What's new

Bangladesh Air Force

View attachment 427151 View attachment 427150

Tunnel wind testing, picking up supplier for parts like avionic, lamp systems, tyres systems, engine system is bid phase, research on AESA radar, constructing assembly factory in Indonesia and South Korea. After all they are in full swing progress. Indonesian side is in charge to develop some parts like Wing, Tail fin, Some fuselages and so on

View attachment 427152
Indonesian Fighter Assembly Factory is in progress. Tools will be sourced from Indonesian states gov. Owned company
If that is the case then I will certainly want BD to look into this project rather than Chinese J-10.
What engine will be used in it? GE or Rolls Royce?

Gripen is Swedish airframe, Italian radar, US engine and lots of other parts from UK.
Sweden has a policy of no resupply to countries engaged in war.
It is a war machine and they dont want to resupply at the time of war?? No wonder why britain use it as trainer
 
.
আজকালকার তরুণ প্রজন্ম সাকিব আল হাসানের নাম জানে, কারণ সে ক্রিকেট খেলায় বিশ্বের শীর্ষ অলরাউন্ডার, কিন্তু এই বৃদ্ধের নাম কয়জন জানে ?

বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম এই বৃদ্ধের খবর না রাখলেও সারা বিশ্ব কিন্তু এই বৃদ্ধের খবর ঠিকই রেখেছে। ওয়াল্র্ড র‌্যাংকিং এর বেস্ট ফাইটার পাইলটদের তালিকায় জ্বল জ্বল করছে এই ব্যক্তির নাম। কারণ তিনি সবচেয়ে বেশি ইসরাইলী বিমান ধ্বংস করতে পেরেছিলেন। অনেকে হয়ত ধরতে পেরেছেন, তার নাম সাইফুল আযম। বাড়ি- পাবনা।

(১- https://en.wikipedia.org/wiki/List_of_aces_of_aces, ২- http://bit.ly/2xpLaed)

সাইফুল আযমের বীরত্বগাঁথার শুরু ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধ দিয়ে। ভারতীয় যুদ্ধবিমানের একটি ফ্লাইট অফিসার মহাদেবকে ভূপাতিত করেছিলেন সাইফুল আযম। এজন্য তাকে ১৯৬৬ সালে পাকিস্তানের তৃতীয় সর্বোচ্চ সামরিক সম্মাননা সিতারা-ই-জুরত এ ভূষিত করা হয়। এছাড়া পাকিস্তান বিমান বাহিনীর ২ নম্বর স্কোয়াড্রনের অধিনায়ক হিসেবেও তাকে পদোন্নতি দেয়া হয়।

এরপর ১৯৬৬ সালে আযমকে জর্দান বিমান বাহিনীর উপদেষ্টা হিসেবে ডেপুটেশনে পাঠায় পাকিস্তান। ১৯৬৭ সালে আরব-ইসরাইল যুদ্ধ শুরু হলে জর্দান বিমান বাহিনীর ১ নম্বর স্কোয়াড্রনের হয়ে হকার হান্টার নিয়ে আকাশে উড়েছিলেন তিনি।

যুদ্ধ শুরু হয়ে গেল আযমকে ইসরাইলের সুপার মিসটেরে যুদ্ধবিমান থেকে জর্দানের মূল ঘাঁটি মাফরাক রক্ষার দায়িত্ব দেয়া হয়। ৫ জুন আযম তার হকার হান্টার দিয়ে ইসরাইলের একটি বিমান তাৎক্ষণিক বিধ্বস্ত করেন এবং গুলিতে আরেকটিতে আগুন ধরে গেলে সেটি সীমান্তে ইসরাইলি ভূ-খণ্ডে গিয়ে পড়ে।

ইসরাইলি হামলা ঠেকাতে পরদিন তাকে দ্রুত ইরাকি বিমান বাহিনীতে পাঠানো হয়। কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তৎকালীন সবচেয়ে আধুনিক দুটি মিরাজ যুদ্ধবিমানের পাহারায় ইসরাইলি বিমান বাহিনীর চারটি ভাতোর বোম্বার পশ্চিম ইরাকের বিমান ঘাঁটিতে হামলা চালায়।

এবারও ইরাকি হান্টার নিয়ে প্রতিরোধে নামেন এই অকুতোভয় বৈমানিক। ইসরাইলি একটি মিরাজের পাইলট ক্যাপ্টেন গিদিয়োন দ্রোর সাইফুল আযমের উইংম্যানসহ দুটি ইরাকি যুদ্ধবিমান ভূ-পাতিত করে। কিন্তু আযমের পাল্টা হামলায় দ্রোর ধরাশায়ী হয়।

এছাড়া ক্যাপ্টেন গোলানের ভাতোর বোম্বারও ভূ-পাতিত করেন সাইফুল আযম। দুজনকে বন্দি করে ইরাকি সেনারা এবং তাদের বিনিময়ে পরবর্তীতে ইসরাইলের হাতে আটক কয়েক হাজার ইরাকি ও জর্দানি সেনাকে মুক্ত করা হয়। আযম ৭২ ঘণ্টায় চারটি ইসরাইলি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেন।

এই বীরত্ব ও অসীম সাহসিকতারর জন্য সাইফুল আযম জর্দানের অর্ডার অব ইন্ডিপেন্ডেন্স এবং ইরাকের নাত আল-সুজাত সম্মাননায় ভূষিত হন। এছাড়া ২০০০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান বাহিনীর দেয়া এক সম্মাননায় তাকে বিশ্বের ‘২২ জীবিত ঈগলের (ওয়ান অব দি টুয়েন্টে টু লিভিং ঈগলস)’ একজনে ভূষিত করা হয়।
(১- http://bit.ly/2xxkyIK, ২-http://bit.ly/2xxkyIK)

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নিভৃতচারী এই বীরের কীর্তিগাথাও অনেকটা অজানা এ দেশের মানুষের কাছে। বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফট্যানেন্ট মতিউর রহমানের পাকিস্তানি বিমান ছিনতাইয়ের অন্যতম কারিগর ছিলেন তিনি।

মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানে থাকা এই বীর কয়েকজন বাঙালি সহকর্মীকে নিয়ে দেশটির বেশ কয়েকটি বোয়িং বিমান এবং যুদ্ধবিমান ছিনতাই ও ধ্বংসের পরিকল্পনা করেন। শেষ পর্যন্ত গোয়েন্দাদের হাতে ধরা পড়ে মুখোমুখি হন কোর্ট মার্শালের। প্রায় ২১ দিন নির্জন সেলে কেটেছে মৃত্যুর ভয়ে।

তবে পাক-ভারত এবং আরব-ইসরাইল যুদ্ধের বীরত্বের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপে মৃত্যুদণ্ড না দিয়ে তাকে আটকে রাখা হয়। যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরও নজরদারিতে থাকা আযমকে বিমান বাহিনী কার্যক্রমে অংশ নিতে দেয়া হয়নি।

স্বাধীনতার পর দেশে ফিরে ঢাকায় বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে যোগ দেন এই বৈমানিক। ১৯৭৭ সালে তাকে ঢাকা বিমান ঘাঁটির অধিনায়ক করা হয় এবং গ্রুপ ক্যাপ্টেন হিসেবে পদোন্নতি দেয়া হয়। সর্বশেষ ১৯৭৯ সালে অবসরে গেলেও বেসামরিক পরিবহন বিমান কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান পদে দুদফা দায়িত্ব পালন করেন তিনি। (http://bit.ly/2fCaCDZ)

গত কয়েকদিন আগে খবর এসেছে, জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে আছে এই বীর। বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার এ্যাপোলো হাসপাতালের ইনসেনটিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ) তে ভর্তি আছেন। তার পরিবার দেশবাসির নিকট দোয়া কামনা করেছেন। (http://bit.ly/2xxuuSr)

ছবি : হাসপাতালে ভতি হওয়ার কিছুদিন পুর্বে অসুস্থ সাইফুল আযমের ছবি।

[উইকিপিডিয়াতে (https://en.wikipedia.org/wiki/List_of_aces_of_aces) পৃথিবীর শীর্ষ ফাইটার পাইলটদের তালিকায় দুইজন বাংলাদেশীর নাম আছে, যদিও তাদের নাম আছে পাকিস্তানীদের তালিকায়। একজন সাইফুল আজম, অন্যজন এমএম আলম বা মুহম্মদ মাহমুদ আলম। আরমানিটোলা স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র স্কোয়াড্রন লিডার এম এম আলম ৬৫ এর যুদ্ধে মাত্র ৩০ সেকেন্ডে ৫টি ভারতীয় বিমান ভূ-পাতিত করেছিলেন। দেশ স্বাধীনের পর এমএম আলম পাকিস্তানের চলে গিয়েছিলেন। এমএম আলম ২০১৩ সালের ১৮ই মার্চ ৭৭ বয়সে করাচিতে মারা যান (http://bit.ly/2hi869I এই দুই ব্যক্তিকে নিয়ে পোস্ট দেওয়ার উদ্দেশ্য আজকালকার প্রজন্ম কেবল যুদ্ধাস্ত্র’র উপর বেজ করে গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার নামক ওয়েবসাইট র‌্যাংকিং দেখে বাংলাদেশকে হেয় করে। বলে মিয়ানমার ৩১ তম, বাংলাদেশ ৫৭ তম। কিন্তু দুঃখজন ঐ যুদ্ধাস্ত্রগুলো যারা চালাবে তাদের র‌্যাংকিং করে না )।

এ সম্পর্কে আমার আরো লেখা-
http://bit.ly/2xl0cQQ
21616057_1689226434423896_7817318043668107597_n.jpg

21764930_1689226514423888_7472015262474835005_n.jpg

21615978_1689226724423867_2701686403622736568_n.jpg
 
.
আজকালকার তরুণ প্রজন্ম সাকিব আল হাসানের নাম জানে, কারণ সে ক্রিকেট খেলায় বিশ্বের শীর্ষ অলরাউন্ডার, কিন্তু এই বৃদ্ধের নাম কয়জন জানে ?

বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম এই বৃদ্ধের খবর না রাখলেও সারা বিশ্ব কিন্তু এই বৃদ্ধের খবর ঠিকই রেখেছে। ওয়াল্র্ড র‌্যাংকিং এর বেস্ট ফাইটার পাইলটদের তালিকায় জ্বল জ্বল করছে এই ব্যক্তির নাম। কারণ তিনি সবচেয়ে বেশি ইসরাইলী বিমান ধ্বংস করতে পেরেছিলেন। অনেকে হয়ত ধরতে পেরেছেন, তার নাম সাইফুল আযম। বাড়ি- পাবনা।

(১- https://en.wikipedia.org/wiki/List_of_aces_of_aces, ২- http://bit.ly/2xpLaed)

সাইফুল আযমের বীরত্বগাঁথার শুরু ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধ দিয়ে। ভারতীয় যুদ্ধবিমানের একটি ফ্লাইট অফিসার মহাদেবকে ভূপাতিত করেছিলেন সাইফুল আযম। এজন্য তাকে ১৯৬৬ সালে পাকিস্তানের তৃতীয় সর্বোচ্চ সামরিক সম্মাননা সিতারা-ই-জুরত এ ভূষিত করা হয়। এছাড়া পাকিস্তান বিমান বাহিনীর ২ নম্বর স্কোয়াড্রনের অধিনায়ক হিসেবেও তাকে পদোন্নতি দেয়া হয়।

এরপর ১৯৬৬ সালে আযমকে জর্দান বিমান বাহিনীর উপদেষ্টা হিসেবে ডেপুটেশনে পাঠায় পাকিস্তান। ১৯৬৭ সালে আরব-ইসরাইল যুদ্ধ শুরু হলে জর্দান বিমান বাহিনীর ১ নম্বর স্কোয়াড্রনের হয়ে হকার হান্টার নিয়ে আকাশে উড়েছিলেন তিনি।

যুদ্ধ শুরু হয়ে গেল আযমকে ইসরাইলের সুপার মিসটেরে যুদ্ধবিমান থেকে জর্দানের মূল ঘাঁটি মাফরাক রক্ষার দায়িত্ব দেয়া হয়। ৫ জুন আযম তার হকার হান্টার দিয়ে ইসরাইলের একটি বিমান তাৎক্ষণিক বিধ্বস্ত করেন এবং গুলিতে আরেকটিতে আগুন ধরে গেলে সেটি সীমান্তে ইসরাইলি ভূ-খণ্ডে গিয়ে পড়ে।

ইসরাইলি হামলা ঠেকাতে পরদিন তাকে দ্রুত ইরাকি বিমান বাহিনীতে পাঠানো হয়। কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তৎকালীন সবচেয়ে আধুনিক দুটি মিরাজ যুদ্ধবিমানের পাহারায় ইসরাইলি বিমান বাহিনীর চারটি ভাতোর বোম্বার পশ্চিম ইরাকের বিমান ঘাঁটিতে হামলা চালায়।

এবারও ইরাকি হান্টার নিয়ে প্রতিরোধে নামেন এই অকুতোভয় বৈমানিক। ইসরাইলি একটি মিরাজের পাইলট ক্যাপ্টেন গিদিয়োন দ্রোর সাইফুল আযমের উইংম্যানসহ দুটি ইরাকি যুদ্ধবিমান ভূ-পাতিত করে। কিন্তু আযমের পাল্টা হামলায় দ্রোর ধরাশায়ী হয়।

এছাড়া ক্যাপ্টেন গোলানের ভাতোর বোম্বারও ভূ-পাতিত করেন সাইফুল আযম। দুজনকে বন্দি করে ইরাকি সেনারা এবং তাদের বিনিময়ে পরবর্তীতে ইসরাইলের হাতে আটক কয়েক হাজার ইরাকি ও জর্দানি সেনাকে মুক্ত করা হয়। আযম ৭২ ঘণ্টায় চারটি ইসরাইলি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেন।

এই বীরত্ব ও অসীম সাহসিকতারর জন্য সাইফুল আযম জর্দানের অর্ডার অব ইন্ডিপেন্ডেন্স এবং ইরাকের নাত আল-সুজাত সম্মাননায় ভূষিত হন। এছাড়া ২০০০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান বাহিনীর দেয়া এক সম্মাননায় তাকে বিশ্বের ‘২২ জীবিত ঈগলের (ওয়ান অব দি টুয়েন্টে টু লিভিং ঈগলস)’ একজনে ভূষিত করা হয়।
(১- http://bit.ly/2xxkyIK, ২-http://bit.ly/2xxkyIK)

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নিভৃতচারী এই বীরের কীর্তিগাথাও অনেকটা অজানা এ দেশের মানুষের কাছে। বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফট্যানেন্ট মতিউর রহমানের পাকিস্তানি বিমান ছিনতাইয়ের অন্যতম কারিগর ছিলেন তিনি।

মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানে থাকা এই বীর কয়েকজন বাঙালি সহকর্মীকে নিয়ে দেশটির বেশ কয়েকটি বোয়িং বিমান এবং যুদ্ধবিমান ছিনতাই ও ধ্বংসের পরিকল্পনা করেন। শেষ পর্যন্ত গোয়েন্দাদের হাতে ধরা পড়ে মুখোমুখি হন কোর্ট মার্শালের। প্রায় ২১ দিন নির্জন সেলে কেটেছে মৃত্যুর ভয়ে।

তবে পাক-ভারত এবং আরব-ইসরাইল যুদ্ধের বীরত্বের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপে মৃত্যুদণ্ড না দিয়ে তাকে আটকে রাখা হয়। যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরও নজরদারিতে থাকা আযমকে বিমান বাহিনী কার্যক্রমে অংশ নিতে দেয়া হয়নি।

