Hasan Sash
Bangladesh Military Discussion Group
Follow ·
11 hrs ·
দাহিরের রাজ্যে আটক হওয়া একজন মুসলিম বোনের আর্তনাদ এর কথা শুনে , মুহাম্মদ বিন কাসিম মাত্র ১০ হাজার সৈন্য নিয়ে লাখের অধিক দাহিরের সৈন্যরের বিরুদ্ধে লাগার দুঃসাহস দেখিয়েছিলেন।
আল্লাহ তাকে সফল করেছিলেন , এই সেই ১৭ বয়সের যুবক, যিনি ছিলেন সে সৈন্য দলের সেনাপতি। কি ছিল ত্যাগ , তিতিক্ষা , স্বদেশী ,স্বজাতি প্রেম আর ন্যাপরায়ণতা।
আজ আমাকে সত্যি অবাক করছে , আমাদের প্রতিবেশী মুসলিম রোহিঙ্গা তাদের সাহায্য করছি না , তাদেরকে স্থান দিচ্ছি না ,বরং তাদের কে সাহায্য করতে আসা যেসব NGO কাজ করছে , তাদেরকে ব্যান করছে এই দেশের সরকার।
আর আমরা আনন্দ ফুর্তিতে জীবন কাটাচ্ছি ,বাহ্। অথচ জগতের প্রভু কথা বলেন ভিন্ন -
তোমাদের কি হলো যে, তোমরা আল্লাহর পথে সেই সব পুরুষ,স্ত্রীলোক ও শিশুদের খাতিরে লড়াই করবে না, যারা দুর্বল এবং তারা আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করছে – হে আমাদের রব আমাদের কে এই জনপদ হতে বের করে নাও, যার অধিবাসীগণ অত্যাচারী এবং তোমার পক্ষ হতে আমাদের জন্য একজন বন্ধু কিংবা একজন সাহায্যকারী বানিয়ে দাও। ( সুরা নিসা ৭৫)
আমরা ভাবছি আমরা হেসে খেলেই নিজেকে মুসলিম হিসেবে দাবি করেই পার পেয়ে যাবো , অথচ যারা শ্রম ,কষ্ট ,নির্যাতন ,সংগ্রাম করেছে ,তাদের সমান হয়ে যাবো। কিন্তু মহা পবিত্র যিনি তিনি বলেন -
তোমরা কি মনে করেছো যে, তোমরা এমনই বেহেস্তে চলে যাবে ? অথচ আল্লাহ এখন পর্যন্ত তা দেখেননি যে, তোমাদের মধ্যে এমন কে আছে যে আল্লাহর পথে প্রাণপণ লড়াই করতে প্রস্তুত এবং তারই জন্য ধৈর্যশীল ( সুরা আলে-ইমারান ১৪২
আমি রোহিঙ্গাদের পক্ষে স্টেটাস দেওয়াতে আমাকে জঙ্গি ট্যাগ খেতে হয়েছে , অনেকে আবার এর সাথে পলিটিকাল ইস্যু খুঁজছে। আবার অনেকেই খুঁজছে অর্থনীতির ক্রাইসিস , , আবার অনেকে বলে রোহিঙ্গা কারণে মায়ানমারের সাথে সম্পর্ক নষ্ট করতে চাই না , কারণ মায়ানমার আমাদের বাণিজ্যের ভবিষ্যতে এর সম্ভাবনা ,ব্লা ব্লা ব্লা। এদের অধিকাংশই বাংলাদেশের একটা নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের সমর্থনকারী।
এখন আমি চিন্তা করছি , ধরুন আমাদের পাশে রোহিঙ্গাদের স্থানে ,যদি অন্য ধর্মের লোক ,বৌদ্ধ ,হিন্দু হাত ,তাহলে তখন কি আমরা এইভাবে দূর দূর করে তাড়িয়ে দিতে পারতাম , কখনোই না , বরং আমাদের সেক্যুলার আর চেতনাধারীরা সবার আগে তাদের জন্য এগিয়ে আসত ,মানুষের কাছে প্রশংসা পাওয়ার আশা |
অনুমতি দেয়া হলো তাদের কে যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হচ্ছে, কেননা তার মজলুম এবং আল্লাহ অবশ্যই তাদেরকে সাহায্য করার ক্ষমতা রাখেন। (সুরা হজ্জের ৩৯ )
একজন মুসলিম এর জন্মই হয় যুদ্ধ করে গাজী হওয়ার জন্য নতুবা শহীদ হওয়ার জন্য | কারণ পৃথিবীতে ভাল মন্দ , সত্য মিথ্যা , অত্যাচার -ন্যায়পরায়ণতার সংঘাত থাকবেই । পৃথিবীতে যেমন কখনো কখনো ফেরাউন ,নমরুদকে রাজ্যত্ব থাকে , তেমনি তাদের জম মুসা (আ ) এবং ইব্রাহিম (আ ) দের আল্লাহ আবির্ভাব ঘটান।
আবার পৃথিবীতে কখনো কোনো সময় সুলাইমান (আ ) ও জুলকারনাঈমদের মত দিগ্বিজয়দীদের আবির্ভাব ঘটান।
মন্দ ,মিথ্যা আর অত্যাচার কিছুদিনের জন্য স্থায়িত্ব পেলেও , চিরস্থায়ী নয়।যুগে যুগে বা তার দীর্ঘ সময়ের পরে সেসবের অবসান ঘটে প্রকৃত মুসলিমদের ( মুনাফিক ,নামধারী নয় ) হাত ধরে।
আর অত্যাচারী নির্যাতনকারীরা যুগে যুগে শয়তানদের পক্ষে কাজ করেছে , অন্যদিকে বিশ্বাসীরা অসহায়দের সহায় হয়েছে।
যারা ঈমানদার তারা আল্লাহর পথে লড়াই করে। পক্ষান্তরে যারা কাফের তারা লাড়াই করে শয়তানের (তাগুতের) পক্ষে। সুতরাং তোমরা লড়াই করতে থাকো শয়তানের পক্ষাবলম্বনকারীদের বিরুদ্ধে (দেখবে) শয়তানের চক্রান্ত একেবারেই দুর্বল। (নিসা-৭৬) |
আমি জানি আমার এই কথা অল্প সংখক ছাড়া কারো হৃদয়ে স্পর্শ করবে না , কারণ মুনাফিকদের অন্তরে আল্লাহ আবরণ দিয়ে রেখেছেন ,এরা অনুধাবন করতে পারবে না।
তারা কি কোরআন সম্পর্কে গভীর চিন্তা করে না? না তাদের অন্তর তালাবদ্ধ? সূরা মুহাম্মদ-৪৭:২৪
আল্লাহ যখন দেখবেন আমাদের দ্বারা মুসলিমদের কোন সাহায্য বা কল্যাণ সংগঠিত হচ্ছে না , তখন আমাদের পতিত করবেন দুর্যোগ আর দূভিক্ষে আমাদের কিছু অংশকে ধ্বংস করে আবার নতুন কাউকে সে স্থানে আনয়ন করবেন (যেভাবে ইংরেজদের আনয়ন করা হয়েছে আমাদের স্থানে , কারণ বাংলার মানুষ সিরাজুদ্দোলাকে সাহায্য করার চিন্তাই করে নাই , অতঃপর ইংরেজদের দ্বারা সৃষ্ট কৃত্তিম দুর্ভিক্ষ ছিয়াত্তরের মন্বন্তর ,উপমহাদেশের এক তৃতীয়াংশ মানুষ মারা যায় । )
এই দুনিয়ার হাসি তামাশা , রঙ্গ ঢং ,বিনোদন , খেলাধুলা এইসব কিছুই অল্পদিনের , তারপরে।
সেদিন আল্লাহ স্থাপন করিবেন ন্যায় বিচারের মানদণ্ড। (আল কোরান )
সব শেষে তাঁর নিকট তোমাদের ফিরে যেতে হবে। (আল কোরান )
3636
Comments
Tanvir Hasan মোছাম্মদ নাহিদার চিঠি পেয়ে মুহাম্মদ বিন কাশিম ছুটে আসেন আর আমরা ইতিহাসে খুজে বেড়াই কয় জন বাংলাদেশি মিডেলইষ্টে আকাম করেছে অতপর এই হিসাবের সকলকেই আমরা রহিংগা হিসাবে চালিয়ে দিয়ে জনমনে রহিংগা বিদ্বেষ ছড়াই
Like ·
Reply ·
2 ·
10 hrs ·
Edited
You are not aware of the ground reality. Manugdaw and Budhidang is 80-90% Rohingya. They maintain a semi autonomous region by default. Nobody wants to become a beggar and leave their property and home behind which their forefather lived in.
MY DEAR MR. TOP CAT,
YOUR COMMENTS HAVE REALLY OFFENDED ME.
FIRSTLY, TELL ME I HAD IT BEEN IN YOUR OWN CASE WHAT WOULD COME FIRST, YOUR LIFE OR YOUR PROPERLY?
GROUND REALITY? HAVE YOUR EVER SERVED IN THE DEFENSE FORCE/INT ORGS OR IN THE FOREIGN MINISTRY? THAT AUTHORIZES YOU TO TALK ON THESE HUMANITARIAN ISSUES OR ITS FUTURE IMPLICATIONS ON OUR STRATEGIC/ NATIONAL INTEREST?
I am eagerly looking forward for your JUSTIFING YOUR OWN REMARKS.MANY THANKS AND SALAAM.
Aung San Suu Kyi made angry 'Muslim' comment after tense exchange with BBC presenter Mishal Husain, it is claimed
http://www.independent.co.uk/news/p...e-interviewed-by-a-muslim-after-a6951941.html
Burmese leader reportedly angered by questions about anti-Islamic attitudes in the country
Click to follow
The Independent Online
Aung San Suu Kyi during the BBC interview BBC
Aung San Suu Kyi lost her cool following a tense interview with BBC presenter Mishal Husain and was heard muttering "no one told me I was going to be interviewed by a Muslim", it has been claimed.
The leader of Burma’s National League for Democracy was challenged on anti-Islamic attitudes and violence towards Muslims in Burma, a majority Buddhist nation where Muslims make up just four per cent of the population.
When Husain asked about the plight of Muslims during the
2013 interview, Ms Suu Kyi, who is expected to undertake a formal position in power next month, insisted it did not represent “ethnic cleansing”.
Aung San Suu Kyi, whose party is due to take over the government (Getty)
“It's a new problem and yet it's linked to old problems as well,” she said.
“I would like to make the point that there are many moderate Muslims in Burma who have been well integrated into our society, but these problems arose last year and I think this is due to fear on both sides.
"This is what the world needs to understand; that the fear is not just to the side of the Muslims but on the side of the Buddhists as well.”
ঢাবিতে সু চির নোবেল কেড়ে নেয়ার দাবি
বিশেষ প্রতিবেদনHits: 3787
মিয়ানমারের সেনাবহিনী কর্তৃক রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের উপর চালানো নির্যাতনের প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) মানববন্ধন ও মুকাভিনয় অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে এ মানববন্ধন ও মুকাভিনয় অনুষ্ঠিত হয়। মুকাভিনয় পরবর্তী মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা সে দেশের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির শান্তিতে নোবেল পুরস্কার কেড়ে নেওয়ার দাবি করেন। তারা বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে সু চির ভূমিকা শান্তি নয়, অশান্তির বার্তা বহন করে।
মানববন্ধনে অধ্যাপক তপন কামিলুস ডি রোজারিও বলেন, মিয়ানমারে মুসলমানদের উপর চলমান নির্যাতনের প্রতিবাদ করার ভাষা আমাদের নেই। বিশ্বকে সবার জন্য বাসযোগ্য করে শান্তি সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠা করতে হবে। ধর্ম যেন কোন মানুষকে দেশ থেকে বিতাড়ন করার কারণ না হয়, সে জন্য আন্তর্জাতিকভাবে মায়ানমারের উপর হস্তক্ষেপ করতে হবে।
মাইম অ্যাকশানের প্রতিষ্ঠাতা মীর লোকমান বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি অসাম্প্রদায়িক প্রতিষ্ঠান। আমরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও গাইবান্ধার ঘটনায় প্রতিবাদ করেছি। তেমনি শিল্পের চেতনাবোধ থেকে মিয়ানমারে মুসলমানদের উপর নির্যাতনের প্রতিবাদ করছি।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা ‘স্টপ জোনোসাইড ইন মিয়ানমার’, ‘রোহিঙ্গারাও মানুষ তাদের হত্যা করো না’, ‘সেইভ হিউমিনিটি’, ‘মাতৃভিটা থেকে তাড়িয়ে দিওনা রোহিঙ্গাদের’-সহ বিভিন্ন ধরনের পোস্টার, প্ল্যাকার্ড বহন করা হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মাইম অ্যাকশানের আয়োজনে প্রতিবাদী এ মানববন্ধন ও মুকাভিনয়ে ঢাবির বিশ্ব ধর্ম ও সংস্কৃতি বিভাগের চেয়ারম্যান ড. ফাদার তপন কামিলুস ডি রোজারিও, মাইম অ্যাকশনের প্রতিষ্ঠাতা মীর লোকমানসহ শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
উৎসঃ jagonews24
http://truestory24.com/exclusive/11104-2016-11-21-03-00-03?q=12
BREAKING NEWS.
NOVEMBER 21, 2016.
CHINA OPENS ITS BORDER FOR PEOPLE ESCAPING FROM MYANMAR.
rtnbd ·
http://rtnbd.net/international/12752
মিয়ানমার থেকে পালিয়ে যাওয়া মানুষদের জন্য সীমান্ত খুলে দিয়েছে চীন
মিয়ানমারের চলমান সংঘাতে উদ্বেগ প্রকাশ করে তা নিরসনে দেশটির সকল রাজনৈতিক দলকে আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়েছে চীন। একই সঙ্গে সংঘাত থেকে বাঁচতে পালিয়ে যাওয়া মানুষদের জন্য সীমান্ত খুলে দিয়েছে দেশটি।রবিবা…
RTNBD.NET
মায়ানমারে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা নির্যাতনে একসময় ক্ষোভের বিষ্ফোরন ঘটবেইঃদি গার্ডিয়ান – Prothom Bangladesh
TOP NEWS এক্সক্লুসিভ বহিঃর্বিশ্ব মায়ানমারে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা নির্যাতনে একসময় ক্ষোভের বিষ্ফোরন ঘটবেইঃদি গার্ডিয়ান November 20, 2016 November 21, 2016 prothom bangladesh 0…
PROTHOMBANGLADESH.NET
http://www.prothombangladesh.net/news/17481
Rohingya, another RWANDA, another United Nation’s failure!
By Dr.Anita Schug, The Stateless Rohingya (TSR Article) Burma wrote the fate of its ethnic minority, the Rohingya already more than 50 years ago. Now, Daw Aung…
THESTATELESS.COM