What's new

Bhutan wants to use Bangladesh airports

Bangldeshi port management is also not good.

Why do you think so when Bangladesh is exporting about $2 billion worth of goods and importing goods worth more than that each and every month of the year? Bangladesh is certainly not as efficient as Japan is. But, BD does not want to torment nations which are tormented regularly by India. These countries hate India and want BD to help facilitate their trade with the world. Is not this the reason that Bhutan is approaching Bangladesh to facilitate their tourists in our airports.

Bangladesh has a total of 25 airports. Nine of them are either not used (but not abandoned) or are underused. Lalmonirhat is one of these unused nine airports, but Saidpur is in operation.
 
.
I am sure BD people wouldn't mind at all. The Paro Airport landing and take-offs are quite an experience.


A part of a hill actually causes most of the problem in Paro. They can easily take care of it. It will be basically acquiring those land and blow the hill side away. Lot cheaper than going to BD for flying.

Wonder where RAW/Mossad fits in this picture :D

RAW can certainly fit into the Bhutan request so that India can also ask BD to allow them to use the similar facilities in Bangladesh once it accomodates to the Bhutan request. India may ask BD to allow its NE passengers to use Sylhet, and Dhaka for Tripura passengers. Bhutanese are welcome, but not Farakka Indians.
 
Last edited by a moderator:
.
RAW can certainly fit into the Bhutan request so that India can also ask BD to allow them to use the similar facilities in Bangladesh once it accomodates to the Bhutan request. India may ask BD to allow its NE passengers to use Sylhet, and Dhaka for Tripura passengers. Bhutanese are welcome, but not Farakka Indians.

genius. :crazy:
 
.

Only future can tell if BD people are genius or not. But, after seeing so many misdeeds against BD, we can guess Indian mind and its next course of action. It is a mistrust that we have against India. The last one is perhaps offering to sell 500 mW of power to BD to lubricate its request to get a river transit for its machines to Tripura. Is it the last one, or there are many more lasts within this short span of time.
 
.
Why do you think so when Bangladesh is exporting about $2 billion worth of goods and importing goods worth more than that each and every month of the year? Bangladesh is certainly not as efficient as Japan is. But, BD does not want to torment nations which are tormented regularly by India. These countries hate India and want BD to help facilitate their trade with the world. Is not this the reason that Bhutan is approaching Bangladesh to facilitate their tourists in our airports.

Bangladesh has a total of 25 airports. Nine of them are either not used (but not abandoned) or are underused. Lalmonirhat is one of these unused nine airports, but Saidpur is in operation.

For bold part: Help yourself first. Thanks.
 
.
Bhutanese team visits 2 airports

Friday, May 20, 2011
Front PageBhutanese team visits 2 airports
A 14-member Bhutanese delegation visits Saidpur airport yesterday to see the existing facilities there.
Star Report

A 14-member Bhutanese delegation led by its Minister for Communications and Information Lyonpo Nandalal Rai visited Saidpur and Lalmonirhat airports yesterday to see the existing facilities there.

Bhutan is keen to use Saidpur Airport as a transit for its international flights as it is the nearest airport from the landlocked country, located only 150 km away from its capital, Thimphu.

The Bhutanese minister expressed his satisfaction over the airport which is almost ready for flight operation. The delegation was accompanied by the Civil Aviation and Tourism Minister GM Quader and other high officials.

International flights operating from Thimpu often become risky due to adverse weather conditions like dense fog and severe cold, Quader said while talking to journalists.

Quader said further steps would be taken to renovate Saidpur Airport in compliance with international standard.

Bangladesh is willing to accept the Bhutanese proposal after informed of their conditions through discussions, he added.

However, sources said a tripartite agreement among Bangladesh, Bhutan and India is needed as air travelers must pass through India by land to reach Bhutan.

“Allowing us to use the airport will certainly promote the spirit of South Asian Association for Regional Cooperation (SAARC),” said the Bhutanese minister.

The delegation including Dahos Bap Kesang, the ambassador of Bhutan, Phala Dorji, the director general of civil aviation of Bhutan and other high officials reached Saidpur Airport by a helicopter of Bangladesh Air Force (BAF) around 12.45pm, reports our Nilphamari correspondent.

After inspecting the airport facilities, they held a one-hour discussion with their Bangladeshi counterpart at the VIP lounge before leaving for Lalmonirhat.

Our Lalmonirhat correspondent reports that the delegates reached Lalmonirhat Airport by helicopter at 2.15pm.

Mokhlesur Rahman Sarker, deputy commissioner (DC) of Lalmonirhat explained flight operation feasibilities to the Bhutanese minister while the Squadron Leader of Lalmonirhat Airport Ali Azam shed light on the technical aspects.

“Bhutanese minister will inform us about their choice of airport after returning to Thimphu,” Quader said.

Earlier on Wednesday, Bhutan and Bangladesh signed an air operation agreement allowing each other to use their airports.

Under the new agreement both the countries are allowed to operate seven flights a week. Flights can also be operated to more overseas destinations from the countries.
 
.
Bhutanese Delegates Visit Saidpur & Lalmonirhat Airports, Transit after 3 Country Agreement

Daily Amardesh

ত্রিদেশীয় চুক্তির পর বিমান ট্রানজিট : উত্তরাঞ্চলের দুটি বিমানবন্দর ভুটানি মন্ত্রীর পরিদর্শন
ডেস্ক রিপোর্ট
ভুটানের তথ্য ও যোগাযোগমন্ত্রী নন্দলাল রায় গতকাল সৈয়দপুর বিমানবন্দর পরিদর্শন করেছেন। এ সময় তিনি এ বিমানবন্দরের অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। এ বিমানবন্দর ছাড়াও তিনি লালমনিরহাট বিমানবন্দর ও ঐতিহাসিক পাহাড়পুর বিমানবন্দর পরিদর্শন করেন। এ সময় বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী জিএম কাদেরসহ বাংলাদেশ ও ভুটানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সৈয়দপুর (নীলফামারী) : ভুটানের তথ্য ও যোগাযোগ মন্ত্রী লিওপো নন্দলাল রায় ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটকমন্ত্রী জিএম কাদেরসহ ৯ সদস্যের প্রতিনিধি দল গতকাল সৈয়দপুর বিমানবন্দর পরিদর্শন করেছেন। দুপুরে তাদের বহনকারী বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টারটি সৈয়দপুর বিমানবন্দরে অবতরণ করে। রংপুর বিভাগীয় কমিশনার জসিম উদ্দীন আহমেদ, নীলফামারীর জেলা প্রশাসক জিল্লুর রহমান, সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আনারকলি মাহবুব ও বিমানবন্দর ম্যানেজার শহীদুল আলম চৌধুরী এ সময় তাদের অভ্যর্থনা জানান। হেলিকপ্টার থেকে অবতরণ শেষে তারা পুরো রানওয়ে পরিদর্শন করেন।

রানওয়ে পরিদর্শন শেষে বিমানবন্দরের ভিআইপি
লাউঞ্জে সংবাদ সম্মেলনে ভুটানের তথ্য ও যোগাযোগ মন্ত্রী লিওপো নন্দলাল রায় জানান, তিনি রানওয়ে ঘুরে দেখেছেন এবং রানওয়ে তার পছন্দ হয়েছে। তিনি বলেন, কার্গোসহ অন্যান্য বিমান ওঠানামার ক্ষেত্রে সৈয়দপুর বিমানবন্দর অত্যন্ত উপযোগী। অবকাঠামোসহ এ বিমানবন্দরে সব সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। ভুটানগামী যাত্রীরা এ বন্দরে নেমে সড়ক পথে ভারত হয়ে সহজে ভুটানে যেতে পারবে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ-ভারত-ভুটানের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষর হতে হবে। এতে ভারত ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে বলে তিনি জানান।

বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের নেতা বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী জিএম কাদের বলেন, ভুটানের মন্ত্রী দেশে ফিরে গিয়ে বাংলাদেশ সরকারের কাছে একটি প্রস্তাবনা পাঠাবেন। তাদের প্রস্তাবনা অনুযায়ী রানওয়েসহ বিভিন্ন অবকাঠামো সংস্কারের প্রয়োজন হলে তা করা হবে। তবে বর্তমানে বিভিন্ন অবকাঠামোসহ যেসব সুযোগ-সুবিধা রয়েছে তাতে অনায়াসে বিমান ওঠানামা করতে পারবে। তিনি বলেন, ভুটান ভৌগোলিকভাবে পাহাড়-পর্বতবেষ্টিত হওয়ার কারণে বছরের বেশিরভাগ সময় বিমানবন্দর ব্যবহার করতে পারে না। তবে রুটটি যেহেতু ত্রিদেশীয় তাই বাংলাদেশ, ভারত ও ভুটানের যৌথ আলোচনার মাধ্যমে এটি চূড়ান্ত হবে।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, রংপুর বিভাগীয় কমিশনার মো. জসিম উদ্দিন আহমেদ, নীলফামারী জেলা প্রশাসক মো. জিল্লুর রহমান, সৈয়দপুর উপজেলা চেয়ারম্যন অ্যাডভোকেট ওবায়দুর রহমান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আনারকলি মাহবুব, ছাত্রলীগ সৈয়দপুর শাখার সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য দিলনেয়াজ খান, সাধারণ সম্পাদক রোবায়েতুর রহমান মিন্টুসহ সিভিল এভিয়েশনের বিভিন্ন কর্মকর্তা। পরে প্রতিনিধি দল লালমনিরহাটের পরিত্যক্ত বিমানবন্দর পরিদর্শন শেষে সড়ক পথে ভুটানের উদ্দেশে যাত্রা করেন।

উল্লেখ্য, অব্যাহত লোকসানের কারণে বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকার সব ধরনের বিমান ওঠানাম বন্ধ করে দেয়। তবে বিমানের সব ধরনের রুটিন কার্যক্রম বহাল থাকে।

লালমনিরহাট বিমান ঘাঁটির সম্ভাব্যতা যাচাই
লালমনিরহাট প্রতিনিধি জানান, গতকাল দুপুরে লালমনিরহাট বিমান ঘাঁটির সম্ভাব্যতা যাচাই করতে ভুটানের তথ্য ও যোগাযোগমন্ত্রী লিওপো নন্দলাল রায়সহ ১১ সদস্যের প্রতিনিধি দল পরিদর্শনে যান। এ সময় বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী জিএম কাদেরসহ বিমানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা তার সঙ্গে ছিলেন।

সূত্র জানায়, ভুটান সরকার লালমনিরহাট বিমান ঘাঁটিকে ট্রানজিট ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট হিসেবে ব্যবহার করার আগ্রহ প্রকাশ করে। এরই ধারাবাহিকতায় প্রতিনিধি দলটি লালমনিরহাট বিমানবন্দর পরিদর্শনে যান। লালমনিরহাটের জেলা প্রশাসক মোখলেছার রহমান সরকার, পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান ও বিমানবাহিনী লালমনিরহাট ইউনিটের অধিনায়ক সৈয়দ আলী আজম তাদের স্বাগত জানান।

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী জিএম কাদের বলেন, সম্ভাব্যতা যাচাই-বাছাইয়ের পর সিদ্ধান্ত নেবে ভুটান সরকার। তবে এটি চালু হলে ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারসহ দেশি-বিদেশি পর্যটকে মুখরিত হবে এ অঞ্চল। আয়তনের দিক থেকে এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম লালমনিরহাট বিমানবন্দরের ১১৬৬ দশমিক ৬৮ একরের মধ্যে ৩২৪ দশমিক ৬৩ একর জমিতে বিমানবাহিনী ১৯৪৩ সালে বিমান ঘাঁটি চালু করে। এ বিমানবন্দরের রানওয়েটির দৈর্ঘ্য ৬ হাজার ফিট। প্রস্থ ১৫০ ফিট। দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত এ বিমান ঘাঁটিতে ১৯৮৩ সাল থেকে বিমানবাহিনী কৃষি কাজ করে যাচ্ছে।

পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার পরিদর্শন
বদলগাছী (নওগাঁ) প্রতিনিধি জানান, নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার ঐতিহাসিক পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার ও জাদুঘর পরিদর্শন করছেন ভুটানের যোগাযোগমন্ত্রী ড. লিউপন নন্দলাল রায়। গতকাল সকাল ১০টায় তিনি হেলিকপ্টার যোগে বৌদ্ধবিহার চত্বরে হেলিপ্যাডে অবতরণ করেন। এ সময় বেসরকারি বিমান চলাচল ও পর্যটকমন্ত্রী জিএম কাদের উপস্থিত ছিলেন।

বৌদ্ধবিহার পরিদর্শন শেষে তারা জাদুঘরে রক্ষিত পুরাকীর্তিগুলো ঘুরে ঘুরে দেখেন। এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নওগাঁ জেলা প্রশাসক ড. মোছাম্মত্ নাজমানারা খানম, নওগাঁ জেলা ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার আহমারুজ্জামান, বদলগাছী উপজেলা চেয়ারম্যান আ,জা,ম শফি মাহমুদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আখতার মামুন, ভাইস চেয়ারম্যান বাবু তুহিন কান্তি চৌধুরী ও ডেজি ইসলাম, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) ওয়াহেদুজ্জামান, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু খালেদ বুলু প্রমুখ। পরে তারা সৈয়দপুরের উদ্দেশে রওনা হন।
 
.
Back
Top Bottom