Col. Zia Ahsan of Bangladesh army who also deputy command of RAB planned the abduction and killing of 7 people in Naraynganj. Apparently, Col. Zia Ahsan picked 3 member from army and 11 from BGB for the killing mission. These selected army and BGB members were associated with Awami terrorist wing Chatra League.
নারায়নগঞ্জের ঘটনায় কর্ণেল জিয়াউল আহসানও জড়িত !
একটি বিশ্বস্ত সূত্রে পাওয়া খবরে জানা গেছে গত ২৫শে এপ্রিল র্যাবের উপ-মহাপরিচালক কর্ণেল জিয়াউল আহসান তার সেনানিবাসের বাসভবন 'আশালতা'র নিচে দাঁড়িয়ে লেঃ কঃ তারেক মাসুদকে অপারেশনটি করার জন্যে শলাপরামর্শ ও নির্দেশ প্রদান করেন। সেই পরিকল্পনামতই ৩জন অফিসার ও ২০জন সৈনিক নিয়ে অপারেশনটি পরিচালনা করা হয়। ২০ জনের মধ্যে ৩জন সেনাবাহিনী থেকে, ১১জন বিজিবি থেকে, ৬ জন আনসার থেকে নেয়া হয়। পুলিশ থেকে কাউকে নেয়া হয় নি। এই বিশজনের সবাই ছাত্রলীগের ক্যাডার ছিল এবং সেভাবেই বাছাই করা হয়েছে।
সুত্রটির দাবী, শামীম ওসমান আসলে কাটা দিয়ে কাঁটা তুলেছেন। কারন নজরুল ও নুর হোসেন যেভাবে বেড়ে যাচ্ছিল তাতে তার ও পরিবারের আধিপত্য চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয় । একজন খুন হলে অন্যজন যদি এর আসামী হয় তবে এর চেয়ে উত্তম ব্যবস্থা আর কী হতে পারে? এটাই ্নাকি গড ফাদারদের হিসাব নিকাশ। বালু মহল নিয়ে দুজনের বিরোধ উস্কে দেয়া হয় এবং পুরো ঘটনাটি সংঘটনের জন্যে র্যাবের সাথে নুর হোসেনের সংযোগ ঘটিয়ে দেয়ার সকল কাজটি অনেক নিরাপদ জায়গা থেকে আঞ্জাম দেয়া হয়।
ঘটনার দিন র্যাব ইন্টেলিজেন্সের দুজনকে নিয়োগ করা হয় নজরুলকে অনুসরন করার জন্যে । কিন্তু একজন সোর্সকে নজরুলের লোকজন সন্দেহ করে এবং আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। তখন অন্যসোর্স এসে নিজের র্যাব পরিচয় প্রকাশ করে পুলিশের কাছ থেকে তাকে ছাড়িয়ে নেয়।
কোর্ট থেকে বের হওয়ার পর পরই চারজন সঙ্গী সহ নজরুলকে তুলে নিয়ে যায়। এর পরপরই তারেক কর্ণেল জিয়াকে ফোন করে জানায়, "স্যার, শিকার হাতের মুঠোয়। " তখন কর্ণেল জিয়া বলেন, তোমার কাজ শেষ করে ফেলো। "
র্যাবের তিনটি গাড়ী অপারেশনে অংশ নেয়। চন্দন সরকার তখন পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি গাড়ী নিয়ে কিছুদূর র্যাবের গাড়ীকে ফলো করেন। তিন নম্বর গাড়ীটি চন্দন সরকারের পেছনে ছিল। পেছন থেকে চন্দন সরকারের গাড়ীকে ধাক্কা দেয়। তখন চন্দন সরকার গাড়ী থেকে বেরিয়ে এলে ড্রাইভার সহ র্যাবের তিন নম্বর গাড়ীতে উঠিয়ে নেয়া হয়।
সবাইকে তুলে নিয়ে নরসিংদির দিকে রওনা হয়। সেখানে একটি গোপন টর্চার সেলে নিয়ে যাওয়া হয় এবং ইনজেকশন পুশ করে নিস্তেজ করে ফেলা হয়।
তারপর শীতলক্ষ্যার পাশের টর্চার সেলে নিয়ে মেরে ফেলা হয় এবং মরণ কিস্তিতে বিশেষ পাটাতনটি ব্যবহার করে নদীতে ফেলে দেয়া হয়।
সুত্রটি জানান, শামীম ওসমান কর্ণেল জিয়াকে ফোন করেন। কর্ণেল জিয়া জানান, আপনার কথামত সাইজ হচ্ছে। আপনি তারেক সাইদকে ফোন করেন। তারেক সাইদ আশ্বস্ত করে সব ঠিক আছে।
ঘটনা অন্যদিকে প্রবাহিত হওয়া শুরু করলে প্রধানমন্ত্রীর দফতর ন্যাশনাল মনিটরিং সেলের সমস্ত রেকর্ড ডিলিট করে ফেলে, যাতে কর্ণেল জিয়ার সাথে সমস্ত কথোপথন কোথাও সংরক্ষিত না থাকে।
এখানে নুর হোসেন এবং তারেক সাইদ পর্যন্ত রেখে উপরের সমস্ত লিংক ও ইনভলবমেন্ট কাট করে দেয়া হয়েছে। ড্যামেজ কন্ট্রোল প্ল্যানের অংশ হিসাবেই এটা করা হয়েছে। কিন্তু এই ঘটনাতেও মদ্যপ ও চরিত্রহীন কর্ণেল জিয়াউল আহসান সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন।
জিয়া আহসান কালের কন্ঠে তিনি একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। সেখানে বলেছেন, র্যাব ও সরকারকে ঘায়েলের চেষ্টা করছে একটি মহল।
তার এই সাক্ষাৎকার দেখে অনেকের মনে পড়ছে, ' ঠাকুর ঘরে কে রে? আমি কলা খাই না ' এই কথাটি।
নারায়নগঞ্জের ঘটনায় কর্ণেল জিয়াউল আহসানও জড়িত !
একটি বিশ্বস্ত সূত্রে পাওয়া খবরে জানা গেছে গত ২৫শে এপ্রিল র্যাবের উপ-মহাপরিচালক কর্ণেল জিয়াউল আহসান তার সেনানিবাসের বাসভবন 'আশালতা'র নিচে দাঁড়িয়ে লেঃ কঃ তারেক মাসুদকে অপারেশনটি করার জন্যে শলাপরামর্শ ও নির্দেশ প্রদান করেন। সেই পরিকল্পনামতই ৩জন অফিসার ও ২০জন সৈনিক নিয়ে অপারেশনটি পরিচালনা করা হয়। ২০ জনের মধ্যে ৩জন সেনাবাহিনী থেকে, ১১জন বিজিবি থেকে, ৬ জন আনসার থেকে নেয়া হয়। পুলিশ থেকে কাউকে নেয়া হয় নি। এই বিশজনের সবাই ছাত্রলীগের ক্যাডার ছিল এবং সেভাবেই বাছাই করা হয়েছে।
সুত্রটির দাবী, শামীম ওসমান আসলে কাটা দিয়ে কাঁটা তুলেছেন। কারন নজরুল ও নুর হোসেন যেভাবে বেড়ে যাচ্ছিল তাতে তার ও পরিবারের আধিপত্য চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয় । একজন খুন হলে অন্যজন যদি এর আসামী হয় তবে এর চেয়ে উত্তম ব্যবস্থা আর কী হতে পারে? এটাই ্নাকি গড ফাদারদের হিসাব নিকাশ। বালু মহল নিয়ে দুজনের বিরোধ উস্কে দেয়া হয় এবং পুরো ঘটনাটি সংঘটনের জন্যে র্যাবের সাথে নুর হোসেনের সংযোগ ঘটিয়ে দেয়ার সকল কাজটি অনেক নিরাপদ জায়গা থেকে আঞ্জাম দেয়া হয়।
ঘটনার দিন র্যাব ইন্টেলিজেন্সের দুজনকে নিয়োগ করা হয় নজরুলকে অনুসরন করার জন্যে । কিন্তু একজন সোর্সকে নজরুলের লোকজন সন্দেহ করে এবং আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। তখন অন্যসোর্স এসে নিজের র্যাব পরিচয় প্রকাশ করে পুলিশের কাছ থেকে তাকে ছাড়িয়ে নেয়।
কোর্ট থেকে বের হওয়ার পর পরই চারজন সঙ্গী সহ নজরুলকে তুলে নিয়ে যায়। এর পরপরই তারেক কর্ণেল জিয়াকে ফোন করে জানায়, "স্যার, শিকার হাতের মুঠোয়। " তখন কর্ণেল জিয়া বলেন, তোমার কাজ শেষ করে ফেলো। "
র্যাবের তিনটি গাড়ী অপারেশনে অংশ নেয়। চন্দন সরকার তখন পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি গাড়ী নিয়ে কিছুদূর র্যাবের গাড়ীকে ফলো করেন। তিন নম্বর গাড়ীটি চন্দন সরকারের পেছনে ছিল। পেছন থেকে চন্দন সরকারের গাড়ীকে ধাক্কা দেয়। তখন চন্দন সরকার গাড়ী থেকে বেরিয়ে এলে ড্রাইভার সহ র্যাবের তিন নম্বর গাড়ীতে উঠিয়ে নেয়া হয়।
সবাইকে তুলে নিয়ে নরসিংদির দিকে রওনা হয়। সেখানে একটি গোপন টর্চার সেলে নিয়ে যাওয়া হয় এবং ইনজেকশন পুশ করে নিস্তেজ করে ফেলা হয়।
তারপর শীতলক্ষ্যার পাশের টর্চার সেলে নিয়ে মেরে ফেলা হয় এবং মরণ কিস্তিতে বিশেষ পাটাতনটি ব্যবহার করে নদীতে ফেলে দেয়া হয়।
সুত্রটি জানান, শামীম ওসমান কর্ণেল জিয়াকে ফোন করেন। কর্ণেল জিয়া জানান, আপনার কথামত সাইজ হচ্ছে। আপনি তারেক সাইদকে ফোন করেন। তারেক সাইদ আশ্বস্ত করে সব ঠিক আছে।
ঘটনা অন্যদিকে প্রবাহিত হওয়া শুরু করলে প্রধানমন্ত্রীর দফতর ন্যাশনাল মনিটরিং সেলের সমস্ত রেকর্ড ডিলিট করে ফেলে, যাতে কর্ণেল জিয়ার সাথে সমস্ত কথোপথন কোথাও সংরক্ষিত না থাকে।
এখানে নুর হোসেন এবং তারেক সাইদ পর্যন্ত রেখে উপরের সমস্ত লিংক ও ইনভলবমেন্ট কাট করে দেয়া হয়েছে। ড্যামেজ কন্ট্রোল প্ল্যানের অংশ হিসাবেই এটা করা হয়েছে। কিন্তু এই ঘটনাতেও মদ্যপ ও চরিত্রহীন কর্ণেল জিয়াউল আহসান সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন।
জিয়া আহসান কালের কন্ঠে তিনি একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। সেখানে বলেছেন, র্যাব ও সরকারকে ঘায়েলের চেষ্টা করছে একটি মহল।
তার এই সাক্ষাৎকার দেখে অনেকের মনে পড়ছে, ' ঠাকুর ঘরে কে রে? আমি কলা খাই না ' এই কথাটি।