rainbowrascal
FULL MEMBER

- Joined
- Jan 29, 2022
- Messages
- 135
- Reaction score
- 0
- Country
- Location
দিনকে দিন কমছে টাকার মান। ডলারে দেখা দিয়েছে সংকট ও অস্থিরতা। এরই মধ্যে মুনাফা কুড়াচ্ছে দেশীয় ব্যাংকিং খাত। ১ ডলার বিক্রি করে ব্যাংকগুলো ৭ থেকে ১০ টাকা ৫০ পয়সা পর্যন্ত মুনাফা কামাচ্ছে।
ডলারপ্রতি ১০ টাকা লাভ করছে ব্যাংক
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে দেশীয় ব্যাংকগুলো ডলার কিনছে ৮৭ টাকা ৫০ পয়সা দরে। কিন্তু গ্রাহকদের কাছে ডলার বিক্রি করছে ৯৫-৯৮ টাকা। এদিকে খোলাবাজারে ডলার বিক্রি হচ্ছে ৯৮-১০০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, এক বছরেরও বেশি সময় ধরে একই জায়গায় স্থির ছিল ডলারের দর। ২০২১ সালের ৫ আগস্ট আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে প্রতি ডলার ৮৪ টাকা ৮০ পয়সায় বিক্রি হয়।
সবশেষ চলতি মাসের ১৬ তারিখ ডলারের বিপরীতে টাকার মানে বড় দরপতন হয়। এক দিনেই ইউএস ডলারের বিপরীতে ৮০ পয়সা দর হারায় টাকা। দেশের ইতিহাসে এর আগে কখনোই এক দিনে টাকার এতটা দরপতন হয়নি। গত নয় মাসে টাকার বিপরীতে ডলারের দর বেড়েছে ৩ দশমিক ১৮ শতাংশ।
নিয়মানুযায়ী আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারের তুলনায় ব্যাংকগুলোতে ডলারের রেটের পার্থক্য ১ থেকে দেড় টাকার বেশি হওয়ার কথা নয়। কিন্তু এই পার্থক্য এসে দাঁড়িয়েছে ৭ থেকে ১০ টাকা ৫০ পয়সায়।
এর আগে ব্যাংকগুলোর বিক্রি করা ডলারের দর আর আন্তঃব্যাংক রেটের মধ্যে বেশি ব্যবধান হলে বাংলাদেশ ব্যাংক সেই পার্থক্যের একটা সীমা নির্ধারণ করে দিত। তবে অস্থিরতার এ সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করছে।
বিভিন্ন ব্যাংকের ওয়েবসাইট ঘেঁটে দেখা গেছে, রাষ্ট্রীয় মালিকানার জনতা ব্যাংক থেকে ১ ডলার কিনতে গুনতে হয়েছে ৯৪ টাকা। আর গ্রাহকের থেকে ডলার কেনার ক্ষেত্রে ব্যাংকটির দর ৯২ টাকা। অগ্রণীতে বিক্রি হয়েছে ৯২ টাকা ৫০ পয়সা। আর কেনার ক্ষেত্রে ব্যাংকটি নিয়েছে ৯০ টাকা ৫০ পয়সা। সোনালীতে ১ ডলার কিনতে গুনতে হচ্ছে ৯২ টাকা ৪৫ পয়সা। আর ব্যাংকটি কিনেছে ৯২ টাকা দরে। রূপালীতে ১ ডলার কিনতে দিতে হচ্ছে ৮৭ টাকা ৬০ পয়সা। আর ব্যাংকটি নিজে কিনছে ৮৬ টাকা ৬০ পয়সা দরে।
অন্যদিকে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে ইসলামী ব্যাংকে ১ ডলার কিনতে হচ্ছে ৮৬ টাকা ৬০ পয়সায়। ব্যাংক এশিয়ার গ্রাহকের কাছ থেকে ডলার কেনার ক্ষেত্রে দিচ্ছে ৮৪ টাকা ৫০ পয়সা। কিন্তু ব্যাংকটি ১ ডলার বিক্রি করছে ৮৬ টাকা ৮০ পয়সা। ব্র্যাক ব্যাংকে ১ ডলারে গুনতে হবে ৮৭ টাকা ৬০ পয়সা। আর ব্যাংকটি গ্রাহক থেকে কেনার ক্ষেত্রে দিচ্ছে ৮৬ টাকা ৬০ পয়সা। সিটি ব্যাংকের ১ ডলার সমান ৮৬ টাকায় কেনাবেচা করছে।
ইস্টার্ন ব্যাংকে ১ ডলারে ৮৭ টাকা ৬০ পয়সা গুনতে হবে। আর ব্যাংকটি নিজে কেনার ক্ষেত্রে গ্রাহককে দিচ্ছে ৮৬ টাকা ৬০ পয়সা। মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকেও একই দরে বেচাকেনা হচ্ছে। প্রাইম ব্যাংক বুধবার ৯৮ টাকা দরে নগদ ডলার বিক্রি করেছে। কেনার ক্ষেত্রে ব্যাংকটির রেট ৯৬ টাকা।
বিদেশি ব্যাংক কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলনে ডলারের সবচেয়ে চড়া দাম। ব্যাংকটির ওয়েবসাইটে দেখা গেছে, ১ ডলার বিক্রির ক্ষেত্রে ব্যাংকটি নিচ্ছে ৯৮ টাকা। আর গ্রাহকের কাছ থেকে কেনার ক্ষেত্রে ১ ডলার সমান ৮৬ টাকা ৬০ পয়সা। সিটি ব্যাংক এনএ-তে ১ ডলার ৮৬ টাকা ৬৭ পয়সা দরে কেনাবেচা হচ্ছে।
ডলারের দাম নির্ধারণ নিয়ে অনিয়ম প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলেন, যেসব ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দরে ডলার বিক্রি করছে, তাদের বিষয়টি তদারকি করা হবে। কোনো অনিয়ম পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
www.somoynews.tv
ডলারপ্রতি ১০ টাকা লাভ করছে ব্যাংক
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে দেশীয় ব্যাংকগুলো ডলার কিনছে ৮৭ টাকা ৫০ পয়সা দরে। কিন্তু গ্রাহকদের কাছে ডলার বিক্রি করছে ৯৫-৯৮ টাকা। এদিকে খোলাবাজারে ডলার বিক্রি হচ্ছে ৯৮-১০০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, এক বছরেরও বেশি সময় ধরে একই জায়গায় স্থির ছিল ডলারের দর। ২০২১ সালের ৫ আগস্ট আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে প্রতি ডলার ৮৪ টাকা ৮০ পয়সায় বিক্রি হয়।
সবশেষ চলতি মাসের ১৬ তারিখ ডলারের বিপরীতে টাকার মানে বড় দরপতন হয়। এক দিনেই ইউএস ডলারের বিপরীতে ৮০ পয়সা দর হারায় টাকা। দেশের ইতিহাসে এর আগে কখনোই এক দিনে টাকার এতটা দরপতন হয়নি। গত নয় মাসে টাকার বিপরীতে ডলারের দর বেড়েছে ৩ দশমিক ১৮ শতাংশ।
নিয়মানুযায়ী আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারের তুলনায় ব্যাংকগুলোতে ডলারের রেটের পার্থক্য ১ থেকে দেড় টাকার বেশি হওয়ার কথা নয়। কিন্তু এই পার্থক্য এসে দাঁড়িয়েছে ৭ থেকে ১০ টাকা ৫০ পয়সায়।
এর আগে ব্যাংকগুলোর বিক্রি করা ডলারের দর আর আন্তঃব্যাংক রেটের মধ্যে বেশি ব্যবধান হলে বাংলাদেশ ব্যাংক সেই পার্থক্যের একটা সীমা নির্ধারণ করে দিত। তবে অস্থিরতার এ সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করছে।
বিভিন্ন ব্যাংকের ওয়েবসাইট ঘেঁটে দেখা গেছে, রাষ্ট্রীয় মালিকানার জনতা ব্যাংক থেকে ১ ডলার কিনতে গুনতে হয়েছে ৯৪ টাকা। আর গ্রাহকের থেকে ডলার কেনার ক্ষেত্রে ব্যাংকটির দর ৯২ টাকা। অগ্রণীতে বিক্রি হয়েছে ৯২ টাকা ৫০ পয়সা। আর কেনার ক্ষেত্রে ব্যাংকটি নিয়েছে ৯০ টাকা ৫০ পয়সা। সোনালীতে ১ ডলার কিনতে গুনতে হচ্ছে ৯২ টাকা ৪৫ পয়সা। আর ব্যাংকটি কিনেছে ৯২ টাকা দরে। রূপালীতে ১ ডলার কিনতে দিতে হচ্ছে ৮৭ টাকা ৬০ পয়সা। আর ব্যাংকটি নিজে কিনছে ৮৬ টাকা ৬০ পয়সা দরে।
অন্যদিকে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে ইসলামী ব্যাংকে ১ ডলার কিনতে হচ্ছে ৮৬ টাকা ৬০ পয়সায়। ব্যাংক এশিয়ার গ্রাহকের কাছ থেকে ডলার কেনার ক্ষেত্রে দিচ্ছে ৮৪ টাকা ৫০ পয়সা। কিন্তু ব্যাংকটি ১ ডলার বিক্রি করছে ৮৬ টাকা ৮০ পয়সা। ব্র্যাক ব্যাংকে ১ ডলারে গুনতে হবে ৮৭ টাকা ৬০ পয়সা। আর ব্যাংকটি গ্রাহক থেকে কেনার ক্ষেত্রে দিচ্ছে ৮৬ টাকা ৬০ পয়সা। সিটি ব্যাংকের ১ ডলার সমান ৮৬ টাকায় কেনাবেচা করছে।
ইস্টার্ন ব্যাংকে ১ ডলারে ৮৭ টাকা ৬০ পয়সা গুনতে হবে। আর ব্যাংকটি নিজে কেনার ক্ষেত্রে গ্রাহককে দিচ্ছে ৮৬ টাকা ৬০ পয়সা। মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকেও একই দরে বেচাকেনা হচ্ছে। প্রাইম ব্যাংক বুধবার ৯৮ টাকা দরে নগদ ডলার বিক্রি করেছে। কেনার ক্ষেত্রে ব্যাংকটির রেট ৯৬ টাকা।
বিদেশি ব্যাংক কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলনে ডলারের সবচেয়ে চড়া দাম। ব্যাংকটির ওয়েবসাইটে দেখা গেছে, ১ ডলার বিক্রির ক্ষেত্রে ব্যাংকটি নিচ্ছে ৯৮ টাকা। আর গ্রাহকের কাছ থেকে কেনার ক্ষেত্রে ১ ডলার সমান ৮৬ টাকা ৬০ পয়সা। সিটি ব্যাংক এনএ-তে ১ ডলার ৮৬ টাকা ৬৭ পয়সা দরে কেনাবেচা হচ্ছে।
ডলারের দাম নির্ধারণ নিয়ে অনিয়ম প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বলেন, যেসব ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দরে ডলার বিক্রি করছে, তাদের বিষয়টি তদারকি করা হবে। কোনো অনিয়ম পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ডলারপà§à¦°à¦¤à¦¿ ১০ à¦à¦¾à¦à¦¾ লাঠà¦à¦°à¦à§ বà§à¦¯à¦¾à¦à¦ | বাণিà¦à§à¦¯
দিনà¦à§ দিন à¦à¦®à¦à§ à¦à¦¾à¦à¦¾à¦° মান। ডলারৠদà§à¦à¦¾ দিà§à§à¦à§ সà¦à¦à¦ ঠà¦à¦¸à§à¦¥à¦¿à¦°à¦¤à¦¾à¥¤ à¦à¦°à¦ মধà§à¦¯à§ মà§à¦¨à¦¾à¦«à¦¾ à¦à§à§à¦¾à¦à§à¦à§ দà§à¦¶à§à§ বà§à¦¯à¦¾à¦à¦à¦¿à¦ à¦à¦¾à¦¤à¥¤ à§§ ডলার বিà¦à§à¦°à¦¿ à¦à¦°à§...
Last edited: