What's new

Nusrat loses battle for life

Any Madrasa in this world should be under control and surveillance of State like in Indonesia or Malaysia you cant prevent all of accident but you can minimize the damage and bring justice for any criminal lurking
Agree. since those are religious teaching centers and public has higher opinion on them . And that;s the reason some a.ss hole Mullahs take chance and most of times remained untouchable , that's disaster indeed.
 
.
Agree. since those are religious teaching centers and public has higher opinion on them . And that;s the reason some a.ss hole Mullahs take chance and most of times remained untouchable , that's disaster indeed.
Its high time we impose state control and science subjects over all of the madrasas by force if necessary. Chutiya Mullahs must be suppressed.

We must not end up like another india...
 
.
Its high time we impose state control and science subjects over all of the madrasas by force if necessary. Chutiya Mullahs must be suppressed.
We must not end up like another india...
Well I agree , but who will actually force those chutiya mullahs ? They are too much powerful in Bangladeshi society. Most peoples are either uneducated or pseudo educated so if govt take any strong step, opportunist will label it as attack on Islam and unrest will start in common folks.

That's the reason AL govt won't take very strong action, not at least before 2024 election ( another win will make them nearly invincible ).

Still this battle is a long term battle, and that should be fought slowly and wisely for permanent effect. Their root is too deep to cut in few days .
So any quick crackdown against whole mullah gang will back fire and govt know this now.
 
Last edited:
.
the mullah principal and his cocksuckers should be lashed to death
these mf are the ones who'll end up blowing up bombs and killing innocent people in the name of islam... fuk these b*tches
 
.
Well I agree , but who will actually force those chutiya mullahs ? They are too much powerful in Bangladeshi society. Most peoples are either uneducated or pseudo educated so if govt take any strong step, opportunist will label it as attack on Islam and unrest will start in common folks.

That's the reason AL govt won't take very strong action, not at least before 2024 election ( another win will make them nearly invincible ).

Still this battle is a long term and battle and that should be fought slowly and wisely for permanent effect. Their root is too deep to cut in few days .
So any quick crackdown against whole mullah gang will back fire and govt know this now.
Divide and rule policy mate. Works everytime, especially with low IQ idiots like mullahs...

One chutiya mullah party at a time. BTW, we have to monitor other religious organisations too.
 
.
Divide and rule policy mate. Works everytime, especially with low IQ idiots like mullahs...

One chutiya mullah party at a time. BTW, we have to monitor other religious organisations too.
Yes that's good idea if AL govt is wise enough to divide and rule those fanatics retards from all religious groups .

They are the real problem ;not only for Bangladesh but for the whole world.
 
.
Hope justice is done but the trial must be totally fair.

BTW I am against death penalty as a matter of principle.
 
.
Look at the rapist and killer Mullah Sirajuddaula's face. This old freak is threatening victim's brother in court. How dare he is. These people are maligning Muslim clerics and threatening our society.

This type of Hujurs (Mullahs) are threats for Bangladeshi society. We are Muslim country but such Hujurs are hidden criminals of our society.

203149nusratHumki.jpg


আদালতেও হুমকি দিচ্ছে নুসরাতের ‘খুনিরা’, অভিযোগ ভাইয়ের

ফেনী প্রতিনিধি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

Published: 30 May 2019 06:37 PM BdST Updated: 30 May 2019 07:18 PM BdST


  • Feni-Nusrat-Hotta-Asami-01.jpg

Previous Next
ফেনীর মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফির ‘খুনিরা’ আদালতে গিয়েও বাদীকে হত্যার হুমকি দিয়েছে বলে নুসরাতের ভাই অভিযোগ করেছেন।




বৃহস্পতিবার মামলা শুনানির জন্য অভিযোগপত্রভুক্ত ১৬ আসামিসহ এ মামলায় মোট গ্রেপ্তার ২১ জনকে আদালতে হাজির করা হয়। উপস্থিত ছিলেন বাদীও।

বাদী নুসরাতের ভাই আবদুল্লাহ আল নোমান অভিযোগ করেন, “আসামিরা আদালতে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। আমার পরিবারকে আক্রমণ করে আসামিরা হুমকি দিচ্ছে।”

বাদীর আইনজীবী রফিকুল ইসলাম খোকনও একই অভিযোগ করেছেন।



Feni-Nusrat-Hotta-Asami-02.jpg



তিনি বলেন, “আসামিদের হাজতখানা থেকে এজলাসে আনা হলে তাদের মধ্যে কয়েকজন হট্টগোল করে। তারা বাদী ও তার আইনজীবীদের অশালীন ভাষায় গালমন্দ করে।
“একপর্যায়ে কয়েকজন আসামি তেড়ে এসে মামলার বাদী ও আইনজীবীদের হত্যার হুমকি দেয়। আইনজীবীরা বিষয়টি আদালতকে জানালে বিচারক আদালতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের নির্দেশ দেন পুলিশকে। পরে পিবিআই আদালতে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।”

ফেনীর জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিমের সোনাগাজী আমলি আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসাইন মামলাটি ফেনীর নারী ও নিযাতন দমন বিশেষ ট্রাইবুনালে হস্তান্তরের আদেশ দেন। এছাড়া আগামী ১০ জুন মামলার পরবর্তী শুনানির দিনও তিনি ঠিক করে দেন। ওই দিন অভিযোগপত্রের ওপর শুনানি হবে।



Feni-Nusrat-Hotta-Asami-03.jpg



আদালত পরিদর্শক মো. গোলাম জিলানী বলেন, এই দিন সোনাগাজী পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক) মাকসুদ আলমের পক্ষে আদালতে জামিন আবেদন করে আইনজীবী গিয়াস উদ্দিন নান্নু।
“কিন্তু এ আদালতে এ ধরনের মামলায় জামিন দেওয়ার এখতিয়ার নেই বলে আদেশ দেন বিচারক। তিনি ১০ জুন বিশেষ ট্রাইবুনালে জামিনের আবেদন করার পরামর্শ দেন।”

বাদীর নিরাপত্তা সম্পর্কে জেলার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার মো. মনিরুজ্জামান বলেন, “আদালতে আসামিরা হট্টগল করেছে শুনেছি। তাৎক্ষণিক ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে। তবে নিরাপত্তা নিয়ে কোনো ধরনের শঙ্কা নেই। নুসরাতের পরিবারকে ঘটনার দিন থেকে পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে।

“নুসরাতের পরিবার ‘এখন পাবলিক প্রোপাটি’। পুলিশের পাশাপাশি জনগণই তাদের নিরাপত্তা দেবে। প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং এটি তদারকি করছেন। তাছাড়া আমি যত দিন ফেনীতে আছি, কোনো ধরেনর নিরাপত্তা শঙ্কা থাকবে না। নুসরাতের পরিবারকে সর্বাত্মক নিরাপত্তা দেওয়া হবে।”



Feni-Nusrat-Hotta-Asami-04.jpg



বুধবার এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ফেনীর পিবিআই পরিদর্শক মোহাম্মদ শাহ আলম সোনাগাজী ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে ৮০৮ পৃষ্ঠার অভিযোগপত্র জমা দেন। সেখানে গ্রেপ্তার ২১ জনের মধ্যে পাঁচজনকে অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। ১৬ জনের মধ্যে মামলার এজাহারভুক্ত আটজন এবং এজাহারবহির্ভূত আটজন রয়েছেন।
আসামিদের মধ্যে ১২ জন দোষ স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। এ ছাড়া ১৬৪ ধারায় সাত সাক্ষী আদালতে জবানবন্দি দেন এবং ১৬১ ধারায় ৬৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। অভিযোগপত্রে মোট ৯২ জনকে সাক্ষী করেছে পিবিআই।



Feni-Nusrat-Hotta-Asami-05.jpg



ফেনীর সোনাগাজী ইসলামিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসার আলিম পরীক্ষার্থী নুসরাত গত ৬ এপ্রিল ওই মাদ্রাসা কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে গেলে কৌশলে ছাদে ডেকে নিয়ে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়। মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলার বিরুদ্ধে করা শ্লীলতহানির মামলা তুলে না নেওয়ায় তাকে হত্যা করা হয় বলে পরিবারের অভিযোগ।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ফেনীর পিবিআই পরিদর্শক মো. শাহ আলম বুধবার ওই আদালতে মোট ১৬ জনকে আসামি করে অভিযোগপত্র জমা দেন।

অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলাকে এ মামলায় ‘হুকুমদাতা’ হিসেবে ১ নম্বর আসামি করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ নেতা হিসেবে নির্বাচিত পৌর কাউন্সিলর ও মাদ্রাসার প্রভাষকও রয়েছে আসামির তালিকায়।

এছাড়া এ ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্যের দায়িত্বে অবহেলার প্রমাণ মিলেছে। আর ঘটনাটিকে আত্মহত্যা বলে প্রচার চালানোর অভিযোগে আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে সোনাগাজী থানার সাবেক ওসি মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে। কিন্তু তাকে মামলায় আসামি করা হয়নি।

https://bangla.bdnews24.com/samagrabangladesh/article1627760.bdnews
 
.
Nusrat's brother threatened by Killers in court room



203149nusratHumki.jpg


The trial of the accused in the murder case of Feni's madrasa Nasrat Jahan Rafi is going on. On Thursday, they were taken to police custody to appear in the court. However, despite the involvement of the brutal assassination, the accused did not suffer the loss. In the court premises, the plaintiff Nusrat's elder brother Mahmudul Hasan Noman and the mayor of the court Rafiqul Islam Khokon threatened them.

Besides, in the court premises, the police and local municipal mayor Advocate Rafiqul Islam attacked Khokon.

On Thursday, at around 1 in the court of Senior Judicial Magistrate Zakir Hossain, in the court hearing the case before the hearing of the case, they saw Advocate Rafiqul Islam and tried to chase him.

At the time of the murder of Nusrat, 21 people arrested with 16 accusations in the murder case claiming the case 'false' as a conspirator called Advocate Khokon.

Talking to several witnesses, including several lawyers present on the spot, when the accused entered the court, firstly Awami League leader Khokan started crying at the 'brokers, brokers'. Later, they were silenced by the intervention of court police. But after entering the court, the other accused tried to rush Khokon on the ground as 'Dhar Dhar'.

Additional police were deployed to the court when the situation started to become unbearable. The court started the proceedings after police brought out the exiles from the court room and brought the situation under control.

Judge Senior Judicial Magistrate Zakir Hossain directed the Women Child Tribunal to be sent for the next operation of the murder case of Nusrat.

Nusrat's elder brother and plaintiff in the case Mahmudul Hasan Noman told the media, "The accused in the case and their relatives cheated me, my family and my lawyer with various threats in front of the administration."

Awami League leader and Sonagazi municipal mayor Advocate Rafiqul Islam Khokan told the media that Nusrat's killers are not alarmed by the threat. I'm willing to die, but I will not compromise with the murderers.

However, Sonagazi municipality councilor and Awami League leader Nur Nabi Liton told the media that Advocate Khokon Nusrat was the main provocative and sponsor of the killings. He and his associates hijacked the party opponents. As a result, many are angry at him.

https://www.kalerkantho.com/online/...dfDVVy9CxeSEZSMndKOBUZAPX3g3GkcwZuxj-ixBF4Xts
 
. . . . .
Why lock up ? he should be hanged..


I do not believe in death penalty and so cannot wish for someone to be executed.

If he gets convicted then he will most probably be hanged as BD has the death penalty.
 
. .
Back
Top Bottom