What's new

Rohingya Ethnic Cleansing - Updates & Discussions

Watch it guyz


26 November 2016


We are talking about problems only now it is time to establish the proper solution for permanently.
 
.
Alliance Against India
Public group
Joined







সবাইকে পরার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি,,?

বাংলাদেশের সীমান্তে মুসলমান হত্যা করে কে ? -ভারত
বাংলাদেশে সীমান্তে কাটাতারের বেড়া দিছে কে ? - ভারত
বাংলাদেশের সীমান্তে মানুষ উলংগ করে নির্যাতন করে কে ? -ভারত
সীমান্তে অনুপ্রবেশ করে বাংলাদেশিদের নির্যাতন করে কে ?- ভারত
বাংলাদেশের সীমান্ত দিয়ে মাদক পাচার করে কে ? -ভারত
শুধু বাংলাদেশে মাদক পাচারের জন্য সীমান্তের ৩৫ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে ফেন্সিডিল কারখান করেছে কে ?-ভারত
কে বাংলাদেশে হিরোইন পাচার করে? -ভারত
বাংলাদেশের পন্য সীমান্ত দিয়ে পাচারে সহযোগিতা করে কে ? ভারত
সীমান্ত দিয়ে গরু আমদানী বন্ধ করে বাংলাদেশকে গোশত খাওয়া বন্ধ করার হুমকি দেয় কে ?-ভারত
পার্বত্য চট্রগ্রামে অস্ত্র সরবরাহ করে কে ? -ভারত
পার্বত্য চট্রগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসীদের প্রশিক্ষন দিচ্ছে কে ?-ভারত
পার্বত্য চট্রগ্রামে শান্তি বাহিনির মদদদাতা কে ? - ভারত
নদিতে বাধ দিয়ে বাংলাদেশের ন্যায্য পাওনা পানি দিচ্ছেনা কে ?-ভারত
উত্তরবংগকে মরুভুমি বানানোর ষড়যন্ত্র করছে কে ? -ভারত
সীমান্তবর্তি নদিগুলো দখল করছে কে ?-ভারত
বাংলাদেশের সমুদ্রে প্রবেশ করে মাছ ধরে নিয়ে যায় কে ?-ভারত
সমুদ্রে বাংলাদেশের খনিজ সম্পদ চুরি করছে কে ?-ভারত
বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্পে অরাজকতা সৃষ্টি করে রেখেছে কে ?-ভারত
বাংলাদেশের পোষাক শিল্পকে পঙ্গু করার ষড়যন্ত্রকারী কে ? -ভারত
বাংলাদেশের পোষাক কারখানায় গন্ডগোল লাগিয়ে কিনে নেয় কে?-ভারত
বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের কেলেংকারীর জন্য দায়ী কে?-ভারত
বিভিন্ন বেসরকারী অফিসে অবৈধ চাকরিরত লক্ষ লক্ষ হিন্দুরা কোন দেশের?- ভারত
বাংলাদেশ এর রেমিটেন্স এর উপর নির্ভরশীল কে ?- ভারত
বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করার পায়তারা করছে কে ?-ভারত
বাংলাদেশে বিভিন্ন কাজ পেতে ভিক্ষুকের মত মুখিয়ে থাকে কে ?-ভারত
বাংলাদেশের দেওয়া ভিক্ষা ছাড়া চলতে পারেনা কে? –ভারত
বাংলাদেশে টিভির মাধ্যমে সামাজিক অবক্ষয় ঘটাচ্ছে কে? –ভারত
বাংলাদেশের নগ্নতার বিস্তারকারী দেশ কে ?- ভারত
বাংলাদেশে মিডিয়া পতিতা রপ্তানী করে কে ? –ভারত
বাংলাদেশের পন্য যাতে ভারতে ঢুকতে না পারে সে জন্য নানাবিধ সমস্যা তৈরিকারী দেশ কে ? ভারত
নেপাল-ভুটানের সাথে বানিজ্য করতে বাধা দিচ্ছে কে ?- ভারত
পিলখানায় হত্যাকান্ডের পিছনে মুল দায়ী কে ?-ভারত
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা বাহিনিকে অথর্ব করার পায়তারা করছে কে?-ভারত
বাংলাদেশে প্রতিরক্ষা অফিসসমুহে র’ এর এজেন্ট বসিয়েছে কে ?-ভারত
বাংলাদেশের ভুখন্ড দাবী করে কে?-ভারত
বাংলাদেশকে আক্রমন করার হুমকি দেয় কে?- ভারত
বাংলাদেশে ভারতীয় নাগরিক পুশ ইন করে কে ?-ভারত
ভারতের নাগরিকদের বাংলাদেশী বানানোর পায়তারা করছে কে ?- ভারত
বাংলাদেশে সরকারী চাকুরিতে গনহারে হিন্দু নিয়োগের পিছনে কে? – ভারত
পাঠ্যপুস্তকে ইসলাম বিরোধী কথা সংযুক্ত করার পিছনে কে?-ভারত
সবদিক থেকে বাংলাদেশকে অক্টোপাশের মত চেপে ধরেছে কে?-ভারত
বাংলাদেশকে সিকিম বানানোর পায়তারা করছে কে ? –ভারত
বাংলাদেশের প্রকাশ্য শত্রু কে? –ভারত

তাহলে দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশের যত ধরনের ক্ষতি করা যায় তার সবই করছে ভারত । মুখে বন্ধ্বুত্বের কথা বললেও অন্তরে পোষন করে তিব্র বিদ্বেষ আর ঘৃনা ।
যা মহান আল্লাহ পাক বলেছেন “হে মুমিনগণ, তোমরা তোমাদের ছাড়া অন্য কাউকে (কাফিরদের) অন্তরঙ্গ বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা তোমাদের সর্বনাশ করতে ত্রুটি করবে না। তারা তোমাদের মারাত্মক ক্ষতি কামনা করে। তাদের মুখ থেকে তো শত্রুতা প্রকাশ পেয়ে গিয়েছে। আর তাদের অন্তরসমূহ যা গোপন করে তা মারাত্মক। অবশ্যই আমি তোমাদের জন্য আয়াতসমূহ স্পষ্ট বর্ণনা করেছি। যদি তোমরা উপলব্ধি করতে। শোন, তোমরাই তো তাদেরকে(কাফিরদের) ভালবাস এবং তারা(কাফিরেরা) তোমাদেরকে ভালবাসে না। অথচ তোমরা সব কিতাবের প্রতি ঈমান রাখ। আর যখন তারা (কাফিরেরা) তোমাদের সাথে সাক্ষাৎ করে, তখন বলে, ‘আমরা ঈমান এনেছি’। আর যখন তারা একান্তে মিলিত হয়, তোমাদের উপর রাগে আঙ্গুল কামড়ায়। বল, ‘তোমরা তোমাদের রাগ নিয়ে মর’! নিশ্চয় আল্লাহ অন্তরের গোপন বিষয় সম্পর্কে পূর্ণ জ্ঞাত। যদি তোমাদেরকে কোন কল্যাণ স্পর্শ করে, তখন তাদের কষ্ট হয়। আর যদি তোমাদেরকে মন্দ স্পর্শ করে, তখন তারা তাতে খুশি হয়। আর যদি তোমরা ধৈর্য ধর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর, তাহলে তাদের ষড়যন্ত্র তোমাদের কিছু ক্ষতি করবে না। নিশ্চয় আল্লাহ তারা যা করে, তা পরিবেষ্টনকারী”। [সূরা আলে-ইমরান ১১৮-১২০]

অবাক হই আল্লাহ পাক পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মাধ্যমে কাফিরদের স্বরুপ উন্মোচন করে দেওয়ার পরেও কি করে প্রকাশ্য শত্রু, বাংলাদেশের ধ্বংস কামনাকারী ভারতের হাতে বাংলাদেশ এর স্বার্থ ক্ষুন্ন করে ভারতের স্বার্থ রক্ষা করে?
উভয়েরই ধ্বংস অত্যাসন্ন ।
 
.
কাফির রা কাফির ই থাকে। তাদের জন্য কি বেবস্থা নেয়া উচিৎ তা আমরা মুসলিমরা জানি । মায়ানমার এর জারজ সন্তানরা আজকে আমদের হতা করছে। ভারত চুপ থাকবে তাই সাভবিক। কারন তারাও আমাদের হত্যা করে।

India silently supporting , in the case of killing innocent muslims, where they are killed by Myanmar terrorist army and terrorist Buddhist community 24/7.

Soldiers have poured into the area along Myanmar's frontier with Bangladesh in response to coordinated attacks on three border posts on October 9 that killed nine police officers.

Myanmar's military and the government have rejected allegations by residents and rights groups that soldiers have raped Rohingya women, burned houses and killed civilians during the military operation in Rakhine.

The international community has expressed concern. But what they are doing ? Nothing
 
.


David Bergman
2 hrs ·
-pz5JhcNQ9P.png

My story for The Scroll: In September, at the United Nations General Assembly, in front of country delegations from around the world, the Bangladesh prime minister in no uncertain terms pledged support for refugees. Read what she said then ... and what her government is doing now, just two months later, in relation to the Rohingya people fleeing army massacres and brutality in Myanmar.
Sheikh Hasina pledged support to refugees at the UN, but Bangladesh is shutting out Rohingyas
Ignoring UN's plea, Dhaka is sending back those fleeing persecution in Myanmar.
46101-qmdsvbybmi-1480006385.jpg

Image credit: Reuters
David Bergman
Two months ago, Bangladesh Prime Minister Sheikh Hasina stood at the United Nations General Assembly in New York and gave a speech in front of assembled government delegations. After quoting her father, the country’s independence leader Sheikh Mujibur Rahman, Hasina said:

“Violent conflicts continue to rage in several places, with heavy toll of human lives. Those fleeing from conflicts are often denied protection across borders. Dire humanitarian needs are at times ignored or access blocked. What crime Aylan Kurdi, the 3-year innocent child of Syria who drowned in the sea, had committed? What was the fault of 5-year-old Omran, who was seriously wounded by airstrike at his own home in Aleppo? It is indeed hard to bear all these cruelties as a mother. Won’t these happenings stir the world conscience?”

Such views would, of course, be expected from the leader of a country whose independence in 1971 followed a war that resulted in many millions of Bengalis obtaining sanctuary in India.

Two months on from her speech to the UN, however, the prime minister seems to have totally forgotten her very own words – and her country’s history.

Rather than giving sanctuary to thousands of Rohingyas fleeing extreme Army violence in Myanmar’s Rakhine state, Hasina’s government is using armed guards to prevent boats carrying hundreds of the refugees, including children, from landing on the coast of southern Bangladesh, and has rejected the United Nations’ plea to open the country’s borders.

Amnesty International has described the Bangladesh government’s decision to push back the fleeing Rohingyas as callous.

Deaf to UN plea
On November 18, the United Nations urged the government to give sanctuary to Rohingyas fleeing a Myanmar military operation that is alleged to have razed villages and brutalised residents. The military operation followed attacks on police outposts that killed 10 police officers on october 9, which the Myanmar government claims were committed by a Rohingya group.

“We are appealing to the government of Bangladesh to keep its border with Myanmar open and allow safe passage to any civilians from Myanmar fleeing violence,” Adrian Edwards, a spokesperson for the United Nations High Commissioner for Refugees, stated at a press briefing in Geneva.

A spokesman for the UN’s Office for the Coordination of Humanitarian Affairs told AFP, “Up to 30,000 people are now estimated to be displaced and thousands more affected by the October 9 armed attacks and subsequent security operations across the north of Rakhine state. This includes as many as 15,000 people who, according to unverified information, may have been displaced after clashes between armed actors and the military on November 12-13.”

The news agency AFP reported that on the same day the UN made its appeal, Bangladesh government enforcement authorities patrolling the Naf river, which separates the country’s southeastern border from western Myanmar, pushed back a group of Rohingyas trying to enter the country. “There were 125 Myanmar nationals in seven wooden boats,” Coast Guard official Nafiur Rahman told AFP. “They included 61 women and 36 children. We resisted them from entering our water territory.”

Another Coast Guard officer said he saw two bodies floating in the river while on patrol.

Two days later, Bangladesh Home Minister Asaduzzaman Khan Kamal said that the Border Guard Bangladesh and the Coast Guard had been alerted to prevent the illegal entry of Rohingyas at the Bangladesh-Myanmar border. “Rohingya migration is an uncomfortable issue for Bangladesh,” Kamal was quoted as saying by the Dhaka Tribune.“Hopefully, no more illegal migration will happen now.”

The Daily Star reported that at Teknaf, the Border Guard Bangladesh had increased the number of troops at border outposts to prevent infiltration. A colonel with the paramilitary force was quoted as saying that they were holding meetings with residents, including fishermen, to help them stop the Rohingyas from entering the country.

And four days later, AFP continued to report that the government was doing all it could to stop the Rohingyas from landing. It said Border Guard Bangladesh troops had blocked nearly 300 Rohingyas from crossing the border overnight, the highest number since the crisis began last month. “We’re preventing them on the zero line, especially those who were trying to cross the barbed-wire fences erected by Myanmar,” an official was quoted as saying.

Despite these efforts, however, as many as 2,000 Rohingyas are reported to have avoided detection and entered Bangladesh, though the government maintained that it was determined to push back into Myanmar those they can detain.

Rohingyas in Bangladesh
There is a sizeable Rohingya population in Bangladesh with hundreds of thousands of them having fled to the country in the last 25 years to escape persecution from the military junta and Buddhist nationalists.

At present, there are two distinct groups of Rohingyas living in Bangladesh. There are 33,000 registered refugees living under UNHCR protection in camps near Cox’s Bazaar, which they can only leave with permission from camp commanders. And then there are another 300,000 or so unregistered Rohingyas living in makeshift settlements surrounding the official camps who have no legal status and no legal rights.

The United Nations High Commissioner for Refugees has expressed willingness to help the Bangladesh government cover the costs of registering the unregistered refugees and providing them services, but the government has refused to allow this to happen.

In Bangladesh, Rohingya camps are perceived as a hotbed of criminalityas well as a national security concern. Government officials also argue that the country is small and heavily populated and they do not have the resources to assist the Rohingyas. In addition, Rohingyas are viewed with additional suspicion as they are religiously conservative and seen as natural allies of the Opposition political party Jamaat-e-Islami.

Sheikh Hasina’s stand
The Bangladesh prime minister’s current position is more consistent with her past record than her sweet words at the UN General Assembly.

In an interview to Al Jazeera Television in 2012, which was also a time when the government was stopping fleeing Rohingyas from entering Bangladesh, Sheikh Hasina was asked, “These are people in a desperate humanitarian situation and surely, there are basic principles, human principles, moral principles that compel you to help them?” She had replied, “Bangladesh is already an overpopulated country. We cannot bear this burden.”

The interviewer then said, “But we have seen pictures ourselves. Bangladeshi guards physically turning people back, returning them to danger.” The prime minister said the guards had behaved in a humanitarian manner, “providing food for them, medicine for them, money for them and just allowed them to return to their own homes”.

She denied the claim made by Al Jazeera that the Rohingyas were “forced to return to their homes”, saying, “No, they did not force them. Rather they pursued them, that they should go back and they went back.”

The interviewer then said the prime minister “must know full well [the Rohingyas] are being persecuted in their own country, they tried to run away and they are refused entry to your own country”. To this, Hasina replied, “Why should we let them enter our country?” She added that she believed Myanmar government officials who had told her that the Rohingyas were living in a “convivial atmosphere” in their country.

Dhaka embarrassment?
Sheikh Hasina’s failure to live up to her words and commitments at the United Nations is certainly tragic for the Rohingyas, but it may also prove embarrassing for her government, which is due to host the Global Forum on Migration and Development in two weeks time in Dhaka.

This forum is intended to build on the work undertaken at the UN Summit on Migrants and Refugees, which had taken place just days before Hasina spoke at the General Assembly, and where she had, surprisingly given her previous position, been a leading participant. At the refugee summit, Bangladesh had become a signatory to the New York Declaration that referred to “our profound solidarity with, and support for, the millions of people in different parts of the world who, for reasons beyond their control, are forced to uproot themselves and their families from their homes”.

The declaration added, “Refugees and migrants in large movements often face a desperate ordeal. We are determined to save lives. Our challenge is above all moral and humanitarian.”

The concept paper for the meeting in Dhaka refers to the need to provide “safe and legal pathways for [migrants and refugees] seeking protection”.

This is something the government is steadfastly refusing to do in relation to the Rohingyas seeking sanctuary in Bangladesh.

http://scroll.in/article/822436/she...e-un-but-bangladesh-is-shutting-out-rohingyas

Sheikh Mohi Uddin Ahmed Thank you. David Bergman.
M. Sirajul Islam Hypocrite!

Syed Islam Our leaders often need to make pledges but very often they fail to keep their promise it is sad but a reality. In this particular case she might have pledges in the UN believing the back up support of UN or anticipating the wholehearted support of the UN. Alone she cannot help it to keep up her promise with UN unless UN come forward to help its member's to stand up with its pledges.... As a very poor nation we cannot take such influx of refugee, although I believe that they (rohinga refugee) have all their rights to have a safe shelter possibly in Bangladesh or other neighbouring countries and UN should come forward to help Bangladesh to tackle this huge humanitarian crisis --- not ordering to stand up to keep its pledges but to help out to keep pledges......
 
.
Rohigya muslim s deserve the method of self-Defence. Now it is their basic right.
 
.
  • Suu Kyi seeks Hasina’s assistance to solve Rohingya issue

The premier told Suu Kyi that the Rohingya crisis should be solved by the two countries together
Myanmar has asked for the assistance of Bangladesh government to settle the much-talked Rohingya crisis.

Bangladesh Prime Minister Sheikh Hasina and Myanmar State Councillor Aung San Suu Kyi discussed the matter during a meeting in New York Monday.

“At the meeting, Suu Kyi sought help of Bangladesh to solve the Rohingya issue. She informed the prime minister about the commission, led by former UN chief Kofi Annan, her country has formed to look into the crisis, and said that the matter would be resolved as per recommendation of the commission,” Foreign Secretary Md Shahidul Haque said over the phone from New York.

“The premier told Suu Kyi that the matter should be solved by the two countries together,” the secretary said.

The Rohingya are considered by many in Myanmar to be illegal immigrants from Bangladesh and most do not have citizenship. They are prevented from moving freely and have their access to basic services restricted.

Suu Kyi, who is constitutionally barred from being president but leads the government as state counsellor and foreign minister, last month announced the nine-member commission, made up of six Myanmar citizens and three foreigners, to advise her government on the Rohingya issue.

The panel is tasked with stopping human rights abuses and bringing peace to the northwestern state of Rakhine where violence between Buddhists and minority Rohingya Muslims has cast a pall over the country’s democratic transition.

Suu Kyi has been criticised for doing too little to address the plight of the Rohingya minorities.

Myanmar law does not recognise the Rohingya as one of the country’s 135 official ethnic groups, making them stateless.

2012-violence_Reuters.jpg

Ethnic Rakhine men hold homemade weapons as they walk in front of a house that was burnt during fighting between Buddhist Rakhine and Muslim Rohingya communities in Sittwe June 10, 2012 Reuters

More than 100 people were killed in violence in Rakhine in 2012 and some 125,000 Rohingya Muslims took refuge in squalid “internally displaced persons” (IDP) camps where their movements are severely restricted. Thousands have fled persecution and poverty by boat or entered Bangladesh through the border.

The UNHCR has worked with Myanmar refugees in Bangladesh at the invitation of the government since 1993.

It operates in two refugee camps in Cox’s Bazar to provide protection and assistance to some 33,000 refugees and advocates with the government for the protection of some 300,000 to 500,000 unregistered Myanmar nationals who do not enjoy the same benefits as refugees.

Myanmar has been torn by fighting between the military, which seized power in the 1962 coup, and ethnic armed groups almost without a break since the end of the Second World War.

The plight of the Rohingya people has raised questions about Suu Kyi’s commitment to human rights and represents a politically sensitive issue for her National League for Democracy, which won a landslide election victory last year.

United Nations Secretary General Ban Ki-moon has also called on Myanmar to improve the living conditions for its Rohingya Muslim minority. “The government has assured me about its commitment to address the roots of the problem,” Ban told a news conference in the capital Naypyitaw on August 30.

The first meeting of the commission, chaired by Annan, was held on September 5.

“This is an issue that we have failed to meet squarely and fairly, and to which we have not been able to find the right solution,” Suu Kyi said at the meeting in the commercial capital, Yangon, according to Reuters. “We hope that this commission will help us to find solutions to the problem.”

Annan said that the panel would come up proposals to the issue over the coming months.

Even though the international communities have welcomed the commission, the largest political party in Rakhine State, the Arakan National Party (ANP), has criticised it, insisting that foreigners cannot understand the history of the area. Some members of the ANP – formed by hardline Rakhine Buddhists – participated in a protest against the commission’s visit to the region September 6.

ANP-protests_September-6.jpg

Protesters shout slogans during a rally against former UN chief Kofi Annan in Sittwe, Myanmar, September 6, 2016 Reuters

Jeers and chants denouncing the panel intensified upon the arrival of Annan’s plane. The crowd soon followed the convoy into town, where Annan delivered a speech and met with members of both the Rohingya and Buddhist Rakhine communities during his two-day visit to Sittwe, the capital of Rakhine state.

On the other hand, radical Islamists and militant outfits of Bangladesh have joined hands with the Rohingya groups including Rohingya Solidarity Organisation (RSO) to demand due rights of the minority group. Militant groups al-Qaeda in the Indian Subcontinent (AQIS) and Islamic State have also threatened to avenge the persecution of Rohingyas in Myanmar.

After the 2012 communal violence in Myanmar, Buddhist monasteries and localities were attacked in Ramu, Cox’s Bazar on September 29 by local Muslims following a rumour that the Qur’an had been defamed by a Buddhist on Facebook. Witnesses say not only the members of the BNP and Jamaat-e-Islami, but also the ruling Awami League men were involved in the attacks stage-managed in Ramu, Cox’s Bazar sadar, Ukhiya and Teknaf areas.
 
.
Syed Muhammad Ibrahim
4 hrs ·
-pz5JhcNQ9P.png

নির্যাতিত রোহিংগাদের পক্ষে ; কল্যান পার্টি ।

মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার আহ্বান কল্যাণ পার্টির | গুডনিউজবিডি ডট কম
মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার আহ্বান কল্যাণ পার্টির ঢাকা ২৫ নভেম্বর ২০১৬ (গুডনিউজবিডি): রোহিঙ্গাদের ওপর অমানবিক নির্যাতনের প্রতিবাদে মানব বন্ধন করেছে বাংলাদেশ…
মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার আহ্বান কল্যাণ পার্টির

ঢাকা ২৫ নভেম্বর ২০১৬ (গুডনিউজবিডি): রোহিঙ্গাদের ওপর অমানবিক নির্যাতনের প্রতিবাদে মানব বন্ধন করেছে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সকাল ১১টায় এই মানব বন্ধনের আয়োজন করা হয়।

মানব বন্ধনে বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান উপস্থিত ছিলেন। জনাব নোমান জাতিসংঘ মহাসচিবের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, মহাসচিবের প্রতি আমাদের আবেদন, প্রয়োজনে যেন সেখানে শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোর বিষয়টি তিনি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করেন।
ওআইসির প্রতিও আবেদন জানিয়ে তিনি বলেন, মুসলিম দেশসমূহের সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন মিয়ানমার সরকারের উপরে কূটনৈতিক চাপ প্রয়োগের জন্য এবং রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য।
মানব বন্ধনে সভাপতিত্ব করেন, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান, অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীর প্রতীক।
জেনারেল ইবরাহিম বাংলাদেশ সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নিকট সমস্যাটি আরও জোরালোভাবে উপস্থাপন করুন।
বাংলাদেশ সরকারের নিকট তিনি দ্বিতীয় আবেদন করে বলেন, মানবতার স্বার্থে রোহিঙ্গদের গ্রহণ করুন এবং উপযুক্ত সময়ে কূটনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে তাদেরকে ফেরত পাঠান।

জনাব আব্দুল্লাহ আল নোমান এবং জেনারেল ইবরাহিম উভয়েই বলেন, ১৯৭১ সালে ভারত আমাদের আশ্রয় দিয়ে সাহায্য করেছিল। আজ যদি আমরা রোহিঙ্গাদের প্রতি সদয় না হয় তাহলে ইতিহাসের প্রতি অকৃতজ্ঞতা জানানো হবে। বিবেকের প্রতি অকৃতজ্ঞতা জানানো হবে।

মানব বন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের রহমত উল্লাহ, বাংলাদেশ ন্যাপ এর মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভূইয়া, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মহাসচিব এম এম আমিনুর রহমান, স্থায়ী কমিটির সদস্য এডভোকেট আজাদ মাহবুব, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট মনির হোসেন, অন্যতম ভাইস চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান তামান্না, যুগ্ম মহাসচিব নূরুল কবির ভূইয়া পিন্টু, ঢাকা মহানগর সভাপতি আলী হোসেন ফরায়েজি।

http://www.goodnewsbd.com/?p=61116
 
.
Nobel Peace Prize Winner Aung San Suu Kyi ---------please give it to your lover --Terrorist Myanmar Army-

Nobel+Peace+Prize+Winner+Aung+San+Suu+Kyi+npjVtM-8sHFl.jpg
 
.
  • Suu Kyi seeks Hasina’s assistance to solve Rohingya issue

The premier told Suu Kyi that the Rohingya crisis should be solved by the two countries together
QUOTE Myanmar has asked for the assistance of Bangladesh government to settle the much-talked Rohingya crisis.

Bangladesh Prime Minister Sheikh Hasina and Myanmar State Councillor Aung San Suu Kyi discussed the matter during a meeting in New York Monday. UNQUOTE



NEWS OF UNGA SIDE LINES BI LATERAL IN SEPTEMBER 2016. NOT A RECENT ONE. WHAT HAPPENED AFTER THE MEETING, MAY I ASK PLEASE?
 
. .
NEWS OF UNGA SIDE LINES BI LATERAL IN SEPTEMBER 2016. NOT A RECENT ONE. WHAT HAPPENED AFTER THE MEETING, MAY I ASK PLEASE?
 
.
How many time hasina will sit with Ang sang su ki about the issue? I think 100 times they sited. But solution is ZERO. If they will sit for 1000000 times , condition will be same to same.
 
.
Jashim Uddin



Md Jahangir আপনার উদ্যোগ ভালো। কিন্তু আপনার দলের কোন নেতা আছে আপনি ছাড়া। বাকি সবাই বি, এন পি, নেতা করমি।

Syed Muhammad Ibrahim
আমি অত্যন্ত বিনয়ের সাথে কিন্তু দৃঢ় ভাবে আপনার মন্তব্যের প্রতিবাদ জানালাম। আপনি সরে জমিনে এসে যাচাই করলে, আপনি ঐ রূপ মন্তব্য করতেন না। আপনি যেই যেই বিএনপি নেতা কর্মী কে, চিনলেন ছবিতে, তাদের।কে চিন্নিত করুন। প্রধান অতিথি জনাব নোমান, উনাদের নির্বাহী কমিটি সদস্য জনাব রহমত উল্লাহ---- আমন্ত্রিত অতিথি।

Shahidul Islam নেতা হওয়ার এইতো সুযোগ!

Mohammad Akram জনাব জাহাঙ্গীর সাহেব শ্রদ্ধার সাথে বলতে চাই আপনি যে মন্তব্যটি করলেন সেই মন্তব্যটি আপনার মুখে মানায় না।
আপনাদের মত ঘরকুনো সমলোচক ব্যাক্তিদের জন্য আজ দেশের এই অবস্তা।
কেউ ভালো কিছু করল সেটার প্রশংসা করতে না পারেন অনন্ত মুখ বন্ধ রাখেন

How many time hasina will sit with Ang sang su ki about the issue? I think 100 times they sited. But solution is ZERO. If they will sit for 1000000 times , condition will be same to same.

BIRDS OF FEATHER FLOCK TOGETHER, AS SIMPLE AS THAT.

World Military News In Bangla -WMNB

গত বছর চীনের কাছ থেকে সর্বোচ্চ অস্ত্র কেনাকাটা করা দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ ছিল ২য়,মিয়ানমার ৩য় এবং পাকিস্তান ১ম
দুই দেশই চীন থেকে অস্ত্র কেনে
ফলে আমরা আর তারা প্রায় সেইম সরঞ্জাম ব্যাবহার করি
বড় দেশ হিসেবে তাদের কিছু জিনিস বেশি আছে কিছু আবার আমাদের থেকে কম আছে
১৯-২০ যারে বলে
কিন্ত সত্য বলতে কি আমাদের সেনা ও নৌ বাহিনী তাদের সাথে টেক্কা দিতে পারবে কিন্ত বিমানবাহিনী কিছুটা পিছিয়ে আছে!
#বাংলাদেশ_সেনাবাহিনী কে মোট ৯ টি ইনফেন্ট্রারি ডিভিশনে ভাগ করা হইছে,এই ৯ টি ডিভিশন সারা দেশ জুড়ে সুন্দরভাবে প্লেস করা আছে যাতে যেকোন আক্রমন প্রতিহত করতে পারে যেকোন সাইড থেকে!
আগেই বলে রাখি বাংলাদেশ আর মিয়ানমারের জীবনে ফুল স্কেল যুদ্ধ হয়ার সম্ভবনা ১% এর ও কম,এই ১% আল্লাহর ইচ্ছার উপর,কারন বাংলাদেশ-মিয়ানমার যেদেশই আগে আক্রমন করুক না কেন মার খেয়ে ব্যাক যাবে,আর বাংলাদেশ কে বলা হয় "ডিফেন্ডারস প্যারাডাইস"
তাও কিছু মানুষ ভয় পাচ্ছে তাই এই পোস্ট টা লেখা!
মিয়ানমার যদি ঢুকতে চায় বাংলাদেশে তাইলে তাদের অবশ্যই চট্রগ্রাম দিয়ে ঢুকা লাগবে!
কিন্ত চট্রগ্রামে আমাদের রয়েছে ২ টি ইনফেন্ট্রারি ডিভিশন,একটি চট্রগ্রামে আরেকটি কক্সবাজারের রামুতে,এদেরকে এখানে রাখা হয়েছে চট্রগ্রামের সন্ত্রাসী এবং মিয়ানমারের আক্রমন(যদি করে) ঠেকানোর জন্যে
এদের সাপোর্ট দেয়ার জন্যে চট্রগ্রামে বাংলাদেশ এয়ারফোর্সের এট্যাক স্কোয়াড্রন হিসেবে খ্যাত "দি এভেঞ্জারস" বা ক্সোয়াড্রন-২১ কে প্লেস করা আছে,যাতে ঝামেলা বাধলেই এয়ার স্ট্রাইক করা যায়,সাথে আছে ট্রেন্ডসেটারস ক্সোয়াড্রন,এছাড়াও চট্রগ্রামে রয়েছে বিশাল এক নৌঘাঁটি,আর্টিলারি সাপোর্ট দেয়ার জন্যে রয়েছে ১০ম এবং ২৩তম ফিল্ড আর্টিলারি ইউনিট
আমরা ছোট দেশ,সাথে গরীব দেশ,আছে নানা প্রতিকুলতা,কিন্ত এত প্রতিকুলতা সত্তেও প্রত্যেক বছর সরকার সাধ্যমত চেষ্টা চালিয়ে সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়ন করে যাচ্ছে,এছাড়াও আমাদের "ইস্ট বেংগল রেজিমেন্ট" এর গৌরবময় ইতিহাসের কথা সবাই জানে,দুনিয়ার সেরা ইনফেন্ট্রারি রেজিমেন্টের একটি হল বাংলাদেশের ইস্ট বেংগল রেজিমেন্ট
সো ভাই বা বোনেরা ভয় পাইয়েন না তারা আছে এবং থাকবে আমাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে,৭১ এ যদি লুংগি গামছা পরেই পাকিস্তানি দের তুলোধোনা করতে পারি তো এত উন্নত করা সত্তেও সশস্ত্র বাহিনী কেন পারবে না?
Let them come
Our boys will give them hell
 
. .
পৃতিবীর ইতিহাস থেকে মায়ানমারের নাম চিরতরে মুছে ফেলা হবে,,বললেন মেজর জেনারেল সালাউদ্দিন,,,দেখুন ভিডিওতে

http://bangla.moralnews24.com/archives/19164.html

মোড়লনিউজ২৪.কম । 26 November, 2016 6:42

পৃতিবীর ইতিহাস থেকে মায়ানমারের নাম চিরতরে মুছে ফেলা হবে,,বললেন মেজর জেনারেল সালাউদ্দিন,,,দেখুন ভিডিও




[URL='https://www.facebook.com/photo.php?fbid=1358117450887833&set=p.1358117450887833&type=3'][/URL]

08:51 PM, November 26, 2016.
Other countries neighbouring Myanmar should open up more, says Bangladesh envoy to India


rohi.jpg

Rohingya refugees approach the Kutupalang Refugee Camp after illegally crossing Myanmar-Bangladesh border in Cox’s Bazar, Bangladesh. Photo: Reuters

Bangladesh today said other countries neighbouring Myanmar should open up more to Rohingya refugees as it alone cannot cope with the problem.

“Other neighbouring countries—China, India and Malaysia should also allow Rohingya refugees from Myanmar. Bangladesh alone cannot cope with the problem,” said Bangladesh High Commissioner to India Muazzem Ali, our New Delhi correspondent reports.

The envoy said this in reply to a question after the screening of a documentary made by leading rights activist Shahriar Kabir in New Delhi today.

He said Bangladesh has not closed its door to Rohingya refugees but put certain restrictions on their coming adding Bangladesh has been facing the Rohingya issue since 1978.

Ali also said that the solution of this problem lies in the hands of Myanmar government which should treat them as their own citizens.

“The problem with the Myanmar government is that it has never treated Rohingyas as its own citizen like 21 other ethnic groups of that country,” he observed.

OUR HIGH COMMISSIONER BASED IN NEW DELHI IS NOT THE AUTHORIZED SPOKESPERSON OF MOFA, TO ISSUE
SUCH STATEMENTS, DOES NOT FALL WITHIN DIPLOMATIC NORMS AND CUSTOMS AND THE VIENNA CONVENTIONS..
 
.

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom