Follow along with the video below to see how to install our site as a web app on your home screen.
Note: This feature may not be available in some browsers.
I heard that the prime minister's office and the military advisor to the prime minister are putting pressure on the navy to award the indigenous frigate program to India. So, I think India is not at all worried about Chinese investments in Bangladesh because Hasina is making efforts to make our armed forces dependent on India. People also say that India has objected to our navy's plan to buy submarines from China.If you may recall - Indians don't at all like the fact that all these China-financed projects are materializing in Bangladesh and it is making Bangladesh a formidable China-friendly adversary in its own back yard, economic adversary for now - but also maybe military adversary and "challenger" in the near future.
Actually both want a regime change but in different ways!Anyway, USA doesn’t want a regime change and neither does India.
Lmfao! Man you are impossible! Even nowadays the pet dog of Hasina doesn't believe that she has any power!But Hasina doesn’t really care. She is going to retire within 5 years anyway. So she is immune from blackmail
Yes same statement that you used to write with @BananaRepublicUK ID !After Hasina, BAL will splinter as will BNP.
So all ( super power and regional powers ) are still buttering Hasina for sure ,but in your wet dream , soon you will understand it!India and US are playing good cop and bad cop - in the hope of bullying Hasina away from China.
Both USA and India want an anti China govt. in Bangladesh because China is the common enemy of both the USA and India. If BNP comes to power with the help of the USA then they will make sure that BNP keeps distance from China and wholeheartedly supports Indo-Pacific initiative.
If India really doesn't want full dominance of a non Asian power in Asia then why did they join Quad? Quad has been created to contain China. In Quad both USA and Australia are non Asian powers.China and India both agree that no non-Asian power should have full dominance in Asia.
@saif , ভাই, ফরহাদ মজহার সাহেবের এই লেখাটা একটু কষ্ট করে পড়ে দেখেন। এমন অনেক কিছু আছে উনার ওয়েবসাইট বা ফেসবুকে ফলো করে, সার্চ করে দেখতে পারেন!আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত অন্যান্য মানবাধিকার বলতে তিনি কি বুঝাতে চেয়েছেন? ভোটের অধিকার কায়েম হলে জনগনের ক্ষমতায়ন হবে। আর জনগনের ক্ষমতায়ন হলে সব ধরনের মানবাধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে। এটাই সত্যি।
If India really doesn't want full dominance of a non Asian power in Asia then why did they join Quad? Quad has been created to contain China. In Quad both USA and Australia are non Asian powers.
@saif , ভাই, ফরহাদ মজহার সাহেবের এই লেখাটা একটু কষ্ট করে পড়ে দেখেন। এমন অনেক কিছু আছে উনার ওয়েবসাইট বা ফেসবুকে ফলো করে, সার্চ করে দেখতে পারেন!
'সংবিধান' একটি ঔপনিবেশিক ধারণা। ঔপনিবেশিক শক্তি শাসিতদের শাসন করবার জন্য 'সংবিধান' ( বা বাংলাদেশের সংবিধানের ভাষায় 'সর্বোচ্চ আইন' তৈরি করে)।
বিপরীতে 'গঠনতন্ত্র' একটি স্বাধীন রাজনৈতিক জনগোষ্ঠির নিজেদের 'গঠন' করবার প্রক্রিয়া ও রূপ। তার মধ্যে আমরা নিজেরা নিজেদের মধ্যে কি ধরণের সম্পর্ক বজায় রাখবো তার নৈতিক, আদর্শিক, সাংস্কৃতিক ও আইনী দিকগুলো পরস্পরের সঙ্গে আলাপ আলোচনা তর্ক বিতর্কের মধ্য দিয়ে নির্ণয় করা হয়। এটা একটী প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় একটি জনগোষ্ঠির নিজেদের রাজনৈতিক ভাবে 'গঠন' করবার প্রক্রিয়া। প্রক্রিয়ার ফলাফলকে একটা লিখিত দলিলে রূপ দিলে তাকে বলা হয় 'গঠনতন্ত্র' । যেখানে এই কাজটি করা হয় তাকেই গাঠনিক সভা কিম্বা রাষ্ট্র গঠন সভা Constituent Assembly) বলা হয়।
ভুল করবেন না। ইংরেজিতে Constutute করা মানে নিজেদের রাজনৈতিক ভাবে 'গঠন' করা। এটা একটি সামাজিক, সাংস্কৃতিক, বুদ্ধিবৃত্তিক ও রাজনৈতিক প্রক্রিয়া। তাই Constitution মানে 'গঠনতন্ত্র', কনস্টিটিউশান মানে 'সংবিধান' না।
এটাও মনে রাখতে হবে রাষ্ট্র স্রেফ আইনী প্রতিষ্ঠান না। রাষ্ট্রের ভৌগলিক, ভাষিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয়, নৈতিক এবং সর্বোপরি দার্শনিক তাৎপর্য রয়েছে।
এ কথাগুলো আমি দীর্ঘকাল ধরেই বলে আসছি। দীর্ঘকাল ঔপনিবেশিক শাসনের কুফলের ফলে আমরা যেহেতু 'সংবিধান' নামক শব্দ বা ধারণাটির সাথে পরিচিত তাই রাষ্ট্র বলতে আমরা সংবিধান বুঝি। 'গঠন' সহজে আমাদের মাথায় ঢোকে না। সময় লাগবে। অসুবিধা নাই। আমার ধৈর্য আছে। তাড়াহুড়ার কিছু নাই। কথা বলতে গেলে আমাদের নিজের অজান্তেই মুখ থেকে 'সংবিধান' বের হয়ে পড়ে। তবে দীর্ঘকাল ধরে আমার রাষ্ট্র ও রাজনীতির পর্যালোচনা যাঁরা অনুসরণ করেছেন তাঁরা 'গঠন' ও 'গঠনতন্ত্র' বর্গটি সম্পর্কে পরিচিত।
জাতীয় ইনসাফ কমিটির প্রস্তাবনায় বাংলাদেশকে নতুন ভাবে 'গঠন' করবার প্রস্তাব আছে। নতুন সংবিধান প্রণয়ণ নাই। একে সংকীর্ণ আইনী অর্থে নতুন সংবিধান প্রণয়ণের প্রস্তাব বলে কিছু কিছু সাংবাদিক বলছেন। তাঁরা সঠিক বলছেন না। কারণ কেউই মনোযোগ দিয়ে প্রস্তাবনাটি পড়েন নি।
নিজেদের রাজনৈতিক ভাবে গঠন করা যে কোন জনগোষ্ঠিরই 'অধিকার'। তাই জাতীয় ইনসাফ কমিটির প্রস্তাবনা কোন রাজনৈতিক কর্মসূচি নয় বা কোন রাজনৈতিক দলিলও নয়। এটি একান্তই মানবাধিকারের দলিল। ফলে ইনসাফ ও মানবাধিকারে বিশ্বাসী কোন রাজনৈতিক দলের এতে বিপন্ন বোধ করার কারণ নাই।
আসুন বাংলাদেশকে আমরা নতুন ভাবে গড়ে তুলি এবং ফ্যাসিস্ট শক্তি ও ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ব্যবস্থার বিরুদ্ধে জনগণের লড়াই তীব্র থেকে তীব্রতর করে তুলি।
আমাদের এখনকার লড়াই সুনির্দিষ্ট ভাবে ক্ষমতাসীন ফ্যাসিস্ট ও ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ব্যবস্থার বিরুদ্ধে।
আরও পড়বার ও জানবার জন্য আসুন:
chintaa.com
If India really doesn't want full dominance of a non Asian power in Asia then why did they join Quad? Quad has been created to contain China. In Quad both USA and Australia are non Asian powers.
In order to prevent China from becoming too dominant in Asia. Not in order to make America dominate Asia.
American lawmakers want to send UN troops to conduct free, fair, and participatory election in Bangladesh. Is this the beginning of the end of Sheikh Hasina?
That Indian wish IMO is ultimately a wish that isn't going to materialize.
China is firmly on its way to topple the US as number one, in another decade, possibly even sooner.
India has nothing in its arsenal to stop this. They better change their tune - and fast.
You can't be dependent on "powerful allies", "buy" arms from others and have a per capita GDP (nominal) lower than Bangladesh - and call yourself a superpower.
Huge contradiction in terms and concept.