What's new

News from Bangladesh-Updates and Discussion

. . . .
BAF aircraft catches fire in Sylhet

A cargo aircraft of Bangladesh Air Force caught fire Monday afternoon at Osmani International Airport in Sylhet.

Firemen of the airport managed to douse the fire immediately after it broke out in its engine in the noon due to technical glitch, Abdul Hafiz, airport manager, told The Daily Star.

No casualties were reported, our Sylhet correspondent reported quoting the airport manager.

Source: BAF aircraft catches fire in Sylhet
 
. . .
ইনশাল্লাহ বলায় জিএমজি’র এয়ার হোস্টেসকে ক্ষমা চাইতে হলো
কাদের গনি চৌধুরী

বেসরকারি বিমান পরিবহন সংস্থা জিএমজি এয়ারলাইন্সে ‘ইনশাল্লাহ’ ও ভ্রমণের দোয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে। শুধু তা-ই নয়, ‘ইনশাল্লাহ’ বলায় সিনিয়র এক এয়ার হোস্টেসের চাকরি যায় যায় অবস্থা। ওই এয়ার হোস্টেসকে এর জন্য শোকজ করা হয়েছে। লিখিতভাবে ক্ষমা চেয়ে তিনি চাকরিচ্যুতি থেকে আপাতত রক্ষা পেয়েছেন। অন্যদেরও চিঠি দিয়ে এ ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছেন জিএমজির ভারতীয় কর্মকর্তা এওয়ার্ড একলেসটন। এদিকে ‘ইনশাল্লাহ’ ও ভ্রমণের দোয়া নিষিদ্ধ হওয়ায় বাংলাদেশী যাত্রীদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
জিএমজি এয়ারলাইন্সের একটি সূত্র জানায়, নভেম্বর মাসের মাঝামাঝি থেকে জিএমজির সব ফ্লাইটে ‘ইনশাল্লাহ’ এবং ভ্রমণের দোয়া ‘বিসমিল্লাহে মাজরেহা ওয়া মুরসাহা ইন্না রাব্বিলা গাফুরুর রাহিম’ পাঠ নিষিদ্ধ করা হয়। এর আগে অন্যান্য এয়ারলাইন্সের মতো জিএমজির ফ্লাইট যাত্রা শুরু এবং ল্যান্ড করার আগে ভ্রমণের দোয়া ও ‘ইনশাল্লাহ অল্প কিছুক্ষণের মধ্যে আমরা যাত্রা শুরু করছি’ এসব ঘোষণা থাকত। কিন্তু একচেটিয়া ভারতীয় কর্মকর্তা নিয়োগের পর আল্লাহর নামে যাত্রা শুরু করার ঘোষণা নিষিদ্ধ করার মতো ধৃষ্টতা দেখালো জিএমজি। ফলে শুধু যাত্রীই নয়, তীব্র ক্ষোভ দেখা দিয়েছে জিএমজির বাংলাদেশী অফিসারদের মধ্যেও।
এ ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত ১৭ নভেম্বর দুবাই থেকে জিএমজির একটি ফ্লাইট ঢাকায় আসছিল। ওই ফ্লাইটের ঘোষণার দায়িত্বে ছিলেন পার্সার সাবেরা ফেরদৌসী। বরাবরের মতো তিনি ওইদিনও ঘোষণা করেন ‘ইনশাল্লাহ’ অল্প কিছুক্ষণের মধ্যে আমরা ঢাকা হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করব। ওই ফ্লাইটে ছিলেন জিএমজির সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার ভারতীয় নাগরিক এওয়ার্ড একলেসটন। এ ঘোষণা শোনার পর প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ হন তিনি। ঢাকায় ফিরে ১ ডিসেম্বর তিনি শোকজ করেন পার্সার সাবেরা ফেরদৌসীকে। শোকজ লেটারে বলা হয়, অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার মারুফা মাহফুজ আপনাকে আপডেট ঘোষণা ব্রিফ করার পরও আপনি আগের ঘোষণা পাঠ করেছেন। এতে আপনার উদাসীনতার প্রমাণ মেলে যা শৃঙ্খলাভঙ্গজনিত অপরাধ।
অবশ্য চিঠিতে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না নিয়ে অতীতের ভালো পারফরম্যান্সের জন্য সতর্ক করে দেয়া হয়। ১৮ ডিসেম্বর শোকজের জবাব দেন সাবেরা ফেরদৌসী। জবাবে তিনি তার ঘোষণায় আগের মতো ইনশাল্লাহ বলায় আন্তরিকভাবে ক্ষমা চান। তিনি এ ধরনের ভুল আর করবেন না বলেও অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
শুধু সাবেরা ফেরদৌসীই নন, আরও বেশ ক’জন এয়ার হোস্টেসকে ইনশাল্লাহ বলায় জিএমজি কর্তৃপক্ষের বকুনি খেতে হয়েছে। জিএমজির ট্রেনিং ইনস্ট্রাকটর ফারহানা জুলি ঘোষণায় যেন ‘ইনশাল্লাহ’ ও ভ্রমণের দোয়া পাঠ করা না হয়, সেজন্য সব কেবিন ক্রুকে মেসেজ পাঠিয়েছেন।
এ ব্যাপারে ট্রেনিং ইনস্ট্রাকটর ফারহানা জুলির কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, শুধু কলকাতার ফ্লাইটের ক্ষেত্রে এ নিয়ম করা হয়েছে, অন্য ফ্লাইটে ঠিক আছে। কলকাতা যেতে অল্প সময় লাগে, তাই এত বড় ঘোষণা দিলে অনেকে বিরক্ত হন। তাহলে দুবাই থেকে আসা ফ্লাইটে ‘ইনশাল্লাহ’ ও ভ্রমণের দোয়া পাঠ করায় কেন শোকজ করা হলো জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটি ঠিক নয়। সাবেরা ফেরদৌসী গতকালও ফ্লাই করেছেন। আপনার কথা শুনে আমি আশ্চর্য হচ্ছি।
জিএমজির সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার এওয়ার্ড একলেসটন এবং পার্সার সাবেরা ফেরদৌসীর বক্তব্য জানার জন্য ফোন করে তাদের পাওয়া যায়নি।
বেসরকারি বিমান পরিবহন সংস্থা জিএমজি এয়ারলাইন্স লিমিটেডের শীর্ষ ও গুরুত্বপূর্ণ পদগুলো দখল করে আছে ভারতীয়রা। ফলে বাংলাদেশী দক্ষ কর্মকর্তারা বেকার ও পদোন্নতিবঞ্চিত হচ্ছেন। জিএমজির একটি সূত্র জানায়, শীর্ষ ১৬ পদের মধ্যে ৯টি পদই ভারতীয়দের দখলে। বাকি দুটিতে আমেরিকান, একটিতে ব্রিটিশ, একটিতে শ্রীলঙ্কান, একটিতে ফিলিপিনো এবং দুটিতে বাংলাদেশী কর্মকর্তা রয়েছেন। এসব বিদেশি কর্মকর্তাদের পেছনে বিপুল অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে জিএমজি এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষকে। আর এভাবে দেশের অর্থ চলে যাচ্ছে বিদেশে।
জিএমজির প্রধান নির্বাহী হিসেবে কাজ করছেন ভারতীয় নাগরিক সঞ্জীব কাপুর। এখানে দায়িত্বভার গ্রহণ করার আগে তিনি ব্যবস্থাপনা উপদেষ্টা প্রতিষ্ঠান বেইন অ্যান্ড কোম্পানিতে কাজ করেছেন। এর আগে তিনি তেমাসেক হোল্ডিংসের (সিঙ্গাপুর) ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড পোর্টফোলিওর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং যুক্তরাষ্ট্রের নর্থওয়েস্ট এয়ারলাইন্সে স্ট্র্যাটেজি, ফাইন্যান্স অ্যান্ড অপারেশন্সের পরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ডাইরেক্টর কমার্শিয়াল হিসেবে জিএমজি নিয়োগ করেছে ভারতীয় নাগরিক শিল্পা ভাটিয়াকে। কমার্শিয়াল বিষয়ে শিল্পার অভিজ্ঞতা না থাকা সত্ত্বেও তাকে লোভনীয় বেতনে চাকরি দেয় জিএমজি। এছাড়া ডাইরেক্টর ইঞ্জিনিয়ারিং হিসেবে ভারতীয় নাগরিক বারিন ঘোষ দাস্তিদার, ডাইরেক্টর গ্রাউন্ড সার্ভিস পদে শাইলেস শর্মা, সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার কেবিন সার্ভিস পদে এওয়ার্ড একলেসটন, সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার ক্যাটারিং পদে রাজিব ঘাই, সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার অপারেশন্স নাইডু, এজিএম অপারেশন্স বন্দনা, ডাইরেক্টর সেফটি পদে আরএল কাপুরকে নিয়োগ দিয়েছে জিএমজি। এদের মধ্যে সত্তরোর্ধ্ব আরএল কাপুর ভারতে চাকরি জীবন শেষে অবসর কাটাচ্ছিলেন। তাকে মোটা বেতনে চাকরি দেয় জিএমজি। এওয়ার্ড একলেসটনকে জিএমজি ৭ হাজার ডলার অর্থাত্ বাংলাদেশী টাকায় প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা বেতন দিচ্ছেন। অথচ জিএমজিতে চাকরির আগে তিনি জেড এয়ারওয়েজের কলকাতা অফিসের রিক্রুটার ছিলেন। কেবিন সার্ভিসে পূর্বঅভিজ্ঞতা না থাকা সত্ত্বেও তাকে সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার কেবিন সার্ভিস পদে নিয়োগ দেয় সংস্থাটি।
জিএমজির দ্বিতীয় প্রধান পদ চিফ অপারেটিং অফিসার হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে ব্রিটিশ নাগরিক ডেভিডকে। ডাইরেক্টর ফ্লাইট অপারেটর (ডিএফও) পদে আমেরিকান নাগরিক জ্যাক একেল ও জেনারেল ম্যানেজার প্ল্যানিং পদে জেনিস, জেনারেল ম্যানেজার কোয়ালিটি পদে ফিলিপিনো ডার্ক এবং জিএম কার্গো পদে শ্রীলঙ্কান অরুণাকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
সূত্র জানায়, বিদেশি কর্মকর্তারা একজোট হয়ে যে ক’জন বাংলাদেশী কর্মকর্তা রয়েছেন, তাদের কোণঠাসা করে রেখেছেন। তারা কর্তৃপক্ষকে সবসময় বাংলাদেশীদের বিরুদ্ধে ভুল বোঝান। সূত্র জানায়, বোয়িং ৭৬৭-এর জন্য ৮ জন বাংলাদেশী পাইলট সুইডেন থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে আসেন ৪ সেপ্টেম্বর। নিয়ম অনুযায়ী এরপর তাদের বাংলাদেশ লাইনে প্রশিক্ষণ নিতে হয়। অথচ ডিএফও জ্যাক এই ট্রেনিং স্লো চালিয়ে তাদের কাজে যোগদান থেকে দূরে রাখছেন। সূত্র জানায়, বিদেশি পাইলটদের দিয়ে এয়ারক্রাফট চালানোর জন্য তিনি এমন চাতুরির আশ্রয় নিয়েছেন। এতে দেশের প্রচুর অর্থ বিদেশে চলে যাচ্ছে। সূত্র জানায়, বাংলাদেশী একজন পাইলটকে যেখানে ৫ হাজার ডলার বেতন দেয়া হয়, সেখানে বিদেশি একজন পাইলটকে দিতে হয় ১৪ হাজার ডলার।
বাংলাদেশের বৃহত্তম ব্যবসায়িক গোষ্ঠী বেক্সিমকোর মালিকানাধীন কোম্পানি জিএমজি এয়ারলাইন্স ১৯৯৮ সালের ৬ এপ্রিল বাণিজ্যিকভাবে যাত্রা শুরু করে। অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট পরিচালনার মাধ্যমে যাত্রা শুরু করলেও ২০০৪-এর ৬ এপ্রিল চট্টগ্রাম-কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনার মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক বিমান আকাশে পদচারণা শুরু হয় জিএমজির। আটটি আন্তর্জাতিক এবং পাঁচটি অভ্যন্তরীণ রুটে সপ্তাহে ২৩৪টি ফ্লাইট পরিচালনা করছে জিএমজি এয়ারলাইন্স। জিএমজি আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, ব্যাংকক, কাঠমান্ডু, কলকাতা, দুবাই, আবুধাবি, জেদ্দা ও রিয়াদ এবং অভ্যন্তরীণ রুটে ঢাকা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট এবং যশোরে তাদের ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে। জিএমজি বর্তমানে তিনটি বোয়িং ৭৬৭ ও তিনটি ম্যাকডগলাস এয়ারক্রাফট আঞ্চলিক রুটে এবং তিনটি কানাডিয়ান বোম্বার্ডিয়ার ড্যাশ-৮ দিয়ে অভ্যন্তরীণ ও কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। তবে কিছুদিন ধরে কয়েকটি আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনা বন্ধ রেখেছে তারা।
সূত্র জানায়, বিদেশিদের মোটা অংকের বেতন দিতে গিয়ে এবং পরিকল্পনার অভাবে জিএমজির আর্থিক অবস্থান বর্তমানে ভালো নয়। ফ্লাইটের আকারও কমে গেছে। এরই মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে দুবাই, আবুধাবি, রিয়াদ ও জেদ্দা রুটের ফ্লাইট।


Daily Amardesh -????, ???????? ?? ???????? ????, ?? ??? ????, ? ??? ???? ?????


yeah! Islamer naam o nishana Bangladesh teke hatow. Ki bobe Islam diye. Ami nejeke Lanat janai Bangladeshi hoower jonno.
 
.
MP Kamal Majumder assaults TV reporter

2012-01-04__ft02.jpg

Ruling Awami League lawmaker Kamal Ahmed Majumder assaulted a female television journalist at Monipur High School and College at Mirpur in the capital yesterday.

The incident happened when Aparna Singha, staff reporter of Rtv, along with cameraman Syed Haider and another reporter Shahin Parvez went to the school at around 11:30am to seek Kamal's comment on the school authority's decision to charge admission fees way beyond the amount fixed by the government.

Kamal, elected from Dhaka-15 (Kafrul-Ibrahimpur), is president of the school managing committee.

Television footage showed Kamal Majumder striking Aparna's hand and pushing her aside, saying, "Keep it [the microphone] away…keep it away." The lawmaker was also heard calling her "stupid" and ordering some men surrounding him to "slap her".

Aparna received primary treatment at Dhaka Medical College Hospital, Rtv authorities said.

Talking to The Daily Star over the phone, Aparna said, "He [Kamal] behaved very aggressively and pushed me aside. He used such a dirty language that I cannot utter it."

Resentment has been among guardians, who alleged that the school authorities had been charging between Tk 20,000 and 26,500 for admission in class I-X. The government-fixed fee for admission in all private schools is Tk 5,000.

Receiving complaints from some guardians, the Rtv team went to the school to make a report on the matter.

Osman Gani Babul, Rtv's Mirpur correspondent who was present at the time, said security guards of the school tried to obstruct them from entering the school but they still managed to go inside to talk to the authorities about the allegation.

School principal Farhad Hossain drove them out as soon as they entered his room and asked about the additional fees, Osman alleged. He added that some employees of the school engaged in heated arguments with them and asked them to leave the premises.

When Kamal came to the school at around 11:30am, Aparna and her colleagues, who were waiting outside the gate, sought his comment on the high admission fee. At this, Kamal pushed Aparna and her cameraman aside.

Journalists of other media houses and another team of Rtv rushed to the spot on hearing the news. Kamal's men aggressively advanced toward them, witnesses said.

At one stage, Kamal entered the school premises. When he came out about an hour later, reporters asked him why he had misbehaved with Aparna.

At this, he and some men around him were heard screaming, "Shoot them…shoot them."

A number of reporters lay down in front of Kamal's Pajero vehicle when he tried to leave the school without answering their questions, forcing him to retreat.

Qazi Wazed Ali, officer-in-charge of Mirpur Police Station, said Kamal was escorted out of the school at around 2:45pm.

Meanwhile, Education Minister Nurul Islam Nahid regretted the assault on Aparna, saying such behaviour is "totally unacceptable" from a lawmaker.

"I'm sorry and saddened by the incident," he said at a press briefing.

The education ministry formed a three-member committee to probe the incident.

At an instant press conference in the school, Kamal, however, refuted the allegation of having struck Aparna's wrist.

“I have just recovered from illness and still cannot stand up. How can I sprain her hand?” he said.

Contacted by The Daily Star, he said, “I'm too sick to even lift a cell phone. How can I assault her in this physical condition?”

He, however, admitted that he had pushed Aparna aside. “As soon as I reached the school gate, she held out a microphone in front of my face and started filming me. I refused to talk at the moment and pushed her aside.”

He accused the Rtv camera crew of filming him without his permission.

On the matter of additional fees, he claimed that the education minister had given him the go-ahead considering the fact that other private institutions had also increased their fees.

“The fee was fixed in consultation with the guardians,” he claimed.

Later in the evening, the lawmaker at a talk show on Mohonatv, which he owns, criticised journalists for their "aggressive attitude and their conspiracy against him in the name of journalism".

On the show titled "information terrorism: conspiracy of capitalist mass media," discussants, including the school principal and the assistant principal of the school, blasted the Rtv reporter for "conspiring to tarnish the image of the school".

MP Kamal Majumder assaults TV reporter

:yahoo: :yahoo:
 
.
2012-01-06__f04.jpg


The end of a visionary

It is truly the end of an era, and a remarkable one at that.

Samson H Chowdhury leaves behind an unmatched legacy of entrepreneurship and industrialisation and one of the country's largest conglomerates, known for its ethical business, that are certain to inspire many others in the years to come.

The business icon died yesterday around 10:20am at Raffles Hospital in Singapore owing to old-age complications. He was 86.

“He was a role model for young entrepreneurs who could see in him innovation, leadership and perseverance in creating a market and make a success of it,” said Anis Ud Dowla, chairman of ACI Group.

“He was a rare example of honesty in business,” recalled a depressed Anis, a long-time friend of the deceased.

Samson leaves behind three sons, Samuel H Chowdhury, Tapan Chowdhury, a former caretaker government adviser, and Anjan Chowdhury, daughter Ratna Patra, wife Anita Chowdhury and a very large number of admirers to mourn his death.

“VISIONARY ENTREPRENEUR”
Prime Minister Sheikh Hasina has expressed deep shock at the death of Square Group chairman Samson H Chowdhury.

In a message, she said the nation had lost a “visionary entrepreneur” and an industrialist. “Samson H Chowdhury has made immense contributions to the development of various industrial sectors in the country.”

Hasina prayed for the eternal peace of the departed soul and conveyed her profound sympathy to the members of the bereaved family.

Born on February 25, 1926 in Pabna, Samson H Chowdhury was the eldest child of EH Chowdhury and Latika Chowdhury. His siblings included five brothers and a sister.

Educated in Mymensingh and Kolkata, he also obtained a diploma in management from a Harvard University school.

Samson Chowdhury, son of a medical officer in an outdoor dispensary in Pabna, started a small pharmacy in the district's Ataikula village in 1952.

That move was followed by his venturing into a pharmaceutical company in partnership with three friends in 1958.

The company was named Square. He was to explain the genesis of the name of the firm thus, “It was started by four friends and also because it signifies accuracy and perfection, meaning quality”.

Square Pharma became the market leader among all national and multinational companies in 1985.

Looking farther ahead, he made his entry into other industries -- from textiles to consumer goods, banking and insurance, agro vet products, information technology, media and herbal medicine -- to help the country grow with local products.

The Square Group has at present an annual turnover of $781 million (2009-10) or over Tk 6,000 crore, according to Dun and Bradstreet Rating Agency Bangladesh. The group employs over 33,000 people.

Samson Chowdhury is considered to have been different from other top businessmen in the country in his approach to business in that he always put people's welfare at the centre of entrepreneurship. Throughout his career, he remained above controversy of any kind.

He received awards from the revenue board for being one of the highest taxpayers.

While big family-owned companies are still shy about going to the stockmarket and sharing their hard-earned profits with others, he did the reverse in 1995. The public hold over 39 percent stakes in Square Pharmaceuticals. Square Textile, too, has been in the capital market as a listed company since 2002.

“He is a legend and the most respected businessman in the country,” said Ali Reza Iftekhar, managing director of Eastern Bank. “Whatever he started he made it the best.”

“Every bank felt honoured to give him loans. Banks no more have such transparent and committed customers in the country,” said Iftekhar, citing his 26 years' experience in banking.

During the Liberation War, 1971, Samson sheltered freedom fighters and supported them with medicines. He did lot of philanthropic work, both in his ancestral home in Pabna and Dhaka. But he is someone who did all these outside the glare of the spotlight.

A former president of Metropolitan Chamber of Commerce and Industry, Samson served as the chairman of Transparency International Bangladesh in 2004-2007, besides holding a number of key positions in local and international organisations.

He was adjudged the Best Entrepreneur of the Country for the Year 2000-2001 by The Daily Star and DHL. The American Chamber in Bangladesh honoured him as Business Executive of the Year in 1998.

He was founder president of Bangladesh Association of Publicly Listed Companies and vice-president of International Chamber of Commerce, Bangladesh. He was also the chairman of Central Depository Bangladesh Ltd.

Samson served Bangladesh Aushad Shilpa Samity as adviser and president. He was the president of Bangladesh Herbal Products Manufacturing Association and chairman of Mutual Trust Bank.

In his passing, the country has lost a leading business figure; and 33,000 employees of Square Group have lost a caring father figure. He was a source of inspiration for all of them.

“He had the same lunch at the same venue with the employees. He never made any differentiation,” said Fakhrul Hasan, senior manager of Square Pharmaceuticals.

He had no record of misbehaviour with any of his colleagues.

The group has decided to keep its factories shut tomorrow in honour of its chairman.
 
. . . .
3 new fuel-saving dredgers to join BIWTA fleet
13 January 2012

Bangladesh Inland Water Transport Authority (BIWTA) will add three new fuel-saving computerised dredgers to its present fleet to maitain smooth navigability of river routes in the country,officials said.

Prime Minister Sheikh Hasina is expected to inagurate the function of three dredgers at the old ferry ghat at Aricha river port in Manikganj on January 18,2012.

The minsitry of shipping held a meetitng Thursday in this connection. Shipping Minister Shahjahan Khan presided over the meeting at his Secretariat office.

The meeting was informed that following the approval of ECNEC, a work order was given to Mrs Vosta LMG- Karnaphuli Joint Venture Ltd on October 22,2009 and a contract was signed on Octorber 26,2009.

The two comapanies have jointly built two dredgers which are now engaged in experimental dredging in Paturia- Daulatdia areas. The cost of the two dredgers were Tk 383.5 million.

A 18? cutter suction dredger was also jointly built by Mrs Bosta LMG- Karnaphuli Joint Venture Ltd at a cost of Tk 191.7 million following a work order on October 13,2009 and the contract was signed on October 26, 2009.

The three new dredgers would bring dynamism in the activitives of river dredging. After the inclusion of the three new dredgers, the capacity of dredging of BIWTA would increase to 5.0 million cubic metres from 2.0 million cubic metres.
 
. .
Back
Top Bottom