What's new

Ruling awami league used armed terrorist against Bangladesh Chief Justice

Bangladesh's top judge 'forced to go on leave' over remarks on the 16th amendment

Catch News
3 October 2017
d2a762982d3ebe0a3c2678bba66d7957


Bangladesh's top judge 'forced to go on leave' over remarks on the 16th amendment

The rift between the Bangladesh government in Dhaka and country’s apex court is out in the open again.

In an unusual development, Bangladesh’s Chief Justice Surender Kumar Sinha has gone on a month-long leave on health grounds. The Supreme Court Bar Association alleges that Chief Justice Sinha has been forced to take leave by the Sheikh Hasina regime. The Bangladeshi Prime Minister, meanwhile, is still not back in Dhaka after over two weeks of travel, starting with the United Nations General Assembly in New York.

With elections due in 2018, Bangladesh, which is reeling under multiple crises, including the latest inflow of over half a million refugees from neighbouring Myanmar, is poised for an eventful year leading to the polls.

For now, Bangladeshi President Md Abdul Hamid has appointed Md Abdul Wahhab Miah as the acting chief justice. Law and parliamentary affairs minister of Bangladesh Anisul Huq had earlier announced that Sinha’s decision to go on leave.

The development comes in the background of the tussle between Hasina’s government and judiciary over the latter’s view on 16th amendment. Unhappy over the court’s order scrapping it, there have been allegations that the government is trying to arm twist the apex judiciary.

The Opposition Bangladesh Nationalist Party (BNP), meanwhile, welcomed Sinha’s decision which threw 16th Amendment out, as a “ray of hope for Bangladesh’s besieged democracy, as a statement put it.

Sinha has been out of action most of September as well, because of two-week long trip, first to Canada and then Japan. The regular court was anyway shut for most of September and convened on Tuesday after a month-long break.

Supreme Court Bar Association president Zainul Abedin, who also happens to be a vice president of the BNP, launched an attack on the government over Sinha’s absence.

“The SCBA thinks that a huge pressure was mounted on the chief justice so that he goes on leave for a month,” Abedin reportedly said. “You [newsmen] know, nation knows, and the people around the world know that after a verdict, a certain political party and the government were putting pressure exploiting various means,” the senior lawyer said while adding, “We think that the chief justice was sent on leave as a part of that pressure. He did not go on leave [willingly]. He was forced to do so.”
The 16th amendment verdict
A July judgement by Justice Sinha had scrapped the 16th amendment which gave Parliament the right to impeach top judges. This had led several from the Awami League suggesting that the judgement was a conspiracy.

While PM Hasina had asked the party cadre to hit the streets against the judgement, Law Minister Haq had clearly said the judgement was not acceptable to the government.

“When everyone is accountable to parliament, there is no reason why judges should be an exception to this,” former Chief Justice and Chairman of the Law Commission Khairul Haque had reportedly said.

Arguing that judges too need to be policed, the AL leadership was of the view that the scrapping the 16th amendment would give the judges a free run.

Meanwhile, it was not just the scrapping of the 16th amendment which irked the AL leadership. They were also upset over some of the remarks made by Sinha in his judgement.

Sinha commented on democracy, politics, martial law, the Election Commission, good governance, corruption and independence of the judiciary. He also made remarks like “no nation, no country is made of, or by one person,” which has been taken as a veiled reference to Sheikh Mujibur Rehman, beside reportedly speaking of how MPs are immature.

But this battle between the Awami League and the Supreme Court, meanwhile, had given BNP another reason to corner the government. Ecstatic over the verdict, the BNP hailed it as 'Magna Carta'. BNP has been critical of the 16th amendment as a ploy by AL to control the judiciary
https://in.news.yahoo.com/bangladesh-apos-top-judge-apos-130600686.html

Bangladesh Nationalist Party - BNP
14 mins · বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব এর বক্তব্য। (ভিডিও)


 
.
রাজনীতি
“প্রধান বিচারপতিকে ছুটিতে যেতে বাধ্য করা হয়েছে”
নিউজ ১৯৭১ ডটকম বুধবার, অক্টোবর ০৪, ২০১৭
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর আপিলের রায়ের জের ধরে প্রধান বিচারপতিকে ছুটিতে যেতে বাধ্য করা হয়। এটি দেশের বিচার বিভাগের ক্ষেত্রে একটি নোংরা দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।

আজ বুধবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা বলেন।

সংবাদ সম্মেলনে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার ছুটির বিষয়ে দলের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানানো হয়।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সর্বোচ্চ আদালতের রায় পছন্দ না হলে তা রিভিউ করার সাংবিধানিক প্রক্রিয়ায় না গিয়ে সরকার দেশের প্রবীণ বিচারপতিকে নজিরবিহীনভাবে ছুটি নিতে বাধ্য করার যে নোংরা দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে, তার বিরুদ্ধে দেশের আইনজীবী সমাজের পাশাপাশি সচেতন জনগণ প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছেন।’

তিনি বলেন, প্রধান বিচারপতি মাত্র কয়েক দিন আগে জাপান ও কানাডা সফর করে এসেছেন। এসব দেশে উন্নত চিকিৎসা থাকা সত্ত্বেও তিনি সেখানে কোনো চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন বলে দেশবাসী জানে না। এমনকি গত পরশু তিনি সুপ্রিম কোর্টে তাঁর কার্যালয়ে বসে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, ফাইল সই করেছেন।

এ সময় মির্জা ফখরুল দাবি করেন, ‘গতকাল আইনমন্ত্রী ও অ্যাটর্নি জেনারেল গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন যে, তিনি (প্রধান বিচারপতি) নাকি ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে ছুটি নিয়েছেন। কিন্তু গত পরশু সন্ধ্যায় তাঁর বাসভবনে সাক্ষাৎপ্রার্থী সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে তাঁর পক্ষ থেকে উপস্থিত সাংবাদিকদের সামনেই জনৈক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন যে প্রধান বিচারপতি বলেছেন, “আমি সুস্থ আছি কিন্তু কথা বলতে পারব না”।’ তিনি বলেন, এ সবকিছু থেকে প্রমাণিত হয় যে প্রধান বিচারপতি অসুস্থ নন। তাঁকে জোর করে দায়িত্ব পালন থেকে বিরত রাখা হয়েছে।

http://www.news1971.com/আর্কাইভ/865...&utm_medium=facebook&utm_source=socialnetwork
 
.
BAL is loosing the plot.... long may this continue..... because as a dictatorial party they will cease to exist once they fall from power.... people have long memories
 
.
image-10833-1503206326-660x330.jpg

আবদুল হামিদ-বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা
সিনহার আবেদনে এতো ভুল ! ছুটির আবেদন কি অন্য কেউ লিখেছেন?

আমি তো কারো দারোয়ান না: অ্যাটর্নি জেনারেল

বিতর্কিত হলেও সংবিধান অনুযায়ীই ওয়াহহাব মিঞা ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি: আইনমন্ত্রী
ডেস্ক রিপোর্ট
সরকারের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েনের মধ্যে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এসকে) সিনহা এক মাসের ছুটিতে যাওয়া নিয়ে দেশব্যাপী ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, সরকারের চাপের মুখে প্রধান বিচারপতিকে ছুটি নিতে বাধ্য করা হয়েছে। তিনি (প্রধান বিচারপতি) এখন সরকারের কাঠগড়ায়। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে এসব অভিযোগ নাকচ করে দেয়া হচ্ছে।

কী ছিল প্রধান বিচারপতির ছুটি নেয়া সেই চিঠিতে? বুধবার সচিবালয়ে নিজ দফতরে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরলেন এসকে সিনহার সেই চিঠি।

রাষ্ট্রপতি বরাবর প্রধান বিচারপতির লেখা চিঠির ‘বিষয়’ এ লেখা হয়েছে- ‘অসুস্থতাজনিত কারণে ৩ অক্টোবর ২০১৭ খ্রি. হতে ১ নভেম্বর ২০১৭ খ্রি. তারিখ পর্যন্ত ৩০ দিনের ছুটির আবেদন।’

এরপর লেখা হয়েছে, ‘মহাত্মন, আপনার সদয় অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, আমি গত বেশ কিছুদিন যাবত নানাবিধ শারীরিক সমস্যায় ভুগছি। আমি ইতোপূর্বে ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘ সময় চিকিৎসাধীন ছিলাম। বর্তমানে আমি বিভিন্ন শারীরিক জটিলতায় ভুগছি। আমার শারীরিক সুস্থতার জন্য বিশ্রামের একান্ত প্রয়োজন। ফলে আমি আগামী ৩ অক্টোবর ২০১৭ খ্রি. হতে ১ নভেম্বর ২০১৭ খ্রি. তারিখ পর্যন্ত ৩০ দিনের ছুটি ভোগ করতে ইচ্ছুক।’

আরও লেখা হয়েছে, ‘এমতাবস্থায় আগামী ৩ অক্টোবর ২০১৭ খ্রি. হতে ১ নভেম্বর ২০১৭ খ্রি. তারিখ পর্যন্ত ৩০ (ত্রিশ) দিনের ছুটির বিষয়ে মহাত্মনের সানুগ্রহ অনুমোদন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিনীত অনুরোধ করছি।’

চিঠির নিচে সুরেন্দ্র কুমার সিনহার স্বাক্ষর রয়েছে।

letter-20171004151453.jpg

ভুলে ভরা সেই আবেদন পত্র
আইনমন্ত্রী সাংবাদিকদের পুরো চিঠিটি পড়েও শোনান।
মজার ব্যাপার হচ্ছে তার আবেদন পত্রের লাইনে লাইনে ভুল । লেখা হয়েছে অমি (হবে আমি ) । আবার লেখা হয়েছে ‘অক্রান্ত’ । হবে আক্রান্ত।
আর্মির ক্যু’তে প্রধান বিচারপতির চেয়ারচ্যুতি
আর্মি জেনারেলদের ব্যবহার করে প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা বাবুকে জোরপূর্বক ছুটিতে পাঠানোর অজানা কাহিনী শুনুন। খুব ঘনিষ্ঠ সোর্স থেকে ভেতরের আসল এবং ১০০% সত্য খবর। মাত্র কয়েক মিনিটের অপারেশনে সিনহা বাবু কুপোকাত।শরৎকালীন ভ্যাকেশন শেষ হলো। অনেকদিন পর কোর্টের ‍কার্য্যক্রম শুরু হলো।সিনহা বাবু সোমবার (৪ অক্টোবর) সকালে সুপ্রীম কোর্টে এলেন। একটি অনুষ্ঠানের ভেন্যুও ভিজিট করলেন। ভিজিট শেষে নিজ অফিসে বসলেন।

এমন সময় সকলের চোখ ফাঁকি দিয়ে আওয়ামী কিছু সিনিয়র আইনজীবির গোপন সহযোগিতায় সিভিল ড্রেসে প্রধান বিচারপতির অফিস রুমে ঢুকলেন কয়েকজন আর্মি জেনারেল। উল্লেখ্য, এই আর্মি জেনারেলরা রাতের অন্ধকারে সুপ্রীম কোর্টে ভবনে ঢুকেছিলেন এবং তারা প্রধান বিচারপতির অফিসের পাশের একটি রুমে আত্মগোপনে ছিলেন। আর্মির এই আওয়ামী জেনারেলরা রুমে ঢুকেই কোমর থেকে অস্ত্র বের করে সিনহা বাবুর বুকের দিকে তাক করে বলে, ‘এই কাগজে স্বাক্ষর করো।’

পদত্যাগপত্র একটা ওরা রেডি করে নিয়ে গিয়েছিলো। সেটাতেই ভয়ে স্বাক্ষর করলেন সিনহা বাবু। স্বাক্ষর শেষ হলে প্রধান বিচারপতির অফিসের পাশে বিল্ডিং এর নীচে রাখা গাড়িতে এনে জ্বোরপূর্বক উঠায়ে উনাকে বাসায় পাঠিয়ে দেয় আর্মি জেনারেলরা। এরপর তাকে তার বাসায় কার্যত গৃহবন্দি করে রাখা হয়। কার্যত গৃহবন্দি সিনহা বাবুর সাথে কেউ কথা বলতে পারছেন না।

শরৎকালীন ভ্যাকেশন শেষে সাধারণত সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সঙ্গে সাক্ষাতে মিলিত হন প্রধান বিচারপতি। কিন্তু সে সুযোগও পাননি ওই দিন তিনি। এর আগেই তাকে কোর্ট এলাকা ত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়। অথচ সিনহা বাবু আগেই চিঠি দিয়ে সোমবারের গেট টুগেদারে আইনজীবিদের উপস্থিত থাক‍ার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। ইতিহাস বলে, কখনও কোনো প্রধান বিচারপতি দাওয়াত করে এভাবে ছুটি নিয়ে চলে যান নাই।

সাবেক প্রধান বিচারপতি ফজলুল করিম একবার আইনজীবিদের এভাবে দাওয়াত করে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। তিনি হাঁটতে পারছিলেন না, স্ট্রেচারে করে এসে আইনজীবীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। আর সিনহা বাবু সেই গেট টুগেটার ছিলো সকাল সাড়ে দশটায়, কিন্তু সেই গেট টুগেটারে অংশগ্রহণ করার সময় আসার আগেই কোর্টে এসে ওদের দেওয়া কাগজে স্বাক্ষর করে চলে গেলেন।

আবেদনের কপি দেখেন। প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রপতি বরাবর এরকম একটা ‍সাদামাটা ছুটির আবেদন কি করতে পারেন? আর ছুটির আবেদনে দেখেন কতগুলো বানান ভুল। এটা ওখানে বসে বসে আর্মি জেনারেলরা তাড়াতাড়ি এটা তৈরী করায় এটা সাদামাটা এবং শুধু বানান ভুল আর ভুল রয়ে যায়। প্রধান বিচারপতির ছুটির আবেদনে কপি দিলাম। তাঁকে যে জ্বোর করে গাড়িতে উঠিয়ে দেওয়া হয়, সে ছবি এখোনো হাতে আসেনি। আসলে সেটাও দেবো।
http://monitorbd.news/2017/10/04/সিনহার-আবেদনে-এতো-ভুল-ছুট/


প্রধান বিচারপতিকে আদালতে ফিরিয়ে দিতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
338880_1.jpg

04 Oct, 2017
প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা সুস্থ না অসুস্থ তার সম্পর্কে কেউ কিছু জানে না তাকে জনসম্মুখে হাজির এবং আদালতে ফিরিয়ে দেয়ার দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করছে সুপ্রিম কোর্টের সাধারণ আইনজীবীরা। আজ বেলা সোয়া ১টা থেকে আইনজীবীরা সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতির কক্ষের সামনে প্রথমে প্রতিবাদ সভা করে। এরপর বার ভবনে বিক্ষোভ মিছিল করেন।

সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী আবেদ রাজার সভাপতিত্বে প্রতিবাদ সভা শেষে আইনজীবী নেতা অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া, গাজী কামরুল ইসলাম সজল, গোলাম মো: চৌধুরী আলাল, শরীফ ইউ আহমেদসহ শতাধিক আইনজীবী বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন।
প্রতিবাদ সভায় সানাউল্লাহ মিয়া বলেন, আইনমন্ত্রী বলেছেন প্রধান বিচারপতি ক্যন্সারে আক্রান্ত। জনগণ যানতে চায় তিনি সুস্থ না অসুস্থ। তাকে জনসম্মুখে হাজির করা হোক।

আবেদ রাজা বলেন, এই প্রতিষ্ঠান (সুপ্রিম কোর্ট) নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করছে তাদের জনগণ উৎখাত করবে।

উল্লেখ্য, সোমবার প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা এক মাসের ছুটিতে যান। তার অবর্তমানে ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি হিসেবে বিচারপতি আবদুল ওয়াহহাব মিঞাকে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে আইন মন্ত্রণালয়।
উৎসঃ dailynayadiganta

http://www.newsforbd.net/newsdetail/detail/31/338880
 
.
Supposedly Awami League is the champion of democracy....:hitwall:
 
.
ruling party forged Chief Justice signature, which does not match and then claimed he applied for vacation. And then put Chief Justice under house arrest. Real signature on the on left.

জাল সইয়ে প্রধান বিচারপতি সিনহার ছুটি!
By Staff ReporterWed, Oct 04, 2017
10-4-2017-11-43-59-AM-6129510.png

সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী জেনারেলরা যে কাগজ বানিয়ে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে সই নিয়ে এক মাসের ছুটিতে পাঠিয়েছে, সে স্বাক্ষর সিনহার নয়। প্রধান বিচারপতি সিনহা সই করেন ইংরেজীতে। কিন্তু সিনহার নামে যে দরখাস্তটি বানানো হয়েছে তাতে ৫টি ভুল আছে, এবং সইটি হলো বাংলায় নাম লেখা।

অর্থাৎ ওটি জাল সই।

ঘটনার পরে সোমবার বিকালে সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবি সমিতির সভাপতি এডভোকেট জয়নাল আবেদীনকে প্রধান বিচারপতি নিজে জানিয়েছেন- তিনি কোনো ছুটির কাগজে সই করেন নি।

http://bdpolitico.com/-p461-117.htm
 
.
ruling party forged Chief Justice signature, which does not match and then claimed he applied for vacation. And then put Chief Justice under house arrest. Real signature on the on left.

জাল সইয়ে প্রধান বিচারপতি সিনহার ছুটি!
By Staff ReporterWed, Oct 04, 2017
10-4-2017-11-43-59-AM-6129510.png

সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী জেনারেলরা যে কাগজ বানিয়ে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে সই নিয়ে এক মাসের ছুটিতে পাঠিয়েছে, সে স্বাক্ষর সিনহার নয়। প্রধান বিচারপতি সিনহা সই করেন ইংরেজীতে। কিন্তু সিনহার নামে যে দরখাস্তটি বানানো হয়েছে তাতে ৫টি ভুল আছে, এবং সইটি হলো বাংলায় নাম লেখা।

অর্থাৎ ওটি জাল সই।

ঘটনার পরে সোমবার বিকালে সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবি সমিতির সভাপতি এডভোকেট জয়নাল আবেদীনকে প্রধান বিচারপতি নিজে জানিয়েছেন- তিনি কোনো ছুটির কাগজে সই করেন নি।

http://bdpolitico.com/-p461-117.htm

BAL illiterate du*bf**ks.....
 
.

Shamsul Alam
5 hrs ·
_Y91QzmaslR.png

যে কথিত আবেদনের ভিত্তিতে প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহাকে জোর এক মাসের ছুটিতে পাঠিয়ে বাসায় অন্তরীণ করে রাখা হয়েছে, সেখানে যে স্বাক্ষর রয়েছে, তা বিচারপতি সুরেন্দ্র সিনহার নয়।

ভালো করে মিলিয়ে দেখুন- এতে বাংলায় পুরো নাম লেখা, কিন্তু সুরেন্দ্র বাবু বিচারিক কাজে ইংরেজিতে সই করে থাকেন, তাছাড়া এর আগে ২২/০৭/২০১৫ তারিখের এস কে সিনহার বাংলা সইয়ের সঙ্গেও কোনো মিল নেই।
একটা সামান্য ছুটির দরখাস্তে ৫টি বানান ভুল! এটা কোনো বিচারকের লেখা হতে পারে না। নিশ্চয় আনাড়ি কারো লেখা।

তাহলে কে লিখলো এই দরখাস্ত, এবং কে দিলো এই সই? যারা বন্দুক ঠেকিয়েছিল প্রধান বিচারপতির মাথায়- তারাই কি? আর এই জাল সইয়ের উপর রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রী ছুটি অনুমোদন করলো কি করে? প্রতীয়মান হয়, সবাই এক জোট হয়েই অপকর্মটা করেছে। এই সাংঘাতিক বিচার হতে হবে- খুব কঠিন শাস্তি।
22180078_10156935423053636_6671411009998108758_o.jpg


Shamsul Alam
5 hrs ·
_Y91QzmaslR.png

যে কথিত আবেদনের ভিত্তিতে প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহাকে জোর এক মাসের ছুটিতে পাঠিয়ে বাসায় অন্তরীণ করে রাখা হয়েছে, সেখানে যে স্বাক্ষর রয়েছে, তা বিচারপতি সুরেন্দ্র সিনহার নয়।

ভালো করে মিলিয়ে দেখুন- এতে বাংলায় পুরো নাম লেখা, কিন্তু সুরেন্দ্র বাবু বিচারিক কাজে ইংরেজিতে সই করে থাকেন, তাছাড়া এর আগে ২২/০৭/২০১৫ তারিখের এস কে সিনহার বাংলা সইয়ের সঙ্গেও কোনো মিল নেই।
একটা সামান্য ছুটির দরখাস্তে ৫টি বানান ভুল! এটা কোনো বিচারকের লেখা হতে পারে না। নিশ্চয় আনাড়ি কারো লেখা।

তাহলে কে লিখলো এই দরখাস্ত, এবং কে দিলো এই সই? যারা বন্দুক ঠেকিয়েছিল প্রধান বিচারপতির মাথায়- তারাই কি? আর এই জাল সইয়ের উপর রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রী ছুটি অনুমোদন করলো কি করে? প্রতীয়মান হয়, সবাই এক জোট হয়েই অপকর্মটা করেছে। এই সাংঘাতিক বিচার হতে হবে- খুব কঠিন শাস্তি।
22180078_10156935423053636_6671411009998108758_o.jpg


12:00 AM, October 05, 2017 / LAST MODIFIED: 03:02 AM, October 05, 2017
CJ forced to go on leave
Alleges BNP; law minister says no scope for politics over the issue
cj-wb.jpg

Chief Justice Surendra Kumar Sinha. Star file photo
Staff Correspondent
The BNP yesterday alleged that Chief Justice Surendra Kumar Sinha was forced to refrain from carrying out his duties on the pretext of illness.

“Having failed to get a judgment [in 16th amendment case] in its favour, the government has forced him to go on leave,” BNP Secretary General Mirza Fakhrul Islam Alamgir claimed at a press briefing at the party's Nayapaltan headquarters.

“We condemn such an action by the government against the chief justice of the country,” Fakhrul said, giving the party's formal reaction for the first time since the CJ went on a month's leave on Tuesday.

The BNP leader also urged the office of the CJ to come up with an explanation about his leave and illness.

However, Law Minister Anisul Huq has insisted there is “no scope of doing politics” over the issue.

"Sickness is someone's personal matter. When you talk about someone's personal matter, it infringes his privacy. I would like to say that he is sick and there is no scope of doing politics here," he told reporters at his office yesterday, hours after the BNP reaction.

Today, senior lawyers and members of the Supreme Court Bar Association led by its President Zainul Abedin will go to the Appellate Division of the Supreme Court to inquire about the condition of the CJ.

They will also seek help from the SC to know the whereabouts of Justice Sinha, Zainul told reporters yesterday.

Over the last few months, Justice Sinha faced a barrage of criticisms from several senior ministers and Awami League leaders over the 16th amendment verdict, scrapping the constitutional amendment that had empowered parliament to remove SC judges for misconduct or incapacity.

Some ministers and ruling party men even accused the CJ of undermining parliament and Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, and demanded that he quit.

BNP PRESS BRIEFING
Ever since the unanimous verdict scrapping the 16th amendment to the constitution came out, the head of the government, ministers, ruling party leaders and their allies have been criticising the top court and its judges using a language that is unconstitutional, illogical and coarse, said Fakhrul.

“Even, the language that was used in parliament to slam the apex court and its judges is not only unprecedented, it is also unusual,” he said, reading out from a statement.

He added the government set a “despicable example” of forcing the most senior judge of the country to go on leave.

The CJ has just returned from Canada and Japan, but there is no information that he took any treatment there. Also, the CJ went to his office on Sunday and signed some important files, he said.

But suddenly the law minister and the attorney general told the media on Monday that Justice Sinha went on leave due to illness, he added.

However, the same evening an SCBA delegation led by its president and secretary went to the CJ's residence to meet him. A police officer told the delegation that the the CJ was fine but he could not talk, Fakhrul said.

“This proves that he is not sick but has been sent on forced leave,” he claimed.

'UNFORTUNATE'
The law minister said it was “unfortunate” that the BNP was making such claims.

Asked whether the CJ was under house arrest, he said, "Absolutely not, absolutely not."

About his whereabouts, Anisul Huq said, "As far as I know, he is staying in his residence and he is sick. A doctor visited him at his residence yesterday [Tuesday] and is also scheduled to visit him today [yesterday]."

But why did not anyone from the government visited the “ailing” CJ?

"I've contacted the physician and I'll definitely visit him when I get clearance from the doctor … A cancer patient needs time to get well.”

Replying to another question, he said it was Justice Sinha's personal matter why he did not go to a hospital. “I can't tell you anything about this. I can just tell you I'll visit him soon."

The minister also read out before reporters the letter the CJ had sent to the president seeking his leave.

"This is for your kind information that I have been suffering from many physical problems. Earlier, I had been under treatment for long as a cancer patient. Now, I'm suffering from various physical complications and I need rest to gain physical fitness. So, I want to enjoy a 30-day leave from October 3 to November 1."

Responding to another query about the CJ's absence from Tuesday's Supreme Court programme, Anisul posed a counter question, "Is it my responsibility to explain the matter? He went to his office. Please tell me if the government created any obstruction to the programme."

Asked about a news report that the CJ would be going abroad soon, he said, “I don't know.”

Meanwhile, Attorney General Mahbubey Alam warned against any kind of “speculations” regarding Justice Sinha's leave.

“There is no scope of doing politics over a judge's leave,” he said.

Replying to a question, he said, “It's not my duty to know the whereabouts of the chief justice. My duty is to conduct cases. Overenthusiastic people can look for it…. I am not anyone's guard.”

SCBA RAISE QUESTIONS AGAIN
Supreme Court Bar Association (SCBA) President Zainul Abedin yesterday once again raised questions over the “sudden leave” of the CJ.

Justice Sinha had invited lawyers to a programme on Tuesday but went on leave from that day without informing them, which is unprecedented, he said.

"Now the government is telling that he went on leave as he has been suffering from cancer. If he is suffering from cancer and if that is the reason for his taking leave, he was supposed to inform the Bar. This is the convention between the Bench and the Bar," he told reporters at his office today.

Earlier on Tuesday, the SCBA held an emergency meeting and later said the CJ was forced to take leave.
http://www.thedailystar.net/frontpage/cj-forced-go-leave-1471765
 
.
Sinha being sent abroad
যে দেশে পাঠানো হচ্ছে সিনহাকে

০৫ অক্টোবর, ২০১৭ ০৮:১৪:০৭
3kNEE3_1507169886.jpg

‘অসুস্থ’ প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাকে চিকিৎসার জন্য অস্ট্রেলিয়া পাঠানো হতে পারে। ইতিমধ্যেই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) দিনের কোনো এক সময় ভিসার জন্য আবেদন জানানো হতে পারে। দেশের একটি স্বনামধন্য গণমাধ্যম এ খবর প্রকাশ করে।

খবরে বলা হয়, ক্যানসারে আক্রান্ত প্রধান বিচারপতি বর্তমানে এক মাসের ছুটিতে রয়েছেন। বুধবার দুপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের হৃদরোগ বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর সজল কৃষ্ণ ব্যানার্জী প্রধান বিচারপতির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন। একাধিক সূত্রে জানা গেছে, প্রধান বিচারপতির শারীরিক অবস্থা অনেকটাই স্থিতিশীল।

বিডি২৪লাইভ/ইম
http://bd24live.com/bangla/article/1507169647/142850/index.html

1.jpg
 
. . . .
lol its funny to see jaamatis and irrelevent BNP support bark on their own echo chamber
 
.
Back
Top Bottom