What's new

RAB extorted nearly million dollar and killed local council member

Col. Zia Ahsan of Bangladesh army who also deputy command of RAB planned the abduction and killing of 7 people in Naraynganj. Apparently, Col. Zia Ahsan picked 3 member from army and 11 from BGB for the killing mission. These selected army and BGB members were associated with Awami terrorist wing Chatra League.

নারায়নগঞ্জের ঘটনায় কর্ণেল জিয়াউল আহসানও জড়িত !

10256334_678918948862739_7556030025668546328_n.jpg



একটি বিশ্বস্ত সূত্রে পাওয়া খবরে জানা গেছে গত ২৫শে এপ্রিল র্যাবের উপ-মহাপরিচালক কর্ণেল জিয়াউল আহসান তার সেনানিবাসের বাসভবন 'আশালতা'র নিচে দাঁড়িয়ে লেঃ কঃ তারেক মাসুদকে অপারেশনটি করার জন্যে শলাপরামর্শ ও নির্দেশ প্রদান করেন। সেই পরিকল্পনামতই ৩জন অফিসার ও ২০জন সৈনিক নিয়ে অপারেশনটি পরিচালনা করা হয়। ২০ জনের মধ্যে ৩জন সেনাবাহিনী থেকে, ১১জন বিজিবি থেকে, ৬ জন আনসার থেকে নেয়া হয়। পুলিশ থেকে কাউকে নেয়া হয় নি। এই বিশজনের সবাই ছাত্রলীগের ক্যাডার ছিল এবং সেভাবেই বাছাই করা হয়েছে।
সুত্রটির দাবী, শামীম ওসমান আসলে কাটা দিয়ে কাঁটা তুলেছেন। কারন নজরুল ও নুর হোসেন যেভাবে বেড়ে যাচ্ছিল তাতে তার ও পরিবারের আধিপত্য চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয় । একজন খুন হলে অন্যজন যদি এর আসামী হয় তবে এর চেয়ে উত্তম ব্যবস্থা আর কী হতে পারে? এটাই ্নাকি গড ফাদারদের হিসাব নিকাশ। বালু মহল নিয়ে দুজনের বিরোধ উস্কে দেয়া হয় এবং পুরো ঘটনাটি সংঘটনের জন্যে র্যাবের সাথে নুর হোসেনের সংযোগ ঘটিয়ে দেয়ার সকল কাজটি অনেক নিরাপদ জায়গা থেকে আঞ্জাম দেয়া হয়।
ঘটনার দিন র্যাব ইন্টেলিজেন্সের দুজনকে নিয়োগ করা হয় নজরুলকে অনুসরন করার জন্যে । কিন্তু একজন সোর্সকে নজরুলের লোকজন সন্দেহ করে এবং আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। তখন অন্যসোর্স এসে নিজের র্যাব পরিচয় প্রকাশ করে পুলিশের কাছ থেকে তাকে ছাড়িয়ে নেয়।
কোর্ট থেকে বের হওয়ার পর পরই চারজন সঙ্গী সহ নজরুলকে তুলে নিয়ে যায়। এর পরপরই তারেক কর্ণেল জিয়াকে ফোন করে জানায়, "স্যার, শিকার হাতের মুঠোয়। " তখন কর্ণেল জিয়া বলেন, তোমার কাজ শেষ করে ফেলো। "
র্যাবের তিনটি গাড়ী অপারেশনে অংশ নেয়। চন্দন সরকার তখন পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি গাড়ী নিয়ে কিছুদূর র্যাবের গাড়ীকে ফলো করেন। তিন নম্বর গাড়ীটি চন্দন সরকারের পেছনে ছিল। পেছন থেকে চন্দন সরকারের গাড়ীকে ধাক্কা দেয়। তখন চন্দন সরকার গাড়ী থেকে বেরিয়ে এলে ড্রাইভার সহ র্যাবের তিন নম্বর গাড়ীতে উঠিয়ে নেয়া হয়।
সবাইকে তুলে নিয়ে নরসিংদির দিকে রওনা হয়। সেখানে একটি গোপন টর্চার সেলে নিয়ে যাওয়া হয় এবং ইনজেকশন পুশ করে নিস্তেজ করে ফেলা হয়।
তারপর শীতলক্ষ্যার পাশের টর্চার সেলে নিয়ে মেরে ফেলা হয় এবং মরণ কিস্তিতে বিশেষ পাটাতনটি ব্যবহার করে নদীতে ফেলে দেয়া হয়।
সুত্রটি জানান, শামীম ওসমান কর্ণেল জিয়াকে ফোন করেন। কর্ণেল জিয়া জানান, আপনার কথামত সাইজ হচ্ছে। আপনি তারেক সাইদকে ফোন করেন। তারেক সাইদ আশ্বস্ত করে সব ঠিক আছে।
ঘটনা অন্যদিকে প্রবাহিত হওয়া শুরু করলে প্রধানমন্ত্রীর দফতর ন্যাশনাল মনিটরিং সেলের সমস্ত রেকর্ড ডিলিট করে ফেলে, যাতে কর্ণেল জিয়ার সাথে সমস্ত কথোপথন কোথাও সংরক্ষিত না থাকে।
এখানে নুর হোসেন এবং তারেক সাইদ পর্যন্ত রেখে উপরের সমস্ত লিংক ও ইনভলবমেন্ট কাট করে দেয়া হয়েছে। ড্যামেজ কন্ট্রোল প্ল্যানের অংশ হিসাবেই এটা করা হয়েছে। কিন্তু এই ঘটনাতেও মদ্যপ ও চরিত্রহীন কর্ণেল জিয়াউল আহসান সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন।
জিয়া আহসান কালের কন্ঠে তিনি একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। সেখানে বলেছেন, র্যাব ও সরকারকে ঘায়েলের চেষ্টা করছে একটি মহল।
তার এই সাক্ষাৎকার দেখে অনেকের মনে পড়ছে, ' ঠাকুর ঘরে কে রে? আমি কলা খাই না ' এই কথাটি।
 
Bangladesh army col. Zia Ahsan who also deputy chief of notorious abduction and of killing force for indian backed Awami League, helped one of the killer in Naranganj to escape to india. Victim family disclosed that with press. It is also understood col. Zia Ahsan and Awami League are desperate to remove any evidence that implicate them. Victim family also afraid that Awami League may eliminate killers to mask RAB and army officers and Awami League involvement in nationwide abduction and killings.

----------------------------------------------
সাংবাদিকদের জানালেন শহীদ চেয়ারম্যান
নূর হোসেনকে সীমান্ত পার করে দিয়েছেন কর্নেল জিয়া
আবু সালেহ আকন
১৩ মে ২০১৪, মঙ্গলবার, ১০:৪৬

র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল জিয়াউল আহসান নারায়ণগঞ্জের প্যানেল মেয়র নজরুলসহ সাত খুনের ঘটনার প্রধান আসামি নূর হোসেনকে সীমান্ত পার হয়ে কলকাতায় পালিয়ে যেতে সহায়তা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। নিহত নজরুলের শ্বশুর শহিদুল ইসলাম ওরফে শহীদ চেয়ারম্যান গতকাল সোমবার সাংবাদিকদের কাছে এই অভিযোগ করেন।

Naya Diganta :: নূর হোসেনকে সীমান্ত পার করে দিয়েছেন কর্নেল জিয়া
 
Last edited:
Col Ziaul helped Noor to flee to Kolkata: Nazrul’s father-in-law

May 13, 2014 1:23 am·

The slain Narayanganj panel mayor Nazrul Islam’s father-in-law Shahidul Islam on Monday alleged that Rapid Action Battalion additional director general (operations) Colonel Ziaul Ahsan helped Noor Hossain, the prime accused in the seven-murder incident, flee the country to Kolkata.

‘Colonel Zia in an interview with a Bengali daily has said that Noor Hossain has fled to Kolkata in India…How he came to know that Noor Hossain fled to Kolkata,’ Shahidul told newsmen at the Narayanganj circuit house after the completion of Monday’s mass hearing.

‘I think colonel Zia has helped Noor Hossain flee the country to Kolkata and it seems that he himself might have been involved in the abduction and murder,’ he added.

Shahidul said that Colonel Zia also claimed that the battalion would investigate whether Shahidul was involved in the abduction and murder of Nazrul Islam. ‘I am feeling insecure after the statement of Colonel Ziaul,’ he added.

He also showed the newsmen a copy of the application which Nazrul wrote on March 11 to the state minister for home affairs seeking his security. ‘Nazrul Islam in this letter had told the state minister who were trying to kill him.’ Colonel Ziaul, however, refused to make any comment and suggested New Age to talk to the battalion’s legal and media wing director ATM Haibur Rahman.
Habibur said, ‘Shahidul is trying to involve RAB in the incident with an ill motive to divert people’s attentions from the fact.’
Colonel Ziaul, however, had earlier told New Age said they became sure about Noor’s whereabouts by using technology.

Col Ziaul helped Noor to flee to Kolkata: Nazrul’s father-in-law
 
no one TRUST RAB anymore
no more creadibility
it should be disbanded and turn the ppls there to the police force or normal force or retire
RAB is too dangerous all immunity should be removed and start the investigation all the shooting
when i look now i dont trust them i look i feel they are not human but monster
 
Bangladesh abductions blamed on state forces

Abductions, blamed on security services by rights groups, are on the rise with more than 50 activists missing this year.

Last updated: 13 May 2014 06:48

665003303001_3561544058001_201451333815492734-20.jpg

Political abductions are on the rise in Bangladesh with more than 50 political activists reported missing this year.

Most of those abducted belong to opposition parties or rebel factions of the ruling party.

Leaders and activists from the targeted organisations say they often now only move about in groups for safety.

Human rights groups are blaming the disappearances on security forces.

Al Jazeera's Maher Sattar reports from Narayanganj.

Bangladesh abductions blamed on state forces - Asia - Al Jazeera English
 
About 3 months ago, another businessman from Naranganj, Ismail Hossain was abducted by Bangladesh army officers working in RAB . Lt. Col Tareq Syeed in this case asked victim family for nearly quarter of a million dollars. Victim family does not have that kind of money and Ismail where about still unknown and presumed to be dead. Victim family described india backed Awami League brutality in a open public hearing.

সেই তারেক সাঈদ >> ব্যবসায়ীকে তুলে নিয়ে দুই কোটি টাকা দাবি
16 May, 2014
ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেন, তিন মাস ধরে খোঁজ নেইর‌্যাব-১১-এর সাবেক অধিনায়ক (সিও) লে. কর্নেল তারেক সাঈদ মোহাম্মাদের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের ব্যবসায়ী ও আওয়ামী লীগের কর্মী ইসমাইল হোসেনকে অপহরণের অভিযোগ তুলেছে তাঁর পরিবার৷ এই পরিবারের দাবি, ইসমাইলকে ছেড়ে দেওয়ার বিনিময়ে ওই কর্মকর্তা সরাসরি তাঁদের কাছে দুই কোটি টাকা দাবি করেছিলেন৷ তিন মাস আগে ইসমাইলকে (৫০) তাঁর এক বন্ধুর সামনে থেকে অপহরণ করা হয়। এখনো তাঁর খোঁজ মেলেনি৷
ইসমাইলের পরিবারের সদস্যরা দাবি করেন, তাঁরা একাধিকবার সরাসরি ও একাধিক লোকের মাধ্যমে বিভিন্ন সময় টাকার অঙ্ক কমানোর জন্য তারেক সাঈদ এবং তাঁর পরামর্শে র‌্যাবের আরেক কর্মকর্তা মেজর আরিফের সঙ্গে দেনদরবার করেছেন৷ টাকা দাবি করার পরপরই ইসমাইলের পরিবার জমিজমা বিক্রিও করে এক কোটি টাকা জোগাড় করে মেজর আরিফের সঙ্গে দেখা করেন বলে দাবি করেন ইসমাইলের স্ত্রী জোসনা বেগম ও তাঁর দেবর আবদুল মান্নান৷ এ দুজনই নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের ঘটনায় চলমান গণশুনানিতে উপস্থিত হয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার তদন্ত কমিটিকে এ বিষয়ে সবিস্তারে অবহিত করেন এবং ইসমাইলকে উদ্ধারের আবেদন জানান৷

