What's new

West Bengal corner....

. . . . .
God, I have been there and I didnt remember, it was some 5 years back I went there..
That's great to know. This place is great during winters.

Aare!!! Durgapur was my hometown, lived there for the entire childhood and college days, now in Kolkata. Desher Bari is North 24 Parganas, though I am a Bangal!! :D

Really!! am here for almost 5 years. This place is great. I just love the Greens here.

Mamta Didi will not approve the title. The state is now called Pashchimbangla.

Ha ha,good one. By the way, ei thread sudhu west bengali der jonno noi.
 
Last edited:
.
Really!! am here for almost 5 years. This place is great. I just love the Greens here.

Yes, you can feel both winter & summer in Durgapur, Kolkata barely gets that kind of winter. Durgapur was a planned city with great potential, a pet project of Dr. Bidhan Chandra Ray, politics killed it.
 
.
Durgapur is getting connected to Kolkata by air, the journey will take just 45 mins . Every Monday the copter will go to Durgapur. And while returning back from Shantiniketan the copter will come to Durgapur and then from Durgapur it will go to Kolkata. State government has decided the fare structure for different towns it wants to connect to Kolkata by copter.

The fare for Durgapur is highly unjustified given far off places having fares less than half of the fare Durgapur passengers need to shell out. Let us take a look at fares.

Kolkata - Durgapur - Rs 4200
Kolkata - Maldah - Rs 1300
Kolkata - Balurghat - Rs 1500
Kolkata - Shantiniketan - Rs 1500
Kolkata - Gangasagar - Rs 1500

Even a flight to Siliguri or Bagdogra costs less than Rs 4000

These are the routes which will be serviced on a pilot project basis, seeing success other routes will be introduced, for the time being only once in a week these copters will run. Pawan-Hans has taken the contract. Fares can be rejigged if need arises.
SOURCE : DESTINATION DURGAPUR

KFeKYwk.jpg


Kazi Nazrul Islam International Airport is also coming up!! :-)
 
. .
বন্ধ বাড়ির দরজা খুলতেই মিলল খাটে শোয়া কঙ্কাল
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা
পাড়ার লোক ও পরিবারের দাবি, দশ বছর কেউ পা দেয়নি বাড়িটিতে।
দরজা খুলল শুক্রবার। ভিতরে ধুলো মাখা চারপাশ, মাকড়সার জালে মোড়া। তার মধ্যেই শোয়ার ঘরের বিছানায় চাদর গায়ে পাশ ফিরে শুয়ে রয়েছেন কেউ। মাথার নীচে রাখা একটা হাত। পেটের উপরে হেলান দিয়ে রাখা অর্ধেক ভর্তি জলের বোতল। পাশে একপাটি জুতো। আর সামনে বাক্সবন্দি নতুন এমপিথ্রি প্লেয়ার।
তিনি কে, তার জানার কোনও উপায় নেই। কারণ, বিছানায় শুয়ে আস্ত একটি কঙ্কাল।
দশ বছর পরে বাড়িতে ঢুকে হাড় হিম করা এই দৃশ্যই অপেক্ষা করছিল বছর আঠাশের মুনমুন চট্টোপাধ্যায়ের জন্য। মাকে নিয়ে নিজের বাড়ি ছেড়ে মামার বাড়িতে চলে গিয়েছিলেন। এত দিন পরে এক আত্মীয়ের সঙ্গে বাড়িতে ফেরা। দোতলার শোয়ার ঘরে ঢুকে যা দেখলেন, তাতে আর এক মুহূর্ত দাঁড়িয়ে থাকতে পারেননি ওই তরুণী। এক ছুটে বেরিয়ে আসেন বাইরে। তাঁর কাছ থেকে সব শুনে আঁতকে ওঠেন প্রতিবেশীরাও। খবর দেন পুলিশে। থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ওই তরুণী। এ দিন সকালে এই ঘটনায় তুমুল চাঞ্চল্য ছড়ায় হাওড়ার ব্যাঁটরা থানার বেলগাছিয়া রথতলায়। নটবর পাল রোডের ওই বাড়িটির সামনে উৎসাহী জনতার ভিড়ে এলাকায় শুরু হয়ে যায় যানজট।
14hgly1.jpg

উদ্ধার হওয়া সেই কঙ্কাল। শুক্রবার। —নিজস্ব চিত্র।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মা শেলী চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে বছর দশেক আগে রথতলার বাড়ি ছেড়ে বীরভূমের রামপুরহাটে মামাবাড়ি চলে যান মুনমুন। তাঁর বাবা তড়িৎ চট্টোপাধ্যায় নৌবাহিনীতে চাকরি করতেন। অবসরের পরে ট্রেকিং-এর সরঞ্জাম ভাড়া দেওয়ার ব্যবসা করতে গিয়ে প্রচুর ঋণ হওয়ায় পাওনাদারদের ভয়ে ক’বছর আগেই স্ত্রী-কন্যাকে রেখে বেপাত্তা হয়ে যান। গত ১০ বছর এলাকার কেউ তাঁকে দেখেননি। তাঁর পরিবারের কাউকেও আর ওই পাড়ায় দেখা যায়নি। কিন্তু এ দিন বেলা পৌনে ১১টা নাগাদ এক আত্মীয়ের সঙ্গে তড়িৎবাবুর মেয়ে মুনমুন আচমকা ওই বাড়িতে ফিরে আসেন। স্থানীয় এক বাসিন্দাকে ডেকে কোল্যাপসিবল গেটের তালা কেটে ভিতরে ঢোকেন তাঁরা।
কিন্তু প্রশ্ন হল, কঙ্কালটি কার?
এলাকাবাসীর মধ্যে দিনভর চলেছে নানা জল্পনা। বাসিন্দাদের একাংশের ধারণা, কঙ্কালটি তড়িৎবাবুরই। পাওনাদারদের ভয়ে হয়তো তিনি এক দিন গোপনে নিজের বাড়িতে ফিরে এসেছিলেন। ভয়েই বাড়ি থেকে বেরোতেন না। তাই কেউই শেষ দশ বছরে তাঁকে এলাকায় দেখেননি বলে মনে করছেন তাঁরা।
পুলিশের ধারণা, এ ভাবে থাকতে থাকতেই হয়তো কোনও ভাবে তড়িৎবাবুর মৃত্যু হয়েছিল। মেয়ে মুনমুনের কথায়, “দশ বছর ধরে বাবার সঙ্গে কোনও যোগাযোগ নেই। তাই এটা বাবারই কঙ্কাল কি না, বুঝতে পারছি না।” এলাকার বাসিন্দা ও চট্টোপাধ্যায় পরিবারের ঘনিষ্ঠ বন্ধু স্নিগ্ধকর বসু বলেন, “তড়িৎকে শেষ দেখেছিলাম ২০০৪ সালে, একটি শ্রাদ্ধের অনুষ্ঠানে। এর পর থেকে ওঁকে বা ওঁর পরিবারের কাউকেই দেখিনি। তবে আমার ধারণা, তড়িৎ কোনও এক সময়ে গোপনে বাড়ি ফিরে এসেছিল। হয়তো স্ত্রী-মেয়েকেও তা জানায়নি। ওই কঙ্কাল ওরই!”
কিন্তু একটা মানুষের মৃত্যুর পরে দেহে পচন ধরল, অথচ এলাকায় গন্ধ ছড়াল না? স্থানীয় বাসিন্দা ও দোকানদার দীনবন্ধু হাজরা বলেন, “গন্ধ ছড়ায়নি মানে? বছর পাঁচেক আগে টানা এক মাস ধরে দুর্গন্ধে টেকাই দায় হয়ে উঠেছিল। শেষে পুলিশকে খবরও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পুলিশ এসে বন্ধ বাড়িতে জন্তু জানোয়ার মরেছে বলে দায় এড়ায়।”
হাওড়া সিটি পুলিশের এডিসি (দক্ষিণ) জয়িতা বসু বলেন, “বাড়ির লোকেরা জানিয়েছেন, বাড়ির মালিক গত ১০ বছর ধরে নিখোঁজ। যদিও পুলিশের কাছে কোনও নিখোঁজ ডায়েরি হয়নি। তাই ডিএনএ পরীক্ষার আগে কঙ্কালটি কার, এখনই বলা সম্ভব নয়। এ ব্যাপারে তদন্তের জন্য ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের খবর দেওয়া হয়েছে।” পুলিশ জানায়, ফরেন্সিক তদন্তের আগে পর্যন্ত কঙ্কাল-সহ ওই বাড়িটিকে একই অবস্থায় রেখে দেওয়া হবে। দেখা গিয়েছে, কঙ্কালটির কিছু হাড় ধুলোমাখা, কিছু হাড় পরিষ্কার, যেন কেউ সাফ করেছে। তাই মুনমুনের আগে কেউ ওই বাড়িতে ঢুকেছিল কি না, তা-ও খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
কিন্তু প্রায় দশ বছর পরে হাওড়ার বাড়িতে কেন ফিরলেন মুনমুন?
ওই তরুণী বলেন, “অনেক দিন আগে এই পাড়া, বাড়ি ছেড়ে চলে মাকে নিয়ে মামার বাড়িতে চলে গিয়েছিলাম। পৈতৃক বাড়ির উপরে টান তো থাকবেই। বাড়িটা কেমন অবস্থায় রয়েছে, তা দেখতেই এসেছিলাম। কিন্তু যা দেখলাম!” মুনমুনের দাবি, স্কুল লিভিং সার্টিফিকেট নিতেই এ দিন বাড়ি ফিরেছিলেন তিনি। কিন্তু এত দিন বাদে সেই সার্টিফিকেট প্রয়োজন পড়ল কেন, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
পুলিশের দাবি, মুনমুন জানান, তড়িৎবাবু সব সময়ে আশঙ্কিত থাকতেন, পাওনাদারেরা স্ত্রী-মেয়েকে তুলে নিয়ে যাবে। এই ভয়েই তাঁরা মা-মেয়ে বাড়ি ছেড়ে পালান। দশ বছর আগে কয়েক বার বাবার সঙ্গে মোবাইলে তাঁদের যোগাযোগ হয়েছিল। তার পরে মোবাইলটি সুইচড অফ হয়ে যায়। আর তড়িৎবাবুর সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ হয়নি বলে দাবি করেছেন মুনমুন। তাঁর বক্তব্যও খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

আনন্দবাজার পত্রিকা - দক্ষিণবঙ্গ

Horror story of the day
scared-smiley-emoticon.gif
 
. .
বন্ধ বাড়ির দরজা খুলতেই মিলল খাটে শোয়া কঙ্কাল
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা
পাড়ার লোক ও পরিবারের দাবি, দশ বছর কেউ পা দেয়নি বাড়িটিতে।
দরজা খুলল শুক্রবার। ভিতরে ধুলো মাখা চারপাশ, মাকড়সার জালে মোড়া। তার মধ্যেই শোয়ার ঘরের বিছানায় চাদর গায়ে পাশ ফিরে শুয়ে রয়েছেন কেউ। মাথার নীচে রাখা একটা হাত। পেটের উপরে হেলান দিয়ে রাখা অর্ধেক ভর্তি জলের বোতল। পাশে একপাটি জুতো। আর সামনে বাক্সবন্দি নতুন এমপিথ্রি প্লেয়ার।
তিনি কে, তার জানার কোনও উপায় নেই। কারণ, বিছানায় শুয়ে আস্ত একটি কঙ্কাল।
দশ বছর পরে বাড়িতে ঢুকে হাড় হিম করা এই দৃশ্যই অপেক্ষা করছিল বছর আঠাশের মুনমুন চট্টোপাধ্যায়ের জন্য। মাকে নিয়ে নিজের বাড়ি ছেড়ে মামার বাড়িতে চলে গিয়েছিলেন। এত দিন পরে এক আত্মীয়ের সঙ্গে বাড়িতে ফেরা। দোতলার শোয়ার ঘরে ঢুকে যা দেখলেন, তাতে আর এক মুহূর্ত দাঁড়িয়ে থাকতে পারেননি ওই তরুণী। এক ছুটে বেরিয়ে আসেন বাইরে। তাঁর কাছ থেকে সব শুনে আঁতকে ওঠেন প্রতিবেশীরাও। খবর দেন পুলিশে। থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ওই তরুণী। এ দিন সকালে এই ঘটনায় তুমুল চাঞ্চল্য ছড়ায় হাওড়ার ব্যাঁটরা থানার বেলগাছিয়া রথতলায়। নটবর পাল রোডের ওই বাড়িটির সামনে উৎসাহী জনতার ভিড়ে এলাকায় শুরু হয়ে যায় যানজট।
14hgly1.jpg

উদ্ধার হওয়া সেই কঙ্কাল। শুক্রবার। —নিজস্ব চিত্র।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মা শেলী চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে বছর দশেক আগে রথতলার বাড়ি ছেড়ে বীরভূমের রামপুরহাটে মামাবাড়ি চলে যান মুনমুন। তাঁর বাবা তড়িৎ চট্টোপাধ্যায় নৌবাহিনীতে চাকরি করতেন। অবসরের পরে ট্রেকিং-এর সরঞ্জাম ভাড়া দেওয়ার ব্যবসা করতে গিয়ে প্রচুর ঋণ হওয়ায় পাওনাদারদের ভয়ে ক’বছর আগেই স্ত্রী-কন্যাকে রেখে বেপাত্তা হয়ে যান। গত ১০ বছর এলাকার কেউ তাঁকে দেখেননি। তাঁর পরিবারের কাউকেও আর ওই পাড়ায় দেখা যায়নি। কিন্তু এ দিন বেলা পৌনে ১১টা নাগাদ এক আত্মীয়ের সঙ্গে তড়িৎবাবুর মেয়ে মুনমুন আচমকা ওই বাড়িতে ফিরে আসেন। স্থানীয় এক বাসিন্দাকে ডেকে কোল্যাপসিবল গেটের তালা কেটে ভিতরে ঢোকেন তাঁরা।
কিন্তু প্রশ্ন হল, কঙ্কালটি কার?
এলাকাবাসীর মধ্যে দিনভর চলেছে নানা জল্পনা। বাসিন্দাদের একাংশের ধারণা, কঙ্কালটি তড়িৎবাবুরই। পাওনাদারদের ভয়ে হয়তো তিনি এক দিন গোপনে নিজের বাড়িতে ফিরে এসেছিলেন। ভয়েই বাড়ি থেকে বেরোতেন না। তাই কেউই শেষ দশ বছরে তাঁকে এলাকায় দেখেননি বলে মনে করছেন তাঁরা।
পুলিশের ধারণা, এ ভাবে থাকতে থাকতেই হয়তো কোনও ভাবে তড়িৎবাবুর মৃত্যু হয়েছিল। মেয়ে মুনমুনের কথায়, “দশ বছর ধরে বাবার সঙ্গে কোনও যোগাযোগ নেই। তাই এটা বাবারই কঙ্কাল কি না, বুঝতে পারছি না।” এলাকার বাসিন্দা ও চট্টোপাধ্যায় পরিবারের ঘনিষ্ঠ বন্ধু স্নিগ্ধকর বসু বলেন, “তড়িৎকে শেষ দেখেছিলাম ২০০৪ সালে, একটি শ্রাদ্ধের অনুষ্ঠানে। এর পর থেকে ওঁকে বা ওঁর পরিবারের কাউকেই দেখিনি। তবে আমার ধারণা, তড়িৎ কোনও এক সময়ে গোপনে বাড়ি ফিরে এসেছিল। হয়তো স্ত্রী-মেয়েকেও তা জানায়নি। ওই কঙ্কাল ওরই!”
কিন্তু একটা মানুষের মৃত্যুর পরে দেহে পচন ধরল, অথচ এলাকায় গন্ধ ছড়াল না? স্থানীয় বাসিন্দা ও দোকানদার দীনবন্ধু হাজরা বলেন, “গন্ধ ছড়ায়নি মানে? বছর পাঁচেক আগে টানা এক মাস ধরে দুর্গন্ধে টেকাই দায় হয়ে উঠেছিল। শেষে পুলিশকে খবরও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পুলিশ এসে বন্ধ বাড়িতে জন্তু জানোয়ার মরেছে বলে দায় এড়ায়।”
হাওড়া সিটি পুলিশের এডিসি (দক্ষিণ) জয়িতা বসু বলেন, “বাড়ির লোকেরা জানিয়েছেন, বাড়ির মালিক গত ১০ বছর ধরে নিখোঁজ। যদিও পুলিশের কাছে কোনও নিখোঁজ ডায়েরি হয়নি। তাই ডিএনএ পরীক্ষার আগে কঙ্কালটি কার, এখনই বলা সম্ভব নয়। এ ব্যাপারে তদন্তের জন্য ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের খবর দেওয়া হয়েছে।” পুলিশ জানায়, ফরেন্সিক তদন্তের আগে পর্যন্ত কঙ্কাল-সহ ওই বাড়িটিকে একই অবস্থায় রেখে দেওয়া হবে। দেখা গিয়েছে, কঙ্কালটির কিছু হাড় ধুলোমাখা, কিছু হাড় পরিষ্কার, যেন কেউ সাফ করেছে। তাই মুনমুনের আগে কেউ ওই বাড়িতে ঢুকেছিল কি না, তা-ও খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
কিন্তু প্রায় দশ বছর পরে হাওড়ার বাড়িতে কেন ফিরলেন মুনমুন?
ওই তরুণী বলেন, “অনেক দিন আগে এই পাড়া, বাড়ি ছেড়ে চলে মাকে নিয়ে মামার বাড়িতে চলে গিয়েছিলাম। পৈতৃক বাড়ির উপরে টান তো থাকবেই। বাড়িটা কেমন অবস্থায় রয়েছে, তা দেখতেই এসেছিলাম। কিন্তু যা দেখলাম!” মুনমুনের দাবি, স্কুল লিভিং সার্টিফিকেট নিতেই এ দিন বাড়ি ফিরেছিলেন তিনি। কিন্তু এত দিন বাদে সেই সার্টিফিকেট প্রয়োজন পড়ল কেন, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
পুলিশের দাবি, মুনমুন জানান, তড়িৎবাবু সব সময়ে আশঙ্কিত থাকতেন, পাওনাদারেরা স্ত্রী-মেয়েকে তুলে নিয়ে যাবে। এই ভয়েই তাঁরা মা-মেয়ে বাড়ি ছেড়ে পালান। দশ বছর আগে কয়েক বার বাবার সঙ্গে মোবাইলে তাঁদের যোগাযোগ হয়েছিল। তার পরে মোবাইলটি সুইচড অফ হয়ে যায়। আর তড়িৎবাবুর সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ হয়নি বলে দাবি করেছেন মুনমুন। তাঁর বক্তব্যও খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

আনন্দবাজার পত্রিকা - দক্ষিণবঙ্গ

Horror story of the day
scared-smiley-emoticon.gif
ABP is now publishing horror stories too!!!:rofl:
 
. . . .
Back
Top Bottom