What's new

Farce must stop now!

যে অভিযোগে সাজা হয়েছে, যে অভিযোগ থেকে খালাস দেয়া হয়েছে সবই মিথ্যা
এদের বিরুদ্ধে মামলা করবো, সেদিন এদের হাত পা কথা বলবে-আ: কাদের মোল্লা



স্টাফ রিপোর্টার : রায় ঘোষণার পরে ট্রাইব্যুনালের কাঠগড়াতে দাঁড়িয়ে গতকাল আব্দুল কাদের মোল্লা বলেছেন মিথ্যা মামলায় আমাকে যারা সাজা দিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে আমি নিজে বাদী হয়ে মামলা করবো। তিনি বলেন, মিথ্যা অভিযোগে আমাকে সাজা দিয়ে বিচারকেই কলংকিত করা হয়েছে। তিনি বলেন, আমাকে যে অভিযোগ থেকে খালাস দেয়া হয়েছে সেই অভিযোগটি মিথ্যা আর যে অভিযোগে আমাকে সাজা দেয়া হয়েছে সেগুলোও মিথ্যা। কোন একটি অভিযোগও সত্য নয়।

শুরুতে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যানের দৃষ্টি আকর্ষণ করে কয়েকবার অনুমতি চেয়েও কথা বলার কোন সুযোগ পাননি আবদুল কাদের মোল্লা। রায় পড়া শুরুর আগে থেকেই কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে তিনি কথা বলার জন্য ব্যাকুল ছিলেন। কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে কাদের মোল্লা বলেন, মাননীয় আদালত আমার একটু কথা আছে। এ সময় বিচারক বলেন, পরে। তখন কাদের মোল্লা বলেন, এখনই কথা বলতে হবে। আমি আপনাকে সহযোগিতা করবো। আমাকে কথা বলতে দিন। ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান তাকে বসতে অনুরোধ জানান। কাদের মোল্লা বলেন, তাকে কথা বলতে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেই তবে তিনি বসবেন। এরপর ওবায়দুল হাসান বলেন, প্লিজ আপনি বসেন। এখন কথা বলা যাবে না। বিচারক তাকে কথা বলতে না দিয়ে থামিয়ে দেন। পরে কাদের মোল্লা বলেন মাননীয় আদালত, রায় ঘোষণার পরে তো আর কথা বলার সুযোগ পাব না।

গতকাল মঙ্গলবার কাদের মোল্লার পরনে ছিলো সাদা পাজামা-পাঞ্জাবী ও মাথায় সাদা টুপি। শেষ চেষ্টা হিসেবে রায় পড়ে বিচারপতিগণ চেয়ার ছেড়ে ওঠে দাঁড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে ‘আল্লাহু আকবার' বলে কথা বলতে দাঁড়িয়ে যান কাদের মোল্লা। তিনি উচ্চ কণ্ঠে বলেন, এই বিচারকরা বিচারকে কলঙ্কিত করেছেন। এরা সরকারের এজেন্ডা বাস্তবায়নে কাজ করেছেন। একদিন কোরআনের আইন অনুযায়ী আমি এদের বিরুদ্ধে মামলা করবো। সেদিন এদের হাত পা কথা বলবে।

তিনি বলেন, আজ আমার বিরুদ্ধে যে রায় দেয়া হয়েছে তা মিথ্যা, আবার যে মামলায় খালাস দেয়া হয়েছে তাও মিথ্যা। এমনকি আমার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ এনে রায় দেয়া হয়েছে সেসবও মিথ্যা। কারণ আমি ১৯৭১ সালের ঐ সময়টা ঢাকাতেই ছিলাম না। অথচ আমাকে আজ মিথ্যা অভিযোগে সাজা দেয়া হচ্ছে। এসময় পুলিশ তাকে থামানোর চেষ্টা করলে তিনি না থেমে তার বক্তব্য চালিয়ে যান।

???? ???????? ????? ????, ????? ???? ??? ?? ??? ????-?: ????? ?????? | The Daily Sangram
 
.
সাক্ষীকে জেরা করলেন সা. কাদের চৌধুরী : আইনজীবীর বিরুদ্ধে শোকজ শুনানি ৭ মার্চ : আইনজীবীদের ফিরিয়ে আনতে আবার ওকালতনামা দাখিল
স্টাফ রিপোর্টার


মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় অভিযুক্ত বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী নিজেই তার বিরুদ্ধে দেয়া সাক্ষীকে গতকাল দিনভর জেরা করেছেন। চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবীরের নেতৃত্বে তিন সদস্যের প্রথম ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রপক্ষের ১৮তম সাক্ষী দেবব্রত সরকারকে জেরা শেষে পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মুলতবি করেছে ট্রাইব্যুনাল। এদিকে প্রত্যাহার করা দুই আইনজীবী আহসানুল হক হেনা ও ফখরুল ইসলামকে ফের নিয়োগ দিতে চান সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী। গতকাল তিনি এজন্য ট্রাইব্যুনালে ওকালতনামা দাখিল করেছেন।
এছাড়া একই ট্রাইব্যুনালে সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর আইনজীবী ব্যারিস্টার ফখরুল ইসলামের বিরুদ্ধে স্কাইপ নিয়ে ট্রাইব্যুনালের বিচারিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগে শোকজ নোটিশের শুনানি আগামী ৭ মার্চ দিন ধার্য করেছে ট্রাইব্যুনাল। গতকাল আইনজীবী ফখরুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলে এ বিষয়ে শুনানির জন্য এ দিন ধার্য করেন।
এর আগে গত ১৪ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ প্রথম ট্রাইব্যুনাল আসামি সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর আইনজীবী ব্যারিস্টার ফখরুল ইসলামের বিরুদ্ধে স্কাইপ নিয়ে বিচারিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে আবেদন করার অভিযোগে শোকজ নোটিশ জারি করেছেন। তার বিরুদ্ধে রুল জারি করা হয়। রুলে ট্রাইব্যুনালের বিচারিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগে কেন তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না সে মর্মে নোটিশ জারি করেছেন বলে জানান প্রসিকিউটর জেয়াদ আল মালুম। তিনি বলেন, ৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যে তাকে জবাব দেয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছিল ট্রাইব্যুনাল।
এদিকে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আযমের মামলায় হরতালের কারণে কোনো আইনজীবী ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন না। জুনিয়র এক আইনজীবী ট্রাইব্যুনালে মামলা মুলতবির আবেদন করলে ওই মামলা আজ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত মুলতবি করে ট্রাইব্যুনাল। তবে ট্রাইব্যুনাল বলেছে, আজ তার মামলায় আসামিপক্ষে দুজন সাক্ষী হাজির করতে হবে।
দুই আইনজীবীকে ফের নিয়োগ দিতে ওকালতনামা দাখিল : প্রত্যাহার করা দুই আইনজীবী আহসানুল হক হেনা ও ফখরুল ইসলামকে ফের নিয়োগ দিতে চান সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী। গতকাল তিনি এজন্য ট্রাইব্যুনালে ওকালতনামা দাখিল করেছেন। তবে ট্রাইব্যুনাল বলেছে, তার এই আইনজীবীদের ফিরিয়ে আনতে আমাদের কিছু পর্যবেক্ষণ থাকবে।
এর আগে গত ৩১ জানয়ারি এক নারী সাক্ষীর ক্যামেরা ট্রায়ালের জেরার দিন তিনি তার আইনজীবীদের প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। ওই দিন ট্রাইব্যুনালের কাছে দেয়া তার লিখিত আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পক্ষে রাষ্ট্রীয় খরচে সালমা হাই (টুনি) নামে একজন আইনজীবী নিয়োগ দেয় ট্রাইব্যুনাল। এর আগেও তিনি একবার তার আইনজীবী প্রত্যাহার করে আবার নিয়োগ দেন।
সাক্ষীকে জেরা : সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী গতকাল দিনভর জেরা করেছেন। ১৮তম সাক্ষী দেবব্রত সরকারকে জেরার উল্লেখ্যযোগ্য অংশ তুলে ধরা হলো। প্রশ্ন : আইডি কার্ডে আপনার জন্ম তারিখ কত? উত্তর : ১৬-৪-১৯৬৪ প্রশ্ন : তাহলে ১৯৭১ সালে আপনার বয়স ছিল সাত বছর। উত্তর : আমার আসল জন্ম তারিখ ৫-১-১৯৬৩। প্রশ্ন : আপনি বলেছেন ১৯৭১ সালে আপনি চতুর্থ শ্রেণীতে পড়তেন। কোন স্কুলে পড়তেন? উত্তর : আঁধারমানিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। প্রশ্ন : আপনি ওই সময় তাহলে গ্রামে থেকে স্কুলে পড়ালেখা করতেন। উত্তর : হ্যাঁ। তবে মাঝে মাঝে শহরের বাসায় বেড়াতে যেতাম।

প্রশ্ন : আপনি আপনার জবানবন্দিতে বলেছেন, আপনারা যুদ্ধ শুরুর পর শহর ছেড়ে গ্রামে গেলেন। তো শহরে কবে গেলেন? উত্তর : যুদ্ধ শুরুর চার-পাঁচ দিন আগে বেড়াতে গিয়েছিলাম। প্রশ্ন : কারা কারা গেলেন বেড়াতে? উত্তর : আমি, আমার ফুফু এবং ঠাকুরমা। প্রশ্ন : কোন বাসায় গেলেন? উত্তর: দেওয়ানজি পুকুরপাড়ের বাসায়।
প্রশ্ন : আঁধারমানিক থেকে কোন পথে, কীভাবে শহরে গেলেন? উত্তর : সাম্পানে করে গশ্চিনয়ার হাট, এরপর বাসে চড়ে শহরের আন্দরকিল্লা হয়ে বাসায় গেলাম। প্রশ্ন : বাসের রুট কোনটা? উত্তর : মনে নেই। প্রশ্ন : শহরের বাড়ি ছেড়ে যখন গ্রামে গেলেন তখন কারা কারা গেলেন? উত্তর : সবাই। ঠাকুরমা, ফুফু, বাবা, চাচা। প্রশ্ন : কবে গেলেন? উত্তর : সম্ভবত ২৮/২৯ মার্চ। প্রশ্ন : আসার সময় কোন দিক দিয়ে কীভাবে আসলেন? উত্তর : সাম্পানে করে চাকতাই কর্ণফুলী হয়ে। প্রশ্ন : শহরে তখন যুদ্ধ গোলাগুলি চলছিল? উত্তর : হ্যাঁ। প্রশ্ন : যারা শহর থেকে পালিয়ে গ্রামে আসার পর পাঁচজন আবার শহরে গেল একজনকে আনার জন্য? উত্তর : হ্যাঁ। প্রশ্ন : এখানে আপনি যে ঘটনার কথা বললেন তা সব সুনীলের কাছে শোনা? উত্তর : হ্যাঁ। প্রশ্ন : সুনীলকে কে নিয়ে আসল? উত্তর : তাদের নাম মনে নেই। একজনের নাম গৌরাঙ্গ মনে আছে। তবে সে জীবিত নেই। প্রশ্ন : সুনীল বাবু এখন কোথায়? উত্তর : দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তার খোঁজ পাইনি। প্রশ্ন : খোঁজ নেয়ার চেষ্টা করেছেন? উত্তর : করেছি, পাইনি। প্রশ্ন : তার বাবার নাম কি? উত্তর : জানা নেই। প্রশ্ন : তার বাড়ির ঠিকানা কি? উত্তর : জানা নাই। প্রশ্ন : আপনি যে সুনীলের কথা বলেছেন তা কল্পিত। আপনার কল্পিত এই সুনীল নামে ইহজগতে কারও জন্ম হয়নি। প্রশ্ন : চট্টগ্রামের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অনেক বই রয়েছে। অন্তত একটি বইয়ের নাম বলেন, যেখানে আপনার বর্ণিত ঘটনা উল্লেখ আছে। উত্তর : বলতে পারব না। তবে ম্যাগাজিনে আছে। প্রশ্ন : একটি ম্যাগাজিনের নাম বলেন। উত্তর : মনে নেই। প্রশ্ন : সুনীলকে যেদিন নিয়ে আসলো গ্রামের বাড়ি সেদিন বাড়িতে কে কে ছিল। উত্তর : আমার ঠাকুরদাদা বীরেন্দ্র লাল সরকার এবং ধীরেন্দ্রলাল সরকার ছিলেন। প্রশ্ন : আপনারা শুধু এই তিনজন ঘটনা শুনলেন? উত্তর : হ্যাঁ। প্রশ্ন : তার মধ্যে শুধু আপনি জীবিত আছেন? উত্তর : হ্যাঁ। প্রশ্ন : আপনার ঠাকুরদাদাদের সাথে শুধু আপনি তখন ওই বাড়িতে ছিলেন এবং আপনার বয়স ছিল তখন সাত/আট বছর। উত্তর : হ্যাঁ। প্রশ্ন : রাউজানে ধর্মান্তর করা হয়েছে বা জোর করে কোনো মেয়েকে বিয়ে করা হয়েছে এমন একজনের নাম অন্তত বলেন। উত্তর : আমার কাছে তথ্য নেই। কারণ আমরা ভারতে চলে যাই। প্রশ্ন : ভারত থেকে আসার পর এ ধরনের ঘটনা শুনেছেন? উত্তর : না। প্রশ্ন : ১৩ এপ্রিলের মধ্যে পাকিস্তান আর্মি রাউজানে এসেছে একথা শুনেছেন? উত্তর : হ্যাঁ। প্রশ্ন : এ অবস্থায় আপনারা রাঙামাটি রোড ক্রস করে ভারতে যান? উত্তর : হ্যাঁ। রাতে যাই আমরা। প্রশ্ন : ওই সময় অর্থাত্ চার/পাঁচ এপ্রিল কেউ গ্রাম থেকে শহরে যায়নি। উত্তর : সত্য নয়। প্রশ্ন : ২৭ মার্চ থেকে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত কাপ্তাই থেকে শহরের উদ্দেশে কোনো বাস ছাড়েনি। উত্তর : জানা নেই। প্রশ্ন : ২৬ মার্চ থেকে কর্ণফুলী নদীতে আর্মি টহল শুরু করে। কোনো নৌযান কর্ণফুলী নদীতে তখন চলাচল করেনি। উত্তর : সত্য নয়। প্রশ্ন : আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনলেন তা কি শুধু আপনি জানেন, না রাউজানের আর কেউ জানে? উত্তর : রাউজানবাসীর সবাই জানে। পরে সাক্ষী বলেন অনেকেই জানে। প্রশ্ন : ১৯৭৯ সালে প্রথম নির্বাচনে আমার প্রতিপক্ষ কে ছিলেন জানেন? উত্তর : আবদুল্লাহ আল হারুন। তিনি আবদুল্লাহ আল নোমানের বড় ভাই। প্রশ্ন : এ নির্বাচনে আমি প্রতিপক্ষের চেয়ে দ্বিগুণেরও বেশি ভোটে জয়লাভ করি তা জানেন? উত্তর : জিতেছেন তা জানি, দ্বিগুণেরও বেশি ভোট পেয়েছেন কি-না জানি না। প্রশ্ন : ওই নির্বাচনে আমি সরকারি দলের প্রার্থী ছিলাম না জানেন? উত্তর : সত্য। প্রশ্ন : ১৯৭৯ সালে আমি রাউজানের পাশের থানা রাঙ্গুনিয়া থেকেও নির্বাচিত হয়েছিলাম তা জানেন? উত্তর : সত্য। প্রশ্ন : রাউজান থেকে পরে আমি আরও দুইবার নির্বাচন করি এবং সেই দুইবারও নির্বাচিত হই। উত্তর : সত্য।
 
.
After the verdict of Kader Mullah's life imprisonment by Kangaroo Judge; When JI-Shibir and other devoted Musilms started to take over BD's street, Dalal Govt. mastered stroked and thwarted it by staging Shahabagh drama then took the lead to declare capital punishment of Saydee that brought the large segment of people of entire nation to protest but the so-called security thugs murdered 174 people and injured over 6000 to suppress them.

Then came the murder of Hefazoties but dalals hurriedly announced the declaration of Kangaroo verdict against another innocent JI's leader(??????? ???? ??????????????? ??? ?? | ????? | Rtnn.net) that would distract mass's focus from May 6th's massacre on Hefazoties. It could be perceived that Mohammad Kamruzzaman would also get death penalty for the hearsay crime that he never committed and on the same day distribution of S.S.C's sweets (?? ?????? ? ????? ???????? ?? ??????) would be declared as outpouring of joyous Bengalis against sending another Razakar in gallows. Genious ness indeed.
 
.
US consumers don't care where their $15 shirts at Walmart comes from as long as it is cheap. Similarly goes for the EU. Hell, they don't even know where Bangladesh is located. Would they give a damn about the recent fire at the Tazreen factory that killed over a 100 people? No! Because they don't know where it is and hence don't give a damn.

.

Sad but true, 90% of the people wearing clothes from Bangladesh assume that they are, like every thing else, made in China.
Apart from tragedies like the recent factory colapse most people never hear about you and know nothing about you and care even less.

the idea that there is a high powered Mosad CIA KGB brawl over control is just a convinient excuse to say they are the bad guy the Jews like them which is usally the slur used when you have nothing of substance to acuse people of.

the only thing people will notice for a while is that in Bangladesh the punishment for war crimes is a prison term the punishment for a blog is death, then give it a week and it will be back to Banglawhere?
 
.
Back
Top Bottom