asad71
PROFESSIONAL
- Joined
- May 24, 2011
- Messages
- 6,863
- Reaction score
- 4
- Country
- Location
গোপন প্রতিরক্ষা দলিল হস্তগত করতেই ফাহমিদাকে হত্যা করা হয় !
Published On Saturday, January 31, 2015 BySheikh Mohiuddin Ahmed. Under:বাংলাদেশের সংবাদ.
Post to Facebook
282
282
282
282
282
282
282
282
282
শেখ মহিউদ্দিন আহমেদঃপ্রখ্যাত সাংবাদিক আখতার উল আলমের কন্যা ফাহমিদা আখতার নিপুনকে হত্যা করা হয়েছে। একা নিভৃতে বসবাস করা ফাহমিদার পুরো বাসা থেকে কিছু ডকুমেন্ট আর মোবাইল ফোন ছাড়া কিছুই খোয়া যায়নি। রাজধানীর রামপুরার একটি বাসা থেকে সাবেক রাষ্ট্রদূত ও দৈনিক ইত্তেফাকের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আখতার-উল-আলমের মেয়ে ফাহমিদা আক্তার নিপুণ-এর লাশ হাত পা ও মুখ বাধা অবস্থায়ই উদ্ধার করে পুলিশ। সন্দেহ করা হচ্ছে দেশের প্রতিরক্ষা সামর্থ্য বাড়ানোর একটি গোপন প্রকল্পের সাথে সেই সময় জড়িত আখতার উল আলমের কাছে থাকা ডকুমেন্টগুলো প্রতিপক্ষ হস্তগত করতেই এই হত্যাকাণ্ড চালানো হয়েছে।
উল্লেখ্য সাংবাদিক দম্পতি সাগর- রুনি এবং চর বরকতের বিখ্যাত পীর মুজিবর রহমান চিশতীকেও এমনিভাবে হত্যা করা হয় যার কোন ক্লু আজও উদ্ধারের জন্য লোক দেখানো প্রচেষ্টাই কেবল দেখান হয়। এই প্রতিটি হত্যাকাণ্ডে কেবলমাত্র ডকুমেন্টই খোয়া গেছে। মরহুম আখতার উল আলম এমন কিছু প্রতিরক্ষা উন্নয়নের কর্মসূচির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন যা ছিল ভারতের মাথা ব্যাথার কারন। উল্লেখ্য তিনি বিএনপির আমলেই রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেন এবং সেই সময়েই কাভার পোস্টিং হিসেবে তাকে রাষ্ট্রদূত করা হয়।
গোপন একটি সুত্র জানিয়েছে বাংলাদেশে নিউক্লিয়ার অস্ত্র তৈরির একটি প্রকল্প চালু করতে অন্য একটি দেশ প্রস্তাব করেছিল। সেই আলোচনার প্রেক্ষিতেই ঐ সকল ডকুমেন্ট তৈরি হয়েছিল। যা ছিল খুবই স্পর্শকাতর। এছাড়া সর্বাধুনিক একটি ট্যাংক তৈরির প্রকল্পের ডকুমেন্টও তার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছিল বলে জানা যায়। ঐ ট্যাংকটিকে বলা হয় নেক্সট জেনারেশন ট্যাংক। এছাড়াও আর গুরুত্বপূর্ণ দলিল থাকাও অবান্তর নয়। মনে করা হচ্ছে, আখতার উল আলম ইন্তেকালের পূর্বে এই সকল ডকুমেন্ট ফাহমিদার কাছে হস্তান্তর করে গিয়েছিলেন; যে কারনে ফাহমিদা নিভৃতে বসবাস করছিলেন।
কিন্তু সঠিক একটি সরকার গঠন না হওয়ায় সেই ডকুমেন্টগুলো আর হস্তান্তরের পূর্বেই বেহাত হয়ে গেল ফাহমিদার হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে। এভাবেই জাতির একটি স্পর্শকাতর অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটলো। সন্দেহ করা হচ্ছে ‘র’ ও বাংলাদেশের সরকারী কিলারদের দ্বারা এই হত্যাকাণ্ডটি সহসাই ধামাচাপা পড়ে যাবে রাজনীতির ডামাডোলে।
Published On Saturday, January 31, 2015 BySheikh Mohiuddin Ahmed. Under:বাংলাদেশের সংবাদ.
Post to Facebook
282
282
282
282
282
282
282
282
282
শেখ মহিউদ্দিন আহমেদঃপ্রখ্যাত সাংবাদিক আখতার উল আলমের কন্যা ফাহমিদা আখতার নিপুনকে হত্যা করা হয়েছে। একা নিভৃতে বসবাস করা ফাহমিদার পুরো বাসা থেকে কিছু ডকুমেন্ট আর মোবাইল ফোন ছাড়া কিছুই খোয়া যায়নি। রাজধানীর রামপুরার একটি বাসা থেকে সাবেক রাষ্ট্রদূত ও দৈনিক ইত্তেফাকের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আখতার-উল-আলমের মেয়ে ফাহমিদা আক্তার নিপুণ-এর লাশ হাত পা ও মুখ বাধা অবস্থায়ই উদ্ধার করে পুলিশ। সন্দেহ করা হচ্ছে দেশের প্রতিরক্ষা সামর্থ্য বাড়ানোর একটি গোপন প্রকল্পের সাথে সেই সময় জড়িত আখতার উল আলমের কাছে থাকা ডকুমেন্টগুলো প্রতিপক্ষ হস্তগত করতেই এই হত্যাকাণ্ড চালানো হয়েছে।
উল্লেখ্য সাংবাদিক দম্পতি সাগর- রুনি এবং চর বরকতের বিখ্যাত পীর মুজিবর রহমান চিশতীকেও এমনিভাবে হত্যা করা হয় যার কোন ক্লু আজও উদ্ধারের জন্য লোক দেখানো প্রচেষ্টাই কেবল দেখান হয়। এই প্রতিটি হত্যাকাণ্ডে কেবলমাত্র ডকুমেন্টই খোয়া গেছে। মরহুম আখতার উল আলম এমন কিছু প্রতিরক্ষা উন্নয়নের কর্মসূচির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন যা ছিল ভারতের মাথা ব্যাথার কারন। উল্লেখ্য তিনি বিএনপির আমলেই রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেন এবং সেই সময়েই কাভার পোস্টিং হিসেবে তাকে রাষ্ট্রদূত করা হয়।
গোপন একটি সুত্র জানিয়েছে বাংলাদেশে নিউক্লিয়ার অস্ত্র তৈরির একটি প্রকল্প চালু করতে অন্য একটি দেশ প্রস্তাব করেছিল। সেই আলোচনার প্রেক্ষিতেই ঐ সকল ডকুমেন্ট তৈরি হয়েছিল। যা ছিল খুবই স্পর্শকাতর। এছাড়া সর্বাধুনিক একটি ট্যাংক তৈরির প্রকল্পের ডকুমেন্টও তার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছিল বলে জানা যায়। ঐ ট্যাংকটিকে বলা হয় নেক্সট জেনারেশন ট্যাংক। এছাড়াও আর গুরুত্বপূর্ণ দলিল থাকাও অবান্তর নয়। মনে করা হচ্ছে, আখতার উল আলম ইন্তেকালের পূর্বে এই সকল ডকুমেন্ট ফাহমিদার কাছে হস্তান্তর করে গিয়েছিলেন; যে কারনে ফাহমিদা নিভৃতে বসবাস করছিলেন।
কিন্তু সঠিক একটি সরকার গঠন না হওয়ায় সেই ডকুমেন্টগুলো আর হস্তান্তরের পূর্বেই বেহাত হয়ে গেল ফাহমিদার হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে। এভাবেই জাতির একটি স্পর্শকাতর অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটলো। সন্দেহ করা হচ্ছে ‘র’ ও বাংলাদেশের সরকারী কিলারদের দ্বারা এই হত্যাকাণ্ডটি সহসাই ধামাচাপা পড়ে যাবে রাজনীতির ডামাডোলে।