What's new

Tourism boom in Bangladesh.

Not only within the country, a big number of Bangladeshi tourists also rushed to Kolkata, India and are suffering extreme hardship due to lack of accommodation and dinning options. Indian immigration at Benapole-Petrapole land crossing is horrible. Kolkata Baniyas have increased hotel rent and food price several times than usual to cut throat of these tourists. Big queues at restaurants. Many Bangladeshi tourists are spending open-air nights on the roads.


I am happy at these idiots' sufferings, gia tin-char-gun poisha Kolkatar dhokabaj marwarider dia ashuk.

Bunch of goru-gadhas.
 
.
Beautiful!

That explains the withdrawals from banks!

Bangladeshis just wanted to unwind.

It’s great for the economy!

Shame on the idiots who went to India instead!!!


This is only possible due to the new road network in the Hill Tracts put in by the government.

Still some say that the BD economy grows without anything the government does.
 
Last edited:
. .
All the curses of having way too much money compared to one's brains.

But there is little option to spend money on things in Bangladesh in any case.

These people don't have cellphone to do Internet booking ?

And why go to spend money in Kolkata of all places when they treat Bangladeshis like trash, calling us Kangladeshis?

Thailand e to jaitey parto. Ek-i paisha.

I mean - WTF?

Bangali hujuger pagol.

Don't be so judgemental and condescending all the time.

You speak like only you have brains in BD - but ground reality proves you're the one who is actually wrong.

Now you say deshis have too much money - a month ago you were lamenting how the country is impoverished!

Despite being wrong, you can't help taking a final dig: 'there's not much to spend money on in BD'. How unnecessary and low is that?

It's there for all to see - how can your opinions be taken seriously? Speak logically and sincerely and you will not be embarrassed.
 
Last edited:
.
Don't be so judgemental and condescending all the time.

You speak like only you have brains in BD - but ground reality proves you're the one who is actually wrong.

Now you say deshis have too much money - a month ago you were lamenting how the country is impoverished!

Despite being wrong, you can't help taking a final dig: 'there's not much to spend money on in BD'. How unnecessary and low is that?

It's there for all to see - how can your opinions be taken seriously? Speak logically and sincerely and you will not be embarrassed.



Remember how they predicted that the BD economy will be finished before Christmas with forex down to zero!


:rofl:
 
.
Remember how they predicted that the BD economy will be finished before Christmas with forex down to zero!


:rofl:

@Bilal9 and @bluesky are our very own Nostradamus 🤣🤣😂

Whilst the US ambassador attends BNP rallies and defends Jamati mullahs - India and China are bagging all the deals.

Russia has taken over Pabna 😂😂

Uncle Sam reenacting 1971 🤣🤣😂😂
 
.
@Bilal9 and @bluesky are our very own Nostradamus 🤣🤣😂

Whilst the US ambassador attends BNP rallies and defends Jamati mullahs - India and China are bagging all the deals.

Russia has taken over Pabna 😂😂

Uncle Sam relieving 1971 🤣🤣😂😂


Two jokers and I wish they would stop taking about geopolitics and international economics that are way above their levels.

Both have their own niche areas that they are good at and when they talk about those, they are both entertaining and informative.

Other trolls have zero information to add and so won’t be missed if they were to leave pdf permanently.
 
.
Two jokers and I wish they would stop taking about geopolitics and international economics that are way above their levels.

Both have their own niche areas that they are good at and when they talk about those, they are both entertaining and informative.

Other trolls have zero information to add and so won’t be missed if they were to leave pdf permanently.

Yep!

I love @Bilal9 and @Homo Sapiens threads on BD real estate.

And @bluesky gives good insights on construction. Obviously has learnt well from the japs!

Rest, as you say, are totally useless!
 
.
Yep!

I love @Bilal9 and @Homo Sapiens threads on BD real estate.

And @bluesky gives good insights on construction. Obviously has learnt well from the japs!

Rest, as you say, are totally useless!


Still chuckle at the clown who started a thread about “Fake BBS Statistics”!

So many Pakistani and Indian trolls had a great time insulting BD and it’s people over that thread and it was painful to see BD’shis joining in insulting themselves. Total bunch of morons with no self-respect.

BD economy imports, exports, consumer spending and forex reserves have totally destroyed the credibility of that thread now. Hope the admins have now deleted that thread.
 
.
Still chuckle at the clown who started a thread about “Fake BBS Statistics”!

So many Pakistani and Indian trolls had a great time insulting BD and it’s people over that thread and it was painful to see BD’shis joining in insulting themselves. Total bunch of morons with no self-respect.

BD economy imports, exports, consumer spending and forex reserves have totally destroyed the credibility of that thread now. Hope the admins have now deleted that thread.

They basically did @Nilgiri out of a job.

Poor illegal Indian had to go back to his slum…
 
.
সিলেটে পর্যটকদের ঢল

আবদুর রশিদ রেনু, সিলেট ব্যুরো
২৫ ডিসেম্বর ২০২২, ১০:২৪ পিএম | অনলাইন সংস্করণ
98Shares

সিলেটে পর্যটকদের ঢল
টানা তিন দিনের ছুটিতে সিলেটে পর্যটকদের ঢল নেমেছে। সাপ্তাহিক দুই দিনের ছুটির সঙ্গে বড় দিনের ছুটি যুক্ত হওয়ায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সিলেটে বেড়াতে এসেছেন ভ্রমণপিয়াসীরা। ফলে হোটেল, মোটেল ও গেস্ট হাউসে সিট পাওয়া অনেকটা কঠিন হয়ে পড়েছিল।

শুক্র ও শনিবারের সঙ্গে রোববার বড়দিনের ছুটি থাকায় এই তিন দিন পর্যটকদের ভিড়ে পর্যটনকেন্দ্রগুলো অনেকটা জনারণ্যে পরিণত হয়েছিল।
সিলেটের জাফলং, সাদা পাথর, রাতারগুল, লালাখাল, বিছনাকান্দি, পান্থুমাই জলপ্রপাত হবিগঞ্জের কমলারানীর সাগর দীঘি, সাতছড়ি, রেমা কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য মৌলভীবাজার জেলার মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত, হাকালুকি হাওর, মাধবপুর লেকে ছিল হাজার হাজার দর্শনার্থীর ভিড়।

