What's new

Crippling Corruption by Awami League regime

Bill placed to allow 4 family members on board of banks
UNB NEWS

Tuesday 12 September, 2017 08:48:15 pm

Dhaka, Sept 12 (UNB) – The ‘Bank-Company Bill 2017’ was placed in Parliament on Tuesday aiming to allow upto four members of a family to become directors of any bank with a provision for the directors to hold their posts for nine years consecutively.
Finance Minister AMA Muhith piloted the bill in the House, seeking amendment to the Bank Companies Act 1991. The bill was then sent to the Parliamentary Standing Committee on Finance Ministry for further scrutiny. The Committee was asked to submit its report within the next two months.

According to the existing Bank-Company Act 1991, two members of a family can be directors of a bank, while tenure of a bank director is three years and the director can be disqualified for re-election after completion of two consecutive terms (six years) unless s/he elapsed three years.

But the bill placed today states that a director can be disqualified for re-election on completion of nine consecutive years unless s/he elapsed three years.

Arguing for allowing four members instead of existing two from a family to become directors of a bank, the objective of the bill states that if any member of a family conducts separate business and pays tax, the person can’t be called a dependent on the family. But such members of a combined family can’t be the director due to the existing provision, if two of them already are. So an amendment to the provision has been proposed, it added.

However, Jatiya Party MP Fakhrul Imam raised his objection over the placement of bill in the House saying that the proposed amendment goes against the spirit of the Constitution.

“We’ll see a new system of ‘family banks,’ if four members from a family are allowed to be directors of a bank. Corruption has already engulfed the entire banking sector due to allowing two members from a family to become directors (as per the existing provision),” he said.


Noting that it is also unethical, he said the law is being amended only for particular individuals.


Fakhrul Imam urged the Finance Minister to withdraw the bill.

In response, the Finance Minister said the MPs will have scope again to raise their remarks in this regard when the bill will be moved for passage in the House.

Earlier on May 8, this year, the Cabinet cleared the draft of the Bill.

In 2013, the government amended the act restricting the number of directors from a family on the board to maximum of two, to check irregularities and indiscipline, said officials.

In October 2016, Bangladesh Association of Banks, an organisation of the private bank owners, demanded the amendments to the act at a meeting with the finance minister.

https://www.unb.com.bd/Bangladesh-news/Bill-placed-to-allow-4-family-members-on-board-of-banks/50812
 
.
Ex awami league minister and his farmers bank looted 508 crore of "climate fund money". When asked about its return awami league minister can not answer the looting or when money will be returned.

ফারমার্স ব্যাংকের অপকর্মে উত্তপ্ত সংসদ

358873_1.jpg
23 Jan, 2018

জলবায়ু ফান্ডের ৫০৮ কোটি টাকা ফারমার্স ব্যাংক ফেরত না দেয়ার কারণ নিয়ে মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। একইসঙ্গে এই অর্থ ফেরত পেতে ওই ব্যাংকের বিরুদ্ধে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় কি ব্যবস্থা নিয়েছে তা জানতে চান জাতীয় পার্টির (জাপা) সংসদ সদস্য সেলিম উদ্দিন।

জবাবে মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ব্যাংকটির তারল্যের সঙ্কটের কথা জানান। এরই জেরে এক অনির্ধারিত আলোচনায় দেশের ব্যাংকখাতের দুরবস্থা নিয়ে ফের সংসদ উত্তপ্ত হয়।

এর আগে পরিবেশ ও বন মন্ত্রী জানান, সর্বোচ্চ সুদের হার প্রদান করায় দ্য ফারমার্স ব্যাংকের ঢাকার বিভিন্ন শাখায় জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ডের ৫০৮ কোটি ১৩ লাখ ২৯ হাজার কোটি টাকা ১ বছর মেয়াদে স্থায়ী আমানত হিসেবে জমা রাখা হয়। এর মধ্যে ৪৫৫ কোটি ৩২ লাখ ৭৬ হাজার কোটি টাকার মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে। যা নগদায়নের জন্য চিঠি পাঠানো হয়েছে।

http://www.newsforbd.net/newsdetail/detail/200/358873
 
.
After "kalo biral" a.k.a black cat Suranjit, question leak king, education minister caught with graft scheme.

যেভাবে ঘুষের টাকা নিতেন মোতালেবরা

358870_1.jpg
23 Jan, 2018

জঙ্গিবাদে সম্পৃক্ততার অভিযোগে বন্ধ হয়ে যাওয়া লেকহেড গ্রামার স্কুলটি ঘুষের বিনিময়ে খুলে দেওয়ার চুক্তি হয়েছিল। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) খালেদ হাসান মতিন ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা ঘুষ দিতে রাজি হন। তার সঙ্গে এই চুক্তি করেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গ্রহণ ও বিতরণ শাখার উচ্চমান সহকারী নাসিরউদ্দিন ও শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পিও) মো. মোতালেব হোসেন।

জানা যায়, দফায় দফায় কয়েক কিস্তিতে ঘুষের টাকা সংগ্রহ করেন নাসিরউদ্দিন। সবশেষ লেকহেড স্কুলের এমডির কাছ থেকে ৩ লাখ টাকা নিতে পেরেছেন তিনি। এই টাকার একটি অংশ পেতেন শিক্ষামন্ত্রীর পিও মোতালেব।

মামলার কাগজে উল্লেখ রয়েছে, লেকহেড গ্রামার স্কুলের এমডির কাছ থেকে মোটা অঙ্কের উৎকোচের বিনিময়ে তার প্রতিষ্ঠানটি দ্রুত খুলে দেওয়ার প্রক্রিয়ায় সহায়তা করেন নাসিরউদ্দিন ও মোতালেব। এক্ষেত্রে আদালতের আদেশের শর্ত ভঙ্গ করেছেন তারা। এছাড়া মতিনের কাছে বেআইনিভাবে রাষ্ট্রীয় গোপন নথিপত্র হস্তান্তর করেছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওই দুই কর্মকর্তা।

ঘুষের চুক্তি ১৬ ডিসেম্বর

মামলার এজাহার অনুযায়ী, লেকহেড স্কুল খুলে দেওয়ার বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে নাসিরউদ্দিন ও মোতালেবের সঙ্গে মতিনের চুক্তি হয় গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর। এজন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওই দুই কর্মকর্তা ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা ঘুষ চান। মূলত এর বিনিময়ে স্কুলটি দ্রুত আবারও চালুর বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত হয়। মতিনের গাড়িতে চড়েই বনানীতে আরএম গ্রুপ অফিসে যান তারা। এ সময় স্কুলটির এমডি আর প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তা আসিফ ইশতিয়াকও ছিলেন। ওই আলোচনাতেই অর্থের বিনিময়ে স্কুল খুলে দিতে সহায়তার চুক্তি করেন মোতালেব ও নাসির।

http://www.newsforbd.net/newsdetail/detail/200/358870
 
.
Hasina's family members are in party, corruption will happen in Bangladesh, she looted all.
 
.
Back
Top Bottom