What's new

Crippling Corruption by Awami League regime

.
India backed Awami League outright looting govt land everywhere. In latest revelation Awami League given most sought after land next to Gulshan lake to Awami deputy secretary in price 10 times less than market. According to election commission filing Awami League looters already own equivalent to 10% of Dhaka land.

গুলশানে সরকারি জমি নিলেন হানিফ
02 Jun, 2014 ঢাকার গুলশানে ৫ কাঠা সরকারি জমি বরাদ্দ পেয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ।

কুষ্টিয়ার-৩ আসনের এই সংসদ সদস্য সরকার নির্ধারিত সর্বনিম্ন দরে গুলশান লেক ঘেঁষা ওই জমিটি বরাদ্দ পেয়েছেন,যার প্রকৃত মূল্য কয়েক গুণ বেশি।

গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) হানিফকে গুলশান আবাসিক এলাকার ৩২/এ নং সড়কের পাঁচ কাঠা আয়তনের ৩ নম্বর প্লটটি বরাদ্দ দেয়।

বিডিটুডে.নেট:গুলশানে সরকারি জমি নিলেন হানিফ
 
.
Bablu demands inquiry into Swiss Bank account

Special Correspondent

Jatiya Party Secretary General Ziauddin Ahmed Bablu on Wednesday came down heavily on Finance Minister AMA Muhith for mismanaging the financial affairs of the country.

Taking part in the general discussion on the proposed budget in the Jatiya , Bablu also criticised the Finance Minister for not doing anything to stop the money pilferage from various state owned banks.

The JP lawmaker wanted to know how much money had been looted from Sonali Bank and BASIC Bank. In this connection, he mentioned that only Hall-Mark Group has taken away around Tk 4000 crore.

“But you (Muhith) said this is nothing. This was not your money, it was the money of the general people,” he said.
He demanded that the government should launch a judicial inquiry into the financial scandals in BSCIC Bank, Sonali Bank (Hall-Mark) and other scams during the last five years.


Bablu also demanded initiating investigation to find out how people of the country took away money from Bangladesh and deposited those in Swiss Bank.

Holiday
 
.
Awami League has been running propaganda Bangladesh became self sufficient on rice production yet rice import from india had been increased 13 folds to 4 hundred thousands ton. Not only that, over 900/ton was paid for importing rice from india while price of per ton rice in international market is 400-450 USD.

পর্যাপ্ত খাদ্য উৎপাদন সত্ত্বেও শুল্ক সুবিধার অপব্যবহার
ভারত থেকে চাল আমদানি বেড়েছে ১৩ গুণ
আশরাফ আলী
২৫ আগস্ট ২০১৪, সোমবার, ১০:৪৩

দেশে পর্যাপ্ত খাদ্য উৎপাদন সত্ত্বেও ভারত থেকে চাল আমদানির পরিমাণ বেড়েছে অস্বাভাবিকভাবে। আন্তর্জাতিক বাজারের চেয়েও বেশি দামে এ চাল আমদানি করছে বেসরকারি খাতের আমদানিকারকরা। ফলে আগের বছরের তুলনায় ২০১৩-১৪ অর্থবছর চাল আমদানি বেড়েছে প্রায় ১৩ গুণ। ২০১২-১৩ অর্থবছর চাল আমদানি হয়েছে প্রায় ২৯ হাজার টন। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় পৌণে চার লাখ টনে। আন্তর্জাতিক বাজারে টনপ্রতি গড় দাম ৪৫০ ডলার ধরলে এ পরিমাণ চাল আমদানিতে খরচ পড়ার কথা ১৩২৬ কোটি টাকা। কিন্তু বাজারের চেয়েও বেশি দামে কেনায় খরচ পড়েছে দুই হাজার ৮৮৬ কোটি টাকা। এ হিসাবে টনপ্রতি আমদানি ব্যয় দাঁড়ায় প্রায় ৯৮৬ ডলার- যা বাজারদরের চেয়ে অস্বাভাবিক। বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাল আমদানিতে সরকারের শূন্যশুল্ক সুবিধার অপব্যবহার করে অসাধু ব্যবসায়ীরা আমদানির আড়ালে বিদেশে অর্থ পাচার করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ দিকে স্থানীয় বাজারের চেয়েও বেশি দামে চাল আমদানিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে খোদ খাদ্য অধিদফতর। তবে আমদানিকারকরা সরকারের শূন্যশুল্ক সুবিধার অপব্যবহার করে থাকলে তা খতিয়ে দেখা হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

Naya Diganta :: ভারত থেকে চাল আমদানি বেড়েছে ১৩ গুণ
 
.
Awami League regime looted 2500 million taka just by taking bribe from 5000 doctor appointment on ad-hoc basis.

ঘুষের বিনিময়ে ৫ হাজার চিকিৎক নিয়োগ

d3d8334d50f0b6982ffb21c359f37e03.jpg
06 Nov, 2014 ঘুষের বিনিময়ে অ্যাডহকের ৫ হাজার চিকিৎক নিয়োগ দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। অ্যাডহক চিকিৎসক নিয়োগে ৩ থেকে ৫ লাখ ঘুষ নেয়া হয় বলে এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে দুর্নীতি বিরোধী এ সংস্থাটি।

বিডিটুডে.নেট:ঘুষের বিনিময়ে ৫ হাজার চিকিৎক নিয়োগ
 
.
BASIC BANK SCAM: ACC finds ex-chair Bacchu involved
August 20, 2016 12:54

The Anti-Corruption Commission has found former BASIC Bank Limited chairman Sheikh Abdul Hye Bacchu’s involvement in the bank’s loan scam and that the commission is likely to name him in the charge sheets.
The commission officials probing fund embezzlements seized huge documents from the state-run bank and other sources which showed that most loans were disbursed with the chairman’s concern, an ACC director general told New Age.
The commission was censured as it dropped Bacchu’s name from the accused list after filing 56 cases against 120 people last September. Bacchu should have been the prime suspect in all the cases, on charge of swindling nearly Tk 2,590 crore.
Last week at least three investigators out of seven completed their investigations and found direct involvement of Bacchu. The investigators told their superiors that there was no scope to make charge sheets omitting the name of the erstwhile chairman, the official said.
The director general said the investigators found a good number of the then board members also played roles in the scam.
ACC secretary Abu M Mustafa Kamal told New Age that the commission is trying to complete the investigation as soon as possible.
He said the commission might arrest any people– during investigation, if necessary– even before submitting a charge sheet to the respective court as the law has empowered the anti-graft watchdog.
The commission officials admitted that Bacchu fled the country at least two years ago when previous top bosses of the ACC played mysterious roles by not accusing him in the scam.
In February, finance minister AMA Muhith had told the parliament that former BASIC Bank chairman was
involved in granting unscrupulous loans, breaching banking norms and rules.
Muhith had told the House that Bacchu unlawfully appointed officials for the bank and promoted them.
After his speech, the commission had said that they were going to summon the man to quiz him in those loan scams but the attempt failed as he ran away from the country.
Bacchu reportedly had appointed at least 1,553 employees at different positions of the bank from 2011 to 2014, violating banking rules.
According to banking rules, a bank does not have authority to appoint an employee without forming a committee drafting a representative of the Banking and Financial Department. The then chairman had ignored the rule.

http://newagebd.net/247235/basic-bank-scam/
 
.
Mystery deepens as FM refuses to release BB’s money heist report

Finance Minister AMA Muhith’s refusal to make public the probe report on US$ 81 million money heist of Bangladesh Bank from Federal Reserves in New York has raised eye brows in many quarters.
A three member team led former Governor of Bangladesh Bank Dr Mohaammad Farashuddin presented the report to Finance Minister on last May 30, The minister had said he would public the report after reading it. But now he is backtracking raising question whom he wanted to protect by keeping the report secret. Reports said some insiders of Bangladesh Bank were involved in the heists.

http://www.weeklyholiday.net/Homepage/Pages/UserHome.aspx?ID=7&date=0
 
.
Rampal project is another indo awami looting scheme

Journalist Subhashis Banerjee in his analysis revealed awami looters already planned to buy electricity more than double the market price. From similar coal plant elsewhere, Bangladesh power development board will buy per unit electricity at 3.8 taka rate but in Rampal it was fixed at almost 9 taka, more than double the price. Not only that coal price was fixed at higher per ton rate so more looting can be done from coal import. While Power generation shown as success of the illegal awami league regime but it became big looting scam for awami looter and Rampal is latest example.


রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র: ‘সমান অংশীদারিত্ব’-এর ফর্মুলা কী?

23 Aug, 2016

শুভাশিস ব্যানার্জি শুভ

পরিবেশবাদীদের সমালোচনা সত্ত্বেও ২০০ কোটি ডলার অর্থায়নে রামপাল কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের চুক্তি হয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে এই চুক্তিটি করেছে বাংলাদেশ ও ভারত। রামপালের বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি হবে দুই দেশের সমান অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দুই দেশের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি নামে একটি কোম্পানিও গঠন করা হয়েছে। এই প্রকল্পের অর্থায়ন করবে ১৫% পিডিবি, ১৫% ভারতীয় পক্ষ আর ৭০% ঋণ নেয়া হবে। যে নীট লাভ হবে সেটা ভাগ করা হবে ৫০% হারে। উৎপাদিত বিদ্যুৎ কিনবে পিডিবি। বিদ্যুতের দাম নির্ধারিত হবে একটা ফর্মুলা অনুসারে। সেই ফর্মুলাটি কী?

যদি কয়লার দাম প্রতি টন ১০৫ ডলার হয় তবে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ এর দাম হবে ৫ টাকা ৯০ পয়সা। প্রতি টন ১৪৫ ডলার হলে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ ৮ টাকা ৮৫ পয়সা। অথচ দেশীয় ওরিয়ন গ্রুপের সাথে মাওয়া, খুলনার লবন চড়া এবং চট্টগ্রামের আনোয়ারা তে যে ৩টি কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের যে চুক্তি হয়েছে পিডিবি’র সাথে সেখানে সরকার মাওয়া থেকে ৪ টাকায় প্রতি ইউনিট এবং আনোয়ারা ও লবন চড়া থেকে ৩টাকা ৮০ পয়সা দরে বিদ্যুৎ কিনবে। সরকার এর মধ্যেই ১৪৫ ডলার করে রামপালের জন্য কয়লা আমদানির প্রস্তাব চূড়ান্ত করে ফেলেছে। তার মানে ৮ টাকা ৮৫ পয়সা দিয়ে পিডিবি এখান থেকে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ কিনবে, সেটা নিশ্চিত।

http://www.news-bd.net/newsdetail/detail/112/237674
 
.
awami league looted another $6 billion worth (47000 crore taka) of tax revenue from Bangladesh

236357_1.jpg


Now even bigger looting scheme by awami league regime is exposed. Central bank and ministry of finance which are heavily manned by awami league party thiefs and looters could not show trace of $6 billion equvellant 47000 crore taka. But NBR which is responsible for tax revenue collection already deposited all tax revenue through tresury and deposit notes.
What shocking is that every year in last 5 years central bank and financed department was short by huge amount BUT awami regime to cover it up supressed the news.

It is important to note awami league looters installed party theifs in bank boards including Grameen bank by removing Prof Yunus.Then awami league used these party thief to loot thousands of crore take from Sonali, Janata, Basic banks.

Source:
৪৭ হাজার কোটি টাকার গরমিল
সরকারের প্রায় ৪৭ হাজার ২২৩ কোটি টাকার রাজস্ব আয়ের হিসাব মিলছে না। গত ৫ অর্থবছরের আদায় করা এই অর্থের অস্তিত্ব স্বীকার করছে না অর্থ মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংক।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) দাবি করছে, এ পরিমাণ রাজস্ব আদায় হয়েছে। যথারীতি তা সরকারি কোষাগারে জমা দেয়া হয়েছে।

http://www.news-bd.net/newsdetail/detail/200/236357

Source: https://defence.pk/threads/awami-le...revenue-from-bangladesh.444775/#ixzz4IN3g9FxB
 
.
ruling awami league looted billions of dollars from Bangladesh by wholesale bank looting and stashed the money in swiss bank. Since awami league regime gained power using indian help, amount of looting money in swiss bank increased 3 folds. Here is what ex Bangladesh Bank Deputy Governor has to say awami league looting.

upload_2017-6-30_11-47-12.png


http://www.newsonbd.net/newsdetail/detail/200/319551
 

Attachments

  • upload_2017-6-30_11-46-33.png
    upload_2017-6-30_11-46-33.png
    839.8 KB · Views: 27
.
Bangladeshi money in Swiss banks jumps by 19%
  • Asif Showkat Kallol
  • Published at 02:34 AM June 30, 2017
  • Last updated at 11:43 PM June 30, 2017
bigstock-147465347-690x450.jpg


The Swiss National Bank building at Bundesplatz square in Bern, Switzerland Bigstock
A report by the central bank of Switzerland claims that Bangladeshi deposits in Swiss Banks totalled Tk5,566cr in 2016.

The Swiss National Bank published a series of annual reports on Thursday which revealed that deposits by Bangladeshi citizens have gone up remarkably.

The report for the year 2016 disclosed that there has been a 19% increase in deposits since 2015. The total deposit by Bangladeshi citizens in various Swiss banks totalled Tk5,566cr in 2016, which was Tk4,417 in 2015.

http://www.dhakatribune.com/business/banks/2017/06/30/bangladeshi-deposits-swiss-banks/

Qamrul Islam
_Y91QzmaslR.png

দলে দলে ওরা পালাচ্ছে:
আইজিপি শহীদ সহ এক পাল ঘুষখোর খুনি পুলিশ অফিসারদের ২০০ কোটি টাকা মেরে দিয়েছে মারোয়াড়ি: শহীদের স্ত্রী নিউইয়র্কে~

পুলিশের আইজি শহীদুল হক সহ একদল দুর্নীতিবাজ পুলিশ অফিসারদের ২০০ কোটি টাকা মেরে দিয়েছে এক ভারতীয় মারোয়াড়ি। এই টাকা তারা দিয়েছিল বিদেশে বিনিয়োগ করতে। উদ্দেশ্য সরকারের অবস্থা খারাপ হলে পালিয়ে বিদেশে গিয়ে ঐ টাকা ভোগ করা। কিন্তু বিধি বাম। মারোয়াড়ি সব টাকা মেরে দিয়েছে। সে বলছে, ভারতের সাহারা গ্রুপের প্রধান সুব্রত রায় টাকা হাপিস করে দিয়েছে। ঐ টাকা আরপাওয়া যাবে না। এর মধ্যে আইজিপি শহীদুলেরই গেছে ২১ কোটি টাকা। দুঃখে শোকে শহীদুল মারোয়াড়িকে ধরে ঢুকিয়ে দিয়েছে জেলে। মারোয়াড়ি তার লোকদের বলেছে, কয়দিন আটকে রাখবে? বেশী চাপ দিলে ফাঁস করে দিব সব।

আর সাত মাস চাকরি আছে আইজি শহীদুল হকের- ৩১ জানুয়ারী ২০১৮ অবসরে যাবে। এরি মধ্যে তার স্ত্রী শামসুন্নাহার রহমান প্রচুর ডলার নিয়ে দেশ ছেড়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে। ঠিকানা- 9817 Horace Harding Expressway, Flushing, NY 11368. অবসরে পরে অথবা দেশে রাজনৈতিক পরিস্থিতি খারাপ হলে পালিয়ে গিয়ে শহীদ সেখানে উঠবে। কথা ছিল মারোয়াড়িকে দেয়া টাকার মধ্যে ১ মিলিয়ন ডলার আমেরিকায় বিনিয়োগ করে সেখানে শহীদের স্ত্রী ও ছেলেদের জন্য ইনভেস্টর ভিসার ব্যবস্খা করবে। কিন্তু টাকা মেরে দেয়ার ফলে সব গড়বড় হয়ে গেছে। তাই তার কালেক্টারদেরকে ঢাকা থেকে সরাসরি স্ত্রী শামসুন্নাহারের কাছে ঘুষ বখরার টাকা পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আইজি শহীদ। তার ছেলেরা আগে থেকেই ওখানে আছে, তাদের কোনো স্টেটাস নাই।

..........যুক্তরাষ্ট্রে যারা আছেন, তারা বিষয়টি সেখানকার আইআরএস, মানি লন্ডারিং এজেন্সি, এফবিআই জানিয়ে ডাকাতদের ধরার ব্যবস্থা করুন।

[বলেছিলাম- ওদের খবর আছে। সব ধীরে ধীরে ফাঁস করা হবে। ২০০ কোটি টাকা যাদের মারা গেছে, তাদের নামও প্রকাশ পাবে]
19598723_1566008153430685_1083587375496718849_n.jpg


Arshad Khan
This is just a tiny fraction of all they've been looting!! How long shall we remain silent and not do anything to stop them? They're looters, they're looting many people's lives and future. We're all responsible for this. As citizens we are obliged to force the politicians to stay on the right track. But so pathetic!! That we don't seem to have the knowledge and this is their advantage!! So sad!! We are so selfish and worthless citizens!! 16 crore too!!!

Qamrul Islam

_Y91QzmaslR.png


কি হে চোরের সাগরেদ মাল। তা হঠাৎ আপনার বুঝি মনে হইল ব্যাংকিং খাত ঝুকিপূর্ন হয়ে উঠেছে? তা মন্ত্রি বাহাদুর! ব্যাংকগুলোকে ঝুকিতে ফেলল কে বা কারা?
19554008_1565260996838734_866720245287421439_n.jpg

বাংলাদেশের মানুষ জানতে চায়.......
- বাংলাদেশ ব্যাংকের হাজার কোটি টাকা রিজার্ভ লুটকারী জাতীয় নাতিকে ধরেননি কেনো?

- ২ দফায় শেয়ার মার্কেট লুট করে ৩৩ লাখ বিনিয়োগকারীকে পথে বসালো সালমান-লোটাস- আজিজ খানরা। কেবল ২০১১ সালেই এরা লুটে নিয়েছিল ১ লক্ষ ৬৪ হাজার কোটি টাকা। এই ডাকাতগুলারে ক্রসফায়ারে না দিয়ে উপদেষ্টা-মন্ত্রী বানালেন কি করে?

- হলমার্ক দিয়ে হাসিনার উপদেষ্টা মোদাচ্ছের আলী লুট করলো ৪ হাহার কোটি টাকা। আপনি বললেন, ও এমন কিছু না! সেই টাকা উদ্ধার করছিলেন?

- ডেসটিনি দিয়ে লুট করলো ৫০০০ কোটি টাকা। তার সাথে জড়িত আছে হাসিনার সামরিক উপদেষ্টা তারিক সিদ্দিকী? পারছেন কিছু করতে?

- ৬৮ হাজার কোটি টাকার ইসলামি ব্যাংক ডিজিএফআই দিয়ে দখল করে খাচ্ছে রেহানা-সালমান-এস আলম গ্রুপ?

- মোটা দাগে এসব লুটপাটের বাইরে বহু খবর এসেছে এবং এখনও আসছে মিডিয়ায়- বেসিক ব্যাংক লুট, বিসমিল্লাহ গ্রুপ দিয়ে ডাকাতি, অগ্রনী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক ইত্যাদি ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাটের খবর। প্রতিটি ঘটনায় হাসিনার লোকজন প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত, এমনকি হাসিনার ছেলেও বেনিফিশিয়ারী। যার কারনে কোনো একটি ঘটনার বিচার হয়নি।

..........ব্যাংক লুট করতে করতে দেশটাকে দেউলিয়া করার প্রান্তে নিয়ে এসেছেন আপনারা। আপনি কিসের অর্থমন্ত্রী হইছেন? এগুলা দেখতে পানা না? আসলে আপনিই হলেন নাটের গুরু। তাই প্রথমে আপনার পিঠের চামড়া তোলা দরকার। পরে বাকীগুলারে।


Qamrul Islam
_Y91QzmaslR.png

শুরু হয়েছে পলায়ন পর্ব।
১) হাসিনার অন্যতম ভরসা আইজিপি শহীদুল তার বৌকে পাঠিয়ে দিয়েছে আমেরিকায়। আগেই সেখানে আছে তার ছেলে। শহীদের ঘুসের পয়সা এখন পাঠাতে হয় আমেরিকায়, তার বৌয়ের কাছে।

২) হাসিনার চীফ সেক্রেটারী ছিল আবুল কালাম আযাদ। সে রিটায়ার করার পরে তারে প্রধানমন্ত্রীর অফিসেই রেখে দিয়েছে মূখ্য সমন্বয়ক (এসডিজি বিষয়ক) পদ তৈরী করে। এই চান্দু সম্প্রতি বাড়ি কিনে আসছে কানাডার টরান্টেোতে বেগম পাড়ায়।

৩) হাসিনার গুম খুনের সকল কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে গঠিত সেলের প্রধান হলো অতিরিক্ত সচিব মহিবুল হক। এই মহিবুলও বেগম পাড়ায় বাড়ি কিনেছে। বাড়িটা আবুল কালাম আযাদের পাশেই। মহিবুল এক কান্ড করেছ ফেলেছে- তার বৌ আফরোজা বেগমও ছিল অতিরিক্ত সচিব। বৌকে স্বেচ্ছায় রিটায়ারমেন্ট নিয়ে মেয়ে সহ অলরেডি পাঠিয়ে দিয়েছে কানাডায়।


>>>> মূলত কাউয়া কাদেরদের টেকা পয়সা নিয়া বিদেশে পালানোর হুশিয়ারির পরেই এরা খুব দ্রুততার সাথে পগার পার হওয়ার রাস্তা তৈরী করে। হাসিনার বল ভরসা বেনজির, মনির, কর্নেল জিয়াসহ সবগুলাই এভাবে তলে তলে বিদেশে ঘর বাড়ি কিনে দুর্নীতির টাকা বিদেশে পাচার করে একদম রেডি হয়ে আছে। সময় খারাপ দেখলেই এরা সব পালাবে। সবাই কতর্ক- কেউ চাচ্ছে না পাবলিকের পায়ের তলায় পিষ্ট হয়ে মারা পরতে। কিন্তু তলে তলে ভোগলা হয়ে যাওয়ার এসব কাহিনী হাসিনা কি জানে? তাহলে ও কি নিয়া এত আশা করে? দরকারের সময় কেউ থাকবে না, কাউকে পাবে না ও।

19030613_1563264383705062_2897857684208983454_n.jpg


Top AL leaders inflated Swiss bank deposits by looting people: BNP
SAM Staff
bd-swiss.jpg

Top leaders of the ruling Awami League have looted people and transferred the money to their Swiss bank accounts, BNP leader Ruhul Kabir Rizvi has said in reaction to the figures released by the Swiss National Bank.

“We believe the banks, which are looting people, are behind this,” he said referring to Finance Minister AMA Muhith’s recent remark that the country’s banking sector was in shambles.

“On behalf of the BNP, I want to say that those who have transferred billions illegally will be brought to book one day,” said Rizvi, a senior joint secretary general of the main opposition party outside parliament.

He was speaking at a press conference arranged in the aftermath of the report ‘Banks in Switzerland 2016’ released on Friday.

Zurich-based Swiss National Bank or SNB published the report on Thursday with the data that deposits by Bangladeshis in Switzerland’s banks rose by about 20 percent year-on-year in 2016.

The amount rose to 661.96 million Swiss francs or Tk 55.86 billion in 2016 from 550.85 million francs in the previous year, according to the SNB.

“The government has zero control or monitoring to prevent money laundering,” Rizvi said.

The lack of investment opportunities and poor fund management have encouraged money laundering, added the leader.
http://southasianmonitor.com/2017/0...lated-swiss-bank-deposits-looting-people-bnp/
 
.
that is why awami GS obaidul Kader asked awami looters to take shelter in foreign country with their loot.
 
.
The Economist Intelligence Unit Report's: Bangladesh Banking Sector in Critically Dangerous Situation.
মারাত্মক ঝুঁকিতে বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত : দ্য ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রতিবেদন

ব্যাংক ডাকাতি
04-4-2017 - ৪ জুলাই ২০১৭
Bangladesh-bank.jpg


অর্থনৈতিক প্রতিবেদক : : বাংলাদেশের ব্যাংকিং ব্যাবস্থাপনা ব্যবস্থাপনা নিয়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক দ্য ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত। এতে বলা হয়, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোয় নতুন করে মূলধন জোগান দিতে গত অর্থবছরের শেষ মাসে ২ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। এর মাধ্যমে দেশটির ব্যাংকিং খাত যে ক্রমবর্ধমানভাবে বিভিন্ন কঠিন ঝুঁকি মোকাবেলা করছে, তার লক্ষণ বোঝা যাচ্ছে। আর এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় এখন পর্যন্ত নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর প্রচেষ্টা অপর্যাপ্ত।

ঋণখেলাপিদের শাস্তি দেয়া, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন এবং ব্যাংক ব্যবস্থাপনা জোরদার করার জন্য পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে সামান্যই। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) তাদের সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে বলেছে, অতিরিক্ত তারল্যের কারণে ব্যাংকিং খাতে বেশ কিছু ঝুঁকি রয়েছে। তবে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকিং খাতে পরিস্থিতির উন্নয়ন নির্ভর করবে সমস্যা মোকাবেলায় রাজনৈতিক সদিচ্ছার ওপর।

সম্প্রতি যুক্তরাজ্যভিত্তিক দ্য ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের এক প্রতিবেদনে আইএমএফের তথ্যসূত্র উল্লেখ করে প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে ব্যাংকিং খাতে অনেক দুর্বলতা রয়েছে।

এসব দুর্বলতার পেছনে বহুলাংশে দায়ী বড় অংকের ঋণগ্রহীতাদের দেয়া ঋণ, যাদের অর্থ পরিশোধের তাগিদ কম। পাশাপাশি রয়েছে আইনি সীমাবদ্ধতা, যা অর্থ উদ্ধার প্রক্রিয়া ব্যাহত করে। রাষ্ট্রায়ত্ত ৬টি বাণিজ্যিক ব্যাংকে রয়েছে মোট ব্যাংকিং খাতের সম্পদের প্রায় এক-চতুর্থাংশ। তাদের সঙ্গে আছে রাষ্ট্রায়ত্ত দুটি বিশেষায়িত উন্নয়ন ব্যাংক, ৪০টি বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ও ৯টি বিদেশি ব্যাংক।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোয় খেলাপি ঋণ বেশি। রাষ্ট্রায়ত্ত ৮টি বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো নন-পারফর্মিং লোনস (এনপিএল) বা খেলাপি ঋণ, কম মুনাফা, বড় ধরনের পুঁজি ঘাটতি এবং ব্যালেন্স শিট দুর্বলতায় ভুগছে। এ সমস্যার মূলে রয়েছে দুর্বল ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা। দশকের পর দশক রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো বড় ও দাপুটে ঋণগ্রহীতাদের কাছে মোটা অঙ্কের ঋণ দিয়ে আসছে।

তারা অর্থ পরিশোধে গাফিলতির জন্য পরিচিত। ঋণখেলাপিদের শাস্তি দেয়ার নজির বিরল। এর পরিবর্তে একই ঋণগ্রহীতাদের ফের ঋণ প্রদানের অনুমোদন দিতে ঋণ পুনর্বিন্যাস করা হয় নিয়মিত। বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০১০-১৪ সাল পর্যন্ত ব্যাংকগুলো প্রতিবছর গড়ে নয়ছয় হওয়া ঋণ (ব্যাড লোনস) পুনর্বিন্যাস করেছে ১০ হাজার ৯১০ কোটি টাকার। এসব কারণে সাম্প্রতিক বছরগুলোয় রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ঋণ বেড়েছে মারাত্মক হারে।

এ পরিস্থিতিতেও সরকার অব্যাহতভাবে অর্থায়ন করে যাচ্ছে ব্যাংকগুলোকে। অর্থায়ন করার সিদ্ধান্তের সমালোচনা হয়েছে। অনেকে বিষয়টি এভাবে দেখছেন যে, সামাজিক খাতগুলোয় প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ করার পরিবর্তে করদাতাদের অর্থ সেখানে দিচ্ছে সরকার। অবকাঠামোগত সংস্কারের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে না। ২০১৭ সালের মার্চে এক বৈঠকে সরকারের অর্থ বিভাগ জানায়, বাজেট তহবিল থেকে নিয়মিত অর্থায়ন সত্ত্বেও রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো তাদের খেলাপি ঋণ পরিস্থিতির উন্নয়ন হয়নি। এদিকে গত দু’বছরে বাংলাদেশ ব্যাংক এসব ব্যাংকে পুঁজির জোগান দেয়ার সুপারিশ অর্থ মন্ত্রণালয়ে করেনি।

২০১৭ সালের মাঝামাঝি বাংলাদেশ ব্যাংক রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোকে নিজেদের উদ্যোগে, যেমন- ব্যবসায়ী কর্মকাণ্ড জোরদার করে পুঁজি ঘাটতি মেটানোর নির্দেশ দেয়। তা সত্ত্বেও ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেটে সরকার ফের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে অর্থায়নের জন্য ২ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছে। ২০১৭ সালের মার্চ পর্যন্ত ১৪ হাজার ৭০০ কোটি টাকা পুঁজি ঘাটতির বিপরীতে এ বরাদ্দ রাখা হয়। সবচেয়ে বড় অঙ্ক যাচ্ছে বেসিক ব্যাংকে (১ হাজার কোটি টাকা)।

ব্যাংকিং খাতের সমস্যাগুলো সমাধানের ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর পদক্ষেপ গ্রহণ প্রক্রিয়ায় উন্নতি প্রয়োজন। এখন পর্যন্ত ঋণখেলাপিদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে সামান্যই। প্রয়োজন ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন এবং ব্যাংক ব্যবস্থাপনা জোরদার করা। বড় ঋণগ্রহীতাদের রাজনৈতিক প্রভাব ছাড়াও নিয়ন্ত্রকরা উদ্বিগ্ন যে বেশি কঠোর পদক্ষেপ কর্পোরেট দেউলিয়া সৃষ্টি করতে পারে।

ব্যাংকিং খাতের গভীরে প্রোথিত দুর্নীতির সমস্যা, ঝুঁকির দুর্বলচর্চা এবং শিল্পের সঙ্গে যোগসাজশের সমস্যা মোকাবেলায় নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর আরও কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রয়োজন।

আইএফএফ যেমনটা তাদের প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে। অর্থায়ন করার পরোক্ষ সরকারি নিশ্চয়তা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোয় অধিকমাত্রায় তারল্য সৃষ্টি করছে। কিন্তু তাদের হিসাব-নিকাশে আরও অবনতি ঘটলে তা আর্থিক ভারসাম্যকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারে।

আইএমএফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সম্মত হওয়া অঙ্কের টার্গেটের প্রতি কঠোরভাবে জবাবদিহির আওতায় রাখতে হবে ব্যাংকগুলোকে। আর সংস্কারের মনোযোগ হতে হবে তত্ত্বাবধানের উন্নয়ন, লোন কনসানট্রেশনের ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং ঋণ উদ্ধারের জন্য আইনি ও আর্থিক অবকাঠামোর উন্নয়ন। তবে শেষ কথা হল- বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর সমস্যার সমাধান শুরু হতে হবে রাজনৈতিক সদিচ্ছা দিয়ে; কিন্তু এখন পর্যন্ত যা খুব সীমিতই দেখা যাচ্ছে।
http://dailybdtimes.com/2017/07/04/মারাত্মক-ঝুঁকিতে-বাংলাদে/
 
.
Captain Marufur Rahman Raju. Retd

হাসিনার পৌষমাস,কেরানীগন্জ নতুন কারাগারে রডের বদলে বাঁশঃ

দেখুন,উদ্বোধনকৃত কেরানীগন্জ কেন্দ্রীয় কারাগারের বেহাল অবস্থা।শতকোটি টাকা ব্যয়ে সদ্য নির্মিত এই কারাগারটি অবৈধ হাসিনা সরকারের দুর্নীতি এবং চরম লটপাটের নিকৃষ্ট উদাহরন।


 
.
বাংলাদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার হলেও তা রোধে কার্যকর কর্মকৌশল নেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের
সরিষার মধ্যে ভুত না কি ভুতের বাড়ির সরিষা..

 
.
Back
Top Bottom