What's new

Price of Rice Highest after Liberation.

Banglar Bir

SENIOR MEMBER
Joined
Mar 19, 2006
Messages
7,805
Reaction score
-3
Country
United States
Location
United States
Price of Rice Highest after Liberation.
সংবাদ >> ব্যবসা

স্বাধীনতার পর চালের দাম সর্বোচ্চ

316551_1.jpg

17 Jun, 2017

বেঁচে থাকার অত্যাবশ্যকীয় খাদ্য পণ্য চালের লাগামহীন দাম বৃদ্ধির লাগাম টেনে ধরার কেউ নেই। ফলে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে চালের দাম। নিম্ন ও মধ্যবিত্ত মানুষের খাদ্য মোটা চালসহ সব ধরনের চাল স্বাধীনতার পর সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হচ্ছে। দেশে ভয়াবহ এ চাল বিপর্যয়ের কারণে মোটা চাল কিনতে হলেও গুনতে হচ্ছে ৫০ টাকারও বেশি।

জানা গেছে, স্বাধীনতার পর দেশে মোটা চাল সর্বোচ্চ ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছিল। আর চিকন চাল বিক্রি হয়েছিল ৫৬ টাকা কেজি দামে। ২০০৭ ও ২০০৮ সালে সেনা শাসন আমলে চালের এ দর আরো বাড়ে। তবে এবার বর্তমান সরকার চালের দাম নিয়ন্ত্রণে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙ্গেছে।

শনিবার রাজধানীর রামপুরা ও মেরাদিয়া বাজার ঘুরে দেখা গেছে, নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের প্রধান খাদ্য মোটা চাল স্বর্ণা প্রতিকেজি ৫০ টাকা, পাইজাম ৫০ থেকে ৫২ টাকা, চায়না ইরি ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া পারিজা ৫০ টাকা, বিআর২৮ ৫০ টাকা, মিনিকেটে একটু ভাল মানের ৫৮-৬২ টাকা, মিনিকেট (সাধারণ) ৫৪-৫৫ টাকা, নাজিরশাইল ৫৪ টাকা, নাজিরশাইল ৫৬ থেকে ৬২ টাকা, বাসমতি ৬৫ থেকে ৭০ টাকা, কাটারিভোগ ৭৮ টাকা, হাস্কি নাজির চাল ৫৪ টাকা এবং পোলাও চাল খোলা ৯০- ১০০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে।

রামপুরা বাজারের চাল বিক্রেতা রায়হান উদ্দিন বলেন, বাজারে চালের সরবরাহ কম। পাইকারী বাজারে বর্তমানে মিল মালিকরা চাহিদা অনুযায়ী চাল সরবরাহ করতে পারছেন না। একই অবস্থা খুচরা বাজারেও। খুচরা বিক্রেতারা চাহিদা অনুযায়ী চাল পাচ্ছে না পাইকারদের থেকে। তাই চালের দাম বাড়ছে।

তিনি বলেন, বাজারে গুজব আছে সরকারের হাতেও নাকি পর্যাপ্ত চাল নেই। এই অবস্থায় মিল মালিকরা ধানের দাম বেশি দেখিয়ে চালের দাম বাড়িয়েছি। বেশি দাম না দিলে তারা চাল ছাড়ছে। এটাও চালের দাম বাড়ার একটা প্রধান কারণ। এ অবস্থা চলতে থাকলে চালের দাম আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন রায়হান উদ্দিন।

এদিকে রামপুরা বাজারে চাল কিনতে আসা ষাটোর্ধ আবুল কালাম বলেন, আমার জন্মের পর চালের এত দাম আগে দেখিনি। বিশেষ করে গরীব-খেটে খাওয়া মানুষের নিত্যপণ্য মোটা চালের দামতো কখনোই বর্তমান দামের ধারে কাছেও যায়নি। দেশে এভাবে চালের দাম বাড়তে থাকলে আমরা কোথায় যাব, কী খাব?
http://www.newsinbd.net/newsdetail/detail/200/316551
 
.
Well you can't expect to sell at the same price sold 45 years back....
But you can increase people's earnings but that ain't happening.
 
. .
Wallah haram. I couldn't find basmati in Ukraine and my dad packed around 10 kg basmati from Kuwait. In Ukraine, no questions asked.
This is what I was mentioning.... airport customs in Bangladesh is harami. They'll make you open your bags if you got too much clothes too.... doesn't matter if it's for personal use.... and harass you to pay tax which goes in their pocket ofc.
 
.
Umm.... when you take inflation into consideration is rice really more expensive.

Rice is subsidised by govt. you can not have the same price as several decades ago. Idiotic piece of journalism.

It would have been better to say that price rises are outstripping rise in income of the common man and this is going to have far reaching impact. Also during roja we have seen hoarding and artificial rise of daily goods year on year. Govt needs to step in as necessary to stop such illegal practices.
 
.
Ruling swami league10 taka kg rice was just hoax. Ruling swami league funding billions to replanish looting they have done. And ordinary people paying swami looting with rice, gas, electricity price and tax. Yet swami cheerleading band blaming everyone under the sun.
 
.
১০ টাকার চাল কি হাসিনার বাসায় পাওয়া জায় নাকি ?
 
.
Umm.... when you take inflation into consideration is rice really more expensive. Rice is subsidised by govt. you can not have the same price as several decades ago. Idiotic piece of journalism.

It would have been better to say that price rises are outstripping rise in income of the common man and this is going to have far reaching impact. Also during roja we have seen hoarding and artificial rise of daily goods year on year. Govt needs to step in as necessary to stop such illegal practices.

rice-jpg.403079

রেকর্ড ভেঙেছে চালের দাম
প্রথম পাতা

অর্থনৈতিক রিপোর্টার | ১১ জুন ২০১৭, রবিবার | সর্বশেষ আপডেট: ১২:৩১
69443_f1.jpg

অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে চালের দাম। বাজারে মোটা চালই এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজিতে। সরু চালের কেজি ৬০ টাকা ছাড়িয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছে সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে মোটা চালের দাম রেকর্ড ভাঙায় নিম্ন আয়ের মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে।

সরকারি বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্যমতে, স্বাধীনতার পর ২০০৭ এবং ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে মোটা চালের কেজি ৪০ টাকা এবং সরু চাল ৫৬ টাকায় উঠেছিল। এদিকে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের চাল-গমের দামবিষয়ক প্রতিবেদন অনুযায়ী, মোটা চালের দাম বিশ্বে এখন বাংলাদেশেই সবচেয়ে বেশি। এরপরই আছে পাকিস্তান, যা বাংলাদেশের চেয়ে ১০ টাকা কম। বর্তমানে বিশ্বে সবচেয়ে সস্তায় চাল বিক্রি করছে ভিয়েতনাম। সেখানে চালের দাম গড়ে প্রতি কেজি ৩৩ টাকা ৬২ পয়সা। প্রতিবেশী দেশ ভারতে প্রতি কেজি চালের দাম ৩৪ টাকা ৪৩ পয়সা, থাইল্যান্ডে ৩৭ টাকা ৮১ পয়সা ও পাকিস্তানে ৩৮ টাকা ৫৪ পয়সা। সরকারি হিসাবেই দেশে প্রতি কেজি চাল বিক্রি হচ্ছে ৪৮ টাকায়। চালের এই দরও দেশের মধ্যে নতুন রেকর্ড।

এছাড়া বাজারে নতুন বোরো চাল এলেও পুরনো চালের মতো এই চালের দামও চড়া। যদিও আশা করা হয়েছিল নতুন মৌসুমের ধান উঠলে বাজারে চালের দাম কমবে। আন্তর্জাতিক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (ইফপ্রি) হিসাবে, এর আগে ২০১৬ সালের অক্টোবরে দেশে প্রতি কেজি চালের দাম ৩৮ টাকায় উঠেছিল। ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে প্রতি কেজি চাল ছিল ৩৬ টাকা। এরপর ২০০৯ সালে ধানের বাম্পার ফলনের পর দেশে চালের দাম কমতে থাকে। ২০১২ সালে প্রতি কেজি চাল ২৬ টাকায় নেমে আসে। ২০১৪ সালের পর চালের দাম আবারো বাড়তে থাকে। ২০১৪ সালে ৩০ এবং ২০১৫ সালে ৩৩ টাকায় ওঠে চালের দাম। ২০১৬ সালে মোটা চাল ৩৪ টাকায় বিক্রি হয়েছে। যদিও কম দামে চাল দেয়া ছিল সরকারের অন্যতম নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি।

ইফপ্রির ২০১৫ সালের জরিপ অনুযায়ী, বাংলাদেশের মানুষের গড়ে খাদ্যশক্তির (ক্যালরি) ৬৫ শতাংশ আসে চাল বা ভাত থেকে। আর প্রতিদিন তারা খাবারের পেছনে যে অর্থ ব্যয় করে, তার ২৭ শতাংশ যায় চাল কিনতে। সংস্থাটির পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, দাম বাড়লে গরিব মানুষ ভাত খাওয়া কমিয়ে দেয়।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, চালের দামটা বেশি বেড়েছে গত ৫ মাসে। প্রতি মাসেই সব ধরনের চালে কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ২ থেকে ৩ টাকা করে। দাম বাড়তে বাড়তে তা এখন সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। রাজধানীর বিভিন্ন বাজার এবং টিসিবির পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত জানুয়ারিতে মোটা চালের (স্বর্ণা এবং পারিজা) কেজি ছিল ৪০ টাকা। ফেব্রুয়ারিতে তা বেড়ে হয় ৪২ টাকা। এরপর মার্চে ৪৪ টাকা, এপ্রিলে ৪৬ টাকা এবং মে মাসে এসে হয় ৪৭ থেকে ৪৮ টাকা। আর জুন মাসে সেটি ৫০ টাকা ছাড়িয়েছে। অথচ গত বছরের জুনেও এক কেজি মোটা চাল ৩০ থেকে ৩২ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। টিসিবির তথ্যমতে, গত এক বছরে দেশের বাজারে মোটা চালের দাম বেড়েছে ৪২.১৯ শতাংশ।

মোটা চালের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সরু চালের দামও। বাজারে সবচেয়ে ভালো মানের মিনিকেট চালের কেজি এখন ৬৫ টাকায় ঠেকেছে, যা জানুয়ারিতে ছিল ৫৬ টাকা। অর্থাৎ গত পাঁচ মাসে উন্নতমানের মিনিকেট চালের দাম বেড়েছে কেজিতে ১০ টাকা। প্রতি মাসেই কেজিপ্রতি বেড়েছে ২ থেকে ৩ টাকা করে।
আর টিসিবির তথ্য বলছে, গত বছরের এই সময় উন্নতমানের মিনিকেট ও নাজিরশাইল চালের কেজি ছিল গড়ে ৪৮ থেকে ৫২ টাকা। এছাড়া এখন বাজারে সাধারণ মানের মিনিকেট চালের কেজি ৫৬-৬০ টাকা, যা গত জানুয়ারিতে ছিল ৪৮ থেকে ৫০ টাকা। আর টিসিবির তথ্যমতে, সাধারণ মানের মিনিকেট চালের দাম গত বছরের এই সময়ে ছিল ৪৪ থেকে ৪৮ টাকা। এক বছরে বেড়েছে ১৫ শতাংশের বেশি।

মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষ বেশি খায় বিআর-২৮ এবং পাইজম চাল। এই দুই প্রকারের চালেও দাম বেড়েছে অস্বাভাবিক। বাজারে এখন প্রতি কেজি বিআর-২৮ চালের কেজি ৫২ থেকে ৫৬ টাকা। আর পাইজম চালের কেজি ৫০ থেকে ৫৪ টাকা। অথচ জানুয়ারিতেও এই দুই প্রকার চালের দাম ছিল ৪৬ থেকে ৪৮ টাকা। আর গত বছরের এই সময় দাম ছিল ৪০ থেকে ৪২ টাকা। এক বছরে মাঝারি মানের এ চালে দাম বেড়েছে ১৯.৫১ শতাংশ।

সংশ্লিষ্টরা জানান, চালের এই উচ্চমূল্যে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে দেশের খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ। সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। যারা সচ্ছল ও সম্পদশালী, চালের দাম বৃদ্ধিতে হয়তো তাদের গায়ে খুব একটা লাগে না। মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষও লোকলজ্জার ভয়ে কিছু বলতে পারে না বা কোনো না কোনোভাবে সংসার চালিয়ে নিচ্ছেন। কিন্তু রাজধানীসহ সারা দেশের খেটে খাওয়া মানুষ পড়েছে চরম বিপাকে। তাদের সংসারের খরচ বেড়েছে, তাই এখন তারা ভাত খাওয়া কমিয়েছে আগের চেয়ে।

রাজধানীর কাওরানবাজার ও রেলগেট এলাকায় রিকশা চালান মোকছেদ আলী। বাড়ি গাইবান্ধায়। তিনি বলেন, পরিবারের সদস্য ৪ জন। তিনবেলাই ভাত খেতে হয়। প্রতিদিন আড়াই কেজি চাল কিনতে হয়। এক বছর আগে প্রতিদিন চাল কিনতে আমার খরচ হতো ৮০ টাকা (৩২ টাকা কেজি দরে), এখন খরচ হচ্ছে ১২০ টাকা। ৪০ টাকা বেশি। তার মতে, আমাদের তো আয় বাড়েনি। এত টাকা দিয়ে চাল কিনে আমরা কী করে বাঁচবো। তিনি বলেন, দিন তো আর থেমে থাকে না। দিন ঠিকই পার হচ্ছে, তবে খুব কষ্টে। ভাত খাওয়া কমিয়েছি। আগে একবেলায় দুই প্লেট ভাত খেতাম। এখন এক প্লেট। রাজধানীর কাওরানবাজারের মতলব ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী চাল ব্যবসায়ী সমিতির সেক্রেটারি এমএ রায়হান জগলু বলেন, চালের বাজার এত বেসামাল আগে কখনো দেখেনি। আর দাম বৃদ্ধির কারণে ক্রেতার সঙ্গে প্রতিদিনই বাহাস করতে হচ্ছে।

তিনি বলেন, আগে যেখানে এক বস্তা (৫০ কেজির) মোটা চাল ৩৮ টাকা কেজি দরে ১ হাজার ৯০০ টাকায় কিনেছি, এখন সেটা কিনতে হচ্ছে ৪৬ টাকা কেজিতে ২ হাজার ৩০০ টাকায়। বস্তাপ্রতি ৪০০ টাকা বেশি বিনিয়োগ করতে হচ্ছে। লাভও কমেছে। বাজার বিশ্লেষকরা বলেন, দফায় দফায় চালের দাম বৃদ্ধি পেলেও বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের তরফ থেকে কোনো পদক্ষেপ নেই। কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, চালের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে। আর সরকার তো স্বীকারই করতে চায় না যে চালের দাম ক্রেতার নাগালের বাইরে গেছে।

এদিকে হাওর অঞ্চলের ৭টি জেলায় এ বছর আগাম বন্যায় ব্যাপক ফসলহানি হয়েছে। আর ১৯টি জেলায় ধানক্ষেতে ছত্রাকের আক্রমণে (ব্লাস্ট রোগ) উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই দুই কারণে এ বছর ১০ লাখ টনের বেশি বোরো ধান নষ্ট হয়েছে। এ অবস্থায় ভিয়েতনাম থেকে জরুরি ভিত্তিতে ৩ লাখ টন চাল আমদানির সমঝোতা স্মারক নবায়ন করেছে সরকার। ২০১১ সালে ভিয়েতনামের সঙ্গে ওই সমঝোতা স্মারকটি করেছিল বাংলাদেশ। এটা ছাড়াও আরো দেড় লাখ টন চাল আমদানি করতে গত দুই সপ্তাহের মধ্যে তিনটি আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করেছে বাংলাদেশ।
http://mzamin.com/article.php?mzamin=69443

RICE STOCK DOWN
Costlier import under process
Business Report

The government sanctioned 2.5 lakh tonnes of rice import from Vietnam at prices much higher than that of another one lakh tonnes it approved for import two weeks ago.

The cabinet purchase committee gave nod to the new import under a government-to-government (G2G) deal with Vietnam considering that rice price is on the rise in the international market.
And with an all-time low rice stock in hand, Bangladesh requires the supply in quick time to subdue a 42 percent unusual hike in domestic coarse rice price.

The food ministry yesterday convinced the cabinet body that though it would be pricey, Vietnam has promised to ship the first consignment in 15 days and complete shipping all 2 lakh tonnes of white rice (Atap) and 50,000 tonnes of parboiled (Shiddo) within 60 days.

For each tonne of parboiled rice, the government would have to bear $470 and for white rice $430. The prices are $23 to $42 (for per tonne) higher than the rate that the government had sanctioned two weeks ago to international suppliers for importing two consignments of white and parboiled rice each weighing 50,000 tonnes.

Floating international tenders in May, the government awarded two companies based in Dubai and Singapore two import shipments at $406.48 and $427.85 a tonne of white and parboiled rice respectively.

But in yesterday’s meeting, the government sealed the deal with Vietnam at $430 and $470 a tonne for two lakh tonnes of white and 50,000 tonnes of parboiled rice.
The government would spend Tk 908.85 crore to buy the Vietnamese rice, spending Tk 56.53 crore more compared to the prices in the international market.

In May, the government had sanctioned Tk 346.24 crore to buy one lakh tonnes of rice through Dubai-based Shukhbir Agro and Singapore-based Agro Crop.
Food ministry sources told apart from Bangladesh, at least six other countries sought to import rice from Vietnam in recent weeks, putting a demand pressure thereby hiking the price. These countries are the Philippines, Sri Lanka, Malaysia, Indonesia, Cuba and China.

Besides, the sources said, though Shukhbir’s and Agro Crop’s price offers are competitive, that one lakh tonne consignment was highly unlikely to reach Bangladesh ports in two months. On the other hand, on Bangladesh’s insistence, Vietnam agreed to dispatch the first rice consignment in just 15 days.

Bangladesh’s such desperate move comes at a time when rice stock in public granaries touched a nadir at 1.98 lakh tonnes this week from over five lakh tonnes in June last year.
As millers at home declined to sell rice to the government during the current Boro procurement season saying its price offer was not lucrative enough and price of coarse rice hit an all-time high of Tk 48, the authorities are mulling reducing a 25 percent duty now in place on rice import.

For the situation, experts blamed an imprudent food stock policy that the government pursued this year thereby allowing market manipulators to pick up the prices of coarse rice up to 42 percent comparing to last year’s price.

According to Badrul Hasan, director general of the food directorate, they could buy only 15,000 tonnes of rice in first month of a four-month (May-August) domestic rice procurement season, as against a target of purchasing 15 lakh tonnes.
With millers declining to sell rice to the government at low price offer of Tk 34 a kg, the government was threatening that those millers would be blacklisted for future trade.
Agricultural economist Jahangir Alam told that although some rice was lost in the haor flashfloods, the price should not have jumped so high. He questioned why the government allowed its rice stock to deplete in the first place.

“Why they [food ministry and food directorate] have failed to keep the minimum security stock of rice in the granaries?” asked Ilahi Dad Khan, a former director of the food directorate who witnessed and had crucial crisis management role during 2007-08 global economic meltdown and 2011 rice shortage.
“They should have noticed well in advance that how fast the food godowns were drying out due to continuous operations of open market sale since January and exhausting of stock through distributions under Tk 10 a kg rice dole programme.”

He said during his time in the food directorate an effort was always there to keep one million tonnes of food (rice and wheat) stock reserve in the godowns. But this time around, Khan noted, the government failed to keep a crises stock and market is now at the mercy of rice millers and traders.
Food ministry and directorate sources said that on top of already existing various food dole programmes like test relief (TR), vulnerable group development (VGD), open market sale (OMS), the government introduced a Tk 10 a kg programme for 5 million ultra poor people in late last year putting a huge pressure on the rice stock.

They said they thought a dried up stock would be soon replenished through domestic procurement during the current Boro season, which never happened.

Bangladesh Rice Mills Association President Abdur Rashid said, “We’ve told the minister many a times that it’s not possible to supply rice to government at Tk 34 a kg when we were getting Tk 39 a kg in the open market. Who would bear the Tk 1 lakh loss in each truckload of rice [20 tonnes]”.
Abdur Rashid, managing director of Rashid Agro-Food Products, who represents over 1,500 rice millers in the country, did not acknowledge any hoarding taking place but said rice price may come down with government and private importers bringing in shipments from international markets.

http://www.weeklyholiday.net/Homepage/Pages/UserHome.aspx?ID=7&date=0#Tid=14254
 
.
Are these articles talking about inflation-adjusted prices? Otherwise it makes no sense.
 
.
With rice production at record numbers the price of rice should not break records given we do not allow export of rice. There is enough rice in the country and the price is being manipulated.

Logically government policies are at fault and BAL mp/businessmen are hoarding rice to artificially inflate price.

BAL scums will pay for this and other crap they have pulled over their illegal rule.
 
.
With rice production at record numbers the price of rice should not break records given we do not allow export of rice. There is enough rice in the country and the price is being manipulated.

Logically government policies are at fault and BAL mp/businessmen are hoarding rice to artificially inflate price.

BAL scums will pay for this and other crap they have pulled over their illegal rule.

Unfortunately BNP are unfit to rule.
Quality of politics in BD is very low currently.
 
. . . . .
Back
Top Bottom