Don't know about Civil war, but BAL have declared war on the opposition long time back. Everyday JI walas R dying now. Innocent bypassers R also becoming target of this political vendetta and witch hunt by the state.
?????????? ?????? ???? ? : ?????? ??????? ?????? ???? : ?? ????????? ?????
হরতাল প্রতিরোধের সরকারের আহ্বান উপেক্ষা করে গতকাল জামায়াতের ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতাল স্বতঃস্ফূর্তভাবে পালিত হয়েছে। হরতালের সময় সংসদ উপনেতা সাজেদা চৌধুরীর গাড়িতে অগ্নিসংযোগসহ বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ, গুলি, ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ আর ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। হরতালে কুমিল্লায় পুলিশের গুলিতে এক জামায়াতকর্মীসহ পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছে। জামায়াতকর্মী নিহত হওয়ার প্রতিবাদে কুমিল্লায় আজ আধাবেলা হরতাল ডাকা হয়েছে। ব্যাপক সংখ্যক র্যাব-পুলিশের পাশাপাশি বিজিবি মোতায়েনের মাধ্যমে হরতাল প্রতিরোধের প্রস্তুতি ও আতঙ্ক উপেক্ষা করে রাজধানীসহ সারাদেশে পিকেটিং ও মিছিল করেছে জামায়াত-শিবির। ঘটেছে যানবাহন ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা। সকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, তেজগাঁও, ফার্মগেট, মহাখালীসহ বিভিন্ন স্থানের হরতালের সমর্থনে মিছিলের সময় জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশ পিকেটারদের লক্ষ্য করে গুলি, রাবার বুলেট ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এতে বেশ কয়েকজন গুলিবিদ্ধসহ অন্তত ৩০ জন আহত হয়। আটক করা হয় অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী। অপরদিকে, জামায়াত-শিবিরকর্মীরাও ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। তেজগাঁও রিংরোড এলাকায় শিবিরের মিছিলে পুলিশ গুলি চালায়। ঘটনাস্থল থেকে আটক তিন শিবিরকর্মীকে তেজগাঁও থানায় নেয়ার পর দুজনের পায়ে গুলি চালানো হয়। বাড্ডায় শিবিরকর্মীরা মিছিল ও পিকেটিং করার সময় একটি মিনিবাস দ্রুত পালাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হয় অজ্ঞাত এক যাত্রী। আহত হয় আরও ৫-৬ জন। বিকালে কাঁটাবন এলাকায় সংসদ উপনেতা সাজেদা চৌধুরীর গাড়িতে আগুন দেয়া হয়। তবে ওই সময় তিনি গাড়িতে ছিলেন না। ঢাকার বাইরে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে পুলিশের সঙ্গে জামায়াত-শিবিরের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। এ সময় পুলিশের গুলিতে ইবরাহীম (২৪ নামের এক জামায়াতকর্মী নিহত হয়। গুলিবিদ্ধসহ আহত হয় আরও ১০ জন। এছাড়া রাজশাহীর বিনোদপুর, রংপুর, লক্ষ্মীপুরসহ বিভিন্ন স্থানে পুলিশের সঙ্গে জামায়াত-শিবিরের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। অপরদিকে, কক্সবাজারের রামুতে পিকেটারদের অ্যাম্বুলেন্স ভাংচুরের কবলে পড়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায় এক রোগী। তবে সংশ্লিষ্টদের দাবি ভাংচুরের আগেই তার মৃত্যু হয়েছিল।
এদিকে জামায়াতের ডাকা হরতাল প্রত্যাখ্যান করে সংশ্লিষ্ট মালিক সমিতির পক্ষ থেকে পরিবহন ও দোকানপাট খোলা রাখা ঘোষণা দেয়া হলেও তাতে সাড়া মেলেনি। রাজধানী থেকে দূর-পাল্লার কোনো যানবাহন ছেড়ে যায়নি। অধিকাংশ দোকানপাট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছিল বন্ধ। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকলেও তাতে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ছিল খুব কম। ক্লাস পরীক্ষা হয়নি। স্কুলে যেতে চরম ভোগান্তির শিকার হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন অনেক অভিভাবক ও শিক্ষার্থী। সকাল থেকেই রাজধানীতে কিছু লোকাল বাস ও টেম্পো চলাচল করলেও যাত্রী ছিল কম। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যানবাহন চলাচলের সংখ্যা কিছুটা বেড়ে যায়। সরকারি ও বেসরকারি অফিস আদালত খোলা থাকলেও তাতে লোকজনের তেমন উপস্থিতি ছিল না। শাহবাগের আন্দোলনকারীরা হরতালকারীদের প্রতিরোধের ঘোষণা দিলেও পিকেটারদের সঙ্গে তাদের কোনো সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেনি।
?????????? ?????? ???? ? : ?????? ??????? ?????? ???? : ?? ????????? ?????
হরতাল প্রতিরোধের সরকারের আহ্বান উপেক্ষা করে গতকাল জামায়াতের ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতাল স্বতঃস্ফূর্তভাবে পালিত হয়েছে। হরতালের সময় সংসদ উপনেতা সাজেদা চৌধুরীর গাড়িতে অগ্নিসংযোগসহ বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ, গুলি, ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ আর ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। হরতালে কুমিল্লায় পুলিশের গুলিতে এক জামায়াতকর্মীসহ পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছে। জামায়াতকর্মী নিহত হওয়ার প্রতিবাদে কুমিল্লায় আজ আধাবেলা হরতাল ডাকা হয়েছে। ব্যাপক সংখ্যক র্যাব-পুলিশের পাশাপাশি বিজিবি মোতায়েনের মাধ্যমে হরতাল প্রতিরোধের প্রস্তুতি ও আতঙ্ক উপেক্ষা করে রাজধানীসহ সারাদেশে পিকেটিং ও মিছিল করেছে জামায়াত-শিবির। ঘটেছে যানবাহন ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা। সকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, তেজগাঁও, ফার্মগেট, মহাখালীসহ বিভিন্ন স্থানের হরতালের সমর্থনে মিছিলের সময় জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশ পিকেটারদের লক্ষ্য করে গুলি, রাবার বুলেট ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এতে বেশ কয়েকজন গুলিবিদ্ধসহ অন্তত ৩০ জন আহত হয়। আটক করা হয় অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী। অপরদিকে, জামায়াত-শিবিরকর্মীরাও ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। তেজগাঁও রিংরোড এলাকায় শিবিরের মিছিলে পুলিশ গুলি চালায়। ঘটনাস্থল থেকে আটক তিন শিবিরকর্মীকে তেজগাঁও থানায় নেয়ার পর দুজনের পায়ে গুলি চালানো হয়। বাড্ডায় শিবিরকর্মীরা মিছিল ও পিকেটিং করার সময় একটি মিনিবাস দ্রুত পালাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হয় অজ্ঞাত এক যাত্রী। আহত হয় আরও ৫-৬ জন। বিকালে কাঁটাবন এলাকায় সংসদ উপনেতা সাজেদা চৌধুরীর গাড়িতে আগুন দেয়া হয়। তবে ওই সময় তিনি গাড়িতে ছিলেন না। ঢাকার বাইরে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে পুলিশের সঙ্গে জামায়াত-শিবিরের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। এ সময় পুলিশের গুলিতে ইবরাহীম (২৪ নামের এক জামায়াতকর্মী নিহত হয়। গুলিবিদ্ধসহ আহত হয় আরও ১০ জন। এছাড়া রাজশাহীর বিনোদপুর, রংপুর, লক্ষ্মীপুরসহ বিভিন্ন স্থানে পুলিশের সঙ্গে জামায়াত-শিবিরের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। অপরদিকে, কক্সবাজারের রামুতে পিকেটারদের অ্যাম্বুলেন্স ভাংচুরের কবলে পড়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায় এক রোগী। তবে সংশ্লিষ্টদের দাবি ভাংচুরের আগেই তার মৃত্যু হয়েছিল।
এদিকে জামায়াতের ডাকা হরতাল প্রত্যাখ্যান করে সংশ্লিষ্ট মালিক সমিতির পক্ষ থেকে পরিবহন ও দোকানপাট খোলা রাখা ঘোষণা দেয়া হলেও তাতে সাড়া মেলেনি। রাজধানী থেকে দূর-পাল্লার কোনো যানবাহন ছেড়ে যায়নি। অধিকাংশ দোকানপাট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছিল বন্ধ। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকলেও তাতে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ছিল খুব কম। ক্লাস পরীক্ষা হয়নি। স্কুলে যেতে চরম ভোগান্তির শিকার হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন অনেক অভিভাবক ও শিক্ষার্থী। সকাল থেকেই রাজধানীতে কিছু লোকাল বাস ও টেম্পো চলাচল করলেও যাত্রী ছিল কম। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যানবাহন চলাচলের সংখ্যা কিছুটা বেড়ে যায়। সরকারি ও বেসরকারি অফিস আদালত খোলা থাকলেও তাতে লোকজনের তেমন উপস্থিতি ছিল না। শাহবাগের আন্দোলনকারীরা হরতালকারীদের প্রতিরোধের ঘোষণা দিলেও পিকেটারদের সঙ্গে তাদের কোনো সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেনি।