What's new

Quader Molla & his gang killed a family and raped a daughter

eastwatch

SENIOR MEMBER
Joined
Jun 19, 2008
Messages
7,503
Reaction score
1
Country
Bangladesh
Location
Japan
Momena seals Molla’s fate - bdnews24.com

Momena seals Molla’s fate
Sumon Mahbub, bdnews24.com
Published: 19 Sep 2013 01:09 BdST Updated: 19 Sep 2013 01:09 BdST

They banged her two-year-old brother against the floor until he died, her two sisters were slaughtered, another was raped, and her pregnant mother was shot dead.

She lay hidden beneath a cot, transfixed, numb with fear, watching these ghastly scenes being enacted before her eyes. She struggled in vain to not shout but gave in to the horrific incident and let her pain come out loud. Then, it was her turn, to be brutally raped.

In the evening of Mar 26, 1971, Jamaat-e Islami leader Abdul Quader Molla and several other Biharis forced into the residence of Hajrat Ali Laskar in Mirpur. Ali was shot at, his pregnant wife and her two daughters aged 7 and 9 years were slaughtered.

Molla and his associates pulled Momena out from under the cot. All of them raped her as she fell unconscious. They took her for dead, but she survived to tell the tale.

It would have been abnormal for Momena Begum to live as if nothing had happened after those hours of horror. Having lost her mental balance, she gradually recovered, apparently to survive as the lone witness to crimes that would have the man, the perpetrator of this boundless brutality, land in the death row 42 years later.

Momena never got to know what had happened to her father, Hazrat Ali Lashkar, who was not killed before her eyes but was dragged away by the criminals.

When she stood in the dock, deposing before the International Crimes Tribunal, she said, “I want to ask him: where is my father?”

Apparently, these atrocities against Momena’s parents and siblings had turned Molla’s life term into a death sentence on Tuesday.

Momena gave her deposition about the crime at the ICT-2 on July 17. bdnews24.com got a copy of the Appellate Division’s verdict containing her statements.

The SC enhanced Quader’s life term, given by the ICT, to a death sentence following the prosecution’s appeal against the ICT sentence. The murder of the family of Ali was the sixth charge the prosecution had pressed against Quader Molla, who had earned the appellation ‘Butcher Quader’, and “Butcher of Mirpur.

Abdul Quader Molla (File Photo) Abdul Quader Molla (File Photo)
“He was young at that time, he was at his tender age,” Momena had said as she identified Quader standing in the dock at the ICT. Momena could still recall the attire Quader had on that day - a Panjabi.

A tailor by profession, Hajrat Ali was a regular participant in Awami League processions during those days of protests against Pakistani exploitation of Bengalees. He was an activist who would walk through the city streets, pasting posters for the Awami League candidate contesting the 1970s national election from his area, Mirpur.

Hajrat Ali lived in House No.21 in Lane No.5 of Kalapani, at Mirpur-12, in Dhaka. All hell broke loose on the night of March 25, when the Pakistani army began its Bengali-cleansing operation to subdue the people’s struggle for independence.

According to Momena, it was a pre-twilight attack on her family, and Molla was the man who had led the raid.

“Father ran to and fro saying,‘Quader would kill us.’ Akter gunda, those Biharis and Pak (Pakistan) military had come running. Father locked the door from inside after entering the house.”

Ali asked his children to hide under the cot. Momena and her sister Amena Begum did exactly what their father had said.

It was at that time that they heard the voice of Biharis and Quader Molla. “You, son of a swine, open the door; otherwise, we will charge bombs.”

A bomb exploded in front of the house, as they took time to open the door. Hajrat Ali’s wife took out a kitchen knife and opened the door. She was shot dead at once.

“Father ran to get hold of mother. Quader pulled him back by the collar of his shirt from behind and said, ‘You, son of a swine, will you not act like an Awami League activist now? Will you not go (out) with Bangbandhu? Will you not join the procession? Will you not say Joy Bangla?’”

“Father brought his hands together to beg and said, ‘Brother Quader, spare me.’ (Father) told Akter Gunda, ‘Brother Akter, spare me.’”

But Biharis were not moved. They dragged Hajrat Ali out of the house.

Then a barbaric cruelty was unleashed on the rest members of the family.

Momena wept as she stood in the dock, four decades after that horrific day, recalling everything for justice that she has been long denied.

“They slaughtered my mother using a Da (a sort of machete). (They) slaughtered Khodeza (sister) with a machete. (They) slaughtered Taslima too.”

“I had a brother (called) Babu, two years old, he was smashed (against the floor) to death.”

“Babu was screaming, crying out for ‘mother’.”

Amena could not take it anymore and screamed from beneath the cot. The attackers had more victims to prey on.

“They pulled Amena out (from under the cot), tore all (her) cloths. Then they kept torturing her. Amena was screaming a lot, but the screaming faded at one point,” said Momena.


Momena almost fainted in the dock as she narrated the incident. But her own story was yet to come.

She had been hiding under the cot until then. It was dark by then and the attackers were searching every corner of the house to see if anyone had been left alive.

As the searched frantically, the sharp tip of an attacker’s weapon hit Momena in her leg. She tried hard to hold back the cry of pain, but failed.

They dragged her out, and tortured till she lost her senses.

Momena regained consciousness later in the night and took shelter in a neighbour’s house. The neighbours informed her in-laws, who came to take Momena away with them.

After independence, Momena spent days looking for the bodies of her parents and siblings. But she never found them. She did not find her father, whom she had not seen being killed.

“There was a man named Kamal Khan, who made tea for freedom fighters. He used to tell me, ‘Quader Molla has killed your father and mother.’ Akkas Molla was my in-law who used to say the same thing.”

Momena, traumatised, lost her mental balance for the next three years, when she had to be kept chained in the house. But she managed to recover, get back her mental bearings slowly, through gradual treatment.

“I still cannot forget the way they were murdered. That’s why I went almost insane. I am a living dead. (I) only demand justice.”
 
. .
How old is momena?she claims to have lost her mental balance,so how did she regain the exact memories? did akkas mollah and kamal khan appear in the court since they were the ones who installed idea into her?
 
. .
How old is momena?she claims to have lost her mental balance,so how did she regain the exact memories? did akkas mollah and kamal khan appear in the court since they were the ones who installed idea into her?

আব্দুল কাদের মোল্লার পরিবারের পক্ষ থেকে
দেশবাসীর নিকট কিছু জিজ্ঞাসা-

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল জনাব আব্দুল কাদের মোল্লা ১৯৪৮ সালে ফরিদপুর জেলার সদরপুর থানায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম সানাউল্লাহ মোল্লা ও দাদার নাম আবু মোল্লা। তিনি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপ্ত করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চ শিক্ষার জন্য ভর্তি হন ১৯৬৯ সালে। স্বাধীনতা যুদ্ধের শুরুতে শেখ মুজিবর রহমান এর ৭ই মার্চের ভাষণের পরে আব্দুল কাদের মোল্লা গ্রামের বাড়ীতে চলে যান এবং যুদ্ধের পুরো সময় তিনি গ্রামেই অবস্থান করেন। ১৯৭২ সালে তিনি পুনরায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে এসে শহীদুল্লাহ হলে অবস্থান করে অধ্যায়ন অব্যাহত রাখেন ও ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত পড়াশুনা করেন। ১৯৭৯ সালে জনাব আব্দুল কাদের মোল্লা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেন। চলতি বছরের ৫ই ফেব্রুয়ারি আব্দুল কাদের মোল্লাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল-২ তথাকথিত মানবতা বিরোধী অপরাধের অভিযোগে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করে। গত ১৭ই সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ট্রাইবুন্যাল কর্তৃক প্রদত্ত রায়ের বিরুদ্ধে আব্দুল কাদের মোল্লার করা আপিল খারিজ করে ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বাতিল করে ৬ নং অভিযোগের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড প্রদান করে।

দেশবাসীর নিকট জিজ্ঞাসা-
১. চলতি বছরের ৫ই ফেব্রুয়ারি ট্রাইবুনালের দেয়া যাবজ্জীবন কারাদণ্ড সাজার পরে তথাকথিত গণজাগরণ মঞ্চের চাপের মুখে ১৮ই ফেব্রুয়ারি আইন সংশোধন করে সংশোধিত আইনে মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ কর্তৃক মৃত্যুদেণ্ডর যে রায় প্রদান করা হয়েছে তা আর্ন্তজাতিক ও দেশীয় আইনের সম্পূর্ণ পরিপন্থী।

২. ৬ নং অভিযোগে হযরত আলী লস্কর পরিবার হত্যাকাণ্ডে মাত্র একজন সাক্ষী মোমেনা বেগমের স্বাক্ষ্যের ভিত্তিতে ফাঁসির রায় দেয়া হলো- যা বাংলাদেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে নজিরবিহীন। অবাক করা ব্যাপার হলো স্বাক্ষীর বয়স ঘটনার সময় ছিল মাত্র ১৩ বছর। এমন রায় কি আদৌ গ্রহণযোগ্য?

৩. হয়রত আলী লস্করের মেয়ে সরকারের স্বাক্ষী মোমেনা বেগম ২৮.০৯.২০০৭ তারিখে মিরপুরের জল্লাদখানায় মুক্তিযোদ্ধা যাদুঘরের কর্মকর্তা জাহেদা খাতুন তামান্নার কাছে দেয়া সাক্ষাৎকারের কোথাও তার পরিবারের হত্যাকাণ্ডের ব্যপারে আব্দুল কাদের মোল্লার নাম বলেননি। স্বাক্ষাৎকার থেকে আরো জানা যায় যে, তিনি ঘটনার পরে মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েন। জল্লাদখানার কাগজপত্র আপিল বিভাগে উপস্থাপন করার পরেও এমন একজন স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্য বিবেচনায় এনে কিভাবে এই ফাঁসির রায় দেয়া হলো?

৪. আরো বিস্ময়কর ব্যাপার এই যে, এই মোমেনা বেগম মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার কাছে ১৩.০৮.২০১১ তারিখে দেয়া জবানবন্দীতে কোথাও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যাকারী হিসেবে আব্দুল কাদের মোল্লার নাম উল্লেখ করেননি।[/B] স্বাধীনতার ৪২ বছর পরে দ্বিতীয় বারের মত নিজ পরিবারের হত্যাকাণ্ডের কথা বলতে এসে মোমেনা বেগম কেন একটি বারের জন্য আব্দুল কাদের মোল্লার নাম বললেন না?

৫. অথচ ১৭.০৭.২০১২ তারিখে মোমেনা বেগম ট্রাইবুনাল-২ এ এসে আব্দুল কাদের মোল্লার নাম হত্যাকান্ডের সাথে জড়িয়ে সাক্ষ্য দিলেন। সাক্ষ্য দেওয়ার পর মোমেনা বেগম ডিফেন্স পক্ষের জেরায় আব্দুল কাদের মোল্লাকে তার পরিবারের হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকতে স্বচক্ষে দেখেছেন- এই কথা অস্বীকার করেছেন ও পরষ্পরবিরোধী বক্তব্য দিয়েছেন।

৬. আশ্চর্যের ব্যপার এই যে, তদন্তকারী কর্মকর্তা মনোয়ারা বেগমের জবানবন্দী ও জেরা থেকে জানা যায় মোমেনা বেগমকে ৩ নং অভিযোগ সাংবাদিক খন্দকার আবু তালেব হত্যাকাণ্ডের সাক্ষী হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল। অথচ মোমেনা বেগম এসে সাক্ষ্য দিলেন ৬ নং অভিযোগে। এ অদ্ভুত ব্যপারগুলো আমলে না নিয়ে এই অভিযোগ ও সাক্ষীর ভিত্তিতে কিভাবে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হল?

৭. কেন এমন একজন অপরাধীর (?) বিরুদ্ধে একজন চাক্ষুস সাক্ষীও পাওয়া গেল না? বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় উল্লেখিত সমাজের চিহ্নিত সন্ত্রাসী, বিচারকের জমি দখলকারী, চাঁদাবাজ লোকদেরকে সরকারের সাক্ষী বানানো হলো কেন?

৮. অপর দিকে আব্দুল কাদের মোল্লার পক্ষে অবসর প্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক, চল্লিশ বছর ধরে চাকরি করা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের মসজিদের ইমাম, হিন্দু ধর্মালম্বী প্রমুখ ব্যক্তিগণের দেয়া সাক্ষ্য বিবেচনায় নেয়া হলো না কেন?

আব্দুল কাদের মোল্লা জাতীয় প্রেসক্লাবের সদস্য ও পরপর দুইবার ১৯৮২ ও ১৯৮৩ সালে ঢাকা ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন, স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা হিসাবে নিয়োগ পেয়েছেন, স্বৈরাচার বিরোধী ও কেয়ারটেকার সরকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টির বিভিন্ন জাতীয় নেতাদের সাথে লিয়াজো কমিটিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।

এগুলো কোনো কিছু বিবেচনায় না এনে যে সাক্ষী তিন জায়গায় তিন রকম সাক্ষ্য দিয়েছে সেই সাক্ষ্যের ভিত্তিতে শুধুমাত্র রাজনৈতিক কারণে কাদের মোল্লাকে কসাই কাদের বানিয়ে যে ফাঁসির রায় দেয়া হলো তা কি মেনে নেয়া যায়?

@eastwatch what do you think about those points made by the family??
 
Last edited by a moderator:
. .
If the narrative is indeed true then I wish they hang this beast by his balls!
 
.
These crimes he committed, any evidence? If there is strong, concrete evidence then he is a b-astard who should be hanged.
 
.
Back
Top Bottom