What's new

Rohingya Ethnic Cleansing - Updates & Discussions

Rohingyas are illegal Bangladeshis. UN has nothing to do with them.

r u out of ur mind? They have their own identity. did u check up ur own identity card ? Read the history of Rohigays. Dnt talk like a media watcher .

[QUOTE="mike2000 is back, post: 8940629, member: 168327"


Not everything in the world is a conspiracy against muslims dude. :P[/QUOTE] yah just only 99% goes against of them.
That's it . Bcz of many reason, such as assets. Domination , and ideological clash . etce.
 
Last edited:
Turkey should do more to help. Why we don't I have no clue. People tell me we have an Islamist Government. then where is Erdogan?? Why Doesn't every Muslims favourite "Muslim Turk" not speaking out the atrocities against MUSLIMS in Burma?

Bcz all muslims countries leaders are puppet of US or West . Following their masters command.
 



Nadim Khanto Bangladesh Military Discussion Group
7 hrs ·

বুধবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে কক্সবাজারে বিজিবি রেস্ট হাউসে উভয় পক্ষের এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
.
বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন বিজিবির অতিরিক্ত মহাপরিচালক ও রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খোন্দকার ফরিদ হাসান। অপরদিকে মিয়ানমারের ৩১ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন বিজিপির রাখাইন রিজিয়নের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তু সান লিন।
.
বৈঠক শেষে বিজিবির অতিরিক্ত মহাপরিচালক ও রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খোন্দকার ফরিদ হাসান জানান, মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে সহিংস ঘটনা ও সেনাবাহিনীর অভিযানের কারণে সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের ঘটনা বেড়েছে। বৈঠকে এ বিষয়ে মিয়ানমারের প্রতিনিধি দলের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়।
.
বিজিবির অতিরিক্ত মহাপরিচালক জানান, মিয়ানমারের পক্ষ থেকে সেনা অভিযানের কথা স্বীকার করা হয়েছে। তবে পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ যাতে না হয় সে ব্যাপারে সর্বাত্মক পদক্ষেপ গ্রহণ ও সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে বিজিপি।
.
বৈঠকে উভয় পক্ষ সীমান্তে ইয়াবা ও মাদকদ্রব্য চোরাচালান প্রতিরোধে যৌথ টহল, বর্ডার লিয়াজো অফিস স্থাপন, বন্ধুত্বমূলক খেলাধুলার আয়োজনসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করে। টেকনাফ ও মংডু ট্রানজিট ঘাট দিয়ে উভয় দেশের মধ্যে ১ দিনের পাস নিয়ে যাতায়াত চালু রাখার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে বৈঠকে।
.
বিজিবির অতিরিক্ত মহাপরিচালক বলেন, অত্যন্ত সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকের পর রাখাইন প্রদেশে শান্তিপূর্ণ অবস্থা ফিরিয়ে আনতে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে কাজ করবে বলে আমরা আশাবাদী।
.
বৈঠকে বাংলাদেশ দলে ছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদ চৌধুরী, কর্নেল এমএম আনিসুর রহমান পিএসসি, কর্নেল মো. হাবিবুর রহমান পিএসসি, লে. কর্নেল মো. তৌহিদুল ইসলাম পিএসসি, লে. কর্নেল মো. আনোয়ারুল আযীম, লে. কর্নেল গোলাম মনজুর সিদ্দিকী, লে. কর্নেল ইমরান উল্লাহ সরকার, লে. কর্নেল মো. আবুজার আল জাহিদ, লে. কর্নেল এআরএম নাসিরউদ্দীন একরাম, মেজর মো. আবদুস সালাম, মেজর মাহবুব সাবের, মেজর মেহেদী হাসান রবিন প্রমুখ।
.
নভেম্বর ২৩, ২০১৬
 
বার্মিজ সরকার যা বলেছে সবই মিথ্যা’

260734_1.jpg

24 Nov, 2016

মায়ানমারের রোহিঙ্গা সঙ্কট নিয়ে বার্মিজ সরকার এ পর্যন্ত যা বলছে তা সবই মিথ্যা বলে মন্তব্য করেছেন একজন রোহিঙ্গা নেতা।

ব্রিটেনে বসবাসরত রোহিঙ্গা নেতা নুরুল ইসলাম বলেছেন, ‘বার্মিজ সরকার এ পর্যন্ত যা বলেছে সবই মিথ্যা কথা, বিশ্বাসযোগ্যই না।’

মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশে সেনা অভিযানের প্রেক্ষাপটে সৃষ্ট পরিস্থিতির পেছনে আরএসও’র বিদ্রোহী তৎপরতা অনেকাংশে দায়ি বলে মায়ানমারের সরকার দাবি করছে। তবে আরাকান রোহিঙ্গা ন্যাশনাল অর্গনাইজেশনের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বলেন, ওই সংগঠন বিলুপ্ত। এর কোনো কার্যক্রমই নেই। বার্মার কর্তৃপক্ষের এ বক্তব্য বিশ্বাসযোগ্য না।

রোহিঙ্গা এই নেতা বলেন, ‘আরাকানে নতুন করে সংকট সৃষ্টির পর কমপক্ষে পাঁচশো মানুষ মারা গেছে। দেড়শোর বেশি নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। ধর্ষণকে তারা ব্যবহার করছে অস্ত্র হিসেবে।’

এদিকে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষীদের নজরদারির মাঝেও মায়ানমার থেকে গত কয়েকদিনে বহু রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ-শিশু কক্সবাজারের টেকনাফে ঢুকে পড়েছে। হাজার হাজার রোহিঙ্গা ঢোকার জন্য নাফ নদীর ওপারে জড় হচ্ছে বলে জানা গেছে।

বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে। তবে নুরুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রশংসা করতে হবে। সেখানে অনেক রোহিঙ্গা ইতোমধ্যেই আছে। প্রায় ৪/৫ লাখ রোহিঙ্গা আছে সেখানে। সেখানকার লোকজনের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ।’

তিনি বলেন, ২০১২ সালে যখন রোহিঙ্গারা আসতে চেষ্টা করেছিল, বাংলাদেশ সীমান্ত বন্ধ করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু বাংলাদেশ কিন্তু পারেনি। পরে কিছু লোক ঠিকই ঢুকে গেছে এবং মানবপাচারের শিকার হয়ছিল।

রোহিঙ্গাদের সাম্প্রতিক সঙ্কট নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ভূমিকা নিয়েও কথা বলেন এই রোহিঙ্গা নেতা। ‘বার্মিজ সরকার রোহিঙ্গাদের যেখানে জুলুম নির্যাতন করছে সেখানে তাদের আভ্যন্তরীন কোনো সুরক্ষা নাই। এখন আভ্যন্তরীন নিরাপত্তা নাই, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে তাদের পূর্ণ নিরাপত্তা দিতে হবে। নিরাপত্তা পরিষদে এটা আলোচনা করে এ বিষয়ে বাধ্য-বাধকতা তৈরি করতে হবে।’

‘বাংলাদেশেও আসতে দিচ্ছেন না, বার্মাতে থাকতে পারছে না। তাহলে যাবে কোথায় তারা?’ প্রশ্ন তুলে রোহিঙ্গা এই নেতা বলেন, মংডু জেলায় তাদের জন্য একটি নিরাপদ জায়গা তৈরি করে দিতে হবে ।

সূত্র: বিবিসি

http://www.facebd.net/newsdetail/detail/34/260734
 
OIC breaks silence over plight of Rohingyas

In a statement, the OIC secretary general called for an immediate cessation of violence including torture, rape and summary executions in Myanmar
Expressing deep concerns over reports of serious human rights violations against innocent Rohingya Muslims since early October, the Organisation of Islamic Cooperation (OIC) has asked the Myanmar government to ensure that the security services act in full compliance with the rule of law.

In a statement published Tuesday, the OIC secretary general, Dr Yousef A Al-Othaimeen, called for an immediate cessation of violence including torture, rape and summary executions.

Also read- Massacre in Myanmar

He also urged the authorities of Myanmar to allow humanitarian aid agencies access to the affected region to provide needed relief to the victims.

“The OIC expresses further its concern that the destruction of homes and mosques has forced tens of thousands to flee their villages and the subsequent blockade in the region has also left many in the area facing acute shortages of food, water and essentials,” the statement reads.

He further called upon the government to abide by its obligations under international law and human rights covenants and take concrete steps to prevent the further deterioration of the crisis in Rakhine state.

2016-11-21T170116Z_246016003_RC189F4A7570_RTRMADP_3_MYANMAR-ROHINGYA-BANGLADESH-1-690x450.jpg

A Rohingya Muslim woman and her son cry after being caught by Border Guard Bangladesh (BGB) while illegally crossing at a border check point in Cox’s Bazar , Bangladesh, November 21, 2016 REUTERS

The Myanmar Army and other security forces have reportedly killed several hundred Rohingyas in Rakhine state since last month after Islamist militants allegedly linked to Aqa Mul Mujahidin group and RSO launched attacks on the border police resulting in the deaths of a dozen law enforcers on October 9.

Also read- ATTACK ON ROHINGYAS: ‘It is horrifying’

Since then, thousands of Rohingyas have fled their homes, some of whom entered Bangladesh through Cox’s Bazar but were pushed back.

The OIC statement comes at a time when the latest operations have drawn severe criticisms in Bangladesh and elsewhere.

The United Nation’s refugee agency UNHCR on November 18 urged the Myanmar authorities to ensure the protection and dignity of all civilians on its territory in accordance with the rule of law and its international obligations.

Also read- Satellite images show Myanmar Rohingya villages torched

It asked Bangladesh to keep its border with Myanmar open for the Rohingyas. But the government has tightened its border security by deploying more personnel to prevent a further influx of Rohingyas.

Bangladesh Foreign Ministry Wednesday expressed “tremendous concern” over the ongoing persecution of Rohingya Muslims. However, the Myanmar ambassador to Bangladesh, Myo Myint Than, who was summoned by the ministry, claimed that the reports of atrocities against the Rohingyas were fabricated.

Home Minister Asaduzzaman Khan Kamal on Tuesday said that the Border Guard Bangladesh (BGB) and the Coast Guard had been alerted to prevent the illegal entry of Rohingyas. “Rohingya migration is an uncomfortable issue for Bangladesh. Hopefully, no more illegal migration will happen now,” Kamal said.
 
মেজর ডালিম
36 mins ·
-pz5JhcNQ9P.png

একদিকে মিয়ানমারের সেনা দ্বারা নির্যাতিত অন্যদিকে অনেক কাটখোট্টা পেড়িয়ে জীবন বাঁচাতে বাংলাদেশ সীমান্তে এসে বিজিবি ও স্থানীয় নরপশুদের দ্বারা নির্যাতিত।

এই হল রোহিঙ্গাদের বর্তমান জীবন।

একেকজন নারী কয়েকবার ধর্ষনের স্বীকার। পুরুষের অবস্থান বিজিবি ও স্থানীয়দের বুটের তলায়, শিশু ও কিশোররা রয়েছে বিজিবি ও স্থানীয়দের ব্যাক্তিগত কাজের চাপে।

বাংলাদেশ একসময় তুমিও শরণার্থী ছিলে, ইন শা আল্লাহ খুব শিগ্রয়ই আল্লাহ তোমাকে আবারো শরণার্থী বানাবে। পরিস্থিতি যে তাই বলে। এ জাতির উপর আল্লাহর লানত।

Ahsan Muhammad কোনোভাবে কি সরকারকে বাধ্য করা যায়না যাতে রোহিঙ্গা শরণার্থীরা এদেশে আশ্রয় পায়??? হরতাল, অসহযোগ আন্দোলন, আলটিমেটাম কিংবা অন্যকিছুর দ্বারা?
1f641.png
:-(
1f641.png
:-(
1f641.png
:-(
1f615.png
:-/

Md Jibon Dawan ঠিক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য

তাহছিয়াল তাহিন স্যার সরকার কে বলেও লাভ নাই...আর যাদের বলছেন তারা এসব ভয় পাবে কেন..?? তাদের তে দাদার দেশ আছে, যে কোন সময় তল্পি তোল্পা নিয়ে চলে যেতে পারবে...মরলে তো আমরা মরবো..শরণার্থী হলে আমর হবো, তাতে তাদের কি আসে যায়... ধিক বাঙালী ধিক
 
Exactly. it is disgusting.
Everyone should do all they can to help the Rohingyas!!

It is nationalism concept prob too . that u r truk i am bangladeshi , if we thought we are one body then no one will get the chance to touch a single body of a muslim.
 
UN is a useless organisation for muslims. We should not treat it seriously. Muslim leader if any need to wake up and do something for our muslim brothers.

This is not
UN is a useless organisation for muslims. We should not treat it seriously. Muslim leader if any need to wake up and do something for our muslim brothers.

This is not happening only fro nationalism concept bro . That u r pakistani , i am bangladeshi , he is bla she is bla. IF we think we are one body, then no western or else country will get chance to touch a single body of a muslim.
 
Rohingyas are illegal Bangladeshis. UN has nothing to do with them.

If the UN tries to intervene on behalf of every single illegal squatters in sovereign nations there would be no end to it.. EElamist Tamil terrorists separatists tried invain for decades in Sri Lanka to no avail..

Major powers have their own ulterior motives like in the case of Kosovo but that's because it's in the borders of Europe, Not some South East Asian bog, They wont bother.. Why should they when even their Muslim brothers in Bangladesh reject them

I think since this is seen as a anti Muslim pogrom, Not as the socio/political, Threat to territorial integrity it really is for Myanmar by most Muslims.. The Muslim brotherhood of nations should get to geather and offer sanctuary to these people, Just like how Israel does for Jewish people world wide.. After all those patrons of Islam in the Gulf nations have so much oil money to burn and wage wars against other Muslims
 

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom