BanglaBhoot
RETIRED TTA
- Joined
- Apr 8, 2007
- Messages
- 8,839
- Reaction score
- 5
- Country
- Location
মিশন অক্টোবরঃ সেনাবাহিনীর কমান্ড ধংসের সর্বশেষ চূড়ান্ত নীল নকশা।
____________________
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে একদফা ধংস করার পরে চূড়ান্তভাবে কম্যান্ড ধংসের জন্য নীল নকশা প্রণয়নের তথ্য উদঘাঁটিত হয়েছে। অত্যন্ত স্পর্শকাতর এই তথ্যাদির বিষয়ে কোন মহল থেকেই মুখ না খুললেও, জনস্বার্থে রাষ্ট্রীয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে সম্ভাব্য ষড়যন্ত্র মুক্ত রাখতেই বদ্ধ ঝাঁপি খুলে দেয়ার মত ঝুঁকি গ্রহন করে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হল; যাতে চক্রান্তটি অঙ্কুরেই বিনাশ করা সম্ভব হয়। চক্রান্তের অংশ হিসেবে বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভুঁইয়াসহ কয়েকজন জেনারেলকে চাকুরিচ্যুত এবং চূড়ান্ত ভাবে নাজেহাল করে সেনাবাহিনীর কম্যান্ড ধ্বংসের নীল নকশা চূড়ান্ত হয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে।
চক্রান্তের নীল নকশার আওতায় সেনা অভ্যুথানের ভুয়া নাটক সাজান হয়েছে যার দায়ভার চাপান হবে সেনাপ্রধান ও তার অনুগত জেনারেলদের উপর। এই পুরো চক্রান্তের ছকের সাথে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের কয়েকজন উপদেষ্টা এবং দেশের অন্যতম একটি ব্যবসায়ী গ্রুপ জড়িত বলে সূত্র নিশ্চিত করেছে। তবে সেনাবাহিনীতে এখন কে যে স্বদ্বেশী আর কে যে ভারতীয় পারপাসে কাজ করছে তা বোঝা দায় হয়ে পড়েছে।
এ বিষয়ে সেনাবাহিনীর মধ্যে ইতিমধ্যেই চাপা গুঞ্জন শুরু হয়েছে। সেনাপ্রধানের ডানহাত হিসেবে খ্যাত প্রধানমন্ত্রীর একান্ত বিশসাশ্ত এবং অনুগত, নবম ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল হাসান সোহরাওয়ার্দিকে মিরপুর স্টাফ কালেজে কমান্ডেন্ট অথবা ডিজি, বর্ডার গার্ড-বিজিবি হিসেবে বদলি করানোর প্রক্রিয়া চূড়ান্ত এবং এজন্য সেনাপ্রধানকে খুশি করতে তাকে লে. জেনারেল হিসেবে পদোন্নতি দেয়া হবে প্রয়োজনে। সেই সাথে মেজর জেনারেল ওয়াকেরুজ্জামানকে নবম ডিভিশনের জিওসি করা হবে বলে জানা গেছে।
তবে ভয়ানক যে চক্রান্তটি চলছে তা হলো মধ্য অক্টোবরে একটি সামরিক ক্যুএর ড্রামা সাজানো হয়েছে নবম ডিভিশনকে ঘিরে। ওই ক্যুকে ভিত্তি করেই সেনাপ্রধানসহ সংশ্লিস্টদের ঘাড়ে চাপানো হবে কমান্ডের ব্যর্থতার দায়ভার। যে দায়ভার ডিজি, ডিজিএফআই এর কাঁধেও চাপানো হবে বলে সূত্র জানিয়েছে। এই সূত্র ধরে তাত্ক্ষণিকভাবেই চাকুরিচ্যুত হবেন সেনাপ্রধান, নবম ডিভিশনের জিওসি এবং ডিজি, ডিজিএফআই আকবর। আর নবম পদাতিক ডিভিশনে এই নাটক মঞ্চস্থ করার জন্য বহু আগে থেকেই কাজ করছে মামুন খালেদের বিশ্বস্ত দুই ব্রিগেড কমান্ডার ব্রিঃ জেনারেল শিকদার এবং ব্রিঃ জেনারেল এমদাদ বলে জানা গেছে ।
চক্রান্তের ছক মোতাবেক দেখানো হয়েছে সেনাপ্রধান বানানো হবে লে. জেনারেল আনোয়ারকে কিন্তু মূলত: লে. জেনারেল মাইনুল (সিজিএস, লে. জেনারেল মোল্লা আকবর বা মে. জেনারেল মামুন খালেদ এই তিন জনের একজনকে সেনাপ্রধান বানানো হবে বলে গোপন সিদ্ধান্ত মূল চক্রান্তকারীদের থাকলে এই চক্রটি সর্বশেষ বেছে নেবে অধিকতর জুনিয়র মেজর জেনারেল মামুন খালেদকেই।
এর পরেই নবম ডিভিশনের জিওসি করা হবে মেজর জেনারেল নাজিমউদ্দিনকে, মেজর জেনারেল শামসকে করা হবে ডিজি, ডিজিএফআই। এ ছাড়া মেজর জেনারেল আবেদিনকে করা হবে ডিজি, এসএসএফ। ব্রি. জেনারেল সাফিন হবেন ৩৩ ডিভিশনের জিওসি। অন্যদিকে ব্রি. জেনারেল মুনীরকে প্রথমে মেজর জেনারেল করে দ্রুত আরো একটি প্রমোশন দিয়ে বানানো হবে সিজিএস।
সেনাবাহিনীর কিছু জেনারেল যারা এই চক্রান্তের সাথে জড়িত তারা মূলত: ২য় স্তরে কাজ করছেন যদিও তা তাদের জানার বাইরে। তবে প্রথম স্তরের চক্রান্তকারীরা হলেন প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের কয়েকজন উপদেষ্টা। তবে নিজেদের ভবিষ্যত নিরাপদ রাখতে ২য় স্তরের কোন কোন জেনারেল জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির নেতৃবৃন্দের সাথে সম্পর্ক বজায় রেখেছেন। তবে সূত্র জানিয়েছে ভিন্ন মতাদর্শের এই ২য় স্তর বিএনপির সাথে সম্পর্ক বজায় রাখলেও চূড়ান্তভাবে তারা ভিন্ন গোষ্ঠী স্বার্থই রক্ষা করবে।
আপাতঃ দৃষ্টিতে এটি সেনা সংশ্লিস্ট চক্রান্ত মনে হলেও এটি আসলে সেনাবাহিনীকে চূড়ান্তভাবে পঙ্গু করতে সেনাবাহিনীর কমান্ড ধংস করা বলে সূত্র জানিয়েছে। আর দ্বিতীয় লক্ষ্যটি হলো ২য় সারিতে অবস্থানরত দেশপ্রেমিক অফিসারদের ও তাদের অনুগত জওয়ানদের মনোবল ভেঙ্গে দেয়া সহ বেছে বেছে এদের সেনাবাহিনী থেকে বের করে দিয়ে সেনাবাহিনীকে ভারতীয় বাহিনীর সহায়ক ভূমিকায় নিয়ে যাওয়া..।
http://www.amadershomoybd.com/content/2013/08/27/middle0692.htm
মিশন অক্টোবরঃ সেনাবাহিনীর কমান্ড ধংসের সর্বশেষ চূড়ান্ত নীল নকশা
???? ????? ???? ???????? ??????????? ?????? ????? ??????? ??????? ??? ????
____________________
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে একদফা ধংস করার পরে চূড়ান্তভাবে কম্যান্ড ধংসের জন্য নীল নকশা প্রণয়নের তথ্য উদঘাঁটিত হয়েছে। অত্যন্ত স্পর্শকাতর এই তথ্যাদির বিষয়ে কোন মহল থেকেই মুখ না খুললেও, জনস্বার্থে রাষ্ট্রীয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে সম্ভাব্য ষড়যন্ত্র মুক্ত রাখতেই বদ্ধ ঝাঁপি খুলে দেয়ার মত ঝুঁকি গ্রহন করে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হল; যাতে চক্রান্তটি অঙ্কুরেই বিনাশ করা সম্ভব হয়। চক্রান্তের অংশ হিসেবে বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভুঁইয়াসহ কয়েকজন জেনারেলকে চাকুরিচ্যুত এবং চূড়ান্ত ভাবে নাজেহাল করে সেনাবাহিনীর কম্যান্ড ধ্বংসের নীল নকশা চূড়ান্ত হয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে।
চক্রান্তের নীল নকশার আওতায় সেনা অভ্যুথানের ভুয়া নাটক সাজান হয়েছে যার দায়ভার চাপান হবে সেনাপ্রধান ও তার অনুগত জেনারেলদের উপর। এই পুরো চক্রান্তের ছকের সাথে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের কয়েকজন উপদেষ্টা এবং দেশের অন্যতম একটি ব্যবসায়ী গ্রুপ জড়িত বলে সূত্র নিশ্চিত করেছে। তবে সেনাবাহিনীতে এখন কে যে স্বদ্বেশী আর কে যে ভারতীয় পারপাসে কাজ করছে তা বোঝা দায় হয়ে পড়েছে।
এ বিষয়ে সেনাবাহিনীর মধ্যে ইতিমধ্যেই চাপা গুঞ্জন শুরু হয়েছে। সেনাপ্রধানের ডানহাত হিসেবে খ্যাত প্রধানমন্ত্রীর একান্ত বিশসাশ্ত এবং অনুগত, নবম ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল হাসান সোহরাওয়ার্দিকে মিরপুর স্টাফ কালেজে কমান্ডেন্ট অথবা ডিজি, বর্ডার গার্ড-বিজিবি হিসেবে বদলি করানোর প্রক্রিয়া চূড়ান্ত এবং এজন্য সেনাপ্রধানকে খুশি করতে তাকে লে. জেনারেল হিসেবে পদোন্নতি দেয়া হবে প্রয়োজনে। সেই সাথে মেজর জেনারেল ওয়াকেরুজ্জামানকে নবম ডিভিশনের জিওসি করা হবে বলে জানা গেছে।
তবে ভয়ানক যে চক্রান্তটি চলছে তা হলো মধ্য অক্টোবরে একটি সামরিক ক্যুএর ড্রামা সাজানো হয়েছে নবম ডিভিশনকে ঘিরে। ওই ক্যুকে ভিত্তি করেই সেনাপ্রধানসহ সংশ্লিস্টদের ঘাড়ে চাপানো হবে কমান্ডের ব্যর্থতার দায়ভার। যে দায়ভার ডিজি, ডিজিএফআই এর কাঁধেও চাপানো হবে বলে সূত্র জানিয়েছে। এই সূত্র ধরে তাত্ক্ষণিকভাবেই চাকুরিচ্যুত হবেন সেনাপ্রধান, নবম ডিভিশনের জিওসি এবং ডিজি, ডিজিএফআই আকবর। আর নবম পদাতিক ডিভিশনে এই নাটক মঞ্চস্থ করার জন্য বহু আগে থেকেই কাজ করছে মামুন খালেদের বিশ্বস্ত দুই ব্রিগেড কমান্ডার ব্রিঃ জেনারেল শিকদার এবং ব্রিঃ জেনারেল এমদাদ বলে জানা গেছে ।
চক্রান্তের ছক মোতাবেক দেখানো হয়েছে সেনাপ্রধান বানানো হবে লে. জেনারেল আনোয়ারকে কিন্তু মূলত: লে. জেনারেল মাইনুল (সিজিএস, লে. জেনারেল মোল্লা আকবর বা মে. জেনারেল মামুন খালেদ এই তিন জনের একজনকে সেনাপ্রধান বানানো হবে বলে গোপন সিদ্ধান্ত মূল চক্রান্তকারীদের থাকলে এই চক্রটি সর্বশেষ বেছে নেবে অধিকতর জুনিয়র মেজর জেনারেল মামুন খালেদকেই।
এর পরেই নবম ডিভিশনের জিওসি করা হবে মেজর জেনারেল নাজিমউদ্দিনকে, মেজর জেনারেল শামসকে করা হবে ডিজি, ডিজিএফআই। এ ছাড়া মেজর জেনারেল আবেদিনকে করা হবে ডিজি, এসএসএফ। ব্রি. জেনারেল সাফিন হবেন ৩৩ ডিভিশনের জিওসি। অন্যদিকে ব্রি. জেনারেল মুনীরকে প্রথমে মেজর জেনারেল করে দ্রুত আরো একটি প্রমোশন দিয়ে বানানো হবে সিজিএস।
সেনাবাহিনীর কিছু জেনারেল যারা এই চক্রান্তের সাথে জড়িত তারা মূলত: ২য় স্তরে কাজ করছেন যদিও তা তাদের জানার বাইরে। তবে প্রথম স্তরের চক্রান্তকারীরা হলেন প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের কয়েকজন উপদেষ্টা। তবে নিজেদের ভবিষ্যত নিরাপদ রাখতে ২য় স্তরের কোন কোন জেনারেল জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির নেতৃবৃন্দের সাথে সম্পর্ক বজায় রেখেছেন। তবে সূত্র জানিয়েছে ভিন্ন মতাদর্শের এই ২য় স্তর বিএনপির সাথে সম্পর্ক বজায় রাখলেও চূড়ান্তভাবে তারা ভিন্ন গোষ্ঠী স্বার্থই রক্ষা করবে।
আপাতঃ দৃষ্টিতে এটি সেনা সংশ্লিস্ট চক্রান্ত মনে হলেও এটি আসলে সেনাবাহিনীকে চূড়ান্তভাবে পঙ্গু করতে সেনাবাহিনীর কমান্ড ধংস করা বলে সূত্র জানিয়েছে। আর দ্বিতীয় লক্ষ্যটি হলো ২য় সারিতে অবস্থানরত দেশপ্রেমিক অফিসারদের ও তাদের অনুগত জওয়ানদের মনোবল ভেঙ্গে দেয়া সহ বেছে বেছে এদের সেনাবাহিনী থেকে বের করে দিয়ে সেনাবাহিনীকে ভারতীয় বাহিনীর সহায়ক ভূমিকায় নিয়ে যাওয়া..।
http://www.amadershomoybd.com/content/2013/08/27/middle0692.htm
মিশন অক্টোবরঃ সেনাবাহিনীর কমান্ড ধংসের সর্বশেষ চূড়ান্ত নীল নকশা
???? ????? ???? ???????? ??????????? ?????? ????? ??????? ??????? ??? ????