What's new

Real target is Islamis aspiration in Bangladesh -War crime is an excuse

I read in newspapers kader molla taking very good care of the gardens in prison.
He started to enjoy his new life.
:rofl:

A man with a soft heart taking care of the aesthetic beauty of the prison. He is a nature lover, therefore he must value each and every life. This adds more to his innocence and i expect a full acquittal when this Bharothi awami league government is driven away from power. Are you going to cry then?
 
.
lol

:lol:

4.6% group members here defending their beloved Jamat here, who are hated by most of Bangladesh's Islamic scholars.

Don't worry guys Jamat will always be hated by 90% of Bangladeshis.

:lol:

53wcHs6.jpg


Anti-Jamatis at Shahbagh, Muslims.

tuirajakar.jpg


Kader Molla who is now in prison, doing hard labour i.e. gardening.

539643_530658530310302_909865727_n.jpg
The more we ignore Hamerri lie, the much he screams like 'Mui Kaar Khalu Re' for attention. As his satanic verses weren't enough for having good amount of orgasm anymore, he had to reach-out for caricature. But under the veneer of satiric practice, he just fooled himself because next time neither screaming of 4.6% like 'Ami Kaar Khalu Re' or 'visible stuff' would denigrate except the exhaustion of his propaganda's capital. Last but not least, the following dissemination would bury his lie on frothing 4.6% , hope that he would take off his duti to tie on face to hide it from PDF members..


রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিষ্কণ্টক করাই লক্ষ্য
জামায়াতের প্রতি খড়গহস্ত হয়ে উঠেছে আ'লীগ


রাজনৈতিক ভাষ্যকার : আওয়ামী মহাজোট সরকার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। এ উদ্দেশ্যে ক্ষমতাসীনরা ১৯৭৩ সালের যুদ্ধাপরাধ আইনই শুধু সংশোধন করেননি, জাতীয় সংসদে বিল উত্থাপনের অজুহাত তৈরির কৌশল হিসেবে শাহবাগে এক নাটকও সাজিয়েছেন। সোজা গিয়ে কথিত তরুণ প্রজন্মের আড়ালে নাস্তিক ও চরম ইসলাম বিদ্বেষীদের ঘাড়ে সওয়ার হয়েছেন। দাবিটি উঠিয়েছেন শাহবাগের মঞ্চ থেকে। যথেষ্ট চাতুরিপুর্ণ হলেও তাদের উদ্দেশ্য ও কৌশল ধরা পড়ে যেতে দেরি হয়নি। সাধারণ মানুষও সবকিছু বুঝে ফেলেছে। বিষয়টি অনেক পুরনো হওয়া সত্ত্বেও প্রশ্ন উঠেছে, আওয়ামী লীগের ক্ষমতাসীনরা বেছে বেছে কেবল জামায়াতে ইসলামীকেই প্রধান টার্গেট বানিয়েছেন কেন? উত্তরের পর্যালোচনায় প্রাধান্যে এসেছে তাদের অক্ষমতার দিকটি। অনেক বহু বছর ধরে বহু ধরনের কসরত করেও জামায়াতকে ‘ম্যানেজ' করতে পারেননি তারা। এজন্যই জনপ্রিয় দলটিকে বিপদে ফেলার এবং সম্ভব হলে একেবারে নির্মূল করার অভিযানে নেমেছেন তারা। প্রধান উদ্দেশ্য তাদের দুটি-এক. আবারও ক্ষমতায় আসার জন্য নির্বাচনের মাঠে তথা রাজনীতির অঙ্গনে নিজেদের অবস্থানকে নিরঙ্কুশ করা; এবং দুই. বাংলাদেশকে প্রতিবেশী একটি দেশের সম্পূর্ণ ইচ্ছাধীন রাষ্ট্রে পরিণত করা। দুটি উদ্দেশ্যই অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। প্রতিবেশী দেশের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে হলে আওয়ামী লীগকেই আবারও ক্ষমতায় আসতে হবে। আর সেজন্য প্রথমে নির্বাচনে জিততে হবে। অন্যদিকে জামায়াত শুধু ওই দেশ বিশেষের এজেন্ডা বাস্তবায়নের রিরুদ্ধেই কঠোর ভূমিকা পালন করে চলছে না, নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ের পথেও প্রবলভাবেই প্রতিবন্ধকের অবস্থানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এমন অবস্থা চলছে আসলে দীর্ঘদিন ধরে। জামায়াতকে ‘ম্যানেজ' করার এবং পক্ষে টেনে নেয়ার চেষ্টাও তারা চালিয়ে দেখেছেন। কিন্তু আওয়ামী ফাঁদে পা দেয়নি জামায়াত। উদাহরণ দেয়ার জন্য ১৯৯১ সালের নির্বাচন পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহের উল্লেখ করা যায়। ওই নির্বাচনে সমমনাদেরসহ (জেপি ৩৫ ও অন্যান্য ১৯) আওয়ামী লীগ পেয়েছিল ১৪২টি আসন। অন্যদিকে বিএনপির আসন সংখ্যা ছিল ১৪০টি। সরকার গঠন করার জন্য আওয়ামী লীগের দরকার ছিল নয়জন এমপির সমর্থন। অন্যদিকে বিএনপির দরকার ছিল ১১ জন এমপির সমর্থন। জামায়াত সেবার ১৮টি আসনে জিতেছিল। অর্থাৎ জামায়াত যাকে সমর্থন দেবে সে দলই সরকার গঠন করতে পারবে। অমন এক অবসথায় সমর্থনের বিনিময়ে আওয়ামী লীগ জামায়াতকে চারজন মন্ত্রীর পদ দেয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল। কয়েকটি মহিলা আসনের প্রলোভনও দেখিয়েছিল দলটি। আওয়ামী লীগের পক্ষে দুতিয়ালি করেছিলেন আমির হোসেন আমু। কিন্তু জামায়াত আওয়ামী লীগের প্রস্তাবে রাজি হয়নি বরং মন্ত্রীসহ কোনো রকম লাভ বা ফায়দা ছাড়াই শর্তহীন সমর্থন দিয়েছিল বিএনপিকে। সে কারণেই বিএনপির পক্ষে সরকার গঠন করা সম্ভব হয়েছিল। বেগম খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। সে সময় থেকেই আওয়ামী লীগ জামায়াতের বিরুদ্ধে লেগে আছে। মাঝখানে কেয়ারটেকার সরকারের দাবিতে বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে একযোগে আন্দোলন করলেও ১৯৯১-এর আঘাত ভুলেনি আওয়ামী লীগ। এর মধ্যে পুনরায় ২০০১ সালের নির্বাচনের আগে বিএনপি ও জামায়াতসহ চারদলীয় জোট গঠন হয়। ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি ও জামায়াতের নেতৃতে গড়ে ওঠা চারদলীয় জোটের কাছেই শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়েছিল আওয়ামী লীগ। সেবার দলটির আসন নেমে এসেছিল ৫৮টিতে। জোট সরকারের আমলে প্রধান বিরোধী দল হিসেবেও জনগণের সার্থে উল্লেখযোগ্য কোনো অবদানই রাখতে পারেনি আওয়ামী লীগ। সে কারণে একদিকে আওয়ামী লীগের জনসমর্থন নিচের দিকে নেমে গিয়েছিল অন্যদিকে জনপ্রিয়তা বাড়ছিল বিএনপি ও জামায়াতসহ চারদলীয় জোটের। ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ সব দেশের গোয়েন্দা সংস্থার অনুসন্ধানেই দেখা গিয়েছিল, ২০০৭ সালের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ভরাডুবি ঘটবে। এই ভরাডুবি শুধু আওয়ামী লীগের জন্য নয়, বিশেষ প্রতিবেশী দেশের জন্যও হজম করা সম্ভব ছিল না। কারণ, জোট সরকার প্রথম থেকেই ওই দেশটির সম্প্রসারণবাদী পরিকল্পনার বিরুদ্ধে প্রতিরোধের প্রাচীর গড়ে তুলেছিল। এজন্যই দেশটি এগিয়েছিল ষড়যন্ত্রের পথে। বিশেষ করে জামায়াত বিরোধী সুচিন্তিত পরিকল্পনার বিষয়টিকে গোপন রাখা যায়নি। বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে জামায়াতসহ ইসলামী দল ও সংগঠনগুলোর বলিষ্ঠ ভূমিকায় প্রতিবেশী দেশটির নেতৃত্বে আধিপত্যবাদী ও সাম্রাজ্যবাদী শক্তি যথেচ্ছভাবে ইচ্ছপূরণ করতে পারছিল না বলেই ১/১১-এর মাধ্যমে ক্ষমতা দখল এবং ‘রোডম্যাপ' বাস্তবায়নের চেষ্টা চালানো হয়েছিল- যার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল দেশপ্রেমিক ও ইসলামী দলগুলোকে, বিশেষ করে জামায়াতে ইসলামীকে উৎখাত করা। কিন্তু হাজার চেষ্টা সত্ত্বেও সেটা সম্ভব হয়নি। এই ব্যর্থতার পরই শুরু হয়েছিল নতুন ষড়যন্ত্র। এরও শুরুটা করেছিল সেদিনের সেনা সমর্থিত সরকার। প্রতিবেশী দেশটির ইন্ধনে যুদ্ধাপরাধের মতো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সৃষ্ট ইস্যুতে জড়িয়ে জামায়াতে ইসলামীকে দমন করার এবং সম্ভব হলে উৎখাত করার চেষ্টা চালিয়েছিলেন উদ্দিন সাহেবরা। আওয়ামী লীগ সরকারও ওই সরকারের এজেন্ডাকেই বাস্তবায়নের জন্য মাঠে নেমেছে। এ ষড়যন্ত্রেই ২০০৭ সালের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন ভন্ডুল হয়ে গেছে। লগি-বৈঠার হত্যা-সন্ত্রাসের পেছনেও আওয়ামী লীগ এবং বিশেষ দেশটিই ভূমিকা রেখেছিল। জেনারেল মইন উ আহমেদকে দিয়ে ক্ষমতা দখল করানো থেকে তথাকথিত রোডম্যাপের বাস্তবায়ন এবং ডিজিটাল নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় বসানো পর্যন্ত সবকিছু ঘটেছে সে ষড়যন্ত্রের ভিত্তিতে। কিন্তু এত কিছু করা সত্ত্বেও দেশটির পক্ষে সম্পূর্ণ ইচ্ছা পূরণ করা সম্ভব হয়নি। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর জামায়াতে ইসলামীসহ দেশপ্রেমিক দলগুলোর প্রতিরোধ বরং অনেক কঠিন ও প্রত্যক্ষ হয়েছে। এই প্রতিরোধ ভেঙে দেয়ার উদ্দেশ্য থেকেই দেশটি কথিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ইস্যুকে সামনে এনেছে। বাংলাদেশকে তাঁবেদার রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা বাস্তবায়নের শর্ত ও দায়বদ্ধতা রয়েছে বলে আওয়ামী লীগ সরকারও কথিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে তৎপর হয়ে উঠেছে। এরই মধ্যে জনগণের কাছেও পরিষ্কার হয়ে গেছে, মূলত ভারতের উস্কানিতেই ক্ষমতাসীনরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে পাড়া মাতিয়ে বেড়াচ্ছেন। তাদের উদ্দেশ্য জাতিকে বিভক্ত করা এবং দেশে রাজনৈতিক সংঘাত অনিবার্য করা। ভারতের উদ্দেশ্যও গোপন রাখা যায়নি। নিজের এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে তথা মূল ভারত থেকে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে যাতায়াত করার জন্য ভারতের দরকার বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে করিডোর। দেশটি চট্টগ্রাম ও মংলা সমুদ্র বন্দর ব্যবহার করতে চায়। বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদের ওপরও দখল প্রতিষ্ঠা করতে চায় ভারত। সব মিলিয়ে ভারত বাংলাদেশকে ইচ্ছাধীন রাষ্ট্র বানাতে চায়। এই চেষ্টা দেশটি বহু বছর ধরেই চালিয়ে আসছে। এজন্যই দেশটির দরকার প্রথমে জামায়াতে ইসলামীকে বিপণন ও পর্যায়ক্রমে নির্মূল করে ফেলা। আওয়ামী লীগ সরকারও সে কারণে জামায়াতের বিরুদ্ধে উঠে-পড়ে লেগেছে। জামায়াত বিরোধী এ অভিযানের কারণ বুঝতে হলে নির্বাচনে দলটির সাফল্য উল্লেখ করা দরকার। ১৯৯১ সালের কথা আগেই বলা হয়েছে। সর্বশেষ উদাহরণ হিসেবে ২০০৮ সালের ডিজিটাল নির্বাচনে জামায়াতের সফলতার উল্লেখ করলে দেখা যাবে, বিএনপির মতো প্রধান দলকেও যেখানে সুচিন্তিত পরিকল্পনার ভিত্তিতে হারিয়ে দেয়া হয়েছে, সেখানে জামায়াতের পরাজয় খুব স্বাভাবিক হলেও ভোটের দিক থেকে জামায়াতকে কিন্তু একেবারে কুপোকাত করা সম্ভব হয়নি। জামায়াত ভোট বরং যথেষ্টই পেয়েছিল। প্রতি আসনে গড়ে ৮৬ হাজার ৫৪৬টি করে ৩৮ আসনে জামায়াত পেয়েছিল ৩২ লাখ ৮৮ হাজার ৭৮২ ভোট। ২০০১ সালের নির্বাচনে জামায়াতের ভোটের পরিমাণ ছিল ২৩ লাখ ৮৫ হাজার ৩৬১ ভোট। সে হিসাবে গত নির্বাচনে জামায়াতের ভোট বেড়েছে নয় লাখ তিন হাজার ৪২১টি। এর সঙ্গে বাকি ২৬১ আসনের প্রতিটিতে সবচেয়ে রক্ষণশীল হিসাবে জামায়াত যদি ১০ হাজার ভোটও পেয়ে থাকে তাহলে জামায়াতের ভোটারদের সংখ্যা হবে ২৬ লাখ ১০ হাজার। এই সংখ্যাকে ৩৮ আসনে প্রাপ্ত ভোটের সঙ্গে যোগ করা হলে দেখা যাবে, জামায়াতের ভোটার রয়েছেন অন্তত ৫৮ লাখ ৯৮ হাজার ৭৮২ জন। সামগ্রিক অর্জনের ক্ষেত্রেও জামায়াত যথেষ্ট সম্মানজনক অবস্থানে ছিল। জামানত বাজেয়াপ্তের ক্ষেত্রে দেখা গেছে, আওয়ামী লীগও চারটি আসনে জামানত হারিয়েছিল। জাতীয় পার্টির ১২ জন প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছিল। সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বিকল্প ধারার প্রধান ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরীসহ আরো অনেক বিশিষ্ট নেতাও জামানত হারিয়েছিলেন। ২১টি দলের সব প্রার্থীরসহ ১৫৫৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ৯৩২ জনের অর্থাৎ ৬০ শতাংশেরই জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছিল। কিন্তু জামায়াতের একজন ছাড়া কারো জামানত বাজেয়াপ্ত হয়নি। যার হয়েছিল তিনিও ভোট পেয়েছিলেন ৩২ হাজার ৫২৭টি। এখানে সরকার সমর্থক কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)-র ভোটের পরিসংখ্যানও উল্লেখ করা দরকার। ৩৭টি আসনে প্রতিদ্বনিদ্বতা করে দলটি মোট ভোট পেয়েছিল ৪২ হাজার ৩৩৩টি। ভোটপ্রাপ্তির হার ০.০৬ শতাংশ। সিপিবির প্রত্যেক প্রার্থীই জামানত হারিয়েছিলেন, এমনকি সভাপতি ‘কমরেড' মঞ্জুরুল আহসান খানও। জামালপুর-২ আসনে তিনি ভোট পেয়েছেন ৩,১০০টি- যাকে মাত্র নয়, শুধু ‘মাত্তর'ই বলা যেতে পারে। অন্যদিকে জামায়াতের প্রত্যেক প্রার্থী গড়ে পেয়েছেন ৮৬ হাজার ৫৪৬টি ভোট। মহাজোটের অন্য দলগুলোও ‘পর্বতের মূষিক প্রসবের' কথাই স্মরণ করিয়ে দিয়েছে। দলগুলোর নির্বাচনী রেকর্ডও লজ্জাকর। যেমন ২০০১ সালের নির্বাচনে রাশেদ খান মেননের ওয়ার্কার্স পার্টি ৩২ আসনে প্রতিদ্বনিদ্বতা করে সর্বমোট ভোট পেয়েছিল ২৯ হাজার ৪৪৫টি- প্রতি আসনে গড়ে মাত্র ৯২০.১৫টি করে। এতটাই ‘জনপ্রিয়তা' দলটির! মেনন নিজেও সেবার জিততে পারেননি। এবার তো জিতেছেন নৌকা মার্কা নিয়ে! ‘কমরেড' দিলীপ বড়ুয়ার কথাও স্মরণ করিয়ে দেয়া দরকার। ২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনে যিনি দুই দুটি আসনে দাঁড়িয়ে সর্বমোট ৬৫৬টি ভোট পাওয়ার ‘রেকর্ড' করে রেখেছেন! এই অপমানের কারণে ২০০৮ সালের নির্বাচনে তিনি দাঁড়ানোরই সাহস পাননি। সে দিলীপ বড়ুয়াকেই মন্ত্রী বানিয়েছেন শেখ হাসিনা! বলা বাহুল্য, জামায়াতের এ সাফল্যেই আওয়ামী লীগ সরকারের শুধু নয়, দেশ বিশেষেরও মাথা খারাপ হয়ে গেছে। পাশাপাশি ছিল জামায়াতের অব্যাহত দেশপ্রেমিক অবস্থান ও ভূমিকা। সরকারের পাশাপাশি দেশ বিশেষের নীতি নির্ধারকেরাও সম্ভবত ভেবেছিলেন, সেনা সমর্থিত সরকারের দমন-নির্যাতনের পরিপ্রেক্ষিতে জামায়াত হয়তো বিএনপির সঙ্গ ত্যাগ করবে। অন্যদিকে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতেও জামায়াত বরং বিএনপির সাথেই গিয়ে দাঁড়িয়েছিল। ২০০৮ সালের ১০ ডিসেম্বরের পর খালেদা জিয়া জামায়াত নেতাদের সঙ্গে প্রথম বৈঠক করেছিলেন ২০১০ সালের ৫ জুন। বিএনপির ডাকা ২৭ জুনের হরতালের প্রতি জামায়াত সমর্থন জানিয়েছিল। এটাই ছিল নতুন পর্যায়ে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের সূচনা। এরপর ১৭ জুন অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ শোচনীয় পরাজয় বরণ করেছিল। ২৭ জুন হরতাল পালিত হয়েছিল স্বতঃস্ফূর্তভাবে। প্রতিটি বিষয়েই জামায়াত বিএনপির প্রতি সমর্থন দিয়েছিল। এসব দেখেই অস্থির হয়ে উঠেছিলেন ক্ষমতাসীনরা। সে কারণে হরতালের একদিন পর, ২৯ জুনই জামায়াতের তিন শীর্ষ নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। উদ্দেশ্যে অসততা ছিল বলে ক্ষমতাসীনরা আইনের প্রতি সামান্য সম্মানও দেখাননি। অভিযুক্তদের তারা সোজা ফাঁসিতে ‘ঝোলাতে' চেয়েছেন। এখনো সেটাই চাচ্ছেন। এজন্য বিচারের নামে প্রহসন করেই তারা বসে থাকছেন না। শাহবাগ নাটকের সঙ্গে অন্য সব পন্থাতেও জামায়াতকে বিপণন করতে চাচ্ছেন। সে উদ্দেশ্যের অংশ হিসেবেই সবশেষে তারা জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার ভয়ংকর খেলায় মেতে উঠেছেন। এটা আওয়ামী লীগ জামায়াতের জনপ্রিয়তাকে ভয় করে বলেই করছে। জামায়াতের প্রতি আওয়ামী লীগ খড়গহস্ত তার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিষ্কণ্টক করার জন্যেই।

????????? ????? ??????? ??? ????? ?'??? | The Daily Sangram
 
.
BTW, one gets tired by repeating even universal truth but how can a self proclaimed Hazzi lie repeatedly as unabated? I see, it's only possible by conscious hate campaigner. JI got at least 59,000,00 (app.) votes out of 8,11,00000 (App.) that amounted around 7.2% or not?
 
.
Can anyone translate what this foul mouthed American - who abuses people and their families - said in to English please?

I have no idea what this Taliban-supporting, Musharraf-hating moron is on about.
U didn't have to be Busharrafite to show Pak's love as UR 2 faced-ness AKA Pak's sheer hatred was visible from onward 2004-5 posts, at least I remembered U cursing the Punjabi's Ma-Baap and calling them rapists, murderer and what not. So, U thought that clever maneuver over here would lead Pakers to hob-nob with U? Well this forum might run by a minority of Paks but URs is a perfect satanic practice, nothing less. For saying it out loud, I might earn a ban but I prefer to be a fighter of the frontier unlike practicing hybridity, sleaziness. BTW, when I said that I supported terrorism? It's condemned by myself even when I'm in the lowest of the low of myself. So, don't shoot blind and expect to score point on me.
 
.
U didn't have to be Busharrafite to show Pak's love as UR 2 faced-ness AKA Pak's sheer hatred was visible from onward 2004-5 posts, at least I remembered U cursing the Punjabi's Ma-Baap and calling them rapists, murderer and what not. So, U thought that clever maneuver over here would lead Pakers to hob-nob with U? Well this forum might run by a minority of Paks but URs is a perfect satanic practice, nothing less. For saying it out loud, I might earn a ban but I prefer to be a fighter of the frontier unlike practicing hybridity, sleaziness. BTW, when I said that I supported terrorism? It's condemned by myself even when I'm in the lowest of the low of myself. So, don't shoot blind and expect to score point on me.

M_Saint Bhai, please clean up your language and do not give him ammunition for negative propaganda against you.

What I noticed is that this character collects all information against his perceived adversaries and makes personal attacks to discredit them. It is not impossible that this has something to do with personal interest, but we have no evidence to claim one way or the other.

For now, please control your emotion, avoid using foul language at all cost and report any personal attacks.
 
.
M_Saint Bhai, please clean up your language and do not give him ammunition for negative propaganda against you.

What I noticed is that this character collects all information against his perceived adversaries and makes personal attacks to discredit them. It is not impossible that this has something to do with personal interest, but we have no evidence to claim one way or the other.

For now, please control your emotion, avoid using foul language at all cost and report any personal attacks.

Kalu Bhai, Please show me where to change as I don't see the need except Busharrafite (May Be).I know UR upbringing but mine is different as I'VE grown up with all sorts of people. And the simple fact is that my excitation/emotion is the reflection of the close ness of Bangladeshitto.
 
.
Can anyone translate what this foul mouthed American - who abuses people and their families - said in to English please?

I have no idea what this Taliban-supporting, Musharraf-hating moron is on about.

Basically what he was sayig is Jamaat got more than 4.6% of the vote in 2008 election.
 
.
Bangladesh Awami Party must maintain law and order and not use private goons to forward their political agenda. That is considered bad Governance universally. Once you are in government, you don't have the luxury of breaking the law just because it serves your Political Agenda.

It is sad to see pictures of some goon holding an elderly gentleman by his beard and the policeman is not reacting to that crime.






Fascism spread by Shahbagh mob is not even sparing old people who has beard as part of Islamic symbolism. Awami League fascist thugs inspired by Shahbag mob attacked an old bystander in the street. These are clear sign of real target of Awami League and Indians.



???? ??? ????? ????? ??????? ???? ????? ??????? ??????? ????? ??????????? : ?????????? ???????? ???????? ??????? ??????




Is this BAL's idea of good governance ?
 
.
Govt behind ‘anti-Islam’ campaign on blogs: BNP

Staff Correspondent

The Bangladesh Nationalist Party on Tuesday condemned ‘indecorous’ and ‘ugly’ comments posted on blogs against Islam, Prophet (SM), his family and his followers by ‘certain bloggers’ and blamed the government for the ‘anti-Islam’ campaign.

A statement signed by BNP joint secretary general Ruhul Kabir Rizvi said the Bangladesh Telecommunications Regulatory Commission had already blocked many blogs and pages, including YouTube.

‘Whereas smear campaigns and indecorous comments against Islam are continuing on social media,’ the statement said adding that ‘certain bloggers’ could not have launched such campaigns against Islam if the government had not indirectly allowed them.‘The people of Bangladesh will never accept derogatory comments on Allah and His Prophet,’ it said.
The statement said BNP thought that the ‘smear campaign’ against Islam, its Prophet (SM), his family and disciples were being carried out with ill-motive.

It said the blogger who were carrying out such campaigns were being used by ‘conspirators’.
The statement said the people had already noticed the comments made by certain bloggers demeaning Islam and its Prophet. ‘BNP considers it as ill-motivated and part of a deep conspiracy.’
It said such comments could only be made by perverts.

Govt behind ?anti-Islam? campaign on blogs: BNP

-----------------
Awami League activists attacked and burned an Islamic library in Chittagong. While police stood by to protect Awami League mob terrorist, they destroyed the library and burned books at ease. Awami League terrorist mob also attacked journalists who were at the spot and taking pictures.



?????????? ??????? ??????? ??????? ??? ? ??????? ???? ?.????? ????
 
.
India has been using AL from 1960's to attack Muslim unity and Islam itself in our landmass. Muslims who are members of AL or supports AL, are supporting Indian agenda of attacking Muslims and Islam itself.

Jamat is just the first stage of this attack, if they can eliminate Jamat, then the other Islamic entities in Bangladesh will be attacked next, along with the Islamic identity of majority Bangladesh population. Attack on Islam should not be acceptable and must be resisted by 90% Muslim population of Bangladesh.
 
.
Taliban-supporter M_Saint, the man who praised the Taliban in another thread.

Your beloved Jamat got 4.6% in the last elections.

Sorry to hurt your feelings but check this: Bangladeshi general election, 2008 - Wikipedia, the free encyclopedia

Are you going to blame this on Musharraf too?

Do you want the Taliban whom you said are good people to come in to Bangladesh to "rescue" it and your Jamat?

Is banning Jamaat the really way forward? I think Shahbagh protest demand the strictest verdict in the book, which itself is still legal and is not against principles. But don't you find banning a political party is undemocratic by nature? This is pure AL playing and making using the peaceful protest at its advantage. Even 4% is not a small figure out of 160 million people and I believe they shouldn't loose their voice.
 
.
Taliban-supporter M_Saint, the man who praised the Taliban in another thread.

Your beloved Jamat got 4.6% in the last elections.

Sorry to hurt your feelings but check this: Bangladeshi general election, 2008 - Wikipedia, the free encyclopedia

Are you going to blame this on Musharraf too?

Do you want the Taliban whom you said are good people to come in to Bangladesh to "rescue" it and your Jamat?
UR provded same link to disseminate same lie over and over reminded the story of 'Fox running School', Where Shial Pundit (Fox) voraciously ate up hare calf one by one and started to show the same one during its papa's visit until finishing the last one. Similarly AWAMY MUA/FUA orchestrated election that got superlatively rigged for AWAMYS, who later provided a link that was getting shown non-stop by a propagandist. And he expected people to believe it? BTW, the following is the break down of votes that would show the real percentage...

সর্বশেষ উদাহরণ হিসেবে ২০০৮ সালের ডিজিটাল নির্বাচনে জামায়াতের সফলতার উল্লেখ করলে দেখা যাবে, বিএনপির মতো প্রধান দলকেও যেখানে সুচিন্তিত পরিকল্পনার ভিত্তিতে হারিয়ে দেয়া হয়েছে, সেখানে জামায়াতের পরাজয় খুব স্বাভাবিক হলেও ভোটের দিক থেকে জামায়াতকে কিন্তু একেবারে কুপোকাত করা সম্ভব হয়নি। জামায়াত ভোট বরং যথেষ্টই পেয়েছিল। প্রতি আসনে গড়ে ৮৬ হাজার ৫৪৬টি করে ৩৮ আসনে জামায়াত পেয়েছিল ৩২ লাখ ৮৮ হাজার ৭৮২ ভোট। ২০০১ সালের নির্বাচনে জামায়াতের ভোটের পরিমাণ ছিল ২৩ লাখ ৮৫ হাজার ৩৬১ ভোট। সে হিসাবে গত নির্বাচনে জামায়াতের ভোট বেড়েছে নয় লাখ তিন হাজার ৪২১টি। এর সঙ্গে বাকি ২৬১ আসনের প্রতিটিতে সবচেয়ে রক্ষণশীল হিসাবে জামায়াত যদি ১০ হাজার ভোটও পেয়ে থাকে তাহলে জামায়াতের ভোটারদের সংখ্যা হবে ২৬ লাখ ১০ হাজার। এই সংখ্যাকে ৩৮ আসনে প্রাপ্ত ভোটের সঙ্গে যোগ করা হলে দেখা যাবে, জামায়াতের ভোটার রয়েছেন অন্তত ৫৮ লাখ ৯৮ হাজার ৭৮২ জন। সামগ্রিক অর্জনের ক্ষেত্রেও জামায়াত যথেষ্ট সম্মানজনক অবস্থানে ছিল। জামানত বাজেয়াপ্তের ক্ষেত্রে দেখা গেছে, আওয়ামী লীগও চারটি আসনে জামানত হারিয়েছিল। জাতীয় পার্টির ১২ জন প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছিল। সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বিকল্প ধারার প্রধান ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরীসহ আরো অনেক বিশিষ্ট নেতাও জামানত হারিয়েছিলেন। ২১টি দলের সব প্রার্থীরসহ ১৫৫৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ৯৩২ জনের অর্থাৎ ৬০ শতাংশেরই জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছিল। কিন্তু জামায়াতের একজন ছাড়া কারো জামানত বাজেয়াপ্ত হয়নি। যার হয়েছিল তিনিও ভোট পেয়েছিলেন ৩২ হাজার ৫২৭টি। এখানে সরকার সমর্থক কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)-র ভোটের পরিসংখ্যানও উল্লেখ করা দরকার। ৩৭টি আসনে প্রতিদ্বনিদ্বতা করে দলটি মোট ভোট পেয়েছিল ৪২ হাজার ৩৩৩টি। ভোটপ্রাপ্তির হার ০.০৬ শতাংশ। সিপিবির প্রত্যেক প্রার্থীই জামানত হারিয়েছিলেন, এমনকি সভাপতি ‘কমরেড' মঞ্জুরুল আহসান খানও। জামালপুর-২ আসনে তিনি ভোট পেয়েছেন ৩,১০০টি- যাকে মাত্র নয়, শুধু ‘মাত্তর'ই বলা যেতে পারে। অন্যদিকে জামায়াতের প্রত্যেক প্রার্থী গড়ে পেয়েছেন ৮৬ হাজার ৫৪৬টি ভোট। মহাজোটের অন্য দলগুলোও ‘পর্বতের মূষিক প্রসবের' কথাই স্মরণ করিয়ে দিয়েছে। দলগুলোর নির্বাচনী রেকর্ডও লজ্জাকর। যেমন ২০০১ সালের নির্বাচনে রাশেদ খান মেননের ওয়ার্কার্স পার্টি ৩২ আসনে প্রতিদ্বনিদ্বতা করে সর্বমোট ভোট পেয়েছিল ২৯ হাজার ৪৪৫টি- প্রতি আসনে গড়ে মাত্র ৯২০.১৫টি করে। এতটাই ‘জনপ্রিয়তা' দলটির! মেনন নিজেও সেবার জিততে পারেননি। এবার তো জিতেছেন নৌকা মার্কা নিয়ে! ‘কমরেড' দিলীপ বড়ুয়ার কথাও স্মরণ করিয়ে দেয়া দরকার। ২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনে যিনি দুই দুটি আসনে দাঁড়িয়ে সর্বমোট ৬৫৬টি ভোট পাওয়ার ‘রেকর্ড' করে রেখেছেন! এই অপমানের কারণে ২০০৮ সালের নির্বাচনে তিনি দাঁড়ানোরই সাহস পাননি।

????????? ????? ??????? ??? ????? ?'??? | The Daily Sangram
 
.
UR provded same link to disseminate same lie over and over reminded the story of 'Fox running School', Where Shial Pundit (Fox) voraciously ate up hare calf one by one and started to show the same one during its papa's visit until finishing the last one. Similarly AWAMY MUA/FUA orchestrated election that got superlatively rigged for AWAMYS, who later provided a link that was getting shown non-stop by a propagandist. And he expected people to believe it? BTW, the following is the break down of votes that would show the real percentage...

সর্বশেষ উদাহরণ হিসেবে ২০০৮ সালের ডিজিটাল নির্বাচনে জামায়াতের সফলতার উল্লেখ করলে দেখা যাবে, বিএনপির মতো প্রধান দলকেও যেখানে সুচিন্তিত পরিকল্পনার ভিত্তিতে হারিয়ে দেয়া হয়েছে, সেখানে জামায়াতের পরাজয় খুব স্বাভাবিক হলেও ভোটের দিক থেকে জামায়াতকে কিন্তু একেবারে কুপোকাত করা সম্ভব হয়নি। জামায়াত ভোট বরং যথেষ্টই পেয়েছিল। প্রতি আসনে গড়ে ৮৬ হাজার ৫৪৬টি করে ৩৮ আসনে জামায়াত পেয়েছিল ৩২ লাখ ৮৮ হাজার ৭৮২ ভোট। ২০০১ সালের নির্বাচনে জামায়াতের ভোটের পরিমাণ ছিল ২৩ লাখ ৮৫ হাজার ৩৬১ ভোট। সে হিসাবে গত নির্বাচনে জামায়াতের ভোট বেড়েছে নয় লাখ তিন হাজার ৪২১টি। এর সঙ্গে বাকি ২৬১ আসনের প্রতিটিতে সবচেয়ে রক্ষণশীল হিসাবে জামায়াত যদি ১০ হাজার ভোটও পেয়ে থাকে তাহলে জামায়াতের ভোটারদের সংখ্যা হবে ২৬ লাখ ১০ হাজার। এই সংখ্যাকে ৩৮ আসনে প্রাপ্ত ভোটের সঙ্গে যোগ করা হলে দেখা যাবে, জামায়াতের ভোটার রয়েছেন অন্তত ৫৮ লাখ ৯৮ হাজার ৭৮২ জন। সামগ্রিক অর্জনের ক্ষেত্রেও জামায়াত যথেষ্ট সম্মানজনক অবস্থানে ছিল। জামানত বাজেয়াপ্তের ক্ষেত্রে দেখা গেছে, আওয়ামী লীগও চারটি আসনে জামানত হারিয়েছিল। জাতীয় পার্টির ১২ জন প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছিল। সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বিকল্প ধারার প্রধান ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরীসহ আরো অনেক বিশিষ্ট নেতাও জামানত হারিয়েছিলেন। ২১টি দলের সব প্রার্থীরসহ ১৫৫৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ৯৩২ জনের অর্থাৎ ৬০ শতাংশেরই জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছিল। কিন্তু জামায়াতের একজন ছাড়া কারো জামানত বাজেয়াপ্ত হয়নি। যার হয়েছিল তিনিও ভোট পেয়েছিলেন ৩২ হাজার ৫২৭টি। এখানে সরকার সমর্থক কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)-র ভোটের পরিসংখ্যানও উল্লেখ করা দরকার। ৩৭টি আসনে প্রতিদ্বনিদ্বতা করে দলটি মোট ভোট পেয়েছিল ৪২ হাজার ৩৩৩টি। ভোটপ্রাপ্তির হার ০.০৬ শতাংশ। সিপিবির প্রত্যেক প্রার্থীই জামানত হারিয়েছিলেন, এমনকি সভাপতি ‘কমরেড' মঞ্জুরুল আহসান খানও। জামালপুর-২ আসনে তিনি ভোট পেয়েছেন ৩,১০০টি- যাকে মাত্র নয়, শুধু ‘মাত্তর'ই বলা যেতে পারে। অন্যদিকে জামায়াতের প্রত্যেক প্রার্থী গড়ে পেয়েছেন ৮৬ হাজার ৫৪৬টি ভোট। মহাজোটের অন্য দলগুলোও ‘পর্বতের মূষিক প্রসবের' কথাই স্মরণ করিয়ে দিয়েছে। দলগুলোর নির্বাচনী রেকর্ডও লজ্জাকর। যেমন ২০০১ সালের নির্বাচনে রাশেদ খান মেননের ওয়ার্কার্স পার্টি ৩২ আসনে প্রতিদ্বনিদ্বতা করে সর্বমোট ভোট পেয়েছিল ২৯ হাজার ৪৪৫টি- প্রতি আসনে গড়ে মাত্র ৯২০.১৫টি করে। এতটাই ‘জনপ্রিয়তা' দলটির! মেনন নিজেও সেবার জিততে পারেননি। এবার তো জিতেছেন নৌকা মার্কা নিয়ে! ‘কমরেড' দিলীপ বড়ুয়ার কথাও স্মরণ করিয়ে দেয়া দরকার। ২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনে যিনি দুই দুটি আসনে দাঁড়িয়ে সর্বমোট ৬৫৬টি ভোট পাওয়ার ‘রেকর্ড' করে রেখেছেন! এই অপমানের কারণে ২০০৮ সালের নির্বাচনে তিনি দাঁড়ানোরই সাহস পাননি।

????????? ????? ??????? ??? ????? ?'??? | The Daily Sangram

Oh! U don't know how to read Bangla. So can U ask one of UR buddies to translate?

India has been using AL from 1960's to attack Muslim unity and Islam itself in our landmass. Muslims who are members of AL or supports AL, are supporting Indian agenda of attacking Muslims and Islam itself.

Jamat is just the first stage of this attack, if they can eliminate Jamat, then the other Islamic entities in Bangladesh will be attacked next, along with the Islamic identity of majority Bangladesh population. Attack on Islam should not be acceptable and must be resisted by 90% Muslim population of Bangladesh.
Kalu Bhai, UR prayers are getting answered....

http://www.amardeshonline.com/pages/details/2013/02/20/188771#.USQzT6U3u8s
 
.
lol

:lol:

4.6% group members here defending their beloved Jamat here, who are hated by most of Bangladesh's Islamic scholars.

Don't worry guys Jamat will always be hated by 90% of Bangladeshis.

:lol:

53wcHs6.jpg


Anti-Jamatis at Shahbagh, Muslims.

tuirajakar.jpg


Kader Molla who is now in prison, doing hard labour i.e. gardening.

539643_530658530310302_909865727_n.jpg

:rofl::rofl::rofl:
 
.
UR provded same link to disseminate same lie over and over reminded the story of 'Fox running School', Where Shial Pundit (Fox) voraciously ate up hare calf one by one and started to show the same one during its papa's visit until finishing the last one. Similarly AWAMY MUA/FUA orchestrated election that got superlatively rigged for AWAMYS, who later provided a link that was getting shown non-stop by a propagandist. And he expected people to believe it? BTW, the following is the break down of votes that would show the real percentage...

সর্বশেষ উদাহরণ হিসেবে ২০০৮ সালের ডিজিটাল নির্বাচনে জামায়াতের সফলতার উল্লেখ করলে দেখা যাবে, বিএনপির মতো প্রধান দলকেও যেখানে সুচিন্তিত পরিকল্পনার ভিত্তিতে হারিয়ে দেয়া হয়েছে, সেখানে জামায়াতের পরাজয় খুব স্বাভাবিক হলেও ভোটের দিক থেকে জামায়াতকে কিন্তু একেবারে কুপোকাত করা সম্ভব হয়নি। জামায়াত ভোট বরং যথেষ্টই পেয়েছিল। প্রতি আসনে গড়ে ৮৬ হাজার ৫৪৬টি করে ৩৮ আসনে জামায়াত পেয়েছিল ৩২ লাখ ৮৮ হাজার ৭৮২ ভোট। ২০০১ সালের নির্বাচনে জামায়াতের ভোটের পরিমাণ ছিল ২৩ লাখ ৮৫ হাজার ৩৬১ ভোট। সে হিসাবে গত নির্বাচনে জামায়াতের ভোট বেড়েছে নয় লাখ তিন হাজার ৪২১টি। এর সঙ্গে বাকি ২৬১ আসনের প্রতিটিতে সবচেয়ে রক্ষণশীল হিসাবে জামায়াত যদি ১০ হাজার ভোটও পেয়ে থাকে তাহলে জামায়াতের ভোটারদের সংখ্যা হবে ২৬ লাখ ১০ হাজার। এই সংখ্যাকে ৩৮ আসনে প্রাপ্ত ভোটের সঙ্গে যোগ করা হলে দেখা যাবে, জামায়াতের ভোটার রয়েছেন অন্তত ৫৮ লাখ ৯৮ হাজার ৭৮২ জন। সামগ্রিক অর্জনের ক্ষেত্রেও জামায়াত যথেষ্ট সম্মানজনক অবস্থানে ছিল। জামানত বাজেয়াপ্তের ক্ষেত্রে দেখা গেছে, আওয়ামী লীগও চারটি আসনে জামানত হারিয়েছিল। জাতীয় পার্টির ১২ জন প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছিল। সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বিকল্প ধারার প্রধান ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরীসহ আরো অনেক বিশিষ্ট নেতাও জামানত হারিয়েছিলেন। ২১টি দলের সব প্রার্থীরসহ ১৫৫৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ৯৩২ জনের অর্থাৎ ৬০ শতাংশেরই জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছিল। কিন্তু জামায়াতের একজন ছাড়া কারো জামানত বাজেয়াপ্ত হয়নি। যার হয়েছিল তিনিও ভোট পেয়েছিলেন ৩২ হাজার ৫২৭টি। এখানে সরকার সমর্থক কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)-র ভোটের পরিসংখ্যানও উল্লেখ করা দরকার। ৩৭টি আসনে প্রতিদ্বনিদ্বতা করে দলটি মোট ভোট পেয়েছিল ৪২ হাজার ৩৩৩টি। ভোটপ্রাপ্তির হার ০.০৬ শতাংশ। সিপিবির প্রত্যেক প্রার্থীই জামানত হারিয়েছিলেন, এমনকি সভাপতি ‘কমরেড' মঞ্জুরুল আহসান খানও। জামালপুর-২ আসনে তিনি ভোট পেয়েছেন ৩,১০০টি- যাকে মাত্র নয়, শুধু ‘মাত্তর'ই বলা যেতে পারে। অন্যদিকে জামায়াতের প্রত্যেক প্রার্থী গড়ে পেয়েছেন ৮৬ হাজার ৫৪৬টি ভোট। মহাজোটের অন্য দলগুলোও ‘পর্বতের মূষিক প্রসবের' কথাই স্মরণ করিয়ে দিয়েছে। দলগুলোর নির্বাচনী রেকর্ডও লজ্জাকর। যেমন ২০০১ সালের নির্বাচনে রাশেদ খান মেননের ওয়ার্কার্স পার্টি ৩২ আসনে প্রতিদ্বনিদ্বতা করে সর্বমোট ভোট পেয়েছিল ২৯ হাজার ৪৪৫টি- প্রতি আসনে গড়ে মাত্র ৯২০.১৫টি করে। এতটাই ‘জনপ্রিয়তা' দলটির! মেনন নিজেও সেবার জিততে পারেননি। এবার তো জিতেছেন নৌকা মার্কা নিয়ে! ‘কমরেড' দিলীপ বড়ুয়ার কথাও স্মরণ করিয়ে দেয়া দরকার। ২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনে যিনি দুই দুটি আসনে দাঁড়িয়ে সর্বমোট ৬৫৬টি ভোট পাওয়ার ‘রেকর্ড' করে রেখেছেন! এই অপমানের কারণে ২০০৮ সালের নির্বাচনে তিনি দাঁড়ানোরই সাহস পাননি।

????????? ????? ??????? ??? ????? ?'??? | The Daily Sangram

M_Saint bahi Hammer-fist is given specific job to spread propaganda by indians and he is trying his best do that. But problem is he is running out of bs and therefore keep repeating. At this rate even indians will be tierd of his performance.
 
.
Back
Top Bottom