Never conceived the idea of 'Prison State' at my young age but as 'A poetic justice', my beloved one has turned out to be one since OCT.28th 2006 with the death of humanity through Lathi-Baita. Terming opposition, disliked one as RAZAKAR; to kill fellow human being on broad day-light like snake and shut the sane but fear fool’s voice is only possible in an entity called Bangladesh. For the so-called independence of which, millions of carrots have been promised but none was delivered; one would think the cruelty of medieval era is over but the following examples would reflect that it was still prevalent at the most intense of same entity named BD. The following are 2 examples of torture and harassments on opposition out of thousands...
Exhibit-1
শিবিরের নেতা-কর্মীদের ওপর অমানসিক নির্যাতন চালানোর তীব্র নিন্দা
পুলিশের নৃশংস নির্যাতন অতীতে রক্ষী বাহিনীর অত্যাচার-নির্যাতনের কথাই স্মরণ করিয়ে দেয় -মকবুল আহমদ
ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় মাদরাসা কার্যক্রম সম্পাদক হাফেজ শাহীনুর রহমান, ঢাকা মহানগরী পশ্চিমের সভাপতি সাজ্জাদ হোসাইন ও সেক্রেটারি গোলাম কিবরিয়াসহ ইসলামী ছাত্রশিবিরের ৩৮ জন নেতা-কর্মীর ওপর অমানসিক নির্যাতন চালানোর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমীর মকবুল আহমদ গতকাল রোববার বিবৃতি দিয়েছেন।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, এ অবস্থায় পুলিশ তাদের রিমান্ডে নিয়ে আবারও তাদের ওপর অকথ্য নির্যাতন চালাচ্ছে। পুলিশ তাদের হাত-পা-শরীর থেঁতলে দিয়েছে, অনেকের হাতের নখ উপরে ফেলেছে, অনেকের চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পুলিশের এ ধরনের অত্যাচার-নির্যাতনের কোনো নজীর এ দেশের ইতিহাসে খুঁজে পাওয়া যাবে না। এ ধরনের বর্বরোচিত অত্যাচার ও নির্যতান কোনো সভ্য গণতান্ত্রিক সমাজে কল্পনাও করা যায় না। তিনি আরো বলেন, ছাত্রদের ওপর এ ধরনের অকথ্য নির্যাতন গণতন্ত্র ও আইনের শাসন এবং মানবাধিকারের পরিপন্থী। ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতাদের ওপর পুলিশের এ ধরনের নৃশংস নির্যাতন অতীতে আওয়ামী বাকশালী সরকারের রক্ষী বাহিনীর অত্যাচার নির্যাতনের কথাই জাতিকে স্মরণ করিয়ে দেয়।
মকবুল আহমদ বলেন, সরকারের নির্দেশে পুলিশ অপারেশন স্টিংয়ের নামে সারা দেশে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করতে ঘরে ঘরে হানা দিচ্ছে। পুলিশ বাসাবাড়ী, ছাত্রাবাস, হোস্টেল ও মেসে হানা দিয়ে তল্লাসীর নামে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস চালাচ্ছে। সরকারের এহেন অত্যাচার-নির্যাতনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার জন্য তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার প্রতি তীব্র গণ-আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহবান জানান। ইসলামী ছাত্রশিবিরের গ্রেফতারকৃত নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতন বন্ধ করে তাদের অবিলম্বে মুক্তি প্রদান করার জন্য তিনি সরকারের প্রতি আহবান জানান।
Exhibit-2
রিমান্ডে নেয়া ২০ পর্দানশীন নারীর সাথে অমানবিক আচরণ নির্যাতনের অভিযোগ
স্টাফ রিপোর্টার : বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থার ১৯ নেতা-কর্মী ও জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কারাবন্দি আব্দুল কাদের মোল্লার স্ত্রী সানোয়ারা জাহানসহ ২০ জনকে দু'দিনের রিমান্ড শেষে আজ শুক্রবার দুপুরে আদালতে হাজির করা হবে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা থানার ওসি (তদন্ত মশিউর রহমান এ তথ্য জানিয়ে দৈনিক সংগ্রামকে বলেন, নতুন করে আর রিমান্ডের প্রার্থনা আদালতে করা হবে কি না এ বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
এদিকে রিমান্ডে নেয়া ২০ পর্দানশীন নারীর সাথে রমনা থানার হাজতে অমানবিক আচরণ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের নামে তাদের ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হচ্ছে বলেও অভিযোগে প্রকাশ। গত ১৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় তাদেরকে ৪৯৩, বড় মগবাজারস্থ সংগঠনের কার্যালয় থেকে গ্রেফতার করা হয়। পরদিন ১৮ ডিসেম্বর তাদেরকে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিযে আদালতে রিমান্ড চাওয়া হয়। আদালত দু'দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে।
জানা গেছে, কোন সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়াই গত ১৭ নবেম্বর সোমবার সন্ধ্যায় ২০ নারীকে গ্রেফতার করে রমনা থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। এরপর কোন প্রকার অভিযোগ দাঁড় করাতে না পেরে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে মামলা দায়ের করা হয়। এই মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পান রমনা থানার ওসি (তদন্ত মশিউর রহমান। তার অতি উৎসাহ ভাবের ফলেই পরদিন ১৮ ডিসেম্বর মঙ্গলবার ২০ নারীকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন উল্লেখ করে আদালতে হাজির করা হয়। আদালত এ আবেদনের প্রেক্ষিতে দু'দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে। এরপর ২০ নারীকে রমনা থানা হাজতে এনে রাখা হয়।
জানা গেছে, রমনা থানায় দুটি হাজতখানা আছে। একটি নারীদের জন্য। দুটি হাজতখানার অবস্থাই খারাপ। পর্যাপ্ত আলো, বাতাস নেই। প্রথম দেখেই মনে হবে অন্ধকারের খুপড়ি ঘর। হাজতখানায় তাদেরকে এই শীতের মধ্যে অবর্ণনীয় অবস্থায় রাখা হয়। গাদাগাদি করে মেধাবী এসব শিক্ষার্থীকে থাকতে গিয়ে তারা মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েছে। এ অবস্থায় তাদের জন্য বরাদ্দকৃত খাবারও ঠিকমতো দেয়া হচ্ছে না। তাদের স্বজনরা দেখা-সাক্ষাৎ করতে গেলেও তা করতে দেয়া হচ্ছে না। গ্রেফতারকৃত ১৯ ছাত্রীর সবাই উচ্চ বিদ্যাপীঠের। তাদের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট ও মেডিকেলের ছাত্রীও আছে। পর্দানশীন এসব নারীর জন্য প্রয়োজনীয় বাথরুম সুবিধা নেই। ঠিকমতো অযু, গোসলের ব্যবস্থাও নেই। এ অবস্থায় তাদের নামায পড়তে সমস্যা হচ্ছে।
অভিযোগে প্রকাশ, দু'দিনের রিমান্ডে নিয়েই জিজ্ঞাসাবাদের নামে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদের সময় তাদের ওপর পৃথক পৃথকভাবে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হচ্ছে। তাছাড়া তাদেরকে রাতের বেলায় ঘুমাতেও দেয়া হচ্ছে না। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণেই মেধাবী এসব ছাত্রীদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হচ্ছে বলে অভিযোগে প্রকাশ। সরকার বিরোধী রাজনৈতিক দলের ছাত্রী সংগঠনের নেতা-কর্মী হওয়ার কারণেই সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়াই ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে রিমান্ডে আনা হয়েছে। এ ব্যাপারে আদালতের মানবিক মূল্যবোধ নিয়েও বিভিন্ন প্রশ্ন উঠেছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মশিউর রহমান গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দৈনিক সংগ্রামকে জানান, তাদের দু'দিনের রিমান্ড শেষ। আজ শুক্রবার আদালতে পাঠানো হবে। নতুন করে আবার রিমান্ড চাওয়া হবে কি না এ প্রশ্নের জবাবে মশিউর সংগ্রামকে জানান, এ ব্যাপারে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। ২০ নারীর ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালানো হচ্ছে এ অভিযোগ অস্বীকার করে তিনি বলেন, উনারা মহিলা মানুষ। কি নির্যাতন করা হবে? নির্যাতনের কোন কারণ নেই। ৫৪ ধারায় গ্রেফতারের পর কাউকে রিমান্ডে আনার আইনগত দিক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ৫৪ ধারাও একটি ধারা। যেকোন ধারাতেই রিমান্ড চাওয়া যায় এবং আনা যায়। কারণ তাদেরকে সন্দেহজনক মনে হয়েছে। এজন্য জিজ্ঞাসাবাদ করতেই রিমান্ডে আনা হয়েছে। রিমান্ডে কি কি তথ্য পাওয়া গেছে এর উত্তর না দিয়েই মশিউর রহমান বলেন, তদন্তের স্বার্থে এসব বলা যাবে না।
To be continued..
