Pakistan
In absolute terms, Pakistan lost its market share by one third, whereas India has doubled its market share during the last 12 years, official data available with Dawn reveals.
In 1999, Indias share in global trade was 0.67 per cent, which scaled up to 1.28 per cent in 2011 despite global recession.
Even Bangladeshs global market share in 1999 was 0.06 per cent, which now has doubled and reached to 0.14 per cent equivalent to Pakistans share.
In South Asia, experts say Bangladesh will soon clinch the title of the second biggest economy after India. The title entertained Pakistan for years, but with the tremendous increase in the exports, Bangladesh is pacing fast to replace the former.
Pakistan is the only country which has a stagnant global market share despite the fact the government has taken a range of measures for liberalising its imports regime as compared to its neighbouring countries.
Pakistans exports fell to $23.64 billion in 2011-12 from $24.82 billion in 2010-11, showing a decline of 4.75 per cent. Contrary to this, world trade expanded by five per cent in 2011 compared to 13.8 per cent growth in 2010. The data reveals that Pakistan exports to Asian countries slightly fell to $11.709 billion in 2010-11 from $11.556 billion in 2011-12, showing a decline of 1.3pc. However, the share of Asian countries in Pakistans exports stood around 47pc.
Similarly, Pakistans exports to Europe also fell to $5.957 billion in 2011-12 from $6.537 billion in 2010-11, showing a decline of 8.87 per cent. After Asia, Europe has around 26 per cent share in Pakistans total exports proceeds.
The third biggest market for Pakistans export is American region, where Pakistans exports declined to $4.227 billion in 2011-12 from $4.755 billion in 2010-11, reflecting a decline of 11 per cent. The American region has approximately 19pc share in Pakistans exports market.
After striking a free trade agreement with China, Pakistans imports from China reached to $6.61 billion in 2011-12 from $4.41 billion in 2009-10, showing an increase of 49.9 per cent.
An official said that after FTA with China, China has emerged as a major import source for Pakistan for almost all goods raw materials, industrial goods or consumer items. While Pakistans exported only $2.08 billion worth goods to China in 2011-12 as against $1.15bn in 2009-10.
Contrary to this, Afghanistan has emerged the leading export market for Pakistan where Pakistans exports increased to $2.16 billion in 2011-12 as against $1.57 billion in 2009-10, showing an increase of 38 per cent. Pakistan has no free trade agreement with Afghanistan, but exports increased manifold in the past few years negating the argument that free trade agreement increase the flows of exports.
Contradictory assessment from above about BD's probable rise was shown in the following article..
চলতি অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হবে না - বিশ্বব্যাংক : দুর্নীতি তদন্ত ও পদ্মা সেতুর কাজ একই সঙ্গে হতে পারে - গোল্ডস্টেইন
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
চলতি অর্থবছরে মোট দেশজ উত্পাদনে (জিডিপি
সর্বোচ্চ ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে বলে মনে করছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সরকার ৭ দশমিক ২০ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করলেও তা অর্জন সম্ভব হবে না। গ্যাস ও বিদ্যুত্ পরিস্থিতি এবং সড়ক ও রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার চরম অবনতির কারণে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়ার ধারাবাহিকতা চলতি বছরও অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশের অর্থনীতির গতি-প্রকৃতি নিয়ে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। গতকাল বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন সংস্থার সিনিয়র অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন। এতে আরও বক্তব্য দেন বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ আবাসিক মিশনের পরিচালক অ্যালেন গোল্ডস্টেইন।
জাহিদ হোসেন বলেন, বিদ্যুত্ উত্পাদন নিয়ে বিভিন্ন ধরনের পরিসংখ্যান থাকলেও চাহিদার তুলনায় বিদ্যুতের ঘাটতি রয়ে গেছে। রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল দিয়ে সাময়িক চাহিদা পূরণ হলেও তা দীর্ঘ মেয়াদে কাজে আসছে না। উত্পাদন না বাড়ায় গ্যাসের ঘাটতি সাড়ে ৫ শতাংশ বেড়ে গেছে। শিল্পে গ্যাসের সরবরাহ কমেছে আশঙ্কাজনক হারে। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসমৃদ্ধ পোশাক কারখানা তৈরি করেও শুধু গ্যাস সংযোগ না থাকায় উদ্যোক্তারা চালু করতে পারছেন না। সড়ক ও রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হয়নি। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বেহাল দশা। চট্টগ্রাম বন্দরের অটোমেশন ব্যবস্থাও কার্যকর হচ্ছে না। এসব সমস্যার সমাধান করা গেলে ৭ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি সম্ভব হবে।
অভ্যন্তরীণ সমস্যার পাশাপাশি বিশ্ব অর্থনীতির বিরূপ প্রভাবের কারণেও জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে আসবে বলে জানিয়েছেন জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের মন্দা দীর্ঘতর হওয়ায় বাংলাদেশের পণ্যের চাহিদা কমে আসছে। ফলে বাংলাদেশের রফতানি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। গত মে থেকে ধারাবাহিকভাবে রফতানি প্রবৃদ্ধি কমছে। চলতি অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর (প্রথম প্রান্তিক
মেয়াদেও ইউরো অঞ্চলে রফতানি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী ইউরো অঞ্চলের অর্থনৈতিক সঙ্কট ও বিশ্ববাজারে জ্বালানি ও খাদ্যদ্রব্যের দাম বেড়ে যাওয়াকে বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। দেশের ব্যাংকিং খাতে সাম্প্রতিক কেলেঙ্কারি এবং জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক অস্থিরতাকেও দেশের অর্থনীতির অন্যতম চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এ হিসাবে ভেতর-বাহির দুই দিক থেকেই দেশের অর্থনীতি চাপের মধ্যে রয়েছে। এ চাপ কাটিয়ে উঠতে পারলে কাঙ্ক্ষিত জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব হতে পারে।
সংবাদ সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিশ্বব্যাংকের আবাসিক প্রতিনিধি অ্যালান গোল্ডস্টেইন। তিনি বলেন, অথর্নীতিতে বিরাজমান বেশকিছু দুবর্লতা কাটিয়ে উঠছে বাংলাদেশ। সংকোচনশীল মুদ্রানীতির মাধ্যমে দুই অংকের ঘরে চলে যাওয়া মূল্যস্ফীতিকে নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহও মোটামুটি স্থিতিশীল রাখা হয়েছে। এছাড়া আমদানি হ্রাস পাওয়া ও রেমিট্যান্স প্রবাহ অব্যাহত থাকায় বৈদেশিক লেনদেন ভারসাম্য অনুকূলে এসেছে। তবে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের বাস্তবায়ন জোরদার করা ও সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে গৃহীত রিফর্ম প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে অর্থনীতিকে আরও গতিশীল করার চেষ্টা করা উচিত।
অবকাঠামো সঙ্কটের কারণেই জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হবে না বলে মন্তব্য করে জাহিদ হোসেন বলেন, অবকাঠামোগত দুর্বলতাসহ বিভিন্ন কারণে বিশ্ব প্রতিযোগিতা সক্ষমতা সূচকে চলতি বছর বাংলাদেশ ১০ ধাপ পিছিয়েছে। এটা অবশ্যই বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের ক্ষেত্রে বড় বাধা। গত অর্থবছর বাংলাদেশ দ্বিতীয়বারের মতো ১০০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি বিদেশি বিনিয়োগ এলেও চলতি অর্থবছর এ ধারা অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা কম।
তিনি বলেন, গত বছর বেশ ভালো করলেও সাম্প্রতিক বেশ কয়েকটি ঘটনা ব্যাংকিং খাতকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছে। এর প্রভাব পুরো অর্থনীতির ওপর পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি বলেন, আগামী বছর নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাও অর্থনীতির জন্য ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। এছাড়া গত কয়েক বছরে বিদ্যুত্ উত্পাদন বাড়াতে গিয়ে জ্বালানি তেলের ওপর নির্ভরশীলতা বেড়েছে। ফলে জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি অর্থনীতিকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলতে পারে।
জাহিদ হোসেন বলেন, গত অর্থবছর ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করলেও তা অর্জন করা সম্ভব হয়নি। তাই চলতি বিশ্ব পরিস্থিতিতে ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি চ্যালেঞ্জিং। তবে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সম্ভাব্য প্রবৃদ্ধির তুলনায় ২০১২-১৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধিকে স্বাস্থ্যকর বলা যায়।
বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০১২-১৩ অর্থবছরে পাকিস্তানের প্রবৃদ্ধি হবে ৩ দশমিক ৩ শতাংশ, নেপালের ৩ দশমিক ৬ শতাংশ, মালয়েশিয়ার ৪ দশমিক ৭ শতাংশ, ভিয়েতনামের ৫ দশমিক ৯ শতাংশ, ভারতের ৬ শতাংশ, শ্রীলঙ্কার ৬ দশমিক ৭ শতাংশ ও চীনের ৮ দশমিক ২ শতাংশ।
অর্থনীতির চাপ কমানোর জন্য ভর্তুকির যথাযথ ব্যবহার ও পুনর্বিন্যাসের ওপর গুরুত্বারোপ করে বিশ্বব্যাংক বলেছে, ভর্তুকির মাত্র ৬ শতাংশ সুবিধা পায় দরিদ্র জনগোষ্ঠী, যেখানে ধনীরা এ সুবিধা পায় ৪২ শতাংশ। ভর্তুকির বড় অংশ জ্বালানি তেলের জন্য দেয়া হয় উল্লেখ করে বলা হয়, দাম বাড়ানোই এ চাপ কমানোর একমাত্র সমাধান নয়। এ সমস্যার দীর্ঘমেয়াদি সমাধানে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সংস্থার দক্ষতা বৃদ্ধির ওপর জোর দিতে হবে।
জাহিদ হোসেন বলেন, সামষ্টিক অর্থনৈতিক অবস্থার নিবিড় পর্যবেক্ষণ, সরকারের বিভিন্ন খাতের পুনর্গঠন (রিফর্ম
, ব্যাংকিং খাতে পরিদর্শন (মনিটরিং
ও পর্যবেক্ষণ (সুপারভিশন
বাড়ানো এবং অবকাঠামোগত সমস্যা দূর করতে পারলে বিদ্যমান বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যেও সাড়ে ৬ থেকে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব। তবে প্রবৃদ্ধি এর বেশি হবে কি না অর্থাত্ ৮, ৯ বা ১০ শতাংশ হবে কি না তা নির্ভর করে বিশ্ব অর্থনীতির ওপর।
উল্লেখ্য, চলতি অর্থবছরে ৬ শতাংশ পর্যন্ত জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি
। সরকারের ব্যাংক ঋণ বৃদ্ধি, কুইক রেন্টাল বিদ্যুত্ প্রকল্প চালু রাখতে অতিরিক্ত জ্বালানি আমদানি, রাজনৈতিক অস্থিরতাসহ বেশ কয়েকটি ঝুঁকির পরিপ্রেক্ষিতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশেরও নিচে নেমে আসতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছে এডিবি। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৬ দশমিক ১ শতাংশ।
গত অর্থবছরে ৭ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল সরকার। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, এডিবিসহ বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে ওই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন নিয়ে সংশয় প্রকাশ করা হয়েছিল। এ সময়ে ৬ দশমিক ২০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল এডিবি। তবে বছর শেষে ৬ দশমিক ৩২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব হয়েছিল।
২০১০-১১ অর্থবছরে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল। চলতি অর্থবছরে বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস সত্যি হলে টানা দুই বছর ধরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে আসবে।
পদ্মা সেতুর দুর্নীতি তদন্ত ও প্রকল্প বাস্তবায়ন একসঙ্গে চলতে পারে- গোল্ডস্টেইন : এদিকে পদ্মা সেতু প্রকল্পের বাস্তবায়ন ও এতে দুর্নীতির তদন্ত একসঙ্গে চলতে পারে মন্তব্য করে গোল্ডস্টেইন বলেছেন, বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নের বিষয়টি সংস্থাটির গঠিত দ্বিতীয় প্রতিনিধি দলের রিপোর্টের ওপর নির্ভর করবে। তবে কবে নাগাদ এ দল আসবে তিনি বলতে পারেননি। এ প্রসঙ্গে তিনি জানান, দ্বিতীয় প্রতিনিধি দল আসার দিনক্ষণ ঠিক হয়নি।
তিনি আরও বলেন, দুর্নীতির তদন্তের কাজ দ্রুতগতিতে পরিচালনা করতে দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদকের
তাগিদ দিয়েছে বিশ্বব্যাংকের বিশেষজ্ঞ প্যানেল। তারা তদন্ত কাজের গভীরতা বাড়ানোর পরামর্শও দিয়েছে দুদককে। তাছাড়া বিশেষজ্ঞ প্যানেল দুদকের কাছে অতিরিক্ত কিছু তথ্য চেয়েছে। বিশ্বব্যাংকের পক্ষ থেকে লিখিতভাবে তা দুদককে জানানো হয়েছে। প্যানেল এসব তথ্যের জন্য এখন অপেক্ষা করছে।
তিনি বলেন, বিশ্বব্যাংকের প্রথম প্রতিনিধি দলের বাংলাদেশ সফর ফলপ্রসূ হয়েছে। আলোচনাকালে তারা দুদককে কিছু পরামর্শ দিয়েছে। পাশাপাশি দুদক এ পর্যন্ত কী প্রক্রিয়ায় তদন্ত করেছে তা সহযোগী অন্যান্য দাতা সংস্থাকেও জানানোর পদক্ষেপ নিয়েছে। বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি দল দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপ সম্পর্কে অনেক কিছু জেনেছে। আর প্রতিনিধি দলের প্রাথমিক লক্ষ্যও ছিল এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানা। আগামী ডিসেম্বর বা জানুয়ারিতে প্রথম প্রতিনিধি দল আবারও বাংলাদেশ সফরে আসতে পারে বলেও তিনি জানান।
???? ???????? ?????? ?????????? ???????????? ????? ????? ??? ?? - ??????????? : ???????? ????? ? ????? ????? ??? ??? ????? ??? ???? - ???????????
ry