What's new

World Bank cancels Bangladesh bridge loan over corruption

Good you guys will learn to stop blaming everyone for your problems. Bangla needs to take responsibility. This is not India's fault. So, deal with it
 
. .
bdnews24.com said:
Education heads to donate month's basic salary


Tue, Jul 17th, 2012 9:00 pm BdST

Dhaka, Jul 17 (bdnews24.com ) – All the heads of the Ministry of Education offices, departments, directorates and boards have decided to donate their one month's basic salary for the Padma bridge project.

A ministry meeting on Monday also decided that all other employees of the education sector would provide a day's basic salary.


Prime Minister Sheikh Hasina proposed a plan to implement the Padma bridge project with own fund, after the World Bank cancelled its $ 1.2 billion promised fund for the $ 2.9 billion project.

Education Minister Nurul Islam Nahid said the public university vice-chancellors would meet to decide how funds could be raised from their institutions.

"No-one will be allowed to raise funds from the education sector outside of this decision," he said.

Teachers and officers under the MPO would also contribute a day's basic salary, the meeting decided.

Bangladesh Open University will provide Tk 100 million, Inter-education Board and University Grants Commission Tk 10 million.

UGC Chairman A K Azad Chowdhury said university vice-chancellors expressed interest to contribute to the Padma bridge project.

Interboard Coordination Committee President Fahima Khatun suggested that heads of institutions meet in Dhaka to decide on collecting contributions from school and college students.

The money collected will be handed over to the Prime minister next week, the meeting decided.

bdnews24.com/si/sh/bd/20113h

bwahahaha :rofl::rofl::rofl::rofl::rofl::rofl::rofl::rofl:
 
.
Contrary to the damn lies of Hindutavya dalals in GOB, WB's official claimed to hand the proof of corruption twice but it was no wonder that dalal Hasian started to show "Chorer Maa'er Boro Ghola" attitude to deceive and deflect away from the real issue. It became true as day-light by now that dalals at the helm got caught red handed by WB Anti-Corruption officials and Hasian's own credibility would be jeopardized if she were to make the WB's findings public. The following interview in Bangla describes just that, thanks....



দুই দফায় দুর্নীতির প্রমাণ দেয়া হয়েছে - বিশ্বব্যাংক : সরকার ইচ্ছে করলে প্রকাশ করতে পারে

অর্থনৈতিক রিপোর্টার


বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশ সরকারের কাছে দু’দফায় পদ্মা সেতুতে উচ্চপর্যায়ের দুর্নীতির প্রমাণ দিয়েছে। বিশ্বব্যাংক জানিয়েছে, ২০১১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এবং ২০১২ সালের এপ্রিল মাসে প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যানের কাছে দুটি তদন্তের তথ্য-প্রমাণ দিয়েছে তারা। বহুজাতিক ঋণদানকারী সংস্থাটি দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকারকে চারটি ব্যবস্থা নেয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল। কিন্তু সরকার চারটির মধ্যে দুটি প্রস্তাব বাস্তবায়ন করেনি। তাই ঋণচুক্তি বাতিল করা হয়েছে। দুর্নীতির বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণের ভিত্তিতে ১২০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি বাতিলের পর এ নিয়ে উত্থাপিত বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে বিশ্বব্যাংক গতকাল এসব তথ্য প্রকাশ করেছে।
প্রশ্নোত্তর আকারে বিশ্বব্যাংকের নিজস্ব ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা ৩ পৃষ্ঠার এই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বিশ্বব্যাংকের সুপারিশমত একটি চীনা কোম্পানিকে কাজ না দেয়ায় ঋণচুক্তি বাতিল করা হয়েছে’ বলে বাংলাদেশ সরকার যে অভিযোগ করছে তা ‘একেবারেই সত্য নয়’। বিশ্বব্যাংক বলছে, তারা কোনো প্রতিষ্ঠানকেই বিশেষ আনুকূল্য প্রদর্শন করে না। বিশ্বব্যাংক এ প্রতিষ্ঠানকে বাদ দিতে সরকারের সিদ্ধান্তের সঙ্গে সম্মত হয়েছে।
বিশ্বব্যাংক জানিয়েছে, ঋণচুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত ‘পুনর্বিবেচনার খুব সীমিত সুযোগ রয়েছে।’ কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, ‘পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির প্রমাণ সম্পর্কে ব্যাপক আলোচনার পরও সরকার ইতিবাচক সাড়া দিতে পারেনি। এটি একটি দুঃখজনক ঘটনা।’ ঋণচুক্তি বাতিলের জন্য বাংলাদেশ সরকার বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রেসিডেন্ট রবার্ট জোয়েলিককে দায়ী করে যে মন্তব্য করেছে, তাকে নাকচ করে দিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম ঋণদানকারী সংস্থাটি বলেছে, ‘বিশ্বব্যাংকের সব সিদ্ধান্তই প্রাতিষ্ঠানিক, কোনোটাই ব্যক্তিকেন্দ্রিক নয়।’
বিশ্বব্যাংক জানায়, ঋণ বাতিলের সিদ্ধান্ত যাতে না নিতে হয় সেজন্য তারা ‘প্রায় এক বছর ধরে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করেছে এবং সরকারের কাছ থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ইতিবাচক সাড়া পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করেছে। দুঃখজনক যে সরকার প্রায় ৯ মাসেও কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। পদ্মা সেতুর সম্ভাবনা এবং জনজীবনে এর গুরুত্বের কথা বিবেচনা করে বিশ্বব্যাংক প্রকল্পটি বাঁচাতে শেষ পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে গেছে। জরুরি ভিত্তিতে বিশ্বব্যাংক একটি উপায় বের করার জন্য ঢাকায় একটি উচ্চপর্যায়ের দল পাঠিয়েছিল। কয়েকদিনের আলোচনার পর, ৪টি প্রস্তাবের ২টির ব্যাপারে সরকারের দিক হতে কিছু করা সম্ভব নয় জানানোর পর বিশ্বব্যাংক ঋণ বাতিলের কঠিন সিদ্ধান্তটি নিতে বাধ্য হয়।’
বিশ্বব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত পদ্মা সেতুর ঋণচুক্তি বাতিল নিয়ে উত্থাপিত বিভিন্ন প্রশ্ন ও তার জবাব প্রশ্নোত্তর আকারে হুবহু তুলে ধরা হলো :
প্রশ্ন : বিশ্বব্যাংক কি তদন্তের ফলাফল সরকারকে জানিয়েছে?
উত্তর : আমাদের নিজস্ব নীতি অনুসারে বিশ্বব্যাংক ২০১১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এবং ২০১২ সালের এপ্রিল মাসে প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যানের কাছে দুটি তদন্তের তথ্য প্রমাণ প্রদান করেছে। আমরা বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষকে বিষয়টির পূর্ণ তদন্ত করতে এবং যথাযথ বিবেচিত হলে দুর্নীতির জন্য দায়ী ব্যক্তিদের শাস্তি দেয়ার আহ্বান জানিয়েছিলাম।
প্রশ্ন : বিশ্বব্যাংকের সরকারের কাছে দেয়া রেফারেল রিপোর্টে কী ছিল?
উত্তর : সরকারের কাছে সুপারিশমূলক রিপোর্ট প্রদানের লক্ষ্য ছিল যথাযথ জাতীয় সংস্থার মাধ্যমে দুর্নীতির বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ সম্পর্কে একটি জোরালো তদন্ত শুরু করা। বিশ্বব্যাংকের স্বাধীন ইন্টিগ্রিটি ভাইস প্রেসিডেন্সি দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান করে দেখে যে ব্যাংকের দুর্নীতি বিরোধী দিকনির্দেশনা লঙ্ঘিত হয়েছে কিনা এবং জাতীয় কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে তদন্ত করার জন্য যথেষ্ট বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ রয়েছে কিনা। বিশ্বব্যাংক নিজে কোনো অপরাধ তদন্ত করে না বা পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করে না। এটি সম্পূর্ণরূপে বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ সরকারের বিবেচ্য।
প্রশ্ন : বিশ্বব্যাংক সরকারকে দেয়া এ রিপোর্টগুলো কেন প্রকাশ করছে না?
উত্তর : বিশ্বব্যাংক ২০১১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ও ২০১২ সালের এপ্রিল মাসে বাংলাদেশ সরকারের কাছে পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির প্রমাণ পেশ করেছে। এসব সুপারিশমূলক রিপোর্টের গোপনীয়তা বজায় রাখার ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকারসহ প্রত্যেক সদস্য দেশের কাছে বিশ্বব্যাংকের দায়বদ্ধতা রয়েছে। তবে, বাংলাদেশ সরকার এসব রিপোর্ট ও চিঠিগুলো চাইলে প্রকাশ করতে পারে। আপনারা সরকারকে স্বচ্ছতা রক্ষার স্বার্থে প্রকাশের জন্য অনুরোধ করতে পারেন।
প্রশ্ন : বিশ্বব্যাংক কী কী প্রস্তাব দিয়েছিল—সরকার এর কোনটিতে সম্মত হয়েছিল?
উত্তর : বিশ্বব্যাংক পরামর্শ দিয়েছিল যে সরকার ৪টি পদক্ষেপ নিতে পারে। কিন্তু সরকার ৪টির মধ্যে দুটি করতে পারেনি। প্রথমত দুর্নীতি দমন কমিশনকে একটি বিশেষ তদন্ত ও বিচারিক টিম গঠনের প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল, যাতে দুদক সম্মতি দিয়েছিল। দ্বিতীয়ত সরকার একটি বিকল্প প্রকল্প বাস্তবায়ন ব্যবস্থায় সম্মত হয়েছিল যেখানে সহযোগী অর্থায়নকারীদের জন্য ক্রয় প্রক্রিয়ায় অধিকতর তদারকির সুযোগ ছিল। তৃতীয়ত দুদককে বিশ্বব্যাংকের তত্ত্বাবধানে একটি বাইরের প্যানেলের কাছে তথ্য দেয়ার এবং প্যানেলকে তদন্ত প্রক্রিয়ার পর্যাপ্ততা মূল্যায়নের সুযোগ দেয়ার প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত দুদক বাইরের প্যানেলের সঙ্গে তথ্য বিনিময় করার কোনো আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক রাখার বিষয়টি মেনে নেয়নি। সবশেষে, সরকার বাংলাদেশী আইনের আওতায় থাকা সত্ত্বেও তদন্ত চলাকালে সরকারি দায়িত্ব পালন থেকে সরকারি ব্যক্তিরা (আমলা ও রাজনৈতিকভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত) ছুটি দিতে রাজি হননি। ৪টি ব্যবস্থার মধ্যে দুটি বিষয়ে ঐক্যমতে পৌঁছতে ব্যর্থ হওয়ার ফলে বিশ্বব্যাংকের সেতুর জন্য সহায়তা বাতিল করা ছাড়া আর কোনো বিকল্প ছিল না।
প্রশ্ন : বিশ্বব্যাংকের প্রস্তাবগুলো কি বাংলাদেশের আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ?
উত্তর : বিশ্বব্যাংকের অনুরোধকৃত সব পদক্ষেপ এবং দুর্নীতির অভিযোগ সম্পূর্ণরূপে বাংলাদেশী আইন ও রীতিনীতির ও বিধি-বিধানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
প্রশ্ন : কোথাও কোথাও সরকারি কর্মকর্তাদের বিবৃতিতে অভিযোগ করা হয়েছে প্রাকযোগ্যতা বাছাইয়ের সময় বিশ্বব্যাংক একটি চীনা প্রতিষ্ঠানকে পক্ষপাত করায় সরকারের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি ঘটে যার ফলে প্রকল্পটি বাতিল হয়।
উত্তর : এটি একেবারেই সত্য নয়। বিশ্বব্যাংক কোনো প্রতিষ্ঠানকেই বিশেষ আনুকূল্য প্রদর্শন করে না। বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে আমরা যখন ক্রয় প্রক্রিয়া তদারক করি, তখন এটি সরকারের দায়িত্ব থাকে যে প্রতিষ্ঠান নির্বাচনের সময় সেটি সক্ষম কিনা আর কারা সক্ষম না তা মূল্যায়নের নায্যতা প্রদান করা। বিশেষ করে পদ্মা সেতুর মতো বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাওয়া প্রকল্পের ক্ষেত্রে, কেন প্রতিটি ফার্ম বিড করার যোগ্য অথবা তাদের প্রয়োজনীয় যোগ্যতার অভাব রয়েছে কিনা সে ব্যাপারে সুস্পষ্ট ও সুদৃঢ় ব্যাখ্যা প্রদান করা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
এক্ষেত্রে সেতু বিভাগ চায়না রেলওয়ে কনস্ট্রাকশন করপোরেশনকে যথেষ্ট তথ্যাদি ছাড়াই প্রাকযোগ্যতা থেকে বাদ দিয়েছিল। ওই প্রতিষ্ঠানকে বাদ দেয়ার ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংক সেতু কর্তৃপক্ষকে আরও তথ্য চাইতে ও প্রয়োজনীয় যর্থাথতা প্রদানেও অনুরোধ করে। যখন এ তথ্য দেয়া হয়েছে, তখন বিশ্বব্যাংক এ প্রতিষ্ঠানকে বাদ দিতে সরকারের সিদ্ধান্তের সঙ্গে সম্মত হয়েছে। এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংক ও সরকারের কোনো দ্বিমত নেই এবং বিশ্বব্যাংক বরাবরই নিরপেক্ষ থেকেছে।
প্রশ্ন : বিশ্বব্যাংক কেন চুক্তি কার্যকর হওয়ার মেয়াদ একমাস বাকি থাকতেই প্রকল্পটি বাতিলের সিদ্ধান্ত নিল?
উত্তর : বিশ্বব্যাংক প্রায় এক বছর ধরে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করেছে এবং সরকারের কাছ থেকে দুর্নীতির প্রমাণকে সম্বোধন করার ব্যাপারে ইতিবাচক সাড়া পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করেছে। দুঃখজনক যে সরকার প্রায় ৯ মাসেও কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। পদ্মা সেতুর সম্ভাবনা এবং জনজীবনে এর গুরুত্বের কথা বিবেচনা করে বিশ্বব্যাংক প্রকল্পটি বাঁচাতে শেষ পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে গেছে। জরুরি ভিত্তিতে বিশ্বব্যাংক একটি উপায় বের করার জন্য ঢাকায় একটি উচ্চপর্যায়ের দল পাঠিয়েছিল। কয়েকদিনের আলোচনার পর, ৪টি প্রস্তাবের ২টির ব্যাপারে সরকারের দিক হতে করা সম্ভব নয় জানানোর পর বিশ্বব্যাংক ঋণ বাতিলের কঠিন সিদ্ধান্তটি নিতে বাধ্য হয়।
প্রশ্ন : উচ্চপর্যায়ের একজন সরকারি কর্মকর্তা ইঙ্গিত দিয়েছেন যে প্রকল্পটি বিশ্বব্যাংকের বিদায়ী প্রেসিডেন্টের শেষ কার্যদিবসে বাতিল হয়েছে এবং বিশ্বব্যাংকের দেয়া বিবৃতিটি প্রতিষ্ঠানের নয় বরং তার ব্যক্তিগত মতামতের প্রতিফলন।
উত্তর : বিশ্বব্যাংকের সব সিদ্ধান্তই প্রাতিষ্ঠানিক, কোনোটাই ব্যক্তিকেন্দ্রিক নয়। এটি বিশ্বব্যাংক ম্যানেজমেন্টের সর্বজনসম্মত সিদ্ধান্ত ছিল, কারও একক সিদ্ধান্ত নয়। এবং সরকারের দুর্নীতি মোকাবিলা করার সদিচ্ছার অভাব এই সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করেছে। এ সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের জনগণের জন্য যেমন দুঃখজনক তেমনি দুঃখজনক বিশ্বব্যাংকের জন্যও, বিশেষ করে বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যাংকের দীর্ঘ সম্পর্কের আঙ্গিকে, যে অংশীদারিত্ব বাংলাদেশের প্রায় জন্মের পর থেকেই চলমান। পদ্মা সেতুর মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে সম্পৃক্ত না থাকা বিশ্বব্যাংকের জন্যও সমান দুঃখজনক।
প্রশ্ন : বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের প্রদেয় ঋণের সুদ কত?
উত্তর : বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংকের অঙ্গসংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট এজেন্সি (আইডিএ) হতে সুদ মুক্ত ঋণ গ্রহণ করে। প্রাপ্ত সুদ-মুক্ত ঋণের মেয়াদ ১০ বছরের রেয়াতসহ ৪০ বছর এবং সার্ভিস চার্জ ০.৭৫% প্রযোজ্য। ১১তম থেকে ২০তম বছরের মধ্যে প্রতি বছর ঋণকৃত পরিমাণের শতকরা ২ ভাগ শোধ করতে হয়। এবং বাকি ২০ বছরে প্রতি বছর আসলের শতকরা ৪ ভাগ শোধ করতে হয়।
প্রশ্ন : একই ধরনের ঘটনায় বাংলাদেশকে কি অন্য দেশ থেকে ভিন্ন পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে?
উত্তর : না। এ ধরনের ঘটনা যে কোনো দেশে হলেই একই ধরনের পরিণাম হতো।
প্রশ্ন : প্রকল্প বাতিল কি বিশ্বব্যাংকের চলমান কার্যক্রমকে ব্যাহত করবে?
উত্তর : পদ্মা সেতু প্রকল্পের ঋণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের জন্য সহায়তা প্রদানের ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংকের ব্যাপক কর্মসূচির ওপর কোনো সরাসরি প্রভাব রাখবে না এবং বাংলাদেশের সরকার ও স্থানীয় জনসাধারণের সঙ্গে জনজীবনের উন্নয়নে আমরা ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে। বর্তমানে বিশ্বব্যাংকের ৪.৪ মার্কিন ডলারের ৩০টির বেশি প্রকল্প চলমান রয়েছে যা বাংলাদেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে। বিশ্বব্যাংক গত কয়েক দশকে বাংলাদেশে দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন, সামাজিক কল্যাণ সাধন, এবং দারিদ্র্যবিমোচন খাতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পেরে খুবই গর্বিত। আমাদের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা পোশাক শিল্প খাতে সর্বাধিক কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে রফতানি বাজার উদারীকরণ, দরিদ্র পরিবারের মেয়েদের মাধ্যমিক স্কুলে পাঠানোর নিশ্চিত করার জন্য বৃত্তি প্রদান এবং বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে জীবন ও জীবিকায় পরিবর্তন ঘটাতে গ্রামগুলোতে সৌর বিদ্যুত্ ব্যবস্থা চালু করতে অবদান রেখেছে। গত অর্থবছরে বিশ্বব্যাংক ৮৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি ঋণ সাহায্য করেছে।
প্রশ্ন : বাতিল সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার কোনো অবকাশ কি আছে?
উত্তর : অন্যান্য দেশে বাতিলকৃত ঋণ ফের চালু করার ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংকের মাত্র কয়েকটি নজির রয়েছে। তাই, এটি অসম্ভব নয়। তবে এক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার খুব সীমিত সুযোগ রয়েছে। কারণ, প্রস্তাবিত ৪টির মধ্যে ২টি পদক্ষেপে পদ্মা সেতু প্রকল্পের দুর্নীতির প্রমাণ সম্পর্কে ব্যাপক আলোচনার পরও সরকার ইতিবাচক সাড়া দিতে পারেননি। এটি একটি দুঃখজনক ঘটনা। এ সেতুটি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল ও সারাদেশের প্রবৃদ্ধি জোরদার ও জীবনযাত্রার পরিবতর্েনর জন্য বিশেষ সম্ভাবনাময় ছিল। বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে সহায়তা দিতে এবং দারিদ্র্য কাটিয়ে উঠতে এবং সুশাসনের ভিত্তির ওপর একটি সমৃদ্ধ জাতি হিসেবে গড়ে ওঠার স্বপ্ন পূরণে অঙ্গীকারবদ্ধ।

???? ???? ????????? ?????? ???? ????? - ??????????? : ????? ????? ???? ?????? ???? ????
 
.
Good you guys will learn to stop blaming everyone for your problems. Bangla needs to take responsibility. This is not India's fault. So, deal with it
I soooo agree with you...this is not India's fault....this is the fault of the Bangladeshi people for letting an uneducated woman, who thinks she's a queen, stay in power and screwing things up.
 
.
I soooo agree with you...this is not India's fault....this is the fault of the Bangladeshi people for letting an uneducated woman, who thinks she's a queen, stay in power and screwing things up.

i am always taken back at the amount of support the two ladies have and then i tell myself bangladesh deserves every bit of what it is getting
 
.
Japan, World Bank give Dhaka lesson in diplomacy

M. Serajul Islam



It is interesting that some ardent supporters of the ruling party are coming out of denial over the Padma Bridge fiasco and admitting that this government has messed up its diplomacy badly. An editor who is well known for his pro-ruling party sentiments said on a TV talk show recently that he was surprised that even India that could have put in some strong words for Bangladesh in its fight against the WB over the cancellation of the Padma Bridge loan preferred to let Bangladesh fight its battle alone. Judging by the array of contradictory statements from the government leaders in languages both undiplomatically and unparliamentarily on the Padma Bridge, it appears that the government is both embarrassed and confused.

Early in its term, this government wasted special friendship with China built painstakingly since 1975 ironically because it has bent over backwards to please India that has now failed to come to its rescue over the Padma Bridge. China would have perhaps come to Bangladesh’s aid if relations with it were as warm as under previous governments. The government is in an open and self imposed fight with the US that it has accused of conspiring against Bangladesh at the instigation of Dr. Mohammad Yunus. Recently, the government accused Germany for critical comments of the German Foreign Minister on human rights issues. The British have also expressed strong reservations on issues of human rights and governance. The other European and the EU Ambassadors do so regularly. Thus when the government needed support on the PB loan issue, there was no friendly hand in sight.

The reason for those governments’ unhappiness is simple. The government, caught in a cobweb, is failing to put personal issues behind to lead the country ahead on issues of national interests to build bridges and friendship with foreign nations and institutions. It is intriguing that why a government in desperate need of global support for advancing its national interests should fail to use Dr. Mohammad Yunus’ influence for the purpose? Instead it chose accuse Yunus of conspiring to influence the US and the WB against it and cancel the loan for Padma Bridge. Surprisingly, the government has chosen to humiliate the Noble Laureate knowingly that such action would not like by important countries and global leaders.

When this government took up issues with Dr. Yunus, it said that there were principles that were more important than a Noble Laureate’s position and importance. It called him “blood sucker of the poor” and brought corruption charges against him. None of the accusation was proven and Dr. Yunus came out clean. In fact, the Government’s attempts to humiliate him did not do its image abroad any good. In the process, the government ended on the wrong side of Dr. Yunus’ long list of powerful friends abroad.

If the government had not taken its fight with Dr. Yunus in the media, perhaps a lot of the diplomatic damage would have been avoided. When individuals as powerful as a US Secretary of State make a request, it is simple common sense to accept the request or if the government has an issue, decline that request diplomatically. For some mysterious reasons, this government chose to turn down all requests from powerful global leaders on Dr. Yunus with contempt. It appeared that it was relishing the attention of powerful world leaders and nations on their attempts to humiliate Dr. Yunus not realizing what damage it was causing to the pursuit of the country’s interests abroad.

Unfortunately, the government repeated the same mistakes as it made with Dr. Yunus with the cancellation of the PB loan by the World Bank exposing its bankruptcy in diplomacy. The government leaders went overboard in abusing the World Bank in a manner that made little sense except if one believed that such sycophantic actions were meant to please the Prime Minister. In a series of confusing and hard to believe responses to the cancellation, the Finance Minister attempted what was poor diplomacy.

The government nevertheless continued to accuse the WB of corruption while absolving itself of the charges brought against it by the Bank. Throughout, the WB refused to be drawn into one sided vilification of it by senior leaders of the Government including the Prime Minister. Perhaps emboldened by the WB’s silence to respond, the Finance Minister suggested that the WB could go ahead and elaborate the charges of corruption against the government to back the Prime Minister who said that there was no corruption in her government over PB project and that instead the WB should answer charges of corruption against it.

On another level, the Foreign Minister, after a meeting with the Japanese Deputy Prime Minister in Tokyo where she had gone to attend an international conference on Afghanistan, said that she was assured that the PB loan could be “under a new framework of donor arrangement”. A Foreign Ministry statement issued on her meeting went on to state that “Japan would pursue the donor groups, including the ADB, to embark on a negotiated settlement in respect of the project”. Clearly, the Ministry was in a hurry to convey the good news to the Prime Minister that the Japanese are with the Government of Bangladesh and not the World Bank on the PB issue. The Ministry did not wait to consider that a public announcement that Japan would follow a different path than the WB would embarrass it.

Both the statements have turned out to be diplomatic faux pas. The Resident Director of the WB Ellen Goldstein tactfully underlined the Finance Minister’s faux pas in an interview with a leading English Daily in Dhaka. She said that the WB would not release anything about the PB to the media on principle. She suggested that Bangladesh could disclose all evidence it submitted to it on all aspects of the charges of corruption, including names thus putting the Finance Minister in a spot who said earlier that the Government would not disclose those evidences to protect the WB’s confidentiality. She nevertheless did not lose the opportunity to mention that the WB contacted the Bangladesh Government only after it was given credible evidence of corruption verified through multiple sources that the Canadian Company SNC Lavalin had given bribes aimed at winning contracts for constructing the PB with funds from WB/ABD/JICA.

In her written interview, she refrained from answering names of those charged with corruption concerning the amount paid by the Canadian company to win contracts. Nevertheless, she left little doubts that the WB’s case has been based on clear evidence that the Bangladesh government sidetracked. She also said that although the cancellation would not affect WB’s aid programme for Bangladesh, and added: “the government’s weak response to evidence of corruption in a flagship operation adds to mounting concerns about a deteriorating governance environment in Bangladesh, and this will be reflected in our programme going forward.” Thus by some bad diplomatic moves, the Finance Minister has put the government where the opposition wants it; a demand to make public the WB’s correspondences.

Like the World Bank Country Director, the Japanese Ambassador Shiro Sadoshima spoke to underline the foreign ministry’s faux pas. He chose to do so in a seminar arranged by the Diplomatic Correspondents’ Association of Bangladesh. What he said destroyed the hopes that the Foreign Ministry had built based on the Foreign Minister’s visit to Tokyo. He said that Japan would wait for the government’s investigations of the WB’s allegations of corruption to end before deciding on its involvement in the PB. The Ambassador also said that the construction of the PB is theoretically possible from domestic sources but highly unlikely to happen.

The Foreign Ministry failed to consider what is obvious to those who know Japan and its foreign policy goals and objectives in building hopes that it would come on Bangladesh’s side parting with the World Bank. Japan would never cut links with WB where the latter has walked away from a mega project because of corruption. Further, the Ministry also seemed unaware that in Japan’s aid diplomacy, the question of funding any project where there is even the slightest suspicion of corruption is absolutely impossible. Among the aid providing countries, Japan has the highest ethical standards and its parliament is the most effective watch dog against corruption.
The Ministers, by some poor diplomacy, and the leaders of the ruling party by some insensible and mindless statements have pushed the government into uncharted waters. It is time they shut up and deal with the PB issues outside the media to avoid more serious disaster lurking in wing. They would do themselves, their party, the government and their leader a great service if they cared to wait and see what would happen to the case in the Canadian court and the fund that SNC Lavalin has allegedly paid to officials in the Bangladesh Government based on which the World Bank has cancelled the loan.

The World Bank Country Director and the Japanese Ambassador, in particular the latter, have shown what diplomacy is about. They have made some very strong statements about this government without use of any undiplomatically or unparliamentarily language. There are warnings obliquely mentioned in their statements about the case in the Canadian court, which the government is not even focusing. Our negotiators and those conducting diplomacy on behalf of this government would do well to study their style of diplomacy and their statements to see the mess they have made and the dangers that they have alluded to. The most perplexing aspect of this government’s negotiations is after all the abuse that its leaders have heaped on the WB, the Finance Minister is still expecting the WB to fund the PB.

If this is not perplexing enough, the Malaysians have on their own said that they would start the project by October while an Australia-based Chinese company has offered to build the bridge with a financial option better than the World Bank! In the midst of the air of surrealism created wittingly or otherwise by the government leaders over the Padma Bridge, the only sensible statements that have found their way to the media so far have been those of the Japanese Ambassador and the World Bank Country Director.

The writer is a former career diplomat and retired Ambassador to Japan and Egypt.

Holiday
 
.
Govt may accept WB's 4th condition

Muhith says govt trying to resolve the issue regarding sending accused public officials on leave

The government may consider accepting the World Bank's fourth condition to persuade the global lender to review its cancellation of the Padma bridge loan.

The bank's fourth condition was that the government send on leave public officials and ex-communications minister Syed Abul Hossain, who were allegedly involved in corruption in the project.

Finance Minister AMA Muhith told reporters yesterday that the June talks between the government and the WB ended in a stalemate simply because of the bank's fourth condition.

“Though Ellen Goldstein [the WB country director] had spoken of two unresolved issues, there was actually one issue, not two,” the minister said, implying that the issue involving the Anti-Corruption Commission was not really a problem.

“There was a little problem with the World Bank's fourth condition. We are trying to see how it can be resolved.”

He indicated that the government was working to send those public officials on leave.

If the issue of the fourth condition can be solved, the project's work can start very soon, said Muhith.

The WB cancelled its $1.2 billion credit for the Padma bridge project on June 29, saying it had proof of a corruption conspiracy involving Bangladeshi officials, executives of a Canadian firm and private individuals.

The finance minister yesterday pointed out that the government had been considering several options for the project. And the first option was to restore the WB-led financing arrangement.

Muhith was talking to reporters at the finance ministry after he received a cheque from Bangladesh Development Bank Ltd in payment of dividend to the government.

The finance minister said he had mentioned many times that there was no problem in having an international panel to oversee the ACC's probe into the corruption allegations in the project. The commission was prepared for that.

Goldstein in an e-mail interview with The Daily Star published on July 14 responded to the question of whether the government's refusal to remove the minister in charge from the cabinet was the biggest reason for the bank to cancel its financing.

She said the WB had suggested that the government adopt four measures. But the government was unable to commit to two of them.

The two measures that the government refused to take were to appoint an international panel to oversee the ACC probe into the WB's graft allegations in the project, and to send on leave the officials and the minister in charge during the investigation.

Preferring anonymity, a finance ministry official said the WB had advised sending five public officials and former communications minister Abul Hossain on leave.

During talks with the WB in June, the government did not agree to send the minister on leave, said the official.

Muhith at a high-level meeting last week indicated that the government was ready to send all five public officials and the minister on leave in order to reach a compromise with the WB. And the government had already communicated it to the project's co-financiers, the official said.

Abul Hossain in an advertisement in several newspapers recently said he was ready to take any step since some respectable persons thought his presence in the cabinet might hinder the probe into the WB's corruption allegations in the project.

Muhith said yesterday the government had three other options for implementing the project if the WB finally did not change its decision.

One option is that the government will request the other financiers to stay in the project. In that case, it will be necessary to sign new contracts.

“We hope they will stay with us.” He, however, said the government would have to find new financiers to provide it with the foreign currency the WB had earlier committed.

Another option is to implement the project on the basis of a Public Private Partnership (PPP) initiative as proposed by Malaysia, said Muhith.

And the other option is to construct the bridge with the government's own resources, said the finance minister.

Govt may accept WB's 4th condition

It is just me? Or does Muhith suffer from Dissociative identity disorder?
Dissociative identity disorder - Wikipedia, the free encyclopedia
 
.
How much is this bridge important for Bangladesh.
 
. . .
Govt may accept WB's 4th condition

Muhith says govt trying to resolve the issue regarding sending accused public officials on leave

he bank's fourth condition was that the government send on leave public officials and ex-communications minister Syed Abul Hossain, who were allegedly involved in corruption in the project.

Govt may accept WB's 4th condition


What is this new drama. They are lying again aren't they? That 4th condition seems very lenient
, there is much more into it. Abul is just a henchmen in this fiasco , it goes all the way to the
top:angel: and WB won't won't release funds unless the culprits are rooted out. Besides
why is BAL not making the letter WB send public. The letter have all the details of the
culprits. All this tal bahana is just is a last resort diversionary tactic bound to fail.

Please explain little bit of it.

It will mainly connect the southwest districts around barisal to Dhaka and facilitate North east (khulna)
as well. Barisal is one of the most poorest division of the country prone to natural calamities
the most. It will also facilitate gopalganj , Shiek Hasina's home district and electoral constituency. But its not that of a big of an urgency determental to development. Northern districts need more attention and infrastructure of roads , highways and bridges connecting chittagong and shylet
and around the rest of the country are in shambles.
 
.
JICA hopeful about Padma Bridge prospect, says Toda

Japan International Cooperation Agency (JICA) Sunday said it was still hopeful about the prospect of the Padma Bridge and it would like to look for "any possibilities" to go with the project.

"If the World Bank disappears, the current framework collapses . . . but, if the government of Bangladesh demonstrates their remarkable commitment and leadership to take anti-corruption measures, we might be able to look for some other possibilities," JICA's Chief Representative in Dhaka Dr Takao Toda told BSS.

Toda, however, added: "It is not the time to talk about it (other possibilities of funding) as the current framework led by World Bank is the best option for this country."


"We know that the government of Bangladesh is working very hard to take anti-corruption measures but still there is so much room for improvement," he said.

The comments of JICA came a day after Finance Minister AMA Muhith talked to JICA President Akihiko Tanaka in Tokyo over phone and urged him to discuss the issue with the president of the World Bank, which last month scrapped a US$ 1.2 billion loan agreement on the project fearing a "graft plot".

Replying to a query about Tanaka's scheduled meeting with the new World Bank President Zim Toung Kim on July 25 in Washington, Toda said the Padma Bridge issue was incorporated in the agenda of their planned meeting.

JICA hopeful about Padma Bridge prospect, says Toda
 
.

Pakistan Defence Latest Posts

Back
Top Bottom