What's new

Rohingya Ethnic Cleansing - Updates & Discussions

Loading...
arab-countries-rulers-dec-2016-jana-ojana-news-600x330.jpg

যে কারণে মুসলিম রোহিঙ্গা হত্যাকণ্ডে নিশ্চুপ আরব দেশগুলো

সৌদি আরব মিয়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলিম হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে কার্যত কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। সৌদি আরবের মত অন্যান্য আরব দেশগুলো এ ব্যাপারে নিশ্চুপ।মক্কা ও মদিনায় পবিত্র দুই মসজিদের খাদেম (কাস্টডিয়ান) হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করে সৌদি আরব। পবিত্র মসজিদের খতিব মাঝে মধ্যেই বিশ্বের মুসলমানদের উদ্দেশ্যে খুৎবায় বাণী দিয়ে থাকেন।

অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কোঅপারেশন বা ওআইসির নেতৃত্ব দিচ্ছেন সৌদি আরবের একজন স্বনামধন্য নাগরিক। কিন্তু কেন? এর সহজ উত্তর হচ্ছে সৌদি আরব সহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো সিরিয়া, ইরাক, ইয়েমেনে মুসলিম হত্যাযজ্ঞে আইএস জঙ্গিদের পেছনে অস্ত্র ও অর্থ দানে নিজেরাই জড়িয়ে পড়েছে।

আন্তর্জাতিক রাজনীতির মারপ্যাঁচে পড়ে অথবা রাজতন্ত্র বহাল রাখার খায়েশে দোর্দ- প্রতাপ থাকা সত্ত্বেও একদিকে বিলাসবহুল জীবন যাপন ও গণতন্ত্রবিহীন স্বচ্ছতা ও জবাদিহীতার অভাবে যে একনায়কতন্ত্র ও স্বৈরাচারী শাসন ব্যবস্থা জেঁকে বসেছে তার ফলেই রোহিঙ্গা হত্যাযজ্ঞের মত ঘটনায় এসব আরব দেশ কোনো উদ্যোগই নিতে পারছে না।

এমনকি মিয়ানমারের সামরিক শাসক ও তল্পিবাহক সুচি সরকারের মত একই অবস্থা বিরাজ করছে আরব দেশগুলোর মধ্যে। ইসরায়েল, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ পরাশক্তি দেশগুলোর কোনো ইচ্ছার বিরুদ্ধে আরব দেশগুলো বিন্দুমাত্র কোনো উদ্যোগ নেয়ার ক্ষমতা নেই। উপরন্তু বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র কিনে আরব দেশগুলো বাহরাইন, ইয়েমেনে নিজেদের পছন্দসই সরকার রক্ষার জন্যে জাতিসংঘের অনুমোদন ছাড়াই প্রভাব সৃষ্টি ছাড়াও আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে।

এমনি এক সময় মিসরের সামরিক শাসক ও প্রেসিডেন্ট জেনারেল আব্দেল আল সিসি বলেছেন, তার দেশের সঙ্গে সৌদি আরবের মতপার্থক্যই মধ্যপ্রাচ্যের মূল সংকটের কারণ। সে থাক, কিভাবে আইএস জঙ্গিগোষ্ঠী আরব শেখদের অস্ত্র ও অর্থের বিনিময়ে প্রতিদান দিচ্ছে তা জানলে আপনার শরীর ঘৃণায় রি রি করে উঠবে। ইয়াজিদি নারীদের দাস হিসেবে সৌদি আরবে বিক্রির মাধ্যমে উপঢৌকন হিসেবে পাঠিয়ে দিচ্ছে আইএস জঙ্গিরা।

http://janaojanabd.net/archives/21958
 
. .
‘মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধে’ দোষী হতে পারে মিয়ানমার
অনলাইন ডেস্ক | আপডেট: ১৫:৩৮, ডিসেম্বর ১৩, ২০১৬



রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নির্যাতনের ঘটনায় দেশটি ‘মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের’ দায়ে দোষী সাব্যস্ত হতে পারে। জাতিসংঘের শীর্ষস্থানীয় মানবাধিকারবিষয়ক তদন্ত কর্মকর্তা এ কথা বলেছেন। সম্প্রতি টাইম সাময়িকীতে প্রকাশিত নিবন্ধে ওই কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে এ তথ্য জানানো হয়।

মিয়ানমারে জাতিসংঘের নিয়োগ করা মানবাধিকারবিষয়ক কর্মকর্তা ইয়াংহি লি বলেন, মিয়ানমারের ভেতর ও আশপাশের এলাকা থেকে তিনি যেসব তথ্য পেয়েছেন, এতে দেখা গেছে যে দেশটির সরকার যা বলছে, এর সঙ্গে বাস্তবের মিল নেই। তিনি বলেন, প্রচুরসংখ্যক এমন সব ছবি, ভিডিও আর গ্রাফিকচিত্র পাওয়া গেছে, যার মধ্যে বিশৃঙ্খলার স্পষ্ট আলামত রয়েছে।
পরিস্থিতি দেখে ইয়াংহি লি মন্তব্য করেছেন, ‘এটা যে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ, এ ব্যাপারে আমরা একমত হতে পারি।’
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো অবরুদ্ধ করে রেখেছে মিয়ানমার। অক্টোবরের শুরুতে তিনটি সীমান্ত চৌকিতে হামলায় ৯ জন পুলিশ নিহত হয়। মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ সেটাকে ইসলামি জঙ্গি গোষ্ঠীর হামলা উল্লেখ করে এই ‘ক্লিয়ারেন্স অপারেশন’ শুরু করে।
লাখো রোহিঙ্গা অধ্যুষিত ওই এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ধর্ষণ, বিচারবহির্ভূত হত্যা এবং রোহিঙ্গা গ্রামে মিয়ানমার সেনাদের নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। যদিও মিয়ানমার তা অস্বীকার করেছে। মিয়ানমারে রোহিঙ্গারা প্রান্তিক অবস্থানে গিয়ে ঠেকেছে। নাগরিকত্ব না পেয়ে অবৈধ অভিবাসী হিসেবে আশ্রয় নিচ্ছে প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশে। ২০১২ সালে আরাকান বৌদ্ধ ও রোহিঙ্গা মুসলমানদের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সংঘাতের শিকার হয়ে প্রায় ১ লাখ ২৫ হাজার রোহিঙ্গা স্থানচ্যুত হয়েছিল। মানবাধিকার সংগঠনগুলো ওই ঘটনায় দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীকে হয় বৌদ্ধদের পক্ষে অবস্থান অথবা সহিংসতায় সক্রিয়ভাবে অংশ নেওয়ার অভিযোগ করেছিল।
আরাকানে আবার সহিংসতা শুরু হওয়ায় গত কয়েক মাসে প্রায় ২১ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে গেছে।
ইয়াংহি লি মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে রাখাইনে যাওয়ার সুযোগ দিতে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। নভেম্বরের শুরুতে সরকারি তত্ত্বাবধানে বিদেশি কূটনীতিক ও জাতিসংঘের কর্মকর্তাদের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনের বিষয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন লি। তিনি বলেন, ওই পরিদর্শনে কেউ সন্তুষ্ট ছিলেন না। ওটা ছিল একটা নিয়ন্ত্রিত পরিদর্শন। নিরাপত্তা বাহিনীর জোর উপস্থিতি থাকার পরও কিছু লোক প্রতিনিধিদলের কাছে আসার চেষ্টা করে এবং কথা বলার চেষ্টা করে। পরে আমরা শুনতে পেয়েছিলাম, এসব লোক প্রতিহিংসার শিকার হয়েছিল। তাদের ওপর নির্যাতন করা হয়
৯ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্সসহ ১৪টি বিদেশি কূটনৈতিক মিশন এবং মানবাধিকার সংস্থাগুলোকে আরকানে ‘পুরোপুরি ও অবাধ’ প্রবেশের সুযোগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে মিয়ানমারের প্রতি। এতে উল্লেখ করা হয়, আরাকানে প্রায় দুই মাস ধরে কোনো সহায়তা পৌঁছাচ্ছে না। সেখানে অপুষ্টির শিকার শিশুসহ লাখো মানুষের খাদ্য ও চিকিৎসা সহায়তা প্রয়োজন।

The report quotes Time saying Burmese leaders are likely to be hauled before international criminal court for Human Rights violation.
 
.
Double Mole Company SBHP shared Hossain Sohel's album.
5 August ·

We're not against people of India,but we're surely against Indian Government as they're sucking our blood like vampire in almost all sectors, e.g. Garments,Cricket,Transit,Border killings,media etc. & now The Shundarbans.

Indian Government's acts toward Bangladesh doesn't reflect & surely make doubt within Bangladeshis,especially within the generation which born after 1971,that without it's self interest,India would never assist Bangladesh in the time of liberation war of Bangladesh in 1971.

Actually what did India do when a Qatar based mining company wanted to make Diamond Mines destroying their forests???????

https://www.facebook.com/anumuhammadbd/posts/10207589841046653?pnref=story

Now we get the specimen of Indian love for Bangladesh below.

https://en.wikipedia.org/wi…/Rampal_Power_Station_(Proposed)

This project violates the environmental impact assessment guidelines for coal-based thermal power plants.

On August 1, 2013, Department of Energy of Bangladesh approved construction, but then changed its stance and set 50 preconditions for the project.But the location of the plant, 14 kilometers from the Sundarbans, violates one of the basic preconditions which says such projects must be outside a 25-kilometer radius from the outer periphery of an ecologically sensitive area.

Moreover......

http://www.taza-khobor.com/…/exc…/69279-2016-07-30-07-46-51…

https://www.facebook.com/Savehumanity.ela/posts/10210047040523372

So world should sign the Petition of UNESCO.

http://act.350.org/…/unesco-stop-coal-plant-save-sundarbans…

We, people need your voice louder,louder than Words.

http://www.thedailystar.net/…/%E2%80%9Cbangladesh-should-no…

https://www.facebook.com/kallol.mustafa/posts/10154615564392668?pnref=story

And what OBAMA is doing regarding Coal jobs?????

http://www.kentucky.com/…/politics-gov…/article44551113.html

http://www.earki.com/…/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D…

https://www.facebook.com/MehediHaqueCartoons/posts/1078512668901819?pnref=story


https://www.youtube.com/watch?v=4hHfCMh-G-s

I'm a soldier of freedom in the army of man
We are the chosen, we're the partisan alright
The cause it is noble and the cause it is just
We are ready to pay with our lives if we must

Gonna ride across the river deep and wide
Ride across the river to the other side, yeah yeah yeah

I'm a soldier of fortune, I'm a dog of war
And we don't give a damn who the killing is for
It's the same old story with a different name
Death or glory, it's the killing game

Gonna ride across the river deep and wide
Ride across the river to the other side

Nothing gonna stop them as the day follows the night
Right becomes wrong, the left becomes the right
And they sing as they march with their flags unfurled
Today in the mountains, tomorrow the world

Gonna ride across the river deep and wide
Ride across the river to the other side, yeah yeah yeah
Gonna ride across the river deep and wide
Ride across the river to the other side, yeah yeah yeah







+18

Hossain Sohel
 
.
14 Dec 2016, 12:09:54 | Updated : 14 Dec 2016, 12:10:21

Myanmar troops involved in arson of Rohingya villages, says rights group HRW

Citing fresh satellite images, the Human Rights Watch says it has found a link between Myanmar army and burning of Rohingya villages.

The New York-based group said in a statement that at least 1,500 buildings have been destroyed, driving thousands of ethnic Rohingya from their homes since Oct 9.

It says analysis of images from the village of Wa Peik in Rakhine state shows that when the village was being burned, there were military tricks active at a nearby army camp.

“It’s difficult to believe that militants burned down over 300 buildings in Wa Peik over a one-month period while Burmese security forces stood there and watched,” said HRW Asia Director Brad Adams.

The statement quoted him saying that government officials have been 'caught out' by the satellite images. "… it's time they recognise their continued denials lack credibility."

The BBC reports that the key Myanmar government spokesperson, Zaw Htay declined to comment on the allegations saying an investigation into it was under way.

The army has declared the Muslim Rohingya-majority northern Rakhine as an "operations zone", where it claims to be battling Islamist insurgents.

Journalists have been blocked from visiting the area.

The military crackdown began after nine border police personnel were killed in attacks by 'insurgents' at three outposts on Oct 9.

Hundreds of Rohingyas are trying to cross the border into Bangladesh amid escalating violence. The Myanmar government, however, denies the flight.

Bangladesh border guards have pushed thousands of them back to their country in recent weeks, but many of them managed to sneak in.

The United Nations say that as many as 27,000 Rohingyas have fled across the border into Bangladesh since early October, according to a news agency.
 
.
Myanmar to 'prove' to Asean Rohingya are not indigenous

NAY PYI TAW - The Ministry of Religious Affairs and Culture has announced that it is working on a treatise based on documents and chronologies written by historians throughout the ages to prove that the Rohingya community is not an indigenous group of Burma.

In a Burmese-language statement posted on its Facebook page on Monday, the ministry claimed that there was no mention of the word “Rohingya” in historical documents dating back to the British colonial era or even the pre-colonial period.

It said the term was first used in a report on Nov 20, 1948 by a Bengali MP named Abdul Gafar, writing to the minister of home affairs, in which he apparently fabricated a story about a shipwreck.

The use of the word “Rohingya” remains one of the most volatile issues defining communal tensions in Arakan State, with Myanmar government officials and embassies demanding that the term never be employed in diplomatic or official business dialogue. Even Burma’s democratic leader and former human rights icon Aung San Suu Kyi has banned the term in her presence. The Myanmar government and population at large insist that the ethnic community in question are “Bengalis” who migrated from Bangladesh.

The ministry’s statement went on to say that the chairman of the Arakan State Advisory Commission, Kofi Annan, had “clearly stated ‘there was no violence, genocide, and absolutely no Rohingya’,” when speaking to reporters on Dec 6 during his trip to Arakan State.

DVB has no record of the former UN secretary-general making any such comment.

The ministry further claimed that domestic and overseas elements have been pushing their “Rohingya agenda” with the intention of damaging Burma’s image and reputation on the world stage, and creating instability in the country.

Northern Rakhine state, formerly known as Arakan, has been the subject of intense international scrutiny in recent weeks as the Myanmar army continues to round up suspected militants involved in a coordinated attack on border guard police posts on Oct 9. With the government previously referring to the attack as motivated by Islamic extremism, the crackdown has targeted self-identifying Rohingya Muslims.

The ministry said that, when completed, the “thesis” proving that the word “Rohingya” never existed until recent times will be presented to the Office of Myanmar President Htin Kyaw and State Counsellor Suu Kyi, and that -- with their approval -- it will ultimately be published as a book for public consumption.

http://www.bangkokpost.com/news/asean/1159209/myanmar-to-prove-to-asean-rohingya-are-not-indigenous



Myanmar's Rohingya insurgency has links to Saudi, Pakistan - report

YANGON: A group of Rohingya Muslims that attacked Myanmar border guards in October is headed by people with links to Saudi Arabia and Pakistan, the International Crisis Group (ICG) said on Thursday, citing members of the group.

The coordinated attacks on Oct. 9 killed nine policemen, and sparked a crackdown by security forces in Muslim-majority Rakhine State in northwest Myanmar.

At least 86 people have been killed, according to state media, and the United Nations has estimated 27,000 members of the largely stateless Rohingya minority have fled across the border to Bangladesh.

Predominantly Buddhist Myanmar's government, led by Nobel Peace Prize winner Aung San Suu Kyi, blamed Rohingyas supported by foreign militants for the Oct. 9 attacks, but has issued scant further information about the assailants it called "terrorists".

A group calling itself Harakah al-Yakin claimed responsibility for the attacks in video statements and the Brussels-based ICG said it had interviewed four members of the group in Rakhine State and two outside Myanmar, as well as individuals in contact with members via messaging apps.

The Harakah al-Yakin, or Faith Movement, was formed after communal violence in 2012 in which more than 100 people were killed and about 140,000 displaced in Rakhine State, most of them Rohingya, the group said.

Rohingya who have fought in other conflicts, as well as Pakistanis or Afghans, gave clandestine training to villagers in northern Rakhine over two years ahead of the attacks, it said.

"It included weapons use, guerrilla tactics and, HaY members and trainees report, a particular focus on explosives and IEDs," the group said, referring to improvised explosive devices.

It identified Harakah al-Yakin's leader, who has appeared prominently in a series of nine videos posted online, as Ata Ullah, born in Karachi, Pakistan, to a Rohingya migrant father before moving as a child to Mecca in Saudi Arabia.

"Though not confirmed, there are indications he went to Pakistan and possibly elsewhere, and that he received practical training in modern guerrilla warfare," the group said, noting that Ata Ullah was one of 20 Rohingya from Saudi Arabia leading the group's operations in Rakhine State.

Separately, a committee of 20 senior Rohingya emigres oversees the group, which has its headquarters in Mecca, the ICG said.

Groups like Islamic State and al Qaeda in the Indian Subcontinent have referred to the plight of the Rohingya in their material, and the battlefield experience of at least some of the Rohingya fighters implied links to international militants, the ICG said.

However, ICG said the group has notably not engaged in attacks on the civilian Buddhist population in Rakhine. And Harakah al-Yakin's statements to date indicate its main goals are to end the persecution of the Rohingya in Myanmar and secure the minority's citizenship status.

"It is possible, however, that its objectives could evolve, given its appeals to religious legitimacy and links to international jihadist groups, so it is essential that government efforts do not focus only or primarily on military approaches, but also address underlying community grievances and suffering," the ICG said.

http://www.channelnewsasia.com/news...-has-links-to-saudi-pakistan-rep/3368468.html
 
.
Can any member inform me about the stance of Pakistan on this issue. It is quite discomforting to see Pakistan selling military equipment to myanmar while a lot of disturbing news is coming about this conflict and the perpetrator?
@WaLeEdK2 @WAJsal @Zarvan @That Guy @Well.wisher
 
.
Can any member inform me about the stance of Pakistan on this issue. It is quite discomforting to see Pakistan selling military equipment to myanmar while a lot of disturbing news is coming about this conflict and the perpetrator?
@WaLeEdK2 @WAJsal @Zarvan @That Guy @Well.wisher
I can't say for sure, but I know Pakistan has called for the end to the violence against Rohingya, but has also said it is Myanmar's internal matter.

I think Pakistan is officially neutral on the matter.
 
.
http://www.thestateless.com/2016/12/14/decades-of-denial-as-rohingya-genocide-continues/
The Stateless Rohingya
10 hrs ·
Decades of denial as Rohingya genocide continues
✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧
By NANCY HUDSON-RODD, New Mandala

Recent violence in Myanmar’s Rakhine state has led to an increase in the persecution of the Rohingya people, but the international community continues to turn a blind eye, Nancy Hudson-Rodd writes.

In 1992, the United Nations Commission on Human Rights assigned a Special Rapporteur to monitor the situation of human rights in Myanmar. This intervention by the United Nations (UN) was motivated by the need to respond to grave and systematic human rights violations perpetrated by the country’s military regime against civilians, especially the persecution of the Rohingya. More than a decade later, at the 2005 World UN Summit, all member states endorsed the Responsibility to Protect, a global norm “aimed at preventing and halting Genocide, War Crimes, Ethnic Cleansing and Crimes against Humanity.” Still, genocide of the Rohingya continues.

>>> READ MORE
http://www.thestateless.com/…/decades-of-denial-as-rohingy…/

Hashtag:
#Rohingya #Genocide #AungSanSuuKyi #Persecution #MinAungHlaing#Myanmar


Decades of denial as Rohingya genocide continues
By NANCY HUDSON-RODD, New Mandala Recent violence in Myanmar’s Rakhine state has led to an increase in the persecution of the Rohingya people, but the international community continues to turn a bl…
THESTATELESS.COM

Ministry to write Myanmar’s true history without Rohingya
This handout photograph was released by the Myanmar Armed Forces on November 13, 2016, with information stating that Myanmar soldiers are putting out a fire in Wapeik village located in Maungdaw in Rakhine State near the Bangladesh border on November 13, after attackers allegedly set fire to 80 houses. AFP

Myanmar's more than one million Rohingya are loathed by many from the Buddhist majority
Myanmar’s religious affairs ministry plans to write a book to prove the Rohingya are not indigenous to the country, as tensions grow over a brutal military crackdown on the Muslim minority.

Almost 27,000 Rohingya have crossed into Bangladesh since the beginning of November, the UN said Tuesday, fleeing a bloody military campaign in Myanmar’s western Rakhine state.

Their stories of mass rape and murder at the hands of security forces have shocked the international community and cast a pall over the young government of Nobel peace prize winner Aung San Suu Kyi.

http://www.dhakatribune.com/world/s...write-myanmars-true-history-without-rohingya/

Myanmar has angrily rejected the criticism and called an emergency Asean meeting next week to discuss the crisis, which has sparked protests in Muslim nations in the region.

Late Monday, the country’s Ministry of Religion and Cultural Affairs announced plans to write a thesis to refute foreigners who “stir things up by insisting the Rohingya exist and (who) aim to tarnish Myanmar’s political image”.

“We hereby announce that we are going to publish a book of true Myanmar history,” the ministry said in a statement posted on Facebook late Monday.

“The real truth is that the word Rohingya was never used or existed as an ethnicity or race in Myanmar’s history.”

Myanmar’s more than one million Rohingya are loathed by many from the Buddhist majority, who say they are illegal immigrants from Bangladesh and refer to them as “Bengali” even though many have lived in the country for generations.

Even the term Rohingya has become so divisive that Suu Kyi has asked government officials to avoid using it.

According to the ministry, the term was first used in 1948 by a “Bengali” MP.

Rights activists say the Rohingya are among the most persecuted people in the world.

They were removed as one of the country’s recognised ethnicities by the former military government under a 1982 law stipulating minorities must have lived in Myanmar before the first Anglo-Burmese war of 1824-26.

But Rohingya and Muslim historians reject the idea that they were slaves brought by the British, arguing their roots in Rakhine can be traced back hundreds of years.

More than 120,000 Rohingya were driven into displacement camps by sectarian clashes in 2012, where they live in conditions that rights groups have compared to apartheid South Africa.
 
.
But Rohingya and Muslim historians reject the idea that they were slaves brought by the British, arguing their roots in Rakhine can be traced back hundreds of years.
The main Rohingya groups migrated from Gaur to Arakan in 1430 at the head of an expedition group of Muslim troops from Bengal. Their mission was to reinstate the Buddhist King deposed by his nephew. These troops brought in their families and decided to settle and protect the Kingdom against any recurrence of invasion from Burma.

To them many more Muslim migrants in different ages were added to fuel their number. Rohingyas are the native of Arakan, but the Burmese are the foreigners and occupier there. They are certainly not any descendants of the people from the then British India.
 
.
Loading...
arab-countries-rulers-dec-2016-jana-ojana-news-600x330.jpg

যে কারণে মুসলিম রোহিঙ্গা হত্যাকণ্ডে নিশ্চুপ আরব দেশগুলো

সৌদি আরব মিয়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলিম হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে কার্যত কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। সৌদি আরবের মত অন্যান্য আরব দেশগুলো এ ব্যাপারে নিশ্চুপ।মক্কা ও মদিনায় পবিত্র দুই মসজিদের খাদেম (কাস্টডিয়ান) হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করে সৌদি আরব। পবিত্র মসজিদের খতিব মাঝে মধ্যেই বিশ্বের মুসলমানদের উদ্দেশ্যে খুৎবায় বাণী দিয়ে থাকেন।

অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কোঅপারেশন বা ওআইসির নেতৃত্ব দিচ্ছেন সৌদি আরবের একজন স্বনামধন্য নাগরিক। কিন্তু কেন? এর সহজ উত্তর হচ্ছে সৌদি আরব সহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো সিরিয়া, ইরাক, ইয়েমেনে মুসলিম হত্যাযজ্ঞে আইএস জঙ্গিদের পেছনে অস্ত্র ও অর্থ দানে নিজেরাই জড়িয়ে পড়েছে।

আন্তর্জাতিক রাজনীতির মারপ্যাঁচে পড়ে অথবা রাজতন্ত্র বহাল রাখার খায়েশে দোর্দ- প্রতাপ থাকা সত্ত্বেও একদিকে বিলাসবহুল জীবন যাপন ও গণতন্ত্রবিহীন স্বচ্ছতা ও জবাদিহীতার অভাবে যে একনায়কতন্ত্র ও স্বৈরাচারী শাসন ব্যবস্থা জেঁকে বসেছে তার ফলেই রোহিঙ্গা হত্যাযজ্ঞের মত ঘটনায় এসব আরব দেশ কোনো উদ্যোগই নিতে পারছে না।

এমনকি মিয়ানমারের সামরিক শাসক ও তল্পিবাহক সুচি সরকারের মত একই অবস্থা বিরাজ করছে আরব দেশগুলোর মধ্যে। ইসরায়েল, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ পরাশক্তি দেশগুলোর কোনো ইচ্ছার বিরুদ্ধে আরব দেশগুলো বিন্দুমাত্র কোনো উদ্যোগ নেয়ার ক্ষমতা নেই। উপরন্তু বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র কিনে আরব দেশগুলো বাহরাইন, ইয়েমেনে নিজেদের পছন্দসই সরকার রক্ষার জন্যে জাতিসংঘের অনুমোদন ছাড়াই প্রভাব সৃষ্টি ছাড়াও আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে।

এমনি এক সময় মিসরের সামরিক শাসক ও প্রেসিডেন্ট জেনারেল আব্দেল আল সিসি বলেছেন, তার দেশের সঙ্গে সৌদি আরবের মতপার্থক্যই মধ্যপ্রাচ্যের মূল সংকটের কারণ। সে থাক, কিভাবে আইএস জঙ্গিগোষ্ঠী আরব শেখদের অস্ত্র ও অর্থের বিনিময়ে প্রতিদান দিচ্ছে তা জানলে আপনার শরীর ঘৃণায় রি রি করে উঠবে। ইয়াজিদি নারীদের দাস হিসেবে সৌদি আরবে বিক্রির মাধ্যমে উপঢৌকন হিসেবে পাঠিয়ে দিচ্ছে আইএস জঙ্গিরা।

http://janaojanabd.net/archives/21958
This is one article I can agree with. With Saudi brought more problem to Muslim world than USA or Israel. Yet no one in the Muslim world speaks a word against them.
 
.
This is one article I can agree with. With Saudi brought more problem to Muslim world than USA or Israel. Yet no one in the Muslim world speaks a word against them.

Don't blame foreigner for your problem.
Saudis are generous group of people who will donate anybody who approaches them in the name of Allah. They dont have any laid out plan to screw muslim world.
 
.
Don't blame foreigner for your problem.
Saudis are generous group of people who will donate anybody who approaches them in the name of Allah. They dont have any laid out plan to screw muslim world.
Oh yeah? Then why they bomb Yemen? Why they always back the sanctions on Iran? Why they think their brand of Islam is the only acceptable form of Islam?

And I'm not blaming them my problem. I'm just saying that while people put all the blame on USA and Israel for the problems in Muslim world, they seem to be oblivious of Saudi's dealings. I find that hypocritical
 
.
রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের সুচির সমালোচনায় জাতিসংঘ
  • 9 ঘণ্টা আগে
শেয়ার করুন
_92998851_7d47e98c-b79f-425f-bcd0-3f2ba780b6fc.jpg
Image copyrightAFP
Image captionরোহিঙ্গা নির্যাতন নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েছেন আং সান সুচি
মিয়ানমারে আং সান সুচির নেতৃত্বাধীন সরকার রোহিঙ্গা মুসলিমদের সঙ্গে যে আচরণ করছে তার তীব্র নিন্দা কেরছে জাতিসংঘ।

জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক দফতর বলছে, তারা মিয়ানমার থেকে প্রায় প্রতিদিনিই হত্যা, নির্যাতন এবং ধর্ষণের মতো ঘটনার খবর পাচ্ছে।

জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক দফতরের প্রধান যাইদ রাদ আল হুসেইন বলেছেন, রাখাইন রাজ্যের সমস্যা মোকাবেলায় মিয়ানমারের সরকার যে নীতি নিয়েছে তাতে বরং উল্টো ফল হচ্ছে।

উল্লেখ্য মিয়ানমারের সরকার জাতিসংঘের পর্যবেক্ষকদেরকেও রাখাইন রাজ্যে ঢুকতে দিচ্ছে না। সেখানকার পরিস্থিতির কোন স্পষ্ট চিত্র জাতিসংঘের কাছে নেই।

এ অবস্থায় রাখাইন রাজ্যের সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলিমদের ব্যাপারে সবচেয়ে খারাপ আশংকাই করছে জাতিসংঘ।

জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান মিস্টার হুসেইন আরও বলেছেন, যেভাবে মিয়ানমারের সরকার গুরুতর মানবাধিকার লংঘনের অভিযোগকে বানোয়াট বলে উড়িয়ে দিচ্ছে এবং সেখানে স্বাধীন পর্যবেক্ষকদের প্রবেশ করতে দিচ্ছে না, তা ঘটনার শিকার রোহিঙ্গাদের জন্য খুবই অবমাননাকর। তিনি আরও বলেন, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন অনুযায়ী মিয়ানমারের সরকারের যে বাধ্যবাধকতা রয়েছে, এর মাধ্যমে সেগুলো তারা এড়িয়ে যাচ্ছে।

"মিয়ানমারের কর্তৃপক্ষের যদি লুকোনোর কিছু না থাকে, তাহলে কেন তারা সেখানে আমাদের ঢুকতে দিচ্ছে না? যেভাবে তারা আমাদের সেখানে ঢুকতে অনুমতি দিতে বার বার ব্যর্থ হচ্ছে, তাতে করে আমরা রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে সবচেয়ে খারাপটাই আশংকা করছি।

মিয়ানমারের সরকার অবশ্য রাখাইন রাজ্যে কোন ধরণের গণহত্যা চালানোর কথা অস্বীকার করেছে।

তারা বলছে, রাখাইন রাজ্যে সন্ত্রাসবাদ দমনেই সেনাবাহিনি অভিযান চালাচ্ছে।

এই অভিযানের মুখে ইতোমধ্যে হাজার হাজার রোহিঙ্গা মুসলিম সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে।

মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলিমদের বিশ্বের সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত এবং অবহেলিত জনগোষ্ঠী বলে বর্ণনা করা হয়।

মিয়ানমার সরকার তাদেরকে সেদেশের নাগরিক বলে স্বীকৃতি দিতে অস্বীকার করছে।


সম্পর্কিত বিষয়
 
.
The Stateless Rohingya
14 hrs ·
Burmese government is ‘renewing attacks on Rohingya Muslims,’ rights group claims
✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧
By Ben Kentish | @BenKentish | The Independent

The Burmese government denies being responsible for a spate of arson attacks on homes, instead suggesting the Rohingya set the fires themselves

...See more

Burmese government is ‘renewing attacks on Rohingya Muslims,’ rights group claims
By Ben Kentish | @BenKentish | The Independent The Burmese government denies being responsible for a spate of arson attacks on homes, instead…
THESTATELESS.COM

The Stateless Rohingya
14 hrs ·
Witnessing the Rohingya’s Invisible Genocide
✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧
By Lynsey Addario, TIME

Lynsey Addario photographed the plight of Burma's Rohingya

...See more

Witnessing the Rohingya’s Invisible Genocide
By Lynsey Addario, TIME Lynsey Addario photographed the plight of Burma’s Rohingya I witnessed three funerals in four days in a small area of the camps in the Rakhine state for the Rohingya, …
THESTATELESS.COM

The Stateless Rohingya
1 hr ·
“Callous” approach to northern Rakhine may have grave repercussions – Zeid
✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧
By OHCHR

GENEVA (16 December 2016) – UN High Commissioner for Human Rights Zeid Ra’ad Al Hussein today warned the Government of Myanmar that its “short-sighted, counterproductive, even callous” approach to handling the crisis in northern Rakhine – including its failure to allow independent monitors access to the worst affected areas – could have grave long-term r...

See more

“Callous” approach to northern Rakhine may have grave repercussions – Zeid
GENEVA (16 December 2016) – UN High Commissioner for Human Rights Zeid Ra’ad Al Hussein today warned the Government of Myanmar that its…
THESTATELESS.COM
 
.
Back
Top Bottom