Banglar Bir
SENIOR MEMBER
- Joined
- Mar 19, 2006
- Messages
- 7,805
- Reaction score
- -3
- Country
- Location
The India Doctrine
জানেন কি !গত ৭ বছরে দেশ থেকে লুটপাটের পরিমান ৬লক্ষ ৮২ হাজার ২৯৩ কোটি টাকা !!
যা দিয়ে করা যেতো নিজস্ব খরচে ২৫ টি পদ্মা সেতু!ঘোষণা করা যেতো ৩ বছরের অর্থ বাজেট
বাংলাদেশকে করা যেতো একটি উচ্চ আয়ের দেশ !
৩০ লক্ষ পরিবারকে দেয়া যেতো প্রায় ২০ লক্ষ টাকা করে যা দিয়ে সেসব পরিবার হয়ে যেতো উচ্চ আয়ের পরিবার !
আগেই জানিয়ে রাখি পদ্মা সেতুর খরচ ধরা হয়েছে - ২৫হাজার কোটি টাকা ।
এবার আসুন জেনে নেই এর কিছু অংশ কিভাবে লুট করা হয় -
- বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে চুরি হয় ৭৩৬০ কোটি টাকা । ক্ষমতাসীনদের ইশারায় এই চুরি করা হয়েছে যা ইতিমধ্যেই প্রমানিত।
- তিন ব্যাংকের এটিএম থেকে চুরি হয় ২০ লক্ষ টাকা ।
- বানিজ্যিক ব্যাংক থেকে জালিয়াতি করা হয়েছে ১লক্ষ ৮হাজার কোটি টাকা। যার মুনাফা প্রতি মাসেই ব্যাংক থেকে গ্রাহকদের দেওয়া হচ্ছে ।
- বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০১৫ সাল পর্যন্ত ব্যাংকি খাতের অবলোপনকৃত ঋণের পরিমান ৩৮ হাজার কোটি টাকা, যা কখনোই আদায় করা সম্ভব না ।
- বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং খাতের খেলাপি ঋণের পরিমান ৫৪ হাজার কোটি টাকা যা থেকে একদিনও কোন সুদ আসেনা । যা সংগ্রহ করতে প্রতিনিয়ত ব্যাংক কে সুদ দিতে হচ্ছে ।
- রাষ্ট্রায়ত্ত বানিজ্যিক ব্যাংকের ঋণের পরিমান ৬৭ হাজার কোটি টাকা ।
- ২০০৯/১০ এ শেয়ার বাজার কেলেংকারিতে জালিয়াতি হয়েছিলো প্রায় ৪১হাজার ৩৮৩ কোটি ৫২ লক্ষ টাকা ।
- ডকুমেন্ট কারসাজি, মিথ্যা ঘোষণা, দলীল জালিয়াতি সম্পত্তির বর্ধিত মুল্যের জালিয়াতি মোট ৬ টি ব্যাংকে এর পরিমান প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা ।
- হলমার্ক জালিয়াতি ৩ হাজার ৬০৬ কোটি টাকা ।
- এমএলএম প্রতিষ্ঠান (ডেস্টিনি , যুবক ইত্যাদি ) জালিয়াতির পরিমান প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা ।
- সম্প্রতি অগ্রণী ব্যাংক ও সোনালি ব্যাংক থেকে ঋনের নামে লুট হয় প্রায় ৫০০ কোটি টাকা।
- মাত্র ২ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে ভারত হাতিয়ে নেয় প্রায় কয়েক কোটি টাকা।
এ ছাড়াও আরও অনেকবার বিভিন্ন খাতে প্রায় ৩ লক্ষ কোটি টাকা লুট হয়ে যায় বাংলাদেশ থেকে যার হিসাব আজ ও পাওয়া যায়নি ।
উন্নয়নের নামে ১০ গুনের বেশী খরচ নির্ধারন করে ক্ষমতাসীনরা প্রতিনিয়ত হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা।
মাত্র একটা দুর্নীতির কারনে পাকিস্তানের আদালত সে দেশের প্রধানমন্ত্রীকে অযোগ্য ঘোষনা করলো, যদি আমাদের বিচার বিভাগও স্বাধীন হত তবে সীমাহীন দুর্নীতির কারনে আমাদের ক্ষমতাসীনদেরকে কয়েকশো বার ফাঁসিতে ঝুলতে হতো।
এতো এতো টাকা লুট হয়ে যাবার পর ও আমরা আছি বিনোদন নিয়ে ব্যাস্ত । এভাবে আবেগ নিয়ে জড়িয়ে থাকলে একদিন হয়তো এই সম্পূর্ণ দেশটি লুট হয়ে যাবে কিন্তু আমরা টের পাবনা । আর যদিও টের পাই তখন হয়তো আর আমাদের কিছুই করার থাকবেনা ।
এবার তো অন্তত অলসতার ঘুম ভেঙ্গে জেগে উঠুন !!
তথ্য সংগ্রহ - অনলাইন ।
জানেন কি !গত ৭ বছরে দেশ থেকে লুটপাটের পরিমান ৬লক্ষ ৮২ হাজার ২৯৩ কোটি টাকা !!
যা দিয়ে করা যেতো নিজস্ব খরচে ২৫ টি পদ্মা সেতু!ঘোষণা করা যেতো ৩ বছরের অর্থ বাজেট
বাংলাদেশকে করা যেতো একটি উচ্চ আয়ের দেশ !
৩০ লক্ষ পরিবারকে দেয়া যেতো প্রায় ২০ লক্ষ টাকা করে যা দিয়ে সেসব পরিবার হয়ে যেতো উচ্চ আয়ের পরিবার !
আগেই জানিয়ে রাখি পদ্মা সেতুর খরচ ধরা হয়েছে - ২৫হাজার কোটি টাকা ।
এবার আসুন জেনে নেই এর কিছু অংশ কিভাবে লুট করা হয় -
- বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে চুরি হয় ৭৩৬০ কোটি টাকা । ক্ষমতাসীনদের ইশারায় এই চুরি করা হয়েছে যা ইতিমধ্যেই প্রমানিত।
- তিন ব্যাংকের এটিএম থেকে চুরি হয় ২০ লক্ষ টাকা ।
- বানিজ্যিক ব্যাংক থেকে জালিয়াতি করা হয়েছে ১লক্ষ ৮হাজার কোটি টাকা। যার মুনাফা প্রতি মাসেই ব্যাংক থেকে গ্রাহকদের দেওয়া হচ্ছে ।
- বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০১৫ সাল পর্যন্ত ব্যাংকি খাতের অবলোপনকৃত ঋণের পরিমান ৩৮ হাজার কোটি টাকা, যা কখনোই আদায় করা সম্ভব না ।
- বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং খাতের খেলাপি ঋণের পরিমান ৫৪ হাজার কোটি টাকা যা থেকে একদিনও কোন সুদ আসেনা । যা সংগ্রহ করতে প্রতিনিয়ত ব্যাংক কে সুদ দিতে হচ্ছে ।
- রাষ্ট্রায়ত্ত বানিজ্যিক ব্যাংকের ঋণের পরিমান ৬৭ হাজার কোটি টাকা ।
- ২০০৯/১০ এ শেয়ার বাজার কেলেংকারিতে জালিয়াতি হয়েছিলো প্রায় ৪১হাজার ৩৮৩ কোটি ৫২ লক্ষ টাকা ।
- ডকুমেন্ট কারসাজি, মিথ্যা ঘোষণা, দলীল জালিয়াতি সম্পত্তির বর্ধিত মুল্যের জালিয়াতি মোট ৬ টি ব্যাংকে এর পরিমান প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা ।
- হলমার্ক জালিয়াতি ৩ হাজার ৬০৬ কোটি টাকা ।
- এমএলএম প্রতিষ্ঠান (ডেস্টিনি , যুবক ইত্যাদি ) জালিয়াতির পরিমান প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা ।
- সম্প্রতি অগ্রণী ব্যাংক ও সোনালি ব্যাংক থেকে ঋনের নামে লুট হয় প্রায় ৫০০ কোটি টাকা।
- মাত্র ২ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে ভারত হাতিয়ে নেয় প্রায় কয়েক কোটি টাকা।
এ ছাড়াও আরও অনেকবার বিভিন্ন খাতে প্রায় ৩ লক্ষ কোটি টাকা লুট হয়ে যায় বাংলাদেশ থেকে যার হিসাব আজ ও পাওয়া যায়নি ।
উন্নয়নের নামে ১০ গুনের বেশী খরচ নির্ধারন করে ক্ষমতাসীনরা প্রতিনিয়ত হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা।
মাত্র একটা দুর্নীতির কারনে পাকিস্তানের আদালত সে দেশের প্রধানমন্ত্রীকে অযোগ্য ঘোষনা করলো, যদি আমাদের বিচার বিভাগও স্বাধীন হত তবে সীমাহীন দুর্নীতির কারনে আমাদের ক্ষমতাসীনদেরকে কয়েকশো বার ফাঁসিতে ঝুলতে হতো।
এতো এতো টাকা লুট হয়ে যাবার পর ও আমরা আছি বিনোদন নিয়ে ব্যাস্ত । এভাবে আবেগ নিয়ে জড়িয়ে থাকলে একদিন হয়তো এই সম্পূর্ণ দেশটি লুট হয়ে যাবে কিন্তু আমরা টের পাবনা । আর যদিও টের পাই তখন হয়তো আর আমাদের কিছুই করার থাকবেনা ।
এবার তো অন্তত অলসতার ঘুম ভেঙ্গে জেগে উঠুন !!
তথ্য সংগ্রহ - অনলাইন ।