What's new

Why neighbours dislike or suspect India

NEW YORK TIMES
Bangladeshi Insurgents Say India Is Supporting Them
By SANJOY HAZARIKA,

Special to The New York Times

AGARTALA, India— For more than a decade, India has secretly provided arms and money to tribal insurgents fighting for an autonomous state in Bangladesh, rebels given sanctuary in this border area say.

A senior security official here confirmed the assistance and said an undetermined number of rebel fighters had stayed along the border near camps of Indian paramilitary forces.
''The Government is giving them help,'' the official added, without elaborating.

The rebels, who are mostly Buddhists, belong to the Chakma and other tribes in the Chittagong Hills of Bangladesh. They say they are being persecuted and pushed off their fertile land by an influx of ethnic Bengali Bangladeshis, who are overwhelmingly Muslim.

Elections Are Planned
President H. M. Ershad of Bangladesh is planning to hold elections on June 25 to give some local autonomy to the Chittagong Hill Tracts, but the Shanti Bahini, the guerrilla organization fighting the Government, has called for a boycott of the vote and declared it will disrupt balloting.

A spokesman for the rebels said Indian officials began to provide arms and money in 1973, after the assassination in a military coup of Sheik Mujibur Rahman, Bangladesh's first President and a friend of India.

The spokesman, Bimal Chakma, said the Indian Government had not given as many weapons as were needed. ''At the beginning we got some consideration, but it is very low compared with what we need.''

The Shanti Bahini has an estimated 500 guerrillas. Over the years, the insurgents have increased their armory by capturing weapons through raids on Bangladesh military units. The rebels in the Chittagong Hill Tracts also picked up large caches of Chinese semi-automatic weapons during the 1971 Indo-Pakistan war. Past Help for Pakistani Rebels

India also armed, trained and financed ethnic Bengali rebels seeking to break away from Pakistan, of which Bangladesh, then East Pakistan, was a part. The guerrilla attacks escalated into a war between India and Pakistan in 1971 after 10 million people fled military atrocities into India. Pakistani troops were routed and Bangladesh was created.

The Shanti Bahini, which means peace corps in the Bengali language, was formed in 1972 after a rejection of demands for autonomy, preferential treatment and an end to the Muslim influx. The Shanti Bahini says it has killed more than 500 members of the Bangladeshi military and the police as well as Muslim settlers.

''We are not separatists and we do not want armed intervention by India,'' said Mr. Chakma, the rebel spokesman. He said they wanted a stop to Muslim settlers, protection of the region's demographic character, free elections and extensive economic and political powers.

Sudhir Ranjan Majumdar, the Chief Minister or top elected official of Tripura state in northeast India, said the state did not ''harbor any Shanti Bahini, although their political wing is here.''

''We have a foreign mission here to consult with the Indian Government,'' a rebel official said. ''When there are bad combing operations by the Bangladesh army our fighters cross the border for security. They also come on leave from the campaigns.'' An Exodus to India

Since 1986, India has absorbed more than 51,000 refugee tribespeople, nearly 9,000 of them in the last two weeks, as they flee what is said to be military repression in the region. The refugees include supporters of the Shanti Bahini and leaders of the movement's political wing, the Jana Sanghata Samiti or People's Struggle Organization.

Bangladesh is the world's most densely populated region and one of its poorest. Since it was formed, Muslim settlers have been moving from other parts of the country to the lightly populated Chittagong Hill Tracts. The influx has changed the ethnic composition of the place and brought tension and clashes in its wake.

The current population of the Chittagong Hill Tracts is about one million, with nearly 600,000 tribes people. The rest are Muslim settlers.

Bangladesh has stepped up a bitter army campaign against the Chakmas, sending them fleeing into India several times in the last 17 years. The 1986 exodus was the biggest. Rights Violations Reported

Amnesty International, the human rights organization, has reported serious violations of human rights in the Chittagong Hill Tracts by Bangladeshi military personnel, including rape, torture and indiscriminate shooting. Recent refugees say the assaults on women, capture of farmland by Muslim settlers and killing of Chakmas is continuing.

The weariness with fighting is showing and the Shanti Bahini held six rounds of talks over the last year with Bangladeshi officials. However, there has been little progress, Mr. Chakma said.

Map of India and Bangladesh indicating the Chittagong Hills. (NYT)

21149982_1931853583724188_996643505963216648_n.jpg

21192362_1931853657057514_2349334945413234350_n.jpg

We Are The People With Jacob Milton
১৯৭২ সালে শান্তিবাহিনী তৈরী করে ভারত প্রমান করেছে যে তারা স্বাধীন বাংলাদেশ এর অস্তিত্ব বিরোধী; কিন্তু আমরা ব্যর্থ হয়েছি আমাদের শত্রুকে চিহ্নিত করতে।

১৯৭২ সালে ভারতের দ্বারা পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তিবাহিনী গঠন প্রমান করে যে ভারত বাংলাদেশের মানুষের স্বার্থে বা স্বাধীনতার স্বার্থে ১৯৭১ সালে আমাদেরকে সাহায্য করেনি।ভারত তার স্বার্থেই পাকিস্তানকে দুই ভাগ করেছে। কিন্তু মধ্য থেকে জীবন দিতে হয়েছে আমাদের ৩০ লক্ষ্ বাংলাদেশীদেরকে।

সাধারণ মানুষ এমনকি মুক্তিযোদ্ধাদেরও জানার বা বোঝার সময় হয়নি যে তারা কেন যুদ্ধ করছে? আমরা এমন এক অভাগা জাতি যে আজও আমরা জানি না যে ১৯৭১ সালের তথাকথিত যুদ্ধ এবং পাকিস্তানকে দ্বিখণ্ডিত করার BENEFICIARY কে বা করা।আমাদের নেতাদেরকে বলা হয়েছে কুষ্টিয়ায় গিয়ে সরকার গঠন করো। যারা সরকার গঠন করেছিল তাদের অধিকাংশই ছিল ভারতের বেতনভুক্ত। ছাত্রনেতাদেরকে বলা হয়েছিল জাতীয় নেতাদের কথা না শুনে পতাকা উড়াতে অথচ দেশের খবর নেই। মহান নেতা শেখ মুজিবকে বেসামাল অবস্থায় ফেলা হলো যাতে তিনি সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থ হন। তার দল আওয়ামী লীগ এর সিনিয়র নেতারা তাদের আত্মা ইন্ডিয়ার কাছে বিক্রি করে বসে আছে আর ছাত্র নেতারাও আত্মা বিক্রির আগেই ভারতের প্রেমে দিশেহারা।

শেখ মুজিব ব্যর্থ হননি কিন্তু তাকে ব্যর্থ বানানো হয়েছে।পাকিস্তানের জেলে বসে তিনি জানতেও পারেননি যে তার দলীয় ভারতীয় দালালরা ভারতের স্বার্থে দেশের ৩০ লক্ষ মানুষের জীবন ধুলায় মিশিয়ে দিয়ে পাকিস্তানকে দ্বিখণ্ডিত করতে সফল হয়েছে।

ভারত ভালো করেই জানতো শেখ মুজিবের ব্যক্তিত্ব। আওয়ামী লীগ এর দলীয় ভারতীয় দালালদের দিয়ে শেখ মুজিবকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না। ভারতীয়দের পোষা তথাকথিত বুদ্ধিজীবীরাও শেখ মুজিবকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না। অনেক চিন্তা ভাবনার পর ভারত নিম্নোক্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলো:

১. RAW এর দালাল জুলফিকার আলী ভুট্টোকে নিয়োজিত করে রাখলো শেখ মুজিবকে যেন কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্র করা যায়।
২. আওয়ামী লীগ এর নেতাদের ভাতা বাড়িয়ে দেয়া হলো শেখ মুজিবের সকল সিদ্ধান্ত যেন ভারতকে আগেভাগে জানানো হয়।
৩. পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতী সম্প্রদায়কে স্বাধীনতার লোভ দেখিয়ে গঠন করতে বলা হলো শান্তি বাহিনী। (ঠিক একই লোভ ইস্ট পাকিস্তানীদেরকে দেখানো হয়েছিল।)
৪. শান্তিবাহিনীদেরকে ভারতের মাটিতে নিয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে স্বশস্ত্র করা হলো।
৫. আওয়ামী লীগকে কাউন্টার দেয়ার লক্ষ্যে জাসদ তৈরী করার সিদ্ধান্ত নেয়া হলো।
৬. ফারাক্কা বাঁধকে অপারেশনাল করা হলো।
৭. শান্তিবাহিনীর সহায়তায় বাংলাদেশে বসবাসরত হিন্দুদেরকে নিয়ে গঠন করা হলো হিন্দু,বৌদ্ধ খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদ।

উপরোক্ত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৯৭২ সালেই গঠন করা হলো শান্তি বাহিনী। তাদেরকে ভারতের মাটিতেই প্রশিক্ষণ দিয়ে স্বশস্ত্র করা হয়েছিল।স্বয়ং শেখ মুজিব তা জানতেন বলেই ভারতপন্থীদেরকে তার ধারে কাছেও ঘেঁষতে দিতেন না।ইতিমধ্যেই জাসদ আত্মপ্রকাশ করলো। তারা শেখ মুজিবের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুললো। তার পরের কাহিনী সকলেরই জানা। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্ট শেখ মুজিবকে স্বপরিবারে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেয়া হলো।

আমি সবসময়ই বলে আসছি যে ভারত আমাদেরকে কখনই সাহায্য করেনি। বরং আমরা না বুঝে ভারতকে সাহায্য করেছি।আমাদের ৩০ লক্ষ মানুষ জীবন দিয়েছে ভারতের স্বার্থে। মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করেছে ভারতের পররাষ্ট্রনীতিকে সফল করার লক্ষ্যে।

ভারত শেখ মুজিবকে নিয়ে খেলেছে এবং খেলা শেষে তাকে সড়ানোও হয়েছে।

গত কয়েক বছর ধরে তারা শেখ মুজিবের অতি চালাক মেয়ে হাসিনা শেখকে নিয়েও খেলছে। শান্তিবাহিনী আজো আছে।ফারাক্কা বাঁধ এবং হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদও রয়েছে।হাসিনা শেখ এর চারপাশে রয়েছে ভারতীয়দের পোষা আওয়ামী কুকুর। হাসিনা শেখকে দিয়ে বাংলাদেশের বারোটা বাজানো ইতিমধ্যেই হয়েছে। দেশের প্রাতিষ্ঠানিক নিয়ন্ত্রণ কোনো কিছুর উপরেই নেই।হাসিনা শেখের নিজস্ব নিরাপত্তাটুকু পর্যন্ত তার হাতে নেই।১৫ই আগষ্ট ১৯৭৫ সালের পূর্বে শেখ মুজিবকে যেভাবে জনবিচ্ছিন্ন করা হয়েছিল ঠিক তেমনি হাসিনা শেখকেও করা হয়েছে। এবার শুরু করেছে ভারতীয় নিম্নোক্ত নতুন খেলা :

১. বিচারপতি সিনহা কে দিয়ে দেশে কৃত্রিম সাংবিধানিক সংকট তৈরী করা।
২. ফারাক্কার বাঁধ ছেড়ে দিয়ে দেশের অর্থিনীতিকে পঙ্গু করে দেয়া।
৩. দেশবাসীকে হাসিনা শেখের বিরুদ্ধে খেপিয়ে দেয়া।
৪. মিয়ানমারকে দিয়ে রোহিঙ্গ্যা নিধন পুনুরুজ্জীবিত করে শরণার্থী সমস্যা তৈরী করা।

হাসিনা শেখের বাবা ভারতীয়দের দাবা'র চালে হেরে গিয়েছিলেন। দেখা যাক হাসিনা শেখ এবার কি করে???
 
মূলধারা বাংলাদেশ
India Seeking Bangladesh beside them to stop the Power of China: AnandaBazar Newspaper of India

''ডোকলাম সীমান্ত নিয়ে চিনের সঙ্গে টানাপড়েনের শেষ দেখা যাচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে বঙ্গোপসাগরে চিনের দাপট ঠেকাতে বাংলাদেশকে পাশে চাইছে ভারত। উপকূল নিরাপত্তা নিয়ে সোমবার নিউ টাউনে বৈঠকে বসেছিল ভারত ও বাংলাদেশের তটরক্ষী বাহিনী।জঙ্গি দমন এবং বিপর্যয় মোকাবিলা নিয়ে সমন্বয় বৃদ্ধির কৌশলে প্রতিবেশী বাংলাদেশকে আরও বেশি করে কাছে টানাই উদ্দেশ্য। বস্তুত, বঙ্গোপসাগরে নিজেদের উপস্থিতি জোরালো করার জন্যই এই ধরনের সামরিক কূটনীতির উপরে জোর দেওয়া হচ্ছে।

সুদান থেকে নিজেদের দেশ পর্যন্ত সাগরপথে একটি যোগাযোগের পথ তৈরি করছে বেজিং। ওই পথে শুধু খনিজ তেল নয়, সামরিক সরঞ্জাম বহনেরও পরিকল্পনা আছে তাদের। এর পোশাকি নাম ‘স্ট্রিং অব পার্লস’। ভারত ওই যোগাযোগের পথে না-থাকলেও বাংলাদেশকে একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবেই দেখা হচ্ছে। চিন পরিকল্পিত পথটি গড়ে তুললে কৌশলগত দিক থেকে ভারত কিছুটা পিছিয়ে পড়বে। এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশকে নিজেদের দিকে নিয়ে আসতে পারলে ভারতের লাভ। তাই বাংলাদেশের সঙ্গে সমন্বয় বাড়ানোর চেষ্টা হচ্ছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, ভারত মহাসাগরীয় এলাকায় আমেরিকাকেও পাশে চাইছে দিল্লি। ঘটনাচক্রে ইন্দো-প্যাসিফিক এলাকায় নিযুক্ত একটি মার্কিন রণতরী সম্প্রতি গোয়া বন্দরে ভিড়েছে।

বঙ্গোপসাগরের উত্তর ভাগে নিরাপত্তা অটুট রাখার জন্য ২০১৫ সালে সমঝোতাপত্র (মউ) স্বাক্ষর করেছিল ভারত ও বাংলাদেশ। তারই অঙ্গ হিসেবে এই ধরনের বৈঠক হচ্ছে। বাংলাদেশের উপকূলরক্ষী বাহিনীর অফিসার ও নাবিকদের প্রশিক্ষণও দিচ্ছে ভারত।''

(আনন্দবাজার, সমুদ্রে চিনকে রুখতে দিল্লি চায় ঢাকাকে, ২৯ অগস্ট, ২০১৭,http://www.anandabazar.com/…/india-seeking-bangladesh-besid…)

চীন বাংলাদেশের কেবল প্রতিরক্ষা সহযোগীই নয়, অন্যতম উন্নয়ন অংশীদারও। বাংলাদেশের জন্য ভারতের ফাঁদে পা দেয়া বা ভারতের কৌশলে অংশীদারি হয়ে চীনকে দূরে সড়িয়ে দেয়া আত্মহত্যার শামিল হবে। রোহিঙ্গা ইস্যুতে বার্মা যদি অশান্ত হয় তাতে ভারত ও আমেরিকার মাতবরি করার সুযোগ তৈরি হয় কিনা সেটাও খুঁজে দেখতে হবে।

safe_image.php

সমুদ্রে চিনকে রুখতে দিল্লি চায় ঢাকাকে
উপকূলরক্ষী বাহিনী সূত্রে বলা হচ্ছে, সুদান থেকে নিজেদের দেশ পর্যন্ত সাগরপথে একটি যোগাযোগের পথ তৈরি করছে বেজিং। ওই পথে শুধু খনিজ তেল নয়, সামরিক সরঞ্জাম বহনেরও পরিকল্পনা আছে তাদের। এর পোশাকি নাম ‘স্ট্রিং অব পার্লস’।
ANANDABAZAR.COM


15 lacs Indian's Illegally Hiding in Bangladesh
বাংলাদেশে ঘাপটি মেরে আছে ১৫ লাখ অবৈধ ভারতীয়

screenshot-www.google.com-2017-08-29-22-25-37.png

বাংলাদেশে ঘাপটি মেরে আছে ১৫ লাখ অবৈধ ভারতীয়
দেশের হাই লেভেলের চাকরির বাজার করে রেখেছে বিদেশীরা।যার অধিকাংশই অবৈধ।ইউরোপ সহ উন্নত দেশ গুলির অভিবাসীরা বৈধ পথে আসলেও বাংলাদেশের সঙ্গে তিন দিক থেকে ঘেরা ভারত থেকে যারা আসছেন তাদের ৯৯% অবৈধ।যার সংখ্যা রীতিমত চমকে দেয়ার মত।২০১০ সালের হিসাবেই বাংলাদেশে ১২ লাখের বেশি অবৈধ ভারতীয় শুধু বসবাস করছেন যা এখন ১৫ লাখের অধিক ছাড়িয়েছে। তারা শুধু বসবাসই করছে না, দেশের উচ্চপদের চাকরির ৯০% তাদের দখলে। ভাষা এবং সংস্কৃতির সাথে মিল থাকায় তাদের বাংলাদেশী হিসেবে বাস করতে কোন সমস্যা হচ্ছেনা।

দেশের গার্মেন্টস থেকে হোটেল-রেস্টুরেন্ট, বিজ্ঞাপনী সংস্থা এবং মোবাইলফোন কোম্পানি পর্যন্ত নানা ধরনের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছে অবৈধ ভারতীয়রা। উচ্চ পদে শুধু নয়, অনেককে এমনকি নীতিনির্ধারকের অবস্থানেও দেখা যাচ্ছে। বছরের পর বছর ধরে চাকরি করছে তারা অবৈধভাবে। অনেকে ট্যুরিস্ট ভিসায় দু’মাসের জন্য এসে চাকরিতে ঢুকে পড়েছে, অনেকে আবার ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে এলেও সে পারমিট আর নবায়ন করেনি। সবকিছুর পেছনে রয়েছে সরকারি সংস্থাগুলোর গাফিলতি। অবৈধ বিদেশীদের সংখ্যা এবং তারা কোথায় কোন্ ধরনের চাকরি করছে এসব বিষয়ে সরকারের কাছে কোনো তথ্য-পরিসংখ্যান নেই। থাকলেও তা প্রকাশ করা হয় না। এ অবস্থারও সুযোগ নিয়ে থাকে বিদেশীরা।

তারা আরো বেশি সংখ্যায় চাকরি নিয়ে ঢুকে পড়ে বাংলাদেশে। এর ফলে একদিকে শিক্ষিত তরুণ-যুবকরা চাকরি পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, অন্যদিকে দেশের নিরাপত্তার জন্য সৃষ্টি হচ্ছে মারাত্মক হুমকির। উল্লেখ্য, স্বল্পসংখ্যক ছাড়া অবৈধ বিদেশীদের প্রায় সবাই ভারতীয় নাগরিক।

দেশের ভেতরে লাখ লাখ শিক্ষিত তরুণ-যুবক যেখানে চাকরি পাওয়ার জন্য হা-পিত্যেশ করছে, বেকারের সংখ্যাও যেখানে হু হু করে বেড়ে চলেছে সেখানে ১২ লাখের বেশি ভারতীয়র অবৈধভাবে চাকরিতে নিয়োজিত থাকার তথ্য শুধু আশঙ্কাজনক নয়, যথেষ্ট আপত্তিকরও। একে বেকারের দেশে নির্মম নিষ্ঠুরতা ছাড়া আর কিছু বলা যায় না। সরকারের গাফিলতিই এমন অবস্থার প্রধান কারণ।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, স্থল সীমান্ত পথে পাসপোর্ট ছাড়া যে হাজার হাজার ভারতীয় হিন্দু আসছে তাদের তো খবরই নেই, পুলিশ এমনকি সেই সব ভারতীয় সম্পর্কেও কোনো খোঁজ-খবর করে না, যারা পাসপোর্ট নিয়ে আসে। অর্থাৎ বিদেশীদের ব্যাপারে সরকারের কোনো রকম মনিটরিং নেই বললেই চলে। অথচ বিদেশীরা তথা অবৈধ ভারতীয় কোথায় কি করছে বা কোনো ধরনের তৎপরতা চালাচ্ছে এসব বিষয়ে পুলিশ ও গোয়েন্দাদের মাধ্যমে খোঁজ-খবর রাখা সরকারের কর্তব্য। ভিসার মেয়াদ শেষে বিদেশীরা ফিরে যাচ্ছে কিনা- তা মনিটর করার পাশাপাশি ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর কেউ থেকে গেলে তাকে বহিস্কার বা গ্রেফতার করাসহ আইনত ব্যবস্থা নেয়াও সরকারের কর্তব্যের মধ্যেই পড়ে। অন্যদিকে সরকার সে কর্তব্য পালনের ধারে-কাছেও যাচ্ছে না। আরো অনেকভাবেও অবৈধ বিদেশীদের জন্য দরজা খুলে দেয়া হচ্ছে। বায়িং হাউস ও মোবাইলফোন কোম্পানিগুলোর উদাহরণ লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, বিনিয়োগের আড়ালে বিশেষ করে ভারতীয় হিন্দুরা তাদের দেশ থেকে বেশি বেতনে লোকজন নিয়ে আসছে। তারা বেতনের টাকাও হুন্ডির মাধ্যমে দেশে পাঠাচ্ছে। ফলে একদিকে যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশীরা চাকরি পাচ্ছে না, অন্যদিকে হুন্ডির কারণে ভারতীয়দের বিনিয়োগে দেশও উপকৃত হচ্ছে না। এভাবে বিশেষ করে গার্মেন্টস ও মোবাইলফোনের মতো খাতগুলো বরং ভারতীয়দের দখলে চলে যাচ্ছে। বিদেশীদের ব্যাপারে মনিটরিং না থাকায় দেশের নিরাপত্তার দিকটিও উপেক্ষিত হচ্ছে। তথ্য পাচার হয়ে যাচ্ছে প্রতি মুহূর্তে।

ঘরে ঘরে চাকরি দেয়ার যে অঙ্গিকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী করেছিলেন তা পূরণের কিছুটা কাছাকাছি যেতে হলেও অবৈধ বিদেশীদের বিদায় করা দরকার। এই সহজ সত্যটুকুও বুঝতে হবে যে, দেশে চাকরি পায় না বলেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাংলাদেশীরা সমুদ্র পাড়ি দেয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে এবং সে কারণেই বিদেশে দেশের সম্মান ক্ষুণœ হচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, রাজস্ব ফাঁকি দেয়ার জন্য হাজার হাজার বিদেশী নাগরিক বিশেষতঃ ভারতীয় নাগরিক অবৈধভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যম পর্যায় বা শীর্ষ পদে চাকরি করছে। বছরে এক একজন বিদেশী নাগরিক গড়ে ১ থেকে দেড় কোটি টাকা আয় করলেও তারা কোনো কর দিচ্ছে না।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বেপজা’র অনুমোদিত সংখ্যা প্রায় ৫ হাজার আর এনজিও ব্যুরোর অনুমোদিত বিদেশী নাগরিক প্রায় ৫শ’। বিদ্যমান আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী, বাংলাদেশে কাজ করে এমন বিদেশী নাগরিককে তাদের যেকোনো পরিমাণ আয়ের উপর ৩০ শতাংশ হারে আয়কর দিতে হয়। একটানা তিন মাস বাংলাদেশে থাকলে বা এক বছরে ১৮০ দিন এ দেশে থাকলে তারা আয়করের আওতায় পড়বে।

সম্প্রতি বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেছে, ‘আমাদের দেশে যথেষ্ট বেকার যুবক থাকা সত্ত্বেও ব্যাপকভাবে বিদেশী জনশক্তি এখানে কাজ করে। তাদের অনেকেই করের আওতায় আসে না। বিদেশী কর্মরত লোকজনের নিবন্ধন গতবছর (২০১৪ সালে) আমরা শুরু করেছি। এবারে তাদের উপর নিয়মিত কর ধার্যের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যারা এখন অবৈধভাবে কোনো প্রতিষ্ঠানের কাজে নিয়োজিত থাকবে সেইসব প্রতিষ্ঠানের উপর প্রদেয় আয়করের ৫০ শতাংশ বা ৫ লাখ টাকা (যেটি বেশি) অতিরিক্ত কর আরোপের প্রস্তাব করছি। একই সঙ্গে ওই প্রতিষ্ঠানের সব রকম কর সুবিধা প্রত্যাহার করার প্রস্তাব করছি। এই দুর্জনদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানের লক্ষ্যে জেল ও জরিমানাও করা হবে।’

এ অবস্থায় আগামী অর্থবছর থেকে এ ধরনের বিদেশী নাগরিকদের কাছ থেকে কর আহরণের পাশাপাশি তাদের অবৈধভাবে নিয়োগের বিরুদ্ধে মাঠে নামার কথা বলেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
নিয়মানুযায়ী বিনিয়োগ বোর্ড অথবা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতিক্রমে যথাযথ নিবন্ধনের মাধ্যমে তাদের বাংলাদেশে কাজ করার কথা। বর্তমানে এমন নিবন্ধিত কর্মীর সংখ্যা ১২ থেকে ১৫ হাজার। কিন্তু এনবিআরসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো মনে করছে, দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ভারতীয় হিন্দুর সংখ্যা ১২ লক্ষাধিক। বাংলাদেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করে তারা হুন্ডির মাধ্যমে অবৈধ উপায়ে অর্থ নিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া অনেক বিদেশী নাগরিক দেশীয় অনেক উদ্যোক্তার সঙ্গে যৌথভাবে পোশাক খাতের বায়িং হাউজসহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে। এক্ষেত্রে বিনিয়োগ বোর্ডে নিবন্ধন নেয়ার কথা থাকলেও দেশীয় উদ্যোক্তাদের সহযোগিতায় তারা পার পেয়ে যাচ্ছে। পাশাপাশি নানা খরচ দেখিয়ে অর্থ পাচার করছে তারা। নিজেদের লভ্যাংশও ব্যাংকিং মাধ্যমে না নিয়ে হুন্ডির মাধ্যমে পাঠাচ্ছে। এক্ষেত্রে বিপুল অঙ্কের রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। বিশেষ করে তৈরী পোশাক খাতে এমন অবৈধ বিদেশী কর্মীর সংখ্যা অনেক বেশি বলে জানা গেছে।

এসব ব্যক্তির কাছ থেকে কর আদায়ে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার। এরই মধ্যে ২০১৫ সালের অর্থ আইনে বিদেশীদের কাছ থেকে কর আদায়ে ১৮৮৪ সালের আয়কর অধ্যাদেশ সংশোধনের প্রস্তাব সন্নিবেশ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি তার প্রতিষ্ঠানে বিদেশী কোনো কর্মী নিয়োগ দিতে চাইলে অবশ্যই তাদের বিনিয়োগ বোর্ডসহ দেশের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কাছে নিবন্ধিত হতে হবে। আয় বর্ষের যে সময়েই কোনো বিদেশী একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ শুরু করুক না কেন, তাদের কর দিতে হবে। আর কোনো প্রতিষ্ঠান যদি অবৈধভাবে বিদেশীদের কাজ করার অনৈতিক সুযোগ দেয়, তাহলে সেই প্রতিষ্ঠানকে স্বাভাবিকের তুলনায় ৫০ শতাংশ অতিরিক্ত কর দিতে হবে। অথবা ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। এ দুটির মধ্যে যেটির পরিমাণ বেশি হবে, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে সেটি আদায় করা হবে। আয়করের এ বিধান বাস্তবায়নে ব্যাপক কর্মতৎপরতা শুরুর পরিকল্পনা করছে এনবিআর।

উল্লিখিত শ্রেণীর বিদেশী কর্মী ছাড়াও দেশের বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢাকার অনেক বিদেশী দূতাবাস, হাইকমিশন ও মিশনগুলোয় কর্মরত কর্মকর্তারা খ-কালীন ক্লাস নিয়ে অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন করে। কিন্তু এ অর্থ ট্যাক্সের আওতায় আসে না। অনেক সময় উপযুক্ত উৎসবহির্ভূত অর্থসহ বিমানবন্দরে বিদেশী নাগরিকের ধরা পড়ার ঘটনাও ঘটে। পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে অনেক বিদেশী চিকিৎসক খ-কালীন সেবা দিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ নিজ দেশে নিয়ে যায়। তারাও কোনো কর দেয় না। এ ধরনের চিকিৎসকের আয় থেকেও ট্যাক্স আদায়ের ব্যবস্থা করা দরকার।

প্রস্তাবিত অর্থ আইন-২০১৫এর মাধ্যমে অনিবাসী ব্যক্তিদের জেল-জরিমানার বিধান রেখে আয়কর অধ্যাদেশে ১৬৫সি নামে একটি ধারা সংযুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া একই ধরনের অনিয়মের সঙ্গে জড়িত থাকলে ওই প্রতিষ্ঠানের করযোগ্য আয়ের অতিরিক্ত কর ৫০ শতাংশ অথবা ৫ লাখ টাকা জরিমানার করার বিধান করা হয়েছে। এজন্য আয়কর অধ্যাদেশের ১৬বি ধারাটি সংশোধন করা হয়েছে।

অবৈধ চাকুরেদের ঠেকাতে অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য অথবা এনবিআরের পদক্ষেপ কোনোটাই যথেষ্ট নয়। বাংলাদেশে কোনো বিদেশী চাকুরে দরকার নেই। কারণ যেসব পদে তারা চাকরি করে ওই পদে চাকরি করার জন্য দেশেই অভিজ্ঞ লোকবল রয়েছে।
http://rtnews24.net/exclusive/76752
 
বাংলাদেশে ঢুকে বাংলাদেশী জেলেদের নির্যাতন করছে ভারতীয় জেলেরা!

গভীর সমুদ্রে বাংলাদেশি জলসীমায় আবারো ভারতীয় ট্রলারের অনুপ্রবেশ বেড়েছে। ভারতীয় ট্রলার শুধু মাছ শিকার করছেনা, তারা বাংলাদেশি জেলেদের ওপর নানাভাবে নির্যাতন চালাচ্ছে। এতে সমুদ্রে এক প্রকার অসহায় হয়ে পড়ছে বাংলাদেশি জেলেরা। কোস্টগার্ড পাথরঘাটা স্টেশনের কোন কর্মকর্তা এ বিষয়ে কোন কথা বলতে রাজি হননি।

 
BSF seizes phensedyl bound for Bangladesh
Shilajit Kar Bhowmik
Published at 10:14 AM September 09, 2017
Phensidyl_0_1-690x450.jpg

Representational image: There is a big demand for phensedyl in Bangladesh.Wikimedia
BSF sources said they seized as many as 173,000 bottles of Bangladesh-bound phensedyl since January
Indian Border Security Force (BSF) and Directorate of Revenue Intelligence (DRI) officials have seized 53,600 bottles of phensedyl during a joint raid in North Tripura, BSF sources say.

The contraband, worth an estimated Rs69 lakh, was seized from a truck heading for Bangladesh at Ambassa sub-division on early Friday.

The truck driver and accompanying smugglers fled from the spot abandoning the vehicle when the BSF and DRI officials signalled the vehicle to stop.

BSF’s DM Punetha led the joint operation.

Phensedyl cough syrup has a big demand in Bangladesh where it is consumed as an alternative to alcohol.

BSF sources claimed that they seized as many as 173,000 bottles of Bangladesh-bound phensedyl worth around Rs2.20 crore since January.
http://www.dhakatribune.com/world/south-asia/2017/09/09/bsf-seizes-phensedyl-bound-bangladesh/
 
We Are The People With Jacob Milton's post.
21272585_1935489526693927_2999082659330305518_n.jpg

21272413_1935490223360524_3291210711229539011_n.jpg


রোহিঙ্গ্যা নিধনের আড়ালে লুকিয়ে আছে ভারত আর ইসরায়েল এর
আলটিমেট গোল


বামিয়ান, আফগানিস্তানে যখন তালিবানরা মহামতি গৌতম বুদ্ধের মূর্তি ভেঙে ফেলে, তখন মাত্র ৯৬৯ জন অনুসারীদের নিয়ে BUDDHIST MONK WIRATHU এর প্রতিবাদ করে। সাথে সাথে মায়ানমার এর সামরিকজান্তা রোহিঙ্গ্যাদের দেশ থেকে বিতরণের সুযোগটি কাজে লাগায়। মায়ানমার এর সামরিকজান্তারা BUDDHIST MONK WIRATHU কে ডেকে রোহিঙ্গ্যা নিধনের সমগ্র ক্ষমতা প্রদান করে । সাথে সাথে BUDDHIST MONK WIRATHU কে রোহিঙ্গ্যা নিধনে সাহায্য করার জন্য মায়ানমার এর সামরিক এবং আধা সামরিক বাহিনীকে নির্দেশ দেয়া হয়।

এ সময় ভারত তার কাশ্মীর এবং উলফা সমস্যা নিয়ে মহা ব্যস্ত। শত ব্যস্ততার মধ্যেও ভুলে যায়নি তাদের পুরানো খেলা।তারা সাফল্যের ১৯৭১ সালে পাকিস্তানকে ভেঙে দিয়েছে।তাদের বন্ধু ইসরায়েল মার্কিন তৈরী অস্ত্র এবং গোলাবারুদ তাদেরকে সরবরাহ করেছে। মার্কিনিরা ১৯৭১ সালে ইসরায়েল এর চাপেই পাকিস্তানকে সাহায্য না করে দূরে থেকেছে।ইসরায়েল এর প্রতি ভারত তার কৃতজ্ঞতা দেখাতে নিম্নোক্ত সিদ্ধান্তগুলো গ্রহণ করে:

১. ইসরায়েলকে মুসলিম বিশ্বে কিছুটা হলেও গ্রহণযোগ্য করা। (ইন্ডিয়া সৌদি ওয়াহাবী রাজাকে ইসরায়েল এর সাথে সু-সম্পর্ক তৈরী করতে সাহায্য করেছে।
২. ইসরায়েলী পণ্য সামগ্রী রফতানীর ক্ষেত্রে সাহায্য করা।
৩. প্যালেস্টাইনীদের পক্ষে কোনো কথা না বলা।
৪. ইহুদী এবং হিন্দুদের বানোয়াট ডক্ট্রিন মুসলিম নিধনে একে অপরকে সাহায্য করা।
৫. দুই দেশের প্রতিরক্ষা এবং পররাষ্ট্রনীতিতে একে অপরকে সাহায্য করা।
৬. অন্যান্য

১৯৪৭ সাল থেকে ভারতের স্বপ্ন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান আর আজকের বাংলাদেশকে তাদের দেশভুক্ত করা।কাশ্মীরের হিন্দু রাজা আর সিকিম এর লেন্দুপ দর্জিকে দিয়ে কাশ্মীর এবং সিকিম অতি সহজেই হজম করা গেলেও বাংলাদেশ নিয়ে তারা বিপাকে পরে।বাংলাদেশের মহান জাতীয়তাবাদী নেতা শেখ মুজিবর রহমানকে তারা লেন্দুপ দর্জি বানাতে পারেনি। কিন্তু তারা সক্ষম হয়েছিল তার চারপাশের ৯৫% আওয়ামী লীগ নেতা এবং ছাত্র নেতাদেরকে ক্রয় করতে। মহান নেতা শেখ মুজিবকে সরিয়ে দেয়ার পর তারা মনে করেছিল তাদের রাস্তা খোলা। কিন্তু শেখ মুজিবের মতো আরেক মহান জাতীয়তাবাদী নেতা জিয়াউর রহমান এসে দেশের হাল ধরলেন। বাংলাদেশকে সত্যিকার অর্থে একটা স্বাধীন দেশ হিসেবে গড়ে তুললেন। তাকেও সরিয়ে দেয়া হলো। এর পরের ইতিহাস সকলেরই জানা।বাংলাদেশ তার সার্বোভৌমত্তকে কোনো রকম টিকিয়ে রাখলেও ২০০৯ সালে হাসিনা শেখের বদান্যতায় ভারত তাদের ১৯৪৭ সালের স্বপ্ন পূরণের প্রকৃত সুযোগ পেয়ে যায়। আজ আমরা সেখানেই দাড়িয়ে।

আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে বাংলাদেশের পার্বত্য এলাকার জঙ্গীরা ভারত এবং মায়ানমার এর তৈরী। যারা শান্তিবাহিনী নাম পরিচিত। আমরা কতবড় গরু হলে মনে করি যে স্বাধীনতার যুদ্ধে ভারত আমাদেরকে সাহায্য করেছে অথচ কেউই মুখ খুলে বলি না যে বাংলাদেশে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সন্ত্রাসী শান্তিবাহিনী ভারতেরই দেয়া প্রথম উপহার।

মিয়ানমারের বাৎসরিক বাজেট এর এক তৃতীয়াংশ ভারতের বিনিয়োগ । মিয়ানমারের বৈদেশিক বিনিয়োগের অর্ধেকের বেশি আসে ইন্ডিয়ার কাছ থেকে। গত দুই যুগেরও বেশী সময় ধরে মায়ানমার পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন থাকলেও ভারত এবং ইসরায়েল এর কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল না।আর এজন্যই মায়ানমার এর শাসক গোষ্ঠীর উপর ভারতের প্রভাব পৃথিবীর সকলের চেয়ে বেশী। আবার ভারতের বদৌলতে ইসরায়েল এর ও রয়েছে বিশেষ প্রভাব।

গত দুইযুগের ও বেশী সময় ধরে ভারতের পরিকল্পনা নিম্নরূপ:

১. বাংলাদেশকে পৃথিবীর কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করা
২. বাংলাদেশে তাবেদার সরকার প্রতিষ্ঠা করা।
৩. বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টরকে ভারতের কন্ট্রোলে নেয়া।
৪. বাংলাদেশে নিযুক্ত তাবেদার সরকার ভারতের সবকিছুতে হ্যা না বললে নিম্নোক্ত কার্যক্রম দ্বারা চাপ প্রয়োগ করা

** ফারাক্কার পানি নিয়ে টালবাহানা করা অথবা পানিতে ডুবিয়ে অথবা পানি ছাড়া বাংলাদেশের মানুষকে অসহায় করা।
** সীমান্তে বাংলাদেশীদের নির্বিচারে হত্যা করা
** RAW এখানে সেখানে মানুষ মেরে বা দুর্ঘটনা ঘটিয়ে জঙ্গী হামলা বলে চালিয়ে দেয়া।
** বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার হচ্ছে বলে পৃথিবী ব্যাপী অপপ্রচার চালানো
** বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীকে কাগুজে বাঘে পরিণত করা
** বাংলাদেশের ব্যাঙ্কিং সেক্টরকে দেউলিয়া করা
** বাংলাদেশের পুলিশ এবং RABকে পুরোপুরি জনগণের শত্রুতে রূপান্তরিত করা
** বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদেরকে জঙ্গী বানিয়ে ধীরে ধীরে তাদেরকে সমাজচ্যুত করা।
** শান্তিবাহিনীর সন্তু লারমাকে দিয়ে পার্বত্য এলাকায় সহিংস কার্যকলাপ চালিয়ে যাওয়া।
** মিয়ানমারকে দিয়ে রোহিঙ্গ্যাদের মেরে বাংলাদেশ রিফিউজী সমস্যা তৈরী করা।
উপরোক্ত কাজগুলো সম্পন্ন হলে ভারত লাভবান হবে নিম্নোক্ত বিষয়গুলোতে:
** বাংলাদেশের স্থল, জল এবং আকাশসীমা ব্যবহার করে ভারত তাদের প্রতিরক্ষা এবং যাতায়াত খাতের খরচ অর্ধেক এ নিয়ে এসেছে।
** বাণিজ্যে ভারতীয়দের সামগ্রীর সরবরাহ বেশী হওয়ায় বাংলাদেশী সামগ্রীগুলো বিক্রী হচ্ছে না বিধায় তাদের তৈরী প্রতিষ্ঠানগুলোকে দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে।
** বাংলাদেশের অর্থনীতি, বাণিজ্যনীতি,প্রতিরক্ষা নীতি,পররাষ্ট্রনীতি ভারতের দ্বারা চালিত।
** বাংলাদেশের ভূখণ্ড ব্যবহার করে আসামের বিচ্ছিন্নতাবাদীদেরকে কঠিন হস্তে দমন করা হয়েছে।
** কাশ্মীরে দাঙ্গা শুরু হলেই মিয়ানমারকে দিয়ে রোহিঙ্গ্যাদের মেরে ফেলে বিশ্বের দৃষ্টি ঘুরিয়ে দেয়া হয়।

আমি বহুদিন ধরে বলে আসছি যে দক্ষিণ এশিয়ায় ইস্রায়েল এর উপস্থিতির বেনেফিশারী ভারত। ইসরায়েল দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের স্বার্থ রক্ষা করে তাদের বাণিজ্য এবং মুসলিম নিধন চালিয়ে যাচ্ছে।হাসিনা শেখ যখন মোসাদের কথা বলে বিএনপি'র আসলাম চৌধুরীকে ধরেছিলো তখনি বলেছিলাম যে মোসাদ এবং RAW লাইক ব্লাড ব্রাদার।

রোহিঙ্গ্যা সমস্যা ভারত এবং ইস্রায়েলীদের দ্বারা তৈরী একটি কৃত্তিম সমস্যা।বাংলাদেশের সাথে মায়ানমার এর ভালো সম্পর্ক ভারতের স্বার্থের পরিপন্থী। বাংলাদেশের তিনদিক ঘিরে রেখেছে ভারত। এশিয়ান ট্রান্স হাইওয়ে বাংলাদেশের সাথে সংযুক্ত হলে ভারত অনেক কিছু হারাবে যা তারা কোনোদিনই হতে দেবে না। সুতরাং মিয়ানমারের বৌদ্ধ জঙ্গীরা যখন নিরপরাধ রোহিঙ্গ্যাদের ভারতীয়দের সহায়তায় এবং ইসরায়েল এর তৈরী অস্ত্রের দ্বারা নির্বিচারে হত্যা করে তখন AUNG SAN SUU KYI'র যে খুব একটা কিছু করার আছে আমি তা মনে করি না।

ভারতের এক কথায় রোহিঙ্গ্যা নিধন বন্ধ হবে যা ভারত কখনোই বলবে না। ভারত হাসিনা শেখকেও মিয়ানমারের বিরুদ্ধে কিছু বলতে বা করতে দিবে না। এমনকি মিয়ানমার সরকারের সাথেও হাসিনা শেখকে একা কথা বলতে দেয়া হবে না।

অথচ, হাসিনা শেখ চাইলেই হতে পারে তার বাবার মতো যোগ্য নেতা। সঠিক সিদ্ধান্ত নিলে ইন্ডিয়াকে ওভারকাম করা খুব একটা কঠিন হবে না। তার ক্ষমতাও থাকবে, রোহিঙ্গ্যারাও তাদের দেশে ভালো থাকবে। এই মুহূর্তে নিরপেক্ষ নির্বাচনে হাসিনা শেখ গোপালগঞ্জে ও হেরে যাবে। কিন্তু সঠিক সিদ্ধান্ত নিলে হাসিনা শেখ শুধু ক্ষমতায় থাকবে না, পাঁচ আসনের সব কোটি আসনেই সে জিতবে।

কিন্তু হাসিনা শেখ কখন সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে ?

Jacob Milton
We Are The People

http://www.haaretz.com/opinion/1.810390
http://www.refworld.org/docid/46a75e132.html
 
No I really don't, because the rape claim by Hindustanis has been shattered by genetic research unless you guys know some top secret genetic info on Muslims in Pakistan that the rest of us don't.



Well this 'lost cause' is performing better than Bangladesh and is expected to do so in he future. So if we're a lost cause, they have about as much hope as the Jedi did at the end of episode 3.



And I'm sure the only things they know of Hindustan are cow piss and rape.

*take back the part about Hindustan being known for rape and piss, that was not appropriate on my end.
 
BSF seizes phensedyl bound for Bangladesh
Shilajit Kar Bhowmik
Published at 10:14 AM September 09, 2017
Phensidyl_0_1-690x450.jpg

Representational image: There is a big demand for phensedyl in Bangladesh.Wikimedia
BSF sources said they seized as many as 173,000 bottles of Bangladesh-bound phensedyl since January
Indian Border Security Force (BSF) and Directorate of Revenue Intelligence (DRI) officials have seized 53,600 bottles of phensedyl during a joint raid in North Tripura, BSF sources say.

The contraband, worth an estimated Rs69 lakh, was seized from a truck heading for Bangladesh at Ambassa sub-division on early Friday.

The truck driver and accompanying smugglers fled from the spot abandoning the vehicle when the BSF and DRI officials signalled the vehicle to stop.

BSF’s DM Punetha led the joint operation.

Phensedyl cough syrup has a big demand in Bangladesh where it is consumed as an alternative to alcohol.

BSF sources claimed that they seized as many as 173,000 bottles of Bangladesh-bound phensedyl worth around Rs2.20 crore since January.
http://www.dhakatribune.com/world/south-asia/2017/09/09/bsf-seizes-phensedyl-bound-bangladesh/

What is your point? IMO, it is positive development from BD perspective, isn't it?
 
Nilgiri
ELITE MEMBER


"I agree. A good number of you are going to die/suffer at SHW/Indian hands in the coming election....so of course you will project us as enemy number one. We expect that and WANT that so your country remains a polarised little craphole eternally too....viciously attacking itself at every opportunity.

Now enjoy the reality. We have given full instructions to SHW to kill, machete and hang as many jamatis and Jamati-lites as required in next election season.....while maintaining a good ample trade deficit and crap BD health system so that we can continue to extract good amount of money from BD each year and use mind-control on the actual deployed masses of BD people....like our TV does on BD women (who weaponize their remote controls against the ugly, weak effeminate men of the country).

Now sit back and make sure you have donated money for body bags in BD for election 2018.....and have enough tissues handy too. It's going to bloody, painful, but an excellent reality check as usual. Let's all hope for as big a possible casualty list in BD for sake of region.


idune said:
Chinese folks can speak for themselves. india and indians should concentrate on two front war india planning with China. At least, China is not enemy of Bangladesh but india is an enemy of Bangladesh and an eternal one.
 
Everyone dislike indians and only them do not know it .
I think.one of the reason is coz they used to be under British empire shadow and almost always won(follow royal army of UK of course) and when British left and when they "defeated"Portugueses, they think they are invincible and 1962 was just an accident.They still think CHINA is the CHINA of 1900.The truth is: in 1958 PLA just left NK with one of its pic status and indians think they were better than UN 17 nations army in KOREA WAR.
I respect indians' dreaming power!
 
RAW backed Insurgency, Oil Interests, CPEC & Massacre of Rohingya Muslims in Myanmar
September 17, 2017
5-5.jpg

“Our foreign policy needs to support our energy, economic, defense and domestic policies. It all falls within the arch of national interest. There will be windows of opportunity, but they will open and close quickly,” says Chuck Hagel an American Politician.

Myanmar, a word which has taken over social media since last few weeks, with more than 400 Rohingya Muslims killed and a million displaced, the crises of Myanmar has become a regional threat to South-Asian security.

Many asks that how Myanmar-Rohingya crises has become a threat to South-Asian security? Before we have a look at the answer of question, let’s first have a short look at History & Geography of Myanmar as it holds important significance in understanding Rohingya Crises.

Old English official name of Myanmar was Union of Burma (1885-1989) which was then changed to Myanmar after the end of dictatorship which lasted from 1962-1989, but that was not the end of problems faced by a minority ethnic Muslim group Rohingya, who faced constant oppression from opposite ethnic and religious groups including Myanmar Army just because they believed the Rohingya Muslims were planning to take over Myanmar during the 21st Century as they were misled by the 786 numerical symbol, 7+8+6=21, which in fact is the total value of the letters of "Bismillah al-Rahman al-Rahim", commonly used by the Muslims in Myanmar for representing Halal meat and restaurants but sadly had disastrous consequences.

Now if we take a geographical look at Myanmar, it actually shares border with Bangladesh & India at its West while at its East it shares border with China, Laos & Thailand. Myanmar is also the oldest oil producing country in the region & India is keen interested in oil of Myanmar to fulfill its growing refined oil needs.

Problem is the Rohingya Muslims living in Rakhine State of Myanmar which holds a significant amount of oil reserves, enough for India to cover 15-20% of oil consumption once Indian oil companies get hold of oil reserves after dealing with Government of Myanmar which is that Indian oil companies would help Myanmar refine crude oil as Myanmar lack the technology and have old infrastructure for refining crude oil.

We will not dig deep into the past but it is bitter truth that Rohingya were now living peacefully within their villages knowing that they do not have any weapons to fight with; no one to help them and any aggression towards the government would trigger another wave of brutal killings of Rohingya as happened in the past. Now how in the world did “Arakan Rohingya Salvation Army” came into existence? Myanmar government claiming that Leader of ARSA is Atta Ullah who was born in Karachi, grew up in Mecca & was trained in Pakistan for 6months under Taliban? Any sane person can understand that such claims make no logic without evidences and it can be seen who is guiding Myanmar Government to say so, obviously those who have oil interests in Myanmar and meantime have problem with “China Pakistan Economic Corridor”.

According to Government of Myanmar ARSA conducted series of attacks on police check posts & army, but can they please answer who supplied those weapons? India, Bangladesh having a Pro-Indian Government, China, Laos or Thailand? If it was so easy to just say that Atta Ullah was trained in Pakistan then the Government of Myanmar must know if it was Pakistan too who supplied them weapons or not?

Let’s expose the illusions being drawn by the so called regional power and targets they want to achieve. We all know “Kulbhushan Yadav” an intelligence officer of RAW who was tasked to destabilize Baluchistan, CPEC and in the meantime India funding Chabahar Port in Iran. That is one side of game, other side of game is being played in Myanmar.

India knows very well that people of Pakistan are really emotional when it comes to supporting Muslims living in other countries. India knows very well that Pakistan have good relations with China and that China is building CPEC a project of One Belt One Road and that China also have good relations with Myanmar.

Target was to get Rohingya Muslims killed or displaced through Government of Myanmar and its Army, bringing both on one page against Rohingya and obviously China would take side with Myanmar while Pakistan would side with Rohingya Muslims, ultimately causing friction between Pakistan and China Relations, CPEC (One Belt One Road) and to create such a scenario an Insurgent group was needed, which would attack Myanmar Police & Army, helping make an excuse of starting operation against Rohingya in Myanmar in front of World Community and in meantime propagating highly graphic images on social media which were not even of Rohingya and finally psychologically preparing Muslims around the world and specially Pakistan to protest against ethnic genocide of Rohingya Muslims and cut off ties with Myanmar or any deals made with Myanmar, we all know that Pakistan China had a deal of delivering 16 JF-17 jets to Myanmar which was worth US$240 Million.

So who is the biggest beneficiary of Rohingya crises & how it is threat for security of South-Asia, we have the answer. We people of Pakistan should be well aware of how a rivalry state plans and play their game plans to protect and propagate their national interests and we sometimes underestimate the influence of little moves made by the competitor state, which if seen together have consequences as a whole, only if we know how they do it, will we be able to counter such challenges.

Writer: Hamza Amir Khalil is a student of M-Phil IR in National Defence University Islamabad
https://timesofislamabad.com/raw-ba...re-of-rohingya-muslims-in-myanmar/2017/09/17/
 
Felani's Corpse Hanging in the Borders Barbed Wire Fencing
View attachment 409699

Sad for her death but it is totally her father's fault.

it is an international border not your neighbourhood playground where you can enter as and when you wish

You want to enter a foreign country come via proper channels. Go to the embassy, get a visa and then enter via dedicated border crossing.

Dont try to cross the INTERNATIONAL BORDER in the dead of the night by jumping over the fences

sign.plastic.9x6.42204-1.jpg
 
‘If Bangladesh expects India to criticise Myanmar, then they are wrong’
Ranjan Basu, Delhi
Published at 12:19 PM September 17, 2017
Last updated at 07:14 PM September 17, 2017
WEB_Rohingya-Exodus_Syed-Zakir-Hossain_Edited_11.09.2017-690x450.jpg

On September 8, India refused to sign a global declaration adopted at an international conclave, as it referred to the violence against Rohingya Muslims in Myanmar’s Rakhine state. These Rohingya refugees have crossed the border into Bangladesh to escape the atrocities committed against them SYED ZAKIR HOSSAIN
According to the United Nations, at least 409,000 Rohingya refugees have entered Bangladesh fleeing the unrest in Myanmar
Former Indian foreign secretary Kanwal Sibal has said India should support Myanmar to fight the Rohingya crisis instead of supporting Bangladesh.

“Bangladesh will make a mistake if they expect anything from India regarding this [Rohingya issue],” he made the statement in an interview with the Bangla Tribune.

“Dhaka has to understand that Delhi cannot do a lot of things,” said the former foreign secretary who also served as the Indian high commissioner tobRussia, France, Egypt and Turkey.

In an article published in The Economic Times, he said: “We should not fritter away our strategic stakes in Myanmar by joining a selective, hypocritical chorus on humanitarian issues by those who prefer to agitate only such as are low-cost for them.

“The Islamic countries who condemn Myanmar should explain why Saudi Arabia’s onslaught on the Yemenis or that of Turkey on the Kurds is overlooked by them. Why is there silence on China’s treatment of Tibetans and the Uighur Muslims? The OIC [Organisation of Islamic Cooperation] liberally condemns India on Kashmir but is inaudible over Pakistan’s promotion of terrorism in India and Afghanistan.”

He added: “The ease with which the perceived maltreatment of Muslims anywhere mobilises the community in distant geographies, even violently, explains why pan-Islamism makes the full integration of Muslim minorities in non-Muslim countries difficult.”

Regarding Bangladesh’s assistance in helping India fight militancy in northeast, Kanwal said: “Those who are accusing India of not returning the help are wrong. Bangladesh has to understand that India has done the best it could do in this situation [Rohingya crisis].

“If they [Bangladesh] expect India to criticise Myanmar then they are wrong.”

He said: “Bangladesh still purchases most of its defence hardware and armaments from China. Bangladesh also supports China’s ‘One Belt One Road’ strategy which Indian strongly opposes.”

He added: “They [Bangladesh] back the move saying that their diplomatic relations with India and China are different and they are not linked to each other, but if that is the case, then India’s policy towards Myanmar and Bangladesh should be different.”

He said India has been delaying the matter of sending back the 20,000,000 plus Bangladeshis who had illegally entered the country.

Stating that 40,000 Rohingya have entered India through Bangladesh border, Kanwal also stressed on the importance of sealing off the borders of both the counties to control influx.

The diplomat said: “Astonishingly, the Rohingya by the thousands have settled down in Jammu and Kashmir where the Muslims fiercely oppose the settlement of Hindu refugees as a conspiracy to bring about demographic change.”

When asked about his hard stance on Bangladesh, he told the Bangla Tribune: “We sympathise with Bangladesh but if they think that for them the Indian government will let go of all the strategy it has with regards to Myanmar, and only criticise them, then that will not be right. Will it?”

The former foreign secretary ended the interview saying: “We cannot just forget that the influx started after the militant attack on the Myanmar military and police on August 24.”

According to the United Nations, the total number of Rohingya refugees to have entered Bangladesh, having fled the unrest in Myanmar since August 25, had now reached 409,000.

On September 8, India refused to sign a global declaration adopted at an international conclave, as it referred to the violence against Rohingya Muslims in Myanmar’s Rakhine state.

This article was first published on Bangla Tribune
http://www.dhakatribune.com/world/s...gladesh-expect-india-criticise-myanmar-wrong/
 
India has acted like a bully with its immediate neighbors... much of it for her own interest but same can be done with much more diplomatic way... we are not alone in this game, all big countries US, Russia, China are bullies to their neighbors.
 

Pakistan Defence Latest Posts

Back
Top Bottom