স্বাধীনতার পর দেশে ফিরে ঢাকায় বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে যোগ দেন এই বৈমানিক। ১৯৭৭ সালে তাকে ঢাকা বিমান ঘাঁটির অধিনায়ক করা হয় এবং গ্রুপ ক্যাপ্টেন হিসেবে পদোন্নতি দেয়া হয়। সর্বশেষ ১৯৭৯ সালে অবসরে গেলেও বেসামরিক পরিবহন বিমান কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান পদে দুদফা দায়িত্ব পালন করেন তিনি। (http://bit.ly/2fCaCDZ)

গত কয়েকদিন আগে খবর এসেছে, জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে আছে এই বীর। বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার এ্যাপোলো হাসপাতালের ইনসেনটিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ) তে ভর্তি আছেন। তার পরিবার দেশবাসির নিকট দোয়া কামনা করেছেন। (http://bit.ly/2xxuuSr)

ছবি : হাসপাতালে ভতি হওয়ার কিছুদিন পুর্বে অসুস্থ সাইফুল আযমের ছবি।

[উইকিপিডিয়াতে (https://en.wikipedia.org/wiki/List_of_aces_of_aces) পৃথিবীর শীর্ষ ফাইটার পাইলটদের তালিকায় দুইজন বাংলাদেশীর নাম আছে, যদিও তাদের নাম আছে পাকিস্তানীদের তালিকায়। একজন সাইফুল আজম, অন্যজন এমএম আলম বা মুহম্মদ মাহমুদ আলম। আরমানিটোলা স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র স্কোয়াড্রন লিডার এম এম আলম ৬৫ এর যুদ্ধে মাত্র ৩০ সেকেন্ডে ৫টি ভারতীয় বিমান ভূ-পাতিত করেছিলেন। দেশ স্বাধীনের পর এমএম আলম পাকিস্তানের চলে গিয়েছিলেন। এমএম আলম ২০১৩ সালের ১৮ই মার্চ ৭৭ বয়সে করাচিতে মারা যান (http://bit.ly/2hi869I এই দুই ব্যক্তিকে নিয়ে পোস্ট দেওয়ার উদ্দেশ্য আজকালকার প্রজন্ম কেবল যুদ্ধাস্ত্র’র উপর বেজ করে গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার নামক ওয়েবসাইট র‌্যাংকিং দেখে বাংলাদেশকে হেয় করে। বলে মিয়ানমার ৩১ তম, বাংলাদেশ ৫৭ তম। কিন্তু দুঃখজন ঐ যুদ্ধাস্ত্রগুলো যারা চালাবে তাদের র‌্যাংকিং করে না )।

এ সম্পর্কে আমার আরো লেখা-
http://bit.ly/2xl0cQQ
21616057_1689226434423896_7817318043668107597_n.jpg

21764930_1689226514423888_7472015262474835005_n.jpg

21615978_1689226724423867_2701686403622736568_n.jpg

Sad to see what happened to the Ace....we don't honor them enough. :-(

Interesting that almost all Indians/Pakistanis on that list were more or less Bengalis.......coincidence, or what does it say about Bengali aviators?

Tools will be sourced from Indonesian states gov. Owned company

It will be PT Dirgantara I'm guessing. Unless you have another company now.
 
.
Sad to see what happened to the Ace....we don't honor them enough. :-(

Interesting that almost all Indians/Pakistanis on that list were more or less Bengalis.......coincidence, or what does it say about Bengali aviators?



It will be PT Dirgantara I'm guessing. Unless you have another company now.

For manufacturing tools like cutting tools, CnC mills and so on will be sourced from Barata, Pindad Heavy engineering and several privates companies
 
.
আজকালকার তরুণ প্রজন্ম সাকিব আল হাসানের নাম জানে, কারণ সে ক্রিকেট খেলায় বিশ্বের শীর্ষ অলরাউন্ডার, কিন্তু এই বৃদ্ধের নাম কয়জন জানে ?

বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম এই বৃদ্ধের খবর না রাখলেও সারা বিশ্ব কিন্তু এই বৃদ্ধের খবর ঠিকই রেখেছে। ওয়াল্র্ড র‌্যাংকিং এর বেস্ট ফাইটার পাইলটদের তালিকায় জ্বল জ্বল করছে এই ব্যক্তির নাম। কারণ তিনি সবচেয়ে বেশি ইসরাইলী বিমান ধ্বংস করতে পেরেছিলেন। অনেকে হয়ত ধরতে পেরেছেন, তার নাম সাইফুল আযম। বাড়ি- পাবনা।

(১- https://en.wikipedia.org/wiki/List_of_aces_of_aces, ২- http://bit.ly/2xpLaed)

সাইফুল আযমের বীরত্বগাঁথার শুরু ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধ দিয়ে। ভারতীয় যুদ্ধবিমানের একটি ফ্লাইট অফিসার মহাদেবকে ভূপাতিত করেছিলেন সাইফুল আযম। এজন্য তাকে ১৯৬৬ সালে পাকিস্তানের তৃতীয় সর্বোচ্চ সামরিক সম্মাননা সিতারা-ই-জুরত এ ভূষিত করা হয়। এছাড়া পাকিস্তান বিমান বাহিনীর ২ নম্বর স্কোয়াড্রনের অধিনায়ক হিসেবেও তাকে পদোন্নতি দেয়া হয়।

এরপর ১৯৬৬ সালে আযমকে জর্দান বিমান বাহিনীর উপদেষ্টা হিসেবে ডেপুটেশনে পাঠায় পাকিস্তান। ১৯৬৭ সালে আরব-ইসরাইল যুদ্ধ শুরু হলে জর্দান বিমান বাহিনীর ১ নম্বর স্কোয়াড্রনের হয়ে হকার হান্টার নিয়ে আকাশে উড়েছিলেন তিনি।

যুদ্ধ শুরু হয়ে গেল আযমকে ইসরাইলের সুপার মিসটেরে যুদ্ধবিমান থেকে জর্দানের মূল ঘাঁটি মাফরাক রক্ষার দায়িত্ব দেয়া হয়। ৫ জুন আযম তার হকার হান্টার দিয়ে ইসরাইলের একটি বিমান তাৎক্ষণিক বিধ্বস্ত করেন এবং গুলিতে আরেকটিতে আগুন ধরে গেলে সেটি সীমান্তে ইসরাইলি ভূ-খণ্ডে গিয়ে পড়ে।

ইসরাইলি হামলা ঠেকাতে পরদিন তাকে দ্রুত ইরাকি বিমান বাহিনীতে পাঠানো হয়। কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তৎকালীন সবচেয়ে আধুনিক দুটি মিরাজ যুদ্ধবিমানের পাহারায় ইসরাইলি বিমান বাহিনীর চারটি ভাতোর বোম্বার পশ্চিম ইরাকের বিমান ঘাঁটিতে হামলা চালায়।

এবারও ইরাকি হান্টার নিয়ে প্রতিরোধে নামেন এই অকুতোভয় বৈমানিক। ইসরাইলি একটি মিরাজের পাইলট ক্যাপ্টেন গিদিয়োন দ্রোর সাইফুল আযমের উইংম্যানসহ দুটি ইরাকি যুদ্ধবিমান ভূ-পাতিত করে। কিন্তু আযমের পাল্টা হামলায় দ্রোর ধরাশায়ী হয়।

এছাড়া ক্যাপ্টেন গোলানের ভাতোর বোম্বারও ভূ-পাতিত করেন সাইফুল আযম। দুজনকে বন্দি করে ইরাকি সেনারা এবং তাদের বিনিময়ে পরবর্তীতে ইসরাইলের হাতে আটক কয়েক হাজার ইরাকি ও জর্দানি সেনাকে মুক্ত করা হয়। আযম ৭২ ঘণ্টায় চারটি ইসরাইলি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেন।

এই বীরত্ব ও অসীম সাহসিকতারর জন্য সাইফুল আযম জর্দানের অর্ডার অব ইন্ডিপেন্ডেন্স এবং ইরাকের নাত আল-সুজাত সম্মাননায় ভূষিত হন। এছাড়া ২০০০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান বাহিনীর দেয়া এক সম্মাননায় তাকে বিশ্বের ‘২২ জীবিত ঈগলের (ওয়ান অব দি টুয়েন্টে টু লিভিং ঈগলস)’ একজনে ভূষিত করা হয়।
(১- http://bit.ly/2xxkyIK, ২-http://bit.ly/2xxkyIK)

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নিভৃতচারী এই বীরের কীর্তিগাথাও অনেকটা অজানা এ দেশের মানুষের কাছে। বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফট্যানেন্ট মতিউর রহমানের পাকিস্তানি বিমান ছিনতাইয়ের অন্যতম কারিগর ছিলেন তিনি।

মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানে থাকা এই বীর কয়েকজন বাঙালি সহকর্মীকে নিয়ে দেশটির বেশ কয়েকটি বোয়িং বিমান এবং যুদ্ধবিমান ছিনতাই ও ধ্বংসের পরিকল্পনা করেন। শেষ পর্যন্ত গোয়েন্দাদের হাতে ধরা পড়ে মুখোমুখি হন কোর্ট মার্শালের। প্রায় ২১ দিন নির্জন সেলে কেটেছে মৃত্যুর ভয়ে।

তবে পাক-ভারত এবং আরব-ইসরাইল যুদ্ধের বীরত্বের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপে মৃত্যুদণ্ড না দিয়ে তাকে আটকে রাখা হয়। যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরও নজরদারিতে থাকা আযমকে বিমান বাহিনী কার্যক্রমে অংশ নিতে দেয়া হয়নি।

স্বাধীনতার পর দেশে ফিরে ঢাকায় বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে যোগ দেন এই বৈমানিক। ১৯৭৭ সালে তাকে ঢাকা বিমান ঘাঁটির অধিনায়ক করা হয় এবং গ্রুপ ক্যাপ্টেন হিসেবে পদোন্নতি দেয়া হয়। সর্বশেষ ১৯৭৯ সালে অবসরে গেলেও বেসামরিক পরিবহন বিমান কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান পদে দুদফা দায়িত্ব পালন করেন তিনি। (http://bit.ly/2fCaCDZ)

গত কয়েকদিন আগে খবর এসেছে, জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে আছে এই বীর। বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার এ্যাপোলো হাসপাতালের ইনসেনটিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ) তে ভর্তি আছেন। তার পরিবার দেশবাসির নিকট দোয়া কামনা করেছেন। (http://bit.ly/2xxuuSr)

