I am not wrong, দাদা। Do you want source?
here it is
@itsanufy
বৌদ্ধ ধর্মের সাথে শৈব ধর্মের মিশ্রণের নতুন এক ধর্মমতের উদ্ভব হয়েছিল বলে পণ্ডিতদের অনেকেরই ধারণা। নাথ মানে ‘প্রভু’ এই প্রভুর দীক্ষান্তে তারা নামের শেষে নাথ পদবী ব্যবহার করতেন। তারা ছিলেন অলৌকিক ক্ষমতায় সিদ্ধহস্ত। বিশেষ সাধন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মোক্ষ লাভ করাই ছিল এ ধর্মাবলম্বীদের আসল উদ্দেশ্য। এই ধর্মের সাধকগন অপরাপর ধর্মাদর্শের মত দেহ থেকে জীবনাবসানে মুক্তিলাভের পরিকল্পনা করেননি। তাদের জীবন মুক্তির আদর্শ ছিল অশুদ্ধ, মায়া-বিমুক্ত, ধ্বংস রহিত পক্কদেহ, অর্থাৎ আধ্যাত্মিক শক্তি সামর্থ বলে আধ্যাত্মিক দেহে মুক্ত অবস্থায় অবাধে বিচরণ করা। অ-বিদ্যা বা অ-জ্ঞান মানব জীবনে তত্ত্বজ্ঞানের পথে বাধা বলে জীবন থেকে অ-বিদ্যা বিতাড়িত করে মহাজ্ঞান লাভের মাধ্যমে অগ্রসর হওয়াই ছিল নাথগনের উদ্দেশ্য। এ প্রসংগে ড.মুহম্মদ শহীদুল্লাহ বলেছেন, ‘নাথ পন্থ যে বৌদ্ধ মন্ত্রযান হইতে উদ্ভুত বা প্রভাবিত তাহাতে কোনই সন্দেহ নাই। এই নাথ পন্থ বৌদ্ধধর্মের মহাযান শাখার শূন্যবাদের উপর প্রতিষ্ঠিত।’ বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগে ধর্মীয় বিষয় নিয়ে সাহিত্য চর্চার যে বৈশিষ্ট্য বিরাজমান ছিল নাথ সাহিত্য সৃষ্টির পেছনেও সে বিষয়টিই কাজ করেছে বলে বিশিষ্ট জন ও পণ্ডিতেরা মনে করেন। তাদের মতে মহাজ্ঞান লাভের যে বাসনা সে সময়ে এই ধর্মমতের অনুসারীদের মধ্যে ছিল,তা থেকে তারা মনে করতেন এই মহাজ্ঞান তাদের অজয় অমর করবে। সাধনার মাধ্যমে দেহ পরিশুদ্ধ করে মহাজ্ঞান লাভের উপযোগী করে তুললে তাকে বলা হয় পরিপক্ক। আর এই পরিপক্ক দেহেই শিবশক্তির মিলন ঘটে। কারণ তারা শিবকে বিবেচনা করেন আদি গুরু হিসেবে। তাই তিনি হলেন আদিনাথ। তার শিষ্য হলেন মীননাথ বা মৎসেন্দ্র নাথ। নাথ ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে গণ্য করা হয় এই মীন নাথকেই। ড.মুহম্মদ শহীদুল্লাহ’র মতের বিচারে নাথ পন্থাকে বৌদ্ধ ধর্মের একটি উপ-শাখা বলা যেতে পারে।
বৌদ্ধ সহজিয়া ধর্মমতে যে ৮৪ জন সিদ্ধার কথা পাওয়া যায়,এই চারজন নাথ সিদ্ধাও তার মধ্যে রয়েছেন।
And also the quoted post had Dineshchandra saying nath dharma bouddha dharma theke esheche
But they are the folloers of Gorokhnath, a saint from UP.
Even I know one Nath family who migrated from Present Bangladesh and follows him.
Give me some time, I will come back to you.