What's new

Avijit epitomises spirit of humanity

We have a sympathizer of mass murder terrorists like stalin and lenin . @Horus@WebMaster we have a terrorist sympathizer here.

look who is talking. :lol: your time on pdf is spent cheering the murders of syrians, egyptians and libyans at the hands of qaeda, fsa, taliban etc.
 
.
অভিজিৎ হত্যার মূল পরিকল্পনায় আরাফাত এ রহমান ও মোজাম্মেল বাবু: তথ্য ফাস


নিউজবিডি৭.কম: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের অন্যতম জনাকীর্ণ এলাকা। পাশে একুশের বইমেলা। সময় রাত আট টা। হাজার হাজার মানুষ মেলা থেকে ফিরছে। তখনই লেখক ও ব্লগার অভিজিৎ রায় ও তার স্ত্রীকে উপর্যুপরি কোপায় দুই যুবক।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হামলাকারীরা দুই মিনিটেই কাজ শেষ করে দুই দিকে পালিয়ে যায়। একজন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে এবং অন্যজন মিলন চত্বরের দিকে পালায়।

ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ওঠেছে। কারণ তাদের ওপর হামলার স্থানটির আশপাশে বেশ কয়েকটি মোড়ে অবস্থান করছিল পুলিশ। হামলাস্থলের মাত্র ২৫ গজ দূরেই পুলিশ ব্যারিকেড ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ পথে সাতজন পুলিশ ডিউটিতে ছিল ওই সময়।

ঘটনাস্থল থেকে শাহবাগ থানার দূরত্ব ২৫০ গজ। পশ্চিমে নীলক্ষেত পুলিশ ফাঁড়ি আর পূর্বে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের সবগুলো পথে পুলিশ চেকপোস্ট।

অভিজিৎ হত্যাকান্ডটি নিয়ে পুলিশের ভূমিকাসহ বেশ কিছু প্রশ্ন সকলের মনে উঁকি দিয়েছে। বিএনপি -জামায়াত যেখানে ঢাকা শহরের কোথাও একটি মিছিল পর্যন্ত বের করতে পারে না সেখানে টিএসসির মত
সুরক্ষিত জায়গায় এই ধরনের কাজ কোন বিরোধী শক্তির পক্ষে করা প্রায় অসম্ভব।

আমাদের অনুসন্ধানে ব্লগার অভিজিৎ হত্যার লোমহর্ষক পরিকল্পনা বেরিয়ে এসেছে। এক ঢিলে এখানে অনেক গুলি পাখি মারা হয়েছে। মূল পরিকল্পনাটি করা হয়েছে আরাফাত এ রহমানের বাসায় যেখানে মোজাম্মেল বাবু প্রায়ই আড্ডা মারতে এবং মদ খেতে আসে। এই বাসায় বসেই এই দুই জন অভিজিৎ হত্যার এই ভয়ংকর পরিকল্পনাটি করেছে।

আমাদের বর্ণনা পড়ে এবং আপনার মনকে জিজ্ঞেস করলেই বুঝতে পারবেন যে বর্ণনাটি শতভাগ ঠিক। বিবেক নামক জিনিসটি এখনও কাজ করছে বলেই শত শত পর্দার ভেতর থেকেও এসব ঘটনা আমাদের পক্ষে বের করে আনা সম্ভব হয়েছে।
আরো মজার কথা হলো, আওয়ামী লীগের জন্যে যখনই এই ধরনের জঙ্গী প্রচারনা দরকার পড়ে , তখনই কিছু জঙ্গী গোষ্ঠী বেরিয়ে আসে। ফেইসবুকে বা টুইটারের একটি একাউন্ট থেকে এই হত্যার দায় স্বীকার করে জঙ্গীরা বিবৃতি দেয়! সেই বিবৃতিকে ফলাও করে এমন ভঙ্গিতে প্রচার করে মোজাম্মেল বাবুদের টিভি চ্যানেল ও পত্রিকা যে এর চেয়ে খাটি কথা ও প্রমাণ আর হতে পারে না।
অভিজিৎকে বাছাই করার পেছনে যে বিষয়গুলি কাজ করেছে সেগুলি হলো
১) তিনি হিন্দু, মুক্তমনা এই ব্লগার নাস্তিক হলেও তার হিন্দু নামটি বিজেপির হিন্দুত্বকে উস্কে দেওয়ার জন্যে খুবই কাজে দিবে। কারন বিজেপির সাম্প্রতিক মতিগতি নিয়ে সরকার খুব দুশ্চিন্তায় পড়ে গেছে। ভারতের নতুন স্বরাষ্ট্র সচিবের সফরের আগে আগে এই হত্যা কান্ডটি অন্য ধরনের ফলাফল এনে দিবে।
২) তিনি আমেরিকার নাগরিক। তার হত্যাকান্ডে জঙ্গীবাদের কার্ডটি জমবে ভালো। পশ্চিমা বিশ্বের একটি অপশক্তির করুণা পেতে এই হত্যাকান্ডটা সরকারকে সহায়তা করবে। জঙ্গীদের দমনে এই সরকারই পশ্চিমাদের দরকার বলে তীক্ষ্ণভাবে অনুভূত হবে।
৩) তিনি মুক্তমনা ব্লগার। এই ধরনের ব্লগার নিহত হলে তা সহজেই ইসলামপন্থীদের ঘাড়ে দোষটি দিয়ে দেয়া যায়। জনগণের চিন্তা এর বাইরে যাবে না।
এই ভয়ংকর ভাবনার নিষ্ঠুর শিকার হয়ে পড়েছে এই অভিজিৎ। সকল মুক্তমনাদের আরেকটু মুক্তভাবেই এই ভাবনাটি ভাবা উচিত। এক সময় তাজউদ্দীন আহমদ মুজিববাহিনীকে প্রচন্ড ভয় পেতেন। তিনি বলেছেন, আমাকে মেরে এই বাহিনী রাজাকারদের নামে চালিয়ে দিবে। সেই মুজিববাহিনীর সন্তান আফ্রিকান মাগুর সদৃশ্য এই গুন্ডা বাহিনী দেশের সকল মানুষকে আতংকে ফেলে দিয়েছে।

এই হত্যা পরিকল্পনাটি সার্বিক সমন্বয়ের দায়িত্ব পালন করেছেন ডিজিএফআইয়ের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ব্রিগেডিয়ার তাবরিজ শামস। ডিজিএফআইয়ের প্রিন্ট মিডিয়ার পরিচালক কর্ণেল শাম্মী ছিলেন তার বিশেষ সহযোগী হিসাবে। কারন কর্ণেল শাম্মীর জন্ম আজিমপুরে এবং ছোটবেলা থেকেই বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় থাকায় পুরো এলাকা সম্পর্কে তার বিশেষ ধারনা রয়েছে। অার অপারেশনটি মাঠ থেকে বাস্তবায়নের দায়িত্বে ছিলেন লেঃ কর্ণেল মকসুরুল ও ছাত্র লীগের সাধারন সম্পাদক নাজমুল আলম সিদ্দিকী। বিএনপি নেতা রিয়াজ রহমানের উপর আক্রমন এবং ঢাকা শহরে বিভিন্ন স্থানে পেট্রোল বোমা মারা
সহ সকল অপকর্মের হোতা হচ্ছে এই দুজন।

কাজেই জাতির বিবেকের কাছে আবেদন , কয়েক জন অসুস্থ্য ও ক্রিমিনাল মানুষের জন্যে ষোল কোটি মানুষকে এই বিপদের দিকে টেনে নিবেন না। এমন একটি অবস্থায় আমরা কেউ নিরাপদ থাকবো না। আরো শৃঙ্খলিত হওয়ার আগেই যে যেখানে আছেন সেখান থেকেই আওয়াজ তুলুন, প্রতিবাদ করুন, এদের মুখোশ উন্মোচন করুন। যারা সরকারের বিভিন্ন দায়িত্বে রয়েছেন তারাও ভেবে দেখুন, কী ভয়ংকর দানবকে টিকে থাকতে আপনারা সহায়তা করছেন। এই দানবের ক্যালকুলেশনে পড়ে গেলে অভিজিতের মতো আপনার অথবা আপনার কোন প্রিয়জনের জীবন যে কোন মুহুর্তে চলে যেতে পারে।

সবচেয়ে হতাশার কথা হলো এই অপকর্মে জড়ানো হয়েছে আমাদের গৌরব ও গর্বের সেনাবাহিনীকে। আরাফাত এ রহমান ও মোজাম্মেল বাবুদের নষ্ট চিন্তা বাস্তবায়নে সরাসরি ব্যবহৃত হচ্ছে আমাদের সেনাবাহিনী। বিশ্ব মানবতার আদালতে প্রতিদিন দাঁড় করানো হচ্ছে আমাদের এই সেনাবাহিনীকে ? জাতিসংঘে প্রতিদিনের ব্রিফিংএ আসছে সেনাবাহিনীর কয়েকজন কুলাঙ্গারের এই কুকর্মের কথা।
কয়েক জন নষ্ট মানুষের গরল পান করছে আমাদের পুরো সেনাবাহিনী।
এই কষ্ট রাখি কোথায়?


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের অন্যতম জনাকীর্ণ এলাকা। পাশে একুশের বইমেলা। সময় রাত আট টা। হাজার হাজার মানুষ মেলা থেকে ফিরছে। তখনই লেখক ও ব্লগার অভিজিৎ রায় ও তার স্ত্রীকে উপর্যুপরি কোপায় দুই যুবক।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হামলাকারীরা দুই মিনিটেই কাজ শেষ করে দুই দিকে পালিয়ে যায়। একজন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে এবং অন্যজন মিলন চত্বরের দিকে পালায়।

ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ওঠেছে। কারণ তাদের ওপর হামলার স্থানটির আশপাশে বেশ কয়েকটি মোড়ে অবস্থান করছিল পুলিশ। হামলাস্থলের মাত্র ২৫ গজ দূরেই পুলিশ ব্যারিকেড ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ পথে সাতজন পুলিশ ডিউটিতে ছিল ওই সময়।

ঘটনাস্থল থেকে শাহবাগ থানার দূরত্ব ২৫০ গজ। পশ্চিমে নীলক্ষেত পুলিশ ফাঁড়ি আর পূর্বে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের সবগুলো পথে পুলিশ চেকপোস্ট।

অভিজিৎ হত্যাকান্ডটি নিয়ে পুলিশের ভূমিকাসহ বেশ কিছু প্রশ্ন সকলের মনে উঁকি দিয়েছে। বিএনপি -জামায়াত যেখানে ঢাকা শহরের কোথাও একটি মিছিল পর্যন্ত বের করতে পারে না সেখানে টিএসসির মত
সুরক্ষিত জায়গায় এই ধরনের কাজ কোন বিরোধী শক্তির পক্ষে করা প্রায় অসম্ভব।

আমাদের অনুসন্ধানে ব্লগার অভিজিৎ হত্যার লোমহর্ষক পরিকল্পনা বেরিয়ে এসেছে। এক ঢিলে এখানে অনেক গুলি পাখি মারা হয়েছে। মূল পরিকল্পনাটি করা হয়েছে আরাফাত এ রহমানের বাসায় যেখানে মোজাম্মেল বাবু প্রায়ই আড্ডা মারতে এবং মদ খেতে আসে। এই বাসায় বসেই এই দুই জন অভিজিৎ হত্যার এই ভয়ংকর পরিকল্পনাটি করেছে।

আমাদের বর্ণনা পড়ে এবং আপনার মনকে জিজ্ঞেস করলেই বুঝতে পারবেন যে বর্ণনাটি শতভাগ ঠিক। বিবেক নামক জিনিসটি এখনও কাজ করছে বলেই শত শত পর্দার ভেতর থেকেও এসব ঘটনা আমাদের পক্ষে বের করে আনা সম্ভব হয়েছে।
আরো মজার কথা হলো, আওয়ামী লীগের জন্যে যখনই এই ধরনের জঙ্গী প্রচারনা দরকার পড়ে , তখনই কিছু জঙ্গী গোষ্ঠী বেরিয়ে আসে। ফেইসবুকে বা টুইটারের একটি একাউন্ট থেকে এই হত্যার দায় স্বীকার করে জঙ্গীরা বিবৃতি দেয়! সেই বিবৃতিকে ফলাও করে এমন ভঙ্গিতে প্রচার করে মোজাম্মেল বাবুদের টিভি চ্যানেল ও পত্রিকা যে এর চেয়ে খাটি কথা ও প্রমাণ আর হতে পারে না।
অভিজিৎকে বাছাই করার পেছনে যে বিষয়গুলি কাজ করেছে সেগুলি হলো
১) তিনি হিন্দু, মুক্তমনা এই ব্লগার নাস্তিক হলেও তার হিন্দু নামটি বিজেপির হিন্দুত্বকে উস্কে দেওয়ার জন্যে খুবই কাজে দিবে। কারন বিজেপির সাম্প্রতিক মতিগতি নিয়ে সরকার খুব দুশ্চিন্তায় পড়ে গেছে। ভারতের নতুন স্বরাষ্ট্র সচিবের সফরের আগে আগে এই হত্যা কান্ডটি অন্য ধরনের ফলাফল এনে দিবে।
২) তিনি আমেরিকার নাগরিক। তার হত্যাকান্ডে জঙ্গীবাদের কার্ডটি জমবে ভালো। পশ্চিমা বিশ্বের একটি অপশক্তির করুণা পেতে এই হত্যাকান্ডটা সরকারকে সহায়তা করবে। জঙ্গীদের দমনে এই সরকারই পশ্চিমাদের দরকার বলে তীক্ষ্ণভাবে অনুভূত হবে।
৩) তিনি মুক্তমনা ব্লগার। এই ধরনের ব্লগার নিহত হলে তা সহজেই ইসলামপন্থীদের ঘাড়ে দোষটি দিয়ে দেয়া যায়। জনগণের চিন্তা এর বাইরে যাবে না।
এই ভয়ংকর ভাবনার নিষ্ঠুর শিকার হয়ে পড়েছে এই অভিজিৎ। সকল মুক্তমনাদের আরেকটু মুক্তভাবেই এই ভাবনাটি ভাবা উচিত। এক সময় তাজউদ্দীন আহমদ মুজিববাহিনীকে প্রচন্ড ভয় পেতেন। তিনি বলেছেন, আমাকে মেরে এই বাহিনী রাজাকারদের নামে চালিয়ে দিবে। সেই মুজিববাহিনীর সন্তান আফ্রিকান মাগুর সদৃশ্য এই গুন্ডা বাহিনী দেশের সকল মানুষকে আতংকে ফেলে দিয়েছে।

এই হত্যা পরিকল্পনাটি সার্বিক সমন্বয়ের দায়িত্ব পালন করেছেন ডিজিএফআইয়ের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ব্রিগেডিয়ার তাবরিজ শামস। ডিজিএফআইয়ের প্রিন্ট মিডিয়ার পরিচালক কর্ণেল শাম্মী ছিলেন তার বিশেষ সহযোগী হিসাবে। কারন কর্ণেল শাম্মীর জন্ম আজিমপুরে এবং ছোটবেলা থেকেই বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় থাকায় পুরো এলাকা সম্পর্কে তার বিশেষ ধারনা রয়েছে। অার অপারেশনটি মাঠ থেকে বাস্তবায়নের দায়িত্বে ছিলেন লেঃ কর্ণেল মকসুরুল ও ছাত্র লীগের সাধারন সম্পাদক নাজমুল আলম সিদ্দিকী। বিএনপি নেতা রিয়াজ রহমানের উপর আক্রমন এবং ঢাকা শহরে বিভিন্ন স্থানে পেট্রোল বোমা মারা
সহ সকল অপকর্মের হোতা হচ্ছে এই দুজন।

কাজেই জাতির বিবেকের কাছে আবেদন , কয়েক জন অসুস্থ্য ও ক্রিমিনাল মানুষের জন্যে ষোল কোটি মানুষকে এই বিপদের দিকে টেনে নিবেন না। এমন একটি অবস্থায় আমরা কেউ নিরাপদ থাকবো না। আরো শৃঙ্খলিত হওয়ার আগেই যে যেখানে আছেন সেখান থেকেই আওয়াজ তুলুন, প্রতিবাদ করুন, এদের মুখোশ উন্মোচন করুন। যারা সরকারের বিভিন্ন দায়িত্বে রয়েছেন তারাও ভেবে দেখুন, কী ভয়ংকর দানবকে টিকে থাকতে আপনারা সহায়তা করছেন। এই দানবের ক্যালকুলেশনে পড়ে গেলে অভিজিতের মতো আপনার অথবা আপনার কোন প্রিয়জনের জীবন যে কোন মুহুর্তে চলে যেতে পারে।

সবচেয়ে হতাশার কথা হলো এই অপকর্মে জড়ানো হয়েছে আমাদের গৌরব ও গর্বের সেনাবাহিনীকে। আরাফাত এ রহমান ও মোজাম্মেল বাবুদের নষ্ট চিন্তা বাস্তবায়নে সরাসরি ব্যবহৃত হচ্ছে আমাদের সেনাবাহিনী। বিশ্ব মানবতার আদালতে প্রতিদিন দাঁড় করানো হচ্ছে আমাদের এই সেনাবাহিনীকে ? জাতিসংঘে প্রতিদিনের ব্রিফিংএ আসছে সেনাবাহিনীর কয়েকজন কুলাঙ্গারের এই কুকর্মের কথা।
কয়েক জন নষ্ট মানুষের গরল পান করছে আমাদের পুরো সেনাবাহিনী।
এই কষ্ট রাখি কোথায়?

অভিজিৎ হত্যার মূল পরিকল্পনায় আরাফাত এ রহমান ও মোজাম্মেল বাবু: তথ্য ফাস

1. The Dhaka Syndicate strikes again! Babu and Arafat are both members. Both are mukto mona, meaning having no concern for morality. Babu got his 71 TV Channel courtesy this Syndicate controlled by the Jt Secy (Research), Area I in Indian PMO. Area I looks after BD and Pakistan.His estranged wife has taken the kids and gone away to Canada. Arafat is the guy whotalks crapin talk shows. TV Channels are not happy to invite him because he talks rubbish and annoys other panelists.
অভিজিৎ হত্যার মূল পরিকল্পনায় আরাফাত এ রহমান ও মোজাম্মেল বাবু: তথ্য ফাস


নিউজবিডি৭.কম: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের অন্যতম জনাকীর্ণ এলাকা। পাশে একুশের বইমেলা। সময় রাত আট টা। হাজার হাজার মানুষ মেলা থেকে ফিরছে। তখনই লেখক ও ব্লগার অভিজিৎ রায় ও তার স্ত্রীকে উপর্যুপরি কোপায় দুই যুবক।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হামলাকারীরা দুই মিনিটেই কাজ শেষ করে দুই দিকে পালিয়ে যায়। একজন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে এবং অন্যজন মিলন চত্বরের দিকে পালায়।

ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ওঠেছে। কারণ তাদের ওপর হামলার স্থানটির আশপাশে বেশ কয়েকটি মোড়ে অবস্থান করছিল পুলিশ। হামলাস্থলের মাত্র ২৫ গজ দূরেই পুলিশ ব্যারিকেড ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ পথে সাতজন পুলিশ ডিউটিতে ছিল ওই সময়।

ঘটনাস্থল থেকে শাহবাগ থানার দূরত্ব ২৫০ গজ। পশ্চিমে নীলক্ষেত পুলিশ ফাঁড়ি আর পূর্বে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের সবগুলো পথে পুলিশ চেকপোস্ট।

অভিজিৎ হত্যাকান্ডটি নিয়ে পুলিশের ভূমিকাসহ বেশ কিছু প্রশ্ন সকলের মনে উঁকি দিয়েছে। বিএনপি -জামায়াত যেখানে ঢাকা শহরের কোথাও একটি মিছিল পর্যন্ত বের করতে পারে না সেখানে টিএসসির মত
সুরক্ষিত জায়গায় এই ধরনের কাজ কোন বিরোধী শক্তির পক্ষে করা প্রায় অসম্ভব।

আমাদের অনুসন্ধানে ব্লগার অভিজিৎ হত্যার লোমহর্ষক পরিকল্পনা বেরিয়ে এসেছে। এক ঢিলে এখানে অনেক গুলি পাখি মারা হয়েছে। মূল পরিকল্পনাটি করা হয়েছে আরাফাত এ রহমানের বাসায় যেখানে মোজাম্মেল বাবু প্রায়ই আড্ডা মারতে এবং মদ খেতে আসে। এই বাসায় বসেই এই দুই জন অভিজিৎ হত্যার এই ভয়ংকর পরিকল্পনাটি করেছে।

আমাদের বর্ণনা পড়ে এবং আপনার মনকে জিজ্ঞেস করলেই বুঝতে পারবেন যে বর্ণনাটি শতভাগ ঠিক। বিবেক নামক জিনিসটি এখনও কাজ করছে বলেই শত শত পর্দার ভেতর থেকেও এসব ঘটনা আমাদের পক্ষে বের করে আনা সম্ভব হয়েছে।
আরো মজার কথা হলো, আওয়ামী লীগের জন্যে যখনই এই ধরনের জঙ্গী প্রচারনা দরকার পড়ে , তখনই কিছু জঙ্গী গোষ্ঠী বেরিয়ে আসে। ফেইসবুকে বা টুইটারের একটি একাউন্ট থেকে এই হত্যার দায় স্বীকার করে জঙ্গীরা বিবৃতি দেয়! সেই বিবৃতিকে ফলাও করে এমন ভঙ্গিতে প্রচার করে মোজাম্মেল বাবুদের টিভি চ্যানেল ও পত্রিকা যে এর চেয়ে খাটি কথা ও প্রমাণ আর হতে পারে না।
অভিজিৎকে বাছাই করার পেছনে যে বিষয়গুলি কাজ করেছে সেগুলি হলো
১) তিনি হিন্দু, মুক্তমনা এই ব্লগার নাস্তিক হলেও তার হিন্দু নামটি বিজেপির হিন্দুত্বকে উস্কে দেওয়ার জন্যে খুবই কাজে দিবে। কারন বিজেপির সাম্প্রতিক মতিগতি নিয়ে সরকার খুব দুশ্চিন্তায় পড়ে গেছে। ভারতের নতুন স্বরাষ্ট্র সচিবের সফরের আগে আগে এই হত্যা কান্ডটি অন্য ধরনের ফলাফল এনে দিবে।
২) তিনি আমেরিকার নাগরিক। তার হত্যাকান্ডে জঙ্গীবাদের কার্ডটি জমবে ভালো। পশ্চিমা বিশ্বের একটি অপশক্তির করুণা পেতে এই হত্যাকান্ডটা সরকারকে সহায়তা করবে। জঙ্গীদের দমনে এই সরকারই পশ্চিমাদের দরকার বলে তীক্ষ্ণভাবে অনুভূত হবে।
৩) তিনি মুক্তমনা ব্লগার। এই ধরনের ব্লগার নিহত হলে তা সহজেই ইসলামপন্থীদের ঘাড়ে দোষটি দিয়ে দেয়া যায়। জনগণের চিন্তা এর বাইরে যাবে না।
এই ভয়ংকর ভাবনার নিষ্ঠুর শিকার হয়ে পড়েছে এই অভিজিৎ। সকল মুক্তমনাদের আরেকটু মুক্তভাবেই এই ভাবনাটি ভাবা উচিত। এক সময় তাজউদ্দীন আহমদ মুজিববাহিনীকে প্রচন্ড ভয় পেতেন। তিনি বলেছেন, আমাকে মেরে এই বাহিনী রাজাকারদের নামে চালিয়ে দিবে। সেই মুজিববাহিনীর সন্তান আফ্রিকান মাগুর সদৃশ্য এই গুন্ডা বাহিনী দেশের সকল মানুষকে আতংকে ফেলে দিয়েছে।

এই হত্যা পরিকল্পনাটি সার্বিক সমন্বয়ের দায়িত্ব পালন করেছেন ডিজিএফআইয়ের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ব্রিগেডিয়ার তাবরিজ শামস। ডিজিএফআইয়ের প্রিন্ট মিডিয়ার পরিচালক কর্ণেল শাম্মী ছিলেন তার বিশেষ সহযোগী হিসাবে। কারন কর্ণেল শাম্মীর জন্ম আজিমপুরে এবং ছোটবেলা থেকেই বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় থাকায় পুরো এলাকা সম্পর্কে তার বিশেষ ধারনা রয়েছে। অার অপারেশনটি মাঠ থেকে বাস্তবায়নের দায়িত্বে ছিলেন লেঃ কর্ণেল মকসুরুল ও ছাত্র লীগের সাধারন সম্পাদক নাজমুল আলম সিদ্দিকী। বিএনপি নেতা রিয়াজ রহমানের উপর আক্রমন এবং ঢাকা শহরে বিভিন্ন স্থানে পেট্রোল বোমা মারা
সহ সকল অপকর্মের হোতা হচ্ছে এই দুজন।

কাজেই জাতির বিবেকের কাছে আবেদন , কয়েক জন অসুস্থ্য ও ক্রিমিনাল মানুষের জন্যে ষোল কোটি মানুষকে এই বিপদের দিকে টেনে নিবেন না। এমন একটি অবস্থায় আমরা কেউ নিরাপদ থাকবো না। আরো শৃঙ্খলিত হওয়ার আগেই যে যেখানে আছেন সেখান থেকেই আওয়াজ তুলুন, প্রতিবাদ করুন, এদের মুখোশ উন্মোচন করুন। যারা সরকারের বিভিন্ন দায়িত্বে রয়েছেন তারাও ভেবে দেখুন, কী ভয়ংকর দানবকে টিকে থাকতে আপনারা সহায়তা করছেন। এই দানবের ক্যালকুলেশনে পড়ে গেলে অভিজিতের মতো আপনার অথবা আপনার কোন প্রিয়জনের জীবন যে কোন মুহুর্তে চলে যেতে পারে।

সবচেয়ে হতাশার কথা হলো এই অপকর্মে জড়ানো হয়েছে আমাদের গৌরব ও গর্বের সেনাবাহিনীকে। আরাফাত এ রহমান ও মোজাম্মেল বাবুদের নষ্ট চিন্তা বাস্তবায়নে সরাসরি ব্যবহৃত হচ্ছে আমাদের সেনাবাহিনী। বিশ্ব মানবতার আদালতে প্রতিদিন দাঁড় করানো হচ্ছে আমাদের এই সেনাবাহিনীকে ? জাতিসংঘে প্রতিদিনের ব্রিফিংএ আসছে সেনাবাহিনীর কয়েকজন কুলাঙ্গারের এই কুকর্মের কথা।
কয়েক জন নষ্ট মানুষের গরল পান করছে আমাদের পুরো সেনাবাহিনী।
এই কষ্ট রাখি কোথায়?


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের অন্যতম জনাকীর্ণ এলাকা। পাশে একুশের বইমেলা। সময় রাত আট টা। হাজার হাজার মানুষ মেলা থেকে ফিরছে। তখনই লেখক ও ব্লগার অভিজিৎ রায় ও তার স্ত্রীকে উপর্যুপরি কোপায় দুই যুবক।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হামলাকারীরা দুই মিনিটেই কাজ শেষ করে দুই দিকে পালিয়ে যায়। একজন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে এবং অন্যজন মিলন চত্বরের দিকে পালায়।

ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ওঠেছে। কারণ তাদের ওপর হামলার স্থানটির আশপাশে বেশ কয়েকটি মোড়ে অবস্থান করছিল পুলিশ। হামলাস্থলের মাত্র ২৫ গজ দূরেই পুলিশ ব্যারিকেড ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ পথে সাতজন পুলিশ ডিউটিতে ছিল ওই সময়।

ঘটনাস্থল থেকে শাহবাগ থানার দূরত্ব ২৫০ গজ। পশ্চিমে নীলক্ষেত পুলিশ ফাঁড়ি আর পূর্বে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের সবগুলো পথে পুলিশ চেকপোস্ট।

অভিজিৎ হত্যাকান্ডটি নিয়ে পুলিশের ভূমিকাসহ বেশ কিছু প্রশ্ন সকলের মনে উঁকি দিয়েছে। বিএনপি -জামায়াত যেখানে ঢাকা শহরের কোথাও একটি মিছিল পর্যন্ত বের করতে পারে না সেখানে টিএসসির মত
সুরক্ষিত জায়গায় এই ধরনের কাজ কোন বিরোধী শক্তির পক্ষে করা প্রায় অসম্ভব।

আমাদের অনুসন্ধানে ব্লগার অভিজিৎ হত্যার লোমহর্ষক পরিকল্পনা বেরিয়ে এসেছে। এক ঢিলে এখানে অনেক গুলি পাখি মারা হয়েছে। মূল পরিকল্পনাটি করা হয়েছে আরাফাত এ রহমানের বাসায় যেখানে মোজাম্মেল বাবু প্রায়ই আড্ডা মারতে এবং মদ খেতে আসে। এই বাসায় বসেই এই দুই জন অভিজিৎ হত্যার এই ভয়ংকর পরিকল্পনাটি করেছে।

আমাদের বর্ণনা পড়ে এবং আপনার মনকে জিজ্ঞেস করলেই বুঝতে পারবেন যে বর্ণনাটি শতভাগ ঠিক। বিবেক নামক জিনিসটি এখনও কাজ করছে বলেই শত শত পর্দার ভেতর থেকেও এসব ঘটনা আমাদের পক্ষে বের করে আনা সম্ভব হয়েছে।
আরো মজার কথা হলো, আওয়ামী লীগের জন্যে যখনই এই ধরনের জঙ্গী প্রচারনা দরকার পড়ে , তখনই কিছু জঙ্গী গোষ্ঠী বেরিয়ে আসে। ফেইসবুকে বা টুইটারের একটি একাউন্ট থেকে এই হত্যার দায় স্বীকার করে জঙ্গীরা বিবৃতি দেয়! সেই বিবৃতিকে ফলাও করে এমন ভঙ্গিতে প্রচার করে মোজাম্মেল বাবুদের টিভি চ্যানেল ও পত্রিকা যে এর চেয়ে খাটি কথা ও প্রমাণ আর হতে পারে না।
অভিজিৎকে বাছাই করার পেছনে যে বিষয়গুলি কাজ করেছে সেগুলি হলো
১) তিনি হিন্দু, মুক্তমনা এই ব্লগার নাস্তিক হলেও তার হিন্দু নামটি বিজেপির হিন্দুত্বকে উস্কে দেওয়ার জন্যে খুবই কাজে দিবে। কারন বিজেপির সাম্প্রতিক মতিগতি নিয়ে সরকার খুব দুশ্চিন্তায় পড়ে গেছে। ভারতের নতুন স্বরাষ্ট্র সচিবের সফরের আগে আগে এই হত্যা কান্ডটি অন্য ধরনের ফলাফল এনে দিবে।
২) তিনি আমেরিকার নাগরিক। তার হত্যাকান্ডে জঙ্গীবাদের কার্ডটি জমবে ভালো। পশ্চিমা বিশ্বের একটি অপশক্তির করুণা পেতে এই হত্যাকান্ডটা সরকারকে সহায়তা করবে। জঙ্গীদের দমনে এই সরকারই পশ্চিমাদের দরকার বলে তীক্ষ্ণভাবে অনুভূত হবে।
৩) তিনি মুক্তমনা ব্লগার। এই ধরনের ব্লগার নিহত হলে তা সহজেই ইসলামপন্থীদের ঘাড়ে দোষটি দিয়ে দেয়া যায়। জনগণের চিন্তা এর বাইরে যাবে না।
এই ভয়ংকর ভাবনার নিষ্ঠুর শিকার হয়ে পড়েছে এই অভিজিৎ। সকল মুক্তমনাদের আরেকটু মুক্তভাবেই এই ভাবনাটি ভাবা উচিত। এক সময় তাজউদ্দীন আহমদ মুজিববাহিনীকে প্রচন্ড ভয় পেতেন। তিনি বলেছেন, আমাকে মেরে এই বাহিনী রাজাকারদের নামে চালিয়ে দিবে। সেই মুজিববাহিনীর সন্তান আফ্রিকান মাগুর সদৃশ্য এই গুন্ডা বাহিনী দেশের সকল মানুষকে আতংকে ফেলে দিয়েছে।

এই হত্যা পরিকল্পনাটি সার্বিক সমন্বয়ের দায়িত্ব পালন করেছেন ডিজিএফআইয়ের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ব্রিগেডিয়ার তাবরিজ শামস। ডিজিএফআইয়ের প্রিন্ট মিডিয়ার পরিচালক কর্ণেল শাম্মী ছিলেন তার বিশেষ সহযোগী হিসাবে। কারন কর্ণেল শাম্মীর জন্ম আজিমপুরে এবং ছোটবেলা থেকেই বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় থাকায় পুরো এলাকা সম্পর্কে তার বিশেষ ধারনা রয়েছে। অার অপারেশনটি মাঠ থেকে বাস্তবায়নের দায়িত্বে ছিলেন লেঃ কর্ণেল মকসুরুল ও ছাত্র লীগের সাধারন সম্পাদক নাজমুল আলম সিদ্দিকী। বিএনপি নেতা রিয়াজ রহমানের উপর আক্রমন এবং ঢাকা শহরে বিভিন্ন স্থানে পেট্রোল বোমা মারা
সহ সকল অপকর্মের হোতা হচ্ছে এই দুজন।

কাজেই জাতির বিবেকের কাছে আবেদন , কয়েক জন অসুস্থ্য ও ক্রিমিনাল মানুষের জন্যে ষোল কোটি মানুষকে এই বিপদের দিকে টেনে নিবেন না। এমন একটি অবস্থায় আমরা কেউ নিরাপদ থাকবো না। আরো শৃঙ্খলিত হওয়ার আগেই যে যেখানে আছেন সেখান থেকেই আওয়াজ তুলুন, প্রতিবাদ করুন, এদের মুখোশ উন্মোচন করুন। যারা সরকারের বিভিন্ন দায়িত্বে রয়েছেন তারাও ভেবে দেখুন, কী ভয়ংকর দানবকে টিকে থাকতে আপনারা সহায়তা করছেন। এই দানবের ক্যালকুলেশনে পড়ে গেলে অভিজিতের মতো আপনার অথবা আপনার কোন প্রিয়জনের জীবন যে কোন মুহুর্তে চলে যেতে পারে।

সবচেয়ে হতাশার কথা হলো এই অপকর্মে জড়ানো হয়েছে আমাদের গৌরব ও গর্বের সেনাবাহিনীকে। আরাফাত এ রহমান ও মোজাম্মেল বাবুদের নষ্ট চিন্তা বাস্তবায়নে সরাসরি ব্যবহৃত হচ্ছে আমাদের সেনাবাহিনী। বিশ্ব মানবতার আদালতে প্রতিদিন দাঁড় করানো হচ্ছে আমাদের এই সেনাবাহিনীকে ? জাতিসংঘে প্রতিদিনের ব্রিফিংএ আসছে সেনাবাহিনীর কয়েকজন কুলাঙ্গারের এই কুকর্মের কথা।
কয়েক জন নষ্ট মানুষের গরল পান করছে আমাদের পুরো সেনাবাহিনী।
এই কষ্ট রাখি কোথায়?

অভিজিৎ হত্যার মূল পরিকল্পনায় আরাফাত এ রহমান ও মোজাম্মেল বাবু: তথ্য ফাস

1.Arafat is famous for talking crap in talk-shows. TV Channels are not happy to call him because others don't like to share the panel with this guy.He is the fourth hubby of another immoral mukto mona - Shoma Kaisar. They are now separated.
2. Babu's wife also left with the kids few years back and has settled down in Canada. RAW got him the 71 TV Channel.
3. Babu and Arafat belong to the Dhaka Syndicate which is controlled by the Jt Secy (Area - I), under Secretary Research,PMO, Delhi. Area - I of RAW is responsible for both Pakistan and BD.The Syndicate consists of media people, politicians, university teachers, cultural people and others. Their goal is to de-Islamise BD in order to merge with Maha Bharat. But their immediate incentive is whetting greed. RAW has loads of cash and other attractive items to dispense.
 
. .
immorality is lot better than the psychopathy of the morality brigades... you would rather chop a lady's legs than seen those legs in a skirt.
that 'shoma kaisar' or whatever sounds to me like a sick person. why are you trying to throw a better light on 'shoma kaiser' by comparing with an imaginary chopper character?
 
.
o_O suspected revenge attacks ..........:help:
Three Muslims are burned to death in suspected revenge attacks in India after the body of a missing Hindu boy is discovered

Read more: Muslims burned to death in Indian village in revenge attack | Daily Mail Online

24D63C5D00000578-2916477-image-a-18_1421666424407.jpg
 
Last edited:
. .
that 'shoma kaisar' or whatever sounds to me like a sick person.

do you even know her?? has she been supplying drugs?? is she giving loans on interest?? did she go to syria to kill syrians on behalf of nato?? what has she done??
 
.
immorality is lot better than the psychopathy of the morality brigades...

Is there a greater 'morality brigade' than the one which screams day and night about the crimes against humanity committed during a particular year only? So, your psychopaths, immorality brigade and morality brigade are actually the same people, we call them the charlatans of a century.
 
Last edited:
.
Is there a greater 'morality brigade' than the one which screams day and night about the crimes against humanity committed during a particular year only?

who do you mean??
 
.
There were only 4-5 people. Eeveryone in TSC was busy dating and didnt care.
@ Even I can gather more people if I bring some snakes with 'bashi" ?

What do you guys want to prove? That majority of BD are fellow jehadis/jamatis!

Also why dont you just openly say we support killers of Abhijit Roy, like some of the less hypocrite ones like zakir, t rex etc.

Ghomtar araley khyamta nachar ki dorkar!
 
.
What do you guys want to prove? That majority of BD are fellow jehadis/jamatis!
to merge
Also why dont you just openly say we support killers of Abhijit Roy, like some of the less hypocrite ones like zakir, t rex etc.

Ghomtar araley khyamta nachar ki dorkar!

@ Who has killed Abhijit ? Situation and circumstances indicates something else ??? Yes, I respect the politics of West bengal but the politics of Bangladesh has become too complex !!!! I am in a deep dilemma now. Why not to merge with you ???? Time and again we are arguing that majority of our people are not Fundamentalist ?
 
.
do you even know her?? has she been supplying drugs?? is she giving loans on interest?? did she go to syria to kill syrians on behalf of nato?? what has she done??
my comment was based on asad71's information. according to that, she is indeed a bad person. koi shak?

What do you guys want to prove? That majority of BD are fellow jehadis/jamatis!

Also why dont you just openly say we support killers of Abhijit Roy, like some of the less hypocrite ones like zakir, t rex etc.

Ghomtar araley khyamta nachar ki dorkar!
no one supports the killing of Abhijit Roy. that he had a deplorable character and ideology does not change with the killing. the most shocking part is Indians' revealing their fascist hypocrisy. cheering for the death of any Bangladeshi even remotely linked to BNP-JI (which is the vast majorty btw) but breaking down at the news of someone off a Hindu background and with seriously Islamophobic tendencies.
 
.
RIP Roy. You were a brilliant man killed for having an opinion.
 
.
Well, anyone who has visited the Boi Mela would know that the site where he was killed is highly guarded by RAB and Police, it's quite startling that the killer escaped away from such a protected area. Besides, from the nature of the killing, it's quite clear that it was a coldblooded murder which was planned for a long time.

RIP

That what I was saying the whole time. I mean, how? I don't even....
 
. .
Back
Top Bottom