What's new

Bangladesh Revolution News and Updates

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পাঁচবার ফাঁসি হওয়া উচিত : কাদের সিদ্দিকী
যতদিন ইসলাম থাকবে ততদিন ইসলামী রাজনৈতিক দল থাকবে

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীরের পাঁচবার ফাঁসি হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম। গতকাল বিকালে গাজীপুরের সখীপুর উপজেলার কালমেঘা ছলঙ্গা বাজারের এক জনসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
সভায় বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন, রাজাকার-আল-বদরদের যদি একবার ফাঁসি হয়, তাহলে যিনি রাজাকার তৈরি করেছেন আমাদের বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পাঁচবার ফাঁসি হওয়া উচিত।
তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীরকে ‘পাকিস্তানি’ উল্লেখ করে বলেন, ১৯৭১ সালে তার রাষ্ট্রপতি ছিলেন ইয়াহিয়াহ, আর আমাদের রাষ্ট্রপতি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। মহীউদ্দীন খান আলমগীর ছিলেন তত্কালীন পাকিস্তানের এডিসি। তিনি হলেন বর্তমান বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আর আমি হলাম নব্য রাজাকার, নব্য বলার কি দরকার ছিল, রাজাকার বললেই হতো!
এ মাসের শুরুর দিকে দেশব্যাপী পুলিশের গণহত্যা প্রসঙ্গে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন, ১৭০ জন লোক মরেছে মাত্র ২ সপ্তাহে, স্বাধীনতার ৪৩ বছরে মাত্র ২ সপ্তাহে এত লোক মারা যাওয়ার ইতিহাস নেই। ৭১ সালে ২৪ মার্চের আগে মাত্র ৩শ’ লোক মারা গিয়েছিল।
তিনি বলেন, রাস্তায় মিছিল বের করলেই মানুষকে পাখির মত গুলি করা হয়। পাকিস্তান সেনাবাহিনীও কখনও মসজিদ লক্ষ্য করে গুলি চালায়নি—যা এই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী করেছে।
বিরোধী দল আন্দোলন করতে জানে না মন্তব্য করে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন, আমরা একটা বিরোধী দল পেয়েছি মাশাল্লাহ! কি করে আন্দোলন করতে হয় তারা তাও জানে না।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, যতদিন ইসলাম থাকবে ততদিন ইসলামী রাজনৈতিক দল থাকবে। কারণ সব মুসলমানই জামায়াতে ইসলামী করে না, দেশের কোটি কোটি মুসলমান ইসলামি আন্দোলন করতে জানে। আমি এমপি, মন্ত্রী হওয়ার জন্য রাজনীতি করি না, আমি মানুষের পাহারাদার হতে চাই।
?????????????????? ??????? ????? ???? ???? : ????? ????????

Who ever can read bangla, should read this article
 

IAB to support Hefajat’s ‘Dhaka siege’

Islami Andolan Bangladesh on Friday said it would extend support to the ‘Dhaka siege’ programme called by Hefajat-e-Islam for
April 6, if the government did not arrest the ‘atheist’ bloggers of Shahbagh by April 5.

IAB amir Syed Rezaul Karim, better known as Pir Saheb of Charmonai, made the announcement at a ‘grand rally’ of the party at the
capital’s Motijheel Shapla roundabout on Friday.
The rally demanded formulation of an anti-blasphemy act to punish the ‘atheists’.
IAB organised the rally to push its five-point demand that included restoration of the phrase ‘absolute faith and trust in Almighty Allah’ in the constitution, holding of the next general election under a non-partisan government, an end to violence and terrorism and introduction of an ‘Islamic constitution’.
The IAB amir announced that they would besiege the Prime Minister’s Office on April 25 demanding enactment of a law for punishment of those who were maligning Islam as well as arrest of the ‘atheist’ bloggers.
They will submit a memorandum to the office of the United Nations in Dhaka on April 4 in demand of stopping the killing of Muslims in Myanmar and vowed to start a ‘long march’ towards Myanmar on May 8 in protest at the mass killings and burning of mosques, madrassahs and houses of Muslims in that country.
The IAB long marches will start from Dhaka to Kuakata on April 19, 20 and 21, from Dhaka to Tentulia on May 13, 14 and 15 and from Dhaka to Sylhet on June 2 and 3. They will hold a worker’s rally in Dhaka on May 1 to mobilise public support for its five-point demand.
The IAB amir said some people had been making ‘derogatory’ remarks on Islam and the Prophet (SM) as the government remained ‘silent’. The government has been behaving like ‘autocrats’ and pursuing a policy of ‘oppression’ on opposition parties in the name of democracy, he added.
He also criticised the opposition for boycotting parliament while enjoying all facilities and privileges of parliamentary democracy.
Other IAB leaders censured Jamaat-e-Islami for opposing the liberation war and defaming Islam. They said the doctrine of Jamaat founder Maulana Maududi did not represent true Islam.
IAB secretary general Maulana Yunus Ahmad said they would work with Jamaat-e-Islami, if it gave up its founder’s doctrine at an open press conference.

The rally was also addressed by IAB Dhaka city unit amir ATM Hemayet Uddin, presidium members Nurul Huda Fayezi and Fayzul Karim.
Several thousand followers of Charmonai Pir Saheb joined the rally.



IAB to support Hefajat?s ?Dhaka siege?
 
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পাঁচবার ফাঁসি হওয়া উচিত : কাদের সিদ্দিকী
যতদিন ইসলাম থাকবে ততদিন ইসলামী রাজনৈতিক দল থাকবে

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীরের পাঁচবার ফাঁসি হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম। গতকাল বিকালে গাজীপুরের সখীপুর উপজেলার কালমেঘা ছলঙ্গা বাজারের এক জনসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
সভায় বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন, রাজাকার-আল-বদরদের যদি একবার ফাঁসি হয়, তাহলে যিনি রাজাকার তৈরি করেছেন আমাদের বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পাঁচবার ফাঁসি হওয়া উচিত।
তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীরকে ‘পাকিস্তানি’ উল্লেখ করে বলেন, ১৯৭১ সালে তার রাষ্ট্রপতি ছিলেন ইয়াহিয়াহ, আর আমাদের রাষ্ট্রপতি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। মহীউদ্দীন খান আলমগীর ছিলেন তত্কালীন পাকিস্তানের এডিসি। তিনি হলেন বর্তমান বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আর আমি হলাম নব্য রাজাকার, নব্য বলার কি দরকার ছিল, রাজাকার বললেই হতো!
এ মাসের শুরুর দিকে দেশব্যাপী পুলিশের গণহত্যা প্রসঙ্গে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন, ১৭০ জন লোক মরেছে মাত্র ২ সপ্তাহে, স্বাধীনতার ৪৩ বছরে মাত্র ২ সপ্তাহে এত লোক মারা যাওয়ার ইতিহাস নেই। ৭১ সালে ২৪ মার্চের আগে মাত্র ৩শ’ লোক মারা গিয়েছিল।
তিনি বলেন, রাস্তায় মিছিল বের করলেই মানুষকে পাখির মত গুলি করা হয়। পাকিস্তান সেনাবাহিনীও কখনও মসজিদ লক্ষ্য করে গুলি চালায়নি—যা এই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী করেছে।
বিরোধী দল আন্দোলন করতে জানে না মন্তব্য করে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন, আমরা একটা বিরোধী দল পেয়েছি মাশাল্লাহ! কি করে আন্দোলন করতে হয় তারা তাও জানে না।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, যতদিন ইসলাম থাকবে ততদিন ইসলামী রাজনৈতিক দল থাকবে। কারণ সব মুসলমানই জামায়াতে ইসলামী করে না, দেশের কোটি কোটি মুসলমান ইসলামি আন্দোলন করতে জানে। আমি এমপি, মন্ত্রী হওয়ার জন্য রাজনীতি করি না, আমি মানুষের পাহারাদার হতে চাই।
?????????????????? ??????? ????? ???? ???? : ????? ????????

Who ever can read bangla, should read this article

Bangabir has to attend court again :agree: .
 
i dont get it Awami league have made Bangladesh officially an atheist country by law, reversing the old ordinance of BNP party founder that declared bangladesh as muslim country


so whats the issue now...i still think most Bangladeshi have Aethesit point of view or they wouldnt have voted overwhelmingly to Awami league?

secondly unless all islamic parties join hand in bangladesh including the jamat, there voice will be very little
 
i dont get it Awami league have made Bangladesh officially an atheist country by law, reversing the old ordinance of BNP party founder that declared bangladesh as muslim country

If AL did make it an officially Atheist nation, they would have been long gone by now :lol:

Islam is still the nation's state religion, and that was made during the Ershad-era back in the 80's.

so whats the issue now...i still think most Bangladeshi have Aethesit point of view or they wouldnt have voted overwhelmingly to Awami league?

Most Bangladeshis are religious-minded people.

secondly unless all islamic parties join hand in bangladesh including the jamat, there voice will be very little

That is already in motion! Other than Jamaat, there are many smaller Islamist parties.
 
so what is happening after the massive failure of Shahbag...

they are now divided??

Check out status updates of one organizer of Shahbag - famous Ami pial

কথাটা সামুর এক পুরানা ব্লগারের, সিনেমায় যেমন দেখা যায় ভিলেনগুলা সব হয় ভদ্রলোক, শিক্ষিত মার্জিত টাইপের, সাধারণে তাদের ব্যাপক গ্রহণযোগ্য একটা মুখোশ থাকে, বিপরীতে হিরোরা অনেকটা রাস্তার পোলা টাইপ, স্ল্যাং ছাড়া কথা নাই, বাট দুষ্টের দমনে এরাই শেষ পর্যন্ত ইফেক্টিভ।

কথাটা মনে পড়লো শাহবাগ গিয়া। আজকে যেই দুষ্টচক্রটা প্রজন্মের আন্দোলনরে কুক্ষিগত এবং ছুরি মারার জন্য ভীষণ মরিয়া, এদের শাহবাগে এবং প্রচুর শিক্ষিত পোলাপাইনের কাছে দেবতার মতো ভাবমূর্তি। মানে অঙুলী হেলনে জীবন দিবো টাইপ, এদের পাশাপাশি এক মঞ্চে খাড়াইয়া কথা কইতে গেলে প্রথমে জুতা মারবো আমারে পাবলিক, তারপর মাইক কাইড়া নিয়া টাইনা হিচড়া মঞ্চ থিকা নামাইবো, তারপর গণধোলাই দিয়া বাড়ি পাঠাইয়া দিবো। ঈশ্বর বিশ্বাস না থাকুক, আইডল বিশ্বাসতো আছে, এই ভদ্রলোক (এবং ভদ্রমহিলারা) কখনও খারাপ হইতে পারেনই না। :)

ছুরি ঠেকাইতে মাঠে নামার পর একের পর এক ষড়যন্ত্র আবিস্কার করি এবং বিমূঢ় হই! এই ভদ্রলোক, এই নিষ্পাপ চেহারার বিপ্লবী ভদ্রলোক!!! এই মহিলা! এই ভদ্রমহিলা!!! এই এনজিও!!! এত্ত টাকা!!!! ওয়াও ম্যান!!!! এবং অবাক হই এদের অনেকের প্রভাব এমনকি প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর পর্যন্ত প্রসারিত। ছোটমন্ত্রী, উত্তরপাড়া না হয় বাদই দিলাম।

বন্ধু কয়, দোস্ত তুমি কিন্তু ব্লাইন্ডে খেলতেছো, এত্ত ঝুকি ব্যাকিং ছাড়া নিও না। তোমার পিছে কেউ নাই। সবাই কইলাম শত্রু, সবাই চান্সে আছে তোমারে ঝাড়ার।

কি আর কমু, মোবাইল টিপি- হ্যালো সোহানা, এমআর নাইন কলিং, গিভ মি দ্যাট লুক অব ইউরস, প্রমিজ ইট উইল বি লঙ্গার নেক্সট টাইম :)
হ্যালো এম, টেডি ইজ সেফ টেডি...
হ্যালো সিস, গিভ মি আ স্মাইল, ইউ নো ইট কিপস মি এলাইভ...


কয়েকদিন আগে মীরপুরে এক ছবিওয়ালার বাড়িতে গোপন বৈঠক বসেছিলো। এজেন্ডা ছিলো যে কোনো মূল্যে এই আন্দোলন থেকে আওয়ামী লীগ ছাত্রলীগকে বের করে দিতে হবে এবং তারপর সেটার গতিপথ ঘোরাতে হবে। তো বৈঠকের মিনিটস এই স্ট্যাটাসে প্রাসঙ্গিক নয়, প্রাসঙ্গিক হচ্ছে এরপর হঠাৎই নতুন সব তত্ব নিয়ে শাহবাগে হাজির হতে দেখা যাচ্ছে ঝান্ডুবামদের। কারা বিএনপি জামাতের হয়ে ভাড়া খাটে, কাদের অফিসে হিজবুতের পোস্টার ব্যানার রাখা হয় এসব অনেক আগেই জানা আমার। ছবির হাটকে কেন্দ্র করে বদরুদ্দিন উমর-ফরহাদ মজহার এবং পিটার কাস্টার্সের (যার ঢাকা নিমন্ত্রণের কৃতিত্ব দাবি করেন ওই ফটোগ্রাফার) তৎপরতা, নীল নকশা সবই নখদর্পনে।২৬ মার্চ মঞ্চের সামনে ইচ্ছাকৃত হট্টগোল পাকানো হয়েছিলো, ইমরান এইচ সরকারের উপর হামলার নীলনক্সা সেদিন সফল হয়নি। তবে আগামী ৪ এপ্রিল ভয়ঙ্কর কিছু ঘটানোর পরিকল্পনায় অবিচল এই চায়নিজ বামরা।

ভাইরা, যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি এবং ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে ব্যবসায় রূপ দেওয়া জামাত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে যে কোনো প্রতিবাদে আমার পুর্ণ সমর্থন আছে, কিন্তু এটা অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে কার সঙ্গে, কার পারপাজ আমরা সার্ভ করতে যাচ্ছি, এদের মূল উদ্দেশ্য কি। চায়নিজ বামরা আমাদের বন্ধু না, এইটা যাদের বিশ্বাস করতে সমস্যা হইতেছে তারা অপেক্ষা করেন, তবে বড্ড দেরি হয়ে যাবে, যখন আপনার করার কিছুই থাকবে না। তার চেয়ে সময়ে সাবধান হোন, লাথি মেরে খেদান এদের আশপাশ থেকে। এনজিও খুলে বিদেশের অনুদানে কোটিপতি হয়ে সর্বহারার আন্দোলনের কথা বলা এইসব ভন্ডদের মুখের উপর সিটিএন বলেন।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, জয় তারুণ্য.

ওদের অডাসিটি আজ বাংলার মানুষের দেখা হয়ে গেছে। বক্তৃতার শুরুতে বা শেষে জয় বাংলা বলেই নাই!! এই নিয়ে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মসূচীর বিরোধীতা করে এরা? ভালো ভালো...

জয় বাংলার সাথে এতই বিরোধ থাকলে গণজাগরণ মঞ্চের বাইরে গিয়া ল্যাদাও...
এটা জয় বাংলার মঞ্চ। স্বপক্ষের লোকদের জন্য...

প্রিয় প্রজন্ম, চলো একটু ইতিহাসের পাতা উল্টাই। ৭১এর ১৬ ডিসেম্বরের পর থেকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পর্যন্ত জামাত-ছাত্র সংঘের (এখন শিবির) কোনো অস্তিত্ব ছিলো না এ দেশে। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত সদ্য স্বাধীন বাংলায় তারপরও বিপ্লবের নাম করে চলছিলো অরাজকতা। ব্যাংক লুট, পুলিশ হত্যা, সাংসদ হত্যা, পাটের গুদামে আগুন, কারখানায় আগুন- ইত্যাদি ইত্যাদি। হ্যা সব হচ্ছিলো মার্কসবাদের নামে, মাওয়ের নামে, চে গুয়েভারার নামে, বিপ্লবের নামে। শিক্ষিত, পড়ুয়া, তেজী সব ছেলেদের লাশ বানিয়ে তাদের মাথা গুলিয়ে ঢোকানো হয়েছিলো বিপ্লবের নামে এই ভ্রান্তি। তারা বিপ্লবের নামে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে দাড়িয়ে গিয়েছিলো, মুক্তিযোদ্ধাদের বিপক্ষে দাড়িয়ে গিয়েছিলো, সার্বভৌম বাংলাদেশের বিপক্ষে দাড়িয়ে গিয়েছিলো। সুবাদেই বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ড, সামরিক শাসন, দেড় যুগের স্বৈরাচার এবং স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির পুনর্বাসন। এক কথায় এই ছদ্মবেশী বামেরাই গণতন্ত্রকে হত্যা করে সেনাবাহিনী এনেছিলো ক্ষমতায়, ফিরিয়ে এনেছিলো জামাত শিবিরকে।

গত কিছুদিন ধরে জামাত শিবির আর মাঠে নেই। আমরা কাদের দেখছি? এরা কি বলছে এইসব? এরাই কি তারা নয় যারা এতদিন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী তত্ব লিখে সহায়তা দিয়েছে স্বাধীনতা বিরোধীদের? আজ নরমপন্থা চরমপন্থার তফাৎ বোঝাচ্ছে উস্কানিমূলক মিথ্যাচারে! বিভ্রান্ত হয়ে এদের যারা বুকে টেনে নিচ্ছো তাদের সাবধান করা আমার কর্তব্য, আমি সেটাই করেছি। তাদের কাদের পাছায় যন্ত্রণা হচ্ছে তাও দেখছি। যুদ্ধে জেতার জন্য ধৈর্য্যটা জরুরী এবং শত্রু মিত্র চেনাটাও। মধুর কথায় আগুন কথায় মাথা পাতার আগে একটু দম নিয়ে দাড়াও বন্ধু। একটু নিরীখ করো সামনের বিপ্লবীটাকে।

বাম চোদার টাইম নাই
বঙ্গবন্ধুর বাংলা চাই...

শাহবাগ হইছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়, সে চেতনার মূল ভাবনা ছিলো বাঙালী জাতীয়তাবাদ, যারা এইটারে ধার করা কিংবা ফ্যাসিস্ট বইলা আখ্যায়িত কইরা ভি্ন্ন ব্যাখ্যা দেয় মায়রে বাপ তাগো গুরুর থিসিসরে...

আবারও কই, দূরে থাক, দূরে গিয়া মর

নিজেরা নিজেরা বা নিজেদের মধ্যে এই কথাগুলা আমার কাছে খুবই ক্লিশে লাগে। হোয়াট দ্য ফাক ইজ মিনট বাই দ্যাট! দেয়ার ইজ অনলি আমরা এবং তারা। কোনো নিজেরা নিজেরা নাই, ওদের যারা আমাদের হইতে চাইতেছে ছদ্মবেশে এবং ধরা খাইতেছে, তারাই নিজেরা বা নিজেদের তত্ব দিতেছে। তাদের কই, দূরে গিয়া মরো, আমরা তোমাগো ছাড়াই পারবো, একাত্তরেও পারছি, ২০১৩ সালেও পারবো

বোকা পোলাপানরে একটু পিঠ চাপরানি দিলে, নেতা ভাব নিতে দিলে, তলায়াও দেখেনা কার কাছে মাথা বেচ্লো!
চীনা বাম (বদ মজহার গ্রুপ), ফ্রিডম পার্টির যুব কমান্ড সহ যেসব ফিফথ এলিমেন্ট ৯৩ আন্দোলনে প্রতিপক্ষে ছিল আর ছুরি মারছিলো তারাই আজ বিপ্লবী সাইজা শাহবাগে এন্ট্রি নিছে, তাই খুব খুব খিয়াল কইরা!

and then -

253711_3909449714054_615674256_n.jpg
 
If BAL just allows 1 peaceful demo to either BNP, Jamat or these smaller islamic parties Dhaka city will be flooded with corores of patriots. But then again ,being Facist awami scums R acting as per their nature. Facism always get ousted violently under people's wrath and awami scums will inshallah suffer the same fate.
 
If Hefazat-e-Islam and 18 party alliance succeed, and if some how Awami maloon government fall before election then how many of you guys think that Bangladesh will become Islamic Republic considering the rise and unification of Ulama.
 
If Hefazat-e-Islam and 18 party alliance succeed, and if some how Awami maloon government fall before election then how many of you guys think that Bangladesh will become Islamic Republic considering the rise and unification of Ulama.

Awami League already plotting to foil April 6 program by sending Ctg DC to tell lies but Allama Shafi told them to get lost.

Ershad went against Awami League stand and said he is with April 6 program.
 
A bit disturbing video, watch at your own risk
Police lost both hands while trying to throw a sound grenade


So Awami bastard gopal gonja police was trying to throw sound grenade on Shibir activists but Allah decided to give him a doze of his own medicine. Good riddance. Nor regret from my side for this thug. Let this Awami thug beg rest of his unworthy life.

?????? ????????? ??? ????? ????? ????????? ????? ??? ??? ????? ?????????? : ??????????? ????? ??????????
 
Last edited by a moderator:
Loose translation of the following:

Request by Environment Minister to halt the planned long march (on the 6th of April, 2013) rejected by Allama Shafi: "Shaan-e-Risalat (SAW) Conference in Chittagong, and nationwide public rapport today

Special envoy of the (BAL) PM - the Minister of Environment and Forest - Dr Hasan Mahmud requested the Amir of Hifazat-e-Islam, Allama Shah Ahmad Shafi, to postpone the planned long march on the 6th of April for a few days. The request was rejected by Allama Shah Ahmad Shafi outright and it was also confirmed that the activities can not be postponed in anyway unless the demands (of Hifazat-e-Islam for punishment of violators of Islamic sanctities by a cabal of atheist-apostate-hypocrites) are met in full. The request was made by Hasan Mahmud when he came to the office of Allama Shah Ahmad Shafi at his Madrasa premises yesterday.

Meanwhile, Hifazat-e-Islam will hold a rally in Chittagong today. The activity, known as "Shaan-e-Risalat(SAW) conference" will begin at 3 PM in the Laeldeghi ground.

On the other hand, a press conference was organized by the leaders of Hifazat-e-Islam Dhaka City branch protesting the numerous propaganda and conspiracies hatched by various quarters (with vested interests) against the long march. A human chain was formed by Islamic parties in front of the Kaemrenger Chawr Madrasa (in protest of these malicious propaganda and conspiracies against the long march).

Apart from that, public rapport and dialogue in many places around the capital continues to grow. Muslim League and Labour Party urged the public to turn the long march into a roaring success by lending their support.

Correspondents' reports (from around the country):


(Read article below for complete information)

??????? ??????? ?????????????? ?????? ??????? ???? ???????????? : ?? ?????????? ???? ??????? (??.) ??????, ????????? ???????

লংমার্চ স্থগিতে পরিবেশমন্ত্রীর অনুরোধ আল্লামা শফীর প্রত্যাখ্যান : আজ চট্টগ্রামে শানে রিসালাত (সা.) সমাবেশ, দেশব্যাপী গণসংযোগ

P1_longmarch-sthogite.jpg


প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ প্রতিনিধি বন ও পরিবেশমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ৬ এপ্রিলের লংমার্চ কর্মসূচি কিছুদিনের জন্য স্থগিত করার অনুরোধ জানালে গতকাল হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা শাহ আহমদ শফী দাবি আদায় না হলে কোনোভাবেই এ কর্মসূচি স্থগিত করা সম্ভব নয় বলে জানিয়ে দিয়েছেন। গতকাল হাছান মাহমুদ আল্লামা শফীর সঙ্গে তার মাদারাসা কার্যালয়ে দেখা করতে এসে লংমার্চ স্থগিতের অনুরোধ করেন।
এদিকে আজ চট্টগ্রামে সমাবেশ করবে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। শানে রিসালাত সম্মেলন নামক এই কর্মসূচি লালদীঘি মাঠে বেলা ৩টায় শুরু হবে।
অপর দিকে লংমার্চ নিয়ে বিভিন্ন মহলের অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে গতকাল রাজধানীতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগর নেতারা। কামরাঙ্গীরচর মাদরাসার সামনে মানববন্ধন করেছে ইসলামী দলগুলো।
এছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগ ও মতবিনিময় অব্যাহত রয়েছে। লংমার্চে সমর্থন দিয়ে তা সফল করার আহ্বান জানিয়েছে মুসলিম লীগ ও লেবার পার্টি। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবরে :
পরিবশেমন্ত্রীর অনুরোধ আল্লামা শফীর প্রত্যাখ্যান : প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ প্রতিনিধি বন ও পরিবেশমন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ লংমার্চ কর্মসূচি কিছুদিনের জন্য স্থগিত করার অনুরোধ জানালে হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা আহমদ শফী জাতীয় পর্যায়ের লংমার্চ কর্মসূচি এ মুহূর্তে স্থগিত করা কোনোভাবেই সম্ভব নয় বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, আল্লাহ, রাসুল, কোরআন ও ইসলাম অবমাননা নিয়ে নাস্তিক ব্লগারদের শাস্তির দাবিতে আমরা দেড় মাস ধরে প্রতিবাদ ও আন্দোলন কর্মসূচি পালন করে আসছি। গত ৯ মার্চ জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ সম্মেলনে প্রায় ৩ হাজার শীর্ষ আলেম ও ইসলামী নেতাদের সম্মিলিত সিদ্ধান্তের মাধ্যমে সরকারের প্রতি আমরা ১৩ দফা দাবি উত্থাপন করেছি এবং দাবি পূরণ না হলে ৬ এপ্রিল লংমার্চ কর্মসূচি ঘোষণা করেছি। এ পর্যন্ত সরকার দাবি আদায়ের ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ তো করেইনি, বরং বিভিন্ন পর্যায়ে ইসলাম অবমাননার নতুন নতুন সংবাদ আমাদের কাছে আসছে। তাই লংমার্চ কর্মসূচির সব প্রস্তুতি শেষে সরকারের সময় চাওয়াটা অনেকটা হাস্যকর ও অর্থহীন।
গতকাল রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় বন ও পরিবেশমন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এমএম সালাম, আওয়ামী যুব লীগের কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক জাফর আহমদ, হাটহাজারী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সোহরাব হোসেন নোমান, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আজম উদ্দীন দারুল উলুম হাটহাজারী মাদরাসায় আল্লামা আহমদ শফীর সঙ্গে সাক্ষাত্ করতে আসেন।
প্রতিনিধি দলের নেতা ড. হাসান মাহমুদ আল্লামা আহমদ শফীর সঙ্গে কুশল বিনিময় ও স্বাস্থ্য সম্পর্কে খোঁজখবর নেন এবং দেশের বর্তমান পরিস্থিতি ও হেফাজতে ইসলামের ৬ এপ্রিল লংমার্চ কর্মসূচি নিয়ে মতবিনিময় করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন দারুল উলুম হাটহাজারী মাদরাসার প্রখ্যাত মুহাদ্দিস ও হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় মহাসচিব আল্লামা হাফেজ মুহাম্মদ জুনায়েদ বাবুনগরী, হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমীর মুহাদ্দিস আল্লামা হাফেজ শামসুল আলম, কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা আশরাফ আলী নিজামপুরী, মাওলানা মুহাম্মদ আনাস মাদানী, মাওলানা মুনির আহমদ, আল্লামা আহমদ শফীর পিএস মাওলানা শফিউল আলম প্রমুখ।
প্রতিনিধি দলের নেতা ড. হাসান মাহমুদ আল্লামা আহমদ শফীকে লংমার্চ কর্মসূচি স্থগিতের কথা জানালে তিনি এ মুহূর্তে কর্মসূচি স্থগিত করা সম্ভব নয় বলে জানিয়ে দেন। তিনি বলেন, হেফাজতে ইসলামের ১৩ দফা দাবিতে কোনো অস্পষ্টতা নেই। এ নিয়ে কোনো অপব্যাখ্যা ও অপপ্রচারেরও সুযোগ নেই। আমাদের অন্যান্য দাবির পাশাপাশি দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির সুরক্ষা ও শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে ধর্মঅবমাননার বিরুদ্ধে অবিলম্বে কঠোর আইন পাস করা ছাড়া ওলামা-মাশায়েখ ও তৌহিদি জনতা তাদের দাবি থেকে এক চুলও পিছপা হবে না। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে লংমার্চ কর্মসূচি পালন করব এবং সরকার আমাদের দাবি পূরণ না করলে আমাদের প্রতিবাদ আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।
প্রায় ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে প্রেস বিফিংয়ে ড. হাসান মাহমুদ বলেন, আল্লামা আহমদ শফী সাহেব হুজুর ব্যক্তিগতভাবে আমার মুরব্বি। আমি এর আগেও মাঝে মধ্যে তার কাছে আসতাম। কিন্তু আজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আদেশে সরকারের পক্ষ থেকে আমরা এখানে এসেছি। প্রথমত আমাদের সরকার কোরআন-সুন্নাহর অবমাননা হয় এমন কিছু সহ্য করবে না। কোরআন-সুন্নাহ ও হজরত মোহাম্মদ (সা.)-এর বিরুদ্ধে কেউ কটূক্তি করবে, সেটিও আমরা সহ্য করব না। বাংলাদেশ সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের দেশ। এদেশে কেউ সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মনে আঘাত দেবে, সেটা কখনও কাম্য নয়, সেটা সঠিকও নয়। সুতরাং এ বিষয়গুলো নিয়ে তারা লংমার্চসহ নানা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে, এগুলোর সঙ্গে সরকার অনেক ক্ষেত্রেই একমত। আমাদের প্রশ্ন সেখানেই, এই আন্দোলনকে নিয়ে বিরোধী দল, বিশেষ করে জামায়াত-শিবির ঘোলাপানিতে মাছ শিকারের অপচেষ্টা চালাচ্ছে, আমরা সেই বিষয়টি হেফাজত নেতারাসহ আল্লামা আহমদ শফীর নজরে এনে আলোচনার চেষ্টা করেছি। লংমার্চ কর্মসূচি নিয়ে যাতে কেউ ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে না পারে, সে বিষয়ে তারা সতর্ক থাকবেন বলে আমাদের জানিয়েছেন। যেহেতু সরকার এই দাবিগুলো বিবেচনায় নিয়েছে এবং পর্যায়ক্রমে এ ব্যাপারে পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য সরকার নীতিগতভাবে সম্মত হয়েছে, সেজন্য এ কর্মসূচি নিয়ে এ পর্যায়ে অন্যভাবে কোনো কিছু করা যায় কিনা, সে বিষয়ও আমরা আলোচনায় এনেছি। এ বিষয়ে তারা চিন্তাভাবনা করবেন বলে আমাদের জানিয়েছেন।
৬ এপ্রিল লংমার্চ করা হলে সে ব্যাপারে আপনারা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কী ধরনের পদক্ষেপ নিতে পারেন, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে হাসান মাহমুদ বলেন, যেহেতু আমরা এখনও আলোচনায় আছি, সুতরাং এ বিষয়টা পরে বলা যাবে।
অন্যদিকে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় মহাসচিব আল্লামা হাফেজ মুহাম্মদ জুনায়েদ বাবুনগরী প্রেস বিফিংয়ে সাংবাদিকদের জানান, মন্ত্রীসহ সরকারি প্রতিনিধি দল হেফাজতে ইসলামের দাবিগুলোর প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করে দাবি আদায়ে সরকারকে কিছু সময় দিয়ে লংমার্চ কর্মসূচি স্থগিত করা যায় কি-না বিবেচনা করার অনুরোধ করেন। আমরা তাদের স্পষ্ট জানিয়েছি যে, শাহবাগি নাস্তিক-ব্লগার কর্তৃক রাসুল (সা.) ও ইসলাম অবমাননা নিয়ে আমরা দেড় মাস আগে থেকে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করে আসছি। সরকার এ পর্যন্ত তাদের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপই গ্রহণ করেনি; বরং ইসলামবিদ্বেষীরা এখনও প্রায় প্রতিদিনই নানাভাবে ইসলাম অবমাননা অব্যাহত রেখেছে। প্রাথমিক থেকে শুরু করে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত স্কুলের বইয়ে ইসলাম অবমাননার বহু তথ্য আসছে। আমাদের লংমার্চ কর্মসূচির প্রস্তুতি প্রায় শেষ পর্যায়ে।
তিনি বলেন, এরই মধ্যে সারাদেশে লংমার্চের পক্ষে ব্যাপক গণসংযোগ, পোস্টার-লিফলেট বিতরণ এবং পরিবহনসহ অন্যান্য প্রস্তুতিও শেষ হওয়ার পথে। এ পর্যায়ে হেফাজতে ইসলামের উত্থাপিত সংবিধানে আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা, বিশ্বাস পুনঃস্থাপন এবং দেশে ইসলাম অবমাননা বন্ধ, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির সুরক্ষা ও শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে ধর্ম অবমাননার বিরুদ্ধে কঠোর আইন পাস, ফেসবুক, টুইটারসহ বিভিন্ন ব্লগ ও সাইটে মহান আল্লাহ, রাসুল (সা.), ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে যেসব অবমাননাকর জঘন্য কটূক্তিকর প্রচারণা অব্যাহত রয়েছে, সেসব বন্ধ করে বস্তুনিষ্ঠ তদন্তের মাধ্যমে জড়িত ব্লগ, ব্লগার ও পোস্টারদাতাদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা, পাঠ্যবইয়ের সব ধর্ম অবমাননাকর মন্তব্য ও উদ্ধৃতির জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে অবিলম্বে সংশোধনী প্রকাশ, সব অনাচার, ব্যভিচার ও অশ্লীলতা এবং নাটক-সিনেমায় ব্যক্তিজীবনে ধর্মীয় নিদর্শন তথা দাড়ি-টুপি, হিজাব ও ধর্মীয় শিক্ষা নিয়ে অবমাননা রোধে পদক্ষেপ নেয়ার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দান, শিক্ষার সব স্তরে ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করাসহ ১৩টি দাবি যথাযথভাবে পূরণ না হলে আমরা জাতীয়ভাবে লংমার্চের মতো একটি বিশাল কর্মসূচি স্থগিত করতে পারি না।
প্রতিনিধি দল লংমার্চ কর্মসূচিতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির ব্যাপারে আশঙ্কা প্রকাশ করলে আমরা তাদের জানিয়েছি, হেফাজতে ইসলামের লংমার্চসহ সব কর্মসূচি অরাজনৈতিক ও শান্তিপূর্ণ। এ পর্যন্ত আমাদের সব কর্মসূচি শান্তিপূর্ণভাবে পালন হয়েছে। ঈমান-আকিদা ও ইসলাম অবমাননার বিরুদ্ধে আমাদের লংমার্চ কর্মসূচিও শান্তিপূর্ণভাবে পালিত হবে এবং এ ব্যাপারে সরকারের সার্বিক সহযোগিতা পাওয়ার ব্যাপারে আমরা পূর্ণ আশাবাদী।
চট্টগ্রামের আজ শানে রিসালাত সম্মেলন : আল্লাহ ও রাসুলের (সা.) অবমাননাকারী নাস্তিক-মুরতাদদের শাস্তিসহ ১৩ দফা দাবিতে ঢাকা লংমার্চ কর্মসূচির সমর্থনে আজ চট্টগ্রামে সমাবেশ করবে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। শানে রিসালাত সম্মেলন নামক এই কর্মসূচি লালদীঘি মাঠে বেলা ৩টায় শুরু হবে। ৬ এপ্রিলের লংমার্চের আগে এ সমাবেশ হেফাজতে ইসলামের চট্টগ্রাম অঞ্চলের বড় ধরনের প্রস্তুতি।
সূত্র জানিয়েছে, এখান থেকে লংমার্চের যাবতীয় দিকনির্দেশনা দেয়া হবে। পাশাপাশি লংমার্চ সফল করা ও এতে অংশ নেয়ার দীপ্ত শপথগ্রহণ করবেন চট্টগ্রাম, তিন পার্বত্য জেলা এবং কক্সবাজারসহ গোটা চট্টগ্রাম অঞ্চলের লাখো তৌহিদি মানুষ। এরই মধ্যে সম্মেলনের সব প্রস্তুতি শেষ হয়েছে।
সম্মেলনে সভাপতিত্ব করবেন আল্লামা শাহ আহমদ শফী। প্রধান বক্তা থাকবেন আল্লামা সাজেদুর রহমান। বক্তব্য রাখবেন চট্টগ্রাম অঞ্চলের ওলামা-মাশায়েখরা।
হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম সম্পাদক ও লংমার্চের চট্টগ্রাম অঞ্চলের সমন্বয়কারী মাওলানা মাঈনুদ্দিন রুহী জানান, সম্মেলনে লক্ষাধিক তৌহিদি মানুষ যোগ দেবেন। এরই মধ্যে সম্মেলনের জন্য প্রশাসন থেকে লিখিত অনুমতি মিলেছে বলে তিনি জানান।
ঢাকা মহানগর হেফাজতের সংবাদ সম্মেলন : ৬ এপ্রিলের লংমার্চ নিয়ে অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে গতকাল রাজধানীতে সংবাদ সম্মেলন করে হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগর। এ সময় যে কোনো মূল্যে সারাদেশ থেকে ঢাকা অভিমুখী লংমার্চ সফল করার আহ্বান জানিয়ে নেতারা বলেন, নাস্তিক ব্লগারদের ফাঁসিসহ যে ১২ দফা দাবিতে ৬ এপ্রিল সারাদেশ থেকে ঢাকা অভিমুখে লংমার্চ করে ঢাকায় আমাদের মহাসমাবেশ হবে সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ ও অহিংস। আমরা কোনো জ্বালাও-পোড়াও ও ভাংচুরে বিশ্বাস করি না। আমারা আমাদের দাবি সরকারকে জানিয়ে দিয়েছি, বল এখন সরকারের কোর্টে, সিদ্ধান্ত নেয়ার দায়িত্ব এখন সরকারের। আমাদের এই আন্দোলনে জামায়াতে ইসলামী বা অন্য কোনো দলের সঙ্গে ন্যূনতম সম্পর্ক নেই।
বিকালে লালবাগের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগরের আহ্বায়ক মাওলানা নুর হোসাইন কাসেমীর পক্ষ থেকে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা জাফরুল্লাহ খান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্লাহ, হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগরের সদস্য সচিব মাওলানা জুনায়েদ আল-হাবীব, খেলাফতে ইসলামীর আমির মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী প্রমুখ।
কামরাঙ্গীরচরে ইসলামী দলগুলোর মানববন্ধন : ৬ এপ্রিল লংমার্চ কর্মসূচি সফল করার দাবিতে গতকাল দুপুরে ইসলামী দলগুলোর উদ্যোগে কামরাঙ্গীরচর জামিয়া নূরিয়া ইসলামিয়া সংলগ্ন রাস্তায় এক মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে খেলাফত আন্দোলনের আমির মাওলানা শাহ আহমাদুল্লাহ আশরাফ বলেন, ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে সরকার ইসলামবিরোধী ব্লগার ও অপপ্রচারকারী নাস্তিকদের পৃষ্ঠপোষকতা কীভাবে করতে পারে? কীভাবে সরকারি মহল একজন স্বঘোষিত নাস্তিক ও ইসলামের বিরুদ্ধে জঘন্য কুত্সা রটনাকরীকে ‘শহীদ’ আখ্যায়িত করার প্রয়াস চালাতে পারে—তা জাতির বোধগম্য নয়। তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ঔদ্ধ্যত্বপূর্ণ বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, পুলিশকে লেলিয়ে দিয়ে মানুষ হত্যা করে আবার সেই দোষ অন্যের ঘাড়ে চাপানোর মতো জঘন্য মিথ্যাচার আর কিছুই হতে পারে না। গুলি চালিয়ে, গ্রেফতার ও হয়রানি করে তৌহিদি জনতাকে এই ঈমানি আন্দোলন থেকে পিছপা করা যাবে না। তিনি দেশ ও ঈমান রক্ষায় আগামী ৬ এপ্রিল ঐতিহাসিক লংমার্চকে সফল করার জন্য দলমত নির্বিশেষে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান। এ সময় বক্তব্য রাখেন খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মদ জাফরুল্লাহ খান, ইসলামী ঐক্যজোটের যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক আবদুল করিম, মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী, মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী প্রমুখ।
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের গণসংযোগ অব্যাহত : হেফজতে ইসলাম লংমার্চ সমন্বয় কমিটির নেতারা দেশব্যাপী গণসংযোগের অংশ হিসেবে গতকাল ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে উলামা মাশায়েখ ও ইসলামপ্রিয় জনতার সঙ্গে গণসংযোগ করেছেন।
মুফতি আবদুল রহমানের মতবিনিময়: সম্মিলিত কওমি মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা মহাপরিচালক মুফতি আবদুর রহমান বলেছেন, বর্তমানে দেশে ঈমানদার এবং বেঈমানদের মধ্যে লড়াই আরম্ভ হয়ে গেছে। আগামী ৬ এপ্রিল লংমার্চ তারই অংশ। অস্তিত্ব রক্ষায় সব ঈমানদারের উপস্থিতির মাধ্যমে নাস্তিক মুরতাদদের বিরুদ্ধে এই লংমার্চ সফল করতে হবে। তিনি গতকাল ৬ এপ্রিল লংমার্চের প্রস্তুতির লক্ষ্যে উত্তরবঙ্গ, সিলেট, ফেনী, কুমিল্লা, ভোলা, নোয়াখালী এবং চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার দায়িত্বশীল ওলামায়েকেরামের সঙ্গে মতবিনিময় করতে গিয়ে এসব কথা বলেন। হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা আহমদ শফীও তার সঙ্গে ফোনে মতবিনিময় করেন।
মুসলিম লীগের সমর্থন : মুসলিম লীগের মহাসচিব কাজী আবুল খায়ের এক বিবৃতিতে ৬ এপ্রিলের লংমার্চ সফল করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, নাস্তিকদের বিরুদ্ধে আল্লামা আহমদ শফী ঘোষিত এ কর্মসূচি সফল করা সবার ঈমানি দায়িত্ব।
লেবার পার্টির সমর্থন : ৬ এপ্রিল হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা আহমদ শফী (রহ.) আহূত লংমার্চে পূর্ণ সমর্থন দিয়ে সফল করার আহ্বান জানিয়ে লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেছেন, ব্লগার নামধারী শাহবাগি নাস্তিক মুরতাদ ধর্মদ্রোহীদের অবিলম্বে গ্রেফতার ও শাস্তির দাবিতে দল-মত নির্বিশেষে লংমার্চে অংশ নেয়া ঈমানি দাযিত্ব। তিনি গতকাল বিকালে মেজর জলিল মিলনায়তনে লেবার পার্টি ওলামা ফোরামের সঙ্গে মতবিনিময়কালে একথা বলেন। ওলামা ফোরামের আহ্বায়ক মাওলানা আনোয়ার হোসাইনের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন লেবার পার্টির মহাসচিব হামদুল্লাহ আল মেহেদীসহ অন্যান্য নেতা।
খেলাফতে ইসলামী : খেলাফতে ইসলামী বাংলাদেশের আমির মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী বলেছেন, নাস্তিক মুরতাদদের ফাঁসির আইন প্রণয়ের দাবি আদায়ের জন্য দেশের শীর্ষ আলেম আল্লামা আহমদ শফীর ডাকে আগামী ৬ এপ্রিল ঢাকা অভিমুখে লংমার্চ যে কোনো মূল্যে সফল করতে হবে। গতকাল বাদ আছর খেলাফতে ইসলামী বাংলাদেশের নির্বাহী কমিটির জরুরি সভায় তিনি একথা বলেন। খেলাফতে ইসলামী নেতারা ৬ এপ্রিলের লংমার্চ সফল করার জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেন।
এছাড়া ইমাম খতিব ঐক্যপরিষদ, তাহাফফুজে খতমে নবুওয়তসহ বিভিন্ন সংগঠন লংমার্চ সফলের আহ্বান জানিয়েছেন।
বরিশাল থেকে লংমার্চে যোগ দেবেন কয়েক লাখ মুসল্লি : নাস্তিক মুরতাদদের বিরুদ্ধে ঢাকামুখী লংমার্চ কর্মসূচি নিয়ে বরিশালসহ দক্ষিণাঞ্চলজুড়ে মুসল্লি ও তৌহিদি জনতার মাঝে ব্যাপক সাড়া পড়েছে। লংমার্চ কর্মসূচিতে বরিশাল বিভাগ থেকে কয়েক লাখ তৌহিদি জনতার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রতিদিনই বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় চলছে গণসংযোগ ও প্রস্তুতিমূলক সভা। হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এ কর্মসূচি সফল করতে পুরো বিভাগজুড়ে প্রতিদিনই গণসংযোগ ও প্রস্তুতিমূলক সভার মাধ্যমে ধর্মপ্রাণ মানুষকে সংগঠিত করছে। কর্মসূচি সফলের লক্ষ্যে আগামীকাল মঙ্গলবার নগরীর জামেয়া আরাবিয়া খাজা মঈন উদ্দিন মাদরাসায় ওলামা ও ইমাম সম্মেলন এবং পরদিন বুধবার টাউন হল চত্বরে মহা-সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে। গতকাল মহানগর লংমার্চ বাস্তবায়ন কমিটির এক জরুরি সভা থেকে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। সূত্র জানায়, বরিশাল থেকে কয়েক লাখ মুসল্লি লংমার্চে যোগ দেবেন।
নবীগঞ্জে মাওলানা ওলিপুরীর আহ্বান : বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ ও আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মুফাসসীরে কোরআন মাওলানা নুরুল ইসলাম ওলিপুরী বলেছেন, বাংলাদেশের নাস্তিকরা ফেরাউন নমরুদের চেয়েও জঘন্য। সম্প্রতি বিভিন্ন ব্লগে বাংলাদেশের নাস্তিকরা যেভাবে আল্লাহ ও রাসুলের প্রতি কটূক্তি করেছে স্বয়ং ফেরাউন-নমরুদও এমন মন্তব্য করতে সাহস পায়নি। তিনি বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে সত্যিকারের রাসুল প্রেমিকের প্রমাণ পাওয়া যাবে। যারাই আগামী ৬ এপ্রিলের ঢাকা অভিমুখী লংমার্চে অংশ নেবে তারাই প্রকৃত পক্ষে নবীর আশেক। ‘কুতবুল আলম সায়্যিদ হোসাইন আহমদ মাদানী (র.) ফাউন্ডেশন’র উদ্যোগে শনিবার রাতে নবীগঞ্জের পুরানগাঁও-এ অনুষ্ঠিত প্রথম বার্ষিক তাফসিরুল কোরআন মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাওলানা ওলিপুরী আল্লামা শফী ঘোষিত ৬ তারিখের লংমার্চে সব মুসলমানকে যোগ দেয়ার আহ্বান জানান।
‘প্রাণের বিনিময়ে হলেও লংমার্চ সফল করতে হবে’ : শায়খুল হাদিস মাওলানা নূরুল ইসলাম খান বলেছেন, নবী (স.)-কে নিয়ে কটূক্তিকারীদের অভিলম্বে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় আসে, তখনই ইসলামবিরোধী অপশক্তি মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা আহমদ শফীর আহ্বানে আগামী ৬ এপ্রিলের লংমার্চ সফলের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, প্রাণের বিনিময়ে হলেও এই লংমার্চকে সফল করতে হবে।
নোয়াখালীতে হেফাজতের সমাবেশ : লংমার্চ সফল করার লক্ষ্যে গতকাল বিকালে নোয়াখলীর প্রধান বাণিজ্যিক শহর চৌমুহনীতে হেফাজতে ইসলাম নোয়াখালী জেলা শাখার উদ্যোগে এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
হেফাজতে ইসলাম নোয়াখালী শাখার সভাপতি শায়খুল হাদিস মাওলানা নজির আহমদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মঈনুদ্দিন রুহি। বক্তৃতা করেন মুফতি আবদুল ওহাব, মুফতি হারুন, মাওলানা ইয়াকুব কাছেমী, মাওলানা শিব্বির আহমদ, মাওলানা ছিদ্দিক আহমদ নোমান, ইসলামী আন্দোলন নোয়াখালী জেলা সভাপতি হাফেজ নজির আহমদ, মাওলানা ইউছুফ, মাওলানা মুস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।
ওসমানীনগর থেকে লংমার্চে যাবে ১শ’টি গাড়ি : সিলেটের ওসমানীনগরে হেফাজতে ইসলাম ওসমানীনগর থানা কমিটি গঠন করা হয়েছে। একইসঙ্গে আগামী ৬ এপ্রিল ঢাকা অভিমুখের লংমার্চ কর্মসূচিতে ১শ’টি গাড়ি নিয়ে যাওয়ারও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এ নিয়ে ওসমানীনগরের আলেম-ওলামার পাশাপাশি সর্বস্তরের তৌহিদি জনতার মধ্যে ব্যাপক সাড়া পাওয়া গেছে।
উপমহাদেশের প্রখ্যাত বুজুর্গ আল্লামা হাফিজ মাসউদ আহমদ শায়খে বাঘার সভাপতিত্বে মাওলানা হাফিজ আবু আহমদের পরিচালনায় এক সভা অনুষ্ঠিত হয় শনিবার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আল্লামা শায়খ আবদুস শহীদ গলমুকাপনী, আল্লামা নাজির হোসাইন প্রথমপাশী, আল্লামা মুফতি ওলিউর রহমান প্রমুখ।
 
Back
Top Bottom