What's new

Bangladesh Central Bank heist and role of Sajeeb Wajed Joy [“PM” Hasina's son]

investigation team already put these information in press and that is what published. But awami league cheerleading al-cowda band dont like Eid er porer andolon.
Which newspaper or TV channel published it?
 
.
Which newspaper or TV channel published it?
link is at the bottom of the post

Bangladesh Central Bank heist and role of Sajeeb Wajed Joy [“PM” Hasina's son]

Ruling (Awami League) regime in Bangladesh never published the investigation report of Bangladesh Central bank looting in 2016. But intelligence agency investigated the matter revealed that “heist” was a pre-planned act of looting. Intelligence findings also revealed how ruling “PM” Hasina’s son Sajeeb Wajed Joy was mastermind behind the Bangladesh central bank looting and how indian company was used to clean traces of looting activities from Bangladesh Central bank computer systems.

1) SWIFT code of Bangladesh central bank was known to “PM” Hasina’s son Sajeeb Wajed Joy - this is highly suspicious why “PM” Hasina’s son had access to Bangladesh national reserve.

2) According to investigation this was not a “heist” BUT was a pre-planned looting of Bangladesh national reserve using supplied SWIFT code.

3) According to investigation, “PM” Hasina’s son Sajeeb Wajed Joy, indian origin Rakesh Astana and 3 other planned Bangladesh central bank heist in Virginia, USA.

4) “PM” Hasina’s son Sajeeb Wajed Joy kept Rakesh Astana stand by for post fund looting clean up.

5) When $100 million “heist” from Bangladesh central bank, governor directly informed “PM” Hasina.

6) “PM” Hasina told Bangladesh central bank governor to keep quiet and take direction from “PM” Hasina’s son Sajeeb Wajed Joy. “PM” Hasina was not even surprised in her reaction, as if this was expected.

7) “PM” Hasina’s son Sajeeb Wajed Joy threatened Bangladesh central bank governor to maintain complete silence (not to inform Finance minister or anyone else) and to appoint indian company headed by Rakesh Astana for cleanup traces of looting activities.

8) After “PM” Hasina’s son Sajeeb Wajed Joy threat to Bangladesh central bank governor, there had been multiple activities to hide the looting, commanded by “PM” Hasina’s son Sajeeb Wajed Joy.

9) “PM” Hasina and her son Sajeeb Wajed Joy used almost $25 million (200 core taka) of tax payer money to hide the Bangladesh bank looting. But Philippine newspaper publishing the report exposed the Bangladesh Central bank looting with supplied SWIFT code.

10) According to investigation, in order to delete all traces of Bangladesh central bank looting, “PM” Hasina’s son Sajeeb Wajed Joy appointed his accomplice, indian origin Rakesh Astana and his company. Later investigation agency found that Rakesh Astana took control of servers and other systems by ILLEGALL means and his indian team deleted all logs and traces of looting activities from Bangladesh Central Bank computer systems.


Report in Bangla:
রাকেশ আস্তানাকে ব্যাংকের সাইবার সিকিউরিটির দায়িত্ব দেয়া হয় জয়ের ইচ্ছায় : পরিকল্পিতভাবেই আলামত নষ্ট

325234_1.jpg
25 Jul, 2017

বিশেষ রিপোর্ট

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ ফান্ডের ৮১০ কোটি টাকা লোপাট হয়ে যায় ২০১৬ সালের পাঁচ ফেব্রুয়ারী। সকালে অফিস এসেই সংবাদটি শুনেন বাংলাদেশ ব্যাংকের তৎকালীন তৎকালীন গভর্নর ডক্টর আতিউর রহমান। প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, সুইফট কোডের মাধ্যমে এই টাকা লুটে নেয়া হয়। অত্যন্ত গোপনীয় এই কোড নাম্বার ছিল হাতে গোনা কয়েকজনের কাছে।


শেখ হাসিনার তথ্য প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে এই কোড নাম্বার জানতেন সজীব ওয়াজেদ জয়। ফলে ডক্টর আতিয়ার রিজার্ভ লুটের ঘটনা অর্থমন্ত্রী আবুল মালকে না জানিয়ে প্রথমেই জানান শেখ হাসিনাকে। শেখ হাসিনা সঙ্গে সঙ্গে ডক্টর আতিউরকে ডেকে নেন তার দপ্তরে। ডক্টর আতিউর প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে গিয়ে অবাক হন। শেখ হাসিনা এ নিয়ে তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাননি। বরং আতিয়ারকে বলেন এ নিয়ে চুপ থাকতে এমনকি অর্থমন্ত্রীকে না জানানোর জন্যও বলেন। এই ঘটনার সঙ্গে যেহেতু সরাসরি তথ্যপ্রযুক্তির বিষয় জড়িত এই যুক্তি দেখিয়ে এ ব্যাপারে জয়ের নির্দেশনা মতো কাজ করার জন্য শেখ হাসিনা আদেশ দেন ডক্টর আতিয়ারকে। এরপরই শুরু হয় এ ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার অপচেষ্টা। আতিয়ার শেখ হাসিনার অফিস থেকে বেরিয়ে এসে যোগাযোগ করেন জয়ের সঙ্গে। জয় সরাসরি এই ঘটনা নিয়ে উচ্চবাচ্য না করার জন্য ডক্টর আতিয়ারকে সতর্ক করে দেন। এরপরই গভর্নর আতিয়ার সিগন্যাল পেয়ে যায় যে করেই হোক এ ঘটনাকে ধামা চাপা দিয়ে রাখতে হবে। এ কারণে অর্থমন্ত্রী আবুল মালও প্রথমে রিজার্ভ চুরির ঘটনা জানতে পারেননি। ডক্টর আতিয়ারের জবানিতে এসব কথা রয়েছে একটি বিশেষ গোয়েন্দা বাহিনীর অভ্যন্তরীণ গোপনীয় রিপোর্টে। রাষ্ট্রীয় চাঞ্চ্যল্যকর ঘটনাগুলোর রিপোর্ট এভাবেই নিজেদের উদ্যোগে ওই বিশেষ সংস্থাটি তৈরী করে রাখে।

গোয়েন্দা সূত্রটির মতে, এই ঘটনা ধামা চাপা দেয়ার জন্য দেশে বিদেশে কয়েকটি জায়গায় খরচ করা হয় প্রায় ১শ ৯১ কোটি টাকা। ফলে রিজার্ভ লুটের ঘটনা প্রায় ধামাচাপা পড়ে গিয়েছিলো কিন্তু একটি পদ্ধতিগত ভুলের কারণে টাকাগুলো মাঝপথে আটকা পড়ে ফিলিপাইনে। আর মাত্র দুদিন সময় পেলে এই টাকা সম্পূর্ণ হজম করে ফেলা যেত। কিন্তু ২০১৬ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারী ফিলিপাইনের দ্যা এনকোয়েরার পত্রিকা এবং একটি টেলিভিশনে বাংলাদেশ ব্যাংক ডাকাতির ঘটনাটি প্রকাশ হয়ে পড়ে। ফলে শেখ হাসিনার ইচ্ছানুযায়ী ঘটনাটি ধামাচাপা দিয়ে রাখার জন্য সজীব ওয়াজেদ জয়ের প্রানান্তকর প্রচেষ্টা নস্যাৎ হয়ে যায়।

সূত্রমতে, বাংলাদেশ ব্যাংকের দশ কোটি টাকা লোপাটের ঘটনা সাইবার হ্যাকিং ছিলোনা। এটি ছিল সুইপ্ট কোড ব্যবহার করে ঠান্ডা মাথায় ডিজিটাল উপায়ে ব্যাংক ডাকাতি। তবে যাতে কেউ বাংলাদেশ ব্যাংকের কম্পিউটার সিস্টেমে এই সংক্রান্ত কোনো তথ্য প্রমান কখনো বের করতে না পারে এই কারণে সজীব ওয়াজেদ জয় আমেরিকা থেকে তার বন্ধু ভারতীয় নাগরিক রাকেশ আস্তানাকে ডেকে আনেন। বিশেষ গোয়েন্দা সূত্রটির দাবি, ২০১৬ সালের পাঁচ ফেব্রুয়ারী রিজার্ভ ফান্ডের ৮১০ কোটি টাকা ব্যাংকার দু’একজন কর্মকর্তার গোচরীভূত না হলেও রাকেশ আস্তানাকে আগে থেকেই প্রস্তুত রাখা হয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের সাইবার সিকিউরিটি সিস্টেম আপগ্রেডের নামে আলামত নষ্ট করে ফেলার জন্য। সিআইডি’র একজন তদন্তকারী বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকল্পে রাকেশ আসতানার যোগদানের কথা ছিলো ২০১৬ সালের এপ্রিলে। কিন্তু তাকে জরুরিভিত্তিতে ডেকে আনা হয় এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অন্ধকারে তাকে সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব দেয়া হয়।সূত্রমতে, সজীব ওয়াজেদ জয়ের উপস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় বসে রিজার্ভ লুটের পরিকল্পনা করা হয়। সে বৈঠকে জয়ের সঙ্গে রাকেশ আস্তানাসহ আরও কমপক্ষে তিনজন ছিলেন বলে একটি গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে।

এর প্রমান পরেও যায় সিআইডির তদন্ত রিপোর্টেও। জানা যায়, বাংলাদেশী কাউকে দায়িত্ব না দিয়ে আমেরিকা থেকে ডেকে আনার পর রাকেশ আস্তানা ঢাকায় এসে প্রথমেই তড়িঘড়ি করে সাইবার সিস্টেম সিকিউরিটি চেকের নামে সুইফট সিস্টেম -সংশ্লিষ্ট ৩১টি কম্পিউটারের তথাকথিত ফরেনসিক পরীক্ষা চালান। এতো বড় লুটের ঘটনার পর একজন ভারতীয় নাগরিককে ডেকে আনা হলেও সম্পূর্ণ অন্ধকারে রাখা হয় বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে।

ভারতীয় নাগরিক রাকেশ আস্তানা সিকিউরিটি চেকের নামে যেসব কম্পিউটার নাড়াচাড়া করেছিলেন পরবর্তীতে সিআইডি কর্মকর্তারা দেখতে পান, সব কম্পিউটারের লগই মুছে ফেলা হয়েছে। সিআইডি’র এক কর্মকর্তা জানান যে তারা বাংলাদেশ ব্যাংকে গিয়ে একটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে ১৩টি সার্ভার ও প্রায় দুই ডজন পরিত্যাক্ত কমপিউটার রাখা দেখতে পান। পরিত্যক্ত কমপিউটারগুলো ভাইরাসে আক্রান্ত।

জানা যায়, বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে এসব কম্পিউটার কোনোরকমের লিখিত আদেশ ছাড়াই রাকেশ আস্তানা নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয়। শেখ হাসিনা এবং জয়ের ভয়ে অনেকের মনে প্রশ্নের সৃষ্টি হলেও কেউ মুখ খুলতে সাহস পাননি। ফলে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ভারতীয় নাগরিক রাকেশ আস্তানার উপস্থিতির রহস্য জানতে শেখ হাসিনা। সজীব ওয়াজেদ জয় এবং আতিয়ার রহমানকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ প্রয়োজন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ ফান্ডের ৮১০ কোটি টাকা ডাকাতির ঘটনায় ইতোমধ্যে তৈরী করা সিআইডির প্রতিবেদনে প্রতিবেদনে প্রমাণিত রিজার্ভ চুরির আলামত নষ্টের চেষ্টা যে হয়েছিল। এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন সম্প্রতি প্রকাশিত হয় বণিক বার্তা নামের একটি দৈনিকে।

এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো কম্পিউটার অন্যত্র স্থানান্তর বা কোনো ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হলে সংশ্লিষ্ট বিভাগের লিখিত আদেশের প্রয়োজন হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা বণিক বার্তাকে জানান, লিখিত কোনো আদেশ ছাড়াই বাংলাদেশ ব্যাংকের অন্তত ৩০টি কম্পিউটার ওয়ার্ল্ড ইনফরমেটিকস সাইবার সিকিউরিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাকেশ আস্তানার জিম্মায় দেয়া হয়েছিল সে সময়। যদিও লিখিত আদেশ ছাড়া তার জিম্মায় কম্পিউটার দিতে চাননি কর্মকর্তারা। পরে গভর্নরের টেলিফোনিক নির্দেশে কম্পিউটার হস্তান্তর করেন তারা। অথচ তখনো গভর্নর সচিবালয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত কর্মকর্তারাও কম্পিউটার জব্দ করার কারণ ও পরীক্ষা-নিরীক্ষাকারী ব্যক্তির পরিচয় সম্পর্কে জানতেন না।

আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর আগে এ ধরনের স্পর্শকাতর বিষয়ে অন্য কাউকে সম্পৃক্ত করা আইনসিদ্ধ হয়নি বলে মনে করছেন তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, যেকোনো অপরাধ সংঘটিত হলে প্রথমে ঘটনাস্থলে গিয়ে আলামত সংগ্রহ করবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। যতক্ষণ না তাদের সার্বিক আলামত সংগ্রহ শেষ হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত অপরাধ সংঘটিত হওয়ার স্থানটি থাকবে তাদের নিয়ন্ত্রণে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় এ নিয়ম মানা হয়নি। পুরো ঘটনাটি চাপা রেখে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তত্কালীন গভর্নরের নির্দেশে ভারত থেকে আসা রাকেশ আস্তানার হাতে ছেড়ে দেয়া হয় গুরুত্বপূর্ণ সব কম্পিউটার। বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে তদন্তকাজ চালাচ্ছে সিআইডি।

জানতে চাইলে সিআইডির মুখপাত্র ও অর্গানাইজড ক্রাইমের বিশেষ পুলিশ সুপার (এসএস) মোল্যা নজরুল ইসলাম বণিক বার্তাকে বলেন, শুধু রাকেশ আস্তানাকেই নয়, রিজার্ভ চুরির সঙ্গে জড়িত সব সন্দেহভাজনকে সামনে রেখেই তদন্তকাজ এগিয়ে নেয়া হচ্ছে। বিষয়টি তদস্তাধীন হওয়ায় এর বেশি মন্তব্য করা সমীচীন হবে না।

তদন্ত-সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, আইসিটি মন্ত্রণালয়ের কয়েকজন কর্মকর্তাসহ সিআইডির একাধিক কর্মকর্তা রাকেশ আস্তানার সঙ্গে দেখা করতে গত বছরের শেষদিকে যুক্তরাষ্ট্রে যান। সরাসরি সাক্ষাত্ না হলেও ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে তার সঙ্গে কথা হয় কর্মকর্তাদের। ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এমন একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বণিক বার্তাকে বলেন, ভিডিও কনফারেন্সে রাকেশ আস্তানা রিজার্ভ চুরির ফরেনসিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত কিছু বিষয় সম্পর্কে কথা বলেন। এ ঘটনার সঙ্গে এক্সটারনাল টিমের পাশাপাশি ইন্টারনাল টিমও কাজ করেছে বলে তিনি জানান।

সাইবার ঝুঁকি মোকাবেলায় সরকার বাংলাদেশ কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম (বিডিসার্ট) ও বাংলাদেশ ই-গভর্নমেন্ট কম্পিউটার ইনসিডেন্ট রেসপন্স টিম (বিজিডি ই-গভ সিআইআরটি) গঠন করলেও রাকেশ আস্তানাকে দায়িত্ব দেয়ার আগে তাদেরকেও পাশ কাটানো হয়েছে।

আইসিটি মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা এ প্রসঙ্গে বণিক বার্তাকে বলেন, ঘটনা ঘটার পর পরই যদি তাদের জানানো হতো, সেক্ষেত্রে তারা বিদেশী যেকোনো প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে সহায়তা নিয়ে ফরেনসিক তদন্ত করতে পারতেন। তাছাড়া বিটিআরসির অধীনে থাকা বাংলাদেশ সাইবার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিমের সহায়তা নিয়েও ওই তদন্ত করা যেত।

দীর্ঘ ৪৩ দিন পর রিজার্ভ চুরির ঘটনায় অজ্ঞাতদের আসামি করে মতিঝিল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। পরে ওই মামলার সূত্র ধরে তদন্ত শুরু করে সিআইডি।

সে সময়ই এক সংবাদ সম্মেলনে তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে রাকেশ আস্তানাকে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়। সে সময় বলা হয়, তিনি বিশ্বব্যাংকের সাবেক আইটি-বিষয়ক পরিচালক। বর্তমানে তিনি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আইটি বিভাগের পরামর্শক হিসেবে কাজ করছেন। সংবাদ সম্মেলনে রিজার্ভ চুরি তদন্তের অগ্রগতি প্রসঙ্গে রাকেশ আস্তানা বলেছিলেন, আমরা এখন তদন্তের মাঝপথে আছি। এ ঘটনার সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব লোক, নাকি বাইরের লোক জড়িত ইত্যাদি বিষয় পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে এখন পর্যন্ত যেসব নমুনা (সাইন) পাওয়া গেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, বাইরে থেকে (এক্সটারনাল) এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। তদন্ত মাঝপথে থাকায় এর বেশি কিছু আর বলা সম্ভব হচ্ছে না। এর পর এক মাস, দুমাস করে বছর পেরিয়ে গেলেও অপরাধীদের সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য জানাতে পারেননি মোটা অংকের পারিশ্রমিক চুক্তিতে আসা রাকেশ আস্তানা।

কমপিউটার হ্যাকাররা ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ১০১ মিলিয়ন ডলার চুরি করে নেয়ার পর এই ঘটনা সম্পর্কে স্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে অন্ধকারে রেখে সমস্যাটি অভ্যন্তরিকভাবে সমাধানের জন্য ভারতীয় নাগরিক রাকেশ আসতানা’র মালিকানাধিন প্রতিষ্ঠান ‘ওয়ার্ল্ড ইনফরমিক্স সাইবার সিকিউরিটি’কে দায়িত্ব দেয়া হয়েছিলো। তদন্তকারীরা সম্প্রতি এ তথ্য জানিয়েছেন।

সিআইডি’র মুখপাত্র মোল্লা নজরুল ইসলাম জানান, রিজার্ভ চুরির ঘটনায় রাকেশ আসতানাসহ সংশ্লিষ্ট সবাই সন্দেহভাজন।

সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান যে, ২০১৬ সালের মার্চের প্রথম সপ্তাহে বিষয়টি বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ হয়ে পড়লে বাংলাদেশ ব্যাংকের একদল কর্মকর্তা রাকেশ আসতানাকে নিয়ে আগারগাওয়ে তাদের অফিসে আসেন।

ওই কর্মকর্তা জানান যে, চুরির ঘটনা ঘটার প্রায় এক মাসের মধ্যে সংবাদ মাধ্যমে তা প্রকাশ হওয়ার আগ পর্যন্ত ‘বাংলাদেশ সাইবার ইনসিডেন্ট রেসপন্স টিম’ (বিসিআইআরটি)’র কারো কাছে সাহায্যের জন্য অনুরোধ জানানো হয়নি।আইসিটি বিভাগের কর্মকর্তারা জানান যে, ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে তারা একটি ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম গঠন করার পরও তাদেরকে চুরির বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি।

কর্মকর্তা জানান, সরকারের কোন আইটি টিম সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ হলে পুলিশ তৎক্ষণাত ইন্টারপোল বা যুক্তরাষ্ট্রের এফবিআই’র সহায়তা চাইতে পারতো। প্রতিষ্ঠান দুটি অবশ্য পরবর্তীতে সহায়তা দিয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক, সিআইডি ও আইসিটি বিভাগের একটি তদন্ত দল ২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্র সফরে যায় এবং রাকেস আসতানার সঙ্গে কথা বলে। তখন আসতানা রিজার্ভ চুরির জন্য ব্যাংকের দুর্বল সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে দায়ী করেন।

সিআইডি কর্মকর্তারা জানান, তারা তদন্ত শুরুর আগ পর্যন্ত রাকেস ওই সমস্যা নিরসনের চেষ্টা করেন এবং যেসব কর্মকর্তা এই অবহেলার জন্য দায়ী ছিলেন তাদের কাউকেই ডিউটি থেকে বিরত রাখা হয়নি।

সিআইডি’র মুখপাত্র মোল্লা নজরুল ইসলাম বলেন, রিজার্ভ চুরির ঘটনায় শুধু রাকেশ আসতানা নয়, সংশ্লিষ্ট সবাই সন্দেহভাজন।

ইতোপূর্বে রয়টার্সের এক রিপোর্টে বলা হয় যে তদন্তকারিরা দায়িত্বে অবহেলা ও অসতর্কতার জন্য কেন্দ্রিয় ব্যাংকের পাঁচজন কর্মকর্তাকে চিহ্নিত করেছেন। তবে, সরকার ওই তদন্ত রিপোর্ট এখনো জনসম্মুখে প্রকাশ করেনি।

http://www.newsonbd.net/newsdetail/detail/200/325234
 
.
i make my own destiny, just because im a bangladeshi citizen doesnt mean i can't choose to forgo of it. i'm not a bangladeshi national anyways. i won't endure this countries politics in the name of patriotism. number 1 reason i chose to not apply in the airforce or the army as my first choice.

Fair enough. You sound like BD people I know that are more rational than rest.

Your politicians are all saints and only do what is best for the country without giving in to greed?

Definitely overall way more capable than BD. That's why overtime there has been enough base threshold to develop credible institutions to have appropriate checks and balances. This has a current follow on effect on very important things, that are accelerating now in India, but stagnating or worse in BD. Just one example:

http://economictimes.indiatimes.com...sharing-banking-info/articleshow/59941307.cms

https://defence.pk/pdf/threads/bangladeshi-money-in-swiss-banks-jumps-by-19.504776/#post-9660021

What's the point? This kind of post is kinda irritating. Worst part of it is this is a bullsh!t thread created by idune and what's written in the OP and in the posts of Banglar Bir are totally baseless.

The point is free speech. Feel free to disagree with it.
 
.
What is there to steal from an LDC bank??? The coffers were already dry!!
 
.
link is at the bottom of the post
Online newspaper not recognized by anyone...big deal.

Bangladesh will publish reserve heist report after Philippines lawsuits ends, says Muhith
Sylhet Correspondent, bdnews24.com

Published: 2017-08-05 15:40:21.0 BdST Updated: 2017-08-05 15:40:21.0 BdST


  • RCBC.jpg


Finance Minister AMA Muhith says he will make the Bangladesh Bank heist report public only after the lawsuit in Philippines ends.




A panel led by former central bank governor Mohammed Farashuddin submitted its findings almost a year ago.

"We can't release it until the lawsuit in Philippines is settled," Muhith told reporters in Sylhet on Saturday.

Cyber criminals tried to steal nearly $1 billion from Bangladesh Bank in February last year and made off with $81 million via an account with the New York Federal Reserve.

The fund was wired to four accounts with false names at a Manila branch of the Philippines’s Rizal Commercial Banking Corp or RCBC before vanishing.

Most of the money was laundered through Philippine casinos.

About $15 million recovered from a gaming junket operator has been returned to Bangladesh, with a further $2.7 million frozen.

RCBC was fined a record $20 million by the Philippine central bank for its failure to prevent the movement of the stolen money through its bank.

An anti-money laundering body filed charges against five RCBC officials in connection with the theft.

Bangladesh formed an inquiry over the heist, which made headlines in the international media, led by Farashuddin.

It has been almost a year the probe body filed its findings to Finance Minister Muhith, but the government did not made it public.

A few months ago, Muhith went on record saying that they would reveal the findings after recovering the remaining funds.

"Rizal Bank has already declined to return the remaining of money. It would be a bit problematic, if we publish them now," Muhith said on Saturday replying to a query from the media.


http://bdnews24.com/economy/2017/08...t-after-philippines-lawsuits-ends-says-muhith
 
.
Online newspaper not recognized by anyone...big deal.

No one looking for recognition from awami league thieves who are involved in Bangladesh bank looting. Not mention looting billions from Sonali bank, Basic bank , Agrani bank etc. Did Awami League do anything to recover money? Hell no. So don't try to babble awami bs to shine reputation of chief looter Sazeeb Wajed Joy and his grand father sheikh mujib. Looting from Bangladesh runs into sheikh mujib family. Now live with eid er porer andolon.
 
.
No one looking for recognition from awami league thieves who are involved in Bangladesh bank looting. Not mention looting billions from Sonali bank, Basic bank , Agrani bank etc. Did Awami League do anything to recover money? Hell no. So don't try to babble awami bs to shine reputation of chief looter Sazeeb Wajed Joy and his grand father sheikh mujib. Looting from Bangladesh runs into sheikh mujib family. Now live with eid er porer andolon.
Hukku bandor kothakar, tui sala bidesh theke eto 'inside information' paos ki koira. AL is here to stay..
 
.
Bangladesh suggests inter-agency task force to recover BB heist fund from Philippines
Special Correspondent

Bangladesh has asked the Philippines to form an “inter-agency task force” to coordinate the recovery of the huge fund plundered from the Bangladesh Bank through the cyber heist.
Foreign Minister AH Mahmood Ali made the request to his counterpart Alan Cayetano at a meeting on Monday in Manila, the foreign ministry said.

Mahmood Ali was in Manila to attend the ASEAN Regional Forum or ARF meetings.
He thanked Caeytano for the support extended by the Filipino government in recovering part of the heist fund.

A Philippine court in September ruled that Bangladesh Bank was the rightful owner of around $15 million surrendered by casino boss Kim Wong and his Eastern Hawaii Leisure Company.
Meanwhile, Finance Minister AMA Muhith said he would make the Bangladesh Bank heist report public only after the lawsuit in Philippines ends.

A panel led by former central bank governor Mohammed Farashuddin submitted its findings to the government almost a year ago.
“We can’t release it until the lawsuit in Philippines is settled,” Muhith told reporters in Sylhet on Saturday.

Cyber criminals tried to steal nearly $1 billion from Bangladesh Bank in February last year and made off with $81 million via an account with the New York Federal Reserve.
The fund was wired to four accounts with false names at a Manila branch of the Philippines’s Rizal Commercial Banking Corp or RCBC before vanishing.
Most of the money was laundered through Philippine casinos.
About $15 million recovered from a gaming junket operator has been returned to Bangladesh, with a further $2.7 million frozen.
RCBC was fined a record $20 million by the Philippine central bank for its failure to prevent the movement of the stolen money through its bank.

An anti-money laundering body filed charges against five RCBC officials in connection with the theft.
Bangladesh formed an inquiry over the heist, led by Farashuddin as it made headlines in the international media,
It has been almost a year the probe body filed its findings to Finance Minister Muhith, but the government did not made it public.
A few months ago, Muhith went on record saying that they would reveal the findings after recovering the remaining funds.
“Rizal Bank has already declined to return the remaining of money. It would be a bit problematic, if we publish them now,” Muhith said on Saturday replying to a query from the media.

http://www.weeklyholiday.net/Homepage/Pages/UserHome.aspx?ID=3&date=0#Tid=14544
 
.
TK. 73,000 CRORE SIPHONED OFF IN 2014
Money laundering and default loans are threatening economy
A. M. K. Chowdhury
THE people of Bangladesh are quite familiar with the white-collar crime called money laundering, a nonviolent crime committed for financial gain.
Money laundering is the generic term used to describe the process by which criminals disguise the original ownership and control of the proceeds of criminal conduct by making such proceeds appear to have derived from a legitimate source.

In August this year State Minister for Finance and Planning M.A. Mannan told Parliament that Bangladesh Bank would probe the siphoning off some Tk.73,000 crore in reply to a question of the Jatiya Party MP Pir Fazlur Rahman.

Prime Minister Sheikh Hasina told Parliament that her government has got a report from the US based Global Intelligence Network (GIN) on the siphoning off Tk. 1200 (twelve hundred) crore to 12 (twelve) countries by the family members of Ziaur Rahman.

The government is investigating the alleged money laundering. Appropriate actions will be taken against them after scrutinising the facts through the investigation. The PM further said the government has already brought back some of the money siphoned off by Khaleda’s youngest son Arafat Rahman Koko. The government has taken some steps regarding the matter. “I can’t tell everything for the sake of ongoing investigation.” If allegation is proved then appropriate action will be taken. (the Daily Naya Diganta, dated September 14, 2017).

Earlier the PM while addressing a discussion organized by the Dhaka City unit of Awami League (AL) marking the 65th founding anniversary of the party at Suhrawardi Uddayan alleged that Begum Khaleda Zia’s son Tarique Rahman laundered thousands of Taka from the country. It is the AL which brought back the laundered money from abroad. All money stashed away in Swiss banks will be brought back soon. (The Independent, dated June 28, 2014).
Bangladesh Bank reserve heist
Bangladesh Bank (BB) reserve heist which involved $101 million (Taka 800 crore) was the biggest financial scams in the banking sector during the AL –led government that the country has ever seen.

The cyber thieves stole the money from BB foreign currency account with the Federal Reserve Bank of New York. Almost the entire amount was transferred to the Philippines banking system and small amount of it to Sri Lanka by suspected Chinese hackers on February 5, 2016. However, the Philippine government has returned $15 million so far. (The Daily Naya Diganta, dated April 17, 2017).
The government would seek help from the central bank of China and its law enforcement agencies to recover the entire stolen money which was lost in the BB reserve heist. (The Daily Naya Diganta, dated August 24, 2017).

Finance Mnister (FM) AMA Muhith said he would make the BB reserve heist report after the lawsuit in Philippines is settled. A panel led by former governor Mohammad Farashuddin submitted its findings to FM almost a year ago, but the government did not make it public. The money was sent to four accounts with false names at a Manila branch of the Philippines Rizal Commercial Banking Corporation (RCBC) before vanishing. An anti –money laundering body filed charges against five RCBC officials in connection with the theft. (The Daily Observer, dated August 6, 2017).
$34.63 million of $101 million recovered
The FM said of the total $101 million, the government has so far recovered $34.63 million.. Of the total money $20 million was reimbursed for Sri Lanka to the Federal Reserve Bank, New York.Of the $81 million that went to the Philippines, $14.63 million has been deposited to the Federal Reserve Bank of New York (FRBNY) in BB’s account, the FM added. Bangladesh did not get back $66.37 million as yet. “Legal steps are underway in Philippines for recovering the rest of the stolen money,” the FM said. (The Daily Observer, dated June 21, 2017)

An official of the United States of Federal Bureau of Investigation (FBI) engaged in Philippines claimed that the online heist of $81 million from the central bank account of BB with the Federal Reserve Bank of New York in February, 2016 was orchestrated by a state.
Though he did not mention the name of the state, he hinted that it was not Bangladesh, but an authoritarian country in the Southeast Asia. The FBI has been leading an international investigation into the heist, in which hackers breached Bangladesh Bank’s system and used SWIFT (Society for Worldwide Interbank Financial Telecommunication) messaging network to order the transfer of nearly $1 billion from its account at the New York Fed. (The Daily Observer, dated March 30, 2017).
Default loan is creating alarming situation
Default loan is creating alarming situation for Bangladesh’s banking sector. In five years to the end of FY 2016 the amount of total default loan in the banks reached to Tk.70,430 crore including Tk. 11,237 crore defaulted in July – March of the current fiscal year. A sum of Tk.12,350 crore were rescheduled in 2014, Tk.19140 crore in 2015 and Tk. 15,420 crore in last year. (The Daily Observer, dated August 10, 2017)

State Minister for Finance and Planning M.A.Mannan told Parliament that Bangladesh Bank will probe the alleged siphoning off some Tk.73,000 crore. “The central bank will take steps against the looting or siphoning off the money, and the government will provide all out cooperation so that we can prevent the rise in such activities in the future ,” he said while replying to a supplementary question from Jatiya Party MP (Member of Parliament) Pir Fazlur Rahman.
Tk. 73,000 crore siphoned off in 2014
Citing a newspaper report, Fazlur Rahman said some Tk. 73,000 crore was siphoned off the country in 2014 as per statistics of Washington – based Global Financial Integrity (GFI) and wanted to know what steps the government is taking to prevent the crime. (The Daily Observer, dated May 4, 2017)
Nearly 80 percent of the money laundering conducted from Bangladesh is done under the cover of export – import business. The Money laundering in committed through over – invoicing in the imports and under – invoicing in exports.

Money laundering is a big threat for our economy.
Effective measures should be taken to bring back the laundered money and persons who are involved in it should be brought to the book.
The banks play a great role in the economic development of a country.
Default loans should be reduced and granting of loans should be considered properly to ensure smooth running of the banks.
http://www.weeklyholiday.net/Homepage/Pages/UserHome.aspx?ID=4&date=0#Tid=14888
 
.
12:00 AM, November 16, 2017 / LAST MODIFIED: 10:43 AM, November 16, 2017
Shajahan Khan at it again
Visits central bank, meets CBA leaders
Staff Correspondent
Shipping Minister Shajahan Khan yesterday claimed that he met the CBA leaders and activists of Bangladesh Bank at its headquarters in the capacity of a trade unionist, not as a minister.
As he arrived, the Collective Bargaining Agent leaders greeted the minister at the BB headquarters around 1:40pm, clapping and chanting political slogans.


Shajahan then went to the office of Abu Hena Mohd Razee Hassan, a deputy governor of BB, as Governor Fazle Kabir was abroad.

Soon, two other deputy governors rushed there to meet the minister. The CBA leaders were with Shajahan at the time.

Top bankers and BB executives feared that the management of the central bank might face pressure from the CBA for undue benefits, such as postings, promotions and loans, as they have shown that they have the capacity to bring in a powerful minister to their internal meeting.

On top of that, the meeting was at a place considered the custodian of the country's economy.


The shipping minister attended the meeting which was part of a two-day representatives' gathering organised by the BB's CBA.

“As a politician and a minister, he can attend CBA programmes, no problem.
But the question is, can he do it at the central bank?” said a top banker with four decades of experience in the industry.
This, however, was not the first time Shajahan showed up at the Bangladesh Bank for CBA meetings, He had done it six times before and three times whilst being a minister.


“I have come here to talk with the central bank's CBA leaders and activists about two issues. It is not my job to exchange views with the CBA on the overall situation at the central bank,” said the shipping minister after the CBA meeting yesterday.

Shajahan told reporters that he discussed mobilising funds for Rohingya refugees and sensitising trade unions to demand trial of BNP-Jamaat people who had bombed and killed people between 2013 and 2015.

Some people described his central-bank visit negatively with an ill motive, he added.
Each garment worker would donate Tk 10 through their respective factory owners to the fund he initiated for Rohingya refugees, Shajahan said.


Nearly 100 organisations under the Workers, Employees, Professionals and Freedom Fighters Coordination Council would also give money to the fund, the minister said.

Asked what was his opinion of the current state of the country's banking sector, Shajahan said the finance minister would talk about that.
Shajahan left Bangladesh Bank around 3:45pm.
Related Topics
Bangladesh Shipping Minister Shajahan Khan
Shajahan Khan
Shipping Minister Shajahan Khan
http://www.thedailystar.net/frontpage/shajahan-flexes-cba-muscles-bb-again-1491844
 
.

Pakistan Defence Latest Posts

Back
Top Bottom