What's new

Rohingya Ethnic Cleansing - Updates & Discussions

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশকে আশ্বস্ত করেছেন সু চি

263888_1.jpg

05 Dec, 2016

পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী জানিয়েছেন, ‘রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের বিভিন্ন লেভেলে আলোচনা অব্যাহত রয়েছে। এ ব্যাপারে অং সান সু চির সঙ্গেও আমাদের কথা হয়েছে। রোহিঙ্গা ইস্যুটি অত্যন্ত সংবেদনশীল পর্যায়ে রয়েছে। ম্যাডাম সু চি রোহিঙ্গা ইস্যুটি সুরাহার ব্যাপারে আমাদের আশ্বস্ত করেছেন।’

সোমবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে সংসদ সদস্য আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইনের এক সম্পূরক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন।

রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘কঠোর টহলের পরও যেসব রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে, মানবিক কারণে আমাদের যেটুকু করার তা করছি। খাদ্য ও চিকিৎসা সহায়তা তাদের প্রদান করা হচ্ছে। এ ইস্যুতে পৃথিবীর প্রায় সব দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থা বাংলাদেশের পাশে রয়েছে বলেও জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।’

মন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক মহল ছাড়াও আসিয়ানভুক্ত কয়েকটি দেশও বিষয়টি সুরাহার জন্য মিয়ানমারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। অং সান সু চির সঙ্গে আলোচনায় তিনি যেসব কথা বলেছেন তা অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক। তিনিও চেষ্টা করছেন, তার নিজেরও সদিচ্ছা রয়েছে।

সংসদে প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে এ এইচ মাহমুদ আলী বলেন, ‘আসিয়ান যে সংস্থা, মিয়ানমার যার অন্যতম সদস্য রাষ্ট্র। সেখানকার কয়েকটি দেশ তারাও এই ব্যাপারটার সুরাহার জন্য মিয়ানমারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। এখন আমাদের যে কর্তব্য সেটা বিভিন্ন লেভেলে প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছি। মানবিক কারণে যেটা করা দরকার সেটা করছি। যারা চলে আসছে তাদের খাদ্য, চিকিৎসা সহায়তা দেয়া হচ্ছে।’

তিনি বলেন, আগামী ১০-১২ ডিসেম্বর ঢাকায় গ্লোবাল ফোরাম অন মাইগ্রেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে আলোচনা হবে। আশা করা যায়, এই সম্মেলন সমস্যার সমাধানে সাহায্য করবে।

উৎসঃ jagonews24.com

http://www.facebd.net/newsdetail/detail/31/263888
 
.
১০ মাসের ছোট্ট রোহিঙা শিশু তোহাইত। মিয়ানমার সীমান্তে নাফ নদীর তীরে মুখ থুবড়ে পড়ে আছে তোহাইতের লাশ। মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নৃশংসতা থেকে জীবন বাঁচতে রোহিঙ্গাদের ১৫ জনের একটি দলের সাথে মায়ের কোলে চড়ে তোহাইত বাংলাদেশের দিকে আসার চেষ্টা করছিল। রোববার রাতে মংডুর এই রোহিঙ্গারা একটি নৌকায় চেপে বসে কিছুদূর যেতেই নাফ নদীতে নৌকাটি ডুবে যায়। এ ঘটনায় দুই শিশুসহ এক ডজনেরও বেশি রোহিঙ্গার প্রাণহানি ঘটেছে বলে ধারণা ভূক্তভোগীদের। পরে নাফ নদীর মিয়ানমার অংশের তীরে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকতে দেখা যায় হলুদ রঙের একটি শার্ট পরিহিত ওই শিশুকে। এরপর থেকেই ছোট্ট ওই শিশুর ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। নোবেল শান্তি পদকধারী সুচির মায়ানমারে 'জাতিগত নিধনের' শিকার রোহিঙ্গাদের প্রতীক হয়ে দাড়িয়েছে 'তোহাইত রোহিঙ্গা'- কেউ কেউ বলছেন “মায়ানমারের আয়লান!”

.....কোথায় গেলো নোবেল শান্তি পদক? কোথায় জাতিসংঘ? কোথায় আজ বিশ্ব মানবতা?
rohingaas.jpg


রোহিঙ্গাদের বাঁচাতে প্রয়োজনে মিয়ানমার আক্রমণ

263849_1.jpg


05 Dec, 2016

http://www.facebd.net/newsdetail/detail/200/263849

মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে বিক্ষোভ করতে মালয়েশিয়ার হাজারো মানুষ রাস্তায় নেমেছে। স্থানীয় সময় গতকাল সকাল থেকেই বিক্ষোভ সমাবেশ এবং র‌্যালি চলছে রাজধানী কুয়ালালামপুরের পথে পথে। জনগণের সঙ্গে সেই গণর‌্যালিতে অংশ নিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাকও। তার সঙ্গে হাত মিলিয়ে যোগ দিয়েছেন মালয়েশিয়ার বিরোধী দল পার্টি ইসলাম সে-মালয়েশিয়ার (পিএএস) সভাপতি আবদুল হাদি আওয়াং

তাদের দাবি মিয়ানমারে রোহিঙ্গা সংখ্যালঘুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হোক। মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতনের বিরুদ্ধে পূর্ব ঘোষিত প্রতিবাদ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ শেষে নাজিব রাজ্জাক কড়া ভাষায় মিয়ানমারকে হুমকি দেন। যদিও মিয়ানমার সরকারের পক্ষ থেকে ওই বিক্ষোভে অংশগ্রহণ না করতে নাজিব রাজাককে অনুরোধ করা হয়। গতকাল কুয়ালালামপুরে রোহিঙ্গাদের প্রতি সমর্থন জানাতে ডাকা ওই সভায় তিনি আরও বলেন, তিনি মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চি এবং তার সরকারের প্রতি একটি শক্ত বার্তা পৌঁছে দিতে চান।

পাশাপাশি তিনি অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনকে (ওআইসি) যথাযথ ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান। ওআইসি ও জাতিসংঘের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘দয়া করে কিছু করুন। জাতিসংঘ কিছু করেনি। বিশ্ব এভাবে গণহত্যার বিষয়টি বসে বসে দেখতে পারে না। তিনি আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলোর প্রতি আহ্বান জানান, তারা যেন রোহিঙ্গা মুসলিমদের ওপর পরিকল্পিতভাবে যে হত্যা, ধর্ষণ ও নির্যাতনের খবর আসছে সেই অভিযোগগুলোর তদন্ত করে।

শুধু তাই নয়, রাজাক মিয়ানমারের নেত্রী সু চির নোবেল পাওয়াকে ব্যঙ্গ করে বলেন, তার নোবেলের কাজ কী? আমরা তাকে বলতে চাই, যথেষ্ট হয়েছে... আমরা অবশ্যই মুসলমান ও ইসলামকে রক্ষা করব।’ রাখাইন রাজ্যে সহিংসতা ও রাষ্ট্রীয় মদদে ক্ষমতার অপব্যবহার নিয়ে দেশটি ক্রমেই মিয়ানমারের বিরুদ্ধে সমালোচনামুখর হচ্ছে। বিশ্বের ইতিহাসে ক্ষমতাসীন কোনো প্রধানমন্ত্রীর নিপীড়িত রোহিঙ্গা মুসলমানদের জন্য রাজপথে বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার নজির নেই।


রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা, মালয়েশিয়ার টালমাটাল রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ ও সৌদি বাদশাকে খুশি করতে নাজিব মাঠে নেমেছেন। প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক শেষ পর্যন্ত লড়াই করার অঙ্গীকার করে বলেন, ‘তারা আমাকে সতর্ক করেছিল। কিন্তু আমার কিছু যায় আসে না। কারণ আমি এখানে এসেছি মুসলিম জনগোষ্ঠী এবং মালয়েশিয়ার জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে নিজের যোগ্যতা নিয়ে।’

তিনি আরও বলেন, ‘৩ কোটি ১০ লাখ লোকের একটা সরকারের প্রধান হিসেবে আমাকে তারা কী করতে বলে? তারা কি চায় আমি চোখ বুজে থাকি? আমার মুখ বন্ধ করে রাখি? আমি তা করব না। তাদেরকে (রোহিঙ্গা) আমাদের রক্ষা করতেই হবে। তারা আমাদের মুসলমান ভাই, তাদের জীবনের মূল্য আছে।’ র‌্যালির একদিন আগেই নাজিব রাজাক মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে হওয়া আচরণ নিয়ে কড়া কথা বলেছেন। একে ‘জাতিগত নির্মূলকরণ’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, এভাবে নির্বিচারে মানুষকে জীবন্ত পোড়ানো হবে আর নারীদের ধর্ষণ করা হবে, মালয়েশিয়া তা কখনই মেনে নেবে না।


আন্তর্জাতিক শিরোনাম:
রোহিঙ্গা হত্যার প্রতিবাদে মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করবে মালয়েশিয়া !
ডিসেম্বর 5, 2016 - 4:19 অপরাহ্ন banglmail 2975 Views

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সাম্প্রতিক সময়ে মুসলিম রোহিঙ্গাদের হত্যার ঘটনায় মালয়েশিয়া ক্ষুব্ধ। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশটি বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে যাতে মিয়ানমারের সঙ্গে দেশটির কূটনৈতিক সম্পর্কে টানাপড়েন সৃষ্টি হয়েছে। ইতোমধ্যে মুসলিম রোহিঙ্গাদের প্রতি সংহতি ও হত্যার প্রতিবাদে কুয়ালালাম পুরে মিছিলে নেতৃত্ব দিয়েছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক। মালয়েশিয়া অনুর্ধ্ব-২২ ফুটবল দল মিয়ানমারের সঙ্গে দুটি প্রীতি ম্যাচ বাতিল করেছে। কুয়ালালাম পুরে নিযুক্ত মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকেও তলব করেছে দেশটি। দাবি উঠেছে, মিয়ানমারের সঙ্গে কূটনীতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার। মিয়ানমারও নিজেদের অবস্থানে অটল এবং মালয়েশিয়ার এসব পদক্ষেপের নিন্দা জানিয়েছে।

মিয়ানমারের সেনাদের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের ওপর হত্যা, ধর্ষণ, গণধর্ষণের মতো বর্বরোচিত অপরাধের অভিযোগ উঠেছে। নিউইয়র্কভিত্তিক মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠন ‘হিউম্যান রাইটস ওয়াচ’ জানিয়েছে, প্রায় ৩০ হাজার মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছে। পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে রোহিঙ্গাদের বহু গ্রাম। চলমান সহিংসতায় শুধু বাংলাদেশেই আশ্রয় নিয়েছেন কমপক্ষে ১০ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী। এদিকে দেশটিতে অব্যাহত রোহিঙ্গা নির্যাতন ‘মানবতাবিরোধী অপরাধে’র শামিল বলে মন্তব্য করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক সংস্থা। মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের ওপর ‘জাতিগত নিধন’ চালাচ্ছে বলেও জানিয়েছে জাতিসংঘ।

রাখাইন রাজ্যের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বিপন্নতায় যে দেশগুলো সবচেয়ে সোচ্চার হয়েছে মালয়েশিয়া তাদের অন্যতম। মিয়ানমারে নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের সহায়তার জন্য রোহিঙ্গা সোসাইটি ইন মালয়েশিয়া নামের এক সোসাইটি গঠন করেছে মালয়েশিয়া সরকার। আরাকান প্রদেশে রোহিঙ্গাদের নির্যাতনের ঘটনায় মিয়ানমার সরকারের কাছে মালয়েশিয়া উদ্বেগ জানিয়ে চিঠি পাঠিয়েছে।

রবিবার মিয়ানমারের নিপীড়িত মুসলিম রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর পক্ষে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালাম পুরে সমাবেশ করেছেন কয়েক হাজর মানুষ। বিপন্ন মানবতার পক্ষে মানুষের এই মিছিলে সামিল হয়েছেন রাজনীতিকরাও। নেতৃত্ব দিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক।

সমাবেশে নাজিব রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সুরক্ষার তাগিদ দেন। তিনি বলেন, ‘আমাদেরকে অবশ্যই তাদের (রোহিঙ্গা) রক্ষা করতে হবে। কেবল এজন্য নয় যে, তারা একই ধর্মে বিশ্বাসী। বরং এজন্য যে, তারা মানুষ। তাদের জীবনেরও মূল্য রয়েছে।’ তবে ধর্মীঁয় প্রশ্নেও রোহিঙ্গাদের প্রতি দায়দায়িত্বের কথা তুলে ধরেন নাজিব। সমাবেশে তিনি বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে ইন্দোনেশীয় প্রেসিডেন্ট জোকো উইডোডোকেও সোচার হওয়ার আহ্বান জানাবেন। নাজিব বলেন, ‘রোহিঙ্গা ইস্যু হলো ইসলামের অপমান। আমাদের ধৈর্য্যকে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।’

নাজিব তার বক্তব্যে শান্তির জন্য নোবেল পুরস্কার পাওয়া মিয়ানমারের নেতা অং সান সু চিকেও প্রশ্নবিদ্ধ করেন।

সমাবেশে মালয়েশিয়ার বিরোধী দল পিএএস নেতা হাদিসহ অনেক নেতা-কর্মীরাও অংশ নিয়ে রোহিঙ্গাদের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন এবং রোহিঙ্গা নিপীড়নের সমালোচনা করেছেন।

মিছিলের আগের দিন শনিবার অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করতে মিয়ানমারের হুঁশিয়ারির কড়া জবাব দিয়েছে মালয়েশিয়া। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মিয়ানমারের সাম্প্রতিক সহিংসতা ও হত্যার উদ্দেশ্য হচ্ছে সেখানকার মুসলিম রোহিঙ্গা জাতিকে নির্মূলের চেষ্টা। দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় অঞ্চলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা রক্ষার জন্য মিয়ানমারের এই কর্মকাণ্ড বন্ধ করা উচিত বলেও জানায় মালয়েশিয়া।

মুসলিম রোহিঙ্গাদের হত্যার বিষয় নিয়ে মিয়ানমারের নেতা সু চির সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলেন নাজিব রাজাক। কিন্তু নাজিবের আহ্বানে সু চি সাড়া দেননি।

এর আগে রোহিঙ্গাদের ওপর নিপীড়নের অভিযোগে মিয়ানমারের আসিয়ান সদস্যপদ বাতিলের দাবি জানিয়েছেন মালয়েশিয়া সরকারের একজন জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী। ক্ষমতাসীন দল ইউনাইটেড মালায়াস ন্যাশনাল অর্গানাইজেশনের বার্ষিক সভায় যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী খাইরি জামালউদ্দিন বলেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার জোট আসিয়ানে মিয়ানমারের সদস্যপদ অবশ্যই পুনর্বিবেচনা করা উচিত। তিনি আরও বলেন, ‘আসিয়ানে মিয়ানমারের সদস্যপদ পুনর্বিবেচনা করার জন্য, এই জোটের কাছে আমরা দাবি জানাচ্ছি।’
জামালউদ্দিন দাবি করেন, ‘আসিয়ানভুক্ত দেশগুলো কারও অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার নীতি অনুসরণ করে। কিন্তু সেই নীতি বাতিল হয়ে যায়, যখন কোনও সদস্যরাষ্ট্র ব্যাপক মাত্রায় জাতিগত নির্মূলীকরণে জড়িত হয়।’

মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার দাবি জানিয়েছে মালয়েশিয়ার সরকারি ও বিরোধী দলের যুব সংগঠন। আমানাহ সংগঠনের প্রধান সানি হামজান বলেন, আমরা মালয়েশিয়া সরকারের আবেদন জানাচ্ছি মিয়ানমারের সঙ্গে সব ধরনের কূটনীতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার জন্য। একই সঙ্গে মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে মালয়েশিয়া ত্যাগ করতে বাধ্য করার জন্য।

মিয়ানমার থেকে মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রদূতকেও ফিরিয়ে আনার দাবি জানান তিনি। এছাড়া এ বিষয়ে অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কোঅপারেশন, ওআইসির হস্তক্ষেপ ও সংকটপূর্ণ এলাকায় শান্তিরক্ষী পাঠানোর দাবি জানান জানান।

গত বৃহস্পতিবার মালয়েশিয়ার জাতীয় ফুটবল মিয়ানমারের সঙ্গে অনূর্ধ্ব-২২ দলের দুটি প্রীতিম্যাচ বাতিল করেছে। ম্যাচ দুটি ডিসেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিলো। দেশটির জাতীয় ফুটবল দলের মুখপাত্র জানান, রোহিঙ্গা ইস্যুর কারণে এটা একটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত।

তার আগে মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে তলব করে দেশটি। এছাড়া গত মাসে মালয়েশিয়া জানিয়েছিল, রোহিঙ্গাদের গণহত্যার পর মিয়ানমারে অনুষ্ঠিতব্য আঞ্চলিক ফুটবল টুর্নামেন্ট বর্জনের কথা ভাবছে দেশটি। পরে মন্ত্রিরা এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করায় তা বর্জন করা হয়নি। আঞ্চলিক ফুটবল টুর্নামেন্টটির সহ-আয়োজক ছিল মিয়ানমার। রবিবারের বিক্ষোভের আগে গত মাসেও মিয়ানমারের দূতাবাস অভিমূখে বিক্ষোভ করেন মালয়েশীয় ও রোহিঙ্গারা।

রোহিঙ্গাদের হত্যার বিষয়ে মালয়েশিয়ার এসব উদ্যোগে প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে মিয়ানমার। দেশটির প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল উ ঝাও বলেন, প্রতিবেশী দেশগুলোর উচিত মিয়ানমারের সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা। তিনি মালয়েশিয়াকে অন্য রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে আসিয়ান চুক্তির নীতি মেনে চলার আহ্বান জানান।

উ ঝাও জানান, মালয়েশিয়ার এসব পদক্ষেপের সঙ্গে রোহিঙ্গাদের কোনও সম্পর্ক নেই। দেশে জনপ্রিয়তা বাড়াতেই এসব উদ্যোগ নিচ্ছেন মালয়েশীয় প্রধানমন্ত্রী। মিয়ানমারে নিযুক্ত মালয়েশীয় রাষ্ট্রদূতকে তলব করা হবে বলেও জানান তিনি।

মালয়েশিয়ার সংহতি মিছিলের প্রতিবাদে মিয়ানমারে বৌদ্ধরা বিক্ষোভ করেছেন। রবিবার ইয়াঙ্গুনে এ বিক্ষোভে কয়েকশ বৌদ্ধ ভিক্ষু অংশগ্রহণ করেন। তারা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর প্রতি হুঁশিয়ারি জানিয়ে বলা হয়, ভুয়া জাতিগত বিষয় তুলে দুই দেশের সম্পর্ক নষ্ট না করার জন্য।

মিয়ানমারে সঙ্গে মালয়েশিয়ার কূটনৈতিক টানাপড়েন সৃষ্টি হলেও সম্পর্ক ছিন্ন করা কোনও বুদ্ধিদীপ্ত পদক্ষেপ হবে না বলে মনে করেন ওআইসি নিযুক্ত মিয়ানমারের বিশেষ প্রতিনিধি তান শ্রি সৈয়দ হামিদ সৈয়দ আলবার। তিনি বলেন, ‘মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করাকে সংকটের সমাধান হিসেবে আমি দেখি না। কূটনীতিক সম্পর্ক বজায় রেখে আলোচনার সুযোগ রাখা উচিত বলেই আমরা মনে করি।’ সংকট সমাধানে ওআইসি ও আসিয়ান-এর হস্তক্ষেপ করা উচিত বলেও জানান তিনি।

সম্পর্ক ছিন্ন না করার ইঙ্গিত দিয়েছেন খোদ মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক। রবিবারের সমাবেশে তিনি বলেছেন, এটা কোনও রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ নয় যে, আমরা মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করব।

তবে রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের অনড় অবস্থানের কারণে সংকট আরও গভীর হচ্ছে এবং আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক চাপ সত্ত্বেও এ অবস্থান থেকে দেশটির সরে আসার কোনও লক্ষ্মণ দেখা যাচ্ছে না। সম্প্রতি একটি সংবাদ সম্মেলনে দেশটির উপ-তথ্যমন্ত্রী ইয়ে হাতুত বলেছেন, তারা মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নতির জন্য কাজ করে যাচ্ছে। তবে রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা মুসলিমদের নিয়ে যে সংকট তৈরি হয়েছে তা জাতীয় সমস্যা। এটা কোনও আঞ্চলিক সমস্যা নয় যে প্রতিবেশী ও আন্তর্জাতিক বিশ্বকে উদ্বেগ জানাতে হবে।

শুধু মালয়েশিয়া নয়, বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়াও রোহিঙ্গা মুসলিমদের হত্যার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে। ইন্দোনেশিয়াও আসিয়ানের সদস্য। ফলে মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার পক্ষ থেকে দাবি ওঠছে বিষয়টিতে আসিয়ানের হস্তক্ষেপের। তবে মিয়ানমার জানিয়েছে, আসিয়ানের কোনও আলোচনায় রোহিঙ্গা ইস্যু স্থান পাবে না।


তবে আসিয়ানে ইন্টার-পার্লামেন্টারি মিয়ানমার ককাসের প্রেসিডেন্ট ইভা কুসুমা সুন্দরি জানিয়েছেন, রোহিঙ্গা সংকট শুধু মিয়ানমারের নয় আসিয়ান অঞ্চলেরও সমস্যা। তিনি বলেছেন, ‘প্রতিটি মানুষের মানবাধিকার সব রাষ্ট্রেরই বিষয়। রোহিঙ্গা সংকট এ অঞ্চলের অপর দেশগুলোকে প্রভাবিত করছে।’ তিনি মনে করেন, এ সংকট সমাধানে আন্তর্জাতিক চাপ জারি রাখা উচিত। সূত্র: দ্য ব্যাংকক পোস্ট, স্ট্রেইট টাইমস, রয়টার্স, মালয়েশিয়াকিনি, বার্নামা টুডে।

http://banglamail71.com/others/news=6568
 
.
@maroofz2000 Brother, I appreciate your effort but dont make Bengali post which is against forum rules and has no value to the non Bengali readers. If you keep on posting too many bengali articles then other readers will stop visiting the thread all together.
 
.
I totally agree to your comments, however whenever I try auto translate the articles, the quality is so substandard,that will leave the reader confused and make us look a clown. .And if I EVEN TRY TO CORRECT THE NUMEROUS MISTAKES. THE ORIGINAL ARTICLE PUBLISHED will look distorted and will not be authentic, which may lead me to be challenged and face legal charges.

NOW PLEASE ADVICE WHAT SHOULD I DO?

Earnestly requesting the moderators for their valuable advice, also.
 
Last edited:
.
Tanvir Chowdhury shared Ro Mong Mog Tin's post.
1 hr ·
-pz5JhcNQ9P.png

https://www.facebook.com/1389649414383461/videos/pcb.1542796592402075/1542795079068893/?type=3


Ro Mong Mog Tin added 2 photos and 3 videos.
9 hrs ·

I request everyone please please open the video
Please Look what are doing by Myanmar Animal police and Animal military
Don't forget Share.


This is all of Rohingya Muslims Killed by Myanmar, Burma Government's and Buddhis Rakhine two party contact killing our muslims Brother and sister Don't Forget Everyone Muslims. ..



https://www.facebook.com/1389649414...796592402075/1542794489068952/?type=3&theater
 
.
I totally agree to your comments, however whenever I try auto translate the articles, the quality is so substandard,that will leave the reader confused and make us look a clown. .And if I EVEN TRY TO CORRECT THE NUMEROUS MISTAKES. THE ORIGINAL ARTICLE PUBLISHED will look distorted and will not be authentic, which may lead me to be challenged and face legal charges.

NOW PLEASE ADVICE WHAT SHOULD I DO?

Earnestly requesting the moderators for their valuable advice, also.

If the news are authentic then you should be able to find equivalent news in some other english newspaper or english source. If you dont find in recognized english source then the news itself could turn out to be non authentic or people will not buy them in the forum. After all your effort will go in vein.

We usually post important Bengali article along with a English summary whenever necessary or ask other people in the forum to translate or summarize. I repeat, if the article is important and worth in spending time then there will be some people who will be more than happy to translate.

Thanks for understanding.


Like I said this is not Burmese military, the 2nd video
 
.
HOW would understand the language? O.K FROM now on wards could I PERSONALLY request you to advice m e accordingly , to delete the un authentic posts?

Another vital point, except DAILY STAR AND NEW AGE, are there any others?Moreover, DAILY STAR has its own hidden political agenda in mind.

INTERNET CAN ONLY BE RELIED HERE IN BANGLADESH FOR THE REAL TRUTH.

02:12 PM, December 06, 2016 / LAST MODIFIED: 02:15 PM, December 06, 2016
21,000 Rohingya flee to Bangladesh from Myanmar: IOM


rohingya-1-web.jpg

Myanmar's Rohingya refugees, seen at a camp in Teknaf, Bangladesh's Cox's Bazar, on November 26, 2016. Photo: AFP

AFP, Dhaka

Around 21,000 Rohingya have fled to Bangladesh in recent weeks to escape violence in neighbouring Myanmar, an official of the International Organisation for Migration said on Tuesday.

Bangladesh has stepped up patrols on the border trying to stem the tide of refugees who have been fleeing a bloody crackdown by Myanmar's army in the western state of Rakhine since early October.

But Sanjukta Sahany, head of the IOM office in Bangladesh's southeastern district of Cox's Bazar which borders Rakhine, said around 21,000 members of the stateless ethnic minority had crossed over in the past two months.

The vast majority of those who arrived took refuge in makeshift settlements, official refugee camps and villages, said Sahany.

"An estimated 21,000 Rohingya have arrived in Cox's Bazar district between October 9 and December 2," she told AFP by phone.

"It is based on the figures collected by UN agencies and international NGOs" (non-governmental organisations).

Those interviewed by AFP inside Bangladesh had horrifying stories of gang rape, torture and murder at the hands of Myanmar's security forces.

Analysis of satellite images by Human Rights Watch found hundreds of buildings in Rohingya villages have been razed.

Myanmar has denied allegations of abuse but also has banned foreign journalists and independent investigators from accessing the area.

Ning Soeto Muslim's World
Yesterday at 07:25 ·

This is Muhsina begum, her father and husband have been killed by Myanmar army. She has been gang raped by 7 Buddhist extremists, shortly after that she decided to leave Myanmar and arrived in Bangladesh yesterday . Now she does have a place to call home nor food to eat. This is the fate of most of the Rohingya women in Myanmar. Will Myanmar Government ever face charges in International criminal court for crimes against humanity? Will bloody Suu Kyi break her Silence on Rohingya Genocide?

#UN #HRW #ICC
#PRAYFORMAUNGDAW
#PRAYFORROHINGYA #SaveRohingya
#PrayForRohingya #RohingyaChildren #EndRohingyaOppression#Malaysia #Rohingya #STOP #Arakan #Burma
#Muslim #Minority
#StopAirStrikeOnRohingya
#myanmarmuslim #Maungdaw #Rohingya #Myanmar #Muslim #Burma #UN #HRW
 
.
EU for humanitarian access to Rakhine, Bangladesh's supports for Rohingyas
Staff Correspondent | Update: 13:13, Dec 06, 2016

643xNx99a5ddafa23a6d566ee82396b8331d24-Rohingyas.jpg.pagespeed.ic.ES3B3_FIhV.jpg


Welcoming establishment of an inquiry commission into the recent violence in Rakhine, the European Union has called for providing humanitarian and other access to the area that reportedly saw human rights violation.

"Its work must be objective and help prevent similar events in the future, including by ensuring accountability for all perpetrators of violence and hatred," the EU spokesperson said about the functioning of the just-formd commission, following escalation of violence.

Insisting that the Myanmar government should address the causes of Rakhine situation, the EU spokesperson stated: We look forward to the swift improvement in access so that life-saving assistance can quickly and effectively reach all those in need."

In the statement, made available in Dhaka on Tuesday morning, the spokesperson pointed out that fear, the loss of livelihoods and shelter, and reported disproportionate use of force by the armed forces push many, particularly women and children, to seek refuge in Bangladesh.

"While recognising the long-standing solidarity and hospitality of the government and the people of Bangladesh, it is important that those fleeing violence in Myanmar are not deported or turned back," read the statement.

The EU expressed the hope that by providing assistance and protection to the Myanmar nationals until the situation in northern Rakhine State has stabilised and their safe return can be ensured, "the Bangladeshi authorities will continue to contribute to stability in the region".

Describing peace and national reconciliation in Myanmar as a critical issue, the EU mentioned that the escalating fighting in Kachin and northern Shan states over the recent months has resulted in casualties and the internal displacement of several thousand civilians.

"Humanitarian access to the conflict-affected areas has also been restricted, preventing aid from reaching affected communities. Continued fighting undermines trust and confidence in the peace process," the spokesperson said.

The EU termed the limited re-opening of humanitarian access to northern Rakhine State, following reassurances by state counsellor Aung San Suu Kyi and other members of government, "a step in the right direction".

It, however, cautioned that as long as there is no access to the area, including by independent observers and the media, allegations and suspicions about the perpetration of severe human rights violations will continue.

The spokesperson recalled the meeting between EU special representative for human rights, Stavros Lambrinidis, and the State Counsellor and the Commander-in-Chief of the Myanmar Armed Forces on 22-23 November 2016, that reiterated the call for the immediate resumption of humanitarian activities and the setting up of an independent and credible investigation into both the attacks and the subsequent actions.
 
.
Who will help Myanmar's Rohingya?
  • 5 December 2016
  • From the sectionAsia
Share
_92783684_gettyimages-625858288-1.jpg
Image copyrightMUNIR UZ ZAMAN/AFP
Image captionMore than 10,000 Rohingya have fled to refugee camps in Bangladesh in recent weeks
They have been described as the world's most persecuted people.

Rejected by the country they call home and unwanted by its neighbours, the Rohingya are impoverished, virtually stateless and have been fleeing Myanmar in droves and for decades.

In recent weeks, more than 10,000 Rohingya have fled to Bangladesh amid a military crackdown on insurgents in Myanmar's western Rakhine state.

They have told horrifying stories of rapes, killings and house burnings, which the government of Myanmar - formerly Burma - has claimed are "false" and "distorted".

Activists have condemned the lack of a firm international response. Some have described the situation as South East Asia's Srebrenica, referring to the July 1995 massacre of more than 8,000 Bosnian Muslims who were meant to be under UN protection - a dark stain on Europe's human rights record.

What's happening?
Tun Khin, from the Burmese Rohingya Organisation UK, says Rohingyas are suffering "mass atrocities" perpetrated by security forces in the northern part of Rakhine state.

A counter-insurgency campaign was launched after nine border policemen near Maungdaw were killed in a militant attack in early October, but the Rohingya say they are being targeted indiscriminately.


Media caption'They set our houses and mosque on fire'
The BBC cannot visit the locked-down area to verify the claims and the Myanmar government has vociferously denied alleged abuses.

But UN officials have told the BBC that the Rohingya are being collectively punished for militant attacks, with the ultimate goal being ethnic cleansing.

What led to the current situation?
The Rohingya are one of Myanmar's many ethnic minorities and say they are descendants of Arab traders and other groups who have been in the region for generations.

But Myanmar's government denies them citizenship and sees them as illegal immigrants from Bangladesh - a common attitude among many Burmese.

The predominantly Buddhist country has a long history of communal mistrust, which was allowed to simmer, and was at times exploited, under decades of military rule.

_92806650_gettyimages-475081908.jpg
Image copyrightGETTY IMAGES
Image captionThousands of Rohingya have been forced to live in camps
About one million Muslim Rohingya are estimated to live in western Rakhine state, where they are a sizable minority. An outbreak of communal violence there in 2012 saw more than 100,000 people displaced, and tens of thousands of Rohingya remain in decrepit camps where travel is restricted.

Hundreds of thousands of undocumented Rohingya already live in Bangladesh, having fled there over many decades.

Where is Aung San Suu Kyi?
Since a dramatic Rohingya exodus from Myanmar last year, the political party of Nobel Peace Prize winner and democracy icon Aung San Suu Kyi has taken power in a historic election, the first to be openly contested in 25 years.

But little has changed for the Rohingya and Ms Suu Kyi's failure to condemn the current violence is an outrage, say some observers.

"I'm not saying there are no difficulties,'' she told Singapore's Channel NewsAsia on Friday. "But it helps if people recognise the difficulty and are more focused on resolving these difficulties rather than exaggerating them so that everything seems worse than it really is.''

Her failure to defend the Rohingya is extremely disappointing, said Tun Khin, who for years had supported her democracy activism.

The question of whether she has much leverage over the military - which still wields great power and controls the most powerful ministries - is a separate one, he said.

"The point is that Aung San Suu Kyi is covering up this crime perpetrated by the military."

_92793994_gettyimages-626986446.jpg
Image copyrightAFP
Image captionAung San Suu Kyi mostly avoided the Rohingya question on a recent official visit to Singapore
But others say international media fail to understand the complex situation in Rakhine state, where Rohingya Muslims live alongside the mostly Buddhist Rakhine people, who are the state's dominant ethnic group.

Khin Mar Mar Kyi, a Myanmar researcher at Oxford University, told the South China Morning Post that the Rakhine are the "most marginalised minority" in Myanmar but are ignored by Western media, which she said display a "one-sided humanitarian passion".

Other researchers like Ronan Lee of Australia's Deakin University disagree with this argument, noting that while the Rakhine also face deprivation, "the solution when faced with massive rights violations is not to announce that someone else is worse off".

In her recent media comments, Ms Suu Kyi said Rakhine Buddhists "are worried about the fact that they are shrinking as a Rakhine population percentage-wise" and said she wanted to improve relations between the two communities.

She has now formed a special committee to investigate the ongoing violence in Rakhine state but correspondents say it will disappoint the many people calling for a credible and independent investigation.

It is made up solely of Myanmar nationals, will be led by former general and the current vice-president Myint Swe, and will include the head of the police force.

"People are dying day by day and time is running out," said Tun Khin.

Read more - "The Lady": A profile of Aung San Suu Kyi

Will Myanmar's neighbours help?
South East Asian countries generally don't criticise each other about their internal affairs. It's a key principle of the 10-member Association of South East Asian Nations (Asean).

But the current situation has seen some strident criticism from Myanmar's Muslim-majority neighbours, along with protests. Indonesian police even say they have foiled an IS-linked bomb plot targeting the Myanmar embassy.

On Sunday, Malaysian Prime Minister Najib Razak questioned Aung San Suu Kyi's Nobel Prize, given her inaction.

"The world cannot sit by and watch genocide taking place. The world cannot just say 'look, it is not our problem'. It is our problem," he told thousands at a rally in Kuala Lumpur in support of the Rohingya.

He said the Myanmar de facto leader had refused to discuss the issue with Malaysia.

His comments followed a call from Malaysia's youth and sports minister, Khairy Jamaluddin, for Asean to review Myanmar's membership over the "unacceptable" violence.

Some question the timing of the comments, given the unpopular Mr Razak is gearing up for re-election.

In Bangladesh, which borders Rakhine state, Amnesty International says hundreds of fleeing Rohingya have been detained and forcibly returned to an uncertain fate in recent weeks - a practice it says should end.

Bangladesh does not recognise the Rohingya as refugees and hundreds of thousands of undocumented Rohingya are believed to live there.

Read more: Bangladesh presses Myanmar on Rohingya

_92783681_gettyimages-626363290.jpg
Image copyrightAFP
Image captionAnger is building in Myanmar's Muslim-majority neighbours
Leading regional newspapers have condemned Asean's inaction, with Thailand's The Nation describing it as an "accessory to murder and mayhem".

An emergency regional meeting calling for action must urgently be held, said Phil Robertson of Human Rights Watch. Myanmar's foreign minister should also be called on to explain to Asean what is happening in northern Rakhine, Mr Robertson said.

"What we want is both talk and action to really help the Rohingya, not just ministers posturing to gain domestic political points," he said.

Indonesia's ambassador to London, Rizal Sukma, told the BBC that a comprehensive approach was needed.

He said an investigation with regional participation should be launched and that his country stands ready to participate.

_92577908_maungdaw2.jpg

What is the UN doing?
A UN spokeswoman in 2009 described the Rohingya as "probably the most friendless people in the world".

This week, the UN human rights office said for a second time this year that abuses suffered by them could amount to crimes against humanity. It also said that it regretted that the government had failed to act on a number of recommendations it had provided, including lifting restrictions of movement on the Rohingya.

It has called for an investigation into the recent allegations of rights abuses, as well as for humanitarian access to be given.

_83059503_027229539-1.jpg
Image copyrightAFP
Image captionImages of Rohingya migrants stranded at sea last year briefly captured the world's attention
The UN's refugee agency says Myanmar's neighbours should keep their borders open if desperate Rohingya once again take to rickety boats to seek refuge in their countries, as happened early last year.

Spokeswoman Vivian Tan said now would be a good time to set up a regional task force that had been proposed to co-ordinate a response to any such movements.

Separately, former UN-Secretary General Kofi Annan is heading another advisory commission currently looking into the general situation in Rakhine state after being asked in August by Ms Suu Kyi.

But some have questioned how useful this commission will be, given the exhaustive number of reports that already exist. Its report, in any case, will not be released until next year.

Reporting by Kevin Ponniah.
http://www.bbc.com/news/world-asia-38168917
 
.
Myanmar Rakhine: Inside the closed Rakhine region
8 hours ago

The BBC has obtained footage from inside Myanmar's Rakhine state, where allegations have emerged of ethnic cleansing against the Rohingya community.

The Burmese military denies it but has banned independent journalists from investigating in the area.

Jonah Fisher reports.

http://www.bbc.com/news/world-asia-38232929

Read more

Kofi Annan downplays claims of Myanmar genocide
  • 6 December 2016
  • From the sectionAsia
_92854808_4a984268-b4e6-40fc-bfc9-fb0b32c137e3.jpg
Image copyrightREUTERS
Image captionKofi Annan is heading a government-appointed advisory commission on Rakhine state
Former UN Secretary General Kofi Annan says he would not describe the violence being committed against Myanmar's Rohingya minority as "genocide".

"I think there are tensions, there has been fighting, but I wouldn't put it the way some have done," he told the BBC after a trip to Rakhine state.

Humanitarian groups now say that 21,900 Rohingya have fled to Bangladesh in less than two months.

Malaysian Prime Minister Najib Razak on Sunday said genocide was taking place.

The army launched a crackdown in northern Rakhine in early October after co-ordinated militant attacks left nine border policemen dead.

Rohingya groups have alleged serious rights abuses, including rapes, shootings and house burnings, and say they are being targeted indiscriminately.

The government of Myanmar, also known as Burma, strongly denies the allegations.

Mr Annan was asked in August by Myanmar's de facto leader Aung San Suu Kyi to head a commission looking into tensions in Rakhine state, where the Muslim Rohingya live alongside the mostly Buddhist Rakhine people, who are the state's dominant ethnic group.

"You can feel both communities are afraid. There is fear, there is mistrust. The fear has heightened but we need to find a way of breaking that down and beginning to encourage the communities to connect," he told the BBC.

He said that observers should be "very, very careful" in using the word genocide.

Ms Suu Kyi, a Nobel Laureate who endured years of house arrest under Myanmar's military junta, has faced international criticism for failing to help the Rohingya.

The Rohingya people trace their ancestry in the area back generations, but are not recognised as citizens and tens of thousands live in camps where travel is restricted.

But Mr Annan said Ms Suu Kyi's government, which won a historic election last November, should be given "a bit of time, space and patience".

The Rohingya have been making perilous crossings over the Naf river to seek refuge in Bangladesh, where hundreds of thousands of the group already live.

The new figure of 21,900 people having fled - based on statistics collected by various groups and provided to the BBC by the International Organization for Migration - is more than double that given by the UN refugee agency last week.

Bangladesh has stepped up security on the border in response to the migrant flows, and has been criticised by Amnesty International for pushing hundreds of Rohingya back across the border.
 
.
Elias Kanchanto Muslim's World
11 hrs ·
-pz5JhcNQ9P.png

মানবতার ব্ল্যাকহোল ম্যায়ানমার

পৃথিবীর ইতিহাসের সমস্ত বর্বরতাকে হার মানিয়ে যেভাবে ম্যায়ানমারে চরম নির্মমভাবে মুসলিম নিধন হচ্ছে তা বিশ্বমানবতাকে ধ্বংস করে দিল।আমি ওই ভিডিও গুলি দেখতে পারি না।সারা পৃথিবীর মানুষও কি ওই ছবিগুলি দেখেনি ? না দেখেও কারো কোনো প্রতিকৃয়া হয় না।শুনেছি এক একটা ব্ল্যাকহোল নাকি এত বিশাল হয় যে শত শত পৃথিবীকে নিমেষে গিলে নেয় বেমালুম।পৃথিবীর সমস্ত মানবতা মনে হয় এরকমই কোনো ব্ল্যাকহোল গিলে নিয়েছে।নাহলে মানুষ এত বর্বর হবে কেন ?

মানবতাবাদী সমস্ত কুমিরগুলি চুপ কেন ? ওয়ার্ল্ড লিডাররা কোথায় গেল ? ওয়ার এগেইন্সট্ টেররিস্ট,ওয়ার এগেইন্সট্ এভিল ফোর্সেস কোথায় গেল? যারা কথায় কথায় বিশ্ব শান্তির দোহাই দিয়ে একটার পর একটা দেশকে ধ্বংস করে। বসতি, স্কুল,হাসপাতাল কিছু বাদ দেয়নি।লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যা করার পরেও এদের আমরা শত্রু বলে চিনতে পারিনি।

পুরো পৃথিবীটা যেন ধীরে ধীরে দুইভাগে ভাগ হয়ে যাচ্ছে।এখনো মুসলমনরা নিজেদের মধ্যে লড়াই করতে ব্যস্ত। এখনও আমাদের মাথাগুলো ব্যক্তিস্বার্থ গুছাতেই ব্যস্ত।আর মুসলমানরা তাদের চাওয়া পাওয়ায় ব্যস্ত।একজন মুসলমানের যতগুলি বৈশিষ্ঠ থাকা উচিৎ,তার সবগুলোই মনে হয় হারিয়ে গেছে।

তাই হাত তুললেও আর কাজ হয় না।আমাদের সবথেকে বড় শক্তি হল ইমান। সেই ইমান আমরা হারিয়ে বসে আছি।নামাজে শক্তি নেই। দোয়াতে শক্তি নেই।হালাল রিজ্ক্ নেই।মনে ভালবাসা নেই।গোনাহ্ তে আমরা ডুবে আছি।

ইয়া আল্লাহ্ আমাদের মাফ করে দাও।আমরা তোমার গুনহেগার বান্দা, আমাদের ক্ষমা করে দাও।আমরা আর এই অত্যাচার সহ্য করতে পারছি না।রোহিঙ্গা মুসলিমদের উপর যে নির্যাতন হচ্ছে, তা আর চোখে দেখা সম্ভব না।ইয়া আল্লাহ্ তোমার গুনহেগার বান্দার কান্না তুমি শুনে নাও।তুমি কিছু দেখাও।তোমার জন্য অসম্ভব কিছুই নয়।তোমার উপর সম্পূর্ণ ভরসা আছে। তুমি বললেই হবে।যেভাবে তুমি ইশরাইলে হাইফা শহরে কদিন আগে দেখিয়েছ, সেরকমই একটা কিছু করে দাও।আমরা অসহায়, তুমিই একমাত্র ভরসা।

লা ইলাহা ইল্লাল লাহা মুহাম্মাদু রাসুলুল্লাহ্।
আল্লাহ্ হো আকবার।আল্লাহ্ হো আকবার।আল্লাহ্ হো আকবার।

ইমতিয়াজ আহমেদ মোল্লা


 
.
Myanmar
Resources on Genocide
Genocide is a laughing matter for Aung San Suu Kyi
December 5, 2016
Maung Zarni and Gregory Stanton

e5b74f_a8f3e7afe021402a86ff3fc30fcfbef7~mv2_d_1608_2388_s_2.webp



Illustration: Craig Stephens

Aung San Suu Kyi held a large town hall meeting in Singapore December 1. She LAUGHED OUT LOUD at allegations of massacres of Rohingya. She said they are 'external fabrications'.

Amidst protests in Asian capitals over ongoing atrocities against the Rohingya in Myanmar committed by government troops, Adama Dieng, United Nations Special Adviser on the Prevention of Genocide, issued a sternly worded alarm over the “allegations of extrajudicial executions, torture, rape and the destruction of religious property” in Rohingya villages. He firmly urged the Myanmar government to “demonstrate its commitment to the rule of law and to the human rights of all its populations.”

Human Rights Watch has presented satellite images of over a thousand charred buildings in Rohingya villages where government troops have carried out ‘clearance operations’ since 9 October when Rohingya militants, armed with swords and sticks and a ‘few hand-made’ guns, attacked three Burmese border posts near the country’s border with Bangladesh, killing nine policemen.

For nine weeks, the government has locked down the entire northern Rakhine state, blocking the flow of humanitarian assistance, both food and medicine, to 160,000 Rohingya. Witnesses smuggle out grainy images of burning rice supplies in the areas of the military’s mop-up operations, evidence that the government intends to deprive the entire Rohingya population in the locked-down area of their food supply. The government’s intention can only be understand as induced starvation of the Rohingya population, an act of genocide.

Reminiscent of past genocides, the government troops separate men of all ages from their families for torture and murder, while raping women with blanket impunity. A woman who survived this horrendous sexual violence phoned a relative in Malaysia, and begged, “Just wish us to die fast death. We can’t bear this any more. They (the Burmese troops) are killing our men and boys. They are doing anything they please with us, women. We don’t want to be carrying babies of these monsters. Please, please, send us birth control pills.”

Weeks of wanton slaughter, arson and rape have resulted in the forced displacement of over 30,000 Rohingya from their villages in northern Rakhine. UNHCR has estimated that at least 10,000 Rohingya fleeing death and destruction have gathered along the 170 mile long land and river borders with Bangladesh. The government of Bangladesh has tried to keep its borders shut, and forces the refugees back to the Burmese side. A small number who have made it across to the nearest refugee camp tell tales of horror in Rakhine, confirming the widely reported allegations of mass atrocities.

These are just the most recent testimonies of a well-documented, systematic program of state-organized persecution of the Rohingya over the last four decades. Ex-General Khan Nyunt, former Head of Military Intelligence with 25 years of intimate involvement in these violent operations against the Rohingya, recorded that in the first large scale campaign against the Rohingya in 1978, nearly 280,000 Rohingyas fled to Bangladesh. When General Zia Rahman of Bangladesh threatened to arm the Rohingyas if Burma refused to take them back, the Ne Win government of Burma grudgingly accepted UNHCR’s managed repatriation of the majority of those who fled.

Following this repatriation, Burma’s military rulers enacted a new Citizenship Law in 1982, stripping the Rohingya of all citizenship and legal rights, making Rohingyas instant aliens on their own ancestral land. The law excludes from citizenship any Rohingya who cannot prove their ancestors were already in residence in Burma on the eve of the first Anglo-Burmese War of 1824. Few people have such records. This requirement is enforced only against the Rohingya. The Citizenship Law excluded Rohingya from the list of groups recognized as ethnic minorities in the multi-ethnic Union of Burma.

The parallel to Nazi Germany is exact. The Nuremberg Laws stripped German citizenship from all Jewish people in the Third Reich.

The official estimate of the Rohingya population is 1.33 million. Over 800,000 of them have no legal status in Myanmar. They are effectively stateless. An estimated 60,000 Rohingya children have no birth certificates because the Myanmar government refuses to grant each newborn the right to a nationality, in direct violation of its obligations as a party to the UN Convention on the Rights of the Child.

State-sponsored violence against the Rohingya, Karen, Kachin, Shan and other minorities in Burma from 1978 to 2012 went largely un-reported in the world’s media because the Burmese military junta closed off Burma from the outside world. Since the commercial opening of Myanmar (as Burma is now called) in 2012, the government of President (ex-General) Thein Sein has framed its persecution as ‘communal or sectarian violence’ between Muslim Rohingyas and Buddhist Rakhine. The world has come to view the violence against the Rohingya as if it were the clash of religious communities. It is actually ethnic persecution.

By releasing Aung San Suu Kyi from house arrest and permitting her party to win a majority of seats in Parliament, the Thein Sein military junta has lulled the world into the view that Myanmar is “democratizing.” In fact, the junta still holds a quarter of the seats in Parliament as well as the key ministries of Defense, Home Affairs and Border Affairs. Western governments normalized relations and rolled back economic, military and diplomatic sanctions.

In sharp contrast to the official explanation of violence in Rakhine as communal, the present government of Aung San Suu Kyi has sought to tell the world that her government is fighting Rohingya Muslim extremists, who are spreading Islamic terrorism. In fact, there is no evidence of penetration of radical Islamist terrorism amongst the Rohingya.

In disappointment with Aung San Suu Kyi’s silence over the plight of Rohingyas, fellow Nobel Laureates and world leaders have called on her to stop the genocide being perpetrated by the Myanmar Army, whose partnership and cooperation she depends on for her influence.

Not only have these calls fallen on her deaf ears but they have become a laughing matter for Suu Kyi and much of the Burmese population who remain enthralled with the woman whom they call Mother.

Adama Dieng, UN Special Adviser on the Prevention of Genocide, and Yanghee Lee, UN Special Rapporteur on the situation of human rights in Myanmar, have requested independent UN investigations on the alleged ‘ethnic cleansing’ and other mass atrocities in the Rohingya region of Rakhine state.

Instead, Ms Suu Kyi’s government announced the establishment of a “national inquiry commission” with Vice President and ex-Lt-General Myint Swe, as the chair. Myint Swe is former head of Military Intelligence. He coordinated the Border Affairs Army Division, one of the worst persecutors of the Rohingya.

Aung San Suu Kyi and her government brazenly deny that genocidal massacres are being perpetrated against the Rohingya. When a Nobel Peace Prize winner laughs out loud at allegations of genocide, she should give back her prize. In fact she should be prosecuted for complicity in the crimes.





Dr. Maung Zarni coordinated the consumer boycott of Burma in support of the National League for Democracy from 1995-2004. He now lives in England.

Dr. Gregory Stanton is founding President of Genocide Watch and Research Professor at George Mason University, USA. He drafted the UN Resolutions that created the Rwanda Tribunal (ICTR) as well as the Rules of the Khmer Rouge Tribunal (ECCC.)

http://www.genocidewatch.com/single...ide-is-a-laughing-matter-for-Aung-San-Suu-Kyi
 
.
People of Bangla need to see what is coming and make a choice , its a difficult choice but it has to be done
Time for Hassina + India affair has to end
 
.
RTNews24
10 mins ·
মিয়ানমারকে মালয়েশিয়ার সশস্ত্র বাহিনী প্রধানের সতর্কতা

http://rtnbd.net/international/15386


মিয়ানমারকে মালয়েশিয়ার সশস্ত্র বাহিনী প্রধানের সতর্কতা
প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাকের পর এবার মিয়ানমারকে সতর্ক করলেন মালয়েশিয়ার সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান (আর্মড ফোর্সেস চিফ) জেনারেল জুলকিফেলি মোহাম্মদ জিন। ওদিকে আরও একধাপ এগিয়ে গেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল রাজা মোহাম্মদ আফান্দি রাজা মোহামেদ নূর। তিনি বলেছেন, জাতিসংঘ চাইলে…

RTNBD.NET|BY RTNEWS24
 
.
It is probably time to create a same zone for the rohingya inside Burma.

BD should consult Malaysia, Indonesia, Saudi and Turkey and push forward with the plan.
 
.
Back
Top Bottom