদের প্রাপ্ত তথ্য উপাত্তের ভিত্তিতে পুরো বিষয় পর্যালোচনা করে। নিচে তা তুলে ধরা হলো।

১. সূত্র থেকে প্রাপ্ত অভিযোগগুলো সরকার খন্ডন করতে পারেনি।

২. আইসিসিপিআর এর ৯.৩ ধারা মতে, বিচারের মুখোমুখি হওয়ার শর্তে বিচারের যে কোনো পর্যায়ে জামিন দেয়া যায়। মানবাধিকার কমিটির মতে, বিচার পূর্ব আটক ব্যতিক্রম ঘটনা। (সূত্র: মানবাধিকার কমিটির বিধি এর ধারা ৯ এর প্যারা-৩)

৩. অপরাধের প্রকৃতির ওপর নির্ভর করে জামিন নাকচ করা যায়, বিশেষ করে মানবতাবিরোধী অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ ও গণহত্যার ক্ষেত্রে। তবে জাতিসংঘ নিয়ন্ত্রিত কম্বোডিয়ার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল (ইসিসিসি)তে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তীকালীন মুক্তি বা জামিন দেয়ার বিধান রয়েছে। (সূত্র: ইসিসিসির কার্যবিধি এর ৬৪,৬৫ এবং ৮২.২ ধারা)।

৪. এটা সত্য ওয়ার্কিং গ্রুপ দেখেছে বিচারপতি ইচ্ছা করলে আটকাদেশের বৈধতা দিতে পারে ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ বা জাতীয় আইনী ব্যবস্থায় বা মারাত্মক অপরাধের ব্যাপারে'। (সূত্র: সাবেক যুগোশ্লাভিয়ার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের আইনী পর্যালোচনার ওপর ওয়ার্কিং গ্রুপের রিপোর্ট নং ই/সিএন.৪/২০০১/১৪ এর প্যারা নং ৩৩)।

৫. কোনো মামলায় আদালত যদি কারো জামিন বিবেচনা করে, তখন সরকার পক্ষ থেকে বোঝানোর চেষ্টা করবে যে, আসামী ছাড়া পেলে বিচারের মুখোমুখি হবে না এবং সে ভিকটিম, সাক্ষী ও অন্যদের জন্য ভীতির কারণ হবে।

৬. আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আসামী স্থানান্তর পরবর্তী (জামিন) পরিস্থিতি বিবেচনা করবেন। আন্তর্জাতিক মানবাধিকারের দৃষ্টিতে কোন বিচ্যুতি হলে বা আইনের ফাকফোকর দিয়ে কিছু হলে ট্রাইব্যুনাল গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করবে এবং আসামী যে এলাকায় অবস্থান করবে সেখানকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করবে। কিন্তু আন্তর্জাতিক সংস্থার এ ধরনের পরিস্থিতি বাংলাদেশের দেশীয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সাথে প্রাসঙ্গিক নয়।

৭. ট্রাইব্যুনাল এ ক্ষেত্রে প্রমাণের ভার সরকার পক্ষকে না দিয়ে আসামীপক্ষকে দিয়েছে এবং বিচার পূর্ব জামিন দেয়ার ক্ষেত্রে রুলের বাইরেও পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু জামিন পাওয়ার জন্য গুরুতর অসুস্থ নয় বলে ৯০ বছর বয়সী গোলাম আযম, ৬০ বছর বয়সী কাসেম আলী ও আজহারুল ইসলামের জামিন নাকচ করে দিয়েছে।

৮. যখন কোনো জামিন আবেদন আদালতের বিবেচনায় আসবে, তখন সরকার পক্ষ বা তদন্ত সংস্থার ওপর দায়িত্ব বর্তাবে এটা প্রমাণ করার যে, আসামী জামিনের পর বিচারের মুখোমুখি হবে না এবং সে ভিকটিম, সাক্ষী ও অন্যদের জন্য ভীতির কারণ হবে। (সূত্র: ইসিসিসি এর প্রি-ট্রায়াল চেম্বারে Sary et al এর মামলা সিদ্ধান্ত)।

৯. ইউনিভার্সাল ডিকলারেশন অব হিউম্যান রাইট্স-ইউডিএইচআর এর ধারা-৯ এবং আইসিসিপিআর এর ধারা-৯ অনুযায়ী অবশ্যই জামিন পাওয়ার অধিকার থেকে মি. ইসলাম, আযম ও আলী বঞ্চিত হয়েছেন।

১০. সাক্ষীদের পর্যাপ্ত সময়ে জেরা করার অধিকার থেকেও আসামী পক্ষকে বঞ্চিত করার অভিযোগ ওয়ার্কিং গ্রুপের কাছে এসেছে। তবে এখন পর্যন্ত পর্যাপ্ত তথ্য ওয়ার্কিং গ্রুপের কাছে আসেনি। মি. ইসলাম ও আলীর বিচার শুরু হয়েছে এমন তথ্য আমাদের কাছে নেই। মি. আযমের মামলায় আসামী পক্ষ প্রথম সাক্ষীকে ৪ দিন জেরা করে। আর পরবর্তী সাক্ষীকে বেশ কয়েকদিন জেরা করা হয়। মূলত সাক্ষীকে জেরা করা আসামী পক্ষের অধিকার আর ন্যায় বিচারের স্বার্থেই তা আদালতকে নিশ্চিত করতে হবে এবং এই অধিকার দেখার দায়িত্ব ট্রাইব্যুনালেরই।

১১. তদন্ত সংস্থা কর্তৃক জিজ্ঞাসাবাদের আগে বা জিজ্ঞাসাবাদের সময় আইনজীবীদের সাথে পরামর্শ করার অধিকার থেকেও বঞ্চিত হয়েছেন মি. ইসলাম, আযম ও আলী। ওয়ার্কিং গ্রুপ জানতে পেরেছে মি. আলীকে জিজ্ঞাসাবাদের সময় তার কোনো আইনজীবীকে থাকতে দেয়া হয়নি বা পরামর্শও করতে দেয়া হয়নি। তবে এ ব্যাপারে মি. আযম ও ইসলামের বিষয়ে আমাদের কাছে পর্যাপ্ত তথ্য নেই।

ওয়ার্কিং গ্রুপের সুপারিশ

১. উক্ত আলোচনা শেষে ওয়ার্কিং গ্রুপ অন আরবিট্রারী ডিটেনশন নিম্নোক্ত মতামত দেয়: ইউনিভার্সাল ডিকলারেশন অব হিউম্যান রাইট্স-ইউডিএইচআর এর ধারা-৯ এবং ইন্টারন্যাশনাল কোভেন্যান্ট অন সিভিল এবং পলিটিক্যাল রাইটস-আইসিসিপিআর এর ধারা-৯ লংঘন করে গোলাম আযম, মীর কাশেম আলী ও এটিএম আজহারুল ইসলামকে খামখেয়ালীভাবে তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে।

২. মি. ইসলাম, আযম ও আলীর প্রতি অবিচারের প্রতিকার করার জন্য সরকারের প্রতি ওয়ার্কিং গ্রুপ অনুরোধ জানায়। মানবাধিকারের শাশ্বত ঘোষণা-ইউডিএইচআর ও আইসিসিপিআর অনুযায়ী মান ও মূলনীতি নির্ধারণ করতে হবে।

৩. আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন অনুযায়ী মি. ইসলাম, আযম ও আলীর জামিন আবেদন পুনঃবিবেচনা করুন।

৪. ওয়ার্কিং গ্রুপের রিভার্স্ড ম্যাথড এর ৩৩ (এ) ধারা অনুযায়ী, পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়ার জন্য জাতিসংঘের Special Rapporteur on Torture এর নিকট পাঠানোর সুপারিশ করে। Special Rapporteur on Torture হচ্ছে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সংগঠনের সমন্বয়ে এমন একটা সংস্থা যারা মানবাধিকার লংঘনজনিত বিষয়ে তদন্ত, পর্যবেক্ষণ ও সমাধানের বিষয়ে কাজ করে।

ওয়ার্কিং গ্রুপের আগের রিপোর্টে যা বলা হয়

এর আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের ওয়ার্কিং গ্রুপ অন আরবিটারী ডিটেনশন (UN Working Group On Arbitrary Detention) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক আটক মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী, আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, মুহাম্মদ কামারুজ্জামান ও আবদুল কাদের মোল্লাকে আটক রাখার প্রক্রিয়া আইন সম্মত হয়নি বলে অবিলম্বে তাদের মুক্তি দিতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহবান জানিয়েছিল। আটককৃতদের অধিকার হরণ, প্রয়োজনীয় তথ্য না দেয়া এবং জামিন দেয়ার বিধান বন্ধ করে দেয়াকেও আন্তর্জাতিক আইন ও রীতিনীতির পরিপন্থী বলে উল্লেখ করেছে তারা এ অবস্থার অবসানে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আহবান জানায়।

ওয়াকিং গ্রুপ মনে করে, বাংলাদেশকে এই বিচার প্রক্রিয়া আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ীই করতে হবে। কেননা বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্ট (আইসিসি) এর Rume statute এর সমর্থনকারী দেশ।

ওয়ার্কিং গ্রুপের রিপোর্টে বলা হয়, যুদ্ধাপরাধের বিচারসহ বাংলাদেশ সরকার সব জায়গায়ই মানবাধিকার নিশ্চিত করায় অঙ্গীকারাবদ্ধ। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে জাতিসংঘের সহযোগিতা চেয়েছেন বিচার প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক মান রক্ষা এবং ন্যায় বিচার নিশ্চিত করার জন্য। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ এ ব্যাপারে প্রস্তাব পাস করেছে। বাংলাদেশ সরকার বিচার বহির্ভূত হত্যাকান্ড বন্ধ ও রাজনৈতিক সম্প্রীতির সংস্কৃতি উন্নয়ন করতে চায়। (এ/এইচআরসি/১১/১৮, প্যারা-১৫)

এতে আরো বলা হয়, ওয়ার্কিং গ্রুপ মনে করে এই বিচার প্রক্রিয়াকে আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ীই বাংলাদেশকে করতে হবে। কেননা বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্ট (আইসিসি) এর Rume statute এর সমর্থনকারী দেশ। এ অনুযায়ী যুগোস্লাভিয়া ও রুয়ান্ডার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এবং অন্যান্য ট্রাইব্যুনালে বিচার হয়েছে।

এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক বিভিন্ন বিধি ও মামলার উদাহরণ দিয়ে বলা হয়, বিচার পূর্ব আটক করে রাখার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার আত্মপক্ষ সমর্থনকারীদের অধিকার হরণ করেছে।

ওয়ার্কিং গ্রুপ দীর্ঘ আলোচনা শেষে তাদের অভিমত দিতে গিয়ে বলে, আত্মপক্ষ সমর্থনকারীদের আইনী সহায়তা পাওয়ার ক্ষেত্রে তাদের অধিকার দারুণভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। ডিফেন্স পক্ষের আইনজীবীদেরকে আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদের সময় থাকতে দেয়া হয়নি এবং তাদেরকে অভিযোগের ব্যাপারে প্রয়োজনীয় তথ্যও দেয়া হয়নি। ওয়ার্কিং গ্রুপ মনে করে, ডিফেন্স আইনজীবীদের প্রয়োজনীয় তথ্য পাওয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিত করা এবং বিচার পূর্ব আটকাদেশ চ্যালেঞ্জ করতে না দেয়ায় আইসিসিপিআর এর আর্টিক্যাল ৯(২) এবং ৯(৪) আর সাধারণ আইনের মূলনীতির পরিপন্থী।

বিচারের পূর্বে ১ বছরের ও অধিক সময় আটকে রাখা আত্মপক্ষ সমর্থনকারীদের প্রয়োজনীয় তথ্য না দেয়া আইসিসিপিআর এর আর্টিক্যাল ৯(২) এবং ৯(৩) এর পরিপন্থী। সরকার এ ব্যাপারে অব্যাহতভাবে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। সরকার তাদেরকে জামিন না দেয়ার ব্যাপারে কোনো যৌক্তিক কারণ ও দেখাতে পারেনি। ওয়ার্কিং গ্রুপ মনে করে তাদেরকে এভাবে আটক রাখা সম্পূর্ণ অন্যায় ও অযৌক্তিক।

চিঠিতে বলা হয়, মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, আবদুল কাদের মোল্লা, মুহাম্মদ কামারুজ্জামান, আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ও সালাহ উদ্দিন কাদের চৌধুরী স্বেচ্ছাচারিতার শিকার বলে সার্বজনীন মানবাধিকার সনদ এর আর্টিক্যাল-৯ এবং আইসিসিপিআর এর আর্টিক্যাল-৯ অনুযায়ী ওয়ার্কিং গ্রুপের কাছে আবেদন করেছে। ওয়াকিংর্ গ্রুপ বাংলাদেশ সরকারকে আইসিসিপিআর এবং সার্বজনীন মানবাধিকার সনদ অনুযায়ী তাদের অবস্থার অবসান ঘটাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার অভিমত জানায়।

????????????? ????????? ?????????? ?????? ???? ????? ???? ??????? | The Daily Sangram
 
.
Turkish President urges halt to execution of Bangladesh Islamic leader

Gul's letter comes after Foreign Minister Ahmet Davutoglu assigned envoy to Dhaka to follow the issue.


World Bulletin / News Desk
Turkish President stepped in to halt planned execution of Bangladesh Islamic leader and 100 others.
President Abdullah Gul sent Bangladesh President a letter on the leaders under trial, Turkish Daily Yeni Şafak said.
Some reports say Bangladesh plan to execute former leader of Jamaat-e-Islami, Ghulam Azam, will be executed in 26 March 2013.
The three-judge International Crimes Tribunal-1, set up to deal with crimes against humanity during the 1971 War of Independence, has indicted 91-year old leader for five charges including incitement, conspiracy and abetment. Gul's letter comes after Foreign Minister Ahmet Davutoglu assigned envoy to Dhaka to follow the issue.
Bangladesh’s largest Islamic party staged rallies against trials with police reportedly using live ammunition against the protesters. At least one person has been killed and scores injured and detained by police


Turkish President urges halt to execution of Bangladesh Islamic leader | Diplomacy | World Bulletin


We dont care what outsiders say about our internal issus.
 
.

অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ মিথ্যা কল্পিত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত
0যে শান্তি কমিটির ১৩০ সদস্যের ১ জন তিনি তার কোন অফিশিয়ালের বিরুদ্ধে ৪১ বছরেও কোন মামলা হয়নি





0 ভাষার মাসে ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দানের অপরাধে ৩ বার যিনি জেলে গেছেন তাকে ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার চেষ্টা চলছে




স্টাফ রিপোর্টার : বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর ভাষা সৈনিক অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে আনীত ১৯৭১ সালের কথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তার পক্ষে তার ছেলে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আব্দুল্লাহিল আমান আযমী গতকাল রোববার সাক্ষ্য দিয়েছেন। গতকাল তিনি আরো কিছু ডকুমেন্ট আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শনী করেছেন। এ নিয়ে তিনি তার পিতার পক্ষে মোট ৩২৯টি প্রামাণ্য দলিল দাখিল করলেন। গতকাল সকালের সেশনেই তার জবানবন্দী শেষ হয়। প্রসিকিউশন তাকে গতকাল সংক্ষিপ্ত জেরা করার পর আজ সোমবার পর্যন্ত জেরা মুলতবি করা হয়। আজ তাকে জেরা করবেন প্রসিকিউশন। দলিলপত্র প্রদর্শনী ছাড়াও গতকালের জবানবন্দীতে তিনি তার পিতার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা, কল্পিত, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, অধ্যাপক গোলাম আযম ১৯৭১ সালে গঠিত কেন্দ্রীয় শান্তিকমিটির ১৩০ জন সদস্যের একজন ছিলেন। তিনি ঐ কমিটির কোন অফিশিয়াল ছিলেন না। বিগত ৪১ বছরে ঐ কমিটির চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান সেক্রেটারি, জয়েন্ট সেক্রেটারিসহ কোন অফিশিয়ালের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ ঘটানোর জন্য কোন মামলা করা হয়নি। যারা অধ্যাপক গোলাম আযমকে যুদ্ধাপরাধী হিসেবে অপবাদ দেন তাদের অধিকাংশই ঐ কমিটির অফিশিয়ালদের নামও বলতে পারবেন না। তিনি বলেন, ভাষা সৈনিক অধ্যাপক গোলাম আযম যিনি ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়ার জন্য ৩ বার জেলে গিয়েছেন তার নাম ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস থেকে মুছে ফেলে ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছে। ব্রিগেডিয়ার আব্দুল্লাহিল আমান আযমী গতকাল রোববার সকাল ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত বিচারপতি এটিএম ফজলে কবির, বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও বিচারপতি আনোয়ারুল হকের সমন্বয়ে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ জবানবন্দী দেন। তার গতকালের জবানবন্দী নিম্নরূপ :




দি ডন পত্রিকার ১২ই ফেব্রুয়ারি ১৯৭১, ৩রা এপ্রিল ১৯৭১, ৪ঠা এপ্রিল ১৯৭১ (দুইটি শিরোনাম), ৮ই এপ্রিল ১৯৭১, ৯ই এপ্রিল ১৯৭১ (দুইটি শিরোনাম), ১৪ই এপ্রিল ১৯৭১, ১৫ই এপ্রিল ১৯৭১, ৩রা মে ১৯৭১, ১৮ই মে ১৯৭১, ২৬শে মে ১৯৭১, ৩০শে মে ১৯৭১, ৩রা জুন ১৯৭১ (দুইটি শিরোনাম), ৭ই জুন ১৯৭১, ২২শে জুন ১৯৭১, ২৩শে জুন ১৯৭১, ২৪শে জুন ১৯৭১, ২৫শে জুন ১৯৭১, ৩০শে জুলাই ১৯৭১, ১৮ই অক্টোবর ১৯৭১, ২৮শে অক্টোবর ১৯৭১ নির্ধারিত অংশের ফটোকপি যথাক্রমে প্রদর্শনী-FQ-FQ19 হিসাবে চিহ্নিত হইল। দি পাকিস্তান অবজারভার পত্রিকার ১লা এপ্রিল ১৯৭১, ৮ই এপ্রিল ১৯৭১, ৯ই এপ্রিল ১৯৭১ (তিনটি শিরোনাম), ১৭ই এপ্রিল ১৯৭১, ১৮ই এপ্রিল ১৯৭১, ২০শে এপ্রিল ১৯৭১, ২৭শে এপ্রিল ১৯৭১, ২৯শে এপ্রিল ১৯৭১, ৪ঠা মে ১৯৭১, ২৯শে মে ১৯৭১, ২০শে জুন ১৯৭১, ৩রা জুলাই ১৯৭১ (দুইটি শিরোনাম), ৭ই জুলাই ১৯৭১, ১৭ই জুলাই ১৯৭১, ২৯শে জুলাই ১৯৭১-এর নির্ধারিত অংশের ফটোকপি যথাক্রমে প্রদর্শনী-FR-FR14 হিসাবে চিহ্নিত হইল। জামায়াত ও আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের দুইটি ছবির কাটিং-এর ফটোকপি যথাক্রমে প্রদর্শনী-FS-FS1 হিসাবে চিহ্নিত হইল (সূত্রঃ Bangladesh Jamaat-e-Islami) (প্রসিকিউশনের আপত্তি সহকারে চিহ্নিত হইল)। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র (প্রকাশ কাল জুন ১৯৮৪) : দশম খন্ড সশস্ত্র সংগ্রাম (২)-এর ৬৫৬ পৃষ্ঠা হইতে ৬৭৩ পৃষ্ঠার ফটোকপি প্রদর্শনী-FT হিসাবে চিহ্নিত হইল। বাংলাদেশ ডকুমেন্ট ১৯৭১ পার্ট ৩-এর পাতা ২১৬ ও ২১৭ এর ফটোকপি প্রদর্শনী-FU হিসাবে চিহ্নিত হইল। মুনতাসির মামুন রচিত শান্তি কমিটি ১৯৭১ নামক বই (প্রকাশকাল ফেব্রুয়ারি ২০১২)-এর ফটোকপি প্রদর্শনী-FV হিসেবে চিহ্নিত হইল (সংশ্লিষ্ট পৃষ্ঠা ২৩৪ থেকে ২৩৬ এবং ২৬১ থেকে *২৬৩ পৃষ্ঠা)। ডাঃ এম এ হাসান কর্তৃক রচিত যুদ্ধাপরাধ, গণহত্যা, ও বিচারের অন্বেষণ (প্রকাশ কাল মে ২০০১) বইয়ের ফটোকপি প্রদর্শনী-FW হিসেবে চিহ্নিত হইল (সংশ্লিষ্ট পৃষ্ঠা ৩৮৬ থেকে ৩৮৮ পৃষ্ঠা)। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র (প্রকাশ কাল জুন ১৯৮৪) দশম খন্ড সশস্ত্র সংগ্রাম (২)-এর ৮৬ হইতে ১৭৭ পৃষ্ঠার ফটোকপি প্রদর্শনী-FX হিসেবে চিহ্নিত হইল। অফিস মেমো নম্বর ১৬৪(১০)/con তারিখ ২৫ মে, ১৯৭১ যাহা নেত্রকোনা মহকুমা কার্যালয় হইতে সার্কেল অফিসার (ডেঃ), এর প্রতি রাজাকার নিয়োগ প্রক্রিয়ার নির্দেশাবলীর ফটোকপি প্রদর্শনী-FY হিসেবে চিহ্নিত হইল। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র ঃ একাদশ খন্ড সশস্ত্র সংগ্রাম (৩) পৃষ্ঠা ৫৫৬ থেকে ৫৬৭-এর ফটোকপি প্রদর্শনী-FZ হিসেবে চিহ্নিত করা হইল। দেশ টিভিতে সম্প্রসারিত ১৪ মে ২০১২ সময় রাত্রি ১১টা ৫০ মিনিট। টকশো ‘সোজা কথার' ভিডিও ক্লিপিং বস্তু প্রদর্শনী-i হিসেবে চিহ্নিত করা হইল। বিটিভি কর্তৃক ২০ এপ্রিল ২০১২ তারিখ রাত্রি ১১টা ৬ মিনিট সম্প্রসারিত ‘রণাঙ্গনের দিনগুলি'-এর ভিডিও ক্লিপিং বস্তু প্রদর্শনী-ii হিসেবে চিহ্নিত হইল।




আজ ৩রা ফেব্রুয়ারি। ফেব্রুয়ারি ভাষার মাস। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি বাংলাকে রাষ্ট্র ভাষা করার জন্য অনেকে জীবন দিয়েছেন। কিন্তু আন্দোলন শুধুমাত্র সেদিনই শুরু হয়নি। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্তির পর হতেই ভাষা আন্দোলন শুরু হয় এবং বাংলাদেশের সকল আন্দোলনে যেমন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্রণী ভূমিকা তাকে ঠিক তেমনই ভাষা আন্দোলনেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিল। ১৯৪৮ সাল থেকে ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়ার কারণে অধ্যাপক গোলাম আযম তিনবার গ্রেফতার হয়েছেন। কিন্তু আজকের বাংলাদেশের ইতিহাস বই থেকে ভাষা আন্দোলনে অধ্যাপক গোলাম আযমের অবদানকে মুছে ফেলে ইতিহাসকে বিকৃত করা হয়েছে। একই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালে অধ্যাপক গোলাম আযমের ভূমিকাকেও বিকৃতভাবে মানুষের সামনে উপস্থাপন করে বিগত ৪১ বছর থেকে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে মিথ্যাকে সত্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার প্রচেষ্টা চলছে।




অধ্যাপক গোলাম আযম ১৯৭১ সালের কেন্দ্রীয় শান্তি কমিটির ১৩০ জনের মধ্যে একজন সাধারণ সদস্য ছিলেন। তিনি ঐ কমিটির কোনো অফিসিয়াল ছিলেন না। বিগত ৪১ বছরে ঐ শান্তি কমিটির চেয়ারমান, ভাইস চেয়ারম্যান, সেক্রেটারি, জয়েন্ট সেক্রেটারিসহ কোনো অফিসিয়ালের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ ঘটানোর জন্য কোনো মামলা করা হয়নি। আমি নিশ্চিত যারা অধ্যাপক গোলাম আযমকে যুদ্ধাপরাধী হিসেবে অপবাদ দেয় তাদের অধিকাংশই ঐ কমিটির অফিসিয়ালদের নামও বলতে পারবেন না। যে কমিটির কোনো অফিসিয়াল কোনো অপরাধ করেছেন বলে কোনো অভিযোগ করা হয়নি সেই কমিটির একজন সদস্য দেশের সকল অপকর্ম ঘটানোর পিছনে মূল হোতা ছিলেন এ ধরনের দাবি সম্পূর্ণ অমূলক। বরং স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে আমরা দেখেছি, অখন্ড পাকিস্তানে বিশ্বাসী সরকারি আমলা বা শান্তি কমিটির সদস্য বিভিন্ন রকমভাবে পুরস্কৃত হয়েছেন। আজকে স্বাধীনতা ৪১ বছর পরে ভাষা আন্দোলনের সেনাপতি অধ্যাপক গোলাম আযমের বিরুদ্ধ দল রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলায় ব্যর্থ হয়ে কেবলমাত্র রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার মানসে এবং রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করার স্বার্থে সম্পূর্ণ মিথ্যা, কল্পিত, বানোয়াট অভিযোগ এনে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সমগ্র দেশবাসীর সামনে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য সরকার এক ঘৃণ্য প্রচেষ্টায় লিপ্ত।




গতকালের সংক্ষিপ্ত জেরা নিম্নরূপ :




কর্মরত অবস্থায় জেনারেল মঈন-উ-আহমেদকে সর্ব প্রথম ফোর স্টার জেনারেল করা হয় এবং তৎপূর্বে জেনারেল মোস্তাফিজুর রহমান সাহেবকে অবসর পরবর্তী অনারারী ফোর স্টার জেনারেল করা হয়। সামরিক শাসন চলাকালীন সময়ে মিলিটারি ল সামরিক বাহিনীর সদস্যদের জন্য বলবৎ থাকে।

??????? ????? ????? ???????? ?? ?????? ?????? ?????? ? ???????????????? | The Daily Sangram



JI leader's arrest is a clear conspiracy against the Islam. Our neighbour, Bharati's evaluation is that 25% of Bagladeshis are Jamat supporters and they are anti-indian. So if its leaders can be eliminated then the party's impact could be be scalled down, thus their hegemony over us , their route through us, their non-barred market here can be established.

Today, few people are confused on jamaat's role during 71 war owing to propoganda machine financed by RAW (we beleive) , but we the senior citizen knew why they opposed secesion , why Jamaat was against the separation from Pakistan. They thought that Bangladesh was separated from Muslim world- its 3 side was surrounded by Inida and the 4th side by Bay of Bengal. Their prediction and thought was not unrealistic , after 42 yrs we bound to trust on it - today's killing of Bangladeshis by Indian BSF like birds and animals, Dam on our rivers up-current , bar on exports , and denying 3 Bigha's handover are the portional proofs. Jamaat can't be liable for what Pakistan's army did on Bangali , bcoz Pakistan military made their operation as per DB, SB, CID etc and consulting with DC, ADC, CO etc officers. today's trial is nothing but a politically motivated show that held in a Kangaroo court.

Relevant video in this regard..

14 DEC 2011: An Interview with Ghulam Azam - YouTube
 
.

Latest posts

Back
Top Bottom