বিডিটুডে.নেট:সেই তারেক সাঈদ >> ব্যবসায়ীকে তুলে নিয়ে দুই কোটি টাকা দাবি
 
All those who thought they will be safe in Bangladesh, regardless of which party comes to power, should get a taste of their silent acceptance. RAB officers eventually will target the biggest Industrialists and businessmen and their families, because they have much more money, a few million US$ is nothing for them. If RAW is with these RAB officers, even the big industrialists and businessmen would not be able to touch them. After getting money, they can always escape to India like Nur Hossain, with help of RAW.

The only way Bangladeshi big businessmen can get protection from this India created mess is if they bring in Chinese partners and managers. It will be interesting to see how these courageous RAW/RAB can go after the Chinese businessmen or their Bangladeshi partners in Bangladesh.
 
All those who thought they will be safe in Bangladesh, regardless of which party comes to power, should get a taste of their silent acceptance. RAB officers eventually will target the biggest Industrialists and businessmen and their families, because they have much more money, a few million US$ is nothing for them. If RAW is with these RAB officers, even the big industrialists and businessmen would not be able to touch them. After getting money, they can always escape to India like Nur Hossain, with help of RAW.

The only way Bangladeshi big businessmen can get protection from this India created mess is if they bring in Chinese partners and managers. It will be interesting to see how these courageous RAW/RAB can go after the Chinese businessmen or their Bangladeshi partners in Bangladesh.

what is RAB without these army officers deputed in there? Its just another Awami police death squad. Fact is, Bangladesh army officers are rotten to core and needs complete start over. That being said, over last 7 years it was Awami League man who looted money from Bangladesh until not much money left. india backed Awami League death squad now going after money of Awami League looters. Karma is a bit ch. Shushil squawk about RAB is equally bankrupt given they enjoyed RAB killing of opposition and Muslims.
 
what is RAB without these army officers deputed in there? Its just another Awami police death squad. Fact is, Bangladesh army officers are rotten to core and needs complete start over. That being said, over last 7 years it was Awami League man who looted money from Bangladesh until not much money left. india backed Awami League death squad now going after money of Awami League looters. Karma is a bit ch. Shushil squawk about RAB is equally bankrupt given they enjoyed RAB killing of opposition and Muslims.
Exactly:
www.sheikhnews.com - লোককথা : নারায়ণগঞ্জ শুরু ছিল না, শেষও নয়
 
18 members of india backed Awami League death squad withdrawn for looting money. A Bangladesh army major who commanded the rab company 3 were among 18 culprit. Later RAB forced police to remove the news from its website.

র‌্যাবের ১৮ সদস্য প্রত্যাহার

স্টাফ রিপোর্টার | ১৯ মে ২০১৪, সোমবার, ৩:৩১ | মতামত: ১ টি
24058_rab.jpg
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে র‌্যাব-৩ এর এক কোম্পানি কমান্ডারসহ ১৮ সদস্যকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে। আজ ঢাকা মহানগর পুলিশের মুখপত্র ডিএমপি নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, র‌্যাব-৩ এর অপরাধ প্রতিরোধ কোম্পানি (সিপিসি) ৩ এর কমান্ডার মেজর আলী আহসানসহ ওই কোম্পানির সব সদস্যকে রোববার দায়িত্ব থেকে সরিয়ে র‌্যাব সদরদপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে।

Daily Manab Zamin | র‌্যাবের ১৮ সদস্য প্রত্যাহার

Daily Manab Zamin | ডিএমপির খবরকে উদ্দেশ্যমূলক বললো র‌্যাব
 
18 members of india backed Awami League death squad withdrawn for looting money. A Bangladesh army major who commanded the rab company 3 were among 18 culprit. Later RAB forced police to remove the news from its website.
র‌্যাবের ১৮ সদস্য প্রত্যাহার
স্টাফ রিপোর্টার | ১৯ মে ২০১৪, সোমবার, ৩:৩১ | মতামত: ১ টি
24058_rab.jpg
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে র‌্যাব-৩ এর এক কোম্পানি কমান্ডারসহ ১৮ সদস্যকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে। আজ ঢাকা মহানগর পুলিশের মুখপত্র ডিএমপি নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, র‌্যাব-৩ এর অপরাধ প্রতিরোধ কোম্পানি (সিপিসি) ৩ এর কমান্ডার মেজর আলী আহসানসহ ওই কোম্পানির সব সদস্যকে রোববার দায়িত্ব থেকে সরিয়ে র‌্যাব সদরদপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে।

Daily Manab Zamin | র‌্যাবের ১৮ সদস্য প্রত্যাহার

Daily Manab Zamin | ডিএমপির খবরকে উদ্দেশ্যমূলক বললো র‌্যাব

RAB should be disbanded and criminals in RAB should be court marshaled and summarily executed if found guilty.
 
For a separate killing incident in Bramanbaria, victim family filed cased against 9 of india backed Awami League killing force, RAB. Killer includes one of the major of Bangladesh army, deputed in the RAB.
-------------------------
Murder case filed against 9 RAB men

June 2, 2014 1:09 am·


A murder case was filed in Brahmanbaria on Sunday against 11 people nine of whom are Rapid Action Battalion 14 personnel, including the battalion’s Bhairab company commander Major AZM Sakib Siddiki and subinspector Enamul Hoque.

The other accused in the case are Nazrul Islam and Abu Taher Mia.Md Mehedi Hasan, brother of the slain Shahnur Alam, filed the case with senior judicial magistrate’s court at Nabinagar in the afternoon. The court posted the hearing for June 4.

Trader Shahnur Alam, 43, of Bagdahar under Nabinagar, died in Comilla Medical College Hospital on May 6.
Shahnur’s brother Mehedi told New Age that RAB 14 had arrested Shahnur on April 29.‘Nine people in plain clothes came to our house and threatened us pulling out guns. After detaining Shahnur, the nine put on battalion uniforms and took him blindfolded to Nabinagar police station,’ Mehedi said.

Shahnur was then taken to the RAB 14 camp at Bhairab and tortured severely, Mehedi quoted Shahnur as saying later.
Battalion officials then handed him over to the Nabinagar police and ‘forced’ Abu Taher, an inhabitant of the area, to file a case of extortion against him, Mehedi added.

Mehedi said that the police had produced Shahnur in court, which sent him to jail. He was sent to Brahmanbaria General Hospital after his condition had deteriorated severely. He was later sent to Comilla Medical College Hospital on May 6 where he died that day.Shahnur’s family claimed that the torture that he faced had caused the death.‘Shahnur told me that the battalion had threatened to destroy his family,’ said Mehedi alleging that the battalion had killed ‘in exchange for money.’

‘They also beat me and kicked me with gumboots, poured hot water on my head and in my mouth and pushed two boiled eggs through my anus,’ Shahnur is reported to have told Mehedi in hospital the day before his death.

He said that it took about a month to file a case as they feared that something worse could happen to them if a case was filed against the battalion.Abu Taher, who filed the extortion case in which Shahnur was shown arrested, told New Age that he did not know Shahnur earlier.

‘I had never seen Shahnur and he had never spoken to me. It was Madan who demanded money from me,’ Taher said.
He said that police had called him on April 30 and told him that the battalion had detained the extortionists, who included Madan, on April 29 and handed them over to the police.‘The police said that I should go to the police station and file a case. I so did. That was the first time I saw Shahnur. I had never seen him before,’ Taher said.

Major Sakib could not be reached for comments despite several attempts.The battalion’s legal and media wing director ATM Habibur Rahman said that they had detained Shahnur on specific charges and handed him over to police in good health.

He brushed aside Shahnur being tortured in the battalion custody and said that Shahnul had fallen ill while being in jail and then died in hospital. ‘The battalion will not take the responsibility for this.’The battalion came to be criticised on allegations that some of its officials, including former RAB 11 commanding officer Tareque Sayeed Mohammad, were involved in the murder of seven people after their abduction in Narayanganj.

Another case later was filed on May 18 against five battalion personnel, including Tareque Sayeed, in connection with the abduction of two BNP leaders in Comilla.

Saiful Islam Hiru, a former lawmaker and president of the Laksam unit BNP, and Humayun Kabir Pervez, president of the Laksam municipal unit BNP, have been missing since November 27, 2013. It was alleged that the battalion had kidnapped them.
About 2,000 battalion personnel, most of them deputed from the military, were punished in 10 years.

- See more at: Murder case filed against 9 RAB men
 
Deputy chief of india backed Awami League killing force, Col. Ziaul Ahsan of Bangladesh army instructed RAB battalion to carry out the killing of 7 people. Executioner/killer maj. Arif from Bangladesh Army stated about Col. Ziaul Ahsan instruction of grusome killing.

বিডিটুডের রিপোর্টেই সত্যঃ মুল খুনি কর্নেল জিয়া !
79930_1.png
05 Jun, 2014 অবশেষে বিডিটুডের কথাই সত্য হলো। মেজর আরিফ স্বীকার করেছেন,
কর্নেল জিয়াউল হকের নির্দেশেই ৭ জনকে হত্যা করা হয়।
মেজর আরিফের ভাষ্য দেখুন,

maj. Arif statement:
বিডিটুডে.নেট:র‌্যাবের এডিজি জিয়াউলের নির্দেশে ৭ খুন!

বিডিটুডে.নেট:বিডিটুডের রিপোর্টেই সত্যঃ মুল খুনি কর্নেল জিয়া !
 
2 Rab men held for land grabbing charges in Uttara

They were held from Uttarkhan area of the capital’s Uttara on Sunday night

Two members of Rapid Action Battalion (Rab) and three other persons have been arrested by police for encroaching a piece of land illegally.

They were held from Uttarkhan area of the capital’s Uttara on Sunday night.

The detained members of the Rab were identified as Corporal Md Mizanur Rahman, 32, and Corporal Abdullah Al Mahmud, 33, while the others as Zahir Uddin alias Polash, 35, Sheikh Md Nahid, 32, and Rifat Huq Pial, 20.

Admitting the arrest of two Rab members, Lt Col Kismat Haiyat, Commanding Officer of Rab-1, said, “We heard of the arrest of two Rab men by police on charges of helping one Humayun Kabir for recovering a piece of disputed land in Uttara.”

However, Kismat said that they were yet to know the details of charges against the detained Rab members as police did not inform them formally about the arrest till filling up the report on the early hours of Monday.

“We just could know about the matter through our own source”, he added.

In another reply, the Rab-1 Commanding Officer said those two Rab members have been deputed to the Rab from the Bangladesh Army.

Inspector Yunus Ali, officer-in-charge (OC) of Uttar Khan Police Station, said they arrested the Rab men and three other persons on the spot while they had been trying to grab a piece of disputed land illegally through abusing of power asmembers of law enforcing agency.

Officials at Uttarkhan Police Station said one Md Zamir Ali of Fauzir Batan in Uttar Khan filed a case with Uttar Khan Police Station against those five persons, including those two Rab men for vandalism of his properties, trying for grabbing his land and also for demanding extortion money from him.

According to police, alongside those five detained persons, including the Rab men, a groups of hired people had gone to the spot for grabbing the land piece, but when police and local people chasedthem, most of them ran away leaving those five people, including those two Rab members, therefore, they were caught red handed.

Police arrested those two members of the Rab for malpractising of power

Meanwhile, Rab as a force isunder fire in connection with the killing of seven people in Narayanganj as three high officials of the Rab-11, who are already arrested by police.

- See more at: 2 Rab men held for land grabbing charges in Uttara | Dhaka Tribune
 

Pakistan Affairs Latest Posts

Back
Top Bottom