ছবি : হাসপাতালে ভতি হওয়ার কিছুদিন পুর্বে অসুস্থ সাইফুল আযমের ছবি।

[উইকিপিডিয়াতে (https://en.wikipedia.org/wiki/List_of_aces_of_aces) পৃথিবীর শীর্ষ ফাইটার পাইলটদের তালিকায় দুইজন বাংলাদেশীর নাম আছে, যদিও তাদের নাম আছে পাকিস্তানীদের তালিকায়। একজন সাইফুল আজম, অন্যজন এমএম আলম বা মুহম্মদ মাহমুদ আলম। আরমানিটোলা স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র স্কোয়াড্রন লিডার এম এম আলম ৬৫ এর যুদ্ধে মাত্র ৩০ সেকেন্ডে ৫টি ভারতীয় বিমান ভূ-পাতিত করেছিলেন। দেশ স্বাধীনের পর এমএম আলম পাকিস্তানের চলে গিয়েছিলেন। এমএম আলম ২০১৩ সালের ১৮ই মার্চ ৭৭ বয়সে করাচিতে মারা যান (http://bit.ly/2hi869I এই দুই ব্যক্তিকে নিয়ে পোস্ট দেওয়ার উদ্দেশ্য আজকালকার প্রজন্ম কেবল যুদ্ধাস্ত্র’র উপর বেজ করে গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার নামক ওয়েবসাইট র‌্যাংকিং দেখে বাংলাদেশকে হেয় করে। বলে মিয়ানমার ৩১ তম, বাংলাদেশ ৫৭ তম। কিন্তু দুঃখজন ঐ যুদ্ধাস্ত্রগুলো যারা চালাবে তাদের র‌্যাংকিং করে না )।

এ সম্পর্কে আমার আরো লেখা-
http://bit.ly/2xl0cQQ
21616057_1689226434423896_7817318043668107597_n.jpg

21764930_1689226514423888_7472015262474835005_n.jpg

21615978_1689226724423867_2701686403622736568_n.jpg
My god, he looks terrible here. Age I guess. I saw other photos of him in good shape, idk how old they were though. Well all military men who serve well with distinctions come to a bitter, miserable end.
 
.
Defence Technology of Bangladesh-DTB
BAF's latest addations & ongoing deals বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যেসব উল্লেখযোগ্য চুক্তি হয়েছে এবং প্রকৃয়াধীন আছে অর্থাৎ খুব শীঘ্রই চুক্তি হবে তার কয়েকটি আজ আপনাদের জানানোর চেষ্টা করবো-


2666.png
৭ টি 7 x K-8w এর ডিল হয়ে গেছে যা arriving by 2018-19 ২০১৮-১৯ এ দেশে আসবে
2666.png
♦আরো ৮ টি 8 x Yak-130 deal signed (নতুন for newly raised "105 squardon"১০৫ স্কোয়াড্রন" এর জন্য) এর চুক্তি হয়েছে।
2666.png
♦৩-৪ টি 3 -4 Male UAV
2666.png
♦৫ টি 5 x Mi-171sh + আরো ২ টি 2 x Mi-171sh helicopters (for BGB এর জন্য)
2666.png
♦১ ব্যাটারি 1 x battery of LY-80E যা arriving by end of 2018 ২০১৮ এর শেষ দিকে আসবে
2666.png
♦২ টি 2 x C-130J Super Hercules arriving in 2018 যা ২০১৮ তে সার্ভিসে আসবে
2666.png
♦১ টি 1 x CASA CN-295 AEW&C deal to be signed this year যার ডিল এই বছর স্বাক্ষর হবে।
2666.png
♦৮+৪ টি 8 +4 X SU-30SME ,deal to be concluded this year যার চুক্তি এই বছরে স্বাক্ষর হবে।
2666.png
♦১২-১৬ টি 12-16 x MiG-35 যার ডিল deal by 2018-19 ২০১৮-১৯ এ স্বাক্ষর হবে এবং এটি পুরাতন to replace the older F-7MB কে রিপ্লেস করবে
2666.png
♦১ টি 1 x AW-119 to be delivered this November followed by another next year এই বছরের নভেম্বরে ডেলিভারি পাবে এবং আরেকটি আগামী বছর আসবে।
2666.png
♦আরো ২-৩ টি 2-3 X AW-139 SAR helicopters from Italy হেলিকপ্টার কেনা হবে ইটালি থেকে।
2666.png
♦সম্ভবত আরো ১ রেজিমেন্ট 1 X REGIMENT OF FM-90 SHORAD likely for BAF কেনা হবে বিমানবাহিনীর জন্য।
2666.png
♦অত্যাধুনিক এয়ার টু এয়ার এবং এয়ার টু ল্যান্ড, এন্টিশিপ মিসাইল,গাইডেড বোমা,ভুমিতে আক্রমণযোগ্য ক্রুজ মিসাইল,এন্টিরেডিয়েশন মিসাইল A2A,AShM,Land attack CRUISE missile,guided bombs, wii be along with the MRCA এর সাথে আসছে।
এগুলো to be added by 2020-2030 deal to be finalised ২০২০-২৩ এর মধ্যে যুক্ত হচ্ছে......

21994029_1479169895504772_21763372783094714_o.jpg
 
Last edited:
.
Defence Technology of Bangladesh-DTB
BAF's latest addations & ongoing deals বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যেসব উল্লেখযোগ্য চুক্তি হয়েছে এবং প্রকৃয়াধীন আছে অর্থাৎ খুব শীঘ্রই চুক্তি হবে তার কয়েকটি আজ আপনাদের জানানোর চেষ্টা করবো-


2666.png
৭ টি 7 x K-8w এর ডিল হয়ে গেছে যা arriving by 2018-19 ২০১৮-১৯ এ দেশে আসবে
2666.png
♦আরো ৮ টি 8 x Yak-130 deal signed (নতুন for newly raised "105 squardon"১০৫ স্কোয়াড্রন" এর জন্য) এর চুক্তি হয়েছে।
2666.png
♦৩-৪ টি 3 -4 Male UAV
2666.png
♦৫ টি 5 x Mi-171sh + আরো ২ টি 2 x Mi-171sh helicopters (for BGB এর জন্য)
2666.png
♦১ ব্যাটারি 1 x battery of LY-80E যা arriving by end of 2018 ২০১৮ এর শেষ দিকে আসবে
2666.png
♦২ টি 2 x C-130J Super Hercules arriving in 2018 যা ২০১৮ তে সার্ভিসে আসবে
2666.png
♦১ টি 1 x CASA CN-295 AEW&C deal to be signed this year যার ডিল এই বছর স্বাক্ষর হবে।
2666.png
♦৮+৪ টি 8 +4 X SU-30SME ,deal to be concluded this year যার চুক্তি এই বছরে স্বাক্ষর হবে।
2666.png
♦১২-১৬ টি 12-16 x MiG-35 যার ডিল deal by 2018-19 ২০১৮-১৯ এ স্বাক্ষর হবে এবং এটি পুরাতন to replace the older F-7MB কে রিপ্লেস করবে
2666.png
♦১ টি 1 x AW-119 to be delivered this November followed by another next year এই বছরের নভেম্বরে ডেলিভারি পাবে এবং আরেকটি আগামী বছর আসবে।
2666.png
♦আরো ২-৩ টি 2-3 X AW-139 SAR helicopters from Italy হেলিকপ্টার কেনা হবে ইটালি থেকে।
2666.png
♦সম্ভবত আরো ১ রেজিমেন্ট 1 X REGIMENT OF FM-90 SHORAD likely for BAF কেনা হবে বিমানবাহিনীর জন্য।
2666.png
♦অত্যাধুনিক এয়ার টু এয়ার এবং এয়ার টু ল্যান্ড, এন্টিশিপ মিসাইল,গাইডেড বোমা,ভুমিতে আক্রমণযোগ্য ক্রুজ মিসাইল,এন্টিরেডিয়েশন মিসাইল A2A,AShM,Land attack CRUISE missile,guided bombs, wii be along with the MRCA এর সাথে আসছে।
এগুলো to be added by 2020-2030 deal to be finalised ২০২০-২৩ এর মধ্যে যুক্ত হচ্ছে......

21994029_1479169895504772_21763372783094714_o.jpg
If Mig 35 is coming beside Su 30sme then what will be the future of J10B deal?
 
. . .
Defence Technology of Bangladesh-DTB
BAF's latest addations & ongoing deals বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যেসব উল্লেখযোগ্য চুক্তি হয়েছে এবং প্রকৃয়াধীন আছে অর্থাৎ খুব শীঘ্রই চুক্তি হবে তার কয়েকটি আজ আপনাদের জানানোর চেষ্টা করবো-


2666.png
[emoji815]৭ টি 7 x K-8w এর ডিল হয়ে গেছে যা arriving by 2018-19 ২০১৮-১৯ এ দেশে আসবে
2666.png
[emoji815]আরো ৮ টি 8 x Yak-130 deal signed (নতুন for newly raised "105 squardon"১০৫ স্কোয়াড্রন" এর জন্য) এর চুক্তি হয়েছে।
2666.png
[emoji815]৩-৪ টি 3 -4 Male UAV
2666.png
[emoji815]৫ টি 5 x Mi-171sh + আরো ২ টি 2 x Mi-171sh helicopters (for BGB এর জন্য)
2666.png
[emoji815]১ ব্যাটারি 1 x battery of LY-80E যা arriving by end of 2018 ২০১৮ এর শেষ দিকে আসবে
2666.png
[emoji815]২ টি 2 x C-130J Super Hercules arriving in 2018 যা ২০১৮ তে সার্ভিসে আসবে
2666.png
[emoji815]১ টি 1 x CASA CN-295 AEW&C deal to be signed this year যার ডিল এই বছর স্বাক্ষর হবে।
2666.png
[emoji815]৮+৪ টি 8 +4 X SU-30SME ,deal to be concluded this year যার চুক্তি এই বছরে স্বাক্ষর হবে।
2666.png
[emoji815]১২-১৬ টি 12-16 x MiG-35 যার ডিল deal by 2018-19 ২০১৮-১৯ এ স্বাক্ষর হবে এবং এটি পুরাতন to replace the older F-7MB কে রিপ্লেস করবে
2666.png
[emoji815]১ টি 1 x AW-119 to be delivered this November followed by another next year এই বছরের নভেম্বরে ডেলিভারি পাবে এবং আরেকটি আগামী বছর আসবে।
2666.png
[emoji815]আরো ২-৩ টি 2-3 X AW-139 SAR helicopters from Italy হেলিকপ্টার কেনা হবে ইটালি থেকে।
2666.png
[emoji815]সম্ভবত আরো ১ রেজিমেন্ট 1 X REGIMENT OF FM-90 SHORAD likely for BAF কেনা হবে বিমানবাহিনীর জন্য।
2666.png
[emoji815]অত্যাধুনিক এয়ার টু এয়ার এবং এয়ার টু ল্যান্ড, এন্টিশিপ মিসাইল,গাইডেড বোমা,ভুমিতে আক্রমণযোগ্য ক্রুজ মিসাইল,এন্টিরেডিয়েশন মিসাইল A2A,AShM,Land attack CRUISE missile,guided bombs, wii be along with the MRCA এর সাথে আসছে।
এগুলো to be added by 2020-2030 deal to be finalised ২০২০-২৩ এর মধ্যে যুক্ত হচ্ছে......

