What's new

Bangladesh: 14 congressmen's letter to UN

People here are mentioning Dr Yunus as a good candidate for president. Which i disagree with.

Yunus is a lapdog. For whom ?? you all know.
 
.
If you may recall - Indians don't at all like the fact that all these China-financed projects are materializing in Bangladesh and it is making Bangladesh a formidable China-friendly adversary in its own back yard, economic adversary for now - but also maybe military adversary and "challenger" in the near future.
I heard that the prime minister's office and the military advisor to the prime minister are putting pressure on the navy to award the indigenous frigate program to India. So, I think India is not at all worried about Chinese investments in Bangladesh because Hasina is making efforts to make our armed forces dependent on India. People also say that India has objected to our navy's plan to buy submarines from China.
 
.
.
Anyway, USA doesn’t want a regime change and neither does India.
Actually both want a regime change but in different ways!

USA want a pro USA regime for their own benefits to counter China, and India want to install another pro Indian as head of state / govt ( whatever the next form will be) !

However election under united nation is a proposition only , doesn't mean that USA administration wants it!

In Bay of Bengal, Indian and USA interest aren't same anymore , rather Indian and Chinese interest are same because both India and China want to prevent USA from entering in the Bay of Bengal!

However, it will be a severe threat to China than India!

As China might be literally locked if any all out war happened!

So USA need Bangladeshi people by her side for geopolitical reason, and that's why they will no longer see Bangladesh with Indian lense , at least not in a forseable future!

That's why doesn't matter how much India , try I hope no pro India govt will reinstall again, if USA really want full support from Bangladeshi people who are mostly anti India for right reason!

Why USA will take people seriously? Because if they don't do so , then China will get back it's Strong ground in Bangladesh, that in the end cost USA , as Bangladesh is their only hope for strong presence in the Bay of Bengal and USA isn't as.shole that it will lose it by seeing Bangladesh with Indian lense , as long as China is another super power!

However again all calculations are very easy in theory , but practically it isn't! So I'm not claiming that what I'm saying are inevitable! It's just an assumption, I can be entirely wrong!


But Hasina doesn’t really care. She is going to retire within 5 years anyway. So she is immune from blackmail
Lmfao! Man you are impossible! Even nowadays the pet dog of Hasina doesn't believe that she has any power!

Your vivid dream won't keep Hasina in power!

India know that fact and that's why India left Hasina! That doesn't mean that India will give up so easily! And that's why they are trying to negotiate with some USA congressmen I guess , but in the end it won't work I hope!

As USA want her own benefits, not Indian benefits!

But you are actually acting as Kaua Quader! But when second in command act like that? When all of you are afraid!

Magnetic part , copy paste !

"চোখ রাঙাবেন না, দেশি-বিদেশি যারাই চোখ রাঙাবেন তাদের বলে দিচ্ছি, আমাদের শিকড় অনেক গভীরে। চোখ রাঙিয়ে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবেন না।

নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, আপনারা হতাশ হবেন না, কারও চোখ রাঙানোর পরোয়া বঙ্গবন্ধু কন্যা করেন না। "



After Hasina, BAL will splinter as will BNP.
Yes same statement that you used to write with @BananaRepublicUK ID ! 😊


Keep trying! :enjoy:

India and US are playing good cop and bad cop - in the hope of bullying Hasina away from China.
So all ( super power and regional powers ) are still buttering Hasina for sure ,but in your wet dream , soon you will understand it!
 
Last edited:
.
Both USA and India want an anti China govt. in Bangladesh because China is the common enemy of both the USA and India. If BNP comes to power with the help of the USA then they will make sure that BNP keeps distance from China and wholeheartedly supports Indo-Pacific initiative.
 
.
Both USA and India want an anti China govt. in Bangladesh because China is the common enemy of both the USA and India. If BNP comes to power with the help of the USA then they will make sure that BNP keeps distance from China and wholeheartedly supports Indo-Pacific initiative.

There is a major issue here.

India in reality dosent want a conflict with China. Not a economic one and definately not a millitary conflict.

Indian membership in SCO, BRICS, NDB and similar groups, is a testament to that. What India want is to extract as many ECONOMIC and TECHONOLOGICAL benefits from USA, and to a lesser degree also China, AS LONG AS IT IS IN INDIAN LONG TERM INTEREST. Which is to be a strong INDEPENDENT POLE, equal to China and USA.

USA know this and is playing India too. Showering India with investments and so on and increasingly pushing for more military confontration with China.

For India it is a walk on a razorblade. Get too cosy with America and become ultimately subordinate to America like Europe is. Or, not enough cosy with USA and thereby miss out on economic growth and further on the road be subordinate to China in Asia.

India has been reluctant to fully align with any superpowers, ever since its independence. It applied during Cold War and applies even more today.

China and India both agree that no non-Asian power should have full dominance in Asia.
 
Last edited:
. .
China and India both agree that no non-Asian power should have full dominance in Asia.
If India really doesn't want full dominance of a non Asian power in Asia then why did they join Quad? Quad has been created to contain China. In Quad both USA and Australia are non Asian powers.
 
.
রাজনৈতিক দলগুলো 'ভোটের অধিকার' চায় -- এটাই তাদের মূল দাবি। তারা চায় শেখ হাসিনা পদত্যাগ করুক। জনগণের তাতে সায় আছে অবশ্যই, তাই তারা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করছে। কিন্তু জনগণ শুধু একজন ব্যক্তির অপসারণ চায় না, বরং চায় ফ্যাসিস্ট শক্তি চিরকালের জন্য পরাজিত হোক এবং পুরা ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থার উৎখাত ঘটুক। অর্থাৎ জনগণ চাইছে ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ক্ষমতার বিপরীতে জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা (Peoples Sovereignty) প্রতিষ্ঠা।

রাজনৈতিক দলগুলো চাইছে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্ববধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন। পুরানা রাষ্ট্র ব্যবস্থার কিছু সংস্কার হবে বটে, তবে যা এখন আছে সেটা চলতে থাকবে। শুধু শাসকের বদল হবে। জনগণ চাইছে তীব্র আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে জনগণের সংগ্রাম গণঅভ্যুত্থানে রূপ নিক। রাজনৈতিক দলগুলো নিরপেক্ষ নির্বাচনের অবস্থা তৈরি হলেই খুশি। রাজনোইতিক দল্গুলো জঙ্গণের মনের কথা চাপা দিতে চায়।
ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ব্যবস্থা অক্ষুণ্ণ রেখে অন্য কোন ব্যক্তি বা দলকে ক্ষমতায় বসানোর ফায়দা কি? যাহা ঐরাবত তাহাই হাতি। জনগণ রাজনীতির গুণগত রূপান্তর চায়। শুধু ভোটের অধিকারের জন্য তারা জান দিয়ে দেবে সেটা অতি প্রত্যাশা। তাদের জীবন জীবিকার নিশ্চয়তা আদায়ের অধিকার সহ আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত অধিকারের লিস্টি অনেক বড়। জনগণ আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত সকল সনদ, ঘোষণা ও আইনের বাস্তবায়ন চায়। এটা মিনিমাম – অর্থাৎ জনগণের প্রাপ্য অধিকারের শর্ট লিস্ট। অতএব ভোটের অধিকারের কথা বলে মানবাধিকার যেন আমরা আড়াল না করি। রাজনৈতিক দলের নেতাদের কাছে এই গণ আর্জি রেখে গেলাম।

ঠিক যে ফ্যাসিস্ট শক্তিকে বিজয়ী গণভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করে জনগণ অন্তর্বর্তীকালীন জাতীয় সরকার গঠন করতে চায়। কিন্তু এই সরকার নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্ববধায়ক সরকার তো নয়ই, এমনকি বিদ্যমান সংবিধানের অধীনের কোন সরকার নয়। আইন ও রাজনৈতিক শাস্ত্রে এ ধরণের সরকারকে জনগণের 'গাঠনিক শক্তি' (Constituent Power) সম্পন্ন সরকার বলা হয়। এর ঐতিহাসিক ও আইনী ভিত্তি খোদ জনগণ, যারা বিজয়ী গণ অভ্যুত্থানের মধ্য 'গাঠনিক শক্তি' হিশাবে ‘গঠিত’ হয়েছে। মনে রাখুন, জনগণই সার্বভৌম, জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস এবং আইন ও রাষ্ট্রের ভিত্তি। বিজয়ী গণ অভূত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত 'জাতীয় সরকার' জনগণ ছাড়া আর কারো অধীন নয়। কোন সংবিধান, আইন বা শক্তির কাছে জনগণ মাথা নত করে না। এটা আইন শাস্ত্র এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্বীকৃত তত্ত্ব।

বিজয়ী গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা কায়েমের জন্য লড়ছে বাংলাদেশ। সত্যিকারের গণতন্ত্র কায়েমের জন্য যে ফ্যাসিস্ট দলিল বহু কাঁটাছেঁড়ায় ত্যানা হয়ে গিয়েছে সেই বস্তাপঁচা সংবিধান ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে নতুন 'গঠনতন্ত্র' প্রণয়ন করবার যুগান্তকারী লড়াইয়ে নামছে বাংলাদেশের জনগণ। একাত্তরের মতো তারা আবার নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করে বাড়ি ফিরবে। কোন রাজনৈতিক দল তাদের প্রতারিত করতে পারবে না। ফ্যাসিস্ট শক্তি জনগণের যে সকল অধিকার হরণ করেছে তাকে আবার প্রতিষ্ঠিত করবে। পুরা প্রক্রিয়ার উদ্দেশ্য হচ্ছে আবার প্রমাণ করা জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা কখনই কোন রাষ্ট্র, সংবিধান বা ফ্যাসিস্ট শক্তির হাতে কুক্ষিগত করা যায় না। সার্বভৌম ক্ষমতা সদা সর্বদাই জনগণের। গণতন্ত্রের এই সারকথার ভিত্তিতেই ‘গণসার্বভৌমত্ব’ (Peoples’ Sovereignty) ধারণার জন্ম হয়েছে। সার্বভৌম ক্ষমতা কখনই কোন রাষ্ট্রের কিম্বা কোন ফ্যাসিস্ট শক্তির নয়, সেটা হতে পারে না। গণতন্ত্রে জনগণই সার্বভৌম। অতএব গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট শক্তিকে ক্ষমতা থেকে তাড়ানো এবং ফ্যাসিস্ট সংবিধান ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া একান্তই জনগণের এখতিয়ার। তাহলে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের লড়াই মানে সাফ সাফ ফ্যাসিস্ট শক্তিকে ক্ষমতা থকে উৎখাত।

আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত মানবাধিকারের লিস্টি অনেক বড়, কিন্তু সবকিছু বাদ দিয়ে জনগণকে শুধু 'ভোটের অধিকার' আদায়ের জন্য আত্মত্যাগ করতে বলা হচ্ছে। অন্যান্য অধিকারের কি হবে? রাজনৈতিক দলগুলো আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত সকল মানবিক অধিকার বাদ দিয়ে, শুধু ভোটের অধিকার চাইছে কেন? সেটা অবশ্যই দরকার। কিন্তু তারা কি আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত অন্যান্য মানবাধিকার চায় না? তাহলে সেটা তারা বলে না কেন? বলছে না কেন?

আসলে রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্য একটাই। তারা বিদ্যমান ব্যবস্থা বহাল রেখে নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত হতে চায়। তারা শুধু চায় ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ব্যবস্থা কায়েম রেখে শুধু ক্ষমতা। তাই তারা ভোটের অধিকার ছাড়া অন্য সকল মানবাধিকার আড়াল করতে চায়। ভোট ছাড়া অন্য সকল অধিকারের কথা বলে না। নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় যাওয়া ছাড়া তাদের আর কোন পরিকল্পনা নাই। তাই কি? এর দ্বারা কি জনগণের গণতান্ত্রিক প্রত্যাশা মিটবে? না মিটবে না। শুধু ক্ষমতার বদল হবে।
আমরা আশা করব রাজনৈতিক দলের নেতারা আমাদের আশ্বস্ত করবেন।


Courtesy - Mr Farhad Mazhar ( from his face book status)
 
Last edited:
.
আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত অন্যান্য মানবাধিকার বলতে তিনি কি বুঝাতে চেয়েছেন? ভোটের অধিকার কায়েম হলে জনগনের ক্ষমতায়ন হবে। আর জনগনের ক্ষমতায়ন হলে সব ধরনের মানবাধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে। এটাই সত্যি।
 
.
আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত অন্যান্য মানবাধিকার বলতে তিনি কি বুঝাতে চেয়েছেন? ভোটের অধিকার কায়েম হলে জনগনের ক্ষমতায়ন হবে। আর জনগনের ক্ষমতায়ন হলে সব ধরনের মানবাধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে। এটাই সত্যি।
@saif , ভাই, ফরহাদ মজহার সাহেবের এই লেখাটা একটু কষ্ট করে পড়ে দেখেন। এমন অনেক কিছু আছে উনার ওয়েবসাইট বা ফেসবুকে ফলো করে, সার্চ করে দেখতে পারেন!




'সংবিধান' একটি ঔপনিবেশিক ধারণা। ঔপনিবেশিক শক্তি শাসিতদের শাসন করবার জন্য 'সংবিধান' ( বা বাংলাদেশের সংবিধানের ভাষায় 'সর্বোচ্চ আইন' তৈরি করে)।

বিপরীতে 'গঠনতন্ত্র' একটি স্বাধীন রাজনৈতিক জনগোষ্ঠির নিজেদের 'গঠন' করবার প্রক্রিয়া ও রূপ। তার মধ্যে আমরা নিজেরা নিজেদের মধ্যে কি ধরণের সম্পর্ক বজায় রাখবো তার নৈতিক, আদর্শিক, সাংস্কৃতিক ও আইনী দিকগুলো পরস্পরের সঙ্গে আলাপ আলোচনা তর্ক বিতর্কের মধ্য দিয়ে নির্ণয় করা হয়। এটা একটী প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় একটি জনগোষ্ঠির নিজেদের রাজনৈতিক ভাবে 'গঠন' করবার প্রক্রিয়া। প্রক্রিয়ার ফলাফলকে একটা লিখিত দলিলে রূপ দিলে তাকে বলা হয় 'গঠনতন্ত্র' । যেখানে এই কাজটি করা হয় তাকেই গাঠনিক সভা কিম্বা রাষ্ট্র গঠন সভা Constituent Assembly) বলা হয়।

ভুল করবেন না। ইংরেজিতে Constutute করা মানে নিজেদের রাজনৈতিক ভাবে 'গঠন' করা। এটা একটি সামাজিক, সাংস্কৃতিক, বুদ্ধিবৃত্তিক ও রাজনৈতিক প্রক্রিয়া। তাই Constitution মানে 'গঠনতন্ত্র', কনস্টিটিউশান মানে 'সংবিধান' না।

এটাও মনে রাখতে হবে রাষ্ট্র স্রেফ আইনী প্রতিষ্ঠান না। রাষ্ট্রের ভৌগলিক, ভাষিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয়, নৈতিক এবং সর্বোপরি দার্শনিক তাৎপর্য রয়েছে।

এ কথাগুলো আমি দীর্ঘকাল ধরেই বলে আসছি। দীর্ঘকাল ঔপনিবেশিক শাসনের কুফলের ফলে আমরা যেহেতু 'সংবিধান' নামক শব্দ বা ধারণাটির সাথে পরিচিত তাই রাষ্ট্র বলতে আমরা সংবিধান বুঝি। 'গঠন' সহজে আমাদের মাথায় ঢোকে না। সময় লাগবে। অসুবিধা নাই। আমার ধৈর্য আছে। তাড়াহুড়ার কিছু নাই। কথা বলতে গেলে আমাদের নিজের অজান্তেই মুখ থেকে 'সংবিধান' বের হয়ে পড়ে। তবে দীর্ঘকাল ধরে আমার রাষ্ট্র ও রাজনীতির পর্যালোচনা যাঁরা অনুসরণ করেছেন তাঁরা 'গঠন' ও 'গঠনতন্ত্র' বর্গটি সম্পর্কে পরিচিত।

জাতীয় ইনসাফ কমিটির প্রস্তাবনায় বাংলাদেশকে নতুন ভাবে 'গঠন' করবার প্রস্তাব আছে। নতুন সংবিধান প্রণয়ণ নাই। একে সংকীর্ণ আইনী অর্থে নতুন সংবিধান প্রণয়ণের প্রস্তাব বলে কিছু কিছু সাংবাদিক বলছেন। তাঁরা সঠিক বলছেন না। কারণ কেউই মনোযোগ দিয়ে প্রস্তাবনাটি পড়েন নি।

নিজেদের রাজনৈতিক ভাবে গঠন করা যে কোন জনগোষ্ঠিরই 'অধিকার'। তাই জাতীয় ইনসাফ কমিটির প্রস্তাবনা কোন রাজনৈতিক কর্মসূচি নয় বা কোন রাজনৈতিক দলিলও নয়। এটি একান্তই মানবাধিকারের দলিল। ফলে ইনসাফ ও মানবাধিকারে বিশ্বাসী কোন রাজনৈতিক দলের এতে বিপন্ন বোধ করার কারণ নাই।

আসুন বাংলাদেশকে আমরা নতুন ভাবে গড়ে তুলি এবং ফ্যাসিস্ট শক্তি ও ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ব্যবস্থার বিরুদ্ধে জনগণের লড়াই তীব্র থেকে তীব্রতর করে তুলি।

আমাদের এখনকার লড়াই সুনির্দিষ্ট ভাবে ক্ষমতাসীন ফ্যাসিস্ট ও ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ব্যবস্থার বিরুদ্ধে।

আরও পড়বার ও জানবার জন্য আসুন:
chintaa.com
 
.
If India really doesn't want full dominance of a non Asian power in Asia then why did they join Quad? Quad has been created to contain China. In Quad both USA and Australia are non Asian powers.

Modi wallah ra faida lutey. Bina poishai faida lotar shob jaigai eder dekhben.

Shudhu chuisha adai korey nibey. Nijer ta ki jey bhalo bojhey....

Kisu dewar namey kanchkola.

Eirokom nikrishto harami type er lokjon dunia'r khub kom jaigai aasey. Manush namer ojoggo.

@saif , ভাই, ফরহাদ মজহার সাহেবের এই লেখাটা একটু কষ্ট করে পড়ে দেখেন। এমন অনেক কিছু আছে উনার ওয়েবসাইট বা ফেসবুকে ফলো করে, সার্চ করে দেখতে পারেন!




'সংবিধান' একটি ঔপনিবেশিক ধারণা। ঔপনিবেশিক শক্তি শাসিতদের শাসন করবার জন্য 'সংবিধান' ( বা বাংলাদেশের সংবিধানের ভাষায় 'সর্বোচ্চ আইন' তৈরি করে)।

বিপরীতে 'গঠনতন্ত্র' একটি স্বাধীন রাজনৈতিক জনগোষ্ঠির নিজেদের 'গঠন' করবার প্রক্রিয়া ও রূপ। তার মধ্যে আমরা নিজেরা নিজেদের মধ্যে কি ধরণের সম্পর্ক বজায় রাখবো তার নৈতিক, আদর্শিক, সাংস্কৃতিক ও আইনী দিকগুলো পরস্পরের সঙ্গে আলাপ আলোচনা তর্ক বিতর্কের মধ্য দিয়ে নির্ণয় করা হয়। এটা একটী প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় একটি জনগোষ্ঠির নিজেদের রাজনৈতিক ভাবে 'গঠন' করবার প্রক্রিয়া। প্রক্রিয়ার ফলাফলকে একটা লিখিত দলিলে রূপ দিলে তাকে বলা হয় 'গঠনতন্ত্র' । যেখানে এই কাজটি করা হয় তাকেই গাঠনিক সভা কিম্বা রাষ্ট্র গঠন সভা Constituent Assembly) বলা হয়।

ভুল করবেন না। ইংরেজিতে Constutute করা মানে নিজেদের রাজনৈতিক ভাবে 'গঠন' করা। এটা একটি সামাজিক, সাংস্কৃতিক, বুদ্ধিবৃত্তিক ও রাজনৈতিক প্রক্রিয়া। তাই Constitution মানে 'গঠনতন্ত্র', কনস্টিটিউশান মানে 'সংবিধান' না।

এটাও মনে রাখতে হবে রাষ্ট্র স্রেফ আইনী প্রতিষ্ঠান না। রাষ্ট্রের ভৌগলিক, ভাষিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয়, নৈতিক এবং সর্বোপরি দার্শনিক তাৎপর্য রয়েছে।

এ কথাগুলো আমি দীর্ঘকাল ধরেই বলে আসছি। দীর্ঘকাল ঔপনিবেশিক শাসনের কুফলের ফলে আমরা যেহেতু 'সংবিধান' নামক শব্দ বা ধারণাটির সাথে পরিচিত তাই রাষ্ট্র বলতে আমরা সংবিধান বুঝি। 'গঠন' সহজে আমাদের মাথায় ঢোকে না। সময় লাগবে। অসুবিধা নাই। আমার ধৈর্য আছে। তাড়াহুড়ার কিছু নাই। কথা বলতে গেলে আমাদের নিজের অজান্তেই মুখ থেকে 'সংবিধান' বের হয়ে পড়ে। তবে দীর্ঘকাল ধরে আমার রাষ্ট্র ও রাজনীতির পর্যালোচনা যাঁরা অনুসরণ করেছেন তাঁরা 'গঠন' ও 'গঠনতন্ত্র' বর্গটি সম্পর্কে পরিচিত।

জাতীয় ইনসাফ কমিটির প্রস্তাবনায় বাংলাদেশকে নতুন ভাবে 'গঠন' করবার প্রস্তাব আছে। নতুন সংবিধান প্রণয়ণ নাই। একে সংকীর্ণ আইনী অর্থে নতুন সংবিধান প্রণয়ণের প্রস্তাব বলে কিছু কিছু সাংবাদিক বলছেন। তাঁরা সঠিক বলছেন না। কারণ কেউই মনোযোগ দিয়ে প্রস্তাবনাটি পড়েন নি।

নিজেদের রাজনৈতিক ভাবে গঠন করা যে কোন জনগোষ্ঠিরই 'অধিকার'। তাই জাতীয় ইনসাফ কমিটির প্রস্তাবনা কোন রাজনৈতিক কর্মসূচি নয় বা কোন রাজনৈতিক দলিলও নয়। এটি একান্তই মানবাধিকারের দলিল। ফলে ইনসাফ ও মানবাধিকারে বিশ্বাসী কোন রাজনৈতিক দলের এতে বিপন্ন বোধ করার কারণ নাই।

আসুন বাংলাদেশকে আমরা নতুন ভাবে গড়ে তুলি এবং ফ্যাসিস্ট শক্তি ও ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ব্যবস্থার বিরুদ্ধে জনগণের লড়াই তীব্র থেকে তীব্রতর করে তুলি।

আমাদের এখনকার লড়াই সুনির্দিষ্ট ভাবে ক্ষমতাসীন ফ্যাসিস্ট ও ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ব্যবস্থার বিরুদ্ধে।

আরও পড়বার ও জানবার জন্য আসুন:
chintaa.com

This ফরহাদ মজহার guy is a genius ! Love his concepts !
 
.
If India really doesn't want full dominance of a non Asian power in Asia then why did they join Quad? Quad has been created to contain China. In Quad both USA and Australia are non Asian powers.

In order to prevent China from becoming too dominant in Asia. Not in order to make America dominate Asia.
 
.
In order to prevent China from becoming too dominant in Asia. Not in order to make America dominate Asia.

That Indian wish IMO is ultimately a wish that isn't going to materialize.

China is firmly on its way to topple the US as number one, in another decade, possibly even sooner.

India has nothing in its arsenal to stop this. They better change their tune - and fast.

You can't be dependent on "powerful allies", "buy" arms from others and have a per capita GDP (nominal) lower than Bangladesh - and call yourself a superpower.

Huge contradiction in terms and concept.
 
. .
That Indian wish IMO is ultimately a wish that isn't going to materialize.

China is firmly on its way to topple the US as number one, in another decade, possibly even sooner.

India has nothing in its arsenal to stop this. They better change their tune - and fast.

You can't be dependent on "powerful allies", "buy" arms from others and have a per capita GDP (nominal) lower than Bangladesh - and call yourself a superpower.

Huge contradiction in terms and concept.

True

It is a tough target for India.

Will be extremely difficult to balance both superpowers. Contrast to Soviet in 70s and 80s, China is still a ascending power, and America will continue to be a formidable power for many decades.
 
.

Country Latest Posts

Back
Top Bottom