Exhibit-1
শিবিরের নেতা-কর্মীদের ওপর অমানসিক নির্যাতন চালানোর তীব্র নিন্দা
পুলিশের নৃশংস নির্যাতন অতীতে রক্ষী বাহিনীর অত্যাচার-নির্যাতনের কথাই স্মরণ করিয়ে দেয় -মকবুল আহমদ
ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় মাদরাসা কার্যক্রম সম্পাদক হাফেজ শাহীনুর রহমান, ঢাকা মহানগরী পশ্চিমের সভাপতি সাজ্জাদ হোসাইন ও সেক্রেটারি গোলাম কিবরিয়াসহ ইসলামী ছাত্রশিবিরের ৩৮ জন নেতা-কর্মীর ওপর অমানসিক নির্যাতন চালানোর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমীর মকবুল আহমদ গতকাল রোববার বিবৃতি দিয়েছেন।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, এ অবস্থায় পুলিশ তাদের রিমান্ডে নিয়ে আবারও তাদের ওপর অকথ্য নির্যাতন চালাচ্ছে। পুলিশ তাদের হাত-পা-শরীর থেঁতলে দিয়েছে, অনেকের হাতের নখ উপরে ফেলেছে, অনেকের চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পুলিশের এ ধরনের অত্যাচার-নির্যাতনের কোনো নজীর এ দেশের ইতিহাসে খুঁজে পাওয়া যাবে না। এ ধরনের বর্বরোচিত অত্যাচার ও নির্যতান কোনো সভ্য গণতান্ত্রিক সমাজে কল্পনাও করা যায় না। তিনি আরো বলেন, ছাত্রদের ওপর এ ধরনের অকথ্য নির্যাতন গণতন্ত্র ও আইনের শাসন এবং মানবাধিকারের পরিপন্থী। ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতাদের ওপর পুলিশের এ ধরনের নৃশংস নির্যাতন অতীতে আওয়ামী বাকশালী সরকারের রক্ষী বাহিনীর অত্যাচার নির্যাতনের কথাই জাতিকে স্মরণ করিয়ে দেয়।
মকবুল আহমদ বলেন, সরকারের নির্দেশে পুলিশ অপারেশন স্টিংয়ের নামে সারা দেশে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করতে ঘরে ঘরে হানা দিচ্ছে। পুলিশ বাসাবাড়ী, ছাত্রাবাস, হোস্টেল ও মেসে হানা দিয়ে তল্লাসীর নামে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস চালাচ্ছে। সরকারের এহেন অত্যাচার-নির্যাতনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার জন্য তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার প্রতি তীব্র গণ-আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহবান জানান। ইসলামী ছাত্রশিবিরের গ্রেফতারকৃত নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতন বন্ধ করে তাদের অবিলম্বে মুক্তি প্রদান করার জন্য তিনি সরকারের প্রতি আহবান জানান।
Exhibit-2
রিমান্ডে নেয়া ২০ পর্দানশীন নারীর সাথে অমানবিক আচরণ নির্যাতনের অভিযোগ
স্টাফ রিপোর্টার : বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থার ১৯ নেতা-কর্মী ও জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কারাবন্দি আব্দুল কাদের মোল্লার স্ত্রী সানোয়ারা জাহানসহ ২০ জনকে দু'দিনের রিমান্ড শেষে আজ শুক্রবার দুপুরে আদালতে হাজির করা হবে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা থানার ওসি (তদন্ত মশিউর রহমান এ তথ্য জানিয়ে দৈনিক সংগ্রামকে বলেন, নতুন করে আর রিমান্ডের প্রার্থনা আদালতে করা হবে কি না এ বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
এদিকে রিমান্ডে নেয়া ২০ পর্দানশীন নারীর সাথে রমনা থানার হাজতে অমানবিক আচরণ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের নামে তাদের ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হচ্ছে বলেও অভিযোগে প্রকাশ। গত ১৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় তাদেরকে ৪৯৩, বড় মগবাজারস্থ সংগঠনের কার্যালয় থেকে গ্রেফতার করা হয়। পরদিন ১৮ ডিসেম্বর তাদেরকে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিযে আদালতে রিমান্ড চাওয়া হয়। আদালত দু'দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে।
জানা গেছে, কোন সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়াই গত ১৭ নবেম্বর সোমবার সন্ধ্যায় ২০ নারীকে গ্রেফতার করে রমনা থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। এরপর কোন প্রকার অভিযোগ দাঁড় করাতে না পেরে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে মামলা দায়ের করা হয়। এই মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পান রমনা থানার ওসি (তদন্ত মশিউর রহমান। তার অতি উৎসাহ ভাবের ফলেই পরদিন ১৮ ডিসেম্বর মঙ্গলবার ২০ নারীকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন উল্লেখ করে আদালতে হাজির করা হয়। আদালত এ আবেদনের প্রেক্ষিতে দু'দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে। এরপর ২০ নারীকে রমনা থানা হাজতে এনে রাখা হয়।
জানা গেছে, রমনা থানায় দুটি হাজতখানা আছে। একটি নারীদের জন্য। দুটি হাজতখানার অবস্থাই খারাপ। পর্যাপ্ত আলো, বাতাস নেই। প্রথম দেখেই মনে হবে অন্ধকারের খুপড়ি ঘর। হাজতখানায় তাদেরকে এই শীতের মধ্যে অবর্ণনীয় অবস্থায় রাখা হয়। গাদাগাদি করে মেধাবী এসব শিক্ষার্থীকে থাকতে গিয়ে তারা মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েছে। এ অবস্থায় তাদের জন্য বরাদ্দকৃত খাবারও ঠিকমতো দেয়া হচ্ছে না। তাদের স্বজনরা দেখা-সাক্ষাৎ করতে গেলেও তা করতে দেয়া হচ্ছে না। গ্রেফতারকৃত ১৯ ছাত্রীর সবাই উচ্চ বিদ্যাপীঠের। তাদের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট ও মেডিকেলের ছাত্রীও আছে। পর্দানশীন এসব নারীর জন্য প্রয়োজনীয় বাথরুম সুবিধা নেই। ঠিকমতো অযু, গোসলের ব্যবস্থাও নেই। এ অবস্থায় তাদের নামায পড়তে সমস্যা হচ্ছে।
অভিযোগে প্রকাশ, দু'দিনের রিমান্ডে নিয়েই জিজ্ঞাসাবাদের নামে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদের সময় তাদের ওপর পৃথক পৃথকভাবে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হচ্ছে। তাছাড়া তাদেরকে রাতের বেলায় ঘুমাতেও দেয়া হচ্ছে না। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণেই মেধাবী এসব ছাত্রীদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হচ্ছে বলে অভিযোগে প্রকাশ। সরকার বিরোধী রাজনৈতিক দলের ছাত্রী সংগঠনের নেতা-কর্মী হওয়ার কারণেই সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়াই ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে রিমান্ডে আনা হয়েছে। এ ব্যাপারে আদালতের মানবিক মূল্যবোধ নিয়েও বিভিন্ন প্রশ্ন উঠেছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মশিউর রহমান গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দৈনিক সংগ্রামকে জানান, তাদের দু'দিনের রিমান্ড শেষ। আজ শুক্রবার আদালতে পাঠানো হবে। নতুন করে আবার রিমান্ড চাওয়া হবে কি না এ প্রশ্নের জবাবে মশিউর সংগ্রামকে জানান, এ ব্যাপারে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। ২০ নারীর ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালানো হচ্ছে এ অভিযোগ অস্বীকার করে তিনি বলেন, উনারা মহিলা মানুষ। কি নির্যাতন করা হবে? নির্যাতনের কোন কারণ নেই। ৫৪ ধারায় গ্রেফতারের পর কাউকে রিমান্ডে আনার আইনগত দিক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ৫৪ ধারাও একটি ধারা। যেকোন ধারাতেই রিমান্ড চাওয়া যায় এবং আনা যায়। কারণ তাদেরকে সন্দেহজনক মনে হয়েছে। এজন্য জিজ্ঞাসাবাদ করতেই রিমান্ডে আনা হয়েছে। রিমান্ডে কি কি তথ্য পাওয়া গেছে এর উত্তর না দিয়েই মশিউর রহমান বলেন, তদন্তের স্বার্থে এসব বলা যাবে না।
To be continued..