Brief Translation:
7/8 armed men threatened to leave the office at the Chief Justice's office at noon on Friday. They say, "You have been given a month's leave. Why did you join? If you want to live in life Look at your face till the retirement of the court without seeing anyone. But you can survive on a condition that the verdict of the verdict is to be self-sacrificed.
Otherwise, prepare for the death. "It is known that a special team consisting of some of the most wanted officials and members of the DGFI, law secretary Jahurul Haque Dulal and Sheikh Hasina, a special team consisting of two cadres of special loyalists. They conducted the operation from Sunday night till Monday noon. After the news on Monday afternoon, the Supreme Court Bar leaders went to the Chief Justice's residence on Monday afternoon.
But the security guard did not let the guards at the Chief Justice's residence allow them to enter. The Chief Justice also could not leave his house independently. Even some of the Supreme Court judges did not meet the Chief Justice.
According to the source, armed men of special teams sent by Hasina tried to rush S K Sinha into soft summer. According to sources, on Sunday midnight the members of the armed team asked Chief Justice SK Sinha to make an application for the holidays with the President for personal reasons. If SK Sinha does not agree, two SK weapons out in front of Sinha. Earlier, the Chief Judge's home guard was taken into custody by taking away their weapons from the security guard. Failure to sign the Chief Justice on the holiday application form, they at one point tried to kidnap the chief justice. They snatched the chief justice's phone. At the time, they verbally abused Chief Justice SK Sinha with despicable language.
PS: these info are not in press yet as newspaper was offline and insecurity of publishing such news.
অস্ত্রের মুখে প্রধান বিচারপতিকে অপহরনের চেষ্টা চালায় আইন সচিব দুলাল!
Mon, Oct 02, 2017
লঙ্কাকান্ড ঘটে গেছে সুপ্রীমকোর্টে। আইন সচিব জহিরুল দুলালের নেতৃত্বে সশস্ত্র ব্যক্তিরা প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাকে অপহরণের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে। তবে জোর করে সই নিয়ে প্রচার করা হচ্ছে, প্রধান বিচারপতি এক মাসের ছুটিতে গেছেন!
৭/৮ জন অস্ত্রধারী ব্যক্তি আজ দুপুরে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের অফিসে গিয়ে তাকে অফিস থেকে বেরিয়ে যেতে হুমকি দেয়। তারা বলে যে, “তোকে ছুটি দেয়া হয়েছে এক মাসের। তুই জয়েন করেছিল কেনো? প্রাণে বাঁচতে চাইলে চলে যা। রিটায়ার্মেন্ট পর্যন্ত তোর চেহারা যেনো এই আদালতে কেউ না দেখে। তবে তুই বাঁচতে পারবি এক শর্তে তা হলো রায়ের পর্যবেক্ষন বাদ দিতে হবে স্বপ্রনোদিত হয়ে। অন্যথায় মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হও।” জানা গেছে সেনা গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই’র কতিপয় অতি উৎসাহী কর্মকর্তা ও সদস্য, আইন সচিব জহুরুল হক দুলাল এবং শেখ হাসিনা বিশেষ অনুগত দুই ক্যাডার নেতার সমন্বয়ে গঠিত একটি বিশেষ টিম এ অভিযানে চালায়। রোববার রাত থেকে সোমবার দুপুর পর্যন্ত নানাকৌশলে তারা এ অভিযান চালায়। সোমবার দুপুরের পর এ খবর জানাজানি হলে সুপ্রিম কোর্ট বারের নেতৃবৃন্দ সোমবার বিকেলের দিকে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে যান। তবে নিরাপত্তার নামে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে থাকা প্রহরীরা তাদেরকে ঢুকতে দেয়নি। প্রধান বিচারপতিও স্বাধীনভাবে তার বাসা থেকে বের হতে পারেননি। এমনকি সুপ্রিমকোর্টের কয়েকজন বিচারপতির বাসভবনে গিয়ে প্রধান বিচারপতির সাথে দেখা করতে পারেননি।
সূত্রমতে, শেখ হাসিনার পাঠানো বিশেষ টিমের সশস্ত্র ব্যাক্তিরা নরম গরমে এস কে সিনহাকে পর্যুদস্তু করার চেষ্টা করে। সূত্রমতে, রোববার মধ্যরাতে সশস্ত্র টিমের সদস্যরা প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার কাছে ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে ছুটির জন্য আবেদন করতে বলে। এস কে সিনহা রাজি না হলে দু’জন এস কে সিনহার সামনে অস্ত্র বের করে। এর আগেই প্রধান বিচারপতির বাসার নিরাপত্তা প্রহরীদের কাছ থেকে তাদের অস্ত্র কেড়ে নিয়ে তাদেরকে একটি রুমে আটকে রাখা হয়। প্রধান বিচারপতিকে ছুটির আবেদন পত্রে স্বাক্ষর করতে ব্যর্থ হয়ে তারা এক পর্যায়ে প্রধান বিচারপতিকে অপহরণেরও চেষ্টা চালায়। তারা প্রধান বিচারপতির ফোন কেড়ে নেয়। এ সময় তারা প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহাকে যাচ্ছেতাই ভাষায় গালাগাল করে।
একজন প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রমতে, উত্তেজিত সশস্ত্র ব্যক্তিরা এস কে সিনহাকে গালি দিয়ে বলে, “তোর মতো বিচারপতি হজম করা শেখ হাসিনার জন্য ডাল ভাত।” আইন সচিব জহুরুল দুলাল হুঙ্কার দিয়ে বলে- “তোকেও মেরে ফেলা হবে তোর পরিবারকেও তুলে নেয়া হবে।” এ সময় দু’একজন প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহার দিকে তেড়ে যায় বলেও দাবি করে সূত্র।
এক পর্যায়ে প্রধান বিচারপতিকে একটু সময় দিয়ে সশস্ত্র দুর্বৃত্তরা বাইরে এসে দাঁড়ায়। সূত্রমতে, এ সময় একজন সেখানে থেকেই আমেরিকায় শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলেন। শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা শেষে তারা নিজেদের মধ্যে শলাপরামর্শ করে প্রধান বিচারপতিকে ধাক্কা দিয়ে চেয়ারে বসায়। দু’পাশ থেকে দু’ জন প্রধান বিচারপতির মাথায় বন্দুক ধরে তাকে এক মাসের ছুটির দরখাস্তে স্বাক্ষর করতে বাধ্য করে। এরপর তারা কাগজটি নিয়ে বেরিয়ে যায়। রাতের অভিযান শেষে সোমবার সেনা গোয়েন্দা সংস্থার উর্ধতন কর্মকর্তাসহ কয়েকজন প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার বাসভবনে যায়। প্রায় এক ঘন্টা সেখানে থাকার পর তারা বেরিয়ে আসে। এরপরই এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম এবং আইনমন্ত্রী এডভোকেট আনিসুল হক সাংবাদিকদের জানান, প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা এক মাসের ছুটির জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে ছুটির আবেদন করেছেন।
জানা গেছে, এক মাসের অবকাশ শেষে সুপ্রিম কোর্ট খুলছে মঙ্গলবার। এ দিন থেকে ছুটি চেয়েই রাষ্ট্রপতির কাছে প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা আবেদন করেছেন বলে গণমাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে। এদিকে এরইমধ্যে প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা’র এক মাসের ছুটির ফাইল এখন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ফাইলটি ই- ফাইলে রুপান্তর করে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পাঠিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতেমধ্যে নথিতে সই করে দিয়েছেন। তা প্রেসিডেন্টের কাছে পাঠানো হয়েছে।
বঙ্গভবন সুত্রও মিডিয়াতে জানাচ্ছে, এক মাসের অবকাশ শেষে সুপ্রিম কোর্ট খুলবে মঙ্গলবার। ওই দিন থেকে ছুটি চেয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করেছেন প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা। প্রধান বিচারপতি ছুটিতে গেলে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারক হিসেবে প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন বিচারপতি মো. ওয়াহহাব মিয়া।
http://bdpolitico.com/-p455-117.htm
7/8 armed men threatened to leave the office at the Chief Justice's office at noon on Friday. They say, "You have been given a month's leave. Why did you join? If you want to live in life Look at your face till the retirement of the court without seeing anyone. But you can survive on a condition that the verdict of the verdict is to be self-sacrificed.
Otherwise, prepare for the death. "It is known that a special team consisting of some of the most wanted officials and members of the DGFI, law secretary Jahurul Haque Dulal and Sheikh Hasina, a special team consisting of two cadres of special loyalists. They conducted the operation from Sunday night till Monday noon. After the news on Monday afternoon, the Supreme Court Bar leaders went to the Chief Justice's residence on Monday afternoon.
But the security guard did not let the guards at the Chief Justice's residence allow them to enter. The Chief Justice also could not leave his house independently. Even some of the Supreme Court judges did not meet the Chief Justice.
According to the source, armed men of special teams sent by Hasina tried to rush S K Sinha into soft summer. According to sources, on Sunday midnight the members of the armed team asked Chief Justice SK Sinha to make an application for the holidays with the President for personal reasons. If SK Sinha does not agree, two SK weapons out in front of Sinha. Earlier, the Chief Judge's home guard was taken into custody by taking away their weapons from the security guard. Failure to sign the Chief Justice on the holiday application form, they at one point tried to kidnap the chief justice. They snatched the chief justice's phone. At the time, they verbally abused Chief Justice SK Sinha with despicable language.
PS: these info are not in press yet as newspaper was offline and insecurity of publishing such news.
অস্ত্রের মুখে প্রধান বিচারপতিকে অপহরনের চেষ্টা চালায় আইন সচিব দুলাল!
Mon, Oct 02, 2017
লঙ্কাকান্ড ঘটে গেছে সুপ্রীমকোর্টে। আইন সচিব জহিরুল দুলালের নেতৃত্বে সশস্ত্র ব্যক্তিরা প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাকে অপহরণের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে। তবে জোর করে সই নিয়ে প্রচার করা হচ্ছে, প্রধান বিচারপতি এক মাসের ছুটিতে গেছেন!
৭/৮ জন অস্ত্রধারী ব্যক্তি আজ দুপুরে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের অফিসে গিয়ে তাকে অফিস থেকে বেরিয়ে যেতে হুমকি দেয়। তারা বলে যে, “তোকে ছুটি দেয়া হয়েছে এক মাসের। তুই জয়েন করেছিল কেনো? প্রাণে বাঁচতে চাইলে চলে যা। রিটায়ার্মেন্ট পর্যন্ত তোর চেহারা যেনো এই আদালতে কেউ না দেখে। তবে তুই বাঁচতে পারবি এক শর্তে তা হলো রায়ের পর্যবেক্ষন বাদ দিতে হবে স্বপ্রনোদিত হয়ে। অন্যথায় মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হও।” জানা গেছে সেনা গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই’র কতিপয় অতি উৎসাহী কর্মকর্তা ও সদস্য, আইন সচিব জহুরুল হক দুলাল এবং শেখ হাসিনা বিশেষ অনুগত দুই ক্যাডার নেতার সমন্বয়ে গঠিত একটি বিশেষ টিম এ অভিযানে চালায়। রোববার রাত থেকে সোমবার দুপুর পর্যন্ত নানাকৌশলে তারা এ অভিযান চালায়। সোমবার দুপুরের পর এ খবর জানাজানি হলে সুপ্রিম কোর্ট বারের নেতৃবৃন্দ সোমবার বিকেলের দিকে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে যান। তবে নিরাপত্তার নামে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে থাকা প্রহরীরা তাদেরকে ঢুকতে দেয়নি। প্রধান বিচারপতিও স্বাধীনভাবে তার বাসা থেকে বের হতে পারেননি। এমনকি সুপ্রিমকোর্টের কয়েকজন বিচারপতির বাসভবনে গিয়ে প্রধান বিচারপতির সাথে দেখা করতে পারেননি।
সূত্রমতে, শেখ হাসিনার পাঠানো বিশেষ টিমের সশস্ত্র ব্যাক্তিরা নরম গরমে এস কে সিনহাকে পর্যুদস্তু করার চেষ্টা করে। সূত্রমতে, রোববার মধ্যরাতে সশস্ত্র টিমের সদস্যরা প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার কাছে ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে ছুটির জন্য আবেদন করতে বলে। এস কে সিনহা রাজি না হলে দু’জন এস কে সিনহার সামনে অস্ত্র বের করে। এর আগেই প্রধান বিচারপতির বাসার নিরাপত্তা প্রহরীদের কাছ থেকে তাদের অস্ত্র কেড়ে নিয়ে তাদেরকে একটি রুমে আটকে রাখা হয়। প্রধান বিচারপতিকে ছুটির আবেদন পত্রে স্বাক্ষর করতে ব্যর্থ হয়ে তারা এক পর্যায়ে প্রধান বিচারপতিকে অপহরণেরও চেষ্টা চালায়। তারা প্রধান বিচারপতির ফোন কেড়ে নেয়। এ সময় তারা প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহাকে যাচ্ছেতাই ভাষায় গালাগাল করে।
একজন প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রমতে, উত্তেজিত সশস্ত্র ব্যক্তিরা এস কে সিনহাকে গালি দিয়ে বলে, “তোর মতো বিচারপতি হজম করা শেখ হাসিনার জন্য ডাল ভাত।” আইন সচিব জহুরুল দুলাল হুঙ্কার দিয়ে বলে- “তোকেও মেরে ফেলা হবে তোর পরিবারকেও তুলে নেয়া হবে।” এ সময় দু’একজন প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহার দিকে তেড়ে যায় বলেও দাবি করে সূত্র।
এক পর্যায়ে প্রধান বিচারপতিকে একটু সময় দিয়ে সশস্ত্র দুর্বৃত্তরা বাইরে এসে দাঁড়ায়। সূত্রমতে, এ সময় একজন সেখানে থেকেই আমেরিকায় শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলেন। শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা শেষে তারা নিজেদের মধ্যে শলাপরামর্শ করে প্রধান বিচারপতিকে ধাক্কা দিয়ে চেয়ারে বসায়। দু’পাশ থেকে দু’ জন প্রধান বিচারপতির মাথায় বন্দুক ধরে তাকে এক মাসের ছুটির দরখাস্তে স্বাক্ষর করতে বাধ্য করে। এরপর তারা কাগজটি নিয়ে বেরিয়ে যায়। রাতের অভিযান শেষে সোমবার সেনা গোয়েন্দা সংস্থার উর্ধতন কর্মকর্তাসহ কয়েকজন প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার বাসভবনে যায়। প্রায় এক ঘন্টা সেখানে থাকার পর তারা বেরিয়ে আসে। এরপরই এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম এবং আইনমন্ত্রী এডভোকেট আনিসুল হক সাংবাদিকদের জানান, প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা এক মাসের ছুটির জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে ছুটির আবেদন করেছেন।
জানা গেছে, এক মাসের অবকাশ শেষে সুপ্রিম কোর্ট খুলছে মঙ্গলবার। এ দিন থেকে ছুটি চেয়েই রাষ্ট্রপতির কাছে প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা আবেদন করেছেন বলে গণমাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে। এদিকে এরইমধ্যে প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা’র এক মাসের ছুটির ফাইল এখন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ফাইলটি ই- ফাইলে রুপান্তর করে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পাঠিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতেমধ্যে নথিতে সই করে দিয়েছেন। তা প্রেসিডেন্টের কাছে পাঠানো হয়েছে।
বঙ্গভবন সুত্রও মিডিয়াতে জানাচ্ছে, এক মাসের অবকাশ শেষে সুপ্রিম কোর্ট খুলবে মঙ্গলবার। ওই দিন থেকে ছুটি চেয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করেছেন প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা। প্রধান বিচারপতি ছুটিতে গেলে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারক হিসেবে প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন বিচারপতি মো. ওয়াহহাব মিয়া।
http://bdpolitico.com/-p455-117.htm