What's new

West Bengal corner....

tollywood stands for south industry :sick:
Bengali film industry which is based on Tollygunge, Kolkata is also known as Tollywood. It's the oldest film industry in India which dates back to 1932 and the first 'Hollywood' inspired movie industry in world.

Tollywood was the first Hollywood-inspired name, dating back to a 1932 article in the American Cinematographer by Wilford E. Deming, an American engineer who was involved in the production of the first Indian sound film. He gave the industry the name Tollywood because the Tollygunge district in which it was based rhymed with "Hollywood", and because Tollygunge was the center of the cinema of India as a whole at the time much like Hollywood was in the cinema of the United States.

Tollywood - Wikipedia, the free encyclopedia
 
Why are Bengali girls so hot?

I am attracted to them more than even Punjabi girls from India.

Is it because of the fact that I am Pakistani Punjabi?

Is there a connection?

:o:
 
৭০ এর দশকের ছবিগুলোর সাথে কলকাতার সেই সময়ের ছবি কোনো পাত্তাই পেতো না।

A BIG BIG LOL!!!!!! :rofl:

Why are Bengali girls so hot?

I am attracted to them more than even Punjabi girls from India.

Is it because of the fact that I am Pakistani Punjabi?

Is there a connection?

:o:

Rosgulla power :-)
 
Bhai 70s was Golden period of Tollywood. Takhon movie direct korto Satyajit Ray, Ritwik Ghatak, Mrinal Sen, Tapan Sinha, Bimal Roy era. Obhinoy Korto, Uttam, Suchitra, Soumitra, Supriya, Sabitri, Sharmila Tagore, Utpal Dutta and many other luminaries. Gaan gaito Hemanta, Manna dey, Kishore Kumar, Shyamal Mitra, Sandhya Mukherjee etc.


Indian Bengali movies had a global presence back then. Even Bollywood, let alone BD movie industry was shadowed by it.

Cinema of West Bengal - Wikipedia, the free encyclopedia

উত্তম-সুচিত্রা জুটি ছিলো ৬০ এর দশকে। ৭০ এর দশকে কলকাতায় তেমন কোন জুটি ছিলো না যাদের ছবি দেখার জন্য মানুষ হলে হুমড়ি খেয়ে পড়তো। বাংলাদেশের রহমান-শবনম ৬০ এর পুরো দশক পাকিস্তানের উর্দু ছবির জগতে রাজত্ব করেছে। ৭০ এর দশকে বাংলাদেশের ছবির জগতে বিপ্লব ঘটে। একে একে সব মেধাবী নির্মাতারা ছবি করতে থাকে। সেই সময়ের ছবিগুলো কলকাতার ছবিগুলোর চাইতে অনেক বেশি জনপ্রিয় ও মানসম্পন্ন ছিলো। কলকাতার ছবিও ভালো ছিলো সেইসময়ে কিন্তু বাংলাদেশের ছবি অনেক উঁচু মানের ছিলো সেইসময়ে। ৮০ এর দশকেও বাংলাদেশের ছবি ভালো ছিলো কিন্তু ৭০ ছিলো স্বর্নযুগ। কলকাতার ছবির চাইতে অনেক অনেক মানসম্পন্ন ছবি হতো ঐ দুই দশকে।

ছুটির ঘন্টা
আলোর মিছিল
আয়না ও অবশিষ্ট
গোলাপী এখন ট্রেনে
ঘুড্ডি
আনারকলি
আগন্তুক
নাচের পুতুল
দুই পয়সার আলতা
শুভদা
দীপ নেভে নাই
জন্ম থেকে জ্বলছি
নীল আকাশের নিচে
সূর্যস্নান
পীচ ঢালা পথ
ভাত দে
ঢাকা ৮৬
আবির্ভাব
সমাধি
এপার ওপার
চন্দ্রনাথ
এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী



আরো ছবির নাম লাগবে? লাগলে জানাবো। দেখবেন ভাই। দেখে আমাকে বইলেন তখনকার বাংলাদেশের ছবির সাথে কয়টা কলকাতার ছবি প্রতিযোগিতা করার যোগ্যতা রাখতো। আমাদের সিনেমা ইন্ডাষ্ট্রি ধ্বংশ হয়েছে ৯০ এর মধ্য দশকের পর থেকে। ২০০০ এর পরে তো এত অশ্লীল, স্থুল ও নিম্নমানের চলচ্চিত্র তৈরী হতে লাগলো যে মহিলা দর্শক আর হলে ফিরে এলো না। ছবির ভিতরে দেশীয় ও হংকং এর পর্ন ভিডিও লাগিয়ে দেখাতো খোদ ঢাকার হলগুলোতে। ছবির জগত সম্পূর্ন নষ্ট হয়ে গেলো।
 
Last edited:
উত্তম-সুচিত্রা জুটি ছিলো ৬০ এর দশকে। ৭০ এর দশকে কলকাতায় তেমন কোন জুটি ছিলো না যাদের ছবি দেখার জন্য মানুষ হলে হুমড়ি খেয়ে পড়তো। বাংলাদেশের রহমান-শবনম ৬০ এর পুরো দশক পাকিস্তানের উর্দু ছবির জগতে রাজত্ব করেছে। ৭০ এর দশকে বাংলাদেশের ছবির জগতে বিপ্লব ঘটে। একে একে সব মেধাবী নির্মাতারা ছবি করতে থাকে। সেই সময়ের ছবিগুলো কলকাতার ছবিগুলোর চাইতে অনেক বেশি জনপ্রিয় ও মানসম্পন্ন ছিলো। কলকাতার ছবিও ভালো ছিলো সেইসময়ে কিন্তু বাংলাদেশের ছবি অনেক উঁচু মানের ছিলো সেইসময়ে। ৮০ এর দশকেও বাংলাদেশের ছবি ভালো ছিলো কিন্তু ৭০ ছিলো স্বর্নযুগ। কলকাতার ছবির চাইতে অনেক অনেক মানসম্পন্ন ছবি হতো ঐ দুই দশকে।

ছুটির ঘন্টা
আয়না ও অবশিষ্ট
গোলাপী এখন ট্রেনে
ঘুড্ডি
আনারকলি
আগন্তুক
নাচের পুতুল
দুই পয়সার আলতা
শুভদা
দীপ নেভে নাই
জন্ম থেকে জ্বলছি
নীল আকাশের নিচে
সূর্যস্নান
পীচ ঢালা পথ
ঢাকা ৮৬
আবির্ভাব
সমাধি
এপার ওপার
চন্দ্রনাথ
আয়না ও অবশিষ্ট
এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী



আরো ছবির নাম লাগবে? লাগলে জানাবো। দেখবেন ভাই। দেখে আমাকে বইলেন তখনকার বাংলাদেশের ছবির সাথে কয়টা কলকাতার ছবির প্রতিযোগিতা করার যোগ্যতা রাখতো। আমাদের সিনেমা ইন্ডাষ্ট্রি ধ্বংশ হয়েছে ৯০ এর মধ্য দশকের পর থেকে। ২০০০ এর পরে তো এত অশ্লীল, স্থুল ও নিম্নমানের চলচ্চিত্র তৈরী হতে লাগলো যে মহিলা দর্শক আর হলে ফিরে এলো না। ছবির ভিতরে দেশীয় ও হংকং এর পর্ন ভিডিও লাগিয়ে দেখাতো খোদ ঢাকার হলগুলোতে। ছবির জগত সম্পূর্ন নষ্ট হয়ে গেলো।

Ei Bangladeshi, tui polaiya jaa ehan thike. :D
 
উত্তম-সুচিত্রা জুটি ছিলো ৬০ এর দশকে। ৭০ এর দশকে কলকাতায় তেমন কোন জুটি ছিলো না যাদের ছবি দেখার জন্য মানুষ হলে হুমড়ি খেয়ে পড়তো। বাংলাদেশের রহমান-শবনম ৬০ এর পুরো দশক পাকিস্তানের উর্দু ছবির জগতে রাজত্ব করেছে। ৭০ এর দশকে বাংলাদেশের ছবির জগতে বিপ্লব ঘটে। একে একে সব মেধাবী নির্মাতারা ছবি করতে থাকে। সেই সময়ের ছবিগুলো কলকাতার ছবিগুলোর চাইতে অনেক বেশি জনপ্রিয় ও মানসম্পন্ন ছিলো। কলকাতার ছবিও ভালো ছিলো সেইসময়ে কিন্তু বাংলাদেশের ছবি অনেক উঁচু মানের ছিলো সেইসময়ে। ৮০ এর দশকেও বাংলাদেশের ছবি ভালো ছিলো কিন্তু ৭০ ছিলো স্বর্নযুগ। কলকাতার ছবির চাইতে অনেক অনেক মানসম্পন্ন ছবি হতো ঐ দুই দশকে।

ছুটির ঘন্টা
আলোর মিছিল
আয়না ও অবশিষ্ট
গোলাপী এখন ট্রেনে
ঘুড্ডি
আনারকলি
আগন্তুক
নাচের পুতুল
দুই পয়সার আলতা
শুভদা
দীপ নেভে নাই
জন্ম থেকে জ্বলছি
নীল আকাশের নিচে
সূর্যস্নান
পীচ ঢালা পথ
ভাত দে
ঢাকা ৮৬
আবির্ভাব
সমাধি
এপার ওপার
চন্দ্রনাথ
এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী



আরো ছবির নাম লাগবে? লাগলে জানাবো। দেখবেন ভাই। দেখে আমাকে বইলেন তখনকার বাংলাদেশের ছবির সাথে কয়টা কলকাতার ছবি প্রতিযোগিতা করার যোগ্যতা রাখতো। আমাদের সিনেমা ইন্ডাষ্ট্রি ধ্বংশ হয়েছে ৯০ এর মধ্য দশকের পর থেকে। ২০০০ এর পরে তো এত অশ্লীল, স্থুল ও নিম্নমানের চলচ্চিত্র তৈরী হতে লাগলো যে মহিলা দর্শক আর হলে ফিরে এলো না। ছবির ভিতরে দেশীয় ও হংকং এর পর্ন ভিডিও লাগিয়ে দেখাতো খোদ ঢাকার হলগুলোতে। ছবির জগত সম্পূর্ন নষ্ট হয়ে গেলো।

Amar baje kotha, 70s e Uttam, Suchitra, Soumitra, Aparna sobai cinema koreche. Sudhu matro 1970 tei ei Aranyer Dinratri, Nishi Padmo ar Sagina Mahato release korechilo.
 
Amar baje kotha, 70s e Uttam, Suchitra, Soumitra, Aparna sobai cinema koreche. Sudhu matro 1970 tei ei Aranyer Dinratri, Nishi Padmo ar Sagina Mahato release korechilo.

আচ্ছা, ঠিক আছে, কলকাতার ছবি অনেক উপরে ছিলো বাংলাদেশি ছবির চাইতে। এবার খুশি। :D

বাই দ্য ওয়ে, কলকাতায় নাকি শহীদ মিনার করবে মমতা। সে নিজে বাংলাদেশ বিদ্বেষী । সে আবার ভাষা শহীদদের জন্য করবে শহীদ মিনার। আমার বিশ্বাস হয় না। জ্যোতি বসু বাংলাদেশের সত্যিকারের বন্ধু ছিলেন। মমতা যেদিন ক্ষমতা ছাড়া হবে সেদিন বাংলাদেশে মিষ্টি বিতরন হবে। :)

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক
কলকাতা নেই কলকাতায়

আবদুল মান্নান | আপডেট: ০০:০৭, অক্টোবর ১৪, ২০১৩ | প্রিন্ট সংস্করণ

525ad936d826f-Untitled-4.jpg


ভারত উপমহাদেশ তো বটেই, বিশ্বে এমন মানুষ কম আছে, যারা পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতার নাম শোনেনি। ১৯১১ সাল পর্যন্ত এটাই ছিল ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী। কলকাতা তখন লন্ডনের চেয়ে অনেক উন্নত শহর। কালক্রমে সেই শহর অনেকটা ক্ষয়রোগীর মতো ধুঁকে ধুঁকে মরছিল। ১৯৭২ সালে প্রথমবার কলকাতায় গিয়ে মনে হয়েছিল আফ্রিকার কোনো দেশের শহর। লোডশেডিং শব্দটির সঙ্গে প্রথমবার পরিচয় এই কলকাতায়। তখন বাংলাদেশের মানুষকে ওপারের বাঙালিরা বলত ‘জয় বাংলার’ লোক। সোজা কথা নয়, মাছে-ভাতে বাঙালি নিজেদের জন্য একটা দেশকেই যুদ্ধ করে স্বাধীন করে ফেলেছে। এই পারের বাঙালদের তখন কদরই আলাদা। প্রথম বছর দুই তো ১০০ টাকা দিলে সরকারের পাসপোর্ট অফিস থেকে একটা পারমিট মিলত আজমির-দিল্লি যাওয়ার জন্য। সেটা দেখালেই বনগাঁ পার হয়ে সীমান্তের ওপার। তারপর মুরগির মতো গাদাগাদি করে ট্রেনে শিয়ালদা স্টেশন। সেখান থেকে অন্য কোথাও যাওয়ার ভরসা টানা রিকশা অথবা অ্যাম্বাসেডর ট্যাক্সি। ২০ টাকা দিয়ে শিয়ালদা থেকে বন্ধুর বাড়ি শ্যামবাজার গিয়েছিলাম। বদলে যেতে দেখেছি সেই কলকাতাকে গত ৪০ বছরে। বদলের প্রথম পদক্ষেপ কলকাতার মেট্রোরেল। কেন্দ্রে তখন রেলমন্ত্রী মালদাহের গনি খান চৌধুরী। কেন্দ্র থেকে টাকা বরাদ্দ দিলেন এই মেট্রোর জন্য। অন্য রাজ্যগুলোর সে কী প্রতিবাদ! পরিবেশবাদী আর বামরা বললেন, কংগ্রেস সরকার দিল তো কলকাতার সব ঐতিহ্য শেষ করে। জমির মালিকেরা বললেন, জান দেব তো মেট্রোর জন্য জমি দেব না। শেষ পর্যন্ত কেন্দ্র জনগণকে বোঝাল কেন এই মেট্রো প্রয়োজন। সেই মেট্রো শেষ করতে ১২ বছর কলকাতার মানুষ কষ্ট স্বীকার করেছে। এখন কলকাতার মানুষ গর্ব করে বলে, ভাগ্যিস আমাদের গনি খানের মতো একজন মন্ত্রী ছিলেন। এখন সস্তায় দুই ঘণ্টার পথ ২০ মিনিটে যাওয়া যায়।

বছর খানেক পর এবার কলকাতায় পদার্পণ করে দেখি, সেই পুরোনো নেতাজি সুভাষ বোস বিমানবন্দর কোথায় যেন হাওয়া হয়ে গেছে। তার জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে এক বিশাল অত্যাধুনিক বিমানবন্দর, যার পুরোটাই নির্মিত হয়েছে স্টিল, কাচ আর অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে। ভুল জায়গায় এসে পড়িনি তো? না, বিমানবন্দরের লোকজন বাংলায় কথা বলছে। দিকনির্দেশনাগুলোও হিন্দির পাশাপাশি বাংলায়। ইমিগ্রেশনের দার্জিলিং-কন্যা হাসি দিয়ে যথারীতি নাম-ঠিকানা জানতে চাইলেন। বলি সুন্দর বিমানবন্দর। কথা না বাড়িয়ে পাসপোর্টে সিল মেরে বললেন, ভালো থাকবেন। বাহ্, পরিবর্তনটা তো বেশ হয়েছে বলতে হয়!

আগে থেকে কথা ছিল সাংবাদিক বন্ধু সুনীলের সঙ্গে পরদিন দুপুরে খাব। ফোন করি তাকে। সুনীল বলে সে দুঃখিত, কাল দুপুরে আসতে পারবে না। কারণ, কাল পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী স্থানান্তরিত হচ্ছে। বলে কী সুনীল! খোদ রাজধানীটাই স্থানান্তরিত হয়ে যাবে? বলি ঠাট্টা রেখে আসল কথা খুলে বলতে। বলে, কাল পশ্চিমবঙ্গের প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র এবং মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তর ঐতিহাসিক ‘মহাকরণ’ ছেড়ে দূরে হাওড়া জেলায় অত্যাধুনিক ‘এইচআরবিসি’ ভবনে যাচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সেই ভবনের আদুরে নাম দিয়েছেন ‘নবান্ন’। ‘নবান্ন’ কাগজপত্রে হাওড়ায় হলেও ১৪ তলা এই সম্পূর্ণ কাচে ভরা ভবন থেকে দেখা যাবে এক কালের ভারতবর্ষের রাজধানী কলকাতা। মহাকরণ থেকে ১১টি মন্ত্রণালয় এই ভবনে স্থানান্তরিত হয়েছে। সুনীল বলে, তাকে সেই ঐতিহাসিক মুহূর্ত কভার করতে যেতে হবে। কলকাতার প্রায় আড়াই শ বছর পুরোনো ‘মহাকরণ’ ছেড়ে ‘নবান্নে’। কে হাতছাড়া করতে চায় এই ঐতিহাসিক মুহূর্ত? বলে রাতে এসে কথা বলবে।

ড. মুস্তাফা নূরউল ইসলাম আর এম আর আখতার মুকুলের বাবা সাদাত আলী আখন্দ তের নম্বরে পাঁচ বছর নামে এক চমৎকার বই লিখেছিলেন সেই পঞ্চাশের দশকে। লেখক এই মহাকরণে চাকরি করেছিলেন পাঁচ বছর। সেটি সম্ভবত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিস ছিল। তেরো নম্বরটি তাঁর বিভাগের নম্বর হবে। সেই বই পড়ে প্রথম মহাকরণের সঙ্গে পরিচয়। করণিক মানে কেরানি থেকে মহাকরণ। মানে বড় বড় কেরানিরা এখানে বসেন। এর আরেক নাম রাইটার্স বিল্ডিং।

পলাশীর যুদ্ধের পর বাংলা দখল করে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ১৭৭৭ সালে ছোট কেরানিদের অফিস হিসেবে থমাস লিয়নের নকশা অনুযায়ী এই রাইটার্স ভবন বানিয়েছিল। পর্যায়ক্রমে এটি অনেকটা পরিকল্পনাহীনভাবে বড় হয়েছে। সামনে লালদিঘি। ইংরেজরা এলাকাটাকে নাম দিয়েছিল বড় লাট লর্ড ডালহৌসির নামে। গত শতকের ত্রিশের দশকে বাংলার যুব বিদ্রোহের সময় তিন বাঙালি যুবক বিনয় বসু, বাদল গুপ্ত আর দীনেশ গুপ্ত পিস্তল নিয়ে রাইটার্সে ঢুকে পুলিশের মহাপরিদর্শক কর্নেল এন এস সিম্পসনকে তার অফিসে হত্যা করেছিল। সিম্পসন কোনো বাঙালি যুবক রাজনৈতিক কারণে গ্রেপ্তার হলে তার ওপর চরম অত্যাচার করত। বিনয় দেহরক্ষীদের গুলিতে মারা যায়। বাদল ধরা পড়ার পূর্বমুহূর্তে সায়ানাইড খেয়ে আত্মহত্যা করে আর দীনেশের ফাঁসি হয়।
ষড়যন্ত্রকারী ওয়ারেন হেস্টিংস যখন ভারতের বড় লাট, তখন ফোর্ট উইলিয়ামস কলেজ রাইটার্সে ইংরেজ কেরানিদের দেশি ভাষার তালিম দেওয়ার জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছিল। সত্তরের দশকে ডালহৌসির নতুন নামকরণ হলো বিনয়-বাদল-দীনেশে বাগ। কিন্তু কলকাতার একশ্রেণীর মানুষের এখনো ইংরেজপ্রীতি অক্ষুণ্ন আছে। তাদের কাছে এই স্থানের নাম ডালহৌসি। সুনীল রাতে ফোন করে বলে, ‘নবান্নে’ দিদির অন্য চেহারা। সাধারণত দিদি সিপিএম-ফোবিয়ায় ভোগেন। কেউ তাঁকে তাঁর অপছন্দের প্রশ্ন করলে সঙ্গে সঙ্গে তিনি বলে ফেলেন নিঃসন্দেহে এটি সিপিএমের ষড়যন্ত্র। সুনীল বলে, দিদির সামনে ‘নবান্নের’ উদ্বোধনের সময় কয়েক শ সাংবাদিক আর টিভি ক্যামেরা। শুরুতেই দিদি বলে দিয়েছেন আজ কোনো প্রশ্ন নয়, আজ ‘নবান্নের’ জন্মদিন। সুতরাং সবাইকে তিনি মিষ্টিমুখ করাবেন।

সুনীল জানাল, আসলে মহাকরণের সংস্কার হবে, তাই অস্থায়ীভাবে মহাকরণের আংশিক স্থানান্তর করা হয়েছে ‘নবান্নে’। তবে দিদির একটা মন্তব্য ইতিহাসপ্রেমীদের চিন্তায় ফেলে দিয়েছে। উদ্বোধনের পর নিজের কক্ষে পা রেখে তাঁর মন্তব্য, ‘এই ভবনটিকে আমার ভালো লাগা শুরু হয়েছে। শেষ পর্যন্ত যদি রাইটার্সে ফিরে না যাই?’ ‘নবান্ন’ দৃষ্টিনন্দন হতে পারে, তবে মহাকরণের প্রায় আড়াই শ বছরের ইতিহাসের কী হবে? সুনীল নিজে সিপিএমের ভক্ত। জানতে চাই, মমতা এত সব কাণ্ডকীর্তির পরও সামনের নির্বাচনে কি জিতবেন? সুনীলের মতো কলকাতার অনেকেই মনে করেন, এই মুহূর্তে পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলকে চ্যালেঞ্জ করার মতো দল নেই। নেই রাজনৈতিক নেতৃত্ব। কংগ্রেস এখানে মৃতপ্রায়। বামফ্রন্টও ধুঁকছে। বামফ্রন্টের যা কিছু জনপ্রিয়তা ছিল, তার সবটুকু শেষ করেছে তার অঙ্গসংগঠনগুলো। অন্যরা কাঁধে শান্তিনিকেতনি ব্যাগ ঝুলিয়ে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে ব্যস্ত। সুস্থ রাজনীতিতে নতুন প্রজন্মের কেউ তেমন আসছে না। রাজনীতি অনেকটা পেশিশক্তির কাছে জিম্মি। অনেকটা বাংলাদেশের রাজনীতির প্রতিচ্ছবি।

ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে এই মুহূর্তে মমতার কারণে দুটি বড় অমীমাংসিত সমস্যা রয়ে গেছে। একটি সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন আর দ্বিতীয়টি তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি। প্রথম চুক্তিটিতে সেই ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু আর ইন্দিরা গান্ধী স্বাক্ষর করেছিলেন। নিয়ম অনুযায়ী, বাংলাদেশে সেই চুক্তির সঙ্গে সঙ্গে জাতীয় সংসদ অনুমোদন করে নেয়, ভারত এখনো পারেনি। এর আগে এই চুক্তি বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশের পক্ষ থেকে তেমন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি আর ভারতও গা করেনি। মহাজোট সরকার ক্ষমতায় এলে আবার উদ্যোগ শুরু হয়। ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার বলে হবে। দিদি আর বিজেপি বলে হবে না। কারণ, বাংলাদেশের লাভ বেশি। অদ্ভুত যুক্তি! দিদির তৃণমূল আর বিজেপির সমর্থন ছাড়া এই বিল লোকসভায় পাস হবে না। শুনেছি, সীমান্ত চুক্তির ব্যাপারে দিদি একটু নমনীয় হয়েছেন। কেন্দ্র বলেছে, লোকসভার সামনের শীতকালের অধিবেশনে সীমান্ত চুক্তি অনুমোদন হওয়ার সম্ভাবনা আছে। তবে সুনীলের মতে, দিদি সকালে এক কথা বলেন, আবার বিকেলে অন্য। অনেকটা আমাদের এরশাদের মতো। তবে তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি এই যাত্রায় যে হচ্ছে না, তা অনেকটা নিশ্চিত। দিদি বলেন, এই চুক্তি হলে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষতি। তবে এই দুটি চুক্তির বিষয়ে দ্রুত ফয়সালা না হলে বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনে বিরোধী দল তা একটি ইস্যু করবে। অবশ্য বিরোধী দল কখনো ক্ষমতায় গেলে এ ব্যাপারে কিছু করার তেমন মুরোদ আছে বলে মনে হয় না। নির্বাচনে যদি পরিস্থিতির রদবদল হয়, তবে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতবর্ষের যে কত বড় ক্ষতি হবে, তা এখনো তারা হয়তো আঁচ করতে পারেনি। ভারত কখনো ঠিকমতো এটি উপলব্ধি করতে পারে না, অবস্থানগত কারণে বাংলাদেশের সঙ্গে অমীমাংসিত সমস্যাগুলো মীমাংসা করে ফেলা আসলে তাদের জন্য কতটা মঙ্গলজনক।

মূল কথা হচ্ছে, বাংলাদেশের বন্ধু জ্যোতি বসু অথবা তাঁর নেতৃত্বাধীন বামফ্রন্টও ক্ষমতায় নেই আর কলকাতাও কলকাতায় নেই। বাংলাদেশ সম্পর্কে পশ্চিমবঙ্গ তথা কলকাতার মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় বন্ধুত্বসুলভ। রাজ্যের অদূরদর্শী রাজনীতি যত সমস্যা। কলকাতা যেমন কলকাতায় নেই, ঠিক তেমনি ওপারের রাজনীতিও আর আগের জায়গায় নেই। সময় থাকতে দিদি তা উপলব্ধি করবেন বলে মনে হয় না। না করলে ষোলো আনা লোকসান তাঁর।

আবদুল মান্নান: সাবেক উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

কলকাতা নেই কলকাতায়
 
Last edited:
পাখি ও পাপী
২ মার্চ , ২০১৪


image.jpg

একটি টিয়াপাখি এক হত্যাকারীকে ধরাইয়া দিল। আগরায় ৪৫ বত্‌সরের এক মহিলাকে হত্যা করা হয়, তাঁহার পোষ্য কুকুরটিকেও। কে এমন করিল, পুলিশ কিছুতেই বুঝিতে পারিতেছিল না। মহিলার স্বামী লক্ষ করেন, তাঁহাদের এক আত্মীয় বাড়িতে আসিলেই, পোষ্য টিয়াপাখিটির শরীরের ভাষা বদলাইয়া যায়। এমনকী আত্মীয়টির অনুপস্থিতিতে, যদি কোনও আলোচনায় তাহার নাম উল্লেখ করা হয়, তত্‌ক্ষণাত্‌ পাখি বিশ্রী চিত্‌কার করিয়া উঠে। তিনি এই কথা পুলিশকে জানাইয়া দেন। পুলিশ আত্মীয়টিকে ধরিয়া জিজ্ঞাসাবাদ করিতে, সে অপরাধ স্বীকার করে। বাড়িটিতে সে টাকা হাতাইতে আসিয়াছিল, মহিলা তাহাকে চিনিয়া ফেলিবেন ভাবিয়া তাঁহাকে ছুরিকাহত করে। কুকুরটিকেও হত্যা করে কারণ কুকুরও চিনিয়া ফেলিতে পারে। নীরব টিয়াপাখিটিকে সে সাক্ষী হিসাবে ধরেই নাই। পাখির বুদ্ধি লইয়া সম্প্রতি বহু সমীক্ষা বৈজ্ঞানিকদের চমত্‌কৃত করিতেছে। জাপানের শহরবাসী কাকেরা, লাল সিগনালে গাড়ি থামিলে, গাড়িগুলির চাকার সম্মুখে শক্ত খোলার বাদাম রাখিয়া উড়িয়া যায়, বাদামগুলির উপর দিয়া চাকা চলিয়া গেলে খোলা ফাটিয়া যায়। পুনরায় লাল সিগনাল হইলে কাকেরা আসিয়া, ফাটিয়া যাওয়া বাদাম সংগ্রহ করিয়া খাইয়া লয়। উত্তর আমেরিকার এক ধরনের কাক নভেম্বরের তিন সপ্তাহ ধরিয়া প্রায় তিরিশ সহস্র পাইন-বীজ সংগ্রহ করে ও দুই শত বর্গ মাইল এলাকা জুড়িয়া তাহাদের পুঁতিয়া রাখে। পরবর্তী আট মাস ধরিয়া তাহারা সেই বীজগুলি তুলিয়া খায়, শতকরা নব্বই ভাগ বীজই খুঁড়িয়া বাহির করিতে পারে, প্রান্তর তুষারাবৃত হইয়া গেলেও। ইহা কেবল তীক্ষ্ণ স্মৃতিশক্তির পরিচায়ক নহে, সঞ্চয়ের ধারণা ও দীর্ঘ সময়ব্যাপী পরিকল্পনা-ক্ষমতারও দ্যোতক।

সুকুমার সৃষ্ট কাক্কেশ্বর ভগ্নাংশ, ত্রৈরাশিক কষিতে পারিত। সুকুমারের পিতা সৃষ্ট টুনটুনি রাজাকে ঘোল খাওয়াইয়া ছাড়িয়াছিল। আর সুকুমারের পুত্রের কর্ভাস নামক বায়স তো প্রফেসর শঙ্কুকেও মুগ্ধ করিয়া দেয়। আগরার হত্যাকারী এই সকল বাংলা সাহিত্য পড়ে নাই, প্রচলিত ধারণানুযায়ী স্তন্যপায়ীদের তুলনায় পক্ষীকে হীনবুদ্ধি ধরিয়া লইয়াছিল। গারদে বসিয়া সে নিশ্চয়ই এই শিক্ষাটি আওড়াইতেছে: কাহারেও অবজ্ঞা করিতে নাই, বিশেষত পাপ করিবার কালে সকলকেই গুরুত্ব দিতে জানিতে হয়। এই মোক্ষম শিক্ষাটি রাজনীতিবিদরা প্রায়ই বিস্মৃত হন। সাধারণ মানুষকে তাঁহারা মনে করেন মেরুদণ্ডহীন মস্তিষ্কহীন জড়পিণ্ড, আলু-পটল ক্রয় করিয়া সুখী ও কেবল নিজ নয়া মোবাইল লইয়া শশব্যস্ত। দেশ-কালের প্রকৃত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলি তাহাদের চির-অগোচর রহিয়া যায়, ক্ষমতাসীনদের কেতা-কায়দার অন্তরালে তাঁহাদের প্রকৃত অভিসন্ধি অনুধাবনের ক্ষমতাই সেই জনপিণ্ডের নাই। এই আত্মতুষ্টি নেতাদের যথেচ্ছাচার-কালীন অমনোযোগের জন্ম দেয়, কখনও তাঁহারা ‘কেহ কিছু করিতে পারিবে না’ ভাবিয়া গুলি চালাইবার আদেশ দিয়া বসেন, কখনও বহু কোটি টাকা ঘুষ খাইয়া অম্লানবদনে সততার আত্মবিজ্ঞাপন টাঙাইয়া ঘুরিয়া বেড়ান। তাহার পর, অকস্মাত্‌ সাধারণ নির্বাচনে বা শহরের প্রাণকেন্দ্রে স্বতঃস্ফূর্ত জনসমাবেশের আন্দোলনে, সচকিত হইয়া দেখেন, সিংহাসনটি কখন উলটাইয়া পড়িয়াছে। আগরার ঘটনায় পাখিটি ‘হত্যা’র অর্থ হয়তো বুঝে নাই, কিন্তু হিংসার অর্থ বুঝিয়াছে, তাহার দুই বন্ধু: মহিলা ও সারমেয়র অনুপস্থিতি স্বাভাবিক নহে, তাহাও বুঝিয়াছে। সাধারণ মানুষও, ঘটমান বর্তমানের নিপুণ বিশ্লেষণ সর্বদা হয়তো করিতে পারে না, অনুপুঙ্খের তাত্‌পর্যও বুঝে না, কিন্তু তাহার সম্মুখে যে পরোয়াহীন অনাচার চলিয়াছে, তাহার মূল ভয়-সত্যটি সম্পূর্ণ হৃদয়ঙ্গম করিয়া লয় এবং বিলম্বে হইলেও, নিজ সাধ্যানুযায়ী তাহার প্রতিকার করে। পিঞ্জরে আবদ্ধ থাকিলে তাহার ডানা অক্ষম হয় বটে, কিন্তু বোধের উড়ালক্ষমতা হ্রাস পায় না। তখন সে মোক্ষম ‘দ্রিঘাংচু’ বলিয়া ফুকারি উঠে।


আনন্দবাজার - সম্পাদকীয় - পাখি ও পাপী

Check this @scorpionx @LaBong @griffin @oFFbEAT @wolfschanzze @BDforever @DarkPrince :)
 
Last edited:
আমাদের শাকিব খান দেখতে একেবারে বলিউড স্টার কিন্তু সে হিজড়া খান। তাকে এই কারনে দেশের রুচিশীল দর্শক পছন্দ করে না। কলকাতার দর্শকেরা ভালো ছবি দেখতে দেখতে তাদের রুচি অনেক উন্নত হয়ে গেছে। জানি না এই হিজড়া খানকে তারা একসেপ্ট করবে কিনা। না করলে আরেফিন শুভ আছে। তাকে নিয়ে কাজ কইরেন। সে ঢাকার জন আব্রাহাম। :D


timthumb.php



164976_626738430673538_1707669000_n.jpg


........................।



শাকিব-জিৎ ও শ্রাবন্তী একসাথে


sakib-jit-.jpg


ঢাকা, মার্চ ০৫:
ভারত বাংলাদেশের যৌথ প্রযোজনার একসঙ্গে অভিনয় করতে যাচ্ছেন শাকিব খান, জিৎ ও শ্রাবন্তী।

বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ প্রযোজনায় ছবি নির্মাণ এটিই প্রথম নয়, ষাট-সত্তরের দশক থেকেই যৌথ প্রযোজনায় ছবি নির্মিত হয়ে আসছে।

আর সেই ধারাবাহিকতায় এবার ঢালিউড কিং শাকিব খানের প্রোডাকশন হাউস এসকে ফিল্মস ও কলকাতার বিখ্যাত প্রোডাকশন হাউস ধানুকার মুভিজ যৌথ প্রযোজনায় ছবি নির্মাণের ঘোষণা দিলেন।

ছবিতে চমক হিসেবে থাকছেন ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনয়শিল্পী শ্রাবন্তী এবং জিৎ। বাংলাদেশ থেকে থাকবেন শাকিব খান ও একজন নায়িকা।

শাকিবের বিপরীতে শ্রাবন্তী আর জিৎ-এর বিপরীতে বাংলাদেশের নায়িকা অভিনয় করবেন বলে জানা গেছে।

শাকিব-জিৎ ও শ্রাবন্তী একসাথে
 
আমি একটা ব্যাপার বলতে চাই পিডিএফে বিডি সদস্যদের ব্যাপারে। বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামের সব ধরনের ব্লগ ও ফোরাম নিষিদ্ধ। তারা অন্যান্য বাংলাদেশি ফোরামে একটা কথা বলতে পারে না। জামাতের পক্ষে বা পাকিস্তানের পক্ষে একটা পোস্ট দিলে সাথে সাথে ব্যান হয়ে যায়। তাদের কাছে পাকিস্তান ডিফেন্স ফোরাম স্বর্গরাজ্য। গত বছরে চ্যানেল আই নিউজে দেখিয়েছে জামায়াত-শিবিরের বিভিন্ন সক্রিয় কর্মী পিডিএফে পোস্ট দিচ্ছে। বিএনপির এক কর্মী 'কবিরাজ' পিডিএফে আছে যে বঙ্গবন্ধুর খুনী মেজর ডালিমের আত্মীয়। আরো দুর্ধর্ষ সব লোক পিডিএফের বাংলাদেশ সেকশনের সাথে জড়িত। ভারত কিংবা ভারতীয়দের ব্যাপারে যদি কেউ অশ্লীল কোনো পোস্ট দেয় তবে আমি তাদের হয়ে ক্ষমা চাচ্ছি ভারতীয় বন্ধুদের কাছে। সরি ফর দোজ ইডিয়টস।
 
Last edited:
@Skull and Bones

এলিট মেম্বার হুয়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক শুভেচছা ও অভিনন্দন.:D (Sorry for hukka hua)

ভারত কিংবা ভারতীয়দের ব্যাপারে যদি কেউ অশ্লীল কোনো পোস্ট দেয় তবে আমি তাদের হয়ে ক্ষমা চাচ্ছি ভারতীয় বন্ধুদের কাছে। সরি ফর দোজ ইডিয়টস
অ্যাতো সেন্টিমেন্টাল হস না বাবা।কান্না পেয়ে যায়।:D
 
ক্যান্সার রুখতে খান সিগারেট
Tag: Tobacco, cancer, cigerrate
Last Updated: April 8, 2014 13:19
cig.jpg
সিগারেটের প্যাকেটের সাবধানবানী আমাদের কাররই চোখ এড়ায়নি। ভয়াবহ ছবির সঙ্গে লেখা থাকে সতর্কবার্তা। সিগারেট সেবন স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। অতিরিক্ত তামাক সেবন হতে পারে ক্যান্সারের কারণ। এবারে শোনা গেল পুরো উলটপুরাণ। তামাক গাছ নাকি হতে পারে ক্যান্সারের যম।

হ্যাঁ। শুনতে অবাক লাগলেও এমনটাই দাবি করেছেন অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীরা। লাট্রোব ইউনিভার্সিটির ড. মার্ক হুলেটের দাবি NaD1 ক্যান্সার কোষের ছড়িয়ে পড়া রুখতে পারে। এই সব অনু প্যাথোজেন মেরে ফেলতে পারে। NaD1 নিজেই ক্যান্সার কোষ খুঁজে নেয় ও পাশের সম্পূর্ণ সুস্থ কোষ অক্ষুন্ন রেখেই ক্যান্সার কোষ নষ্ট করতে পারে। এখনও পর্যন্ত ক্যান্সার কোষের ওপর প্রয়োগ করে পরীক্ষা বাকি রয়েছে।

তবে গবেষনার সবথেকে বড় চমক এখানেই। এখন থেকে কী লেখা থাকবে সিগারেটের প্যাকেটে?

Link: ক্যান্সার রুখতে খান সিগারেট

Damn!! And I took so much pain to quite smoking!! :hitwall:

@scorpionx @LaBong @Skull and Bones Good news for smokers?? :D
 
ক্যান্সার রুখতে খান সিগারেট
Tag: Tobacco, cancer, cigerrate
Last Updated: April 8, 2014 13:19
cig.jpg
সিগারেটের প্যাকেটের সাবধানবানী আমাদের কাররই চোখ এড়ায়নি। ভয়াবহ ছবির সঙ্গে লেখা থাকে সতর্কবার্তা। সিগারেট সেবন স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। অতিরিক্ত তামাক সেবন হতে পারে ক্যান্সারের কারণ। এবারে শোনা গেল পুরো উলটপুরাণ। তামাক গাছ নাকি হতে পারে ক্যান্সারের যম।

হ্যাঁ। শুনতে অবাক লাগলেও এমনটাই দাবি করেছেন অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীরা। লাট্রোব ইউনিভার্সিটির ড. মার্ক হুলেটের দাবি NaD1 ক্যান্সার কোষের ছড়িয়ে পড়া রুখতে পারে। এই সব অনু প্যাথোজেন মেরে ফেলতে পারে। NaD1 নিজেই ক্যান্সার কোষ খুঁজে নেয় ও পাশের সম্পূর্ণ সুস্থ কোষ অক্ষুন্ন রেখেই ক্যান্সার কোষ নষ্ট করতে পারে। এখনও পর্যন্ত ক্যান্সার কোষের ওপর প্রয়োগ করে পরীক্ষা বাকি রয়েছে।

তবে গবেষনার সবথেকে বড় চমক এখানেই। এখন থেকে কী লেখা থাকবে সিগারেটের প্যাকেটে?

Link: ক্যান্সার রুখতে খান সিগারেট

Damn!! And I took so much pain to quite smoking!! :hitwall:

@scorpionx @LaBong @Skull and Bones Good news for smokers?? :D
I don't smoke. :P
 

Latest posts

Back
Top Bottom