What's new

What is in Khaleda Zia’s Vision 2030?

Any analysis of Vision or Forces Goal must begin with the answer to the simple question: Who am I? There Gen Zia had put BNP on the correct track. We start from the fact that we are Bengali Muslims. As Bengali Muslims we have our unique identity, values, culture, heritage/history and ideology. Then, BD has commercial interests that must be protected. Any Vision must be aimed at nurturing these goals and protecting our interests from predators. Once we have settled these other requirements will flow smoothly.
 
Any analysis of Vision or Forces Goal must begin with the answer to the simple question: Who am I? There Gen Zia had put BNP on the correct track. We start from the fact that we are Bengali Muslims. As Bengali Muslims we have our unique identity, values, culture, heritage/history and ideology. Then, BD has commercial interests that must be protected. Any Vision must be aimed at nurturing these goals and protecting our interests from predators. Once we have settled these other requirements will flow smoothly.

Kindly read post # 48, formulated by Shaheed President General Ziaur Rahman,BU back in 1979, a year after BNP was formed, Shahid General Ziaur Rahman, BU, outlined BNP's vision. I am confident that answers to the valid points raised will be met, perhaps you may recollect numerous incentives implemented during those Golden days.

Vision 2030 of BNP is merely updating the same objectives, incorporating additions and thus suitable to cater to the needs of the 21 century.
 
Last edited:
Time to burst your balloon full of hot air, in fact it was Shaheed General Ziaur Rahman,BU, the first visionary leader to provide the Nation with a comprehensive future plan on how to develop the country into a self sustaining progressive one back in 1979. The same is being reproduced below.
Wide discussions are ranging in every corner regarding BNP's Vision 2030.
Let’s us now recall our history. In 1979, a year after BNP was formed, Shahid General Ziaur Rahman, BU, outlined BNP's vision, it was then stated as-
বিএনপির ভিশন-২০৩০ নিয়ে চারিদিকে যখন দারুন আলোচনা, আমরা একটু ফিরে দেখে আসতে চাই ইতিহাস। বিএনপি প্রতিষ্ঠার পরের বছর ১৯৭৯ সালের নির্বাচনের শহীদ জিয়ার ঘোষিত ইশতেহার, তখনই বলা হয়েছিল-
1- Consolidate our National Independence and Sovereignty
- স্বাধীন
ও সার্বভৌমত্ব সুসংহত করবেন।.
2- Unite the nation on the basis of Nationalism,
- জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করবেন।
3- Reduce famine/hunger forever, by doubling food production.
- খাদ্য উৎপাদন কমপক্ষে দ্বিগুণ করে চিরতরে দুর্ভিক্ষ দূর করা।
4- Introduce compulsory education for Bangladeshi under the age of 14.
- ১৪ বছর বয়স অবধি বাংলাদেশীদের জন্য বাধ্যতামূলক শিক্ষা প্রবর্তন।
5- Establishment of technical/agricultural schools in each police station.
- প্রতিটি থানায় একটা করে কারিগরি ও কৃষি বিদ্যালয় স্থাপন।
6- Introduce technical education system in Madrassas.
-মাদ্রাসাসমূহে কারিগরি শিক্ষার ব্যবস্থা চালু করা।
7- Strengthening and emphasis on rural based small and cottage industries.
- পল্লী ভিত্তিক ক্ষুদ্র শিল্প ও কুটির শিল্প প্রতিষ্ঠায় জোর প্রদান।
8- Improve the overall health of the people. Build a sub-health center in every union. Encourage other indigenous medical practices.
- জনগণের সাধারণ স্বাস্থ্য অবস্থার উন্নতি সাধন। প্রতি ইউনিয়নে একটা সাব-হেলথ সেন্টার স্থাপন। অন্যান্য দেশজ চিকিৎসা পদ্ধতিকেও উৎসাহপ্রদান।
9- Decentralization of Administrative Power- Convert the administration to a village-oriented one.
- প্রশাসনকে গ্রামমুখী করা।
10- Improve overall communication system up to union level.
- প্রতি ইউনিয়নে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি সাধন করা।
11- Ensure Electricity reaches every village.
- প্রতিগ্রামে বিদ্যুৎ পৌঁছবে।
12- Strengthening agricultural production adopting advanced comprehensive agricultural reforms and policies.
- ব্যাপক কৃষি সংস্কার ও প্রগতিশীল কৃষি নীতি প্রবর্তনের মাধ্যমে কৃষি উৎপাদন জোরদার করা।
13- Rapid industrialization of the country – work for three shifts.
- দেশের দ্রুত শিল্পায়ন- তিন শিফটে কাজ চালু।
14- Ensuring proper utilization of natural resources.
- প্রাকৃতিক সম্পদরাজির যথাযথ ব্যবহারেরও নিশ্চয়তা বিধান।
15 – Defense related industries to be nationalized.
- প্রতিরক্ষা-ভিত্তিক শিল্প রাষ্ট্রায়ত্ত খাতে থাকবে।
16- Against Nationalization of all by the past government, denationalization and private ownership on Industries/establishments, complete independence for production.
- আগের সরকারের সবকিছু জাতীয়করনের বিপরীতে ব্যক্তি মালিকানায় শিল্প কারখানা প্রতিষ্ঠা ও উৎপাদনের ক্ষেত্রে পূর্ণ স্বাধীনতা দান।
17- Determine the value of all industrial products and ensuring that the commodities are within the purchasing power of the general mass.
- জনগণ যাতে ন্যায়সঙ্গত মূল্যে শিল্প পণ্য ক্রয় করতে পারে তৎজ্জন্য আমরা সকল শিল্পদ্রব্যের মূল্য নির্ধারিন।
18-Import policy should be framed, based on the actual essential requirements for the industries.
- অত্যাবশ্যকীয় পণ্যদ্রব্যের সরবরাহের শিল্পায়নের বিষয় স্মরণ রেখে আমদানী নীতি প্রণীত হবে।
19- Export policy to be formulated in such a manner, that the country’s foreign earnings are progressively increased to fulfill import revenues.
- এমন পদ্ধতিতে দেশের রফতানী নীতি প্রণীত হবে যাতে ক্রমান্বয়ে রফতানী আয় বাড়িয়ে দেশের বহিবাণিজ্যে সমতা আসে।
20- Active and effective participation of women folk to accelerate the nation building and economic activities,
- জাতীয় অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে ও জাতি গঠনে দেশের নারী সমাজ যাতে সক্রিয় ও কার্যকরভাবে অংশগ্রহন।
21- Ensure participation of the youth community in all economical activities. Negate unemployment problems by imparting scholarship for vocational/technical training.
- অর্থনৈতিক কর্মখান্ডে যুব সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা, সারাদেশে বৃত্তিমূলক ও কারিগরি শিল্প প্রবর্তন করে বেকার সমস্যার সমাধান।
22- Bangladesh’s vast population to be converted into trained workforce.
-বিপুল জনসংখ্যাকে জনশক্তিতে পরিণত করা হবে।
23. For the first time ensuring jobs for the disabled people were undertaken.
- এই প্রথমবারের মত পঙ্গু লোকদের কর্মসংস্থানের সকল প্রচেষ্ঠা নেয়া হয়।
24- Freedom Fighters to be declared as national heroes.
-মুক্তিযোদ্ধাদের জাতীয় বীরের মর্যাদা দেয়া হয়।
25- Immediate actions to be implemented to eradicate all social injustices, repression and discrimination.
- সামাজিক অনাচার, অবিচার ও বৈষম্য বন্ধ করতে ব্যবস্থা নেয়া।
26- Firm stand against all international conspiracies and conflicts. Non- interference in internal affairs of other countries. Maintain Independence and Sovereignty of Bangladesh. Expand friendly relations with all countries for protecting Bangladesh's independence and sovereignty.
- আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ষড়যন্ত্র ও সংঘর্ষের বিরোধী অবস্থান গ্রহন। অন্যদেশ ও জাতির অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না করা। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের রক্ষা করে
সকল দেশের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতা সম্প্রসারণ।
27- Strengthening and modernizing the Armed Forces and strengthening our defence capabilities’.
- সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় সুসজ্জিত করে দেশের প্রতিরক্ষা জোরদার।
28- Production-oriented politics announced.
- উৎপাদনমুখী রাজনীতি চালুর ঘোষণা।
Describing the full manifestation:
ইশতেহারের পূর্ন বিবরন:

BNP is committed for uniting the people based on Nationalism and bring harmony, restoration of sustainable democracy with the main principle to attaining economic self sufficiency and ridding the society from the shackles/curse of imperialism, neo-colonist, racism and apartheid.
জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে জনগণের ঐক্য সুসংহত ও জনগণের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় এবং এর মূলনীতি অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা অর্জনের মাধ্যমে সামঞ্জস্যবাদ, নয়া উপনিবেশবাদ, সম্প্রসারণবাদ ও বর্ণবাদের অভিশাপ থেকে ঐক্যবদ্ধ জাতিকে মুক্ত করতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সংকল্পবদ্ধ।
The Bangladesh Nationalist Party believes that the conscious people will reject negative, anti-statutory and destructive programs of opportunistic parties and vote for the nominated candidate of the BNP with the symbol “Sheaf of Rice”, for the purpose of establishing democracy, economic freedom, and national independence and sovereignty. Our party believes that national independence and sovereignty can be protected only through the solidarity of the people, regardless of community, religion and class, depending on the awareness of Bangladeshi nationalism. After independence, till the end of 1975, anarchy in Bangladesh reached its peak. There were murder, kidnapping, looting, arson and mischief.
Since 7 November 1975, our people have got the security of life and property. We will continuously endeavor to consolidate our gains.
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিশ্বাস করে যে, সচেতন জনতা সুবিধাবাদী দলগুলোর নেতিবাচক অগণতান্ত্রিক, স্থিতিশীলতার পরিপন্থী ও ধ্বংসাত্মক কর্মসূচি প্রত্যাখ্যান করবে এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা, অর্থনৈতিক মুক্তি হাসিল, জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব সুসংহত করার স্বার্থে বিএনপি’র মনোনীত প্রার্থীকে ধানের শীষে ভোট দেবে। আমাদের পার্টি বিশ্বাস করে যে, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের সচেতনতার ভিত্তিতে সম্প্রদায়, ধর্ম ও শ্রেণী নির্বিশেষে জনতার সুদৃঢ় ঐক্যের মাধ্যমেই কেবলমাত্র জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা যেতে পারে। স্বাধীনতা লাভের পর থেকে ১৯৭৫ সালের শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশে অরাজকতা চরমে পৌছেছিল। খুন, অপহরণ, লুটপাট ও অগ্মিসংযোগ ছিল নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা।
১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরের পর থেকে আমাদের জনগণ জান ও মালের নিরাপত্তা ফিরে পেয়েছে। আমরা এটা অব্যাহত রাখার জন্য অবিরাম চেষ্টা চালিয়ে যাব।
We with firm determination declare to establish an environment free society through the active participation of the people in the administrative system and decentralization of power for the sake of national progress. At the same time, we will continue to make efforts to make the administration public by reforming the administration of the colonial era.
In order to ensure the democratic rights of the people, our party announces equal political and civil rights to all citizens of Bangladesh, regardless of religion, caste, class, male or female. The fundamental rights of the people will be brought under the judiciary.
We believe in the sovereignty of the presidential system and parliament. In the presidential election of June 3, the people also gave the verdict in favor of the government. We are determined to implement this verdict of the people and to uphold them.
We believe that people will give the same verdict on 18th February parliamentary elections. We believe that nation's prosperity is not possible without the expansion of technical and vocational education. In order to introduce compulsory education system for Bangladeshi students up to the age of 14 years. There will be one technical and agricultural school in every police station and a subdivision will be brought to the government supervision. Technical education will also be arranged in Madrassas. Proper activities will also be taken so that people from other religions can study their own religion according to their own preferences. Appropriate steps will be taken for overall welfare of the teachers’ community. In addition to taking these steps, steps will also be taken to improve Bangla language, literature and culture.
We will do our best as soon as possible to expand the basic facilities of health across the country. We will do our best to expand the development and development of Ayurveda, Unani, Hakeemi and other indigenous treatment methods.
প্রশাসনিক ব্যবস্থায় জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহনের মাধ্যমে এবং জাতীয় অগ্রগতির স্বার্থে ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণ করে একটি পোষণ মুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠায় দৃঢ় সংকল্পের কথা আমরা ঘোষণা করছি। একই সঙ্গে আমরা ঔপনিবেশিক আমলের প্রশাসনিক ব্যবস্থায় সংস্কার করে প্রশাসনকে গণমুখী করার প্রচেষ্ঠা অব্যাহত রাখব।

জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে আমাদের দল সম্প্রদায়, ধর্ম, বর্ণ, শ্রেণী পুরুষ অথবা মহিলা নির্বিশেষে বাংলাদেশের সকল নাগরিকের সমান রাজনৈতিক ও নাগরিক অধিকারের কথা ঘোষণা করছে। জনগণের মৌলিক অধিকারকে বিচার বিভাগের আওতাধীন করা হবে।

আমরা প্রেসিডেন্ট পদ্ধতির সরকার ও সংসদের সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী। গত ৩রা জুনের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জনগণও এ পদ্ধতির সরকারের অনুকূলে রায় দিয়েছে। জনগণের এ রায় বাস্তবায়িত করতে ও সমুন্নত রাখতে আমরা সংকল্পবদ্ধ।

১৮ই ফেব্রুয়ারীর সংসদ নির্বাচনেও জনগণ একই রায় দেবে বলে আমরা বিশ্বাস করি। আমরা বিশ্বাস করি যে কারিগরী ও বৃত্তিগত শিক্ষা সম্প্রসারণ ব্যতীত জাতির সমৃদ্ধি সম্ভব নয়। পর্যায়ক্রমে ১৪ বছর বয়স অবধি বাংলাদেশীদের জন্য বাধ্যতামূলক শিক্ষা প্রবর্তনের ব্যবস্থা চালু হচ্ছে। প্রতিটি থানায় একটা করে কারিগরি ও কৃষি বিদ্যালয় থাকবে এবং প্রতিটি মহকুমায় কম করেও একটি কলেজ সরকারি তদারকিতে আনা হবে। মাদ্রাসাসমূহেও কারিগরি শিক্ষার ব্যবস্থা করা হবে। অন্যান্য ধর্মের লোকেরাও যাতে তাদের নিজেদের পছন্দ মোতাবেক তাদের নিজেদের ধর্মশাস্ত্র অধ্যায়ন করতে পারে তৎজ্জন্যও যথাযথ কার্যক্রম গৃহীত হবে। শিক্ষক সম্প্রদায়ের সার্বিক কল্যাণের জন্য যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া হবে। এসব পদক্ষেপ গ্রহণের সাথে সাথে বাংলা ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতির উন্নয়ন সাধনেও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আমরা যথাশীঘ্র সম্ভব সারা দেশব্যাপী স্বাস্থের যত মৌলিক সুযোগ-সুবিধার সম্প্রসারণের জন্যও যথাসাধ্য চেষ্টা করবো। আয়ুর্বেদ, ইউনানী, হেকিমি ও অপরাপর দেশজ চিকিৎসা পদ্ধতির সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন সাধনেও আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করবো।

পল্লী ভিত্তিক ক্ষুদ্র শিল্প ও কুটির শিল্প প্রতিষ্ঠায় আমরা উদ্যোগ গ্রহণ করবো এবং জনগণের সাধারণ স্বাস্থ্য অবস্থার উন্নতি সাধনেও কার্যক্রম গ্রহণ করবো। আমরা প্রশাসনকে গ্রামমুখী করা প্রচেষ্টা নেব এবং বাস্তবমুখী ভূমি সংস্কার ব্যবস্থা গ্রহণ করে বাংলাদেশের সমৃদ্ধির পথ উন্মুক্ত করবো। প্রতি ইউনিয়নে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি সাধন করা হবে, প্রতি ইউনিয়নের একটা করে সাব-হেলথ সেন্টার থাকবে ও প্রতিগ্রামে বিদ্যুৎ পৌঁছবে।

ব্যাপক কৃষি সংস্কার ও প্রগতিশীল কৃষি নীতি প্রবর্তনের মাধ্যমে কৃষি উৎপাদন জোরদার করে আমরা দেশকে স্বনির্ভর করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। ভূমিহীন দরিদ্র কৃষকদের ভাগ্য পরিবর্তনে সকল প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণেও আমরা দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।

কৃষি ব্যবস্থার সার্বিক উন্নয়ন সাধনের মাধ্যমে আগামী পাঁচ বছর সময়কালের মধ্যে খাদ্য উৎপাদন কম করে দ্বিগুণ করতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সমবায় ব্যবস্থার ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হবে। পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশের স্বল্পোন্নত এলাকাসমূহের উন্নয়নের ব্যাপারে সক্রিয় কার্যক্রম গ্রহীত হবে ও বিশেষভাবে নজর দেওয়া হবে।

এ ব্যাপারে বিশ্বাস করি যে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি প্রাথমিকভাবে দেশের দ্রুত শিল্পায়নের ওপর নির্ভরশীল। দেশের নিজস্ব সম্পদের ওপর ভিত্তি করে আমাদের শিল্পনীতি গ্রণীত হবে। আমাদের প্রাকৃতিক সম্পদরাজির যথাযথ ব্যবহারেরও নিশ্চয়তা বিধান করা হবে। মৌলিক ও ভারী শিল্প এবং মূল অর্থনৈতিক নীতির সাথে সংশ্লিষ্ট প্রতিরক্ষা-ভিত্তিক শিল্প রাষ্ট্রায়ত্ত খাতে থাকবে। এর বাইওে ব্যক্তি মালিকানায় শিল্প কারখানা প্রতিষ্ঠা ও উৎপাদনের ক্ষেত্রে পূর্ণ স্বাধীনতা থাকবে। ক্ষুদ্র ও মাঝারী শিল্পের উন্নয়ন সাধন ও সংরক্ষণের জন্য আমরা সার্বিক সহযোগিতা ও সাহায্য দান অব্যাহত রাখবো। আমাদের জনগণ যাতে ন্যায়সঙ্গত মূল্যে শিল্প পণ্য ক্রয় করতে পারে তৎজ্জন্য আমরা সকল শিল্পদ্রব্যের মূল্য নির্ধারিত করে দেব।

পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ এবং ব্যবসা ও বাণিজ্যেও ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতা আনয়নের জন্য সত্যিকারভাবে ব্যবসায়ে নিয়োজিত লোকদের আমরা সব রকম সাহায্য প্রদান করবো। অত্যাবশ্যকীয় পণ্যদ্রব্যের সরবরাহের শিল্পায়নের বিষয় স্মরণ রেখে আমদানী নীতি প্রণীত হবে। এমন পদ্ধতিতে দেশের রফতানী নীতি প্রণীত হবে যাতে ক্রমান্বয়ে রফতানী আয় বাড়িয়ে দেশের বহিবাণিজ্যে সমতা আসে। শিল্প ইউনিট ও ব্যবসায়ীদের উদারভিত্তিক আর্থিক সাহায্য দেয়া হবে এবং দেশের রফতানী আয় বৃদ্ধির জন্য ব্যাংকিং সুবিধাদি প্রদত্ত হবে।

জাতীয় অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে ও জাতি গঠনে দেশের নারী সমাজ যাতে সক্রিয় ও কার্যকরভাবে তাদের ভূমিকা পালন করতে পারে তৎজ্জন্য আমরা আমাদের সার্বিক প্রচেষ্ঠা অব্যাহত রাখবো। আমরা বিশ্বাস করি যে, দেশ ও জাতির সার্বিক কল্যাণের জন্য নারীসমাজের রাজনৈতিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক অধিকার প্রতিষ্ঠা একান্তভাবে অপরিহার্য।

আমরা উৎপাদনমুখী রাজনীতি ও দেশের অর্থনৈতিক কর্মখান্ডে যুব সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে জাতীয় অগ্রগতির গতিধারাকে অব্যাহত রাখবো। সারাদেশে বৃত্তিমূলক ও কারিগরি শিল্প প্রবর্তন করে বেকার সমস্যার সমাধানের পদক্ষেপ নেয়া হবে।

আমরা মনে করি, জনসংখ্যা সমস্যাই দেশের এক নম্বর সমস্যা। বিপুল জনসংখ্যাকে জনশক্তিতে পরিণত করা হবে। পঙ্গু লোকদের কর্মসংস্থানের সকল প্রচেষ্ঠা চালানো হবে। অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীদের পেনসনভাতা বৃদ্ধি করা হবে।

মুক্তযোদ্ধাদের জাতীয় বীরের মর্যাদা দেয়া হবে। অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে তারা যেন সমস্যার সম্মুখীন না হন, সেজন্য মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টকে আরো অর্থ দেয়া হবে।

আমরা যেকোন সামাজিক অনাচার, অবিচার ও বৈষম্য বন্ধ করতে বদ্ধপরিকর। জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের অতন্দ্র প্রহরী বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় সুসজ্জিত করে দেশের প্রতিরক্ষাকে আরো জোরদার কার হবে। আমাদের প্রিয় সশস্ত্র বাহিনী যাতে সকল পেশাগত ও যুক্তিসঙ্গত সুবিধাদি লাভ করতে পারে সে জন্য আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা চালিয়ে যাবো।

বাংলাদেশের জনগণ আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র ও সংঘর্ষের বিরোধী। আমরা এমন এক পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করব যাতে জনগণের আশা আকাংখা প্রতিফলিত হবে এবং স্বাধীনতার সার্বভৌমত্বের ভিত্তিতে সাম্যের স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে। অন্যদেশ ও জাতির অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না করার নীতিতে আমরা অটল থাকব। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের রক্ষা করে সকল দেশের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতা সম্প্রসারণই আমাদের পররাষ্ট্রনীতির মূল লক্ষ্য।

এখন জনগণের নিজেদের রায় জানানোর ক্ষমতা রয়েছে। জনগণের আশা আকাংখা পূরণের ঘোষিত কর্মসূচি বাস্তবায়নে বিএনপি সক্ষম হবে কিনা তা জনগণই নির্ধারণ করবে। কিন্তু আমাদের দৃঢ় বিশ্বাব রয়েছে যে, বাংলাদেশের সচেতন জনতা অতীতের মত এবার ও নৈতিবাচক রাজনীতির শিকার না হয়ে সার্বভৌমের সংসদের জন্য ১৮ই ফেব্রুয়ারীর আসন্ন নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীদের ভোট দিয়ে বাংলাদেশকে একটি সুখী, শক্তিশালী, সমৃদ্ধ ও গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে গড়ে তোলার মহান কাজ শরীক হবে।

On the other-hand BAL's vision of bogus secularism, etc are aimed at pleasing India. That is the long and short of it. Oil the Hindus so much that we Muslims feel neglected in a country where we are the overwhelming majority, and to establish which we have struggled and fought since 1905.
 
When there are no Christian Republic of this and that, Buddhist Republic of this and that etc. etc., Animist Republic of this and that, why there should be only the Islamic Republic of this and that? Is it necessary to name a country in line of the religion of the population? Certainly not. We should not name our country by following the examples of all those Islamic Republics that are bent to annihilate their fellow Muslims even in the mosques and in the name of Islam. I think, religion brings controversies and fitna even if a country has 100% Muslims. Muslims just cannot live in peace among others and with others.
 
When there are no Christian Republic of this and that, Buddhist Republic of this and that etc. etc., Animist Republic I think, religion brings controversies and fitna even if a country has 100% Muslims. Muslims just cannot live in peace among others and with others.

The Church of England remains the state church of its largest constituent country, England. The Monarch of the United Kingdom is the Supreme Governor of the Church, and accordingly, only a Protestant may inherit the British throne.

State religion
Countries with state religion.
Christianity
Islam
Buddhism



A state religion (also called an established religion, state church, established church or official religion) is a religious body or creed officially endorsed by the state. A state with an official religion, while not secular, is not necessarily a theocracy – a country whose rulers have in their hands both secular and spiritual authority.

Official religions have been known throughout human history in almost all types of cultures. They were adopted by most ancient states, both monoethnic and polyethnic, and observing them was a requirement made to all citizens, and especially public officials.

Official religions justified and reinforced the type of government existing in a society. Sanctifying it as the most, or the only, correct (divine) one, they often put forward and/or supported ideas of its expansion to other lands, whether the latter already followed the same religion or not.

As the term church is typically applied to a Christian place of worship and organizations incorporating such ones, the term state church is associated with Christianity, historically the state church of the Roman Empire in the last centuries of the Empire's existence, and is sometimes used to denote a specific modern national branch of Christianity. Closely related to state churches are what sociologists call ecclesiae, though the two are slightly different.

State religions are official or government-sanctioned establishments of a religion, but neither does the state need be under the control of the religion (as in a theocracy), nor is the state-sanctioned religion necessarily under the control of the state.

Current Global overview
Christianity

The following states give some official recognition to some form of Christianity although the actual legal status varies considerably:
a. Roman Catholic
Argentina, Bolivia, Costa Rica, El Salvador, Germany, Liechtenstein, Malta, Monaco, Slovakia, some cantons of Switzerland, and Vatican City.
b. Eastern Orthodox
Cyprus, Moldova, Greece, Finland and Russia.
c. Lutheran
Germany, Denmark, Iceland, Norway and Finland.
d. Anglican
England.
e. Reformed
Scotland and some cantons of Switzerland.
f. Old Catholic
Some cantons of Switzerland.

Islam
Countries where Islam is the official Religion: Afghanistan, Algeria (Sunni), Bahrain, Bangladesh, Brunei, Comoros (Sunni),
Egypt, Iran (Shi'a), Iraq, Jordan(Sunni), Kuwait, Libya, Malaysia (Sunni),
Maldives, Mauritania (Sunni), Morocco, Oman, Pakistan (Sunni), Qatar,
Saudi Arabia, Somalia (Sunni), Tunisia, United Arab Emirates, Yemen, and Russia where it one of four recognized religions.

Judaism
Israel and Russia where it is one of four recognized religions.

Buddhism
Bhutan, Cambodia, Russia (Kalmykia is a Buddhist republic within the Russian Federation), Sri Lanka, Thailand, Tibet Government in Exile (Gelugpa school of Tibetan Buddhism).

Hinduism
Nepal was once the world's only Hindu state, but has ceased to be so following a declaration by the Parliament in 2006.

Nations with state religions: Theravada Buddhism or Vajrayana Buddhism, Islam Shi'a Islam Sunni Islam Orthodox ,Christianity Protestantism Roman Catholicism,etc.

http://www.newworldencyclopedia.org/entry/State_religion
Kindly visit the aforementioned for in depth knowledge on State Religions.
 
When there are no Christian Republic of this and that, Buddhist Republic of this and that etc. etc., Animist Republic of this and that, why there should be only the Islamic Republic of this and that? Is it necessary to name a country in line of the religion of the population? Certainly not. We should not name our country by following the examples of all those Islamic Republics that are bent to annihilate their fellow Muslims even in the mosques and in the name of Islam. I think, religion brings controversies and fitna even if a country has 100% Muslims. Muslims just cannot live in peace among others and with others.
Bhaijan, kindly enrich your wisdom please...

https://en.m.wikipedia.org/wiki/State_religion

:whistle:
 
Bhaijan, kindly enrich your wisdom please...

https://en.m.wikipedia.org/wiki/State_religion

:whistle:
So, kindly tell me to enrich my knowledge. Do not you read news? Which republic is Christian? And Muslims all over their many republics keep on bickering and killing each other. So, what logic do you have against my comments?

The Church of England remains the state church of its largest constituent country, England. The Monarch of the United Kingdom is the Supreme Governor of the Church, and accordingly, only a Protestant may inherit the British thro

Do not talk rubbish. If Church of England is father of that country, then make the Baitul Mukarram as the one for BD. But, is England is called the United Christian Kingdom (CUK)? Make your statement parallel to what I stated. All the Christian countries are secular, but the people are Christians-do you not accept this simple thing? Why it is needed only for us to affix Islamic Republic before Bangladesh?
 
So, kindly tell me to enrich my knowledge. Do not you read news? Which republic is Christian? And Muslims all over their many republics keep on bickering and killing each other. So, what logic do you have against my comments?



Do not talk rubbish. If Church of England is father of that country, then make the Baitul Mukarram as the one for BD. But, is England is called the United Christian Kingdom (CUK)? Make your statement parallel to what I stated. All the Christian countries are secular, but the people are Christians-do you not accept this simple thing? Why it is needed only for us to affix Islamic Republic before Bangladesh?

Names are just names. Its what is practiced on ground that matters the most. Officially secular countries can have most vicious religious, ethnic etc pogroms and riots....likewise religious-affiliated countries can have strong secular credentials on ground.

It is true the west has separated church and state and that is ideal first step (no matter how you label your country)....but BD has done this as well right (mosque in your case)? I mean does islam get funding/support from the govt over other religions...or simply BD recognising Islam is the dominant religion in the population so add for name sake to the country? Official name of BD is people's republic anyway right? So what are we talking about again? Would I care if India re-named to Hindu republic of India (again majority population wise)...but stayed with secular framework it has built and strive to make it better implemented as time goes by? Not at all.
 
So, kindly tell me to enrich my knowledge. Do not you read news? Which republic is Christian? And Muslims all over their many republics keep on bickering and killing each other. So, what logic do you have against my comments?
I already gave answer to your query. If you cant find any logic in that. Then no matter how much logic I present to you, I will fail to convince you. :wave:
 
Will ever the Manchester donkeys understand what they have done to the humanity by killing innocent people? Islamic republics love to produce all these killers, who kill without remorse and for the fun of killing.
Muslims who take part in these activities tend to be salafist that's something I've noticed. Which is also the form of Islam practised in most parts of ME. And it is getting more and more popular in Bangladesh too. I don't think country's name has anything to do with it. You can change the country's name to Secular Republic of Bangladesh but if the mass keeps getting attracted to salafism and its militant form then you will see more and more terrorist attacks in the name of Islam. I fear it might already be too late for us. There have been massive Arabization going on in the country in the last 10-15 years. And taking a step against it is political suicide for any party. I can only hope that everything will be alright. 10 years ago I never used to hear that listening to music would be haraam but these days I hear a lot of people saying that. And that's just one example.
 
Muslims who take part in these activities tend to be salafist that's something I've noticed. Which is also the form of Islam practised in most parts of ME. And it is getting more and more popular in Bangladesh too. I don't think country's name has anything to do with it. You can change the country's name to Secular Republic of Bangladesh but if the mass keeps getting attracted to salafism and its militant form then you will see more and more terrorist attacks in the name of Islam. I fear it might already be too late for us. There have been massive Arabization going on in the country in the last 10-15 years. And taking a step against it is political suicide for any party. I can only hope that everything will be alright. 10 years ago I never used to hear that listening to music would be haraam but these days I hear a lot of people saying that. And that's just one example.


Nope it is impossible for what is happening in the Arab world/Pakistan to happen in BD.

BD is a real nation state of ethnic Muslim Bengalis. Arab States and Pakistan are artificial ones with no real national identity. Without a national identity people are far more prone to navigating to extremist interpretations of religion like we see in ME and Pakistan.
 
High-handed move would further complicate politics
Published: 00:05, May 22,2017

THE sudden police raid of Saturday morning on the office of Khaleda Zia, a former prime minister for three terms who heads the Bangladesh Nationalist Party, in search for ‘anti-state materials’ on false charges is bad politics and smacks of autocratic high-handedness of the incumbents.

The police without informing any senior leaders of the party broke open the door of Khaleda’s office at Gulshan in the capital, based on a charge of a general diary filed with the police by an ‘unnamed’ individual, searched and filmed each of the rooms, and even floors, examined the footage of closed-circuit television cameras installed in and around the office for, as party leaders say, three hours; the police, however, said they had been there for about an hour.

People at Khaleda’s office are also reported to have said that the police had asked for copies of Vision 2030 that the BNP came up with on May 10.

Such a raid, along with the undertone that it carries, is also unfortunate in that it happened when both the Awami League and the BNP, having been on a confrontational course in politics for a long time, are getting back onto the path that could lead to the next general elections.

Although this is the first such raid, but law enforcers earlier in January 2015 had cordoned off the BNP chief’s office, with the party chief Khaleda being confined to the office, for 92 days as the BNP was set to hold programmes marking the anniversary of the January 5, 2014 national elections, which all opposition parties stayed away from. The incumbents had since then shrunken the democratic space for opposition parties, mainly the Bangladesh Nationalist Party, to move about. With the situation improving slightly after so many months and both the parties, especially the BNP, seemingly walking towards the path of elections, such incidents that can further shrink democratic space for opposition parties could have a serious bearing on the political process.

Such a raid on the office of the BNP chief could not have happened, it is clear, if the approval for it had not come from the highest level of the government.
By having the raid, all people in the government concerned, including the home minister and the police, have certainly done something that could put the both the largest political parties of the country on a new confrontational course in politics and spawn off further worries for the citizens and the country.

And if it so, by any chance, happens, it might not augur well for any of the stakeholders — people, the political parties and the country. It is, therefore, time that the incumbents woke up to the reality and understood that such action that could further shrink the democratic space for opposition parties might lead the nation back at square again. Besides, there are ample scope for the incident to be interpreted as a government move to keep the BNP away from the electoral process.
The incumbents had better stop indulging in such bad politics.


- See more at: http://www.newagebd.net/article/160...ther-complicate-politics#sthash.uUa5yLti.dpuf
 
People at Khaleda’s office are also reported to have said that the police had asked for copies of Vision 2030 that the BNP came up with on May 10.

By reading the account above and others, it seems that the Vision 2030 has made the AL govt nervous about its future. AL can no more force through a self-prescribed election formula in 2019 like it did in 2015. The nervous AL leaders cannot now even talk in one voice. Every one is talking his own view, instead of a single view.

An election must be contested on development issues of the nation. I have personal dislike for Begum Zia, because she says something that she does not mean. I do not believe in her Vision 2030. This manifesto is a means to take BNP to power. Same is with the would be AL manifesto, talking big and doing nothing.

However, all these manifesto games create an atmosphere of talking and debating about national issues. A time will come when the political people in power will be forced to defend their agenda that they have written in the election manifesto and do works for the country.
 
Last edited:
BNP terms raid on Khaleda’s office a provocation
Abdur Rahman Khan

Last week’s raid on Gulshan office of BNP Chairperson Begum Khaleda Zia has boiled the summer politics in Bangladesh with the party reacting sharply terming it a conspiracy against democracy in the country.

A section of BNP leaders think that the Awami League government once again is trying to keep BNP out of the elections by means of provocation, and the raiding the party office is part of that strategy.

‘Its nasty politics’: Khaleda
Police raided the BNP Chairperson Khaleda Zia’s Gulshan office on Saturday with a search warrant issued by court acting upon a General Diary filed with police by an unidentified person. It was alleged that the ex-prime minister’s office may have a treasure of hidden and formidable materials that may be used in anti-state and anti-government activities.

Police broke into the office, unlocked the rooms, ransacked papers and other belongings and videoed the inside but detected nothing to justify the sudden raid or anything to share with the media.
BNP leaders described the raid as the government’s yet another bid to vandalize the opposition leader in every possible way to try to weaken the BNP, especially ahead of the next parliamentary election in late next year or early 2019.

Meanwhile, BNP chairperson Khaleda Zia in her twitter on Sunday said, “Using police to raid opposition party office without any cause is exactly the kind of nasty politics we want to remove from the country.”

Immediately after the raid, BNP leaders including party’s secretary general Mirza Fakhrul Islam Alamgir denounced the move and demanded resignation of Home Minister. Terming the incident ‘illegal’, Fakhrul also said that the raid proved ‘absence of democracy’ in the country.

BNP standing committee member Moudud Ahmed said the government has become desperate, and not liking a healthy politics in Bangladesh. He also said that the government is again planning to hold the next polls unilaterally.

The main motive behind the raid is to keep BNP away from the polls and harm the country’s democratic environment, Moudud added.

Democracy maligned
Another standing committee member Khandakar Mosharraf Hossain pointedly said that the drive is a conspiracy of the government to pressurise BNP chairperson and to demoralize the party men. However, it had an opposite reaction and the government is now embarrassed, he added.
BNP secretary general Mirza Fakhrul Islam Alamgir meanwhile at a press conference on Sunday said the aggression at a time when the BNP begins the notion of exercising peaceful democratic practices and presented Vision 2030, is a provocation and a conspiracy to destroy democratic future.
Supreme Court Bar Association president and BNP vice chairman Joynal Abedin during the press conference also quoted Sections 96 and 103 of the Code of Criminal Procedure and said the police raid was not conducted as per these sections. “So, it is illegal.”

The secretary of Sushashoner Jonno Nagorik (Sujon) Badiul Alam Majumdar said it is unfortunate that such a drive was conducted at the office of a political party chief, who was also elected as prime minister thrice. Now the role of intelligence and the law enforcement agencies are in question, he added.

The grassroots BNP leaders’ view that the raid was conducted to thwart the high morale of the party which had been boosted by chairperson Khaleda Zia’s the recent Vision 2030.

Ruling party’s reaction
Witnessing an adverse public reaction the ruling Awami League (AL) was trying to explain that the raid on Khaleda Zia’s Gulshan office was not politically motivated.
The government has nothing to achieve politically through the raid. It was conducted by law enforcing agencies under a court order.
Apparently embarrassed by the adverse reactions, Awami Leagvue general Secretay and Minister Obaidul Quader on Sunday said the law enforcers raided BNP chairperson’s Gulshan office based on intelligence information.

He said, “I have talked with Home Minister and Inspector General of Police (IGP) about the sudden raid at Khaleda’s office. They have said that the drive was carried out based on intelligence information.”
In response to Fakhrul’s speech, Quader said, “Awami League office was repeatedly attacked and AL leaders and activists were tortured during the time when BNP was in power. Have they forgotten about it? Where was democracy then?”

Protest meeting disallowed
BNP on Sunday observed countrywide demonstrations protesting the police raid on the party chairperson Khaleda Zia’s Gulshan office on Saturday. BNP also wanted to hold a protest rally at City’s Suhrawrdi Uddyan on Wednesday but as it happened many times before, the metropolitan police authorities did not grant permission.

According to the reports, police barred the party men from holding the demonstrations in 12 districts of the country on Sunday. Several activists and leaders of the party were injured in clashes with police in different districts including Dhaka, Jhalakathi, Faridpur, Pabna, and Barisal.

As BNP was not allowed to hold the protest rally at Suhrawardi Uddyan on Wednesday, the party announced a countrywide demonstration for Thursday. However, as usually happened with BNP, police foiled its demonstrations and rallies in different districts and in the process many of their workers were injured, some seriously.
In Faridpur, police arrested at least five leaders and workers of the party as while they were demonstrating at Adalat Para in the district town as part of their countrywide demonstration program.
http://www.weeklyholiday.net/Homepage/Pages/UserHome.aspx
 

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom