The awami bastards are planning to inaugurate the work on the disastrous Indian sponsored and schemed Rampal PP in Bangladeshi sundarbans next month in Oct. Amazingly Indian states didn't allow NTPC to construct such a disastrous PP in their home country but in BD's case awami bastards allowed it in spite of all environmental experts and economists arguing and protesting against it.
- No feasibility study or its impact on environment was ever carried out.
- It will release 142 tons of Sulphur dioxide, 85 tons of Nitrogen dioxide & huge amount of fly ash everyday.
- It will adversely effect the shrimp industry.
- Serious health hazard for the surrounding villages of sundarbans.
-Possible extinction of numerous plant species.
- Disastrous for the survival of already endangered animal species.
- 50000 people in adjoining areas need to be evacuated to facilitate this chanakyan project.
-The source of coal is yet to be sorted out and the price till now is yet to be fixed while India will take back 50% of the power produced from this plant.
- GOI during the singing of the treaty pressed that GOB will have to buy the electricity at rates the central Indian GOV sells to its State govs. Any less than this would be against the rule of the Power regulatory commission of India. ( Are we now a state of India or something? )
Daily Amardesh || 22 September, 2013, Sunday
রামপালে বিদà§à¦¯à§à§‡à¦•à¦¨à§à¦¦à§à¦° নিরà§à¦®à¦¾à¦£à§‡ পà§à¦°à¦¸à§à¦¤à§à¦¤à¦¿ চূড়ানà§à¦¤ : ধà§à¦¬à¦‚স হবে সà§à¦¨à§à¦¦à¦°à¦¬à¦¨ লাà¦* হবে à¦*ারতের
- No feasibility study or its impact on environment was ever carried out.
- It will release 142 tons of Sulphur dioxide, 85 tons of Nitrogen dioxide & huge amount of fly ash everyday.
- It will adversely effect the shrimp industry.
- Serious health hazard for the surrounding villages of sundarbans.
-Possible extinction of numerous plant species.
- Disastrous for the survival of already endangered animal species.
- 50000 people in adjoining areas need to be evacuated to facilitate this chanakyan project.
-The source of coal is yet to be sorted out and the price till now is yet to be fixed while India will take back 50% of the power produced from this plant.
- GOI during the singing of the treaty pressed that GOB will have to buy the electricity at rates the central Indian GOV sells to its State govs. Any less than this would be against the rule of the Power regulatory commission of India. ( Are we now a state of India or something? )
Daily Amardesh || 22 September, 2013, Sunday
রামপালে বিদà§à¦¯à§à§‡à¦•à¦¨à§à¦¦à§à¦° নিরà§à¦®à¦¾à¦£à§‡ পà§à¦°à¦¸à§à¦¤à§à¦¤à¦¿ চূড়ানà§à¦¤ : ধà§à¦¬à¦‚স হবে সà§à¦¨à§à¦¦à¦°à¦¬à¦¨ লাà¦* হবে à¦*ারতের
রামপালে বিদà§à¦¯à§à§‡à¦•à¦¨à§à¦¦à§à¦° নিরà§à¦®à¦¾à¦£à§‡ পà§à¦°à¦¸à§à¦¤à§à¦¤à¦¿ চূড়ানà§à¦¤ : ধà§à¦¬à¦‚স হবে সà§à¦¨à§à¦¦à¦°à¦¬à¦¨ লাà¦* হবে à¦*ারতেরভারত ও বাংলাদেশ যৌথভাবে এ বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণ করলেও কয়লা কোন দেশ থেকে আনা হবে, বাংলাদেশের পরিবেশের কি পরিমাণ ক্ষতি হবে এবং উত্পাদিত বিদ্যুতের দাম কত হবে—তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি।
চুক্তির স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ভারত সরকারের প্রতিনিধি বলেছেন, এ বিদ্যুেকন্দ্রে উত্পাদিত বিদ্যুত্ বাংলাদেশকে ভারত সরকার নির্ধারিত মূল্যেই কিনতে হবে। ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্য সরকারের কাছে যে মূল্যে বিদ্যুত্ সরবরাহ করে থাকে একই দাম বাংলাদেশকেও দিতে হবে। রাজ্য সরকারকে দেয়া মূল্যের চেয়ে কম মূল্য নির্ধারণ করা হলে সেটা হবে ভারতের পাওয়ার রেগুলেটরি কমিশনের আইনের পরিপন্থী। ভারত সরকার এই আইন কোনো অবস্থায়ই লঙ্ঘন করবে না বলেও জানান তিনি।
এছাড়া গ্যাস দূষণের কারণে সুন্দরবনের অনন্য সম্পদ প্রাকৃতিকভাবে জন্মানো গরান, গেওয়া ও কেওড়া গাছ বিলুপ্ত হওয়ার আশঙ্কা আছে। নির্মাণকাজ চালানোর সময় অতিরিক্ত নৌযান চলাচল এবং ড্রেজিংয়ের সময় মাছের চলাচলের পথে বিঘ্ন সৃষ্টি হবে এবং চিংড়ি মাছের প্রজনন বাধা পাবে।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন এই বিদ্যুেকন্দ্র চালু হওয়ার পর এই কেন্দ্র থেকে প্রতিদিন ১৪২ টন সালফার ডাইঅক্সাইড এবং ৮৫ টন নাইট্রোজেন ডাইঅক্সাইড বের হবে। এই দুটো গ্যাস নিঃসরণ হওয়ার ফলে সুন্দরবনের আশপাশ এলাকায় এর ক্ষতিকর প্রভাব পড়বে। রিপোর্টে ১৯৯৭ সালের পরিবেশ সংরক্ষণ আইনের উল্লেখ করে সুন্দরবনকে গ্রামীণ ও আবাসিক এলাকা বলে অভিহিত করা হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ভারতের প্রতি এ সরকার কতটা নতজানু তা রামপাল বিদ্যুেকন্দ্র প্রকল্পটির দিকে তাকালেই বোঝা যায়। ভারতের পরিবেশ অধিদফতর ভারতে এ বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দেয়নি। অথচ আমাদের সরকার সুন্দরবনের অস্তিত্ব বিলুপ্ত করে এ বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। এটি আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত। বিদ্যুত্ পাওয়ার আশা থেকে সরকার আবারও নিজ পায়ে কুড়াল মেরে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে চলেছে।