একসঙ্গে এত পর্যটক সিলেটে আসার কারণে সিলেটের হোটেল-মোটেলে সিট পাননি অনেকেই। সিলেট হোটেল-মোটেল অ্যান্ড গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি এটিএম শোয়েব বলেন, শুধু সিলেট নগরীতেই প্রায় ২০ হাজার পর্যটক এসেছিলেন। ফলে অধিকাংশ হোটেলেই সিট মেলেনি।

কুষ্টিয়া থেকে সাদা পাথর দেখতে আসা লাবনী আক্তার মিম যুগান্তরকে বলেন, টানা তিন দিনের ছুটি তাই পরিবারের সবাই সিলেটে এসেছি। জিন্দাবাজারের হোটেল ব্যবসায়ী তারেক জামান বলেন, তিন দিনের জন্য হোটেল অনেকটা ফুল বুকিং ছিল। এতে দীর্ঘদিনের মন্দাভাব কাটিয়ে সিলেটের পর্যটনে যেন প্রাণ ফিরেছে।
সিলেটের হযরত শাহজালাল (র.) ও হযরত শাহপরান (র.) মাজার, গোয়াইনঘাটের বিছনাকান্দি, জাফলং, কোম্পানীগঞ্জের ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর, জৈন্তাপুরের লালাখাল, সুনামগঞ্জের তাহিরপুর ও মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলসহ বিভাগের সব পর্যটন স্পটে গতকাল রোববার বড়দিনে পর্যটকদের ঢল নামে।

পর্যটন খাতের ব্যবসায়ীরা বলছেন, অল্প সময়ের ছুটিতে অন্য দেশে যাওয়া ঝামেলাপূর্ণ হওয়ায় দেশের অভ্যন্তরে ভ্রমণের হার বেড়েছে। সিলেটের জনপ্রিয় সব পর্যটন গন্তব্যে এখন উপচেপড়া ভিড়। অতিথিতে পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে হোটেল-মোটেল ও রিসোর্ট। বহুদিন পর পর্যটক সমাগম হওয়ায় আনন্দিত পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
জানা যায়, সপ্তাহখানেক আগে থেকেই নগরীসহ পর্যটন স্পটের হোটেল-মোটেলগুলোর বেশির ভাগই আগাম বুকিং দেওয়া ছিল। কিছু দিন ধরে হোটেল ব্যবসা মন্দা গেলেও বর্তমান পরিস্থিতিতে আশার আলো দেখছেন ব্যবসায়ীরা। গত শুক্রবারই সিলেট বিভাগে প্রায় কয়েক লাখ পর্যটক ভিড় করেছেন। বড় দিনে এই সংখ্যা আরও বেড়ে যায় বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

জাফলং বেড়াতে যাওয়া পর্যটকদের সিলেট-তামাবিল সড়কের যানজটে পড়ে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। বিশেষ করে সিলেট শহরতলীর শাহপরান গেটে পর্যটকবাহী গাড়ির চাপে দীর্ঘক্ষণ আটকে থাকতে হয়।
সিলেটের সর্বত্র এখন পর্যটকদের বিচরণ। তাদের আনাগোনায় যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে ট্রাফিক পুলিশকে বাড়তি চাপ সামলাতে হচ্ছে। সিলেটের বেশির ভাগ হোটেল-মোটেলের কক্ষ আগাম বুকিং হয়ে গেছে। তাই থাকার জায়গা খুঁজতে গিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে অনেককে। বিপুলসংখ্যক পর্যটকের উপস্থিতিতে নিরাপত্তায় নজরদারি বাড়িয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশ।

কোম্পানীগঞ্জ সংবাদদাতা জানান, অপার সৌন্দর্যের মুগ্ধতায় সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর দেখতে এখন পর্যটকদের বাঁধভাঙা জোয়ার। টানা তিন দিনের ছুটিতে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা হাজার হাজার পর্যটক ভিড় জমাচ্ছেন এই পর্যটন কেন্দ্রে। এতদিন পর আশানুরূপ পর্যটকের আগমন ঘটায় খুশি এখানকার দোকান-রেস্তোরাঁ মালিক, নৌকার মাঝি, ফটোগ্রাফারসহ পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।

পর্যটন সংশ্লিষ্টরা জানান, সারা বছরই সাদা পাথরের সৌন্দর্য দেখতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসেন বহু পর্যটক। তবে বন্যায় আমাদের অনেক ক্ষতি হয়েছে। বাড়িঘরও ক্ষতির মুখে পড়েছে। বন্যার সময় পর্যটক না আসায় আমরা খুব কষ্টে ছিলাম। এতদিন তেমন একটা পর্যটকের আগমন না ঘটলেও সাপ্তাহিক ছুটি ও বড় দিন উপলক্ষে টানা তিন দিনের ছুটি থাকায় ব্যাপক পর্যটকের সমাগম ঘটেছে সাদা পাথরের। সব মিলিয়ে দীর্ঘদিন পর সাদা পাথর পর্যটন কেন্দ্রে ফের সুবাতাস।

শনিবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত ঘুরে দেখা গেছে, সাদা পাথর পর্যটন কেন্দ্র লোকে লোকারণ্য হয়ে পড়েছে। উপচেপড়া ভিড়ে নৌকা ঘাটে নৌকার জন্য দীর্ঘ লাইনে অপেক্ষা করতে হচ্ছে পর্যটকদের। জিরো পয়েন্টে আগত পর্যটকরা ছবি তোলা, স্বচ্ছ পানিতে ছোট ছোট টায়ারে হৈ-হুল্লোড়, আড্ডা, বেঞ্চিতে বসে সময় কাটানো এবং উজান থেকে নেমে আসা জলে গাঁ ভাসিয়ে উপভোগ করছেন তাদের ভ্রমণ।

ঢাকা থেকে আসা পর্যটক মিলি চৌধুরী বলেন, সরকারি ছুটি পেয়ে পরিবার নিয়ে এখানে এসেছি। সাদা পাথর এত সুন্দর ভাবতেই পারছি না। খুব আনন্দ উপভোগ করেছি।
বাবা-মায়ের সঙ্গে বেড়াতে আসা শিশু রূপম, মীম বলেন, এখানে নদী, পাহাড়, সুন্দর সাদা পাথর আছে- এজন্য খুব ভালো লাগছে।
কুষ্টিয়া থেকে আসা আরেক পর্যটক অভি বাড়ৈ জানান, পাহাড়ের গা ঘেঁষা সাদা পাথর স্পটটি খুব সুন্দর। বারবার এখানে ছুটে আসতে মন চায়।

ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর পর্যটন স্পটের নৌকার মাঝি তারেক আহমদ বলেন, পর্যটকদের নিয়ে ছুটে চলাতেই আমার আনন্দ ও আয়-রোজগার। বন্যার পর থেকে পর্যটক কমে যাওয়ায় খুব কষ্টে ছিলাম। কয়েক দিন ধরে সাদা পাথরে প্রতিদিন অনেক পর্যটক আসছেন। আশাকরি এ কয়দিন ভালোই আয় হবে।

কোম্পানীগঞ্জ ফটোগ্রাফি সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক কবির আহমদ বলেন, দীর্ঘদিন পর সাদা পাথরে ব্যাপক পর্যটকের সমাগম ঘটেছে। ফলে আমাদের ফটোগ্রাফারদের আয় অন্য সময়ের তুলনায় দুই-তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

পর্যটকদের ভ্রমণ নিরাপদ ও আনন্দদায়ক করতে সব ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি সুকান্ত চক্রবর্তী। তিনি বলেন, সাদা পাথর ঘাট ও জিরো পয়েন্টে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য সবধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।


Google tranlation
Tourists flock to Sylhet
Abdur Rashid Renu, Sylhet Bureau
25 December 2022, 10:24 pm | Online version


Tourists flocked to Sylhet for three consecutive days of vacation. Since the big day holiday is connected with the two-day weekly holiday, travelers from different parts of the country have come to Sylhet. As a result, it became very difficult to get seats in hotels, motels and guest houses.

Since Friday and Saturday and Sunday are Christmas holidays, these three days the tourist centers became crowded with tourists.

Sylhet's Jaflong, Sada Pathar, Ratargul, Lalakhal, Bichnakandi, Panthumai Falls, Sagar Dighi of Kamlarani in Habiganj, Satchari, Rema Kalenga Wildlife Sanctuary, Madhavakunda Falls, Hakaluki Haor, Madhavpur Lake in Moulvibazar district were crowded with thousands of visitors.

Due to the fact that so many tourists came to Sylhet at once, many people did not get a seat in Sylhet's hotels and motels. President of Sylhet Hotel-Motel and Guest House Owners Association ATM Shoaib said that only in Sylhet city, about 20 thousand tourists came. As a result, seats were not available in most of the hotels.

Labani Akhtar, who came from Kushtia to see the white stone, told Mim Jugantar that the whole family has come to Sylhet because of three consecutive days of vacation. Jindabazar hotelier Tarek Zaman said that the hotel was fully booked for three days. After a long period of recession, Sylhet's tourism has come back to life.

Hazrat Shahjalal (r.) and Hazrat Shahparan (r.) shrines of Sylhet, Bichnakandi of Goainghat, Jaflong, Bholaganj Sada Pathar of Companyganj, Lalakhal of Jaintapur, Tahirpur of Sunamganj and Srimangal of Moulvibazar in all the tourist spots of the division yesterday on Christmas day.

Businesses in the tourism sector say that the rate of domestic travel has increased as it is troublesome to go to another country for a short vacation. All the popular tourist destinations of Sylhet are now overcrowded. Hotels, motels and resorts have become full of guests. Tourists related to tourism are happy because of the arrival of tourists after many days.

It is known that most of the hotels and motels in tourist spots in the city were booked in advance a week before. The hotel business has been depressed for some days, but the businessmen are seeing the light of hope in the current situation. Last Friday, about a few lakhs of tourists flocked to Sylhet division. Those concerned said that this number increases even more on big days.

Tourists visiting Jaflong have to suffer due to traffic jams on the Sylhet-Tamabil road. Especially at the Shahparan Gate in Sylhet suburb, one has to be stuck for a long time due to the pressure of tourist vehicles.

Tourists are now everywhere in Sylhet. The traffic police have to cope with extra pressure to keep the traffic moving normally. Most of the hotel-motel rooms in Sylhet have been booked in advance. So many people have to face difficulties while looking for a place to stay. The tourist police has increased security surveillance in the presence of large number of tourists.

Companyganj Correspondent said that the Bholaganj white stone of Companyganj upazila of Sylhet is now overflowing with tourists due to its immense beauty. Thousands of tourists from different parts of the country and abroad are thronging this tourist center for a three-day holiday. Shop-restaurant owners, boatmen, photographers and other tourism-related businessmen are happy to see the expected arrival of tourists after such a long time.

Tourism officials said that many tourists come from different parts of the country to see the beauty of the white stone throughout the year. But we have suffered a lot in the flood. Houses are also damaged. We were in a lot of trouble as tourists did not come during the floods. So far there has not been a lot of tourists, but due to the weekend and three consecutive days off on the occasion of the big day, white stone has seen a large number of tourists. All in all, after a long time, Sada Pathar tourist center is fresh again.

Visited from morning to afternoon on Saturday, the tourist center of Sada Pathar was crowded. Tourists have to wait in long lines for the boats at the overcrowded boat wharf. Tourists arriving at Zero Point are enjoying their trip by taking pictures, riding small tires in the clear water, chatting, sitting on benches and floating in the water coming down from the upstream.

Milli Chowdhury, a tourist from Dhaka, said, I came here with my family on government leave. I can't imagine the white stone is so beautiful. I enjoyed it very much.

Rupam, a child visiting with her parents, Meem said, "There are rivers, mountains, beautiful white stones here - that's why I feel so good."

Abhi Barai, another tourist from Kushtia, said that the white stone spot around the hill is very beautiful. I want to come here again and again.

Tarek Ahmad, a boatman at Bholaganj Sada Pathar tourist spot, said, "My happiness and income is to run with tourists." I was very distressed as the number of tourists decreased after the floods. Many tourists are coming to White Stone every day for several days. Hopefully these few days will be good.

Kabir Ahmad, General Secretary of Companyganj Photography Society, said that after a long time, there has been a large gathering of tourists at Sada Pathar. As a result, the income of our photographers has increased two-three times compared to other times.

Companyganj police station OC Sukant Chakraborty said that all security measures have been taken to make the travel of tourists safe and enjoyable. He said that police are deployed at Sada Pathar Ghat and Zero Point. All measures have been taken for the safety of tourists.
 
.
সিলেটে পর্যটকদের ঢল

আবদুর রশিদ রেনু, সিলেট ব্যুরো
২৫ ডিসেম্বর ২০২২, ১০:২৪ পিএম | অনলাইন সংস্করণ
98Shares

সিলেটে পর্যটকদের ঢল
টানা তিন দিনের ছুটিতে সিলেটে পর্যটকদের ঢল নেমেছে। সাপ্তাহিক দুই দিনের ছুটির সঙ্গে বড় দিনের ছুটি যুক্ত হওয়ায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সিলেটে বেড়াতে এসেছেন ভ্রমণপিয়াসীরা। ফলে হোটেল, মোটেল ও গেস্ট হাউসে সিট পাওয়া অনেকটা কঠিন হয়ে পড়েছিল।

শুক্র ও শনিবারের সঙ্গে রোববার বড়দিনের ছুটি থাকায় এই তিন দিন পর্যটকদের ভিড়ে পর্যটনকেন্দ্রগুলো অনেকটা জনারণ্যে পরিণত হয়েছিল।
সিলেটের জাফলং, সাদা পাথর, রাতারগুল, লালাখাল, বিছনাকান্দি, পান্থুমাই জলপ্রপাত হবিগঞ্জের কমলারানীর সাগর দীঘি, সাতছড়ি, রেমা কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য মৌলভীবাজার জেলার মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত, হাকালুকি হাওর, মাধবপুর লেকে ছিল হাজার হাজার দর্শনার্থীর ভিড়।

একসঙ্গে এত পর্যটক সিলেটে আসার কারণে সিলেটের হোটেল-মোটেলে সিট পাননি অনেকেই। সিলেট হোটেল-মোটেল অ্যান্ড গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি এটিএম শোয়েব বলেন, শুধু সিলেট নগরীতেই প্রায় ২০ হাজার পর্যটক এসেছিলেন। ফলে অধিকাংশ হোটেলেই সিট মেলেনি।

কুষ্টিয়া থেকে সাদা পাথর দেখতে আসা লাবনী আক্তার মিম যুগান্তরকে বলেন, টানা তিন দিনের ছুটি তাই পরিবারের সবাই সিলেটে এসেছি। জিন্দাবাজারের হোটেল ব্যবসায়ী তারেক জামান বলেন, তিন দিনের জন্য হোটেল অনেকটা ফুল বুকিং ছিল। এতে দীর্ঘদিনের মন্দাভাব কাটিয়ে সিলেটের পর্যটনে যেন প্রাণ ফিরেছে।
সিলেটের হযরত শাহজালাল (র.) ও হযরত শাহপরান (র.) মাজার, গোয়াইনঘাটের বিছনাকান্দি, জাফলং, কোম্পানীগঞ্জের ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর, জৈন্তাপুরের লালাখাল, সুনামগঞ্জের তাহিরপুর ও মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলসহ বিভাগের সব পর্যটন স্পটে গতকাল রোববার বড়দিনে পর্যটকদের ঢল নামে।

পর্যটন খাতের ব্যবসায়ীরা বলছেন, অল্প সময়ের ছুটিতে অন্য দেশে যাওয়া ঝামেলাপূর্ণ হওয়ায় দেশের অভ্যন্তরে ভ্রমণের হার বেড়েছে। সিলেটের জনপ্রিয় সব পর্যটন গন্তব্যে এখন উপচেপড়া ভিড়। অতিথিতে পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে হোটেল-মোটেল ও রিসোর্ট। বহুদিন পর পর্যটক সমাগম হওয়ায় আনন্দিত পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
জানা যায়, সপ্তাহখানেক আগে থেকেই নগরীসহ পর্যটন স্পটের হোটেল-মোটেলগুলোর বেশির ভাগই আগাম বুকিং দেওয়া ছিল। কিছু দিন ধরে হোটেল ব্যবসা মন্দা গেলেও বর্তমান পরিস্থিতিতে আশার আলো দেখছেন ব্যবসায়ীরা। গত শুক্রবারই সিলেট বিভাগে প্রায় কয়েক লাখ পর্যটক ভিড় করেছেন। বড় দিনে এই সংখ্যা আরও বেড়ে যায় বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

জাফলং বেড়াতে যাওয়া পর্যটকদের সিলেট-তামাবিল সড়কের যানজটে পড়ে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। বিশেষ করে সিলেট শহরতলীর শাহপরান গেটে পর্যটকবাহী গাড়ির চাপে দীর্ঘক্ষণ আটকে থাকতে হয়।
সিলেটের সর্বত্র এখন পর্যটকদের বিচরণ। তাদের আনাগোনায় যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে ট্রাফিক পুলিশকে বাড়তি চাপ সামলাতে হচ্ছে। সিলেটের বেশির ভাগ হোটেল-মোটেলের কক্ষ আগাম বুকিং হয়ে গেছে। তাই থাকার জায়গা খুঁজতে গিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে অনেককে। বিপুলসংখ্যক পর্যটকের উপস্থিতিতে নিরাপত্তায় নজরদারি বাড়িয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশ।

কোম্পানীগঞ্জ সংবাদদাতা জানান, অপার সৌন্দর্যের মুগ্ধতায় সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর দেখতে এখন পর্যটকদের বাঁধভাঙা জোয়ার। টানা তিন দিনের ছুটিতে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা হাজার হাজার পর্যটক ভিড় জমাচ্ছেন এই পর্যটন কেন্দ্রে। এতদিন পর আশানুরূপ পর্যটকের আগমন ঘটায় খুশি এখানকার দোকান-রেস্তোরাঁ মালিক, নৌকার মাঝি, ফটোগ্রাফারসহ পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।

পর্যটন সংশ্লিষ্টরা জানান, সারা বছরই সাদা পাথরের সৌন্দর্য দেখতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসেন বহু পর্যটক। তবে বন্যায় আমাদের অনেক ক্ষতি হয়েছে। বাড়িঘরও ক্ষতির মুখে পড়েছে। বন্যার সময় পর্যটক না আসায় আমরা খুব কষ্টে ছিলাম। এতদিন তেমন একটা পর্যটকের আগমন না ঘটলেও সাপ্তাহিক ছুটি ও বড় দিন উপলক্ষে টানা তিন দিনের ছুটি থাকায় ব্যাপক পর্যটকের সমাগম ঘটেছে সাদা পাথরের। সব মিলিয়ে দীর্ঘদিন পর সাদা পাথর পর্যটন কেন্দ্রে ফের সুবাতাস।

শনিবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত ঘুরে দেখা গেছে, সাদা পাথর পর্যটন কেন্দ্র লোকে লোকারণ্য হয়ে পড়েছে। উপচেপড়া ভিড়ে নৌকা ঘাটে নৌকার জন্য দীর্ঘ লাইনে অপেক্ষা করতে হচ্ছে পর্যটকদের। জিরো পয়েন্টে আগত পর্যটকরা ছবি তোলা, স্বচ্ছ পানিতে ছোট ছোট টায়ারে হৈ-হুল্লোড়, আড্ডা, বেঞ্চিতে বসে সময় কাটানো এবং উজান থেকে নেমে আসা জলে গাঁ ভাসিয়ে উপভোগ করছেন তাদের ভ্রমণ।

ঢাকা থেকে আসা পর্যটক মিলি চৌধুরী বলেন, সরকারি ছুটি পেয়ে পরিবার নিয়ে এখানে এসেছি। সাদা পাথর এত সুন্দর ভাবতেই পারছি না। খুব আনন্দ উপভোগ করেছি।
বাবা-মায়ের সঙ্গে বেড়াতে আসা শিশু রূপম, মীম বলেন, এখানে নদী, পাহাড়, সুন্দর সাদা পাথর আছে- এজন্য খুব ভালো লাগছে।
কুষ্টিয়া থেকে আসা আরেক পর্যটক অভি বাড়ৈ জানান, পাহাড়ের গা ঘেঁষা সাদা পাথর স্পটটি খুব সুন্দর। বারবার এখানে ছুটে আসতে মন চায়।

ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর পর্যটন স্পটের নৌকার মাঝি তারেক আহমদ বলেন, পর্যটকদের নিয়ে ছুটে চলাতেই আমার আনন্দ ও আয়-রোজগার। বন্যার পর থেকে পর্যটক কমে যাওয়ায় খুব কষ্টে ছিলাম। কয়েক দিন ধরে সাদা পাথরে প্রতিদিন অনেক পর্যটক আসছেন। আশাকরি এ কয়দিন ভালোই আয় হবে।

কোম্পানীগঞ্জ ফটোগ্রাফি সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক কবির আহমদ বলেন, দীর্ঘদিন পর সাদা পাথরে ব্যাপক পর্যটকের সমাগম ঘটেছে। ফলে আমাদের ফটোগ্রাফারদের আয় অন্য সময়ের তুলনায় দুই-তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

পর্যটকদের ভ্রমণ নিরাপদ ও আনন্দদায়ক করতে সব ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি সুকান্ত চক্রবর্তী। তিনি বলেন, সাদা পাথর ঘাট ও জিরো পয়েন্টে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য সবধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।


Google tranlation
Tourists flock to Sylhet
Abdur Rashid Renu, Sylhet Bureau
25 December 2022, 10:24 pm | Online version


Tourists flocked to Sylhet for three consecutive days of vacation. Since the big day holiday is connected with the two-day weekly holiday, travelers from different parts of the country have come to Sylhet. As a result, it became very difficult to get seats in hotels, motels and guest houses.

Since Friday and Saturday and Sunday are Christmas holidays, these three days the tourist centers became crowded with tourists.

Sylhet's Jaflong, Sada Pathar, Ratargul, Lalakhal, Bichnakandi, Panthumai Falls, Sagar Dighi of Kamlarani in Habiganj, Satchari, Rema Kalenga Wildlife Sanctuary, Madhavakunda Falls, Hakaluki Haor, Madhavpur Lake in Moulvibazar district were crowded with thousands of visitors.

Due to the fact that so many tourists came to Sylhet at once, many people did not get a seat in Sylhet's hotels and motels. President of Sylhet Hotel-Motel and Guest House Owners Association ATM Shoaib said that only in Sylhet city, about 20 thousand tourists came. As a result, seats were not available in most of the hotels.

Labani Akhtar, who came from Kushtia to see the white stone, told Mim Jugantar that the whole family has come to Sylhet because of three consecutive days of vacation. Jindabazar hotelier Tarek Zaman said that the hotel was fully booked for three days. After a long period of recession, Sylhet's tourism has come back to life.

Hazrat Shahjalal (r.) and Hazrat Shahparan (r.) shrines of Sylhet, Bichnakandi of Goainghat, Jaflong, Bholaganj Sada Pathar of Companyganj, Lalakhal of Jaintapur, Tahirpur of Sunamganj and Srimangal of Moulvibazar in all the tourist spots of the division yesterday on Christmas day.

Businesses in the tourism sector say that the rate of domestic travel has increased as it is troublesome to go to another country for a short vacation. All the popular tourist destinations of Sylhet are now overcrowded. Hotels, motels and resorts have become full of guests. Tourists related to tourism are happy because of the arrival of tourists after many days.

It is known that most of the hotels and motels in tourist spots in the city were booked in advance a week before. The hotel business has been depressed for some days, but the businessmen are seeing the light of hope in the current situation. Last Friday, about a few lakhs of tourists flocked to Sylhet division. Those concerned said that this number increases even more on big days.

Tourists visiting Jaflong have to suffer due to traffic jams on the Sylhet-Tamabil road. Especially at the Shahparan Gate in Sylhet suburb, one has to be stuck for a long time due to the pressure of tourist vehicles.

Tourists are now everywhere in Sylhet. The traffic police have to cope with extra pressure to keep the traffic moving normally. Most of the hotel-motel rooms in Sylhet have been booked in advance. So many people have to face difficulties while looking for a place to stay. The tourist police has increased security surveillance in the presence of large number of tourists.

Companyganj Correspondent said that the Bholaganj white stone of Companyganj upazila of Sylhet is now overflowing with tourists due to its immense beauty. Thousands of tourists from different parts of the country and abroad are thronging this tourist center for a three-day holiday. Shop-restaurant owners, boatmen, photographers and other tourism-related businessmen are happy to see the expected arrival of tourists after such a long time.

Tourism officials said that many tourists come from different parts of the country to see the beauty of the white stone throughout the year. But we have suffered a lot in the flood. Houses are also damaged. We were in a lot of trouble as tourists did not come during the floods. So far there has not been a lot of tourists, but due to the weekend and three consecutive days off on the occasion of the big day, white stone has seen a large number of tourists. All in all, after a long time, Sada Pathar tourist center is fresh again.

Visited from morning to afternoon on Saturday, the tourist center of Sada Pathar was crowded. Tourists have to wait in long lines for the boats at the overcrowded boat wharf. Tourists arriving at Zero Point are enjoying their trip by taking pictures, riding small tires in the clear water, chatting, sitting on benches and floating in the water coming down from the upstream.

Milli Chowdhury, a tourist from Dhaka, said, I came here with my family on government leave. I can't imagine the white stone is so beautiful. I enjoyed it very much.

Rupam, a child visiting with her parents, Meem said, "There are rivers, mountains, beautiful white stones here - that's why I feel so good."

Abhi Barai, another tourist from Kushtia, said that the white stone spot around the hill is very beautiful. I want to come here again and again.

Tarek Ahmad, a boatman at Bholaganj Sada Pathar tourist spot, said, "My happiness and income is to run with tourists." I was very distressed as the number of tourists decreased after the floods. Many tourists are coming to White Stone every day for several days. Hopefully these few days will be good.

Kabir Ahmad, General Secretary of Companyganj Photography Society, said that after a long time, there has been a large gathering of tourists at Sada Pathar. As a result, the income of our photographers has increased two-three times compared to other times.

Companyganj police station OC Sukant Chakraborty said that all security measures have been taken to make the travel of tourists safe and enjoyable. He said that police are deployed at Sada Pathar Ghat and Zero Point. All measures have been taken for the safety of tourists.

Where’s the dollar crisis @bluesky 😂😂😂
 
.

অভ্যন্তরীণ পর্যটক দুই কোটি ছাড়াবে​

মাসুদ রুমী
২৩ ডিসেম্বর, ২০২২ ০০:০০ | পড়া যাবে ৬ মিনিটে
প্রিন্ট





অভ্যন্তরীণ পর্যটক দুই কোটি ছাড়াবে




অ- অ অ+

দেশে বিদেশি পর্যটক না বাড়লেও গতি এসেছে অভ্যন্তরীণ পর্যটনে। ধারাবাহিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও মাথাপিছু আয় বাড়ায় মধ্যবিত্তের বিশাল একটি অংশ এখন সাপ্তাহিক ছুটিতে বা এর সঙ্গে বাড়তি এক-দুই দিনের ছুটি পেলেই পরিবার, বন্ধুবান্ধব নিয়ে ঘুরতে বেরিয়ে পড়ে। শুক্র-শনি ও বড়দিন মিলে তিন দিনের টানা ছুটিতে দেশের প্রধান পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে এবারও মানুষের ঢল নামবে। আবার অনেকে দেশের বাইরেও যাচ্ছে।


এতে অভ্যন্তরীণ ও বহির্গামী পর্যটনে প্রাণসঞ্চারের আশা করছেন খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। তবে চড়া হোটেলভাড়া, পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে পর্যাপ্ত সুবিধা না থাকা, সেবার মান ভালো না হওয়ায় অনেক পর্যটক বিদেশমুখী হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।

বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের (বিটিবি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আবু তাহির মো. জাবের গতকাল বৃহস্পতিবার কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘প্যালেসসহ দেশের হোটেলগুলোতে আমি খোঁজ নিয়েছি, এই সপ্তাহে একটি কক্ষও খালি নেই। যে পরিমাণ মানুষ ভ্রমণ করছে, সে পরিমাণ হোটেল-মোটেল আমাদের নেই। এই কারণে ছুটির দিনগুলোতে সমস্যা দেখা যায়। শুধু হোটেল নয়, যাতায়াতের ক্ষেত্রেও বাসে-প্লেনে সিট পাওয়া কঠিন হয়ে ওঠে। এতে বোঝা যায়, দেশে অভ্যন্তরীণ পর্যটক বাড়ছে। দেশে বছরে দুই কোটি মানুষ অভ্যন্তরীণ পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে ভ্রমণ করে। এই সংখ্যা এ বছর দুই কোটি ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছি। ’ তিনি জানান, পর্যটন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে। সেখানে কোন জায়গায় কী পরিমাণ হোটেল দরকার তার একটি পূর্ণাঙ্গ চিত্র থাকবে।

সেন্টার ফর ট্যুরিজম স্টাডিজের চেয়ারম্যান জামিউল আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘পর্যটন খাতের দুরবস্থার মধ্যেও অভ্যন্তরীণ পর্যটনের প্রবৃদ্ধি খাতটিকে বাঁচিয়ে রেখেছে। কিন্তু ব্যবস্থাপনার অভাব, নিম্নমানের সেবা ও চড়া মূল্যের কারণে আমাদের পর্যটকদের একটি অংশ বিদেশে চলে যাচ্ছে। সেবার মান ও ব্যয়ের বিষয়টি দেখার দায়িত্ব বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের। কিন্তু এ ক্ষেত্রে মনিটরিং নেই বলে ব্যবসায়ীরা এটা করতে পারছেন। ’

বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড সূত্র জানায়, অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে দেড় কোটি মানুষ ভ্রমণ করছে। এ বছর সেই সংখ্যা দুই কোটি ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। অন্যদিকে ৩০ লাখের মতো মানুষ প্রতিবছর বিদেশ ভ্রমণ করে, যাদের বেশির ভাগই প্রতিবেশী ভারতে যায়।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ জরিপ অনুযায়ী, ২০১৮-১৯ অর্থবছরেই ২৯ লাখ ২১ হাজার ৫২০ বাংলাদেশি পর্যটক বিদেশে গেছে। তাদের ৬০ শতাংশের বেশি গেছে ভারতে। এ ছাড়া সৌদি আরব (৮.১২ শতাংশ), মালয়েশিয়া (৪.৫৭ শতাংশ), থাইল্যান্ড, দুবাই, আফ্রিকা, নেপাল ও তুরস্কে গেছে তারা। এতে মোট ব্যয় হয়েছে ৩৩ হাজার ৬৮৬ কোটি ৮০ লাখ টাকা। বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, দেশের জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান ৩.০২ শতাংশ, টাকার অঙ্কে যা ৮০ হাজার থেকে ৯০ হাজার কোটি টাকা। পর্যটন খাতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত ৪০ লাখ মানুষ।

কোথায় এখন কেমন অবস্থা
কক্সবাজার : কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে ২৩ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত হোটেল-মোটেলগুলোতে আগাম কক্ষ বুকিংয়ের হিড়িক পড়েছে। গত সোমবার সৈকত ঘুরে দেখা গেছে, সাগরপারের কলাতলী, সুগন্ধা, সি-গাল ও লাবনী পয়েন্টের বালিয়াড়িতে মাঝারি রকমের ভিড় রয়েছে পর্যটকের।

কুয়াকাটা : ২৫ ডিসেম্বর বড়দিনের ছুটি উপলক্ষে কুয়াকাটায় সব হোটেল-মোটেলের প্রায় সব সিট বুকিং হয়ে গেছে। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর থেকে পর্যটকের আগমন বৃদ্ধি পাওয়ায় পর্যটনশিল্পের সঙ্গে সম্পৃক্ত সব ব্যাবসায়িক বেচা-বিক্রিও বৃদ্ধি পেয়েছে।

সুন্দরবন : সুন্দরবন ভ্রমণের এখন ভরা মৌসুম চলছে। গত শনিবার ২২টি ট্যুরিস্ট লঞ্চ অবস্থান করে পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের কটকায়, যা গত তিন থেকে চার বছরের মধ্যে সর্বাধিক ছিল।

সুন্দরবন কেন্দ্রীয় ট্যুরিস্ট কম্পানি সূত্র জানিয়েছে, এ বছর পর্যটকের আগমন বেশি। আগামী শুক্র, শনি ও রবিবার তিন দিনের ছুটি উপলক্ষে খুলনা ও মোংলার কোনো লঞ্চেই বুকিং খালি নেই। এমনকি জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসও বুকিং হয়ে গেছে। বন বিভাগ জানিয়েছে, বিগত কয়েক বছরের তুলনায় এ বছর ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে পর্যটকের সংখ্যা।

যা বলছেন সংশ্লিষ্টরা
করোনা মহামারির প্রভাবে দেশের পর্যটন খাতে ৬০ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস)। সাম্প্রতিক জরিপে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, করোনায় পর্যটন খাতে চাকরি হারিয়েছে এক লাখ ৪১ হাজার মানুষ। মোট ক্ষতির মধ্যে পরিবহনে ৪০ শতাংশ, হোটেলে ২৯ শতাংশ এবং রিসোর্ট ও রেস্তোরাঁয় ক্ষতি ২৫ শতাংশ।

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী সম্প্রতি বলেছেন, ‘করোনার এই সময়েও প্রায় দুই কোটি অভ্যন্তরীণ পর্যটক দেশের ভেতরে ভ্রমণ করেছে। দেশের পর্যটনশিল্পের গতি ফিরতে শুরু করেছে। ’
পর্যটন খাতের শীর্ষ সংগঠন ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টোয়াব) সভাপতি শিবলুল আজম কোরেশী কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আমাদের যথেষ্ট পর্যটন আকর্ষণ রয়েছে, কিন্তু আমরা বিশ্বের কাছে সেভাবে তুলে ধরতে পারছি না। এতে দেশে বিদেশি পর্যটক বাড়ছে না। অভ্যন্তরীণ পর্যটনে ভর করে উদ্যোক্তারা টিকে আছেন। তবে সেখানেও আছে নানা সীমাবদ্ধতা। অনেক গন্তব্যে নেই পর্যটকদের জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা। ’

ট্যুরিজম ডেভেলপারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টিডাব) চেয়ারম্যান সৈয়দ হাবিব আলী কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আমাদের হোটেলগুলোর এখনো সঠিক স্ট্যান্ডার্ড নির্ধারণ করা যায়নি। অনেক হোটেল টু স্টার মানের না হলেও ফাইভ স্টার হিসেবে কার্যক্রম চালাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে তদারকি বাড়াতে হবে। ’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ডিপার্টমেন্টের সাবেক অধ্যাপক সৈয়দ রাশিদুল হাসান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘বাংলাদেশের পর্যটন খাতে প্রশিক্ষিত লোকবলের অভাব আছে। বর্তমানে দেশের ২৩ লাখ লোক প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে পর্যটন খাতের সঙ্গে যুক্ত। ২০৩০ সাল নাগাদ এই খাতে জনবলের চাহিদা হবে ৪২ লাখ। এর অর্থ, আমাদের দেশের ভেতরে পর্যটন বাড়ছে। এই তথ্য মাথায় রেখে আমাদের পর্যটন খাত নিয়ে কাজ করতে হবে। ’

[প্রতিবেদনে তথ্য দিয়েছেন : তোফায়েল আহমদ, কক্সবাজার, জসীম পারভেজ, কলাপাড়া (পটুয়াখালী) ও মহিদুল ইসলাম, শরণখোলা (বাগেরহাট)। ]

Google translation-
Domestic tourists number will cross 20 million this year.
Masood Rumi December 23, 2022 00:00 | Can be read in 6 minutes print



Although foreign tourists have not increased in the country, the domestic tourism has gained momentum. With continuous economic growth and per capita income increases, a large part of the middle class now goes out with family and friends on weekends or if they get an extra day or two off. The main tourist centers of the country will be thronged again this time on Friday-Saturday and Christmas day. Many are also going outside the country.

The people involved in the sector are expecting a boost in inbound and outbound tourism. However, due to high hotel rent, lack of adequate facilities in tourist centers, service quality is not good, many tourists are going abroad, they said.

Bangladesh Tourism Board (BTB) Chief Executive Officer (CEO) Abu Tahir Md. Jaber told Kal Kantha yesterday, "I have searched the country's hotels, including the Palace, and there is not a single room available this week. We don't have as many hotels and motels as the number of people traveling. Due to this problem occurs during holidays. Not only in hotels, but also in transportation, it becomes difficult to get seats in buses and planes. This means that domestic tourists are increasing in the country. Two crore people travel to domestic tourist centers in the country every year. This number is expected to exceed two crore this year. He said that the tourism master plan is in the final stage. There will be a complete picture of how many hotels are needed in a place.

Chairman of the Center for Tourism Studies, Jamiul Ahmed told Kal Kantha, "In spite of the plight of the tourism sector, the growth of domestic tourism has kept the sector alive. But due to lack of management, poor service and high prices, a part of our tourists are going abroad. It is the responsibility of the Ministry of Civil Aviation and Tourism to look after the quality and cost of service. But because there is no monitoring in this case, traders are able to do it. '

According to Bangladesh Tourism Board sources, 2 crore people are traveling to various domestic tourist centers. This year that number is expected to cross two crore. On the other hand, about 3 million people travel abroad every year, most of them to neighboring India.

According to the latest survey of Bangladesh Bureau of Statistics (BBS), 29 lakh 21 thousand 520 Bangladeshi tourists went abroad in the fiscal year 2018-19. More than 60 percent of them went to India. Besides, they went to Saudi Arabia (8.12 percent), Malaysia (4.57 percent), Thailand, Dubai, Africa, Nepal and Turkey. The total cost is 33 thousand 686 crores 80 lakhs. According to the BBS data, the contribution of the tourism sector to the country's GDP is 3.02 percent, in terms of Rs.80,000 to 90,000 crore. 4 million people directly and indirectly involved in tourism sector.

Where is the situation now?

Cox's Bazar: Cox's Bazar Seaside is open for advance booking of rooms in hotels and motels from December 23 to December 31. After visiting the beach last Monday, it was seen that there is a moderate crowd of tourists in the sandy beaches of Kalatali, Sugandha, Sea-Gal and Labani Point on the coast.

Kuakata: On the occasion of Christmas holiday on December 25, almost all the seats of all hotels and motels in Kuakata have been booked. Since the inauguration of the Padma Bridge, as the arrival of tourists has increased, all businesses related to the tourism industry have also increased.

Sundarbans: Sundarbans travel season is going on now. Last Saturday, 22 tourist launches were stationed at Cuttack in the Sarankhola range of East Sundarbans, which was the highest in the last three to four years.

Sundarban Central Tourist Company sources said that the arrival of tourists is high this year. On the occasion of the three-day holiday next Friday, Saturday and Sunday, there are no bookings in any of the launches in Khulna and Mongla. Even the months of January and February are booked. According to the forest department, the number of tourists has increased by 25 to 30 percent this year compared to the previous few years.

What the concerned say

The Bangladesh Development Research Institute (BIDS) has said that the country's tourism sector has suffered a loss of Tk 60,000 crore due to the impact of the corona epidemic. In a recent survey, the organization said that 141,000 people have lost their jobs in the tourism sector due to Corona. Of the total losses, 40 per cent was in transport, 29 per cent in hotels and 25 per cent in resorts and restaurants.

State Minister of Civil Aviation and Tourism. Mahbub Ali recently said, 'Almost two crore domestic tourists have traveled within the country even in this time of Corona. The country's tourism industry has started to recover. '

Shiblul Azam Qureshi, president of Tour Operators Association of Bangladesh (TOAB), the top organization in the tourism sector, told Kal Kantha, "We have enough tourist attractions, but we are not able to present them to the world." It does not increase foreign tourists in the country. Entrepreneurs survive by relying on domestic tourism. But there are also limitations. Many destinations do not have adequate facilities for tourists. '

Tourism Developers Association of Bangladesh (TDAB) chairman Syed Habib Ali told Kal Kantha, "Our hotels have not yet been set the right standard. Many hotels are not of two star quality but are operating as five stars. Supervision should be increased in this case. '

Syed Rashidul Hasan, former professor of Tourism and Hospitality Department of Dhaka University, told Kal Kantha, "There is a shortage of trained manpower in the tourism sector of Bangladesh. At present 23 lakh people of the country are directly and indirectly associated with the tourism sector. By 2030
 
. .
Surely all the hotel bookings have been faked by BBS 🤣🤣

So this is BAL’s devious plan…

Get people hooked on tourism so they are too busy to attend BNP rallies 😂😂🤣🤣

@UKBengali
@EasyNow


All those videos of people flocking to tourist destinations have been carefully staged by BAL as a poor BD economy cannot sustain this level of spending.:lol:



True donkey’s that cannot appreciate that BD is one of the best run countries in the world.
 
.
Back
Top Bottom