21994029_1479169895504772_21763372783094714_o.jpg
Dream shopping list.
 
. .
Still plenty of time left till 2020-2030, hope our strategic partners "China" kindly evaluate and reconsiders their position regarding Bangladesh.:-):-):-):-):-)

No point in going for J-10 if BD is getting both Mig-35 and SU-30SME.
Next fighter after these two should be 5th gen.
 
. .
Defence Technology of Bangladesh-DTB
BAF's latest addations & ongoing deals বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যেসব উল্লেখযোগ্য চুক্তি হয়েছে এবং প্রকৃয়াধীন আছে অর্থাৎ খুব শীঘ্রই চুক্তি হবে তার কয়েকটি আজ আপনাদের জানানোর চেষ্টা করবো-


2666.png
৭ টি 7 x K-8w এর ডিল হয়ে গেছে যা arriving by 2018-19 ২০১৮-১৯ এ দেশে আসবে
2666.png
♦আরো ৮ টি 8 x Yak-130 deal signed (নতুন for newly raised "105 squardon"১০৫ স্কোয়াড্রন" এর জন্য) এর চুক্তি হয়েছে।
2666.png
♦৩-৪ টি 3 -4 Male UAV
2666.png
♦৫ টি 5 x Mi-171sh + আরো ২ টি 2 x Mi-171sh helicopters (for BGB এর জন্য)
2666.png
♦১ ব্যাটারি 1 x battery of LY-80E যা arriving by end of 2018 ২০১৮ এর শেষ দিকে আসবে
2666.png
♦২ টি 2 x C-130J Super Hercules arriving in 2018 যা ২০১৮ তে সার্ভিসে আসবে
2666.png
♦১ টি 1 x CASA CN-295 AEW&C deal to be signed this year যার ডিল এই বছর স্বাক্ষর হবে।
2666.png
♦৮+৪ টি 8 +4 X SU-30SME ,deal to be concluded this year যার চুক্তি এই বছরে স্বাক্ষর হবে।
2666.png
♦১২-১৬ টি 12-16 x MiG-35 যার ডিল deal by 2018-19 ২০১৮-১৯ এ স্বাক্ষর হবে এবং এটি পুরাতন to replace the older F-7MB কে রিপ্লেস করবে
2666.png
♦১ টি 1 x AW-119 to be delivered this November followed by another next year এই বছরের নভেম্বরে ডেলিভারি পাবে এবং আরেকটি আগামী বছর আসবে।
2666.png
♦আরো ২-৩ টি 2-3 X AW-139 SAR helicopters from Italy হেলিকপ্টার কেনা হবে ইটালি থেকে।
2666.png
♦সম্ভবত আরো ১ রেজিমেন্ট 1 X REGIMENT OF FM-90 SHORAD likely for BAF কেনা হবে বিমানবাহিনীর জন্য।
2666.png
♦অত্যাধুনিক এয়ার টু এয়ার এবং এয়ার টু ল্যান্ড, এন্টিশিপ মিসাইল,গাইডেড বোমা,ভুমিতে আক্রমণযোগ্য ক্রুজ মিসাইল,এন্টিরেডিয়েশন মিসাইল A2A,AShM,Land attack CRUISE missile,guided bombs, wii be along with the MRCA এর সাথে আসছে।
এগুলো to be added by 2020-2030 deal to be finalised ২০২০-২৩ এর মধ্যে যুক্ত হচ্ছে......

21994029_1479169895504772_21763372783094714_o.jpg
I suppose this is a big **** you to China for supporting Burma? Regarding j10b?

তোরে কেউ নাক গলাইতে কইছে?:angry:
XD :,)

No point in going for J-10 if BD is getting both Mig-35 and SU-30SME.
Next fighter after these two should be 5th gen.
If we don't get j10, I hardly think china will sell us any j31. So our option will be pak fa. Or any other subsequent fighter that's coming up from turkey or Korea.
 
.
My god, he looks terrible here. Age I guess. I saw other photos of him in good shape, idk how old they were though. Well all military men who serve well with distinctions come to a bitter, miserable end.

All of us are headed there brother. The point is to pass away with some dignity. If you asked me - posting pictures of people in their last existence in that condition (i.e. no control over excretory functions etc.) is inhumane.

No one needs to see that sad reality - we (the govt. and the armed services) should at least give him some dignity in his last years. He deserves this at a minimum for serving his country with distinction.
 
.

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom